![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিস্ময় তথ্যের মহাবিষ্ফোরণে কর্পোরেট পরাশক্তির বিষাক্ত জলবায়ুর
পৃথিবীর মহাভারসাম্য প্রবৃদ্ধি সহনীয় করতেই প্রকৃতির প্রকৃত প্রাকৃতিক জলবায়ু পরিবর্তন সংস্কার টু।
সার্বজনীন মহাপ্রজন্মের সুরক্ষায় অন্তত একবার মহাদৃশ্য জানার প্রচেষ্টায় লাইফ সাপোর্ট কমান্ড করুন।
বিষয়: জলবায়ু পবির্তনের প্রধান মানবসৃষ্টতায় নিঃস্বক্ষয় ও মহাপ্রবৃদ্ধি মাটি প্রাকৃতিক বিষ্ফোরণে দাবানল আবিষ্কার।
মহাকাব্যের জয় বাংলা বিশ্বআশ্রমের সহনীয় পরিবেশ সুরক্ষার প্রধান উৎস পৃথিবীর মহাভারসাম্যর জলবায়ু পরিবর্তনের একমাত্র ঈশ্বরকনার উপরে জল ও মাটি, সিলিকন, দ্বারা ঘুর্নিয়মান ভারসাম্যর বিশ্বআশ্রমের মহাধরিত্রী পৃথিবী বহুরুপী রুপান্তরে প্রকৃতি যেমন, তেমনি বহুরুপী রূপান্তরে প্রাকৃতিক বিষ্ফোরনে ভারসাম্য উদ্ভাবন তেমন। জল, মাটি, সিলিকন একমাত্র ঈশ্বরকনার সাম্রাজ্যবাদী আগ্রাসন সহনীয় ভারসাম্যর জলবায়ুর মহাপরিবেশ সুরক্ষার জন্য একে অপরের উপর নির্ভরশীল। ঈশ্বরকনা যেমন জলমাটি সিলিকনের দ্বারা সহনীয় হয় তেমনি জল মাটি সিলিকনে ঈশ্বরকনার সাম্রাজ্যবাদী আগ্রাসনের টেকটোনিক প্লেটের উপর সহনীয় হয়। ঈশ্বরকনা নিজস্ব উৎতাপের স্বয়ংক্রিয়তায় অফুরন্ত বর্জ্য প্রাকৃতিক উৎস যেমন তেমনি সৌরলাভার উত্তাপের বিষ্ফোরণ স্বয়ংক্রিয়তার একমাত্র জল মাটি সিলিকনের প্রকৃতির প্রকৃত প্রাকৃতিক উৎস তেমন। একমাত্র জল দ্বারা প্রকৃতি ও প্রাকৃতিক রুপান্তরিত মহা বৈচিত্র ধরিত্রী পৃথিবীর স্বয়ংক্রিয়াত্বক বর্জ্য ও জৈব প্রবৃদ্ধি অনন্তকালের মহাভারসাম্য প্রভাব চাপে সব অঞ্চলে প্রাকৃতিক উদ্ভাবনে মানবসৃষ্ট আবিস্কারের জন্য দাবানল উঠে। দীর্ঘ সময় জ্বলেপুরে প্রবৃদ্ধি ভারসাম্যর মহাবিষ্ফোরনে মহাকম্পনের টেকটোনিক প্লেটভাঙ্গার বড় পাথর প্রলয় সুনামিতে পৃথিবী ভাঙ্গাগড়ায় পোড়ামাটির পুরাকৃত্তির ভাসা ডোবা যতগুলো লাল মহাপ্রবৃদ্ধি ভারসাম্য নিজস্ব ঘুর্নিয়মান স্রোতে স্বয়ংক্রিয়তায় সহনীয় হয়ে থাকে। আদিম ও ডাইনোসর সভ্যতার বিলুপ্ত ঘটে দূর্গোম পাহাড় পর্বতের গুহায় প্রথম আদ্ধের টিকে থাকা আদীম সভ্যতার বিচারণ ঘটে অসহনীয় জলবায়ু পৃথিবীতে। সেই ঘটে যাওয়া দাবানলের কারনেই প্রবৃদ্ধি ভারসাম্য ধাপে ধাপে সহনীয় থেকে অসহনীয় হয়ে ওঠে। তার কারনেই দ্বিতীয় প্রবৃদ্ধি প্রভাবে অনন্তকালের বিবর্তনের মহা ভারসাম্য অঞ্চলের দাবানল জ্বলে পুড়ে জলবায়ুতে পরিবর্তন আনছে বা জলবায়ু পরিবর্তন হয়ে যাচ্ছে সহনীয় সবুজায়ন অক্সিজেন ফ্যাক্টরী যেমন কমে যাচ্ছে, তেমনি মানবসৃষ্ট ও দাবানল নি:স্বরনে উষ্ণায়ন বিষাক্ত জলবায়ু সারাবিশ্বে গুরপাকে চার দশক থেকে অসহনীয় হচ্ছে।
একমাত্র বহুরুপি রুপান্তরে প্রকৃতি এবং প্রাকৃতিক মহাবৈচিত্র ধরিত্রীর জল ও মাটির মহা ভারসাম্য পরিবর্তনের দীর্ঘতা যেখানে প্রকৃতির প্রকৃত প্রাকৃতিক মহাবিবর্তন দুযোর্গ দ্রæত ধেয়ে আসছে সেখানেই। আদীম প্রাচীন মায়া সভ্যতার জলবায়ুর পরিবর্তনের চেয়েও কয়েক কোটিগুন শক্তি সম্পূর্ণ মহাকম্পন প্রলয় সুনামি নিয়ে জল স্থলের সিলিকন রির্জাভ মহাভারসাম্যর প্রকৃত প্রাকৃতিক হিসেব সহনীয় করতেই মরু দাবানল হিমপাহাড়, পবর্ত ভাঙ্গা গড়ায় দ্বীপ-বদ্বীপ পর্বত চূড়া জাগাতে প্রকৃতির ধরিত্রীর মহা প্রবৃদ্ধি মাটি ভাঙ্গা গড়া চালিয়ে যাচ্ছে এবং রুপান্তরিত জলের ক্ষয় নিঃস্ব বিলুপ্ত রির্জাভ স্বাভাবিক করতেই আদীম থেকে প্রাচীন ও সর্বশেষ মানব সভ্যতার উদ্ভাবনির সৃষ্টতার নিঃস্ব ক্ষয় বিলুপ্ত অসহনীয় মহাভারসাম্যর পৃথিবীর মহাবিবর্তনের দ্বাড় প্রান্তে এসেই দীর্ঘশতাব্দির সহনীয় জলবায়ু পরিবর্তন হয়ে গেছে। যাহা সদ্যপৃথিবীর ঈশ্বরকনা নিজস্ব স্বয়ংক্রিয়াত্বক প্রক্রিয়াত্বেই মহাভারসাম্য সহনীয় করে নিবে । দৃর্শ্যমান সারা পৃথিবী জুড়ে যে লাল পোড়া মাটি চুনসুরকির কাঠাল অঞ্চলগুলো বিদ্যমান আছে, তাহা মুলত এক থেকে দুইটি মহাবিবর্তনের ফলেই মানবসৃষ্টতা ছাড়াই হয়েছে । প্রথম ও দ্বিতীয় বিবর্তনে পোড়া অঞ্চলের মহাকম্পন টেকটোনিক প্লেট ভাঙ্গাগড়া মহাসুনামির কারনেই সব মহাসাগড়ের পরিধি আয়তন, ব্যসাধ্য গুপ্তচড় থেকে দ্বীপ বদ্বীপ ফুসিয়ে সব মহাসাগড়ের