১| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১:৩৪

শাহারিয়ার ইমন বলেছেন: সরকারি পক্ষ থেকে ব্যবস্থা নিতে হবে

২| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১:৫১

অগ্নিবেশ বলেছেন: এই গুপ্তকেশ আর কত? একটু পড়লেই ত পাইতেন, এই ব্লগে এই নিয়েও অনেক আলোচনা আছে। আসলে ল্যাঞ্জা দেখাইতে চান।

৩| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১:৫২

জোহা প্রকাশন বলেছেন: ভারতীয় সিনেমাতে বরাবরই ইতিহাস বিকৃতির ঘটনা ঘটে । এটা নিয়ে চিন্তিত হবার কিছু নেই

৪| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ২:০০

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: আমি ভারতীয় মুভি দেখি না, হিন্দি গান শুনি না

৫| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ২:০২

শরিফুল ইসলাম (ফরহাদ) বলেছেন: দেশে আন্দোলনের কোন স্থান নেই।দেশমাতার নির্দেশেই সবকিছু হচ্ছে হবেও।

জাগতে হবে প্রসাশনকে আমরা সাধারণ জনগণ শুধু দেখতেই পারবো।

৬| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ২:১০

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: হুম। মুভি কিছুটা প্রভাব ফেলবে। তবে এসব নিয়ে তাদের সাথে জঞ্জাল না বাড়ানোই ভালো।

৭| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ২:১২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
১৯৭১ এর মুক্তিযুদ্ধকে ভারতীয় পক্ষ থেকে 'ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ' বলা হলে কোন সমস্যা দেখিনা।
ভারতীয়রা যুদ্ধ শুরু করেছে ডিসেম্বরের ৪ তারিখে।
আর বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ শুরু হয়েছিল ৯ মাস আগেই। ২৫ মার্চ।
ভারতীয়রা আমাদের মুক্তিযুদ্ধ করবে কেন? আর বলবেই বা কেন?

ডিসেম্বরের ৪ তারিখে শুরু এই যুদ্ধ ভারতীয়রা পুর্ব ও পশ্চিম উভয় ফ্রন্টেই যুদ্ধ করেছে। পশ্চিম ফ্রন্টে বেশী যুদ্ধ হয়েছে।
পুর্ব ফ্রন্টে তেমন কোন যুদ্ধই হয় নি।
হয়েছে পলায়ন, ঢাকার দিকে পলায়ন। মুক্তিযোদ্ধাদের দাবড়ানি খেয়ে কুত্তার মত পলায়ন।
এরপর বিনা যুদ্ধে পাকিদের লজ্জাজনক আত্নসমর্পন।
আত্নসমর্পন দলিলে "বাংলাদেশ ও ভারতের যৌথ বাহিনীর কাছে আত্নসমর্পন করিলাম" লেখা আছে।

৮| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ২:১৭

বিষাদ সময় বলেছেন:
"ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে যুদ্ধ সংঘঠিত হয়েছে।আর ভারত এই যুদ্ধে জয় লাভ করে পাকিস্তানের একটা খন্ডকে ভেংগে দিয়েছে"।

তারা তাদের দিক থেকেে সঠিক কথাই বলেছে। কেউ যখন নিজের বীরত্মের কথা বলে তখন একটু বাড়িয়েই বলে। আপনি শুধু শুধু "ভিক্ষা" শব্দটি ব্যাহারকরে উত্তেজনা বাড়ানোর চেষ্টা করেছেন। ভারত আমাদের কে এ ভুখন্ড ভিক্ষা দেয়নি, আমরা রক্তের দামে কিনেছি। তবে ভারতের সহযোগিতা ছাড়া হয়তো আমাদের এ স্বাধীনতা প্রাপ্তি সম্ভব ছিলনা।

১৯৭১ এর আমাদের স্বাধীনতা যুদ্ধে ৩ ডিসেম্বর ১৯৭১ পর্যন্ত ভারত আমাদের আনঅফিসিয়ালি সব রকম সহযোগিত দিয়েছে। কিন্তু ৩ রা ডিসেম্বর পশ্চিম পাকিস্তান থেকে ভারতের অভ্যন্তরে বিভিন্ন স্থানে বিমান আক্রমন করার কারণে ঐ দিনই পাকিন্তানের বিরুদ্ধে ভারত যুদ্ধ ঘোষনা করে আমাদের এ যুদ্ধে নিজেকে সর্বত্মকভাবে জড়িয়ে ফেলে এবং ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানি বাহিনী ভারতের ইস্টার্ন কমান্ডের অধিনায়ক জগদিৎ সিং অররার কাছে আত্মসমার্পন করে, এর ফলে পুর্ব পাকিস্তান, পশ্চিম পাকিন্তান থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। তবে এ জয় সম্ভব হয় শুধু মাত্র বাংলাদেশের অকুতোভয় মুক্তিযোদ্ধাদের আত্মত্যাগের কারণে।

