নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গত বছরের ১০ই ডিসেম্বর জাতিসঙ্ঘের অধীনে পরিচালিত বৈশ্বিক উন্নয়নের নেটওয়ার্ক (UNDP) ২০২০ সালের বৈশ্বিক জ্ঞান সূচক, The Global Knowledge Index (GKI) প্রকাশ করে। এটা ছিল ১৩৮টা দেশের উপরে। তারা এই তাৎপর্যময় ইন্ডেক্স প্রণয়ন শুরু করেছে ২০১৭ সাল থেকে। এটা কিভাবে করা হয়, এর লক্ষ্য এবং উদ্দেশ্য কি, এই ধরনের ইন্ডেক্স থেকে মুল্যায়িত দেশগুলোর লাভ বা ক্ষতি কেমন ইত্যাদি গুরু-গম্ভীর আলোচনায় যাচ্ছি না। এটা আগ্রহী যে কেউ তাদের ওয়েবসাইট থেকে জেনে নিতে পারবেন। আমার ফোকাসটা একটু ভিন্ন আঙ্গিকে। এই ফলাফল নিয়ে দেশের পত্র-পত্রিকায় খানিকটা লেখালেখিও হয়েছে তখন। আমার ধারনা ছিল, ব্লগের কেউ না কেউ এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টার উপরে আলোকপাত করবেন। যে কোনও কারনেই হোক, কেউ করেন নাই; অন্ততঃ আমার চোখে পড়ে নাই। লিখবো লিখবো করতে করতে আমিও ভুলে গিয়েছিলাম। গত সপ্তাহে হঠাৎ করেই মনে পড়লো। মনে পড়ার কারনটা আপনাদেরকে বলতে মন চাইছে। আপনারা মনে কষ্ট না নিলে বলেই ফেলি…..কি বলেন!!
আমার অল টাইম ফেভারিট কিছু মুভি আছে, যেগুলো আমি সময় পেলেই দেখি। যেমন, উইল স্মিথের দ্য পারসিউট অফ হ্যাপিনেস, দ্য শশাঙ্ক রিডেম্পশান, থ্রি ইডিয়েটস, জহির রায়হানের জীবন থেকে নেয়া, সত্যজিৎ রায়ের হীরক রাজার দেশে ইত্যাদি। বহুবার দেখার কারনে এখন আর পুরা মুভিটা দেখি না। ছাড়া ছাড়া ভাবে কিছু অতি পছন্দের ক্লিপস দেখি। তো গত সপ্তাহে এমনিভাবেই হীরক রাজার দেশে দেখছিলাম। দেখলাম, রাজা এক দৃশ্যে শিক্ষামন্ত্রীকে পাঠশালা বন্ধ করে দেয়ার নির্দেশ দিলেন। কারন কি? কারন হলো রাজার ভাষায়, ''এরা যতোবেশী পড়ে, ততোবেশী জানে, ততো কম মানে''!! এবার তাহলে হীরক রাজের কয়েকটা বচন শোনাই……...লেখাপড়া করে যেই, অনাহারে মরে সেই! জানার কোন শেষ নাই, জানার চেষ্টা বৃথা তাই! বিদ্যালাভে লোকসান, নাই অর্থ নাই মান! সুতরাং…...হীরক রাজা বুদ্ধিমান, করো সবে তার জয়গান!! কেমন লাগলো? এই রাজা তাদেরকেই হীরের মালা (আপনারা চাইলে টেন্ডার, ক্ষমতা, ইনডেমনিটি, ব্যাঙ্ক ঋণ প্রাপ্তি আর তা তুরন্ত মওকুফ ইত্যাদি পড়তে পারেন) উপহার দেন, যারা তার হ্যা'তে হ্যা মিলায়। আর যারা মিলায় না, তাদের গন্তব্যস্থল হয় ''যন্তর-মন্তর ঘর'', যেখানে মগজ ধোলাইয়ের মাধ্যমে মগজকে ডিফরমেশান করা হয়। মজার না!!!
যায় যদি যাক প্রাণ, হীরকের রাজা ভগবান। বটে!!
