নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জীবন বৈচিত্রময়। জীবনের বিচিত্র সব গল্প বলতে পারাটা একটা গুন আর সবার সেই গুনটা থাকে না। গল্প বলার অদ্ভুত গুনটা অর্জনের জন্য সাধনার দরকার। যদিও সবার জীবন সাধনার অনুমতি দেয় না, তবুও সুযোগ পেলেই কেউ কেউ সাধনায় বসে যায়। আমিও সেই সব সাধকদের একজন হতে চাই।

আরিফ রুবেল

সময় গেলে সাধন হবে না

আরিফ রুবেল › বিস্তারিত পোস্টঃ

ছাত্রলীগের স্কুল রাজনীতি

২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:১২





স্কুলভিত্তিক রাজনীতি বাংলাদেশে নতুন কিছু না। বৃটিশ বিরোধী আন্দোলন থেকে হাল আমলের বাম রাজনীতি কিংবা মৌলবাদী রাজনীতি সবখানেই কিশোররা রাজনীতিতে সক্রিয় ছিল এবং আছে।

বর্তমান সময়ে স্কুলভিত্তিক রাজনীতি থেকে সবচেয়ে লাভবান হল জামাত-শিবির। জোট সরকারের আমলে শিবিরের স্কুলভিত্তিক ব্যপক কার্যক্রম ছিল। কুইজ প্রতিযোগীতা থেকে শুরু করে বৃত্তি সব জায়গাতেই শিবিরের লক্ষ্য ছিল সম্ভাব্য কর্মী এবং সহানুভূতিশীল গোষ্ঠী তৈরি করা। বলা যায়, শিবির তাদের লক্ষ্যে অনেকাংশেই সফল। কিশোর কন্ঠ পাঠক ফোরাম কিংবা সাইমুম, স্পন্দন নানা নামে নানা আড়াল তৈরি করে শিবির তার শেকড় বিস্তার করেছে এবং এখনও তার প্রভাব আমাদের সমাজে অনুভব করা যায়।

বাম ছাত্র সংগঠনগুলোও স্কুলের কিশোর বয়সীদের নিয়ে রাজনৈতিকভাবে শিক্ষিত করার চেষ্টা করেছে। সরাসরি কিংবা সাংস্কৃতিক সংগঠনের নামে তাদের মাথায় সমাজতন্ত্রের বীজ স্থাপন করেছে। পাঠচক্র, সভা, সেমিনারে তাদেরকে লক্ষ্য করে নেতাদের বক্তৃতাও কম না।
ছাত্রলীগ স্কুলে তাদের কার্যক্রম চালু করার ঘোষনা দিয়েছে এবং সেটা রীতিমত কমিটি ঘোষনা করে। প্রশ্ন হচ্ছে স্কুলে ছাত্রলীগের কাজ কি হবে ? তারা সাংস্কৃতিক কর্মকান্ডের সাথে যুক্ত থাকবে ? পাঠচক্র কিংবা দেয়াল পত্রিকা, মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরা এগুলো কি তাদের লক্ষ্য হবে ?

মোটা দাগে যে ছাত্রলীগকে আমরা চিনি তারা কমিটির পোস্ট নিয়ে সংঘর্ষ করা ছাত্রলীগ, চাঁদার ভাগ নিয়ে কিংবা হলের নিয়ন্ত্রন নিয়ে খুনোখুনিতে লিপ্ত হওয়া ছাত্রলীগ। ধর্ষকের খেতাব পাওয়া ছাত্রলীগ নেতাই কি স্কুলে গিয়ে আদর্শের কথা শোনাবে ? স্কুল ছাত্রলীগ কি এর বাইরে গিয়ে সত্যিকার অর্থেই আদর্শের রাজনীতি নতুন প্রজন্মের সামনে তুলে ধরতে পারবে ? কারা তুলে ধরবে ?

ছাত্রলীগের উদ্যোগটি আমি সমর্থন করি। বিশেষ করে যেখানে জামাত শিবিরের একক আধিপত্য সেখানে তাদের চ্যালেঞ্জ করার মত শক্তি একমাত্র ছাত্রলীগেরই আছে। কিন্তু যে আদর্শিক উচ্চতায় শিবিরের কর্মীরা এই সব কোমলমতি শিশুদের সামনে নিজেদের উপস্থাপন করতে পারে তার চাইতে উঁচুতে কিংবা সমান উচ্চতায় ছাত্রলীগের নেতারা কি নিজেদের উপস্থাপন করতে পারবেন ?

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:১৭

মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: অনেকদিন পর আসলেন। তাহলে ছাত্রলীগের এই উদ্যোগের একমাত্র উদ্দেশ্য কি শিবিরকে টেক্কা দেয়া?

