![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাংলাদেশের আমজনতা পরিষদ (বাপ) নিয়ে কাজ করা। সাধারণ মানুষের সেবায় এই বাংলার চিঠি।
বাংলাদেশ আমজনতা পরিষদ - বাপ
খুব জরুরী ভাবে এখন যেটা প্রয়োজন.....
এ অনুরোধ মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর প্রতিও। আপনারা (তোফায়েল ও আমু কাকুসহ) কবরে এক পা দিয়ে আছেন। দয়া করে জাতির জন্য এ টুকু করে যান।
১) স্বাধীন, নিরপেক্ষ ও শক্তিশালী নির্বাচন কমিশন গঠন
২) স্বাধীন, নিরপেক্ষ ও শক্তিশালী দুর্নিতী দমন কমিশন তৈরি।
৩) পুলিশ প্রশাসনের নিরপেক্ষ কর্মতৎপরতা। নিয়োগ বিষয়ে মেধা ও যোগ্যতাকে মুল্যায়ন।
৪) সুষ্ঠ ধারার নিরপেক্ষ নির্বাচন পেতে হলে, নির্বাচন পদ্ধতীকে বিভক্তিকরণ করতে হবে। অর্থাৎ আগে গ্রাম পর্যায়ের ইউনিয়ন পরিষদ বা চেয়ারম্যান-মেম্বর নির্বাচন সম্পন্ন হতে হবে। নির্বাচিত চেয়ারম্যানদের ভোটে প্যানেল মেয়র বা পৌর মেয়র ও সাংসদ নির্বাচন হবে। বিভাগীয় মেয়র বা সিটি মেয়র কে হবেন তা বিভাগীয় জেলাধীন সাংসদদের ভোটে ঠিক করতে হবে। ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন সময়েই বিভাগীয় কমিশনার বা কাউন্সিলর নির্বাচন সম্পন্ন হবে। এতে করে দুর্নীতির সুযোগ খুবই কমে যাবে। কেননা কতজন চেয়ারম্যান ও কতজন সাংসদ, কাকে কাকে ভোট দিলেন তা পরিস্কার দেখা যাবে। শুধু ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান , মেম্বর ও কাউন্সিলর নির্বাচনের ক্ষেত্রে কিছুটা অনিয়মের সুযোগ থাকবে, তবে সে সময় প্রশাসনিক কড়াকড়ি ব্যবস্থা এ নির্বাচনকেও দুর্নীতী মুক্ত করতে সহজে সক্ষম হবে।
বিএনপিসহ সমমনা সব রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি আহ্বান জানাবো - আপনারা দেশের ভালো চাইলে অতীত ভুলে আজই জাতীয় সংসদের সামনে এই তিনটি দাবীতে আমরণ অনশন ধর্মঘট পালন করুন। এবং আমাদের একটি শক্তিশালী স্বাধীন , মেরুদন্ডযুক্ত নির্বাচন কমিশন দিয়ে যান। দয়া করে কোনো অনশন নাটক করবেন না।বাংলাদেশ আমজনতা পরিষদ - বাপ
খুব জরুরী ভাবে এখন যেটা প্রয়োজন.....