আয়তনই বৃদ্ধি হইয়াছিল। যে কারণে ঘূর্নিয়মান পৃথিবীর সব অঞ্চলে পাহাড় পর্বতের পাদ দেশ ঘিরিখাদ এর মত কোটি কোটি নদ-নদী সাগড় মহাসাগড় দ্বারা প্লেট ভাঙ্গার ছোট বড় পাথর ¯্রােতের দ্বারা ভারসাম্য সহনীয় হইয়াছিল। সে সময়েই মহাভাঙ্গা গড়ায় রির্জাভের লাল সিলিকন ও নুড়ি পাথর বহমান সব মাটি পলির স্তরে স্তরে যেমন, বিপরীতেও গভীর থেকে অগভীর কোল ঘেঁসে সাদা কালো লাল পলির দ্বীপ-বদ্বীপ সিলিকনের পর্বত অঞ্চল জাগিয়েছিল, আজও সুষ্ক মরু সিলিকন অঞ্চল ও পাথর খন্ড দাড়িয়ে আছে ঘূনিয়মান পৃথিবীতে। দীর্ঘ শতাব্দী থেকে সব অঞ্চলেই একই নিয়মে ভাঙ্গাগড়া হচ্ছে তাহাতে নতুন নতুন পোড়া লাল চুনসুরকির কোন চড় দ্বীপ দীর্ঘ সভ্যতার যুগে বড় বড় পাথর আবিষ্কার করতে প্রযূক্তির বস্তুনিষ্ট ভাবনা দর্শনেই আসেনি বা দেখিয়ে দিতে পারেনি মঙ্গলগ্রহের মত অসাধারন সুষ্ক সে সব লাল কাঠাল দীর্ঘ ভাটি অঞ্চলে সবমাটির ভাটি দীর্ঘতায় নুড়ি পাথর সহ বড় বড় পাথর কিভাবে নিজস্ব গতিতে দ্বীপ, বদ্বীপ জাগিয়ে সাগড়কে বড়বড় নদীর এবং দ্বীপ-বদ্বীপ কে ভেঙ্গে ছোট ছোট পাহার পর্বত আকার পেয়েছে। একইভাবে বড় নদী থেকে ছোট নদী, ছোট নদী থেকে নদ-খাল, বিল, হাওড় সাড়া বিশ্বে কোটি কোটি হিসেব ছিল। দীর্ঘ শতাব্দীর পর খাল বিল নদ নদী হাওড় ভরাট করার মাটি এল কোন গ্রহ থেকে ভৌগলিক বিশেষজ্ঞদের নিকট ? এবং ঐসব অঞ্চলের আবদ্ধ সিলিকনের রিজাভ জল গেল কোন গ্রহে। মহাসাগড়ে অবস্থান করলে সাড়াবিশ্বের উপকুল ডুবে থাকত ভরা মৌসুম ধরে। বরং টেকসই বাধবেস্টিত মহাসাগড়ে মৌসুমি প্রভাবের ঘনত্ব কমানো লবন আহোরনের পরেও উজানের সুপেয় জলের বহমান ডায়লেশন সংমিশ্রন ঈশ্বরকনার বিস্ফোরণ উষ্ণায়ন লঘুচাপ কমানোর হিমাংকের জল নেই পৃথিবী জুড়ে। প্রাকৃতিক ঘনত্বের উষ্ণায়নে লঘুচাপে নি¤œচাপ ও জোয়ার ভাটা মহাপ্রবৃদ্ধির ভারসাম্য স্থানান্তর পরিবহনে সুনামি ছাড়া উপকুল যেমন ভাঙ্গতে পারেনা তেমনি শুষ্ক মেঘের ভেলার বিশাক্ত ইথেন পজেটিভ গ্যাসের বিস্ফোরন প্রভাব চাপ পোড়ানো বা গলাতে পারেনা। একমাত্র মহাসাগড়ের রাসায়নিক ঘনত্বের উষ্ণায়ন বাষ্পিয় ঘণীভ‚ত প্রভাবেই সবসুষ্ক মেঘের ভেলার ডায়লেশনে নেগেটিভ উষ্ণায়ন বজ্রফুুলিঙ্গ গ্যাসের জমাট পুরে গিগাওয়াট সৌরলাভায় গলে ঘনত্বের ঘনিভূত অঞ্চল সহ বায়ু চাপে সুপেয় অঞ্চলের বহমান ভাঙ্গা গড়ায় আহরন কৃত সিলিকনের রিজার্ভ রির্চাজ সহনীয় করতে তবু চৌচির বরেন্দ্র অঞ্চলের মত পৃথিবী জুরে বয়ে যাচ্ছে। কোটি কোটি ছোট বড় খাল বিল নদ-নদী সাগড় মহাসাগড় বরফ অঞ্চলের বরফ পাহাড় শুরুতে যাহা ছিল অনন্ত ট্রিলিয়ন ট্রিলিয়ন কিউসেক সব অঞ্চলের রিজার্ভ গর্ভে তাহার হিসাব মিলাতে হলে ভৌত কাঠামোতে যে পরিমাপে মাটি পাথড় আবদ্ধ করা হইয়াছে তার অধিক বেশী রিজার্ভের মহাভারসাম্য রিচার্জ হওয়ার সিলিকন ও নুড়ি আবদ্ধ করা হইয়াছে এবং আবদ্ধ চলতেই থাকবে। মাটির ভাগ যেমন বৃদ্ধি পাচ্ছে তেমনি ভৌত কাঠামোতে উপরে উদ্ধমুখী হচ্ছে সমান তালে এবং কয়লার আহরণকৃত শুণ্য অবস্থান মাটি দ্বারা পুরন হচ্ছে। মানবসৃষ্টতায় আবদ্ধ সিলিকনের রির্জাভ কোটি কোটি ঘনফুটের পলিমাটি দখল করে আছে এবং নিচ্ছে। সুপেয় অঞ্চলের সিলিকনের রির্জাভ একমাত্র বর্ষন দ্বাড়া রিচার্জ হয়ে থাকে এবং নদ নদী খাল বিলের একমাত্র জল বহুরুপী বিস্ফোরণ রুপান্তরে মহাবৈচিত্রধারী জৈব্য বজ্য প্রবৃদ্ধি মাটি যেমন হচ্ছে তেমনি প্রাকৃতিক ঈশ্বরকনার নিজস্ব ঘূর্নায়মান স¦য়ংক্রিয়াত্বক প্রক্রিয়াত্ব রুপান্তরে জৈবিক রাসায়নিক লাভায় জৈব্যবজ্য উপড়ে প্রভাবিত চাপ থাকলে নিচে অফুরন্ত তরল কঠিন খনিজ দীর্ঘতায় প্রস্তুত হচ্ছে। যাহা জল দ্বারাই বহুরুপী রুপান্তরে পৃথিবী থেকে মানবসৃষ্টতায় নি:স্ব ক্ষয় বিলুপ্ত হওয়ার কারনেই ঈশ্বরকনার সাম্রজ্যবাদী আগ্রাসনের নিজস্ব মহা স্বয়ংক্রিয়তার ভারসাম্য জল সহনীয় নেই বলেই মহাপ্রবৃদ্ধি মাটির শীর্ষ জৈব্য পলির ইথেন গ্যাসে দীর্ঘ দাবানলে পুড়ে জলবায়ু পরিবর্তন হয়ে গেছে। প্রযুক্তির সৃষ্টতায় লক্ষ লক্ষ ঘনফুট কয়লা ব্যবহার করে প্রবৃদ্ধি মহাভারসাম্য ওজন কমানো হয় তবু মাটির অংশেই মহাপ্রবৃদ্ধি থেকে যাচ্ছে। সেজন্যই কয়েক দশক থেকে নতুন নতুন দাবানলে মাটির