![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হাই! আমি আসিফ আমান, বাসা যশোর। পড়াশোনা ওঠাবসা সব যশোরেই। নিজের কিছু ভাবনা শেয়ার করার উদ্দেশ্য নিয়ে ব্লগ লেখা শুরু করছি।
ইন্টারস্টেলর
মুক্তি :নভেম্বর,২০১৪
এটি এমন একটি চলচ্চিত্র যা আপনাকে মহাবিশ্বের বিষ্ময় শুধু দেখাবে না। দেখাবে রূক্ষ বিশ্বব্রহ্মাণ্ড পেরিয়ে বাবা ও সন্তানের ভালোবাসার শক্তি। ক্রিস্টোফার নোলান মানেই এমন কিছু যা বিশ্লেষণ করে রেটিং দেওয়ার মতো কিছু নেই সে নিজেই গুড রেটিংয়ের একটা ব্র্যান্ড। এই চলচ্চিত্রের স্ক্রিপ্ট রাইটিংয়ের জন্য ক্রিস্টোফারের ভাই জনাথন রিলেটিভিটি নিয়ে পড়াশোনা করেছেন। এই ব্যাপারে সাহায্য করেরেছেন পদার্থ বিজ্ঞানী কিপ থর্ন যিনি ওয়ার্ম হোল ও ব্ল্যাক হোল নিয়ে গবেষনা করেছেন। তবে ভালোবাসার শক্তিকে ফিজিক্সের এই সূত্রগুলোর থেকে বেশি শক্তিশালী তা এই চলচ্চিত্রে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। তো আমি আজ চলচ্চিত্রের ঘটনাপ্রবাহ এবং চলচ্চিত্রটাতে ব্যবহার করা ফিজিক্সের বেসিকস নিয়ে সাজিয়ে আলোচনা করার চেষ্টা করব। লেখাটি বেশ বড় এবং অবশ্যই স্পয়লার আছে।যারা মুভিটি দেখেছেন তারাই পড়বেন। লেখাটি লিখতে অন্য লেখার সহযোগিতা নিয়েছি।
ইন্টারস্টেলর মানে কি সেটা আগে জেনে নেই
আমাদের সোলার সিস্টেম অর্থাৎ গ্রহ জগতের বাইরের যাত্রাই হলো ইন্টারস্টলর যাত্রা।
২০৭০ সাল:
শুরুতেই ভবিষ্যতের পৃথিবীকে আমরা দেখি।যেখানে চারিদিকে শুধুই ক্ষুধা,দারিদ্রতা পৃথিবী খাদ্য উৎপাদন ক্ষমতা যা ছিলো তা হারিয়ে ধূসর গ্রহে পরিনত হচ্ছে। এমন অবস্থায় কোন পেশা আর কার্যকর নয় ৬০০ কোটি মানুষের খাবার জোগাতে সবাই কৃষি পেশায় আত্মনিয়োগ করেছে। কুপার তেমনই একজন যে একসময় নাসার মহাকাশযান চালাতো সে এখন কৃষি কাজ করছেন। তার দুই ছেলে(টম) মেয়ে (মার্ফি) ও শ্বশুর নিয়ে থাকেন। মার্ফি প্রায় বাবাকে কোন এক ভূতের কথা বলে যে বই ফেলে দেয় তার বুক শেল্ভ থেকে তার সাথে কথা বলার চেষ্টা করে। কিন্তুু কুপার বিশ্বাস করে না। তো এর মধ্যে একদিন ধূলি ঝড়ে খোলা জানালা দিয়ে মার্ফির ঘরে ধূলা ঢুকে পড়ে এবং সে খেয়াল করে মেঝেতে একটা স্থানে ধূলা কিছুটা অসঙ্গত ভাবে পড়েছে অর্থাৎ গ্রাভিটিশনাল অসঙ্গতি এবং এর থেকে বাইনারি কোডের মাধ্যমে কেউ তাকে কোন সংকেত পাঠিয়েছে।