![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি স্বপ্নে বিশ্বাসী নই...আমি বিশ্বাস করি লক্ষে, বিশ্বাস করি দৃঢ়তায়।প্রতিবাদ আমায় আকৃষ্ট করে, মনোরঞ্জন নয়।আমার ফেসবুকঃ https://www.facebook.com/arman.aronno.lingkon
ঈদ ফ্যাক্ট ১.
সকালে ঘুম থেকে উঠে চোখ ডলতে ডলতে সেমাই খাওয়ার একটা আলাদা মহিমা আছে।
ঈদ ফ্যাক্ট ২.
নুডুলস থেকে বেছে বেছে মাংসের টুকরোগুলো মুখে পুরে উদাস ভঙ্গিতে চিবুচ্ছি, বাসায় অতিথি আসার আগেই সব মাংসের টুকরোগুলো শেষ করাটা খুবই জরুরি।
ঈদ ফ্যাক্ট ৩.
আমার কাছে ঈদ মানেই বিরিয়ানি ভোজন করা। আমি অত্যন্ত কট্টরপন্থী আমিষ ভোজনকারী এবং খাদ্যগ্রহণকে আমি খুব সিরিয়াসলি পেশা হিসেবে গ্রহন করেছি।
ঈদ ফ্যাক্ট ৪.
এই মুহূর্তে ফিল্ড মার্শাল-ফিল্ড মার্শাল বোধ করছি, ইমারজেন্সি যুদ্ধের ডিসিশন ও প্ল্যানের মত এই ঈদে কি কি করা যায় তা নিয়ে ইমারজেন্সি ডিসিশন নিতে হবে, এটা সত্যিই খুব জরুরি। তবে মাংসের টুকরোগুলোর অতুলনীয় স্বাদ আমাকে পরিকল্পনায় মনোনিবেশ করতে দিচ্ছে না।
ঈদ ফ্যাক্ট ৫.
সন্ধ্যা ৬ টায় স্কুলে ইমারজেন্সি মিটিং, সেখানে স্কুল জীবনের বন্ধুদের সাথে বসে একটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু নিয়ে আলোচনা করতে হবে। সেটা হচ্ছে, "সবাই কাবাব আর পরোটা খাবার পর বিল কে বহন করবে।" আমি যেহেতু অত্যন্ত নিখুঁত ভাবে কাবাব চিবানোর মত গুরুদায়িত্ব পালনে ব্যাস্ত থাকবো, সেহেতু এই দায়িত্বটা অন্য কারও ওপর ছেড়ে দিতে হবে।
ঈদ ফ্যাক্ট ৬.
বিরিয়ানি রেডি, এখন বিদায়। শত্রুপক্ষ হননের চাইতে বিরিয়ানি ভক্ষন কোন অংশে কম জরুরী না।
*** সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণঃ বিরিয়ানি ভোজন শেষে গাড়ি পুনরায় চলবে...
২৯ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ১০:৩৫
আরমান অরণ্য লিংকন বলেছেন: সরকারি বিজ্ঞান কলেজ সংযুক্ত হাই স্কুলে কোন একসময় পড়াশোনা ফাঁকি দিয়ে আড্ডা দিতে যেতাম। ২০০৮ সালে এস.এস.সির পর হেডস্যার যন্ত্রণায় অতিষ্ঠ হয়ে সার্টিফিকেট ধরায় দিলেও স্কুলের মায়া ত্যাগ করাইতে পারেন নাই।
দাওয়াত দেয়ার প্রয়োজন নাই, ঠিকানা দিলেই চলবে। বাকিটা আমি সামলে নিবো।
২| ২৯ শে জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৬
রাজিব বলেছেন: সরকারি বিজ্ঞান কলেজে আমার এইচএসসির সীট পড়েছিল। আপনার মত আমি খেতে ভালবাসি। আপনার বিরিয়ানি খাওয়া সুখকর হোক।
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ১০:১৩
অপ্সরা বলেছেন: ভাইয়া তুমি কোন স্কুলে পড়ো?

আমার বাসায় তোমার দাওয়াৎ !