নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মুক্ত ও সাদা মনের মানুষ হতে আগে চাইতাম। এখন আর চাই না। এখন একটু মুক্তি চাই, চাই জীবনটা শেষ হবে এই অপেক্ষার অবসান। [ মৃত্যুটা খুব স্বাভাবিক; বেঁচে থাকাটা অস্বাভাবিক।]
ছবিঃ গুগুল মামা
#সামাজিক_ইতিহাসের_কালো_দিক-
মহিলাদের #স্তন_কর বা #Breast_Tax নিয়ে কিছুদিন হলো একটা শর্ট ফিল্ম সবচেয়ে দ্রুত ভাইরাল হচ্ছে। আমি যখন দেখেছি তখন ভয় পেয়েছি 3.5% উরেসিয়ান ব্রাহ্মণ্যবাদী সমাজ ব্যবস্থার অমানবিক, নোংরা সত্য জেনে, যেখানে স্তন ঢেকে রাখতেও দিতে হতো ট্যাক্স বা কর। আরোও আঁতকে উঠেছি এক নারীর প্রতিবাদের স্পর্ধা ও ধরণ দেখে।
এই শর্টফিল্মটির ইউটিউব লিংকঃ https://youtu.be/Bg0h7XM_7zA
স্তন কর বা ব্রেষ্ট ট্যাক্স কী?
মূলতঃ দক্ষিণ ভারতের নিম্ন-বর্ণের হিন্দু মহিলারা গায়ে বিশেষ করে বুকের ওপর কোন কাপড় পরিধান করতে পারতো না। তাদের স্তনকে উন্মূক্ত রাখতে হতো সবসময়। আর যদি তাদের বুকের ওপর কোন কাপড় পরিধান করতে ইচ্ছা পোষণ করতো তবে তাদেরকে স্তন কর বা ব্রেষ্ট ট্যাক্স প্রদান করতে হতো। এই রকম একটি আইন বা নিয়ম উনিশ শতকের প্রথম দিকে দক্ষিণ ভারতে চালু ছিল। আত্মমর্যাদা রক্ষার জন্য অনেক নিম্ন-বর্ণের হিন্দু মহিলা অনেকটা বাধ্য হয়েই এই বর্ণ ভিত্তিক স্তন কর বা ব্রেষ্ট ট্যাক্স প্রদান করতো।
স্তন কর বা ব্রেষ্ট ট্যাক্সের ধরণ কেমন ছিল?
যেসব নিম্ন-বর্ণের(বর্তমানে যারা তফসিলি জাতি নামে অভিহিত) হিন্দু মহিলার স্তন ছোট ছিল তাদেরকে অল্প কর বা অল্প ট্যাক্স প্রদান করতে হতো। কিন্তু সমস্যা ছিল ঐ সমস্ত মহিলাদের যাদের স্তনের আকার ছিল বড়। তাদের বড় আকারের স্তনের জন্য বেশি পরিমাণ কর বা ট্যাক্স প্রদান করতে বাধ্য করা হতো।
এই আইন কী সবার জন্য প্রযোজ্য ছিল?
এই আইন সব হিন্দু মহিলাদের জন্য প্রযোজ্য ছিল না। যারা উচ-বর্ণের ব্রাহ্মণ শ্রেণির মহিলা ছিল তাদের এই কর বা ট্যাক্স দিতে হতো না এবং তারা বুকের ওপর কাপড় পরিধান করার একচ্ছত্র অধিকার ভোগ করত। সমাজের উঁচু শ্রেণির কিছু ব্যক্তি ও তাদের সহযোগী বিশেষ সুবিধাভোগী কিছু অংশের লোকেরাই এই আইন প্রয়োগ করে মূলত মুলনিবাসী নিম্ন-বর্ণের মানুষদের শাসন ও শোষণ করতো।
এই কর বা ট্যাক্স কারা ভোগ করতো?
