নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আস্তিক এলিয়েন

পরিচয়: হোমো সেপিয়েন্স। জন্মস্থান: মনুষ্য গ্রহ

আস্তিক এলিয়েন › বিস্তারিত পোস্টঃ

রাজাকার শাহরিয়ার কবিরকে যতই দেখছি ততই মুগ্ধ হচ্ছি!! ক্যামনে পারো ম্যান??

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:০২



তিনি কথায় কথায় মুক্তিযুদ্ধের কথা বলেন। মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের শক্তি বিপক্ষের শক্তি বলে জাতিকে বিভক্ত করেন। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিক্রি করে পেট চালান। নিজেকে মুক্তিযোদ্ধা বলে প্রচার করে বেড়ান। অথচ তিনি মুক্তিযোদ্ধা তো দূরের কথা বরং একজন রাজাকার ছিলেন। কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তমসহ সত্যিকারের মুক্তিযোদ্ধাদের মুখে সত্য কাহিনী না শুনলেতো আমরা জানতামইনা যে এই ভন্ডটা রাজাকার ছিলো এবং যুদ্ধের সময় পাকিস্তানি বাহিনীকে মুরগি সাপ্লাই দিতো। মুরগি সাপ্লাইয়ের জন্য তাকে অনেকে মুরগি কবির বলেও সম্বোধন করে থাকে। যদিও আমি তাকে এই নামে সম্বোধন করতে চাইনা।

গতকালও তাকে নিয়ে “জামায়াত জামায়াত করা শাহরিয়ার কবিরের মুদ্রাদোষ” শিরোনামে একটা লেখা লিখেছিলাম। আজকের প্রথম আলো পত্রিকায় নাসিরনগর নিয়ে তার একটা স্বাক্ষাৎকার প্রকাশিত হয়। সেই স্বাক্ষাৎকার পড়েতো আমি পুরাই বিমোহিত, মুগ্ধ, অভিভূত, টাস্কিত, আশ্চার্যান্বিত হয়ে গেলাম!!! ক্যামেনে পারো ম্যান এসব??? কিছু মন্তব্যসহ সংক্ষিপ্ত স্বাক্ষাৎকারটি হুবহু তুলে ধরলাম-

.....................................................

প্রথম আলো: নাসিরনগরে হিন্দুদের ওপর হামলার ঘটনা কেন ঘটল, কারা ঘটাল?

শাহরিয়ার কবির: কারা ঘটিয়েছে, তা পরিষ্কার। একাত্তরে যে মৌলবাদী গোষ্ঠী বাংলাদেশকে হিন্দুশূন্য করতে চেয়েছিল, তারা কখনোই বাংলাদেশের অস্তিত্বকে মেনে নিতে পারেনি। সেই অপশক্তিই বারবার সংখ্যালঘুদের ওপর হামলা চালাচ্ছে। ২০০১ সালের নির্বাচনের পরও আমরা দেশব্যাপী তাদের ভয়াবহ তাণ্ডব দেখেছি। নাসিরনগরের ঘটনা তারই ধারাবাহিকতা।
**(সেই অপশক্তি কি তাহলে আওয়ামী লীগ?? কারন আমরা ইতোমধ্যেই জেনেছি যে আওয়ামী লীগের কোন্দলের জেরে আওয়ামী লীগই নাসিরনগরে হিন্দুদের উপর এই হামলা ও মূর্তি ভাংচুর করেছে। )

প্রথম আলো: কিন্তু গণমাধ্যমে খবর এসেছে, স্থানীয় আওয়ামী লীগের অভ্যন্তরীণ বিরোধের জের হিসেবেই হিন্দুসম্প্রদায়ের ঘরবাড়ি ও মন্দিরে হামলা হয়েছে।

শাহরিয়ার কবির: সাম্প্রতিক সময়ে আওয়ামী লীগের জামায়াতীকরণ হয়েছে। জামায়াতের ক্যাডাররা আওয়ামী লীগে ঢুকে সংখ্যালঘুদের বাড়িঘরে হামলা চালাচ্ছে।
**( হা হা হা...... আবার সেই জামায়াত, সেই মুদ্রাদোষ, উনি মনেহয় স্বপ্নেও দেখেন জামায়াত ওনাকে ধাওয়া করছে ) ;)

প্রথম আলো: কিন্তু জামায়াত তো এখন দৌড়ের ওপর আছে। ...

শাহরিয়ার কবির: গোপনে তারা এসব করছে। তাদের আন্ডারগ্রাউন্ড নেটওয়ার্ক অনেক শক্তিশালী। আওয়ামী লীগে ঢুকে তারা নিজেদের অ্যাজেন্ডা বাস্তবায়ন করছে। ওরা বিএনপিকে গিলে ফেলেছে। এখন আওয়ামী লীগে হাত দিয়েছে।
**( ওরে বাপ্রে!! জামায়াত এত ক্ষমতাশালী? বিএনপিকে অলরেডি গিলে ফেলছে!! আওয়ামী লীগকেও গিলতে শুরু করছে!!! বুঝলাম না এত ক্ষমতা দিয়েও তাদের নেতাদের কেন ফাঁসি থেকে বাঁচাতে পারলো না?? )

প্রথম আলো: আপনারা নাসিরনগরে গিয়েছিলেন, কী দেখলেন?