প্রবৃদ্ধি প্রভাব প্রাকৃতিক ভারসাম্যর সিলিকনের রির্জাভ সংকট নিস্বতায় মহাজল মাটির বিবর্তনে সারাবিশ্বে পুড়ে ক্ষয় নি:শ্ব বিলুপ্ত হওয়ার জন্য দীর্ঘ শতাব্দির প্রভাব চাপে জিবাশ্ম কয়লা খনিজ প্রস্তুত হচ্ছে। জলের ক্ষয় নেই রুপান্তরিত জলের জ্বালানির মানবসৃষ্টতায় নি:শ্ব ক্ষয় বিলুপ্ত শতভাগ ব্যাখা, প্রমান সহকারে আছে। বার বার বলতে হয় একমাত্র জল দ্বারাই মহাবৈচিত্র ধরিত্রির স¦য়ংক্রিয়াত্বক জৈব প্রবৃদ্ধি মাটি রুপান্তরিত কয়লার প্রচলিত শীর্ষ রিফাইনকৃত ব্যবহার বৃদ্ধি করে দ্রæত সুপেয় অঞ্চলের রিজার্ভের সিলিকন রিচার্জ ও নদ নদীর গভীর নাব্যতা বাড়াতে সারা পৃথিবীর উজান থেকে উপক‚ল পর্যন্ত বর্ষনের পর্যাপ্ত কিউসেক প্রভাবিত ঢলের ধারণ ক্ষমতা প্রয়োগ করে সামান্য থেকে দীর্ঘ সময় উপভোগ করতে পারলেও মহা ভারসাম্য সহনীয় হওয়ার ও বিবর্তনের পরাঘাতের সকল সিমটম বস্তুবাদি প্রামান্য চিত্রের সর্ব গনমাধ্যম জার্নাল বিশেষজ্ঞদের হাতে উদ্বেগ সিমাবদ্ধ থাকলেও সভ্যতাকে টিকিয়ে রাখার জরুরী পদক্ষেপ শীর্ষ কপসম্মেলনে নিতে হবে এবং প্রয়োগে জাতিসংঘের জলবায়ু ফেলো পরিবেশ বাদীদের দৃশ্যমান পাথর সহ প্রকৃতির প্রকৃত সাদা-কালো মাটির পাহাড় পর্বতের পৃথিবীতে? লাল মাটির দীর্ঘতা পাওয়ার পিছনে কি রহস্য লুকিয়ে আছে প্রতœতান্ত্রিকরা আমার ভাবনা দর্শনের নিরিক্ষায় সহজেই মহা বিবর্তনের হিসাব সার্বজনীন প্রজন্ম রক্ষায় জানিয়ে দিবে। প্রতিকার অর্থ মহাসংবিধানের প্যান্ডোমিক অধ্যাদেশ থেকে তরল খনিজ ও সিলিকনের হিসাব মিলাতে কর্পোরেট প্যান্ডোরাদের শাটডাউন প্রয়োগ করতে হবে। কাজেই সকল ক্ষমতার উৎস সুস্থ ঈশ্বরকনার পৃথিবীর সুস্থ জনগণ এবং অসুস্থ্য ঈশ্বরকনা পৃথিবীর জনগণের জন্য প্রকৃতির প্রকৃত প্রাকৃতিক মহা জলবায়ু পরিবর্তনের শাটডাউন প্রয়োগের সংবিধান। সদ্য কোভিড-১৯ এর মত বিষাক্ত জলবায়ু জনিত মেদি কলেরা সেসময়েও ঘটিয়াছিল বলেই আদীম প্রাচীন মায়া সভ্যতার বিলুপ্ত মহা প্রলয়ের পরাঘাত দীর্ঘ শতাব্দির পর স্বাস্থ্য খাদ্য ও প্রতœত্বাত্তিকরাও বুঝে নিতে প্রযুক্তিগত পরিবেশ বাদীদের মত রাজসাক্ষ্য হতে পারছে না। বস্তু নিষ্ঠ লক্ষ লক্ষ হেক্টরের অঞ্চল প্রাকৃতিক প্রভাবের সৃষ্টতায় পুড়ে অগভিরতায় জীবাশ্ম কয়লা মানব সৃষ্টতার জন্য যেমন ঈশ্বরকনার মহাভারসাম্যর প্রবৃদ্ধি ওজন কমাতেও সহনীয় হবে তেমন এবং স্বয়ংক্রিয়তার আঞ্চলিক অক্সিজেন প্রস্তুতকারী মহা ধরিত্রিতে দাবদাহের আগুন লেগে যাচ্ছে। যাহা বায়ু মন্ডলের সারে তিন কিলো উচ্চতায় জলবায়ুর সঙ্গে মিশে ঘুর পাকে সারা বিশ্বের মহাবৈচিত্র ধরিত্রির আবদ্ধ জলাশয়সহ উদ্ভিদ বৃক্ষের সর্বত্র বøাক হোয়াইট বহুরুপি পরমানু কিট আম, লিচু, শুপারী খাদ্যশষ্য ও কলাপাতার নিচে উপরে ঘনিভূত বিশাক্ত কার্বন জমাট বেধে দীর্ঘ দশক ধরে প্রমান করে জলবায়ুকে বিষাক্ত করছে যেমন তেমনি প্রকৃতি ও প্রাকৃতিক উষ্ণায়ন স্বয়ংক্রিয়তার সংমিশ্রনে ঘন কুয়াশা ,তুষার ঝড় ও বজ্রবর্ষনে কার্বন ঘনত্ব রিফাইন ধৌত করে ভূমি জলাশয় বিষাক্ত জলবায়ু সৌরলাভার মতো অপরিশুদ্ধ হচ্ছে পক্ষান্তরে। তবু মানব সৃষ্টতার মতোই দাবানলের কার্বন নি:স্বরণ সারা বিশ্বেই খাপখাওতে পরমানু কিট জলবায়ুতে সংগবদ্ধ ঘনিভূত হচ্ছে। দীর্ঘ মেয়াদী চলার পরে প্রবৃদ্ধি ভারসাম্য মাটির তিনভাগ দাবানলের পোড়া অঞ্চলগুলো মহা রিজার্ভ রিচার্জ শুষ্কতায় উত্তাপ্ততার টেকটোনিক প্লেট দূর্বলতায় সাংঘর্ষিক হয়ে মহা সমারাহে আদীম প্রাচীন মায়া সভ্যতা বিধবস্তর মত হতেই পারে। কোন উপায়ে বয়োবৃদ্ধ দূর্গম অঞ্চলের পাহাড় পর্বতের টিকে থাকারা তৃতীয়ধাপের অনন্তশতাব্দির বাসযোগ্য পৃথিবীর জলবায়ু পাবে। পৃথিবীর গোরায় জল মাটি সিলিকন হিসেব যাহা ছিলো তাহার প্রবৃদ্ধি ও নিস্বক্ষয় যতগুন বেড়ে যাবে ততোগুনের বেশি মহাবিবর্তন ঘটে স্বয়ংক্রিয়তার ঈশ্বরকণা পৃথিবীর অসহনীয় ভারসাম্যর পরিবেশ সুরক্ষায় সহনীয় করবেই। যাহা প্রকৃতির প্রকৃত প্রাকৃতিক মহা ভারসাম্য প্রবৃদ্ধি বৈচিত্রধারী ধরিত্রির ঈশ্বর কনার মহাজল মাটির ঘুর্নিয়মান জলবায়ু সংবিধান এবং নি:স্বরণের কার্বন মানব সৃষ্টতার মতোই বিষাক্ত শক্তি সম্পন্ন হয়ে জলবায়ু মহাবিশ্বে আঠালো চুম্বকের মত মহাবৈচিত্র