হিন্দু ব্রাহ্মণ সমাজের উঁচু শ্রেণির কিছু ব্যক্তি ও তাদের সহযোগী বিশেষ সুবিধাভোগী কিছু অংশের লোকেরাই আদায়কৃত এই স্তন কর বা ব্রেষ্ট ট্যাক্সের একটি অংশ ভোগ করতো। আর এর বড় অংশই চলে যেতো বিখ্যাত পদ্মনাভ মন্দিরের পুরোহিতদের কাছে। এই পদ্মনাভ মন্দিরটি পৃথিবীর সবচেয়ে ধনী মন্দির হিসেবে বিবেচিত যা গিনেস বুকে উল্লেখ করা আছে।
কে সেই মহিলা যে প্রথম প্রতিবাদ করেছিলেন?
মহিলার নাম ছিল নাংগেলী। উনিশ শতকের প্রথম দিকে ভারতের ট্রাভানকোর রাজ্যের চেরথালায় বাস করতেন নাংগেলী নামের নিম্ন-হিন্দু বর্ণের এজহাভা গোত্রের এই মহিলাটি। তার স্বামীর নাম ছিল চিরুকান্দান। নাংগেলী ও চিরুকান্দান দম্পতি ছিল নিঃসন্তান। তারা ছিল অতি সাধারণ মানুষ। চাষাবাদ করে জীবন নির্বাহ করতো।
সেদিন কী ঘটেছিল?
অন্যান্য দিনের মতো সেদিনও ট্রাভানকোরের স্থানীয় শুল্ক কর্মকর্তা, যে কিনা স্তন কর বা ব্রেষ্ট ট্যাক্স সংগ্রহের দায়িত্ব পালন করতো, সে নাংগেলীর বাড়িতে এসেছিলো নিম্ন বর্ণের হিন্দু নারীদের বুকে কাপড় পরিধান করা বা না করা বিষয়টি জরিপ করতে এবং ব্রেষ্ট ট্যাক্স সংগ্রহ করতে। কর্মকর্তা দেখতে পেলো যে নাংগেলী তার বুকে স্তনের ওপর কাপড় পরিধান করে আছে। কর্মকর্তা নাংগেলী থেকে এজন্য কর দাবী করলো এবং তাকে বারবার কর পরিশোধের জন্য চাপ দিতে লাগলো। কিন্তু নাংগেলী স্তন কর দিতে অস্বীকৃতি জানায়। এভাবে দিনের পর দিন শুল্ক সংগ্রাহক তার বাড়িতে এসে শুল্কের দাবী আদায়ে চাপ প্রয়োগ করতে লাগলো এবং বিষয়টি মন্দিরের পুরোহিতদের এবং স্থানীয় উচ্চ বর্ণের ব্রাক্ষণদের দৃষ্টি আকর্ষণ করলো। শুল্ক কর্মকর্তা শুল্ক প্রদানের জন্য নাংগেলীকে আরো বেশী চাপ প্রয়োগ করতে থাকে এবং তাকে অতিষ্ট করে তুলে। এদিকে দিনের পর দিন করের বোঝাও বাড়তে থাকে।
অবশেষে একদিন নাংগেলী স্তন কর প্রদান করতে রাজি হয়। নির্দিষ্ট দিনে শুল্ক সংগ্রাহকেরা তার বাড়িতে শুল্ক সংগ্রাহ করতে এলে তিনি তাদেরকে অপেক্ষা করতে বলেন। এরপর নাংগেলী ঘরের ভিতর প্রবেশ করে ধারালো অস্ত্র দিয়ে তার স্তন দুটি কেটে ফেলেন। তারপর রক্তেমাখা কলাপাতায় স্তন দুটি মুড়িয়ে স্তন শুল্ক বা ব্রেষ্ট ট্যাক্স হিসেবে তার কর্তিত ও রক্তাত্ত স্তন দুটি শুল্ক কর্মকর্তার হাতে তুলে দেন। স্তন কর্তনের ফলে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে নাংগেলীর মৃত্যু হয়।
নাংগেলীর স্বামী চিরুকান্দান নাংগেলীর বিকৃত মৃতদেহ দেখে শোক সহ্য করতে পারলেন না। তিনি নাংগেলীর শেষকৃত্যে ঝাপিয়ে পড়ে চিতায় আত্মহুতি দিলেন। ভারতে সেটাই ছিল সম্ভবত পুরুষের প্রথম সতীদাহ।
এই বর্ণ বৈষম্যের ফলে ঐ অঞ্চলে কী ঘটেছিল?