শাহরিয়ার কবির: স্থানীয় প্রশাসন সীমাহীন দায়িত্বহীনতার পরিচয় দিয়েছে। তারা কেবল মৌলবাদী গোষ্ঠীকে সমাবেশ করতেই দেয়নি, ওসি ও ইউএনও বক্তৃতা দিয়েছেন। স্থানীয় প্রশাসন শক্ত হলে মৌলবাদীরা এই কাণ্ড ঘটাতে পারত না।
**(আবার সেই মৌলবাদি!! অথচ ঘটনা ঘটিয়েছে আওয়ামী লীগ, এটা স্বয়ং আওয়ামী লীগই বলছে!! )

প্রথম আলো: ২০০১ সালে হিন্দুদের ওপর হামলা হয়েছিল, তখন বিএনপি-জামায়াত ক্ষমতায়। কিন্তু এখন আওয়ামী লীগের শাসনামলেও সংখ্যালঘুদের ওপর একের পর এক হামলা হচ্ছে। কীভাবে দেখছেন?

শাহরিয়ার কবির: ২০০১ সালে হামলা-নির্যাতনের কথা পুরোপুরি অস্বীকার করা হতো। এখন তো সেটি হচ্ছে না। রামুর ঘটনায় ২৪ ঘণ্টার মধ্যে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হেলিকপ্টারে এলাকায় গিয়ে আক্রান্ত মানুষগুলোকে সহায়তা করেছেন। নাসিরনগরে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর যাওয়া উচিত ছিল।
**(২০০১ সালে কেনো ওনাদের অভিযোগকে অস্বীকার করা হতো, কারন ওনারা মিথ্যাচার করতেন। ওনারা ২০ হাজার টাকা দিয়ে সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ার পূর্ণিমাকে দিয়ে ধর্ষণের মিথ্যা সাক্ষ্য দিইয়েছিলেন। কারন ওনারা এদেশে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা বাধানোর এজেন্ডা নিয়েই কাজ করেন। এই ভিডিওতে দেখুন সেই পূর্ণিমা ও তার পরিবারের জবানবন্দি (ভিডিও লিংক ) )

প্রথম আলো: কিন্তু ২০০১ সাল থেকে ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের ওপর যেসব হামলা হয়েছে, তার বিচার হয়েছে?

শাহরিয়ার কবির: আমার জানামতে সিরাজগঞ্জের পূর্ণিমা শীলের ঘটনা ছাড়া কোনোটির বিচার হয়নি। বারবার বিচারের কথা বলে আসছি। এই বিচারহীনতার দায় সরকার এড়াতে পারে না।
**(‘এড়াতে পারেনা’ বলেই শেষ??)

প্রথম আলো: নাসিরনগরের আক্রান্ত মানুষকে রক্ষায় সরকার কি যথাযথ পদক্ষেপ নিয়েছে?

শাহরিয়ার কবির: এই মুহূর্তে সেখানকার আক্রান্ত মানুষগুলোর পাশে দাঁড়ানো উচিত। একই সঙ্গে আমরা রসরাজ দাসের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন। ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তাঁর পক্ষে কোনো আইনজীবী দাঁড়াননি। এ কারণে আমরা সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির কাছে দাবি জানিয়েছি যে তাঁর মামলাটি যেন ঢাকায় স্থানান্তর করে তাঁর নিরাপত্তা ও আইনি লড়াইয়ের সুযোগ দেওয়া হয়।
**(হুম, তিনি সবসময়ই রসরাজের পক্ষে ছিলেন আছেন। রসরাজ অন্যায় করলেও তিনি রসরাজের পক্ষে!! কারন সে হিন্দু, সংখ্যালঘু, তাদের দাবার গুটি!! তিনি অলরেডি রসরাজের পক্ষে সাফাইও গেয়েছেন। রসরাজ নাকি গ্রামের গন্ড মুর্খ ছেলে, সে নাকি ফটোসপ বুঝেই না!! দুনিয়ার সব ফটোসপ নাকি শিবিরের পোলাপাইনই করে!!! আশ্চর্য ব্যপার হলো, রসরাজ গ্রামের গন্ডমূর্খ ছেলে হলেও সে সুন্দর করে সাজিয়ে গুছিয়ে ক্ষমা চাওয়া নির্ভুল স্টেটাসটা ঠিকই লিখতে পারছে!!)

..............................................

স্বাক্ষাৎকারটির শিরোনামই ছিলো, “রসরাজের নিরাপত্তা নিয়ে আমরা উদ্বিগ্ন : শাহরিয়ার কবির” । রসরাজ নির্দোষ হয়ে থাকলে তার ন্যয় বিচার প্রাপ্তিতে আমি জীবন দিতে পারি। কিন্তু এখনো তদন্ত না হওয়া একটি ব্যপারে একজন অভিযুক্ত ব্যাক্তিকে মিথ্যাচার করে নির্দোষ দাবি করা সম্পুর্ণ একপেশে দৃষ্টিভঙ্গিরই বহি:প্রকাশ। এই একপেশে ভাব কেবলই শাহরিয়ার কবিরের হলে না হয় আমি মেনে নিতাম। কারন শাহরিয়ার কবির মানেই একটি সার্কাস, হাসির বাক্সো!!

কিন্তু অন্যদেরকেও দেখেছি তাকে ফলো করে নিজেদেরকে হাসির বস্তুতে পরিণত করতে। মুদ্রাদোষ আসলেই খুব খারাপ জিনিস। এটা একপ্রকার ছোঁয়াছে রোগও বটে। তাই হয়তো এতটা ছড়াচ্ছে। এর বাহক শাহরিয়ার বেটাকে সমাজচ্যুত করাটা জরুরি হয়ে পড়েছে আসলে।

মন্তব্য ৩২ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৩২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১:০৬

আহা রুবন বলেছেন: রাজাকার হলে তো আপনার খুশি হবার কথা। আপনার পীরদের মুরগি সাপ্লাই দিয়েছে, তা বন্ধুর ওপর এত ক্ষেপলেন কেন?

