নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

যাহা সত্য তাহা চিরন্তন সত্য

www.facebook.com/Wahabism.cleaner

বাতিল ক্লিনার

সত্য উম্মোচন করা প্রত্যেকেরই দায়িত্ব.আর সত্য'র পথে চলার চেষ্টা করা উচিত। আর সত্য'র পথে বাধা আসা স্বাভাবিক তাই বলে কি পিছনে হেটে যাওয়া কি আমাদের ঠিক হবে..?

বাতিল ক্লিনার › বিস্তারিত পোস্টঃ

হালুয়া রুটি হারাম হলে, কাওয়া(কাক) খাওয়া হালাল হল কেমন করে..?? তাবলিগী দেওবন্দী ওহাবীদের কাছে খোলা প্রশ্ন

২১ শে মে, ২০১৫ দুপুর ১২:২৯


হালুয়া-রুটি হারাম হলে, কাউয়া আর হোলী, দিওয়ালীর প্রসাদ তাবলীগিরা হালাল করলো কেন?
(তাবলীগ আবু জাহিল জামাত তথা গোলাপী ওহাবীদের অপপ্রচারের উচিত জবাব)
*
ইসলাম শান্তির ধর্ম, মানবতার ধর্ম, আমার দয়াল নবীজির এই শান্তির ইসলাম আজ কতিপয় ফতোয়াবাজদের দ্বারা কলংকিত হচ্ছে। যেমন এরা আজ হালুয়া রুটিকে বিদাত আর হারামের ফতোয়াবাজী শুরু করেছে অথচ এর মধ্যে কোন উপাদানটি হারাম সেটা আদৌ তারা বলতে পারতেছে না।
আসুন আজ ছদ্দবেশী এসব নামকাওয়াস্তে মুসলমানদের আসল চেহরা সবার সামনে আনি।
*
আসছে পবিত্র শবে বরাত, মহাপবিত্র একটি দিন, নফল ইবাদতের এক মহা রজনীর নাম শবে বরাত।এই দিনের রহমত কুড়াতে আমারা মুসলমানরা নফল ইবাদতে মশগুল থাকি, ভাল, উন্নত খাবার তৈরি করে গরীব মিসকিন, পাড়া পড়শীদের মাঝে বিতরন করি।কিন্তু এখন বিশ্ব জানে যে পবিত্র দিন এর পালনকারী তথা পবিত্র মুসলমানদের মাঝে সৃষ্টি হয়েছে কিছু মহা ফতোয়াবাজ, যারা ৪০ দিনেই নিজেকেই মুফতীর আসনে নিজেই নিজেকে সিক্ত করে, বলতে গেলে “মুই কি হনু” ভাবতে শুরু করে।
*
শবে বরাতে অনেকে আমরা উন্নত খাবার পোলাও, কোরমা, হালুয়া-রুটি তৈরি করি, এবং এই পবিত্র দিনের উসিলায় আমাদের সমাজে গরীব মিসকিনরাও সেদিন ভাল খাবার পেয়ে থাকে- সুবহানাল্লাহ কিন্তু রিয়াল আর ডোলারে পালিত কিছু নামকা ওয়াস্তে মুসলমানদের চোখে সেটাও সহ্য হচ্ছে না, কেন তারা ভাল খাবার খাচ্ছে? কেন তরা গরীব মিসকিনদের ভাল খাবার দিচ্ছে? তারা বলে নাকি হালুয়া-রুটি বিদাত, হারাম ইত্যাদি।প্রথমে তো খুব হাসি পাই যে, কি খেয়ে এরা মুসলমান হয়েছ।
তার আগে একটি হাদিস মনে পড়ছে হুজুর(সাঃ) বলেন মুমিন মিষ্টি স্বরুপ ‘ওয়াহিব্বুল হালাওয়া” এবং মিষ্টি পছন্দ করে”- সুবহানাল্লাহ
আর আমাদের ৪০ দিনের মুফতি হুজুররা কই কি হালুয়া হারাম।