ভারতে বিশেষ করে দক্ষিণ ভারতে নিম্ন বর্ণের নারীদের স্তন আবৃত করতে বা ঢেকে রাখতে অনেক কষ্ট ও অবর্ণনীয় দুঃখ সহ্য করতে হয়েছে এবং সন্মান ও আত্মমর্যাদা রক্ষার জন্য তাদের বহু সংগ্রাম করতে হয়েছে।
পদ্মনাভ মন্দিরের পুরোহিতরা দাবী করে এবং স্পষ্ট করে বলে যে,নিম্ন বর্ণের হিন্দু মহিলারা তাদের শরীরের উপরের অংশ বিশেষ করে বুক ঢেকে রাখতে পারবে না। তাদের মতে এটি ধর্ম বিরোধী কাজ।
কিন্তু নাংগেলীর মৃত্যুর পরে সাধারণ মানুষ বিশেষ করে নিম্ন বর্ণের হিন্দুদের মধ্যে এর বিরুদ্ধে জোরালোভাবে আন্দোলন শুরু হয় এবং ট্রাভানকোরে স্তন কর বাতিলের বিরুদ্ধে তারা প্রতিবাদ জানাতে থাকে। ১৮৫৯ সালে ট্রাভানকোরে ব্যাপক দাঙ্গা সংঘটিত হয় এবং এতে বহু মানুষ নিহত হয়। এই দাঙ্গার মূল লক্ষ্য ছিল হিন্দু নিম্ন বর্ণের নারীদের বুকের উপর কাপড় পরিধান করার অধিকার ভোগ করা। এই দাঙ্গাটি কাপড়ের দাঙ্গা হিসেবে ব্যাপক পরিচিত লাভ করে।
অবশেষে জোরালো প্রতিবাদ ও আন্দোলনের মুখে ট্রাভানকোরের স্তন কর বা ব্রেষ্ট ট্যাক্স প্রদান আইন রহিত করা হয় এবং নাংগেলীর বসবাসের স্থানটি মুলাচিপারাম্বু বা স্ত্রীত্ব নারীর ভূমি হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে।
আক্ষরিক অর্থে এই ঘটনা নিম্ন বর্ণের হিন্দু সম্প্রদায়ের নারীর মর্যাদা রক্ষার জন্য প্রতিবাদ হিসাবে দেখা গেলেও আসলে এই লড়াইকে নিম্নবিত্ত সাধারণ মানুষের বিপক্ষে উচ্চ বর্ণের ব্রাক্ষণ সমাজ, জমিদার বা সামন্ত রাজাদের নিপীড়িত কর আরোপ ব্যবস্থার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ হিসেবে বিবেচনা করা হয়ে থাকে।
(সংগ্রহ কৃত লেখা)
## বিঃদ্রঃ- এখন আসেন আমার কথায়। আমি এখানে এই পোষ্টটা দিয়েছি মূলত একটা কথা বলার জন্য। বর্তমান আমাদের সমাজে এক দল মেয়ে বা নারী আছে যারা বুকে উড়না দিতে চায় না। তারা মুক্ত বিহঙ্গ হতে চায়। এই সমাজ যত টুকু নষ্ট হয়েছে আর যা হবে তা সবটার জন্যই এই অর্ধ নগ্ন বা বুক খোলা স্তন দেখানো মেয়ে বা নারীদের জন্য।
উপড়ে যে আর্টিক্যলটা আমরা পড়াওলাম সেখানে বুকে কাপড় না রাখার জন্য হুকুম ছিল। রাখলেই কর দিতে হত।
বর্তমান আমাদের সমাজ ঠিক করতে চাইলে এই মেয়েরদের উপড়ও কর বসাতে হবে। তাদের উপরই কর থাকবে যাদের স্তন দেখা যাবে বা বের করে হাটবে।