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১:২৫

আস্তিক এলিয়েন বলেছেন: এই আপনাদের এক স্বভাব, বিরুদ্ধে গেলেই বীরউত্তম কাদের সিদ্দিকীকেও রাজাকার বানিয়ে দেন। যার যুদ্ধের সময় জন্মও হয়নাই তাকেও রাজাকার বানিয়ে দেন। অবশ্য এটাও শাহরিয়ার কবিরদের মুদ্রাদোষেরই ফল। আমি কেনো ক্ষেপলাম সেটা না হয় পরে জানবেন, কিন্তু রাজাকার হয়েও বর্তমানে তিনি মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিক্রি করে বেড়াচ্ছেন, মুক্তিযুদ্ধের ডিলারধারী হিসেবে এটা আপনাদের চেতনায় লাগেনা???

২| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১:৩৩

সংক্ষিপ্ত যোগাযোগ বলেছেন: সাক্ষাৎকারটি খারাপ হয়নি। তবে প্রশ্ন জবাব গুলো কেমন যেন ততমত হয়েই দিয়েছে। মনে হয়েছে তিনি কিছু লুকিয়েছেন।

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১:৩৮

আস্তিক এলিয়েন বলেছেন: আরেকজনের উপর মিথ্যাভাবে চাপানোর চেষ্টা করলেতো থতমত হয়েই দিবেন। মিথ্যা বলতেই মানুষ হেজিটেশন ফীল করে।

৩| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ২:০২

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আপনি যতই ল্যাংটা করেন, তার কিন্তু মনে হবে তার কাপড় পরাই আছে...

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:১৭

আস্তিক এলিয়েন বলেছেন: কাক চোখ বন্ধ করে চুরি করা জিনিস লুকায় আর মনে মনে ভাবে কেউ বুঝি দেখছে না। ওনাদের ব্যপারটাও ওরকমই। কয়লা ধুইলে ময়লা যায় না।

৪| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ২:৪৩

বিলুনী বলেছেন: গাজাখোরী প্যচাল না পারাই ভাল । এতে শাহরিয়ার কবিরের লুম্বাডাও ছিড়তনা !!!! সে তার জায়গাটাতেই থাকবে বীর মুক্তি যুদ্ধার পরিচয়ে, আর যারা তার নামে প্যচাল পারে তারা জনম বর থাকবে হারগিলা মুখোষের আড়ালে । এই যা পার্থক্য ।

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:২৪

আস্তিক এলিয়েন বলেছেন: এ এক আজব চেতনা আপনাদের। আপনাদের এই চেতনার ফিল্টারে শাহরিয়ারের মত রাজাকার হয়ে যায় বীর মুক্তিযোদ্ধা, আর বীরউত্তম কাদের সিদ্দিকীর মত মুক্তিযোদ্ধা হয়ে যায় রাজাকার। কি আজব প্রাণী আপনারা!!!!!

৫| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৬ ভোর ৪:২৪

ফরিদ আহমাদ বলেছেন: দু একজন ভিন্নধর্মী লোক ছাড়া জমেনা

৬| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৬ ভোর ৬:০৯

শূণ্য পুরাণ বলেছেন: মিথ্যা দিয়ে সত্য ঢাকা,যায় না, মিথ্যা বললে ধরা খেতেই হবে

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:২৭

আস্তিক এলিয়েন বলেছেন: শাহরিয়ারের বেলায়ও স্বাভাবিকভাবেই এটাই ঘটছে। স্বাক্ষাৎকার কি টকশোতে, সবখানেই পদে পদে মিথ্যা ধরা পড়ছে , অনেকে প্রতিবাদ করছে অনেকে তার কথা শুনে খিলখিলিয়ে হাসছে। কারন শাহরিয়ার মানেই সার্কাস, হাসির বাক্সো!!!

৭| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:৪২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সে রাজাকার ছিলো এবং যুদ্ধের সময় পাকিস্তানি বাহিনীকে মুরগি সাপ্লাই দিতো।

না জেনে কাউকে অপবাদ দেয়া ঠিক না,
শাহরিয়ার কবির কখনোই ব্যবসায়ী বা সাপ্লাই ঠিকাদার ছিলেন না। ১৯৭১ এ একজন সাধারন সাংবাদিক ছিলেন দৈনিক বাংলায় (দৈনিক পাকিস্তান) পরে দৈনিক বাংলার সহযোগী সাপ্তাহিক বিচিত্রায় কাজ করেছেন। মুরগীর আড়তে কখনোই ছিলেন না।
আচ্ছা ধরে নিলাম ১৯৭১এ পাকি হানাদারদের ভালবেসে সাংবাদিকতা ছেড়ে মুরগীর আড়তে কাজ নিলেন।
কিন্তু আমার জানামতে পাকি মিলিটারি খাদ্যতালিকায় মুরগী আইটেম কখনোই ছিলনা, পুর্ব পাকিস্তানেও ছিল না, এমনকি বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পরও ৯০ সাল পর্যন্ত সেনা খাদ্যতালিকায় মুরগী আইটেম রাখা হয়নি। যে কোন অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্যকে জিজ্ঞেস করে নিশ্চিত হতে পারেন।


