১| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৫৮

দয়াল সাহেব বলেছেন: সঠিক কথা ।

২| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:২৩

খেয়া ঘাট বলেছেন: এজন্যই আমার দেশের বিজ্ঞানীরা বিদেশে যেয়ে গবেষণা করে বিশ্বকে নাড়া দেয়, এদেশে গবেষণার জন্য একটা টেস্ট টিউবও রাখার জায়গা পায়না।
দারুন বলেছেন ভাই। একেবারে মনের ভিতর নাড়া দিলো শেষের লাইনটি।

৩| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:২৭

রাখালছেলে বলেছেন: কথাটা আরও বড় করে বললেও ক্ষতি হত না । কারন এই কথাই বার বার বলছি । আপানিও তাই করুন ।

৪| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৪৮

রাজীব নুর বলেছেন: হুম ।

৫| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৪০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ডক্টর মুহাম্মদ ইউনুসের নোবেল নিয়ে কেউ টানাহ্যাঁচড়া করছে না।
করছে তার চরিত্র নিয়ে।

তার কিছু কান্ড দেখুন
দেশবিরোধী কুখ্যাত লবিং ফার্মটির ক্লায়েন্ট ছিল ডঃ ইউনুস!
Click This Link

৬| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৪৯

ভোরের সূর্য বলেছেন: গত ২বছরে ড:ইউনুস সম্পর্কে সমালোচনা পড়তে যেয়ে ছোট একটা চুটকি মনে পড়ে গেল। বাইরের দেশের কোন এক জেলখানা। সেখানে বিভিন্ন দেশের কয়েদির সাথে বাংলাদেশের কইয়েদিরাও আছে। সেখানে একদিন এক বড় কর্মকর্তা ইন্সপেকশন এ এলেন। তিনি দেখলেন সব দেশের কয়েদিদের এক একজন করে গার্ড পাহাড়া দিচ্চে কিন্তু বাংলাদেশি কয়েদিদের রুমের সামনে কোন পাহারাদাড় নাই। তখন উনি জেলার কে জিজ্ঞাসা করলেন কি ব্যাপার। সব দেশের কয়েদিদের সাথে গার্ড আছে কিন্তু বাংলাদেশিদের সাথে নাই কেন?তখন জেলার উত্তর দিলে স্যার বাংলাদেশিরা কেউ পালাতে পারবেনা কারণ কেউ একজন যদি দেয়াল টপকিয়ে পালাতে চায় তাহলে আরো ১০জন তাকে পা ধরে নামিয়ে ফেলবে।

এই হচ্ছে আমাদের অবস্থা। আমরা কেউ কারো ভাল দেখতে পাই না। কিভাবে তার পিছেনে লেগে তার ক্ষতি করবো সেই চিন্তায় থাকি।
খুব বেশি ভিতরে বা বিতর্কে আমি যাব না। আমার কথা হল এসব কিছু হচ্চে বা সমালোচনা হচ্ছে গত ২বছর থেকে। এর আগে কি ডঃইউনুস আমেরিকার এজেন্ট(অনেকেই তাকে এটাই বলে) ছিলেন না?গ্রামীণ ব্যাংকে থাকার মেয়াদ তার অনেক আগেই শেষ হয়ে গেছে তাহলে কেন খালি গত ২বছর এটা চোখে পড়লো?এর আগে কেন চোখে পড়লোনা? এই দুই বছরেই ইউনুস ভিলেন হয়ে গেলেন?আগে তাহলে ভিলেন ছিলেন না?

মজার ব্যাপার হচ্ছে অনেকেই বা সরকার তাকে আমেরিকার এজেন্ট বা আমেরিকার তাবেদার বলেন। অনেকেই তার শান্তিতে নোবেল নিয়ে এভাবে বলেন যে বারাক ওবামা,হেনরি কিসিঞ্জার,শিমন পেরেজের মতন খারাপ লোক শান্তি পুরস্কার পেয়েছেন তাই ইউনুস ও পেয়েছেন এবং তিনি তেলসমেতি করে এই নোবেল বাগিয়েছেন।কিন্তু আমার কথা হল সেটাই যদি হয় তাহলে তো বিভিন্ন দেশের শাসকরা তাদের ক্ষমতা আর টাকা দিয়ে এই পুরস্কার নিতেন।
আচ্ছা ইউনুস যদি আমেরিকার এজেন্ট হয় তাহলে এখনও কেন তিনি গ্রামীণ ব্যাংকের এম ডি পদ টা ফিরে পাচ্ছেন না? আমেরিকা যদি কিছু চায় তাহলে কারো কি সাহস আছে না দিয়ে পারার? আমেরিকা যদি শেখ হাসিনা কে বলে যে ইউনুস কে গ্রামীণ ব্যাংকের এমডি পদ টা ফিরিয়ে দিতে তাহলে আমাদের বা হাসিনার সেই ক্ষমতা আছে না বলার যেখানে আমেরিকা ইরাক,লিবিয়ার মতন দেশ কে গিলে খাচ্ছে সেখানে আমরা তো কোন ছাড়।আরো কথা হচ্ছে ইউনুস যদি আমেরিকার তাবেদারি করে তাহলে তো ভাল কথা।বরং বাংলাদেশ সরকারের উচিৎ হবে এটা কাজে লাগানো।ইউনুস কে দিয়ে আমারিকার কাছ থেকে যথা সম্ভব সুবিধা আদায় করা।চাই কি পদ্মা সেতুর জন্য বিশ্বব্যাংক কে ফিরিয়ে আনা ইউনুসের মাধ্যমে লবিং করে।