একটু খানি বলেছি। কিন্তু আপনারা কথাটা একবার ভাল করে ভেবে দেখবেন।
২৬ শে অক্টোবর, ২০২২ দুপুর ২:৩৬
ফেনা বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।
সামনে দিন কেমন আসবে একমাত্র স্রস্টাই ভাল জানে।
২| ২৬ শে অক্টোবর, ২০২২ দুপুর ২:২২
বিটপি বলেছেন: এখন আসলে উল্টাটা হওয়া উচিৎ, কেউ যদি তার বুক ঢেকে না রাখে, তাহলে তাকে কর দিতে বাধ্য করা উচিৎ। কারণ বিশ্বব্যাপী আধুনিক নারীরা এখন স্তন ঢেকে রাখার চেয়ে সাইজ প্রদর্শনেই আগ্রহী বেশি বলে মনে হচ্ছে।
২৬ শে অক্টোবর, ২০২২ দুপুর ২:৩৭
ফেনা বলেছেন: একেবারেই সঠিক বলেছেন।
তার উপর এখন সমাজে উচিত বললে ত আবার অনেক দোষ সো সাবধানে বলতে হবে।
না হলে কিন্তু সাইজ ফিতা ছাড়া হাত দিয়ে মাপতে হতে পারে.......
৩| ২৬ শে অক্টোবর, ২০২২ দুপুর ২:৪৪
এমজেডএফ বলেছেন: পোস্টটি লিখেছেন মধ্যযুগীয় 'সামাজিক_ইতিহাসের_কালো_দিক' সম্পর্কে আমাদেকে অবগত করার জন্য। জেনে খুব দুঃখিত হলাম। কিন্তু পরিশেষে বর্তমান আধুনিক যুগে অর্ধ নগ্ন বা বুক খোলা স্তন দেখানো মেয়ে বা নারীদের জন্যও কর বসানোর যে খায়েস আপনি দেখালেন তাতে মাথায় রক্তে উঠে গেল । ফাজলামিরও একটা সীমা থাকা উচিত!
আপনি লিখেছেন, "বর্তমান আমাদের সমাজে এক দল মেয়ে বা নারী আছে যারা বুকে উড়না দিতে চায় না। তারা মুক্ত বিহঙ্গ হতে চায়। এই সমাজ যত টুকু নষ্ট হয়েছে আর যা হবে তা সবটার জন্যই এই অর্ধ নগ্ন বা বুক খোলা স্তন দেখানো মেয়ে বা নারীদের জন্য।"
অর্থাৎ মেয়েরা বুকে উড়না না দেওয়ার কারণে সমাজের পুরুষ মানুষের যৌনাঙ্গ খাড়াইয়া যায়। যার কারণে সমাজে বিভিন্ন অনাচারের সৃষ্টি হয়। এখন কথা হল, কর পরিশোধ করে অর্ধ নগ্ন বা বুক খোলা স্তন দেখালে কি পুরুষ মানুষের যৌনাঙ্গ খাড়াবে না? পশ্চিমা বিশ্বে সৈকতে পুরুষদের পাশাপাশি নারীরা নগ্ন বক্ষে সূর্য স্নান করে, বিকিনি পড়ে একই সুইমিং পুলে পুরিষের সাথে সাঁতার কাটে সেখানে তো কোনো সমস্যা হচ্ছে না।
নিজেদের সমস্যার জন্য জোর করে মেয়েদের বুক ঢাকার চেষ্টা না করে পুরুষরা নিজেদের চোখ কন্ট্রোল করলেই হয়। অর্থাৎ অর্ধ নগ্ন বা বুক খোলা স্তনের দিকে না থাকালেই পারে। যদিও তাও সম্ভব না হয় পুরুষের যৌনাঙ্গে তালা ঝুলাইয়া রাখেন।
৪| ২৬ শে অক্টোবর, ২০২২ দুপুর ২:৪৬
রানার ব্লগ বলেছেন: আপনি তাকান কেনো ???
