![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাংলাদেশের আমজনতা পরিষদ (বাপ) নিয়ে কাজ করা। সাধারণ মানুষের সেবায় এই বাংলার চিঠি।
বিভাগীয় শহর বরিশালের অন্যতম একটি ইউনিয়নের নাম চরকাউয়া বা কাউয়ারচর। এখানে রয়েছে
একটি প্রাচীন খেয়াঘাট । ভোলাবাসী ছাড়াও এই খেয়াঘাট নিয়মিত ব্যবহার করেন জেলার প্রায় ৮০ হাজার মানুষ। কাউয়ারচরের ওপারে বরিশাল সদর। মাঝখানে কীর্তণখোলা নদী। এ নদী পারাপারেবন্দর থানাধীন বরিশালের প্রায় ৫০টি ইউনিয়ন বা প্রায় ২৫০টি গ্রামের আরো লাখো মানুষের একমাত্র ভরসা খেয়া নৌকা। খেয়া নৌকা হিসেবে এখানে এখন ইঞ্জিন চালিত ট্রলারগুলোই বেশি ব্যবহার হয়। মাথাপিছু দুই টাকা ভাড়ায় এই পারাপার। তবে খুব ভোরে ও রাত ১০টার পরে মাথাপিছু ৫ টাকা ভাড়া নেন মাঝিরা।
আগে এখানে ঘাটের ইজারা নিতেন নেতারা, তাই হয়রানী হতেন সাধারণ মানুষ। প্রয়াত আওয়ামীলীগ নেতা শওকত হোসেন হীরণ এই ডাক বা ইজারা ব্যবস্থা তুলে দিলে সাধারণ যাত্রীরা হাঁফ ছেড়ে বাঁচেন।
কিন্তু সম্প্রতী কীর্তণখোলা নদীর ভাঙ্গন এতোটাই প্রবল যে যেকোনো মূহুর্তে নদীগর্ভে বিলিন হতে পারে এই কাউয়ারচন খেয়াঘাট।
আতঙ্কিত বাসিন্দাদের অসহায় দৃষ্টি এখন প্রশাসনের মুখের দিকে। কাউয়ারচরকে রক্ষায় কি কোনো উদ্যোগ নেবেন সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
©somewhere in net ltd.