> আচ্ছা প্রথম প্রশ্নঃ কোরআনের কোন আয়াতে কিংবা কোন হাদিসে একে হারাম বিদাত বলা হয়েছে..? পারবেন কি আপনারা দেখাতে? জনম জনম লেগে যাবে তারপরেও হালুয়া রুটিকে হারাম প্রমান করতে পারবেন না এটা আমার প্রকাশ্যে চ্যালেঞ্জ।
> যদি কোন আবু জাহিলকে প্রশ্ন করি আচ্ছা ভাই, হালুয়া রুটি কেন বিদাত বা হারাম হল? হালুয়া-রুটি যেসব উপাদান দিয়ে তৈরি সেইসব কি হারাম পন্য.?
- হালুয়ার মধ্যে ডাল লাগে এই ডাল কি হারাম.? তারা বলবে না
- এর মধ্যে কি চিনি হারাম.? না
- এর মধ্যে কি ঘি হারাম? না
- এর মধ্যে কি ময়দা হারাম? না
- এর মধ্যে কি কিসমিস, বাদাম হারাম?..... না
- তাহলে যিনি রান্না করেছেন, আপনার আমার মা-বোন তারাই হারাম হবে নিশ্চয়.?..... না না
আচ্ছা ভাই যদি ডাল হারাম না, চিনি হারাম না, ঘি হারাম না, তেল হারাম না, ময়দা হারাম না, তাহলে এগুলো একসাথে যোগ করলে যখন হালুয়া হয় তখন হারাম হয়ে যাবে কেমনে.?
আবু জাহিল তাবলিগীদের কাছে- তখন হে হে হে করা ছাড়া আর কোন উপাদান থাকবে না।

আচ্চা সবচেয়ে মজার বিষয় এরা এসবকে হারাম বললেও একবার এদের সামনে রেখে দেকুন না হালুয়া-রুটি, প্লেট প্লেট সাবাড় করে দিবে।তখন এটা আর হারাম থাকে না।

৪০ দিনের মুফতিরা যখন এইসব প্রশ্নে আটকা পড়ে, তখন সাধারন মুসলমানদের বিভ্রান্ত করতে তাদের নতুন ফাদ-
তাবলিগীঃ আরে না ভাই আমরা বলতেছি শুধু এইদিনকে সামনে রেখে হালুয়া কেন, তাই এটা বিদাত, হারাম
আমাদের উত্তরঃ ভাল খাবারের কোন দিন হয় না, সেটা যেকোন দিন বা শবে বরাতের দিন হউক যদি সেই খাবারের মধ্যে কোন হারাম বস্তু না থাকে তাহলে সেটা হালাল হালাল হালাল, সেটা কোন মতেই হারাম হতে পারে না।
আর যদি দিন ধার্য করে হালুয়া রটি হারাম হয়ে যায় তাহলে এবার আমাদের প্রশ্নের উত্তর দিন।
- দিন ধার্য করেই আপনার বাবা মায়ের বিবাহ হয়েছিল যার রেজাল্ট আপনি নিজেই, তাহলে আপনি কি হলেন?
- মসলমানদের পবিত্র ঈদে যখন আজ ঘরে ঘরে সেমাই, লাচ্ছা, দিন ধার্য করে রান্না হচ্ছে- এর ব্যাপারে ফতোয়াবাজ ৪০ দিনের মুফতিরা কি বলবে?
- রমজানের রোজা উপলক্ষে দিন ধার্য করে যেখানে ঘরে ঘরে চানা, পিয়াজু রান্না হচ্ছে, তখন ৪০ দিনের চিল্লার পার্টি কি উত্তর দিবে?
*
যদি শবে বরাত উপলক্ষে হালাল খাবার হালুয়া রুটি হালাল হয়েও দেউবন্দরদের চোখে হারাম হয়ে যায় শুধু এই অজুহাতে যে এর কোন ভিত্তি কোরআন হাদিসে নাই তাহলে সেই ফতোয়াবাজ আবু জাহিলদের কাছে লাচ্ছা,সেমাই,চানা,পিয়াজু কোন সূত্রে হালাল হয়ে গেল.??? এইসব জিনিসও তো কুরআন-হাদিসে নাই।
*
এই হচ্ছে রিয়াল আর ডোলারে পালিত নামকাওয়াস্তে মুসলমানদের আসল চেহরা, যারা রিয়াল আর ডোলারের লোভে আজও মুসলমানদের বিভক্ত করতে সদা তৎপর। এরা ইসলামকে নিজেদের উত্তরাধীকারে পাওয়া ইসলাম বানাতে চাই, যখন যাকে ইচ্ছা হারাম বলবে যখন যাকে ইচ্ছা হারাম বস্তুকে হালাল বলে নিজেদের জন্য বৈধ করবে যেমন দেখুন এরা হালাল হালুয়া রুটিকে হারাম বললেও আজ নিজেদের পুস্তক “ফতোয়া-এ-রশিদিয়া”র ২য় খন্ডের ১৩০ নং পৃষ্ঠায় ৪০ দিনের মুফতিরা ফতোয়া দিয়েছে যে,
“কাক(কাউয়া)খাওয়া হালাল আছে এবং এর মধ্যে এক প্রকার সওয়াবো আছে”
(“ফতোয়া-এ-রশিদিয়া”র ২য় খন্ডের ১৩০ নং পৃষ্ঠা),
কি ধরনের সওয়াব আছে, সেটা ৪০ দিনের হুজুররাই বলতে পারবে, তবে আজ পর্যন্ত অনেককে প্রশ্ন করেও উত্তর পাইসি যে কি ধরনে সওয়াব আছে কাউয়ার মধ্যে