এবার তাহলে ফিরে যাই ইন্ডেক্সে। ২০২০ সালের এই ইন্ডেক্সে সার্কভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে সবার শেষে বাংলাদেশের অবস্থান (১১২তম)। এমন কি পাকিস্তানও আমাদের আগে। একটু কৌতুহলী হয়ে ২০১৭ সালেরটা দেখলাম। তখন বাংলাদেশের অবস্থান ছিল ১০০, আর শুধু পাকিস্তান ছিল আমাদের পিছনে। ২০১৮ তে আমরা ১১১তম, পাকিস্তান আমাদের ঠিক পিছনে। ২০১৯ তে আমরা ১১২তম আর সে বছরই পাকিস্তান আমাদেরকে টপকে আগে চলে যায়। ক্রমাবনতিটা কি দেখা যায়? এটা তো হওয়ারই কথা, তাই না! যেই দেশে জিপিএ ফাইভ পাওয়া ছাত্রছাত্রীদের জ্ঞানের নমুনা হলো, আমাদের জাতীয় সঙ্গীতের রচয়িতা কাজি নজরুল ইসলাম; মাউন্ট এভারেস্ট ইংল্যান্ডে অবস্থিত; নেপালের রাজধানীর নাম নেপচুন; সেই দেশে কি এটাই স্বাভাবিক না! আমাকে ভুল বুঝবেন না। এসব আবোল তাবোল জ্ঞানের কথা কিন্তু আমি বানিয়ে বানিয়ে বলছি না, এটা পত্রিকায় এসেছে।
আপনাদেরকে হতাশ করা দু'টা তথ্য দেই। ১৯৭৫ সালে স্বাধীন হওয়া ভিয়েতনাম; ১৯৭৬ সালে উত্তর আর দক্ষিণ একীভূত হয়ে নতুন করে যাত্রা শুরু করে। দেশটাকে আমেরিকা আক্ষরিক অর্থেই ছিন্নভিন্ন করে দিয়েছিল। তারপরেও পরাশক্তি আমেরিকাকে কঠিন প্যাদানী দেয়ার কারনে একসময়ে বলা হতো, অবাক নাম, ভিয়েতনাম। তারা এখনও অবাক করা কাজকারবারই করছে। ইনডেক্সে তাদের অবস্থান ৬৬তম। মাথাপিছু আয়ে কমবেশী আমাদের সমপর্যায়ের আফ্রিকান দেশ কেনিয়া তাদের জাতীয় বাজেটের ৪৫ শতাংশ ব্যয় করছে শিক্ষাখাতে। তাদের অবস্থান ৮৮তম। খুব শীঘ্রই এরা আমাদের ধরাছোয়ার অনেক বাইরে চলে যাবে। আর কোন তথ্য দিয়ে হতাশা বরং আর না বাড়াই! আমাদের রক্ষাকর্তারা কবে বুঝবেন যে, ''জ্ঞান-বিজ্ঞানে অগ্রসর হওয়া'' বলতে কতিপয় ব্যক্তির ছাড়া ছাড়া ভাবে অগ্রসর হওয়া বোঝায় না, পুরো সমাজেরই অগ্রসর হওয়া বোঝায়। সেই ছোট্টবেলা থেকে পড়ে এসেছি, শিক্ষাই জাতির মেরুদন্ড। অবশ্য যেই দেশে ছাত্রছাত্রীদেরকে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দেয়ার আর পরীক্ষা নেয়ার জন্য আন্দোলন করতে হয়, সেখানে এসব বলা অরন্যে রোদনেরই নামান্তর, নয় কি? ছাত্রছাত্রীরা চাচ্ছে তাদের মেরুদন্ড শক্ত করতে, কিন্তু সরকারের ভাবনা পুরাই ভিন্ন। আমাদের হাট-বাজার খোলা…...গায়ে গা লাগিয়ে লোকজন কেনাকাটা করছে। কক্সবাজারের সৈকতে মানুষের ভীড়ে হাটা যায় না। পাবলিক ট্রান্সপোর্টগুলি বোঝাই থাকে মানুষে। সেখানে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দিলেই ছাত্র-শিক্ষক সব ভাইরাসের হামলায় মরে সাফ হয়ে যাবে। কি অদ্ভুদ যুক্তি আমাদের শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের! কি অদ্ভুদ সিদ্ধান্ত আমাদের কর্তাব্যক্তিদের। জনগনের জন্য উনাদের দরদ দেখে আমার চোখের পানি বাধ উপচিয়ে বেরিয়ে আসে। কোনভাবেই আটকাতে পারি না। জনগনের জন্য এমন বুক ভরা দরদ নিয়ে উনারা দিনাতিপাত করেন কিভাবে? ভরা বুক নিয়ে চলাফেরা করতে কষ্ট হয় না!!!