৫| ২৬ শে অক্টোবর, ২০২২ দুপুর ২:৫৭
রানার ব্লগ বলেছেন: এটা জানেন কি তখন নারী বুকের কাপড় খুলে হাটলেও আপনার মতো নির্লজ্জের মতো কেউই হা করে চেয়ে থাকতো না । আমার সময়ে মাই নারী কে বিনা ব্লাউজে শাড়ির আড়ালে কোন রকমে চলতে দেখেছি আমি দেখিনাই কোন পুরুষ তাকে উতক্ত করতে । এই সময়ে আপনার মতো ফেনারা বেশি ফেনিল হয়ে ফেন্সিডিল হয়ে যাচ্ছেন । তাই বলছি নিজে কে সামলান । নিজ ভালো তো জগত ভালো কথাটা এমনি এমনি আসে নাই ।
৬| ২৬ শে অক্টোবর, ২০২২ বিকাল ৩:০৪
লেখার খাতা বলেছেন: মেয়ে ব্রেস্ট দেখাক না দেখাক সেটা বড় কথা নয়। বড় কথা হল দৃষ্টি সংযত রাখা। নাইলা নাইম এর কাজে হিজাব প্রত্যাশা করা বোকামি।
৭| ২৬ শে অক্টোবর, ২০২২ বিকাল ৩:০৭
সোনালি কাবিন বলেছেন: নিকষ কালো ফেনায় ফেননিভ চিন্তাভাবনা ।
৮| ২৬ শে অক্টোবর, ২০২২ বিকাল ৩:২৯
মিরোরডডল বলেছেন:
পোষ্ট পড়ে ভাবলাম অন্ধকার যুগের একটা বর্বরোচিত ঘটনা শেয়ার করা হয়েছে,
কতো অজানা ঘটনা আছে যা আমরা জানি না ।
পোষ্টের শেষে এসে বুঝলাম এ অন্ধকার থেকে আলোর পথে আসার আহবান না।
কি করে আবার অন্ধকার কূপে ফেরা যায় সেটার অভিপ্রায় ।
জনৈক ব্লগার সেই যুগে ১৮০০ সালে পদ্মনাভ মন্দিরের পুরোহিতের শিষ্য হয়ে জন্মালে ভালো হতো ।
২০২২ এসে সামুতে এই লেখা পড়তে হচ্ছে ।
এই সমাজ যত টুকু নষ্ট হয়েছে আর যা হবে তা সবটার জন্যই এই অর্ধ নগ্ন বা বুক খোলা স্তন দেখানো মেয়ে বা নারীদের জন্য। উপড়ে যে আর্টিক্যলটা আমরা পড়াওলাম সেখানে বুকে কাপড় না রাখার জন্য হুকুম ছিল। রাখলেই কর দিতে হত। বর্তমান আমাদের সমাজ ঠিক করতে চাইলে এই মেয়েরদের উপড়ও কর বসাতে হবে। তাদের উপরই কর থাকবে যাদের স্তন দেখা যাবে বা বের করে হাটবে।
Disgusting, absolutely DISGUSTING!!!!!