ধরিত্রিতে জরিয়ে আছে। যাহা সারাবিশ্বের মানব সৃষ্টতার মতোই কোটিগুন শক্তি সম্পন্ন ঘনিভূত ফ্লুলু ক্লুলু বহুরুপি বøাক ফাঙ্গাস ভাইরাস প্রকৃতির প্রচন্ড তাপদাহে বিশাক্ত অক্সিজেন জলবায়ু নাক, মুখ, চোখ পঞ্চদ্বার ভেদ করে কোভিড-১৯ সংক্রামক যেমন তেমনি জৈব্য পলিমাটির আবদ্ধ জলের রসায়ন সমৃদ্ধ প্রকৃতির খাদ্যশষ্যর উৎপাদন ক্ষেত্রের ডিম্বাশয়ের পড়াগায়নে ঘনিভূত পরমাণুকিট আবদ্ধ হচ্ছে। বিষাক্ত জলবায়ুর পড়াঘাত মোকাবিলায় প্রানি কুলের বায়ুপিত্তকফ সুচিকিৎসার জন্য যেমন শক্তিশালী স্বাস্থ্য বিভাগ, তেমনি খাদ্যর মজুদ বাড়াতে কৃষি গবেষণার বিভাগ করা হয়েছে। কিন্তু ঈশ্বরকনার উপরে টেকটোনিক প্লেটের স্পিনিং সকাপ নিস্ব দূর্বল অসুস্থতার পৃথিবীর সুস্থতার জন্য নামমাত্র জাতিসংঘের পরিবেশ দপ্তর শুধুমাত্র উদ্বেগ জানিয়ে বিশ্বব্যাংকের সব অর্থ ও কারীকুলাম প্রয়োগ করে মহাপ্রবৃদ্ধি ভারসাম্য বিবতনের কতটুকু আবদ্ধ সিলিকন ও জলের পরিবর্তন ফিরিয়ে দিতে পারিবে যাহার নি:শ্বক্ষয় তরল খনিজ এবং বৃদ্ধি পাওয়া দীর্ঘ শতাব্দির পৃথিবীর ভারসাম্য জলমাটি আবদ্ধ সিলিকন সহনীয় রিজার্ভ স্বয়ংক্রিয়াত্বক হিসাবের একমাত্র ঈশ্বরকনাই উতাপ্ত টেকটোনিক প্লেট ভাংগার মহা তান্ডবের অগ্রæৎপাত কম্পন ঝাকুনিতে দাবানলের টেকসই মরু অঞ্চলের সিলিকনের পাহাড় পর্বত গুড়িয়ে ভেঙ্গে চুরে নটিকেল নটিকেল মাইলের ঘুনিয়মান সুনামি স্রোতে অশান্ত পৃথিবীর সাদা কালো নুড়ি পাথর ও পোড়া লাল ইউরেনিয়াম পলির নতুন নতুন সিলিকনের বুক জাগিয়ে দেড় হাজার বছর পূর্বের সব মহাঅঞ্চলের মত এশিয়া অঞ্চলের ভাটিতে অদৃশ্য অঞ্চলেও বড় বড় পাথর খন্ডের দৃশ্যমান অসংখ্যক নবদ্বীপ বদ্বীপ যাহা আদীম প্রাচীন মায়া সভ্যতা বিধবস্ত প্রজন্ম দীর্ঘ সভ্যতার পর সারা বিশ্বে লাল কাঠাল অঞ্চলের উজানে বস্তুনিষ্ঠ জয় বাংলার বড় পুকুরিয়ার মতো কঠিন জিবাশ্ম খনিজ উদ্ভাবন ও আবিস্কার করতে সক্ষমতা ও মহাভারসাম্য সহনীয় করতে পেয়েছিল এবং আগামীর বিধবস্তর মধ্যেও উচ্চ আরোহনকারীদের কিছু সংখ্যক সহ ভিন্ন গ্রহ থেকে ফিরে আসাদের প্রজন্ম সব মহাসাগরে অসংখ্যক ডেনর্মাকের মতো বিশাল আয়তনের নবদিগন্তের পরিশুদ্ধ জলবায়ু পৃথিবী ফিরে পাবে।
তাহাছাড়া মানব সৃষ্টতায় খাপখাওয়াতে পৃথিবীর জলবায়ুর পরিবর্তনের যে, কোন উপায় প্রয়োগ করে সাড়শুন্য অসাড় পৃথিবীর ভারসাম্য সহনীয় করতে মহা দুলর্ভ সময় ক্ষেপন না করে মৌলিক সকল সেক্টরের প্রকৌশলীদের ভিন্নগ্রহে অস্থায়ী ভাবে এবং সকল প্রাণীকুলের প্রজন্ম সংরক্ষনে যাওয়া ছাড়া সর্ব কর্পোরেট প্যান্ডোরা পরাশক্তির পৃথিবীতে প্রজন্মের অস্থিত্ব ফসিল প্রতœত্তাক্তিকরা ডাইনোসরদের মত খুজে পাবে না। যদিও প্রাচীন ও মায়া সভ্যতা বিলুপ্তির পরও আজ আমরা টিকে আছি। সে সময়কার ঈশ্বরকনার পৃথিবীর স্বয়ংক্রিয়তার নিজস্ব সিলিকন জলে রূপান্তরিত ভারসাম্য রসদ নি:শ্বক্ষয় এবং শুধু মাত্র দূর্গম পাহাড় বনাঞ্চলে উৎপাদন প্রবৃদ্ধির হাড় কয়েক কোটিগুন কম বেশি থাকায় আদীম ও প্রাচীন মায়া সভ্যতার ফলমূল মৎস পশুখাদ্য নির্ভর হিংস্রযাযাবর প্রজন্ম আজ উৎপাদনে উদ্ভাবনি অনন্ত শতাব্দির শেষকৃত্য প্রর্যুক্তি সভ্যতা। মানব সৃষ্টতায় উদ্ভাবনির আঞ্চলিক ¯œায়ুযুদ্ধের বিশ্বপরাশক্তি সাজার কথা না ভেবে একমাত্র ঈশ্বরকনার স্বয়ংক্রিয়াত্বক পরাঘাতের মহাতান্ডবের ধবংষযজ্ঞে বিরানভূমীর কথা এবং দীর্ঘ শতাব্দির নি:শ্বক্ষয় এবং মহাভারসাম্য প্রবৃদ্ধির কথা উদ্ভাবনির ভাবনা দর্শনের নিরিক্ষায় গভিরতার পাথর উপরে কি ভাবে এলো সারা বিশ্বের কর্পোরেট প্যান্ডোরা পরাশক্তির বিশ্বজলবায়ু দ্রোহীরা শীর্ষ গবেষনায় ভেবে দেখুন এবং প্রশমণ অভিযোজনে মহাজন¯্রােতে ফেটে পরুন। যাহা প্রয়োগ করিলে অনন্ত শোষনকৃত অর্থবৃত্তের প্রজন্মদের ভিন্নগ্রহে প্রেরণ করে আরেকটি পৃথিবী শাসন করা যাবে। সেই উপায় প্রয়োগ করতে স্ব-স্ব অঞ্চলের শীর্ষ নীতি-নির্ধারণী কর্পোরেট প্যান্ডোরা পর্যায়ে মহাকাশ যানের সু-ব্যবস্থায় মেধাস্বত্ব প্রয়োগ করতে বিষাক্ত জলবায়ুর পোড়া লাল মাটির চার দশকের দাবানল নিস্বরণের মহা উষ্ণায়ন প্রাকৃতিক চাল্লিশা দূর্যোগ সিমটম প্রতিঅঞ্চলে এলাম বাজিয়ে প্রস্থানের মহা হিসাব জানান