এসব আসলে কিসের আলামত?
কেনিয়ার কথা আগেই বলেছি, তাদের তুলনায় শিক্ষাখাতে ২০২০-২১ সালে আমাদের বরাদ্দ মাত্র ১৫.১ শতাংশ। সেটাও আবার শুধু শিক্ষা না, সেটা হলো ''শিক্ষা এবং প্রযুক্তি'' খাত। দেশের টেকসই প্রকৃত উন্নয়নের জন্য স্বাক্ষর-সর্বস্ব শিক্ষিত সমাজ না, আমাদের প্রয়োজন প্রকৃত শিক্ষায় শিক্ষিত জনগোষ্ঠি। এই অতুলনীয় শিক্ষায় শিক্ষিত বর্তমান জিপিএ ফাইভ প্রজন্ম যখন রাষ্ট্রযন্ত্রের চালকের আসনে বসবে, তখন দেশ কোথায় যাবে? উন্নয়নের মহাসড়কেই থাকবে, নাকি ছিটকে পড়বে? এই আকাশ ট্রেন, পাতাল ট্রেন, স্যাটেলাইট, টানেল, নগর, সমুদ্র বন্দর ইত্যাদি এরা কিভাবে চালাবে? বিদেশ থেকে লোকবল এনে? আমি বলছি না, এসব ইনফ্রাস্ট্রাকচারাল উন্নয়নের দরকার নাই। আছে। কিন্তু সবার আগে দরকার প্রকৃত শিক্ষায় শিক্ষিত একটা জাতি। ব্যাপার অনেকটা গোয়ালঘর প্রস্তুত না করেই গরু কেনার মতো। শিক্ষায় যথাযথ বিনিয়োগ না করে এসবে টাকা খরচ করলে দেশে শুধু কোটিপতিই বাড়বে; কানাডার বেগমপাড়ায় বিলাসবহুল বাড়ির সংখ্যাও বাড়বে, কিন্তু দীর্ঘমেয়াদে দেশের জন্য কাজের কাজ কিছুই হবে না। এসব বড় বড় প্রজেক্টের নেপথ্যে অবৈধ লেনদেনের যে বিশাল কাহিনী লুক্কায়িত রয়েছে, তা তো আমাদের সবারই জানা।
এবার আপনাদের দৃষ্টি একটু ঘোরাতে অনুরোধ করছি আরেকটা বিষয়ে। খুবই তাৎপর্যপূর্ণ বিষয়। বাংলাদেশকে বলা হয় উদীয়মান বাঘ। এশিয়ার তো বটেই, কোন কোন সময়ে বিশ্ব-অর্থনীতিরও। জাতিসঙ্ঘের অঙ্গ-প্রতিষ্ঠান UNFPA বলছে, জনসংখ্যার ট্রেন্ড অনুযায়ী ২০২০ সালে বাংলাদেশের জনসংখ্যার ২০ শতাংশই হলো ১৫ থেকে ২৪ বছর বয়সের। অর্থাৎ দেশের মোট জনসংখ্যার এক পন্চমাংশই হলো অত্যন্ত তরুণ, যাদের অধিকাংশই এখনও কর্মক্ষেত্রে প্রবেশ করে নাই। জনসংখ্যার এই বিপুল অংশের যথাযথ ব্যবহারই নির্ধারন করবে বাংলাদেশের আগামীর ভবিষ্যৎ। সত্যি কথা হলো, যে অথর্ব নেতারা আজকে বাংলাদেশ আগামীর ''উদীয়মান বাঘ'' বলে গর্বে বুক ফোলাচ্ছেন, তারা কিন্তু আগামীর বাংলাদেশে থাকবেন না। সেই সঙ্গে এটাও সত্যি যে, তারা ব্যাঘ্র-শাবকদেরকে এমনভাবে তৈরী করছেন বা তৈরী হতে বাধ্য করছেন যে, তারা বড় হয়ে নখ-দন্তহীন বাঘে পরিণত হবে; যা কিনা ছাগলও শিকার করতে পারবে না। তাহলে সার্ভাইভাল অফ দ্য ফিটেস্ট এর তত্ত্বানুসারে না খেয়ে মরা ছাড়া এদের আর কোন গতি কি আছে? প্রশ্নটা আপনাদের কাছে রাখলাম। আশাকরি এই প্রশ্নের গভীরতা আমাদের নেতৃত্ব যথাযথভাবে অনুধাবন করবেন।