আজ যারা হালুয়া রুটিকে হারাম বলছে তারাই নিজের পুস্তক “ফতোয়া-এ-রশিদিয়া”র ২য় খন্ডের ১৩২ নং পৃষ্ঠায় ফতোয়া দিয়েছে যে, “হিন্দুদের হোলী, দেওয়ালীর প্রসাদ খাওয়া জায়েজ” নাউজুবিল্লাহ

দেখলেনতো মিস্টার ফতোয়াবাজদের আসল চেহরা হালাল হালুয়া এদের চোকে হারাম হলেও কাউয়া(কাক) খাওয়া, হিন্দুদের প্রসাদ খাওয়া ঠিকি হালাল বলছে এরা। নাউজুবিল্লাহ।

বাংলায় একটি কথা আছে ‘অল্প বিদ্যা ভয়ংকর” ঠিক এই অবস্থা দেউবান্দরদের, জ্ঞান অর্জন করতে যেখানে মানুষরা বছর থেকে বছর ব্যয় করছে আর ফতোয়াবাজরা ৪০ দিনের চিল্লার পার্টি সেরে ফেললেই হয়ে যাচ্ছে মহা গ্রান্ড মুফতি আর ৪০ দিনের হুজুরদের কাছে কিবা আর আশা করা যায়। আসলে এরা ইসলামে একটি ভাইরাস স্বরুপ যারা রিয়াল আর ডোলারের বিনিময় আজও মুসলমানদের ঐক্যে ফাটল ধরাতে তৎপর্। এজন্য হালাল খাবারকে এখন আজকের যুগে এরা হারাম ফতোয়া দিচ্ছে
যাই হউক প্রসংগটা ছিল “হালুয়া-রুটি” আর আমি সুস্থ মস্তিষ্কে স্বজ্ঞানে সবার সামনে বলতেছি কিয়ামত পর্যন্ত কোন তাবলিগী দেউবান্দাররা হালুয়া-রুটিকে বিদাত, হারাম প্রমান করতে পারবে না না না এটা আমাদের চ্যালেঞ্জ।
শেষে উর্দুতে একটি কবিতার মাধ্যমে ইতি টানতে চাই