ছাগুরা শাহরিয়ার, জাফরইকবাল বা শাহাবাগ আনন্দলনকারিদের দুচোখে দেখতে পারে না। এদের অপছন্দের কারন অষ্পষ্ট। মুল কারনটা কখনো উচ্চারন করে না
একবার বলে ফ্রী বিরানি খাইত ... আবার বলে গাঞ্জা খাইতো .. ইত্যাদি অষ্পষ্ট কথাবার্তা। মুল কারন (দাড়ীওয়ালাদের ঝুলানো) কখনোই বলত না। কথাভিন্ন প্রসংগেও তাদেরকে অকারনে গালাগাল করবে।
আসলে ফ্রী বিরানী-ফিরানি ব্যাপার না।
একমাত্র তাদের কারনেই গা ঝাড়া দিয়ে যুদ্ধাপরাধ আইন নতুন ভাবে সংশোধন করে ধারা যোগ করতে বাধ্য হয়েছিল সরকার।
যার দারা ওদের বাবা ছাগুচিফদের ঝুলানো সম্ভব হয়েছিল।
নইলে নামমাত্র শাস্তি দিয়ে ছাড়া পেয়ে যেত খুনিগুলো।
তাই ছাগুদের প্রচন্ড গাজ্বালা, কোন যুক্তি না পেয়ে অকথ্য গালাগাল করে, বিরানি বিরানি করে গাজ্বালা মিটায়।

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:১৫

আস্তিক এলিয়েন বলেছেন: শাহরিয়ার কবির রাজাকার ছিলেন, এটা আমার কথা না। এটা স্বয়ং বীরউত্তম কাদের সিদ্দিকীর কথা। আমি প্রমানস্বরুপ কাদের সিদ্দিকীর কথার ভিডিও লিংকও দিয়েছি। আর তিনি যে মুরগি সাপ্লাইয়ার সেটাও বলেছেন কাদের সিদ্দিকী ও আরেকজন মুক্তিযোদ্ধা। সেটার ভিডিও লিংকও পোষ্টে দিয়েছি। বানোয়াট কোনো কথা বলে অপবাদ আমি দেইনি। আপনিই বরং বানোয়াট কথা বলে তেনা প্যাঁচাচ্ছেন। শাহরিয়ার কবির রাজাকার আর মুরগী সাপ্লাইয়ার না হয়ে থাকলে কাদের সিদ্দিকী আর ঐ মুক্তিযোদ্ধার বিরুদ্ধে মানহানি মামলা করেননি কেনো??? সেই সাহস ওনার হয়নি কেনো? থলের বিড়াল বেরিয়ে আসবে বলে??

যুদ্ধের সময় আবার খাবারের আইটেম?? অবাক করলেন সাব!!! নারী ধর্ষণও কি তাদের আইটেমের মধ্যে ছিলো নাকি? তাইলে নারী ধর্ষণ হলো কেন?? যুদ্ধের সময় কোনো আইটেম মেন্টেইন হয়না জনাব। তাছাড়া আপনি কোথায় পেলেন তাদের আইটেমে মুরগী ছিলোনা?? শাহরিয়ার কবিরদের ছোঁয়াছে রোগে আপনারাও আক্রান্ত দেখছি। সুন্দরভাবে সাজিয়ে গুছিয়ে েএকটি ঘটনাকে অন্যের উপর চাপিয়ে দিতে ওনারা বেশ ওস্তাদ। শুনলে মনে হবে যেনো বাস্তব পরিসংখ্যান। আসলে সব বানোয়াট।

আর দাঁড়িওলাদের ঝুলানো বলেতে কি বুঝাতে চাইলেন? তাদের তো নির্দিষ্টি পরিচয় আছে নাকি?? দাঁড়িওলা বলে আপনি বুঝাতে চাইলেন দাঁড়ি টুপিওলা মানেই রাজাকার?? দাঁড়ি টুপির প্রতি এত বিদ্ধেষ কেন আপনাদের??

শাহরিয়ার কবিররা এই দেশের শত্রু। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির এই দেশটাতে ওনারা সম্প্রীতি বিনষ্ট করতে চান। যেকোনো ঘটনাকে সংখ্যালঘুর ফ্লেভার লাগিয়ে ওনারা রাজনীতি করেন সবসময়। ওরা আদিপত্যবাদী আর সাম্রাজ্যবাদিদের দালাল। মিথ্যা বানোয়াট গল্প সাজিয়ে ধর্মীয় দলগুলোকে দোষারোপ করে ওরা সংখ্যালঘু রাজনীতি করে। ধর্মীয় দলগুলোকে ওরা মৌলবাদি ছাড়া সম্বোধনই করেনা। এটা তাদের ধর্মবিদ্ধেষের একটি নমুন।

৮| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:৫৬

কলাবাগান১ বলেছেন: আপনাদের আসল জ্বালা কোথায় সেটা হাসান কালবৈশাখী ই বলে দিয়েছে..

৯| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:১৬

এই আমি রবীন বলেছেন: বৈশাখী +!