৯| ২৬ শে অক্টোবর, ২০২২ বিকাল ৩:৩৫
নিমো বলেছেন: হা হা! হা হা! সিলভার ভাইজানের কথা সত্য হলে, আমাদের এলিয়েন পূর্বসূরিরা জামা-কাপড়ই পরতো না, আপনি আসছেন কর নিয়ে। ফেনা বেশি হয়ে গেলে, খালি করুন কিন্তু ব্লগকে বস্তি বানানোর দরকার নাই।
১০| ২৬ শে অক্টোবর, ২০২২ বিকাল ৩:৫১
শেরজা তপন বলেছেন: ফেনা ভাই, মাথাটা বেশি আউলায় গেছে আপনার।
কি যে কি বলতে চাচ্ছেন নিজেই জানেন না।
অযথা পৃথিবীর তাবৎ পুরুষ জাতির চরিত্রকে কলঙ্কিত করবেন না।
১১| ২৬ শে অক্টোবর, ২০২২ বিকাল ৪:০৫
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: অশালীনতা খারাপ । তবে একটা মেয়ে শালীন পোশাক পড়লেও তাকে যখন ওড়না নিয়ে জোরজবস্তি করাটাকে সঠিক বলে মনে করি না । আর মানুষের পোশাকে স্বাধীনতা এসেছে মানুষ পোশাক পড়ছেও নিজেকে প্রকাশ করবার জন্য । এখানে জোর খাটানোটা ঠিক না ।
সব অধঃপতনের পেছনে মেয়েদের নগ্নবক্ষ দায়ী এটা বলাটাও ঠিক না তবে তো এটাই প্রকাশ পায় যে সমস্ত পুরুষ হলো ডালকুত্তা এরা সুযোগে থাকে কখন নগ্ন বক্ষ পাবে । অশালীনতা কেবল এক পাক্ষিক হয় না এবং এর কারণে যে অসভ্যতা সেটাও এক পাক্ষিক না ।
১২| ২৬ শে অক্টোবর, ২০২২ বিকাল ৪:৫২
কামাল৮০ বলেছেন: শর্ট ফিল্মটিতে অনেক সুন্দর সুন্দর জ্ঞানের কথা আছে।সেখান থেকে আপনি কিছুই শিখেন নাই।ইসলামেও দাসিদের নাভিদ উপর ও হাঁটুর নিচে কাপড়পড়া নিষেধ ছিলো।ওমর তাদের বুকের উপর কাপড়পড়া দেখলে পেটাতো আর বলতো, তোমরা কি মুমিনা।বুকের উপর কাপড় পরেছ কেন।হিন্দুদের জাতপাত প্রথা খুবই খারাপ।যা এখনো চলছে।ইসলামে দাস প্রথা।
১৩| ২৬ শে অক্টোবর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৪৪
শ্রাবণধারা বলেছেন: বিকৃত চিন্তাভাবনার প্রকাশ। এ ধরনের চিন্তাভাবনার লোকদের শাস্তি হওয়া উচিত বলে মনে করি।
১৪| ২৭ শে অক্টোবর, ২০২২ রাত ১:১৮
তানভির জুমার বলেছেন: কামাল৮০ বলেছেন: শর্ট ফিল্মটিতে অনেক সুন্দর সুন্দর জ্ঞানের কথা আছে।সেখান থেকে আপনি কিছুই শিখেন নাই।ইসলামেও দাসিদের নাভিদ উপর ও হাঁটুর নিচে কাপড়পড়া নিষেধ ছিলো।ওমর তাদের বুকের উপর কাপড়পড়া দেখলে পেটাতো আর বলতো, তোমরা কি মুমিনা।বুকের উপর কাপড় পরেছ কেন।হিন্দুদের জাতপাত প্রথা খুবই খারাপ।যা এখনো চলছে।ইসলামে দাস প্রথা
মিথ্যুক, বানিয়ে বানিয়ে ইসলাম বিদ্বেষ ছড়ায়। সামুর উচিত এর বিরোদ্ধে ব্যববস্থা নেওয়া। ইসলামে নারীর পোশাকের সিমা-রেখা কি এই অথর্বটা এটাও জানে না। কামাল৮০ নিকটা নিয়মিত ব্লগে তার নোংরা চিন্তা আর ইসলাম বিদ্বেষ ছড়িয়ে যাচ্ছে আর সামু এবেপারে চুপ কেন?