“Teri harkato pe Nazdi mujhe keu na khar aye
Ya Gaus sunke tujko fawran bukhar aye

Khate he sunni Haluwa Sarkar ke karam se
Dekho to nazdiyo ko Kauwo pe piyar aye,

Tu Deb ka he banda, tu he jalil ganda
Le pehen teri khatir juto ke har aye

Sarper he unke basta, hato me unke lota
Lagta ge jaise koi chura chamar aye

মন্তব্য ২৪ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে মে, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৭

আহসানের ব্লগ বলেছেন: পোস্টে প্লাস +
বানানে সতর্ক হওয়া উচিৎ ।

২১ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৩:৪২

বাতিল ক্লিনার বলেছেন: ধন্যবাদ ভুল ধরার জন্য

২| ২১ শে মে, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৫

জনাব মাহাবুব বলেছেন: কিছু মানুষ শবে-বরাতে হালুয়া রুটি তৈরী করা এবং বিতরণ করাকে ইসলামেরই একটি বিধান মনে করে হালুয়া রুটি তৈরী করছে। এবং তারা এটাও মনে করে যে, হালুয়া রুটি না বানালে শবে-বরাত পালন হবে না।

যারা এই সব ধ্যান ধারনা নিয়ে শবে-বরাত পালন করে তাদের উদ্দেশ্য করেই কিছু মুফতী-আলেম এগুলোকে বেদাত এবং কুফরী হিসেবে আখ্যায়িত করেছে। :)

হালুয়া রুটিকে ইবাদতের অংশ হিসেবে মেনে নেওয়া যাবে না। শুধু গরীব মিসকিনদের বিলানোর জন্য হালুয়া রুটি বাদেও আরো অনেক খাবার আছে সেগুলোও দেওয়া যেতে পারে।

আপনি হয়তো আলেমদের কথা ঠিকমত হৃদয়াঙ্গম করতে পারেননি।

২১ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৩

বাতিল ক্লিনার বলেছেন: আপনি মনে হয় পোস্টটি ভাল ভাবে পড়েন নি, আমি বলতে চাই সেদিন আপনাদের মুফতি সাহেব ফতোয়া দেন না কেন।? যখন ঈদে লাচ্ছা আর রমজানে চানা পিয়াজু প্রচলন করা হয়। আমার মতে তো এসব জায়েজ কিন্তু আপনার সূত্রেতো এইসবগুলো বিদাত হওয়া উচিত চিল তাইনা?

৩| ২১ শে মে, ২০১৫ দুপুর ১:১৫

মৃত্যুর পথযাত্রী বলেছেন: Click This Link vai ke many many thanks .

৪| ২১ শে মে, ২০১৫ দুপুর ১:২৫

ইমরান আশফাক বলেছেন: জনাব মাহাবুব সাহেব সঠিক উত্তর দিয়েছেন, উনাকে ধন্যবাদ।

২১ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৪

বাতিল ক্লিনার বলেছেন: মাহবুব ভাই পোষ্টটি ভাল করে পড়েনি নি

৫| ২১ শে মে, ২০১৫ দুপুর ২:১১

দধীচি বলেছেন: আহ কি শুরু করছেন, কাকের মাংশ না হালুয়া রুটি হালাল এই সব আজাইরা প্যাচাল পাড়েন ক্যান? ইসলামি দল গুলোর ইউনিটি থাকতে হবে, নিজেদের মধ্যে কামড়াকামড়ি করলে কি চলবে? এক ও অভিন্ন শত্রু আওয়ামী লীগ। পারলে লিগের কুত্তাদের বিরুদ্ধে ২-১ খান পোস্ট দিয়েন হ্যাডম থাকলে। সেটা তো পারবেন না, পারেন শুধু নিজেদের মধ্যে কামড়াকামড়ি করতে।