দিচ্ছে। পৃথিবীতে এমনকোন টেকসই প্রর্যুক্তির ও সর্বস্ব ক্ষেপনাস্ত্রের প্রয়োগে মানব শূন্য ছাড়া ¯œায়ুযুদ্ধের শক্তি নেই ঈশ্বরকনার স্বয়ংক্রিয়াত্বক পারমানুবিক বিস্ফোরণের মহাকম্পন শক্তির সঙ্গে পাল্লা দিয়ে টিকিয়ে থাকতে পারে যে কর্পোরেট ও পরাশক্তি র্দীঘ দশকের জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলা করতে পারে না তাহারা খন্ড খন্ড টেকটোনিক প্লেট ভাঙ্গার চল্লিশ দিনের মহাপ্রলয় দূর্যোগ মোকাবেলা করবে কি ভাবে। রূপান্তরিত তরল জ্বালানি ব্যবহার করে রিজার্ভের একাংশ নি:শ্বক্ষয় বিলুপ্ত জলের স্বয়ংক্রিয়তায় মহাবৈচিত্রের দেহবাশেষ বজ্যজৈব দ্বারা স্থলের অধিক প্রবৃদ্ধি পেয়েছে সারা দেহে। মানব সৃষ্টতার ভৌতকাঠামোতে মাটি,পাথর, লৌহ, সিমেন্ট যে পরিমান ব্যবহার করা হয়েছে ঠিক তার বেশিভাগ সিলিকন রিজার্ভের একটি মহাসাগড়ের জল ধারণ করার বালু আবদ্ধকরণ করা হয়েছে। উষ্ণায়ন জলবায়ুর স্বয়ংক্রিয়তায় মেঘমালা ছাড়া স্বাভাবিক সুপেয় অঞ্চলে রির্চাজের রিজার্ভ করার জলনেই পৃথিবীতে। সিলিকনের রিজার্ভের জল মহা সাগড়ে বা উপকুল অঞ্চলে উৎসৃষ্ট হয়ে সবসময়তো ডুবে রাখেনি তাহলে, এশিয়া অঞ্চলের মতো সারা বিশ্বের লক্ষ লক্ষ খাল-বিল নদ-নদী আবদ্ধ সিলিকন ও বরেন্দ্র সুষ্ক মরু সহ সর্বশেষ হিমবাহের জল গেলো কোন গ্রহে। কর্পোরেট ও বিশ্ব পরাশক্তির শীর্ষ নেতারা কপসম্মেলনে পরিবেশবাদীদের পক্ষে আমার সম্পূরক উত্তর দিতে পারবেন কী ?
যাহা কোন ভাবেই যায়নি শুধুমাত্র জলের রূপান্তরিত বিস্ফোরিত মহাবৈচিত্রের দ্বারা যেমন মাটি প্রস্তুত হয়েছে তেমনি ঈশ্বরকনার নিজস্ব ঘূর্নিয়মান স্বয়ংক্রিয়াত্বক পারমানুবিক রাসায়নিক জৈবিক প্রভাবে রূপান্তরিত তরল খনিজ কর্পোরেট বাণিজ্যে দুইটি মহাসাগড়ের জল নি:শ্বক্ষয় মানব সৃষ্টতায় বিলুপ্ত হয়েছে। যাহা প্রাচীন ও মায়া সভ্যতায় তেমন ব্যবহার করা হয়নি। তার ফলেই মহা বৈচিত্রধারি পৃথিবীতে লক্ষ লক্ষ নদ-নদী বিলুপ্ত ঘটিয়ে যাচ্ছে এবং মহা সাগড়েও গুপ্তচড় জাগিয়ে মহাবিবর্তনের ভাঙ্গা গড়ায় জলকে ফুলে ফেপে তুলছে যাহা উপকূল অঞ্চলে প্রবেশ করে বিশাল ক্ষয়ক্ষতির জলোচ্ছ¡াস মনে করা হচ্ছে। কোটি কোটি মেট্রিকটনের রাসায়নিক লবন বাষ্পকৃত জলবায়ু ও লঘুচাপের নি¤œচাপ মানব সৃষ্ট বাস্পিয় প্রভাব প্রকট থাকার পরেও দাবানলের শুষ্ক মরু পৃথিবীতে স¦াভাবিক রিচার্জের জল পরছে না মেঘমালা থেকে। প্রাকৃতিক ঈশ্বরকনার শতগুন তাপদাহে প্রকট নিঃস্বরণের শুষ্ক আর্দ্রতা জলবায়ু মেঘমালাকে তারিয়ে দিচ্ছে মহাকাশ জুড়ে। দাবানল অঞ্চলের সিলিকন রিজার্ভ জলের অপর নাম ঈশ্বরকনার রুপান্তরিত জীবন জল ছাড়া টেকটোনিক প্লেট ভাঙ্গার মহাদূর্যোগ ঘটাতে সুনামির ¯্রােতের বড় বড় পাথর খন্ডের মহাপ্রলয় দ্রæত ধেয়ে আসছে। পরাজয়ের কারণ অন্তত একবার জানতে হবে। অর্থহীন সভ্যতার নামমাত্র বিশ্ব পরাশক্তি ও পরিবেশবাদীরা কি কি পদক্ষেপ প্রয়োগ করতে পারে শুষ্ক মরু জল শুন্য পৃথিবীর মহাপ্রলয় সুনামির গহব্বর প্রবেশ দার প্রান্ত এসেও জলের রুপান্তরিত খনিজ প্রতি অঞ্চলে লক্ষ লক্ষ কিউসেক প্রতিদশকে ফুরিয়ে দেওয়া হচ্ছে। তেমনি কোটি কোটি ঘন মিটারে সিলিকন ও নুরী পাথর আবদ্ধ করার পরেও স্বয়ংক্রিয়তার ঘুনিয়মান বজ্রবর্ষনে উজান ভাটির একমাত্র সুপেয় জলের সিলিকন রির্জাভ অবস্থান পলিমাটি ভরাট করে যাচ্ছে সুপেয় জলের রিজার্ভও সারাবিশ্বে একভাগ কমিয়ে গিয়াছে। তারফলেই চৌচির বিশ্বের গভীরতা থেকে সুপেয় জল আহরন করতে হচ্ছে। সর্বশেষ বরফ অঞ্চলের পর্বতচুড়া গুলোর রির্জাভও ফুরিয়ে যাচ্ছে এবং সে সব বরফ অঞ্চলেও মানব সৃষ্টতায় বসবাস করার উপযোগী হচ্ছে। শেষ ভাষায় আবদ্ধ সিলিকনের রিজার্ভ ও খাল, বিল নদ-নদী সাগড়, মহা সাগড়ের নটিকেল নটিকেল মাইলের বিশাল পরিধির মাফকাঠির জল গভির থেকে অগভির নাব্যতাবিহীন ভরাট বিলুপ্ত মাটি অনন্ত কোটি ঘনফুটের ছোট বড় নুরী পাথর আসছে কোন গ্রহ থেকে ? এবং জল গেল কোন গ্রহে গবেষকরা প্রস্তুত থাকবেন কপসম্মেলনে এতসব ব্যবহার যেমন হচ্ছে একই ভাবে জীবাশ্ম কয়লাও ব্যবহার হচ্ছে তবুও জলের চেয়ে মাটির ভাগ প্রকৃতির প্রকৃত স্বয়ংক্রিয়তাই বৃদ্ধি পাচ্ছে। যাহা প্রতিমুর্হতে একমাত্র জলের বহুরুপী রুপান্তরের প্রকৃতি ও প্রাকৃতিক জৈব বৈজ্য পলির সাদা-কালো মাটি দীর্ঘতায় প্রস্তুত হলেও সিলিকন/ বালুর জন্ম প্রবৃদ্ধি কী আছে ? সেই ভারসাম্য বৃদ্ধি পাওয়া অংশগুলি মহা প্রলয় সুনামির স্রোতের দীর্ঘ স্থিতিশীলতায় পোড়া লাল ইউরোনিয়াম সহ অগভিরতায় জীবাশ্ম প্রস্তুত হওয়ার প্রাকৃতিক ঈশ্বরকণার বিষ্ফোরক সমৃদ্ধ রাসায়নিক প্রভাবে অফুরন্ত গ্যাসের চাপে সিলিকনের রির্জাভ বিহীন অঞ্চলে দীর্ঘ চারদশক থেকে দাবানলে পুরে যাচ্ছে।