১৫| ২৭ শে অক্টোবর, ২০২২ সকাল ১১:২০
ভার্চুয়াল তাসনিম বলেছেন: তানভির জুমার বলেছেন:
মিথ্যুক, বানিয়ে বানিয়ে ইসলাম বিদ্বেষ ছড়ায়। সামুর উচিত এর বিরোদ্ধে ব্যববস্থা নেওয়া। ইসলামে নারীর পোশাকের সিমা-রেখা কি এই অথর্বটা এটাও জানে না। কামাল৮০ নিকটা নিয়মিত ব্লগে তার নোংরা চিন্তা আর ইসলাম বিদ্বেষ ছড়িয়ে যাচ্ছে আর সামু এবেপারে চুপ কেন?
একটু অনধিকার চর্চার জন্য দুঃখিত। দেখুন ধর্মান্ধ , ধর্ম বিদ্বেষী, মধ্যম পন্থা অবলম্বন কারী, ধর্ম অবমাননা , এই মিলেই তো মুক্ত মত প্রকাশের জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম সামু ব্লগ। কামাল ৮০ তার মতামত দিয়েছেন, সেটা ইসলামের বিপক্ষে গেলেই তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে দাবীটা মনে হয় অন্যায্য। মত ভিন্নমত ধর্ম বর্ণে বিভিন্নতার ফলেই কিন্তু সামু এখনো নাম্বার ওয়ান।
১৬| ২৭ শে অক্টোবর, ২০২২ দুপুর ১:৩৪
রাজীব নুর বলেছেন: এগুলো ভিত্তিহীন আলাপ।
১৭| ২৭ শে অক্টোবর, ২০২২ দুপুর ১:৪২
নতুন বলেছেন: বাহ আপনার চিন্তার সাথে আগের দিনের ঐ বর্বরদের ভাবনার অনেক মিল দেখছি।
এই সমাজ যত টুকু নষ্ট হয়েছে আর যা হবে তা সবটার জন্যই এই অর্ধ নগ্ন বা বুক খোলা স্তন দেখানো মেয়ে বা নারীদের জন্য। উপড়ে যে আর্টিক্যলটা আমরা পড়াওলাম সেখানে বুকে কাপড় না রাখার জন্য হুকুম ছিল। রাখলেই কর দিতে হত। বর্তমান আমাদের সমাজ ঠিক করতে চাইলে এই মেয়েরদের উপড়ও কর বসাতে হবে। তাদের উপরই কর থাকবে যাদের স্তন দেখা যাবে বা বের করে হাটবে।
বাইরের দেশে সি বিচে নারীরা বিকিনি পরে থাকে। সেখানে কেউই ইভটিজিং করেনা, কমেন্ট করেনা। কারন কি? করলে তাদের সাজা হয়। আমাদের দেশে পুরুষের ইভটিজিং থেকে রক্ষার কোন ক্ষমতা নাই। তাই নারীদের বোরকার নিজে ঢেকে রাখার যত চেস্টা।
নারীরা কি পরিধান করবে সেটা তাদেরই ঠিক করতে দিন।
আমাদের দেশের নারীরা যথেস্ট শ্বালীন পোষাকই পরে থাকে। শাড়ী, সেলোয়ার কামিজের পরেও যদি আপনার বোরকা লাগে তবে ভাবনায় বিরাট সমস্যা আছে।
©somewhere in net ltd.
১| ২৬ শে অক্টোবর, ২০২২ দুপুর ২:১৯
আরইউ বলেছেন:
নিজের লেখা শেষের প্যারায় একদম খাঁটি কথা বলেছেন! সব দায় নারীর। তাদের ইচ্ছা-অনিচ্ছার কোন মূল্য নেই। তারা বুকে কাপড় রাখতে চাইলে কর দিতে হবে, তারা ওড়না না পরতে চাইলে কর দিতে হবে, কটু কথা শুনতে হবে, বুলিড হতে হবে। সব দোষ, সব দায় নারীর।