সে এটার বাইনারি কোড থেকে নিউমেরিক সমাধান করে ম্যাপে অক্ষরেখার সাথে মিলিয়ে দেখলো যে সংকেতটি একটি স্থান নির্দেশ করছে। সে এবং ঘটনাচক্রে মার্ফি স্থানটিতে যায় কিন্তু সেখানে গিয়ে একটি সিক্রেট স্পেস ফ্যাসিলিটির সন্ধান পায় যারা তার পূর্ব পরিচিত(ডাঃ ব্রান্ড) নাসার হয়ে কাজ করে। ডাঃ ব্রান্ড তাকে বলে যে মানবজাতির রক্ষায় তাদের নতুন গ্রহ খুজতে হবে। এক্ষেত্রে তাকে ইন্টারস্টেলর ট্রাভেল করতে হবে একটি ওয়ার্ম হোল দিয়ে।(ওয়ার্ম হোল বুঝতে আমাদের জানতে হবে ব্ল্যাক হোল কি? আমাদের মহাজগতকে যদি স্থান ও কাল দিয়ে তৈরি কোন প্রসারনশীল যেটা বেড়ে চলেছে এমন একটি ঝল্লি বা একটা কাগজের পৃষ্ঠা কল্পনা করি। যেটা আরও স্থান-কালের অনেক ঝিল্লি বা পৃষ্টার উপর স্তরে সাজানো।তো এই পৃষ্ঠার অর্থাৎ স্থান কালের ঝল্লি যেটা কিছুটা স্থিস্থাপক বস্তুর মতো এবং গ্রাভিটির সূত্র মতে এই ঝিল্লিকে যেস্থানে যতো বিকৃতি করা হবে সেখানের গ্র্যভিটি ততো বেশি হবে।যদি কোথাও ছিদ্র হয় সেটাই মোটামুটি ব্ল্যাক হোল ধরে নিন আপাতোত বিস্তারিত আলোচনায় যাবো না ব্ল্যাক হোল কিভাবে তৈরি হয় নক্ষত্রের মৃত্যুর মাধ্যমে এ বিষয়ে বিস্তারিত লিখছি না ইন্টারনেটে বা ইউটিউব দেখে নিতে পারেন। তো আপনি এই পৃষ্ঠার ভেতরে কোন এক গ্যালাক্সিতে থাকেন আপনি আলোর গতিতে অর্থাৎ সেকেন্ডে ৩ লক্ষ কিলো বেগে ছুটে এক যায়গা থেকে আরেক জায়গায় যেতে অনেক বছর সময় লাগবে হতে পারে, আপনার কয়াক হাজার নাতী পুতি পর পৌছাতে পারবেন। তো যদি এই একই পৃষ্ঠার দুটি স্থানের ব্ল্যাক হোলকে পৃষ্ঠা বাকা করে এক যায়গায় এনে জুড়ে দেন তাহলে ইজিলি আপনি এর মধ্যে দিয়ে আপনার ইউনিভার্সের এক স্থান থেকে অন্যটিতে চোখের পলকে যেতে পারবেন। আর এটিই ওয়ার্ম হোল।) ডাঃ ব্রান্ড কুপারকে বলে যে কেউ শণি গ্রহের পাশে একটি ওয়ার্ম হোল তৈরি করেছে যার মধ্যে দিয়ে ইউনিভার্সের কোন একটি গ্যালাক্সিতে তারা ১০ বছর আগে ১৩ জন নভচারিকে পাঠিয়েছিলেন এর মধ্যে তিনটি থেকে সিগন্যাল পেয়েছেন।মিলার,ম্যান ও এডমন্ডের গ্রহ থেকে যেখানে প্রাণের স্পন্দন থাকতে পারে। এসময় ডাঃ ব্রান্ড কুপারকে বলে যে সে দুইটা প্ল্যান করেছে একটি নতুন গ্রহে পৃথিবীর মানুষ সহ স্পেস স্টশনে করে তিনি নিয়ে যাবেন। অথবা হিমায়িত মানুষের ভ্রূন নিয়ে তারা মানবজাতীর অস্তিত্বে রক্ষা করবেন।