স্বয়ংক্রিয়তার অফুরন্ত প্রবৃদ্ধির ভার টেকটোনিক প্লেটের উপরে মহাঘানির অসহনীয় ভারসাম্য চাপের সম্মুখ ভেঙ্গেচুরে সাংঘর্ষিক হয়ে দাবিয়ে যাবে অঞ্চলের পর অঞ্চল জুরে। মহাকম্পন প্রলয় সুনামিতে ভাঙ্গা গড়ায় আগামীতেও লক্ষ লক্ষ নদ-নদী ভরাট বিলুপ্ত করতে অনন্ত পাথর খন্ডের পৃথিবী জুরে সহনীয় হবে দীর্ঘসময় পরে। প্রযুুক্তির সভ্যতা ভিন্ন গ্রহে দ্রæত সময়ে সর্ব সেক্টরের প্রকৌশলী ও প্রাণি বৈচিত্রের পুঙ্খানুপুঙ্খানু হিসাব মিলাতেই সর্ববীজ সংরক্ষনে স্থায়ী বসবাস উপযোগী ফিরে পেলেই ফিরিব না ফিরিব না চাদ কিংবা পৃথিবীর গ্রহে। এমনটাই ঘটে যাবে মহা রিজার্ভ নি:শ্বক্ষয় বিলুপ্ত উষ্ণায়ন জলবায়ু অব্যর্থতার রাজনীতির শীর্ষ কর্পোরেট প্যান্ডোরা সভ্যতার পৃথিবীর গ্রহে। সুদীর্ঘ শতাব্দির মহা ধরিত্রির নিজস্ব উৎপাদনে ভারসাম্যর দুইভাগে মাটির ভাগ এটতাই বৃদ্ধি পেয়েছে যাহা জিবাশ্ম কয়লা থেকে প্রবৃদ্ধি ভারসাম্য সহনীয় করতে সাড়া বিশ্বের পাওয়ার গ্রিডে রিফাইন করে কমানো হচ্ছে এবং সেজন্য প্রাকৃতিক প্রভাবে প্রতি অঞ্চলে দাবানলে জ্বলে পুড়ে প্রস্তুত হচ্ছে অসহনীয় জলবায়ু মহা পরিবর্তনের দিকে ধেয়ে যাচ্ছে। প্রমান্যচিত্রের পরিবেশবাদীরা জলবায়ু পরিবর্তনের বয়োবৃদ্ধ সুউচ্চ পাহাড় পর্বত ও পুরাকৃত্তির সঠিক তথ্য উৎপাতের আগা গোড়া জয় বাংলা বিশ্ব আশ্রমের যাদু ঘরে কষ্টিপাথরসহ খন্ড খন্ড পাথর স্তুপ ও কাঠাল অঞ্চল প্রদর্শন থাকতেও খুজে না পাচ্ছে। প্রতিটি অঞ্চলের দাবানল মহা প্রলয়ের সুনামির ভাঙ্গা গড়ার স্রোত দ্বারা তার দীর্ঘ ভাটিতে পোড়া মাটির লাল অঞ্চল যাহা আর্সেনিক আয়রন হিসাবে গভীর পর্যন্ত নলকূপের লেয়ারে, তার উজানে কাঠাল অঞ্চল বলে থাকে। মহা বিলুপ্ত বিবর্তনের পরে প্রতœতথ্যের হিসাবের সম্মনয়ে জলবায়ু পরিবেশ বাদীদের বিস্ময়কর স্পর্শকাতর গাইড লাইন না থাকে সেজন্যেই কতবার টেকটোনিক প্লেটের সনমূখ ভাঙ্গার মহাবিবর্তন ঘটিয়েছে সার্বজনীন পুরাকৃত্তির ইতিহাসে প্রত্মতত্ত¡বিদরাও জলবায়ু পরিবর্তনের তথ্য উৎপাতের ধারনা দিতে হিমসিম খেতে হচ্ছে। আগামী বিবর্তনের সঠিক প্রামান্য চিত্র উপগ্রহ স্যাটালাইটের তথ্যচিত্র ভিন্নগ্রহ বাসীদের নিকট প্রর্যুক্তিগত ভাবে বিবর্তন স্বাক্ষ্য প্রজন্মদের জানিয়ে দিবে, যাহা সঠিক তাহাই টিকে থাকা প্রজন্মরা মহা বিবর্তনের প্রামান্য চিত্রের মহাকাব্য অনন্তকাল প্রযুক্তিগত ভাবে জানিয়ে যাবে। ঈশ্বর কনার লাইফলাইন ওয়াসা মহাসাগড়ের টেকটোনিক তলাবিহীন ফাকা অঞ্চলগুলো নিজস্ব স্বয়ংক্রিয়তায় টেকটোনিক প্লেট প্রস্তুত হয়ে উপরের উজানের বিস্তৃত অঞ্চলেও দ্বীপ বদ্বীপে প্রসস্থ হয়ে মহাসাগড়ের রির্জাভ ধারণ ক্ষমতা প্রতিমুহুর্তে কমিয়ে যাচ্ছে। যাহা উজান থেকেই বর্জ্রবর্ষণের প্রভাব চাপে নাব্যতাহীন ভাঙ্গাগড়ায় লোনাজলের ঘনত্ব কমাতে জোয়ার ভাটায় সংমিশ্রন ঘটে প্রতিঅঞ্চলে।
উপকুলবতি অঞ্চলগুলো ডুবে যাওয়ার জল নেই ঘূর্নিয়মান জয়বাংলা বিশ্বআশ্রমের পৃথিবীতে। সার্বক্ষণিক টেকসই উষ্ণায়ন বায়ুমন্ডলে যেভাবে বজ্রবর্ষণ অঞ্চল ভিত্তিক প্লাবন হচ্ছে তাহা আঞ্চলিক সিলিকন, রিজার্ভ সুপেয় জলের এবং ভারসাম্য ভাঙ্গা গড়ার পরিবহনের, সংস্কার করার জন্যই হচ্ছে সারা পৃথিবী জুরে। দীর্ঘ সভ্যতার সৃষ্টতার সর্বশেষ মহাবিবর্তন সারা বিশ্বের পারমানুবিক ক্ষেপনাস্ত্রের প্রয়োগের চেয়েও কয়েক কোটিগুন অসহনীয় ভারসাম্য শক্তির সহনীয় জলবায়ুর বিলুপ্তির পরিবর্তনে। নতুন নতুন লাল কাঠাল প্রস্তুত হতে সাদা-কালো প্রবৃদ্ধি মাটির অঞ্চলগুলোর বয়োবৃদ্ধ পাহাড় পবর্ত বনাঞ্চল দাবানলে পর্যায়ক্রমে পুরবেই। তরল খনিজ সব গ্যাসক্ষেত্রের নিচেই থাকে গ্যাস আহরণ দীর্ঘ সময় বন্ধ করিলেই সেসব অঞ্চল স্বয়ংক্রিয়তার প্রভাব চাপে অবিরাম অগুৎপাত দাবানল চলিবে যেমন তেমনি প্রবৃদ্ধির মহাভারসাম্য জ্বলে পুরে সহনীয় হতে প্রস্তুত হবে।