আমি জানি, আমার এই লেখা অনেকে এড়িয়ে যাবেন। তাতে কোন অসুবিধা নাই। কারন কথায় আছে, নিজে বাচলে বাপের নাম, তারপরে কোম্পানীর নাম। দেশের বর্তমান পরিস্থিতির সাথে এটা হয়তো সঙ্গতিপূর্ণও বটে। কিন্তু একটা কথা মনে রাখবেন, দাবানল যখন লাগে, তখন আগুন আপন-পর বিবেচনা করে না। সামনে যে বসতভিটাই পড়ুক না কেন, পুড়িয়ে ছাড়খার করে দেয়। আমরা তো জীবন সায়াহ্নে পৌছেই গিয়েছি। কিন্তু আমাদের সন্তানদের জন্য কোন বাংলাদেশ আমরা রেখে যাচ্ছি? সেই বাংলাদেশে তারা যথাযথ মর্যাদায় বেচে থাকতে পারবে তো? নখ-দন্তহীন বাঘের ভবিষ্যত কি? সময়ই বলে দেবে। তবে কথা হলো, আমরা কি এখনই সময়কে আগামী প্রজন্মের জন্য বিনির্মাণ করবো, নাকি দর্শকের ভূমিকায় বাকী জীবনটা নিশ্চিন্তে কাটিয়ে দিবো?
হীরক রাজের একটা আরেকটা বচন দিয়েই আমার লেখাটা শেষ করছি,
অনাহারে নাহি খেদ, বেশী খেলে বাড়ে মেদ!
হীরক রাজা বুদ্ধিমান, করো সবে তার জয়গান!!
শিরোনামের ছবিটা গুগল থেকে নেয়া।
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:২৬
ভুয়া মফিজ বলেছেন: সে'জন্যেই তো শেষে বলেছি, হীরক রাজা বুদ্ধিমান, করো সবে তার জয়গান!!
নিজের কথাই চিন্তা করেন। সন্তানরা গোল্লায় যাক......কি বলেন!!
২| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:৩৭
মোঃমোস্তাফিজুর রহমান তমাল বলেছেন: একটা দেশের অবকাঠামোগত উন্নয়নের পাশাপাশি বুদ্ধিবৃত্তিক উন্নয়নও দরকার। বরং বুদ্ধিবৃত্তিক উন্নয়নই বেশি দরকার। একথা আমাদের নীতি নির্ধারকরা জানে না তা আমি বিশ্বাস করি না। তারপরও শিক্ষাখাতে মনোযোগ না দেয়ার কারণ ঐ পড়া-জানা-মানা সম্পর্কিত হীরক রাজার উক্তিটিই। যত দিন যাচ্ছে অবস্থা আরো ভয়াবহ হচ্ছে।
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:০৭
ভুয়া মফিজ বলেছেন: বরং বুদ্ধিবৃত্তিক উন্নয়নই বেশি দরকার। আমাদের নীতি নির্ধারকরা অবশ্যই এটা জানেন। তবে এই উন্নয়ন বেশি হলে তাদের যে বর্তমান কর্মকান্ড, সেটা চালিয়ে যাওয়াতে সমস্যা হয়ে যাবে, সে'জন্যেই কি তারা এই উন্নয়নটার উপরে জোর দিতে ভয় পাচ্ছেন? প্রশ্নটা সেখানেই।
যত দিন যাচ্ছে অবস্থা আরো ভয়াবহ হচ্ছে। মূল ভয়টা কিন্তু সেখানেই।
৩| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:০৪
নীল আকাশ বলেছেন: কাহিনী নাকি অন্য কিছু। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুললেই দেশে আন্দোলনের একটা সূত্রপাত হবার সম্ভাবনা আছে বলে রিপোর্ট এসেছে সরকারের হাতে। এইজন্যই এতকিছু!