আমরা রক্তের দামেই বাংলা কিনেছি, কারো দানে পাইনি। তবে ১৯৭১ সালের আমাদের স্বাধীনতা যুদ্ধ, ৩ ডিসেম্বর ১৯৭১ থেকে মুলতঃ ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে পরিনত হয় । এটা্ই ইতিহাস, সদিচ্ছা থাকলে গুগল করে ইতিহাস জেনে নিতে পারেন। ধন্যবাদ।

৯| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ২:৫৪

বিজন রয় বলেছেন: আমরা পাকিস্তানের সাথে যুদ্ধ করেছিলাম, ভারতও পাকিস্তানের সাথে যুদ্ধ করেছিল।

১০| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৮

নতুন বলেছেন: পাকিরা নিচে লেখা কাগজে সাক্ষর করেছিলো.... আমরা যেমন বলি আমরা পাকিস্তানিদের সাথে যুদ্ধ করেছি... তাদের ঠকিয়েছি... তখন কিন্তু আপনিও বলেন না যে ভারত/বাংলাদেশ যৌথ ভাবে হারিয়েছে ... যৌথ বাহিনির কাছে আত্নসমাপন করেছে.... তেমনি ভারতীয়রাও বলে তাদের নিজেদের কথা.... তাতে ইতিহাস পাল্টে যাবেনা।

এখানে ভারত এবং বাংলাদেশের যৌথ বাহিনির কাছে আত্নসমাপন করেছিলো বলা আছে.... এবং মি: সিং যৌথ বাহিনির কমান্ডর হিসেবেই সাক্ষর করেছিলেন....
The PAKISTAN Eastern Command agree to surrender all PAKISTAN Armed Forces in BANGLA DESH to Lieutenant-General JAGJIT SINGH AURORA, General Officer Commanding in Chief of Indian and BANGLA DESH forces in the Eastern Theatre. This surrender includes all PAKISTAN land, air and naval forces as also all para-military forces and civil armed forces. These forces will lay down their arms and surrender at the places where they are currently located to the nearest regular troops under the command of Lieutenant-General JAGJIT SINGH AURORA.
The PAKISTAN Eastern Command shall come under the orders of Lieutenant-General JAGJIT SINGH AURORA as soon as the instrument has been signed. Disobedience of orders will be regarded as a breach of the surrender terms and will be dealt with in accordance with the accepted laws and usages of war. The decision of Lieutenant-General JAGJIT SINGH AURORA will be final, should any doubt arise as to the meaning of interpretation of the surrender terms.

Lieutenant General JAGJIT SINGH AURORA gives a solemn assurance that personnel who surrender shall be treated with dignity and respect that soldiers are entitled to in accordance with provisions of the GENEVA Convention and guarantees the safety and well-being of all PAKISTAN military and para-military forces who surrender. Protection will be provided to foreign nationals, ethnic minorities and personnel of WEST PAKISTANI origin by the forces under the command of Lieutenant-General JAGJIT SINGH AURORA.


(JAGJIT SINGH AURORA)
Lieutenant-General
General Officer Commanding in Chief
India and BANGLA DESH Forces in the
Eastern Theatre
16 December 1971

https://en.wikipedia.org/wiki/Pakistani_Instrument_of_Surrender

১১| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৬

জাহিদ অনিক বলেছেন: সিনেমাটা আমি কাল রাতে একটু দেখেছিলাম-- খারাপ লেগেছে- ঐ কথাগুলো বেশ কয়েকবার বলা হয়েছে সিনেমায়।

১২| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:০৮

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: ওরা বড় দেশ ও এক সময় এক সাথে থাকার কারণে ইতিহাসের তথ্য এদিক সেদিক করে তৃপ্তি পাচ্ছে আর কী! তবে এগুলো নিয়ে আমরা পাত্তা না দিলেই হয়। কারণ, চীন, রাশিয়ার মত বড় বড় দেশও আশে পাশের ছোট দেশগুলোকে নিয়ে বলে তাদের অংশ। ভারত তো এখনো বাংলাদেশকে তাদের অংশ বলেনি! তখন ভারত বাংলাদেশকে সাহায্য করায় এবং আত্মসমর্পনও যৌথ বাহিনীর কাছে হওয়ায় এই ঐতিহাসিক তথ্য নিয়ে ভারত নিজেরা ক্রেডিট নিতে চাইছে...

১৩| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৯:২১

কিশোর মাইনু বলেছেন: সিনেমা বানিয়ে ইতিহাস বিকৃত করে দেওয়া যায়, একটি দেশকে ও কিনে নেওয়া যায়, জানতাম না।

১৪| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১০:১৯

প্রশ্নবোধক (?) বলেছেন: ভয় নেই। দাদারা নিজেরা গিলবেনা। আপনাদের দিয়েই গিলাবে।

১৫| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৭:৫৬

সিগন্যাস বলেছেন: তালগাছ ভাইয়ের সাথে সহমত । এতে চিন্তার কিছু নেই । ইগনোর ইট