মানব সৃষ্টতায় জিবাশ্ম কয়লা ও গ্যাস আহরণ না করিলে অনেক পূর্বেই মহা প্রলয় সংঘটিত হয়ে যেত প্রাকৃতিক প্রভাব চাপে। যে কারণে মানব সভ্যতা দীর্ঘ সময় টিকে থাকার সময় সুযোগ হাতে পেয়েছে। শুধুমাত্র জিবাশ্ম কয়লা, গ্যাস এবং লৌহ ইস্পাত ও সিলিকন মাটি বিনিময় অর্থনীতি নির্ভর হতে পারলে সুদীর্ঘ সময় মহাবিবর্তন ঠেকিয়ে রাখা যেতে পারে। কিন্তু ফুরিয়ে যাওয়া রিজার্ভ রিচার্জের সিলিকন ও সহনীয় জল বিশ্ব ব্যাংকের সব অর্থ দিয়ে র্শীষ পরাশক্তির কর্পোরেট প্যান্ডোরা গোষ্টি ফিরিয়ে দিতে পারবে কি? বিশুদ্ধ অক্সিজেন জলবায়ু স্বয়ংক্রিয়তা বাড়াতে সৌর ও উদ্ভিদ বৃক্ষের যেমন বিকল্প নেই চাঁদ কিংবা পৃথিবীতে। একমাত্র সৌর লাভার বিষ্ফোরণে অনুপরমানু স্পাম/বীজ প্রকৃতির প্রকৃত নিজস্ব প্রক্রিয়াজাতে ট্রিলিয়ন ট্রিলিয়ন কিউসেক রুপান্তরিত জল উষ্ণায়ন ঘুর্ণিয়মান বায়ুমন্ডলে মিশে যাচ্ছে। তেমনি মানবসৃষ্টতায় কোটি কোটি কিউসেক উষ্ণায়নে বাষ্প করে অক্সিজেন জলবায়ুকে ভাড়ি করতে প্রকট সৌরলাভায়ও হচ্ছে। তবুও পৃথিবীর মহা অক্সিজেন জলবায়ুতে উষ্ণায়নের প্রভাব কমানো না যাচ্ছে। কিন্তু প্রকৃতির প্রকৃত মহাবিষ্ফোরণ সৃষ্টতায় কত ট্রিলিয়ন ট্রিলিয়ন কিউসেক জল অনুপরমানু বীজে লতা গুলম ঘাস বাস উদ্ভিদ বৃক্ষ রাবার খাদ্যশস্য ফলমুল ডিম প্রাণিদেহের জ্বালানি রুপান্তরিত দেহবাশেষ ও বিটুমিন থেকে মাটি প্রবৃদ্ধি হইতাছে তাহার মহা হিসাব এ পর্যন্ত তাহাদের অদৃশ্য অজান্তে ট্রিলিয়ন ট্রিলিয়ন ঘন ফুটের বর্জ্যজৈব মাটি একমাত্র সৌরলাভায় বিষ্ফোরিত জলে রূপান্তরিত ঘনত্ব থেকে কঠিন পদার্থ প্রস্তুত হচ্ছে যেমন তেমনি ভোজ্য সহ তরল জ্বালানি ব্যবহার করে উপরের রির্জাভ কমানো হচ্ছে। এবং প্রকৃতির প্রকৃত বৈচিত্র রুপান্তর হয়েই কমে যাচ্ছে। অথাৎ ট্রিলিয়ন ট্রিলিয়ন কিউসেক একমাত্র জলের স্বয়ংক্রিয়তায় মাটির প্রবৃদ্ধি অব্যাহত কমানোর জন্যই প্রকট জলবায়ুর মধ্যে যেমন সাগড়ের অগভীরতাও তেমন অগ্রæৎপাতের দাবানল উষ্ণায়ন প্রভাবে হিমাঙ্কের বরফ পাহাড় গলে সারা বিশ্বের নদ নদীর বহমান অফুরন্ত রিচার্জের রিজার্ভ সহনীয় করছে। সর্বশেষ হিমাঙ্কের রিজার্ভ ফুরিয়ে গেলে মহা প্রলয় বিবর্তন শতভাগ ঘটিবে। সুুপেয় সিলিকন রিজার্ভ ও প্রবৃদ্ধির ভারসাম্য সহনীয় করতে সাধারণ থেকে অসাধারণ বিনেপয়সায় অপসারন পরিবহনে ভাঙ্গাগড়া হচ্ছে তাহাতে লাল পোড়া মাটির পুরাকৃত্তির গুপ্ত থেকে চর দ্বীপ বদ্বীব জাগিয়ে উঠতে বা জলবায়ু পরিবর্তনের বস্তুবাদী সুউচ্চ বয়োবৃদ্ধ পাহাড় পর্বত মহাবির্বতনের ফলেই প্রযুক্তি সভ্যতাকে দেখিয়ে দিতে আমার ভাবনা দর্শন থেকে উদ্ভাবন প্রণয়ন আগামী মহাপ্রলয়ে টিকে থাকা কর্পোরেট প্যান্ডোরা সভ্যতার জন্য শতভাগ সম্ভাব্য প্রস্তুত হচ্ছে। যাহা উপগ্রহ স্যাটালাইট কার্যক্ষমতায় ভিন্নগ্রহ থেকেই সঠিক প্রামান্যচিত্র আকাইভাজ থেকে পৃথিবীর মহা প্রলয় বিবর্তনের ধ্বংশবাশেষ দেখিয়ে দিতে পারিবে। মহা বিবর্তনের ঈশ্বরকনার মহাভারসাম্য প্রবৃদ্ধি সহনীয় হওয়ার জন্য দির্ঘায়ীত দাবানলের পোড়া লাল সাদা কালো অঞ্চলগুলো আগামীর ভাঙ্গা গড়ায় আটশত কোটি মানুষের জনস্বার্থে সর্বশেষ ভাবনা দর্শনের আক্ষরিক পারফরম জার্জমেন্টের জন্য আর্šÍজাতিক জলবায়ু ফেলো ও বিশ্ব পরাশক্তির শীর্ষ কর্পোরেট প্যান্ডোরা বিশেষজ্ঞদের জন্য সুদীর্ঘ পর্যবেক্ষনের বস্তুবাদী মানবসৃষ্টতায় নি:শ্বক্ষয় ও মহাপ্রবৃদ্ধি মাটি বিস্ফোরিত দাবানল ‘আবিস্কার’ ‘জলবায়ু পরিবর্তন’ পৃথিবী থেকে এমন কিছু প্রতি মূহূর্তে ফুরিয়ে যায় ফিরে এসে এক বিন্দু পূরণ হয় না ‘প্রকৃতি অর্থ কি তাহাই গর্বেষকরা বোঝেন না’ তরল খনিজ পরিহার চালিকা শক্তির ব্যবহার ও ‘পরিত্রান’ ‘বিশ্বাসী সাক্ষ্য দিবে নাকী অর্থ লোভে কোটি কোটি জীবকে বধ করবে যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত, প্রায় একদশক থেকে সামহোয়্যার ইন বেøাকনেটে আগামীর মহাবিবর্তনের উদ্বেগ জানানো হচ্ছে এবং সর্বশেষ কোভিড-১৯ দীর্ঘায়িত মানবসৃষ্ট ও দাবানলের মূল কারণ জন সচেতনায় প্রবৃদ্ধির মহাবিষ্ফোরনের মহাপ্রলয় অপেক্ষামান দাড়িয়ে আছে বলেই অসহনীয় ভারসাম্যের মত সর্ব ভাষাভাষীর সক্রিয় গণমাধ্যম জার্নালে সবার জন্য শোকাহত উদ্বেগ দুঃখ প্রকাশ করছি এবং মহা পরিবেশের সুরক্ষায় লাইফ সাপোর্টে কমান্ড করছি