২১ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৩:৫১

বাতিল ক্লিনার বলেছেন: ইসলামী দলাদলি আমরা না, যারা করছে তাদেরই আসল চেহরা তুলে ধরছি। কারন ইসলামকে বদনাম কারো কাম্য হতে পারে না।

৬| ২১ শে মে, ২০১৫ দুপুর ২:১৯

সামুরাই_কাতানা বলেছেন: আমি বুজি না এইসব লোক কেন এই সব জিনিস পোষ্ট করে। আমি সিওর এই লোক মানুষকে ধোকা দেওয়ার জন্য এই কাজ করছে। অনেকে আছে দেওবন্দকে/তাবলীগ পছন্দ করে না তাই কিছু কিছু দিয়ে প্রমান করার চেষ্টা করনে যে দেওবন্দ/তাবলীগ আসলে ঠিক পথে নেই। যে কোন জিনিস দেওয়ার আগে অথবা বলার আগে আপনাকে এর পুরা বিষয়টা বলা উচিত। শুধু সারসংক্ষেপ দিলে মানুষ ভুল বুঝতে বাধ্য। এবার আপনার প্রশ্ন আপনাকে করি
"কোরআনের কোন আয়াতে কিংবা কোন হাদিসে শবে বরাতে রুটি হালুয়া বানানোর কথা বলা হয়েছে..? পারবেন কি আপনারা দেখাতে? জনম জনম লেগে যাবে তারপরেও হালুয়া রুটিকে বানানো প্রমান করতে পারবেন না এটা আমার প্রকাশ্যে চ্যালেঞ্জ।
আর কাকের কথা বলছেন, ইসলামে তো আপনাকে প্রয়োজনে মরা প্রানীর গোস্ত ( জবাইকৃত ছাড়া) খাওয়া জায়েজ করেছে,যখন আপনার কাছে খাবার থাকবে না এবং আপনি প্রায় মরানপন্ন, তখন আপনার জন্য এটা প্রযোজ্য হবে। কিন্তু স্বাভাবিক ভাবে এটা প্রযোজ্য হবে না। এখন কাকের বিষয়টা হয়তো এই রকম হবে।এটা আলেমদের কাছ থেকে জেনে নিন কেনো এটা বলা আছে।

ফতোয়া-এ-রশিদিয়া”র ২য় খন্ডের ১৩০ নং পৃষ্ঠায় ৪০ দিনের মুফতিরা ফতোয়া দিয়েছে যে,
“কাক(কাউয়া)খাওয়া হালাল আছে এবং এর মধ্যে এক প্রকার সওয়াবো আছে”
(“ফতোয়া-এ-রশিদিয়া”র ২য় খন্ডের ১৩০ নং পৃষ্ঠা),
এইগুলো সত্যি সত্যি আছে নাকি বানানো একটুু কষ্ট করে আলেমদের কাছ থেকে জেনে নিবেন। আপনি একটু জেনে নিবেন এরপর কস্ট করে সবাইকে জানাবেন।
আর আপনার রুটি হালুয়া খান সমস্যা তো নাই, প্রতিদিন খান , প্রতিদিন বানিয়ে আপনার প্রতিবেশি গরীব আত্মীয়দের দেন, সমস্যা তো নাই কিন্তু শবে বরাতের দিনই বানাতে হবে তার কারন কি,একদিনকে সামনে রেখে এই কাজ করাটাই সমস্যা। আলেমরা এটাকেই অনুৎসাহিত করেছেন।