১০| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৫০

এ আর ১৫ বলেছেন: এই লোকের ব্লগই জামাতীদের নেট ওয়ার্কের প্রমাণ দেয় । শাহরিয়া কবির কোথায় ভুল বল্লো ? জামত প্রকাশ্য কিছু করতে না পারলেও তাদের আন্ডার গ্রাউন্ড নেট ওয়ার্ক যে কত তৎপর এবং নিমিষে অনেক কিছু করতে পারে এই ব্লগারের লেখা গুলি পরিক্ষা করলেই দেখতে পারবেন । গত কালকের ব্লগে ৪৪০০ উপর শেয়ার হয়েছে কিন্তু জামাত শিবিরের লোকজন শুধু শেয়ার করে ওপেন করে নাই তাই ভিউয়ারের সংখ্যা কম ছিল কিন্তু গত কাল এই তথ্য উদঘাটনের পর আজকে জামাতিরা শেয়ার করছে এবং ওপেন ও করছে কারন তাদের নেট ওয়ার্ক তাদের সেই বার্তা দিয়েছে ।
এইটা ঠিক আওয়ামী লীগের এক অংশ এই হিন তৎপরতার সাথে যুক্ত ছিল সেই সাথে হেফাজত জামাতের মুল অংশ এবং বিএনপির এক অংশ জড়িত বলে আভাস পাওয়া যাচ্ছে ।
রসরাজ ফটোসপ করেনি বা সাজিয়ে গুজিয়ে সব শেষে কোন স্টাটাস ও দেয়নি কারন তার পক্ষে সে সব করা সম্ভব নহে । সুতরাং এমন মন্তব্য মিথ্যার ফুল ঝুরি ---- আশ্চর্য ব্যপার হলো, রসরাজ গ্রামের গন্ডমূর্খ ছেলে হলেও সে সুন্দর করে সাজিয়ে গুছিয়ে ক্ষমা চাওয়া নির্ভুল স্টেটাসটা ঠিকই লিখতে পারছে!!) --------- জী এই কাজটা ও তারা মানে জামাতিরাই করেছে ।

রসরাজের প্রতিবেশীরা জানিয়েছেন, তারা তিন ভাই, এক বোন। সে মেজো। পেশা মাছ ধরা। বাবাও একই পেশায় নিয়োজিত। অভাব অনটনের সংসার। তাই ঘরে কম্পিউটার বা ল্যাপটপ কিছুই নেই। সাধারণ মোবাইল সেট ব্যবহার করত রসরাজ, যা থেকে ইন্টারনেট বা ফেসবুক চালানোর কোন সুযোগ নেই। অথচ তার বিরুদ্ধেই ফটোশপের মাধ্যমে ধর্মীয় অবমাননার ছবি ফেসবুকে পোস্ট করার অভিযোগ আনা হয়েছে। প্রতিবেশীসহ স্থানীয়রা জানিয়েছেন, রসরাজ স্থানীয় কোন বন্ধুর মোবাইল থেকে হয়ত এ্যাকাউন্ট খুলে ফেসবুক ব্যবহার করতে পারে।

প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আপত্তিকর যে ছবিটি রসরাজের টাইম লাইনে দেয়া হয় তা কম্পিটার, ল্যাপটপ বা এনড্রয়েট মোবাইল সেট ছাড়া করা কোনভাবেই বানানো সম্ভব নয়, যার কোনটিই অভিযুক্তের হাতে ছিল না। এছাড়া ফেসবুক খুলতে একটি মেইল আইডির প্রয়োজন। সেটি খোলারও কোন প্রযুক্তি রসরাজের কাছে নেই। তার ফেসবুক টাইম লাইনে রবিবার আপত্তির পোস্টটি দেখা যায়নি। তবে পুলিশের এজাহারে বলা আছে, ২৮ অক্টোবর ছবিটি আপ করা হয়েছে। রাত সোয়া নয়টার দিকে ছবিটি স্থানীয় মানুষ দেখতে পায়। তবে ২৯ অক্টোবর শনিবার ভোর ৫টা ২৪ মিনিটে ছবির জন্য ক্ষমা চেয়ে একটি স্ট্যাটাস রসরাজের ফেসবুক আইডিতে পাওয়া গেছে।
অশিক্ষিত রসরাজ কিভাবে এ ধরনের ছবি তৈরি করে ফেসবুকে প্রচার করেছে, তা গোয়েন্দাদের ভাবিয়ে তুলেছে। গোয়েন্দা কর্মকর্তারা বলছেন, প্রাথমিক তদন্তে তারা জানতে পেরেছেন বিতর্কিত ছবি পোস্ট করা ফেসবুক এ্যাকাউন্টটি রসরাজের নামে খোলা হলেও সেটি ঢাকা থেকে ব্যবহার করা হতে পারে। তবে সেই এ্যাকাউন্ট খুলতে কোন ই-মেইল আইডি ব্যবহার করা হয়েছে, তা এখনও শনাক্ত করা সম্ভব হয়নি। তাছাড়া ফেসবুক খুলতে একটি মেইল আইডির প্রয়োজন, তাও জানে না রসরাজ।

তার মানে শেষ ক্ষমা চেয়ে যে স্টাটাস দেওয়া হয়েছে সেটা রসরাজের পক্ষে সম্ভব নহে ।

বুঝলাম আওয়ামী লীগের একজন নেতা রসরাজের উপর ক্ষেপা ছিল তিনি এই দাঙ্গায় মৌলবাদীদের মদদ দিয়েছেন কিন্তু রসরাজকে নিয়ে ফটোসপ কি তিনি করেছেন বা সেই জ্ঙান কি তার আছে । এই জ্ঙান কাদের আছে ??? হ্যা জামাত শিবিরের আছে ।
এই দাঙ্গা বাধানোর জন্য মিছিল মিটিং মাইকিং কারা করেছিল ??
উত্তর ---- হেফাজত জামাতের লোকজন সাথে বিএনপির এক অংশ এবং আওয়ামী নেতা ফারুক্কার লোকজন
মিটিং মিছিলের পারমিশন কে দিয়েছিল ???
উত্তর --- ফারুক্কার ওসি ইউ এন ও ইত্যাদি ।