২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:২৪

আরিফ রুবেল বলেছেন: সেটা ছাত্রলীগই ভালো বলতে পারবে। কদিন আগে শিশু লীগের এক নেতার খবর পড়লাম একটা অনলাইন পোর্টালে। অনেকে হাহা হিহি করলেও আমি আতংকিত হয়েছি। তেল মারাটাই যদি এসব সংগঠনের উদ্দেশ্য হয় তাহলে সংগঠন তৃণমূলে নেয়ার দরকার কি ! আর শিশু লীগ কি ? এটা কি সার্কাস না সার্কাজম ?

একমাত্র না হলেও শিবিরকে প্রতিহত করা অন্যতম উদ্দেশ্য এটা হওয়া উচিত বলে আমি মনে করি। আমি চাই না একটা বাচ্চা ছোট থেকে মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে দেশের জন্মের ইতিহাস নিয়ে একটা বিকৃত বিশ্বাস নিয়ে বড় হোক এবং এটা রাজনীতিরই অংশ। একটা মিথ্যাকে শুধুমাত্র সত্য দিয়েই প্রতিহত করা সম্ভব। তবে সেই সত্যটা ধারন করার ক্ষমতা ছাত্রলীগের আছে কি না কিংবা থাকলেও তারা সেই দায়িত্ব নেবে কি না সেটা তাদের দলীয় ব্যাপার।

২| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৩৩

মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: জনবল বাড়ানোর জন্য এমন করছে না তো? মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে যে কথা বলছেন ছাত্রলীগ তা আদৌ করবে? এরা নিজেরাই তো সবচেয়ে বড় শয়তান বাংলাদেশে। আদর্শ ছড়াতে গিয়ে ভজগট পাকিয়ে ফেলবে মনে হয়। স্কুলের বাচ্চাদের মধ্যে ক্ষমতা আর প্রভাব পাওয়ার মোহ ছড়াবে হয়ত।

২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৪৪

আরিফ রুবেল বলেছেন: এই প্রশ্নের জবাবটা কঠিন আবার সহজও। ছাত্রলীগের বাইরে বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ প্রচার করার মত সংগঠন আছে হাতে গোণা কয়েকটা (কয়েকটি বাম ছাত্র সংগঠন)। এর বাইরে সাংগঠনিক ব্যপকতা নিয়ে আর কোন সংগঠন নেই।

জনবল বাড়ানো মানে যদি পেশী শক্তি বৃদ্ধি তাহলে সেটা তো নিঃসন্দেহেই। কিন্তু এই যে জনবল সেটা তারা কিভাবে বাড়াবে সেটাই মূলত আমারও প্রশ্ন। এর ভিত্তি কি হবে আদর্শিক নাকি স্বল্প মেয়াদে ক্ষমতা এবং প্রতিপত্তি, যাচ্ছেতাই করার লাইসেন্স? প্রশ্ন হচ্ছে তারা আদৌ কি আদর্শ ছড়ানোর মত জটিল কাজটায় মনোযোগ দেবেন কি না ? যেখানে ক্ষমতার লোভ দেখিয়ে গন্ডায় গন্ডায় পোলাপান রাস্তার মোড়ে মোড়ে দাড় করিয়ে দেয়া যায় সেখানে অত কষ্ট কে করবে ?

৩| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৫৯

আবু তালেব শেখ বলেছেন: আমি চিন্তা করছি এলাকার ভিক্ষুক দের নিয়ে একটা লীগ করার প্রস্তাব দেবো। জাতীয় খয়রাতি লীগ নামটা কেমন হবে?

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৪৬

আরিফ রুবেল বলেছেন: যখন যে দল ক্ষমতায় তাদেরই এমন ভুঁইফোঁড় সংগঠনের দৌড়াত্ম সামলাতে হয়। সামলাতে হয় না বলে বলা উচিত এইস অব পকেট সংগঠন কেন্দ্রীয় নেতাদের কাছে তৃণমূলের নেতাদের পদ পাবার খায়েশ পূরণে সহায়ক ভূমিকা পালন করে। তবে চিন্তা করবেন না জাতীয় খয়রাতি লীগের পাশাপাশি জাতীয়তবাদী খয়রাতি দলও মাঠে থাকবে সরকার বদলালে।

আমার পোস্ট কিন্তু এই বিষয়ে ছিল না। আমি মূলত আওয়ামী লীগের স্বীকৃত অঙ্গ সংগঠন ছাত্রলীগের স্কুল কমিটি দিয়ে রাজনীতি করা নিয়ে বলতে চাচ্ছিলাম। আপনার বক্তব্যটা আমার পোস্টের প্রেক্ষিতে প্রাসঙ্গিক মনে হচ্ছে না। যদি একটু ভেঙ্গে বলতেন তাহলে হয়ত বুঝতাম।

৪| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:০৭

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: এগুলো হলো দেশকে পিছিয়ে নেয়ার ষড়যন্ত্র ছাড়া। যেখানে জনমত ছাত্র রাজনীতির বিপক্ষে সেখানে এভাবে প্রকাশ্যে মাধ্যমিক স্কুলেও ছাত্র রাজনীতি শুরু করা একদমই বাজে হবে...