এছাড়াও বলেন যে তিনি চতুর্থ ডাইমেনশন সলভ করার চেষ্টা করছেন(ডাইমেনশন মানে হলো মাত্রা। আমরা ৩ টি ডাইমেনশনে বাস করি যেটা দৈর্ঘ্য, প্রস্থ,উচ্চতা অর্থাৎ মহাকর্ষ নিয়ে গঠিত। আমরা যে মাত্রায় থাকি তার এক মাত্রা কম দেখি যার মাধ্যমে আমরা সবকিছুকে একটা তল বা স্থান আকারে দেখি।সময় মহাকর্ষের সাথে সম্পর্কযুক্ত হওয়ায় আমরা সময়কে অনুভব করতে পারি কিন্তু দেখতে পারি না। ৪ র্থ ডাইমেনশনে এই স্পেসকে সময় একটি মাত্রা হিসাবে আরেকটা স্পেসের সাথে সংযুক্ত করে তাই ওয়ার্মহোলের সৃষ্টি বা ওয়ার্মহোলের মধ্যে দিয়ে ট্রাভেল করে একই সময়ে হাজার আলোক বর্ষ দূরে যাওয়া চতুর্থ ডাইমেনশনে সম্ভব। পঞ্চম ডাইমেনশন আরও জটিল এক্ষেত্রে সময় আরও অনেক স্পেসকে সংযুক্ত করে এবং সময়কে একটি বস্তুর মতো দেখায় সময়কে নিয়ন্ত্রন করার ক্ষমতা দেয়। এ ডাইমেনশনে আপনি চাইলে অতীতে বা ভবিষ্যত দেখতে পারবেন। তো এখানে সবথেকে জরুরী কথা এটা যে মানুষ যে যে ডাইমেনশনে থাকে তার চেয়ে এক ডাইমেনশন কম দেখতে পারে। অর্থাৎ আপনি যদি ৪র্থ ডাইমেনশনে থাকেন তো মহাকর্ষকে ৩য় বস্তু হিসাবে দৈর্ঘ প্রস্থের পর দেখতে পারবেন। এবং পঞ্চম ডাইমেনশনে সময়কে বস্তু হিসাবে দেখবেন। যদি আপনার বর্তমান ডাইমেনশনের সংখ্যা "ক" হয় তাহলে আপনি (ক-১) টি ডাইমেনশন বস্তুর মতো দেখতে পারবেন।) তো চতুর্থ ডাইমেনশনের সলভ করলে তিনি অনেক মানুষকে একই সময়ে একই যানে করে গ্রাভিটেশনাল বল নিয়ন্ত্রনের মাধ্যমে নিয়ে যেতে পারবেন।এবং কুপারকে কথা দেন যে তিনি এটার সমাধান করবেন।কুপার ,ডাঃ ব্রান্ডের মেয়ে এ্যামেলিয়া সহ আরো দুজন মিলে যাত্রা শুরু করে।যাওয়ার আগে কুপার মেয়ে মার্ফিকে একটি ঘড়ি দিয়ে যায়।যাত্রার পর প্রায় ২ বছর পর তারা ওয়ার্ম হোল দিয়ে অন্য গ্যালাক্সির গ্রহের দিকে যাওয়ার সময় প্রথমে মিলারের গ্রহে যায়। তো এই গ্রহটি একটি প্রকান্ড ব্ল্যাক হোলের(গ্যারগানচুয়ার) পাশে অবস্থিত। ব্ল্যাক হোলের স্বভাবতই মহকর্ষ এতই প্রবল হয় যে এটা আলোকেও টেনে ভেতরে ঢুকিয়ে নেয়। তো মহাকর্ষীয় বল যেখানে প্রবল সেখানে রিলেটিভিটি অনুসারে সময় দীর্ঘ হয়। যেখানে মহাকর্ষ যত বেশি সময় সেখানে সময় ততো দীর্ঘ । মিলারের গ্রহে ১ ঘন্টা সমান পৃথিবীর ৭ বছর সেখানে নামার পর একটি দুর্ঘটনার করনে ৩ ঘন্টার কিছু বেশি সময় লেগে যায় ফলে পৃথিবীর মানুষ পার করে ফেলে ২৩ বছর। এ হিসাবে মিলার হয়তো কয়াক ঘন্টা আগে এসে গ্রহটিতে পড়েছে কিন্তু পৃথিবীর হিসাবে তা কয়াক বছরে গিয়ে দাঁড়য়েছে।
২০৯০ সাল:
সেখানে(মিলারের গ্রহে) কিছুই পাওয়া না যাওয়ায় এবং একজন সাথিকে হারিয়ে তারা ফিরে আসে মেন শীপ এ্যান্ডোরেন্সে। সেখানে এসে তাদের সহযোগীকে দেখে সে বয়স্ক হয়ে গেছে। এদিকে মার্ফ নাসায় কাজ করা শুরু করে।ইতিমধ্যে তাদের স্পেসশীপটির যোগাযোগ ব্যাবস্থা একমুখী হয়ে গেছে। পৃথিবী থেকে তথ্য যায় কিন্তু স্পেসশীপ থেকে নয়। ডাঃ ব্রান্ড মারা যাওয়ার সময় মার্ফকে জানায় যে সে মিথ্যা বলেছিল এটা সম্ভব নয় যে তার বাবা ফিরে আসবে।এবং মানুষকে নিয়ে যাবে তার মানে সে সেকেন্ড প্ল্যানটাই বাস্তবায়ন করতে চেয়েছে। কুপার ও বাকিরা ম্যানের গ্রহে যায় এসময় মার্ফের ভিডিও বার্তায় এসব জানতে পারে। ম্যান বলে যে ব্রান্ড অনেক আগেই মহাকর্ষ ডাইমেনশন সমাধান করেছেন কিন্তু তিনি সময়ের সাথে এই ডাইমেনশনের সংযোগ ঘটাতে পারছিলেন না। কুপার এটা শুনে বাড়ি ফিরে যেতে চায়। কিন্তু তার সহযাত্রী তাকে বলে যে ডাঃ ব্রান্ডের সূত্র সমাধানে ব্ল্যাক হোলে গিয়ে সময়ের সমাধান সিঙ্গুলারিটিতে(সিঙ্গুলারিটি হলো ব্ল্যাক হোলের কেন্দ্র ,যেখানে সময় পঞ্চম ডাইমেনশনে অবস্থান করে) ট্রান্সকে(রোবট) ফেলে দিলে পাওয়া সম্ভব। এদিকে ম্যান ধোকা দিয়ে পালিয়ে যেতে যায় এবং কুপারের সহযাত্রী মারা যায় বিস্ফোরণে।ম্যানের কারনে তাদের এ্যান্ডোর্স শীপ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। কুপার,এ্যামেলিয়াকে নিয়ে এ্যাডমন্ডের গ্রহে যাওয়ার একটা উপায় বের করে ব্ল্যাক হোলের মহাকর্ষকে কাজে লাগিয়ে তারা এ্যাডমন্ডের গ্রহে যাবে এবং ট্রান্সকে পথে ব্ল্যাক হোলে ফেলে দেবে। যাতে করে ট্রান্স ৪র্থ ডাইমেনশন আবিস্কারের কোয়ান্টাম তথ্য দিতে পারবে।যদিও এতে করে পৃথিবীর তুলনায় তারা ৫০ বছর পিছিয়ে যাবে।কিন্তু যাওয়ার পথে জ্বালানি সল্পতায় কুপারও এন্ডোরেন্স শীপ থেকে তার রেন্জার শীপ বিচ্ছিন্ন করে নিজেও ব্ল্যাক হোলের দিকে যাত্রা করে।ব্ল্যাক হোলের সিঙ্গুলারিটিতে সে যাওয়ার পর দেখে তাকে কারা সম্ভবত সেই পঞ্চম ডাইমেনশনের প্রাণীরা পঞ্চম ডাইমেনশনকে একটি টেসরাক্টে ৩ য় ডাইমেনশনে মার্ফের কক্ষকে উপস্থাপন করেছে , মার্ফের বেডরুমের বিভিন্ন মূহুর্তের (অতীত,বর্তমান ও ভবিষ্যৎ) একটি টেসরাক্টের ভেতরে এমনভাবে যেন সে বুঝতে পারে। এই সময় সে টার্সের সাথে কানেক্টেড হয়।কুপার চেষ্টা করে অতীতে গিয়ে বিভিন্নভাবে তার মেয়ে মার্ফকে বলতে যেন সে তার বাবাকে আটকায় পৃথিবী ছাড়তে।