২১ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৩

বাতিল ক্লিনার বলেছেন: আর আমি বুঝি না আপনাদের মত লোক অন্যের মতকে অবজ্ঞা করেন কেন? যদিও আমাদের প্রমান আছে। প্রসংগটা এড়িয়ে না গিয়ে হালুয়া রুটি হারাম হলো কেমনে সেটা প্রমান করে দেখান।
যদি প্রশ্ন করি আচ্ছা ভাই, হালুয়া রুটি কেন বিদাত বা হারাম হল? হালুয়া-রুটি যেসব উপাদান দিয়ে তৈরি সেইসব কি হারাম পন্য.?
- হালুয়ার মধ্যে ডাল লাগে এই ডাল কি হারাম.? তারা বলবে না
- এর মধ্যে কি চিনি হারাম.? না
- এর মধ্যে কি ঘি হারাম? না
- এর মধ্যে কি ময়দা হারাম? না
- এর মধ্যে কি কিসমিস, বাদাম হারাম?..... না
- তাহলে যিনি রান্না করেছেন, আপনার আমার মা-বোন তারাই হারাম হবে নিশ্চয়.?..... না না
আচ্ছা ভাই যদি ডাল হারাম না, চিনি হারাম না, ঘি হারাম না, তেল হারাম না, ময়দা হারাম না, তাহলে এগুলো একসাথে যোগ করলে যখন হালুয়া হয় তখন হারাম হয়ে যাবে কেমনে.?

৭| ২১ শে মে, ২০১৫ দুপুর ২:৫৯

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন:
ভাইরে ভাই, এ দেখি ইতিহাস রচনা করছেন!! একটু কমাইয়া কইলে হইতোনা? কাউয়্যার কথা বেশি আশা করছিলাম, ভেগু ভেগু রেফারেন্স দিয়া আসল কথাতেই তো আইলেননা।

২১ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৪

বাতিল ক্লিনার বলেছেন: ইতিহাস আর রেফারেন্স না দেখালে ছাগুদের যে মন ভরে না ভাই

৮| ২১ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৩

আহলান বলেছেন: তাবলিগের হুজুররা সাধারণত এই শবে বরাতের বিরোধিতা করে বলেন যে এগুলো বেদাত (খারাপ অর্থে) এগুলো সহিহ হাদিস দ্বারা প্রমাণিত নয় ইত্যাদি ইত্যাদি ....
ওনাদের বক্তব্য অনুযায়ী বস্তুত আমরা নিজেরাই তো বেদাত। যেমন হযরত নবী করিম (সাঃ) এর সময় বা সাহাবী কেরাম (রাঃ) এর সময়ে তো আমরাও ছিলাম না দুনিয়ায়, তার মানে ওনাদের হিসাবে আমরাও বেদাত ...
আমরা এখন নিয়ম করে দুপুরে রাতে ভাত খাই, (হুজুরারাও খায়), কিন্তু নবী করিম (সাঃ) বা সাহাবীগন কি নিয়ম করে এভাবে ভাত খেয়েছেন? খাননি। এটা কি তবে বেদাত নয়? নবী করিম (সাঃ) বা সাহাবীকেরাম (রাঃ) গন কি বেতন স্বাপেক্ষে নামাজের ইমামতি করেছেন? করেননি। কিন্তু এখন সব মসজিদেরই ইমাম বেতন ভুক্ত। তাহলে কি এটা বেদাত হলো না? াখেন প্রায় সব মসজিদেই তাফসিরে কোরআনের নামে বয়ান হয়, এবং এই বয়ান যিনি করেন, তিনিও একটি নির্দিষ্ট একটি টাকার বিনিময়েই বয়ান করেন। এটা কি বেদাত নয়? মাগরীবের বা আছরের নামাজ পড়েই কিছু মানুষ একটি হাদিস গ্রন্থ নিয়ে পড়তে থাকে , এমনটা কি বেদাত নয়?
শবে বরাতে হালুয়া রুটি বা ভালো মন্দ কিছু রান্না হলো, পাড়া প্রতিবেশী, গরীব দুঃখির মাঝে কিছু খাবার বিতরণ হলো, এটা খারাপ অর্থে বেদাত কেন হবে, সেটাই প্রশ্ন ..........