এ অনুরোধ মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর প্রতিও। আপনারা (তোফায়েল ও আমু কাকুসহ) কবরে এক পা দিয়ে আছেন। দয়া করে জাতির জন্য এ টুকু করে যান।
১) স্বাধীন, নিরপেক্ষ ও শক্তিশালী নির্বাচন কমিশন গঠন
২) স্বাধীন, নিরপেক্ষ ও শক্তিশালী দুর্নিতী দমন কমিশন তৈরি।
৩) পুলিশ প্রশাসনের নিরপেক্ষ কর্মতৎপরতা। নিয়োগ বিষয়ে মেধা ও যোগ্যতাকে মুল্যায়ন।
৪) সুষ্ঠ ধারার নিরপেক্ষ নির্বাচন পেতে হলে, নির্বাচন পদ্ধতীকে বিভক্তিকরণ করতে হবে। অর্থাৎ আগে গ্রাম পর্যায়ের ইউনিয়ন পরিষদ বা চেয়ারম্যান-মেম্বর নির্বাচন সম্পন্ন হতে হবে। নির্বাচিত চেয়ারম্যানদের ভোটে প্যানেল মেয়র বা পৌর মেয়র ও সাংসদ নির্বাচন হবে। বিভাগীয় মেয়র বা সিটি মেয়র কে হবেন তা বিভাগীয় জেলাধীন সাংসদদের ভোটে ঠিক করতে হবে। ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন সময়েই বিভাগীয় কমিশনার বা কাউন্সিলর নির্বাচন সম্পন্ন হবে। এতে করে দুর্নীতির সুযোগ খুবই কমে যাবে। কেননা কতজন চেয়ারম্যান ও কতজন সাংসদ, কাকে কাকে ভোট দিলেন তা পরিস্কার দেখা যাবে। শুধু ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান , মেম্বর ও কাউন্সিলর নির্বাচনের ক্ষেত্রে কিছুটা অনিয়মের সুযোগ থাকবে, তবে সে সময় প্রশাসনিক কড়াকড়ি ব্যবস্থা এ নির্বাচনকেও দুর্নীতী মুক্ত করতে সহজে সক্ষম হবে।
বিএনপিসহ সমমনা সব রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি আহ্বান জানাবো - আপনারা দেশের ভালো চাইলে অতীত ভুলে আজই জাতীয় সংসদের সামনে এই তিনটি দাবীতে আমরণ অনশন ধর্মঘট পালন করুন। এবং আমাদের একটি শক্তিশালী স্বাধীন , মেরুদন্ডযুক্ত নির্বাচন কমিশন দিয়ে যান। দয়া করে কোনো অনশন নাটক করবেন না।
২| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ২:৪৪
বাংলার চিঠি বলেছেন: দারুন বলেছেন ভাই সজল। তবে আক্রোশ কেন ভাই? আমরা নেই এখানে শুধু আমি আছি যে, যে আমি ক্ষমতা কি জানি ই না? শুধু বাংলাদেশ আমজনতা পরিষদ নামে নতুন একটি রাস্তা তৈরির স্বপ্ন দেখাচ্ছি মাত্র।
ফেসবুকে এটি দেখুন বুঝতে পারবেন
https://www.facebook.com/BBAAP
৩| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ২:৪৬
বাংলার চিঠি বলেছেন: সে সাথে বাপ’ নামের পকেট উপন্যাস যেটি ২০০৮ সালের একুশে বইমেলায় বাজারে এসেছিল। সাহিত্য বাজার ডট কমে বাপ উপন্যাসটি রয়েছে, দেখতে পারেন।
৪| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ২:৫৭
মোহামমদ অাবুল বাশার বলেছেন: আহারে ! বাপ
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ২:২৭
সজল কির্ত্তনিয়া বলেছেন: ভাই এত ফাল পাইড়েন না - একটু অপেক্ষা করেন, আপনার যার জন্য নিচের দাবীগুলোর জন্য ব্যাকুল হচ্ছেনঃ
১) স্বাধীন, নিরপেক্ষ ও শক্তিশালী নির্বাচন কমিশন গঠন
২) স্বাধীন, নিরপেক্ষ ও শক্তিশালী দুর্নিতী দমন কমিশন তৈরি।
৩) পুলিশ প্রশাসনের নিরপেক্ষ কর্মতৎপরতা। নিয়োগ বিষয়ে মেধা ও যোগ্যতাকে মুল্যায়ন।
সেগুলো বাস্তবায়নের জন্য আপনারা যথেষ্ট সময় পেয়েছিলেন, তখন কি করেছিলেন? আমরা এখন যা করছি তার সিড়ি আপনারাই বানিয়ে ছিলেন।
একটু অপেক্ষা করুন- আগে দেখি সিড়ির শেষে কি আছে, তারপর ধিরে সুস্থে ঠান্ডা মাথায় চিন্তা করা যাবে কি করবো আর কি করবো না।
বিঃদ্রঃ গনতন্ত্রকে শক্তিশালী না বানিয়ে নিজেদের প্রয়োজনে ব্যবহার করার জন্য যে আইন বানিয়েছেন তার শাস্তি কিছুদিন ভোগ করুন।