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:১৩
ভুয়া মফিজ বলেছেন: শিক্ষা প্রতিষ্ঠানতো আজীবন বন্ধ রাখা যাবে না। আজ হোক কিংবা কাল, খুলতে তো হবে। আন্দোলন তো তখনও হতে পারে। সরকারের ভয়টা আসলে কোথায়? সচেতন, শিক্ষিত জন সমাজকে? নাকি এই কাল্পনিক আন্দোলনকারীদেরকে? এই আন্দোলনকারী কারা, জানতে পারলে ভালো হতো। তারা কি চায়?
৪| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:২৫
মা.হাসান বলেছেন: বাংলাদেশের উন্নতি দেখে হিংসায় জ্বলেপুড়ে অনেকেই অনেক কিছু বলে, এগুলো বিশ্বাস না করাই ভালো। ইউএনডিপির ইনডেক্স ঠিক না। টাইমস যেরকম ঢাকা য়ুনিভার্সিটির কাছে টাকা না পাইয়া র্যাঙ্কিং দেয় নাই, এরাও সেই রকম টাকা পয়সা না পাইয়া উল্টা-পাল্টা লিখছে। আপনি ওদের র্যাঙ্কিং ক্যানো দ্যাখেন? বিটিভির খবর দেখতে পারেন।
ভরা বুক নিয়ে চলাফেরা করতে কষ্ট হয় না!!!
এক্টু তো হয়, এই জন্য ভালো গাড়িতে করে চলাফেরা করেন। তাও অনেকের চোখ টাটায়।
কথায় আছে, নিজে বাচলে বাপের নাম
ভুয়া কথা। আগে বাপের নাম। তার পরে শশুর বাড়ির নাম। তার পরে অন্য সব কিছু।
দেশের লেখা পড়া নিয়ে কথা হবে না। দেশের লোক এখন আম্রিকা-য়ুরুপ চালায়। স্কুলের ছিলেবাসে নেতাদের জীবনী দেয়া আছে। বাচ্চারা পড়ে আর সেই রকম জীবন গড়ার চেষ্টা করে।
জেনুইন তথ্য দেখুন। আমাদের প্রধানমন্ত্রীর অর্জন সমূহ দেখুন। মানব সভ্যতার ইতিহাসে আর একজন মাত্র নেতার উল্লেখ করুন যার অর্জন আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সিকিভাগ । পারবেন না। ওপেন চ্যালেঞ্জ থাকলো।
ওনার কিছু অর্জন নীচে দিলাম- (কপি পেস্ট করা, তর্জমা করার মতো জ্ঞানবুদ্ধি আমার নাই।)
Mother of humanity by Channel 4.
Planet 50-50 champion by UN-Women.
Agent of Change Award by Global Partnership Forum.
One of the Time 100 in 2018, where she was praised for accepting Rohingya refugees but criticised for "stumbling badly on human rights" and exhibiting a "tendency toward authoritarianism" by presiding over a government that uses extrajudicial killings and enforced disappearances to quash criticism and suppress political dissent.
59th place on Forbes' list of 100 most powerful women in the world.
The Félix Houphouët-Boigny Peace Prize by the UNESCO for 1998.
Mother Teresa Award by the All India Peace Council in 1998.
M.K. Gandhi Award for 1998 by the Mahatma M K Gandhi Foundation of Oslo, Norway.
Awarded Medal of Distinction in 1996-97 and 1998–99 and Head of State Medal in 1996-97 by the Lions Clubs International.
The Ceres Medal by the Food and Agriculture Organization for 1999.
The Pearl S. Buck Award by the Randolph College on 9 April 2000.
Named Paul Harris Fellow by the Rotary Foundation.
Indira Gandhi Prize for 2009.
UNESCO Peace Tree award for her commitment to women's empowerment and girl's education in 2014.
UN environment prize for leadership on climate change.
UN award for Bangladesh’s MDG achievements for achieving Millennium Development Goals (MDG) particularly in reducing child mortality (2010).
‘ICT Sustainable Development Award’ for promoting the use of ICTs towards achieving the UN Sustainable Development Goals (SDGs).
‘WIP Global Forum Award’ for her leading role in reducing gender gap in political sphere in South and South East Asia in March this year and ‘Tree of Peace’ Award for promotion of girls’ and women’s education in September, 2014
South-south award (Twice) in 2011 and 2013.
Global Diversity Award (2011, 2012).
and Netaji Memorial Award (1997).