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৫৬

আরিফ রুবেল বলেছেন: সরলীকৃত বক্তব্য মনে হল। যদিও বাস্তবতার প্রেক্ষিতে সত্য।

প্রসঙ্গত, জেনে রাখা ভালো শুধু মাধ্যমিক পর্যায়ে না, মৌলবাদী সংগঠনগুলো তারও আগে থেকে বাচ্চাদের মগজ ধোলাইয়ের ব্যবস্থা করে থাকে। শিবির কিংবা জামাত সবাই একই পদ্ধতিতে সদস্য সংগ্রহ করে থাকে। ছাত্রদলের বিভিন্ন অঞ্চলে স্কুল কমিটি আছে। মোটামুটি সব ছাত্র সংগঠনেরই স্কুলে বিস্তৃতি আছে

ছাত্র রাজনীতি খারাপ, এটা বন্ধ করে দেয়া উচিত এই বক্তব্যের সাথে আমি একমত নই। খারাপকে ভালো দিয়ে প্রতিস্থাপন করতে হয় নইলে যে শূণ্যস্থানের তৈরি হয় সেখানে রাষ্ট্রবিরোধী শক্তির জন্ম নেয়াটা স্বাভাবিক। হাল আমলে জঙ্গীবাদে যুক্ত আত্মঘাতি হওয়া তরুনদের বেশির ভাগই we hate politics প্রজন্মের অংশ।

৫| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৩৪

রাসেল উদ্দীন বলেছেন: ভবিষ্যৎ নেতৃত্বের কথা চিন্তা করে এমন উদ্যোগ নেওয়া হতে পারে। তবে মুখে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ আর মুক্তিযুদ্ধের চেতনার কথা বললেও বাস্তব চিত্র সম্পূর্ণ ভিন্ন। দেশব্যপী তাদের সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি, ধর্ষণ, হলদখল, শিক্ষক নির্যাতন, দু'গ্রুপে সংঘর্ষ, দলাদলি ছাত্র রাজনীতিকে কলুষিত করেছে। শিক্ষাঙ্গনে শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ নষ্ট করেছে।

এসবের দায় এড়াতে পারবেনা ছাত্রলীগ। আদর্শিক ছাত্র রাজনীতির চর্চা করতে হবে তাদের। আগামীর বাংলাদেশ গড়তে ছাত্রলীগের বর্তমান রাজনীতি কোন ভূমিকা রাখছেনা। যতটুকু আসছে, তা দুর্নীতিবাজ নেতৃত্ব!!

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:০৬

আরিফ রুবেল বলেছেন: আপনার সাথে একমত।

নব্বইয়ের স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনের পর বাংলাদেশের ছাত্র রাজনীতি দেশকে কিছুই দিতে পারেনি। খুবই স্বল্প মাত্রায় বাম ছাত্রসংগঠনগুলো ছাত্রদের অধিকার নিয়ে কাজ করেছে, কিন্তু সেখান থেকে জাতীয় নেতা বের হয়েছে কম। কারণ এই সংগঠনগুলোর জাতীয় পর্যায়ে জনপ্রিয়তা শূন্যের কোঠায়।

অপর দিকে দ্বিদলীয় দুর্বৃত্তায়নের শিকার হয়ে রাষ্ট্রের প্রতিটা খাত যেমন দুর্বৃত্তায়িত হয়েছে তেমনি সৎ নেতৃত্ব বিকাশের পথও রুদ্ধ হয়েছে। তরুন সমাজ বিশেষ করে ছাত্ররা রাজনীতির পেশী শক্তি হিসেবে ব্যবহার হতে হতে গ্রহনযোগ্যতা হারিয়ে ফেলেছে।

এক সময় ছাত্র নেতা বলতে বোঝাত সৎ, নীতির প্রশ্নের আপোষহীন নির্ভীক একজন আর আজকের ছাত্রনেতা মানে ইয়াবা ব্যবসায়ী, চাঁদাবাজ, ধর্ষক, খুনী। কারা এর জন্য দায়ী ? আমি বলব আমরাই। আমরাই কালো টাকার মালিকদের হাতে দেশের রাজনীতি তুলে দিয়েছি। আর এই কালো টাকার মালিকরা তাদের সম্পদের নিরাপত্তা বিধানে যা প্রয়োজন তাই করেছে। আর তরুন সমাজকে ডুবিয়েছে নেশার জগতে।