কিন্তু পঞ্চম ডাইমেনশনে তৃতীয় ডাইমেনশনে কিছুর সাথে যোগাযোগ করতে পারে না।সে বুঝতে পারে মহাকর্ষ এমন একটি মাত্রা যা সকল ডাইমেনশনে যেতে পারে।গ্রাভিটির ব্যাবহার করে বিভিন্ন বই ফেলে সিগন্যাল দিয়ে কুপারকে না যেতে অনুরোধ করে কিন্তু অতীতের কুপার এসব অগ্রাহ্য করে। ফলে কুপার আবার চলে যায়।(এথেকে বোঝা যায় এই ভূত যে মার্ফের সাথে বই ফেলে কানেক্ট করতে চাইতো সে আর কেউ নয় ভবিষ্যতের কুপার নিজেই।কোন কারনে সে লুপে আবরুদ্ধ ফলে বার বার কুপার ফিরে চলে যায় আবার শুরু থেকে।)কিন্তু এবার টেসরাক্টে ট্রান্সকে কুপার বলে ৪র্থ ডাইমেনশনকে সময়ের রিলেশন (পঞ্চম ডাইমেনশনে থাকার ফলে সে এখন সময় এবং অভিকর্ষের কোয়ান্টাম রিলেশন জেনে গেছে।) মোর্স কোড আকারে পাঠাতে।ট্রান্স পাঠানোর পর কুপার অভিকর্ষকে কাজে লাগিয়ে মার্ফকে দেওয়া কুপারের ঘড়ির কাটার স্পন্দন মোর্সকোডের আদলে করে দেয়।এরপর মার্ফ তা পেয়ে সময়কে ব্রান্ডের সূত্রের সাথে সংযুক্ত করে।ভবিষ্যত বদলের কারনে টেসরাক্ট ভেঙে যায় ।ব্ল্যাক হোলের ভেতরে থাকায় ৫১ বছর পার করে ফেলে কুপার।
২১৩১ সাল:
ট্রান্সকে,কুপারকে শণি গ্রহের পাশে পাওয়া যায়। মহাকাশচারিরা খুজে পেয়ে তাদের ক্রাফ্ট নিয়ে যায় যেখানে মার্ফ প্রায় ৯০ বছরের বুড়ি হয়ে গেছে। সেখানে ব্রান্ডের সূত্রের সমাধানে গ্রাভিটি ও সময়কে মানুষ অতিক্রম করছে।কুপার আবার এ্যামেলিয়ার খোজে বেরিয়ে পড়ে মার্ফকে বিদায় জানিয়ে।
এখানে কিছু প্রশ্ন আসে ...
১.কে এই পঞ্চম ডাইমেনশনের প্রাণী?
ওয়েল এটাকে এক্সপ্লেইন করা হয়নি তবে ধারনাগত ভাবে এটা মানুষই ছিলো যারা পঞ্চম ডাইমেনশন আবিস্কার করেছিলো। এবং এর মাধ্যমে যারা অতীত দেখতে পারবে কিন্তু কোনভাবেই অতীতের মানুষের সাথে সাধারন ভাবে যোগাযোগ করতে পারবে না। তাই তারা ওয়ার্ম হোল বানায় এবং নাসাকে প্রভাবিত করে নভচারি পাঠাতে এবং সময় মতো মানব জাতীকে রক্ষা করতে। এটা থেকে এটাও প্রতিয়মান হয় যে এই ব্ল্যাক হোল ও টেসরাক্ট সেই পঞ্চম ডাইমেনশনের ভবিষ্যতের মানুষই বানিয়েছিলো।
২.যেখানে মানুষ আগে বাঁচতে পারছিলো না সেখানে মানুষ কিভাবে বাঁচলো আর ৫ম ডাইমেনশন আবিস্কার করলো?:
মানুষ কিভাবে বাঁচলো বা ৫ম ডাইমেনশন আবিস্কার করে এটা দেখানো হয়নি।
১৩ ই মে, ২০২২ বিকাল ৩:৩৭
মোঃ আসিফ আমান আপন বলেছেন: একটু জটিল মানছি।
©somewhere in net ltd.
১|
১৩ ই মে, ২০২২ দুপুর ২:১৪
রাজীব নুর বলেছেন: অর্ধেক পড়েই মাথা ঘুরছে।