সেই দিন জামাত হেফাজতের নেতারা সহ ফারুক্কা, ওসি , ইউ এন ও -এনারা মিটিং এ ব্যস্ত । টিক এই সময়ে জামাতি নেট ওয়ার্কের খেল শুরু হয় হিন্দু পাড়ায় । এই হামলার মধ্যে সুচিন্তিত ম্যাচুরিটি আছে সেটা হোল এই হামলায় স্থানিয়দের না নিয়ে বহিরা গত যাদের কেউ চিনেনা তাদের ব্যবহার করা হয়েছে এবং এই ধরনের পরিকল্পনা একদিনে তাৎখনিক কয়েক ঘন্টার নোটিশে হয় না । তারা জানে রসরাজের উপর ফারুক্কা ক্ষেপে আছে এবং সেই ইসুকে ট্রাম কার্ড হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে এবং হাতে নাতে ফল পেয়েছে কারন সেই ফাদে ফারুক্কা পা দিয়েছে ।
হঠাৎ করে রসরাজের নামে ফেক একাউন্ট থেকে তারা ই পোষ্টিং দিয়ে তারাই সবাইকে অবগত করেছে এবং ব্যাপারটাকে আরে বিশ্বাস যোগ্য করার জন্য ক্ষমা চেয়ে স্টাটাস দিয়েছে ।
এই সমস্ত কিছু থেকে বোঝা যায় এখানে জামাতি হারামি চাল আছে ।
এখন প্রশ্ন --- এই ধরনের আন্ডার গ্রাউন্ড নেট ওয়ার্কিং এ জামাতের দক্ষতা কত টুকু ???

উত্তর ::: ১০০ তে ৯০ । তার একটা ছোট্ট প্রমাণ দেখাই ---- এই যে জামাতি কেডার আস্তিক এলিয়ানের যে সমস্ত পোষ্টিং দিয়েছে তার সব গুলোর শেয়ারিং এর সংখ্যা সব সময় ২ হাজারে উপরে এবং লাস্ট পোস্টিং এ শেয়ারিং এর সংখ্যা ৪৪০০ উপরে । এগুলো হচ্ছে জামাতিদের নেট ওয়ার্কিং এর ছোট্ট নমুনা ।
হরিনগরে প্রতিবাদ মিটিং চলার সময়ে যে বহিরাগতদের ব্যাটেিলিয়ান গ্রামে আক্রমন করেছিল তার পিছনে কালকাঠি নাড়িয়ে ছিল জামাত। এই সমস্ত আক্রমণ কারিরা সবাই কিন্তু জামাতের ক্যাডার নহে কিন্তু ক্যাডাররা ছিল নেতৃত্বে । তারা ধর্মীয় ইসুদিয়ে আসে পাশের মানুষকে ক্ষেপিয়ে তুলে আক্রমণ করেছিল । এটা কোন কাকতলিয় ব্যপার নহে সুপরিকল্পিত প্রজেক্ট ।
ফটোসপ করে মানুষকে ক্ষপিয়ে তোলা সহ আওয়ামী লীগের এক অংশকে ব্যবহার করে হিন্দুদের উপর অত্যাচার করা ই্ত্যাদির পিছনে একমাত্র জামাতিরা ছাড়া অন্য কেউ এত দ্ক্ষ নহে । এক অংশ যখন মিটিং এ ব্যাস্ত থাকবে তখন বহিরা গতদের আগে থেকে অন্যখানে জড়ো করে রেখে আক্রমণ করার পরিকল্পনা ইত্যাদি ছকে বাধা ।
রামুর তান্ডবের পিছনে এই কৌশল কাজ করেছে , সাঈদীকে চাদে দেখা গেছে বলে তান্ডবের ভিতর এই কৌশল কাজ করেছে এবং এগুলো করার মত প্রযুক্তি গত অপক্ষমতা জামাতিদের আছে এবং এখোন এই ব্লগারের ব্লগের শেয়ারিং এর মাত্রা তা প্রমাণ দিচ্ছে ।

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৭

আস্তিক এলিয়েন বলেছেন: আপনার লেখা পড়েও আমি মুগ্ধ হয়ে গেলাম ভাই। ক্যামনে পারেন এসব??? সব দেখি আপনে জানেন, কে কিভাবে মাষ্টারমাইন্ড করে ঘটনা ঘটালো সবই আপনার জানা। আপনাকে রিমান্ডে নিয়ে গরম ডিলেই তো পুলিশ সব তথ্য বের করতে পারে।

আর বিশ্বে একমাত্র জামাত শিবিরই ফটোশপ জানে, এই গোপন তথ্যটা আগে জানতামনা। ধণ্যবাদ জানানোর জন্য। আপনার কাছে আর কি কি তথ্য আছে দয়াকরে জানাবেন। তথ্যবাবা উপাধিটা দেখি আপনাকেই দেয়া দরকার!!!