৬| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:২৪

কাউয়ার জাত বলেছেন: আওয়ামী শুক্রাণুলীগ এবং ডিম্বাণুলীগ গঠন এখন সময়ের দাবী।

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:০৭

আরিফ রুবেল বলেছেন: আরো কত কিছু আসবে ! এক সময়ে কোন কর্মী থাকবে না সবাই নেতা হবে।

৭| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:৪৭

কাউয়ার জাত বলেছেন: পাঠ্যপুস্তকে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস তুলে ধরা, ক্লাসে নিয়মিত দেশপ্রেমের দীক্ষা দেয়া, পারিবারিক শিক্ষা এগুলোই কি এতটুকুন বাচ্চাদের জন্য যথেষ্ট নয়?

এরপরেও ছাত্রলীগ চাইলে স্কুলের ছাত্রদের নিয়ে নিয়মিত বিভিন্ন সৃজনশীল কার্যক্রমের আয়োজন করতে পারত।

কিন্তু প্রাপ্ত বয়স্ক বুঝমান বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধাবী ছেলেরাই যেখানে রাজনীতির কারণে উচ্ছনে যাচ্ছে সেখানে স্কুলে স্কুলে কমিটি গঠনের যৌক্তিকতা কোথায়? কমিটি গঠন মানেইতো ঐসব কোমলমতি বাচ্চাদের মধ্যে পদের লোভ, নেতাগীরি বা মাস্তানি, হিংসা, ডোন্ট কেয়ার ভাব ইত্যাদির বীজ বপন করে দেয়া। তাহলে এ জাতির আগামীর দিনগুলোও কি চাঁদাবাজি আর চাপাতিবাজি করে কাটবে?

সরকার ভালো একটি উদ্যোগ নিয়েছে। ছাত্রলীগ পরিচয়ে এখন আর চাকরি হচ্ছেনা। এখন মুক্তিযোদ্ধা কোটা সংকুচিত করা দরকার। তাহলেই ছাত্ররা রাজনীতি ছেড়ে জীবনের তাগিদে পড়ার টেবিলে বসবে।

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:১৫

আরিফ রুবেল বলেছেন: ভাই আপনি যাদের এতটুকুন বাচ্চা বলছেন আজকালকার এইটুকুন বাচ্চাদের আপনি দেখছেন ?

যাই হোক ছাত্রলীগ কিন্তু এখনও বলে নাই স্কুলে তাদের কার্যক্রম কি হবে ? আর খাতা কলমে অনেক কিছুই থাকে, কিন্তু বাস্তবে যে ছাত্রলীগকে আমরা দেখি তার কত শতাংশ ছাত্র আর কত শতাংশ লীগ সেটা কিন্তু গবেষনার বিষয়। পেশাজীবী ছাত্রনেতা থেকে সুবিধাবাদী ছাত্রনেতা এরাই তো ছাত্র রাজনীতি নিয়ন্ত্রন করছে আর এদের উপর থেকে নিয়ন্ত্রন করছে কালো টাকার মালিকেরা। কাজেই দুই একটা ব্যতিক্রম বাদে ছাত্র রাজনীতি নিয়ে আশাবাদী হবার উপদান আমাদের আশেপাশে আসলেই কম।

তবে যেহেতু প্রায় সব সংগঠনই স্কুলে কাজ করে সেখানে শুধু ছাত্রলীগ ঘোষনা দিয়ে স্কুলে রাজনীতি করবে দেখে 'গেল গেল' রব তোলার সাথে আমি একমত নই। প্রকাশ্যে অপ্রকাশ্যে স্কুলে রাজনৈতিক সংগঠনের কার্যক্রম অনেক আগে থেকেই আছে।

৮| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:০৫

টারজান০০০০৭ বলেছেন:
শিক্ষা ব্যাবস্থার ইয়ে মারিয়া ঢিলাতো আগেই করা হইয়াছে , এখন পাতাল রেল চলার ব্যবস্থা হইতেছে !

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:১৮

আরিফ রুবেল বলেছেন: প্রশ্ন ফাঁসের মচ্ছবে শিক্ষাব্যবস্থা থেকে শিক্ষাটা বাদ দিয়ে শুধু ব্যবস্থাটাই রয়ে গেছে। তাও টাকা যার শিক্ষা তার - এই ব্যবস্থা।

গোটা ব্যবস্থাটাই আসলে ধ্বসে পড়ার অপেক্ষায় আছে এবং সেই ধ্বসে পড়াটা আমরা নির্বিকারভাবেই মেনে নিয়েছি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.