সারাবিশ্বে খাপখাওয়াতে প্রশমনের মিটিকেশনের অভিযোজনঃ সারাবিশ্বের প্রচলিত কর্মযজ্ঞের যতভাবেই পরিবর্তন ঘটাক না কেন? তবুও মহাপ্রলয়ের পরাঘাত ধ্বংশযজ্ঞ চালাবেই। যেহেতু ১৯৮৪ সাল থেকে ক্যালিফুনিয়ায় দাবানল চলছে সেই সময়ে সদ্য জলবায়ুর মত তেমন প্রভাব পরেনি কাজেই সারাবিশ্বের মহাপরিবেশ সুরক্ষাকারীদের সঙ্গে বিশ্বপরাশক্তির কর্পোরেট প্যান্ডোরা একাত্বা প্রকাশে আবদ্ধ নিঃস্বক্ষয় সব নিশ্বরনের বিপক্ষে প্যান্ডোমিক শার্টডাউন সংবিধান প্রয়োগ করতে হবে মহাকম্পন প্রলয় সুনামি দূর্যোগ ঠেকাতে। বার্ষিক উন্নয়নের অর্থ মহাদূর্যোগ প্রসমনের কর্ম পরিকল্পনার উন্নয়নে অতিদ্রæত বাস্তবায়ন শীর্ষ রুপ দিতে পারলেই বর্তমান উৎপাদন উন্নয়নের চেয়েও অনন্ত ট্রিলিয়ন মহাপরিবেশ বান্ধব মহাউন্নয়নের পৃথিবীতে প্রশমনে খাপ খেয়ে বিশাল জনগোষ্ঠি টিকে থাকতে পারবে। এবং পরিত্রানের বিশেস্বায়িত অঞ্চল গুলোর ভৌত অবকাঠামোর মহাউন্নয়ন ঘটাতে হবে পৃথিবীতে যতবারই মহাভারসাম্য বিবর্তন ঘটেছে ততোবারেই টিকে থাকার প্রচেষ্ঠায় সুউচ্চ যায়গায় অবস্থান নিয়েছে বলেই অনন্ত শতাব্দীর প্রজন্ম আজো আমরা ঠিকিয়ে আছি এবং থাকবো বলে আনলিমিটেড নতুন রুপে পুরাতন পদ্ধতি অনুকরন করতে হবে। সারা বিশ্বের প্রচলিত ভৌত অবকাঠামোর পাশাপাশি নতুন কিছু অবকাঠামো প্রস্তুত করাতে পারলেই যত মহাপ্রলয় ঘটে যাক প্রজন্মরা টিকে থাকতে পারবে। বিশাল জনগোষ্ঠির বিশ্বআশ্রমে মহাধনি গরীব বৈষম্য যেখানে একমাত্র মহাপ্রলয়ে হতম্ভব জীবন বাচাঁনোর প্রচেষ্টায় ছোটা ছুটির অবলম্বন হবে যেখানে ধনী গরীব সবার গাদা গাদীর আর্ত্বনাদ সমানে সমান হবে একমাত্র সেখানে। যেহেতু বয়োবৃদ্ধ সুউচ্চ পাহাড় পর্বত দূর্গম অঞ্চল সহ আধুনিক স্টোডিয়াম মাঠ বিশ্বের প্রতিটিদেশে বিদ্যমান আছে সেহেতু বিশাল জনগোষ্ঠির ভাসমান ও আংশিক কাছাকাছি যাহাদের অবস্থান তাহার কর্মসংস্থাপনে পরিবেশ বান্ধব প্রষমন ব্যবস্থাপনায় খাপখেয়ে টিকে থাকতে পারবে। সারা বিশ্বের জলবায়ু ফেলো পরিবেশবাদীদের কোটি কোটি টাকার তথ্য উৎপাত্ত ও আন্দোলনের বস্তুবাদী মনোস্তাত্তিক উদ্বেগ গুলোর পুংখানু পুংখানু হিসাবের মূল্যায়ন করিতে না পারলে বিশ্ব ব্যাংকের সব অর্থে কর্ম পরিকল্পনা বাস্তবায়ন গিরিখাদের ¯্রােতে ভেসে দেয়ার সমান হবে। কাজেই প্রসমনের সকল পরিকল্পনায় যুক্তিযুক্ত-
ক. সকল নিস্বঃরন পরিবেশ বান্ধব করতে এসির মতোন প্রযুক্তি স্থাপন
খ. স্ব স্ব রাষ্ট্রের ছোট বড় সকল নদ নদীর পরিমাপের সিএস এবং আর এস মোতাবেগ সিমানা উ¤œমুক্ত করে উজান থেকে উপকূল পর্যন্ত গভীর নাব্যতার জন্য পলিবালু সরাসরি উপকূলে সুউচ্চ পাহার পর্বতের মতো প্রসস্থ টেকসই কাঠামো প্রস্তুত করতে হবে।
(গ) বর্ষণকৃত ও উজানের সর্বকিউসেক ঢলের প্রভাব কাজে লাগিয়ে প্রযুক্তির পাওয়ার গ্রিডে যোগ করতে হবে এবং নদ নদীর দুই তীরে স্থল পথের টেকসই ভৌত কাঠামো ও সঠিক পদ্ধতিতে সবুজায়ন বাস্তবায়ন করতে এক ইঞ্চি জায়গাও ধশে যেতে না পারে
(ঘ) সারা বিশ্বের বয়োবৃদ্ধ পাহাড় পর্বত দূর্গম অঞ্চলের সঠিক সিএস এবং আর এস মোতাবেগ সিমানার পাদোদেশ থেকে সুউচ্চ অবস্থান পর্যন্ত টেকসই ঢালাই দ্বারা প্রশস্ত গেলারি সিড়ি দ¦ার করিয়ে পাহাড় ধষ রোধ করে অভ্যান্তরের দূরবৃত্তায়ন ঠেকাতে মহাপরিবেশ সুরক্ষার জন্য জীব ও বৈচিত্রের কর্পোরেট বোটানিক্যাল পর্যটন শীর্ষ করা বিশাল জনগোষ্ঠির কর্মসংস্থাপন বাধ্য বাধকতায় খাপখেয়ে মহাদূর্যোগ থেকে সহনিয় অঞ্চল করা যেতে পারে
(ঙ) স্ব স্ব রাষ্ট্রের স্টোডিয়াম মাঠের সীমানার পাদোদেশ থেকে সুউচ্চ অবস্থান পর্যন্ত আরো কঠিন টেকসই ভৌত কাঠামো প্রস্তুত করে চারিপার্শে কর্মসংস্থাপন বাধ্যবাধকতায় জনঅধ্যাশিত অঞ্চল করা যেতে পারে এবং মহাপ্রলয় দূর্যোগ মোকাবিলায় সু-উচ্চ অবস্থানে মহাপ্রজন্মরা টিকে থাকতে পারবে।
জয় বাংলা বিশ্বআশ্রমের মহাভারসাম্যর পরিবেশ সুরক্ষাবাদী-
বাবলু চন্দ্র বর্মন, মোবাইল: ০১৭৪৮-১১৪৮১৯ ; ০১৯৬১-২৯০৬৬৫
©somewhere in net ltd.