দুদিন ধরে জামাতি নেটওয়ার্ক জামাতি নেটওয়ার্ক বলে গলা ফাটাচ্ছেন। আপনার সামু মডারেটরদের বাপদের জিজ্ঞেস করে দেইখেন তাদের সাইটে ঢুকতে কত সমস্যা হচ্ছিলো এতদিন। গতকাল থেকে এটা কিছুটা ভালোর দিকে। এজন্যই শেয়ার আর পঠিত সংখ্যার এত তপাৎ। এই লেখা ফেসবুকে অনেকেই শেয়ার করে। সেখানে লাইকও পড়ে, লাইক আর শেয়ারের যোগফলই হচ্ছে পোষ্টের উপরে লেখা শেয়ারের সংখ্যা। আজাইরা তেনা না প্যাঁচাইলে হয়না?? বসে বসে দেখি এসবই গবেষণা করেন সারাদিন। কাম কাজ কি নাই?

১১| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:০০

শাহিবযাদা সোহান বলেছেন: শাহরিয়ার কবির মুরগি সাপ্লাই করতেন , তসলিমার ফ্লাটে ও গিয়েছেন।
মুক্তিযুদ্ধকালে আমি পাক আর্মিদের ক্যাম্পে মুরগী সাপ্লাই থেকে আমেরিকার নিউইয়র্ক শহরের ৯০ ওয়াশিংটন স্ট্রিটে তসলিমা নাসরিনের ভাড়া করা ফ্ল্যাটে সেই শাহরিয়ার কবিরের ভ্রমন। লোকানো যাবে না ওদের কুকীর্তি।



যারা তসলিমা নাসরিনের ভাড়া করা ফ্লাটে যায় , তারা কোন রুচির , কোন গভেষক সেটা সহজে অনুমান করতে একটুই ভুল হবে না।

কিছু দিন পূর্বে কথিত মানবতাবিরোধী অপরাধের আদালতের একজন নারী আইনজীবী কে নিয়ে বিলাস ভ্রমন ও করে এলেন মুরগি সাপ্লাই শাহরিয়ার কবির।

ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সাবেক আহবায়ক বেগম মোস্তারী শফি লিখিত ‘জাহানারা ইমামের স্মৃতির উদ্দেশে লেখা চিঠি' নামের বইটিতে লিখেছেন, শাহরিয়ার কবির সাহেব নিজে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেননি। এমনকি তিনি মুক্তিযুদ্ধকালে দখলদার পাক আর্মিদের ক্যাস্পে মুরগী সরবরাহ করতেন।

১৫/১২/২০০১ তারিখে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় গ্রেফতার হয়ে মুরগি সাপ্লাই শাহরিয়ার কবির। ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছিলেন। বাংলাদেশের সেনা বাহিনীর বিরোদ্ধে ভুয়া ডকু মেন্ট গুলোর কথা স্বীকার ও করেছিলেন।

তসলিমা নাসরিনের ফেসবুক থেকে কিছু অংশ -



তসলিমা নাসরিনের ফেসবুক থেকে কিছু অংশ - নিউইয়র্ক শহরের ৯০ ওয়াশিংটন স্ট্রিটে একটি ফ্ল্যাট ভাড়া নিয়েছিলাম ২০০৯ সালে। ওই ওয়াশিংটন স্ট্রিটেই ছিল টুইন টাউয়ার। আমার ফ্ল্যাটটা অদ্ভুত সুন্দর ছিল। ২৩ তলার ওপর।অনেকে বেড়াতে আসতো। একবার শাহরিয়ার কবির এলেন। আমার জন্য সোয়াস্তিকা আঁকা একটা শাড়ি নিয়ে এসেছিলেন। তাঁর একটি ডকুমেন্টারির জন্য আমার দুটো কবিতা রেকর্ড করেছিলেন।

এবার অনুমান করেন আর কোনো কবিকে শাহরিয়ার খুঁজে পান নাই , সামসুল হক যিনি নিজে কবি দাবি করেন ( এক সময়ের তসলিমার কিছুদিনের আনন্দের পুরুষ ) কে দিয়েও সেটা করতে পারতেন। তা না করে একেবারে তসলিমার ফ্লাটে !!

যাই হউক তারা একজন আরেক জনের পরিপূরক সেটা দিনের আলোর মত পরিষ্কার।

আরেক মুক্তি যোদ্ধার বক্তব্য। শাহরিয়ার কবির রাজাকার ছিল কথাটি কাদের সিদ্দিকী ও বলেলেন -

https://www.youtube.com/watch?v=6wUhDWZlyfk

মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ে আহত মুক্তিযুদ্ধা ও শরণার্থীদের সেবা দেয়ার জন্য নিজেই অস্থায়ী হাসপাতাল করেন। সেই ডাক্তার জাফর উল্লাহ বলেছেন -

https://www.youtube.com/watch?v=cusMFiDdWy8

মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে আজ যারা বড় বড় কথা বলে মুখে ফেনা তুলেন, তারা কেউ মুক্তিযুদ্ধ করেননি, যেমন শাহরিয়ার কবির এবং মুনতাসির মামুন তাদের অন্যতম l শাহরিয়ার কবির এবং মুনতাসির মামুন কি মুক্তিযুদ্ধা ছিলেন? তারা কেউ মুক্তিযুদ্ধা ছিলেন না।

রাজধানীর আরেক মুক্তি যোদ্ধার বক্তব্য -

https://www.youtube.com/watch?v=ux476rr63J8

নাস্তিক শাহরিয়ার কবির ছিল মুরগী চোর তিনি রাজাকারদের মুরগী সাপ্লাই দিতো ।

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:৩২

আস্তিক এলিয়েন বলেছেন: ভাই এরা আজব এক চেতনাবাজ গোষ্ঠী। তাদের পক্ষে আর দাঁড়ি টুপিওলাদের বিপক্ষে যে থাকবে, হোক সে রাজাকার বা মুরগি সাপ্লাইয়ার, সে হয়ে যাবে তাদের কাছে বীর মুক্তিযোদ্ধা। আর বিপক্ষে গেলেই মুক্তিযোদ্ধারাও হয়ে যান রাজাকার। কাদের সিদ্দিকী যার প্রকৃষ্ট উদাহরণ।

