![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
তোমার অনেক গুলো ছবির গল্প আমার চোখে ভাসছে। একটা একটা করে সব লেখে ফেলবো। ছবি গুলো দেখলেই মনে হয় না লেখলে ভুল হবে। না লেখলে অনেক কিছু ছেড়ে আসা হবে। আমি ছেড়ে আসতে চাইনা তোমার একটি ছিটেও।
এক অপরূপ চারপাশ নিয়ে তুমি দাঁড়িয়ে। তোমার স্বপ্নের জায়গায়। সুউচ্চ পর্বতের চূড়ায়। হাতে শক্ত করে ধরে আছো লাল সবুজের পতাকা। এটা তোমার জন্য কত যে আনন্দের, কত ভালবাসার আমি জানি। কি যে বিশাল আনন্দ তোমার চোখে আমি টের পেয়েছি, মোটা সেই গ্লাস তোমার ভিতরের ধুকপুক আটকাতে পারেনি আমার কাছে।
শীতে জমে যে অস্থির বুঝতে পারছিলাম। আর একটু গরম কাপড় পরলেই পারতে। হয়তো এর থেকে বেশি কাপড় পরলে পাহাড়ে উঠতে কষ্ট হতো। পায়ের ওই জুতোঁটাই তো এক মণ দেখে মনে হলো। কি করে যে এটা পরলে ভাবলেই অবাক লাগে। কি করে এই ভারী জিনিস পরে বরফ কেটে এতো দূরে উঠলে ভাবলে কিন্তু আমারই কষ্ট হচ্ছে।
শীত জমে ঠোঁটটা নীলচে কালো হয়েছিল। ইসস কষ্ট হয়েছিল না অনেক! আহারে। পরনে নীল রঙের জ্যাকেট। সেই নীল। আমার আর তোমার নীল। এই রঙটা শুধুই তোমার। আর কাউকে মানায় না আর মানাবেও না।
মাথার উপর তোমার হালকা নীল আর সাদার মেঘ ভেলার আকাশ। দেখে মনে হচ্ছিল তুমিই বুঝি এই আকাশ আর পাহাড়ের সব। ওদের আর তোমাকে ছাড়া কিছুর প্রয়োজন নেই ঠিক আমার মতোন।
তোমার এই মহা আনন্দের ভাগ তুমি আমায় দাওনি। আমিও কিন্তু এর ভাগ পাই। তোমার এই যে পাখির জীবন এর মাঝে অমরাবতীরও দাবী আছে। এক জীবনে তো আর সবার কথা পূরণ করা যায় না তাই না। আমি বুঝি। তাইতো পরের জনমটা তোমার আমি বুকিং দিয়ে রেখেছি। তখন কিন্তু আমি কোন কথা শুনবো না। কোন না শুনবো না। সেদিন আর তুমি কারোরই না শুনো না, নিজেরও না। একদম তোমার মনের মতোন হয়েই আমি পরের বার আসবো। দেখি কি সাহসে তুমি আমায় রেখে আসো।
তোমায় বলেছিলাম না একটু সময় দাও তোমার সব স্বপ্ন পূরণ হবে। সেদিন তো হেসেই উড়িয়ে দিয়েছিলে। এখন দেখো কি করে সব হয়ে যাচ্ছে। আরো সব হয়ে যাবে দেখো।
ভালো থেকো আমার ছবির পাহাড় মানব। হাসতে কিন্তু ভুলো না। ওই হাসিতে আমার প্রাণ ভোমরা রেখে এসেছি। আমার প্রাণ ভোমরা কে যত্নে রেখো।
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:১২
আনিসা নাসরীন বলেছেন: শুধু তার জয়গান।
২| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ ভোর ৬:০৭
সেলিনা ইসলাম বলেছেন: নিঃস্বার্থ নিটোল ভালবাসা এমনই হয়। গল্পে শুভকামনা রইল।
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:০৯
আনিসা নাসরীন বলেছেন: আপু ধন্যবাদ আপনাকে।
৩| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:০৮
শাব্দিক হিমু বলেছেন:
হাসতে কিন্তু ভুলো না।
ওই হাসিতে আমার প্রাণ ভোমরা রেখে এসেছি।
যত্নে রেখো।
রাখতে না চাইলেও রাখা হয়ে যায়।
লেখা ভালো হয়েছে। ভালো লাগা রেখে গেলাম। প্লাস + + +
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:০৭
আনিসা নাসরীন বলেছেন: সে হাসিতে আমিও হাসি।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। পাশেই থাকুন।
৪| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:০৪
সাহসী সন্তান বলেছেন: নীল একটা কমন পছন্দের রং কিনা বুঝতে পারছি না। অনেক পুরুষেরই দেখলাম নীল রং পছন্দ! আমারও! আপনার ছবির গল্প ভাল হইছে! শীত কালে বরফের পাহাড়ে চড়ার মজা হলো, চারদিকে কনকনে ঠান্ডা অথচ পাহাড়ে চাড়ার সময় কোন ঠান্ডা অনুভূত হয় না।
সমস্থ হাত পা গুলো অবশ হয়ে থাকে! কই পা ফেলছি বোঝাই যায় না। কেবল চোখের দৃষ্টি শক্তি প্রখর না হইলেই বিপদ! কারণ যখন কোন কিছু ঠাহর করা যায় না, তখন দৃষ্টি শক্তির উপর ভরসা করেই পা ফেলতে হয়! আর জুতোর তলার বিটগুলোও হতে হয় খুবই তিক্ষ্ণ!
গল্পে ভাল লাগা! শুভ কামনা জানবেন!
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:০৫
আনিসা নাসরীন বলেছেন: নীল ভীষণ সুন্দর একটা রং।
ভালো লাগার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। আপনার থেকে পাহাড় চড়া নিয়ে অনেক কিছু জানা গেলো।
ভালো থাকুন।
৫| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:১৭
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: গল্প ভাল লেগেছে।
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৪
আনিসা নাসরীন বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
৬| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৪২
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: ভালবাসা এমন ও হয় । লেখার ভাবনাগুলো বেশ ভাল লেগেছে ।
লেখায় বোল্ড না করে ইটালিক করলে মনে হয় বেশি ভাল লাগলো । যদিও আপনার একান্ত ইচ্ছে ।
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৪
আনিসা নাসরীন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
বোল্ডে লেখি নিজের দেখার সুবিধায়। একটু ক্লিয়ার দেখতে পাই তাই। সেদিনও একজন বলেছিল ফণ্টটা বদলে দিতে। পরের বার থেকে ইটালিকেই লেখবো।
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৩:৫৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
প্রেমহীন, ১ গোলাপের প্রপোজড ভালোবাসার জয়গান?