২১ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৬

বাতিল ক্লিনার বলেছেন: ঠিক এটাই আমি বুঝাতে চাচ্ছি

৯| ২১ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৭

চাঁদের আলো: বলেছেন: ফালতু পাচাল । কেউ বোলে নি হালুয়া রুটি হারাম । এটা লেখোকের মন গড়া কথা ।

২১ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৪:০২

বাতিল ক্লিনার বলেছেন: এখন কথাগুলো ফালতু লাগতেছে, আর যখন বিদাত হারাম এর গান করেন তখন ঠিক থাকে না?

১০| ২১ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৪:০০

চাঁদের আলো: বলেছেন: ভাই াহলান, বিদআত কি এটা ভালোমত জানেন । তারপর বলেন ।

২১ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৪:০২

বাতিল ক্লিনার বলেছেন: বিদাতকে ভাল করে বুঝেছি বলে আপনাদের আসল চেহরা চিনতে পেরেছি।

১১| ২১ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৪:১৬

ইলা বলেছেন: আজাইরা ক্যাচাল!

১২| ২১ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৫

মদন বলেছেন: সওয়াবের আশাতে ইসলামে নতুন কিছু সংযোজনকে বিদআত বলে।
শব-ই-বরাতে আপনি হালুয়া রুটি খান সমস্যা নাই, হালুয়া রুটি বিলি করেন তাতেও সমস্যা নাই।
কিন্তু -
আপনি যদি মনে করেন শব-ই-বরাতে হালুয়া রুটি খাওয়া/বিলি করা সওয়াবের কাজ। এটি হবে বিদআত। কারন শব-ই-বরাত নামক এই অনুষ্ঠানটি ইসলামে কখনই ছিলো না।

আল্লাহ আমাদেরকে বেশি বেশি কোরআন-হাদিস বোঝার মতো তৌফিক দান করুন। আমিন।

১৩| ২২ শে মে, ২০১৫ রাত ১:৫৫

ইসটুপিড বলেছেন: আল্লাহর নবী কি শবেবরাতের সন্ধ্যায় হালুয়া রুটি খাইতেন শবে বরাত সেলিব্রেট করতে? সুজা বাংলায় জবাব দিয়েন, আমি বুঝি কম।

১৪| ২২ শে মে, ২০১৫ সকাল ১১:৫৮

মীর মোহাম্মদ উল্লাহ বলেছেন: হালুয়া রুটি খাওয়া হারাম হবে কেন? আমি তো নিয়মিত খাই। হুজুর-রা ও খায়।

১৫| ২২ শে মে, ২০১৫ রাত ৯:২১

প্রবাশিটেল বলেছেন:
কিছু মানুষ আছে এখনও বুযেনা হারমা কি আর বিদাত কি

সব সময় মনে রাখাভালো বিদাত হচ্ছে সেই আমল যেটা সমপরকে আল্লাহুর মহাগ্রহন্থ আল কোরাআন এবং নবী করিম হজরত মোঃ সাঃ আঃ এর কিতাবে কনো দলিল পাউয়া যায় নাই কিন্তু আমরা কিছু মুসলিমরা সেটাকে আমল হিসেবে দরে নেই
আমি একজন প্রবাশি, আমি প্রাই ৮ বসর যাবত কাতারে বসবাস করতাছি কাতার একটি সৌদির শাখা মাত্র
কাতার,সৌদি,দুবাই,বাহরাইন,উমান,মিসর এই সব দেশ থেকেই ইসলামের প্রচার উ প্রশার হয়ছে। আর আমাদেরদেশ আর ইন্দিয়া,পাকিস্তান এর লকেরাই কিছু আমল করে যা কিনা এখনও অন্য দেশের লকেরা জানেইনা এমনকি সৌদি
১ সবে বরাত
২ চল্লিশা
৩ মিত্তু বার্ষিকী
৪ মিলাদ মাহফিল
৫ ফরয নামাযের পরে সম্মিলিত মোনাযাত
৬ সম্মিলিত দুরুদ
৭ উচ্চস্বরে জিকির
এরকম আরো অনেক বিদাত আর জাল হাদিস আমাদের সমাযে প্রচালিত আছে







আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.