এরা এক আজব প্রাণী ভাই।

১২| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:৩২

গেম চেঞ্জার বলেছেন: এইসব দলবাজি করতে করতে বাংলাদেশ অতলেই থেকে যাবে। X((

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:৩৫

আস্তিক এলিয়েন বলেছেন: শাহরিয়ার কবিরদের দলবাজি বন্ধ হবার নয়।

১৩| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:৪০

মার্কো পোলো বলেছেন:
মুরগি কবিরের কথা না হয় বাদই দিলাম, কিন্তু কে কোন দলের মাঝি দেখলে বুঝার উপায় নেই। মুরগি কবির রাজাকার হলে সরকারের উচিত তার বিচার করা। তার চেহারা, কথাবার্তা শুনে অবশ্য বুঝা যায় সে সুবিধাবাদী।

আর কথায় কথায় আওয়ামীলীগের দোষ দেওয়াটাও ঠিক না।

১৪| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:২৩

মেটাফেজ বলেছেন: লীগেরে পুন্দানি খারাপ না, শাহরিয়ার কবীরে মুরগি সাপ্লাই দিসে এইটাও মিছা না। শাহরিয়ার কবিরের মত আন্ধা লীগারদের মত আপনেরও জামাইত্যা মাদারচোদগর কোন ইতিহাস লেখা দেখলেই ভকভক কইরা গন্ধ ছড়ানির স্বভাব আছে। জামাইত্যাদের রগকাটা নিয়া কিছু কলি পরে আপনের সিনাটা যে টানটান হয়া যায় জিহাদের লিগা এইটাও তো মিছা না।

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০১

আস্তিক এলিয়েন বলেছেন: যে কোনো মিথ্যার বিরুদ্ধেই আমার সিনা টানটান হয়।

১৫| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৩

রমজান আহমেদ সিয়াম বলেছেন: মুরগি কবীর বলে কথা ৷ কতিপয় কিছু ব্লগার এই পোষ্টের বিরোধীতা করবে কারণ ৷
কারণ দিলে মাইন্ড করবো তাই দিলাম না

১৬| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৪৫

নুদরাত নিসা বলেছেন: আলোচনা গুলো এতো বেশি কনফিউজ করে দেয়! সত্য মিথ্যা নিয়ে খুব দ্বিধায় থাকি....মাঝে মাঝে মনে হয় ইতিহাসের সব কেচ্ছা কাহিনীতে যদি সশরীরে থাকতে পারতাম! দলভুক্ত সবাই যার যার মতো করে ইতিহাস বানাচ্ছে! সত্যিটা তাই খুব দুরে আর আড়ালে মনে হয়.....

১৭| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:১৪

ক্রিপ্টোগ্রাফার বলেছেন: ভালো লিখছেন।

১৮| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:১৬

ক্রিপ্টোগ্রাফার বলেছেন: ভালো লিখছেন।

১৯| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ২:৩৭

মৌলবাদীদের বিরুদ্ধে বলেছেন: বীরউত্ত মুক্তিযোদ্ধা কাদের সিদ্দিকী বলেছেন শাহরিয়ার কবির রাজাকার। কাহিনী একদম সত্য না শুনলেতো আমরা জানতামইনা শাহরিয়ার কবির যে ভন্ডটা রাজাকার ছিলো। পূর্বপাকিস্তান এবং পশ্চিম পাকিস্তান এর যুদ্ধের সময় পশ্চিম পাকিস্তানী বাহিনীকে মুরগি সাপ্লাই দিতো শাহরিয়ার কবির। তাই থাকে এখন বাংলার সবাই মুরগি বিক্রেতা কবির রাজাকার বলে ডাকে । তাও আবার মুরগি সাপ্লাইয়ের জন্য।

২০| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ২:৪৯

মৌলবাদীদের বিরুদ্ধে বলেছেন: কাদের সিদ্দিকী একটা ফাতু কথা বলেছেন আসলে উনি বয়ষ্ক লোকত তাই নিজের সম্বন্ধেও অনেক সময় অনেক কথা ভুলে যান। যেমন কোন কথা বলতে গেলে সঠিক ভাবে বলতে পারেন না আর শাহরিয়ার কবির সম্পর্কে কি বলবেন। আসলে বলতে গেলে শাহরিয়ার কবির রাজাকার না সত্য হল যে কাদের সিদ্দিকী রাজাকার। আগের পোষ্টটি আমার ভুল হয়ে গেছে তাই আমি দু:খিত। স্যালট শাহরিয়ার কবির।

২১| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:০১

মোহাম্মদ আলী হুসেন বলেছেন: যুদ্ধের সময় পশ্চিম পাকিস্তানী বাহিনীকে মুরগি সাপ্লাই দিতো শাহরিয়ার কবির

২২| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:২৩

Mukto Mona বলেছেন: সেই অপশক্তিই বারবার সংখ্যালঘুদের ওপর হামলা চালাচ্ছে। একাত্তরে যে মৌলবাদী গোষ্ঠী বাংলাদেশকে হিন্দুশূন্য করতে চেয়েছিল, তারা কখনোই বাংলাদেশের অস্তিত্বকে মেনে নিতে পারেনি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.