Degrees awarded---
Doctor of Literature (honoris causa) by the Tripura University in January 2012.
Catholic University of Brussels offered her Doctor of Laws degree in 2000.
Doctor of Law (honoris causa), by the Australian National University on 20 October 1999.
Honorary Doctor of Law by the University of Dhaka on 18 December 1999.
Honorary Doctor of Humane Letters by University of Bridgeport on 5 September 2000.
Honorary Degree of 'Desikottama' (Doctor of Literature, honoris causa) by the Visva-Bharati University of West Bengal, India on 28 January 1999.
Degree of Doctor of Law by the Boston University on 6 February 1997.
Honorary Doctor of Law by the Waseda University[162] of Japan on 4 July 1997.
Honorary Doctorate of Philosophy in Liberal Arts by the Abertay University on 25 October 1997.
Doctor of the University (Honorary) by the Sher-e-Bangla Agricultural University on 16 November 2015.
Doctor of Letters (Honorary) by the Kazi Nazrul University, West Bengal, India on 26 May 2018.
সত্যজিৎ বহু দেখেছেন। এখন শ্যাম বেনেগাল দেখা শুরু করেন। হীরক রাজা চিরজীবী হউক।
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:২৩
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আরেকটা সম্ভাবনার কথা আপনি উড়িয়ে দিতে পারেন না। ইউএনডিপি সম্ভবতঃ বিম্পি-জামাতের কাছ থেকে টাকা খেয়েছে। আপনার তো জানাই আছে, এই দেশবিরোধী গোষ্ঠিটা ইতোমধ্যেই আলজাজিরা আর ডিডাব্লিউকে টাকা খাইয়ে ফালতু রিপোর্ট প্রকাশে উৎসাহ আর উদ্দীপনা দিয়েছে। এখন জাতিসঙ্ঘের অঙ্গ-সংগঠনগুলোকে ধরেছে। এমনটা কি খুব অসম্ভব?
কার নাম আগে, কার নাম পরে.....এটা যে যার সুবিধামতো সাজিয়ে নিবে। আমি শুধু একটু কিউ দিলাম আর কি!
তর্জমা করার মতো জ্ঞানবুদ্ধি আমার নাই আর আমার এতো ভারী ভারী উপাধী পড়ে বোঝার মতো জ্ঞানবুদ্ধিই নাই। শেষে আবার কি বুঝতে কি বুঝবো, এই জন্য আজকাল চেষ্টা করাও ছেড়ে দিয়েছি।
সত্যজিৎ বহু দেখেছেন। এখন শ্যাম বেনেগাল দেখা শুরু করেন। আপনার উপদেশকে আমি সবসময়েই খুব গুরুত্ব দেই।
হীরক রাজা চিরজীবী হউক।
৫| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৪১
চাঁদগাজী বলেছেন:
ভালো বিষয়ে লিখেছেন, কিন্তু আপনি তো মাদ্রাসার পড়ালেখার সাপোর্টার; কেনিয়ায় কি পরিমাণ মাদ্রাসা আছে; বাংলাদেশ ও পাকিস্তানে কি পরিমাণ মাদ্রাসা আছে?
মাদ্রাসার গ্রেজুয়েটদের পেশা কি, তারা কিসে দক্ষ, তাদের নলেজ কিসে? পাকিস্তান ও বাংলাদেশের মাদ্রাসার সাপোর্টারেরা হচ্ছে আপনি, নীল আকাশ, মা হাসান, করুণা ধারা, মাহিরাহি, বিদ্রোহী ভৃগুর মতো ব্লগারেরা; এই কারণেই বাংলাদেশ, পাকিস্তান, ইয়েমেন গ্লোবেল নলেজ ইনডেক্সে পেছনে পড়ে থাকবে।
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:০১
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আমিসহ যাদের নাম কইলেন, তারা কি আপনের সভাপতিত্বে পরিচালিত ফেইবুকের ভাড়দের আড্ডার সদস্য, নাকি বাংলাদেশের মাদ্রাসার সাপোর্টার সমিতির সদস্য সেই ব্যাপারে আগে মনস্থির করার অনুরোধ জানাইতেছি। আপনে তো আবার বুদ্ধি প্রতিবন্ধী একজন বুইড়া। কিউ না ধরায়া দিলে কিছু ঠিকমতোন মাথা দিয়া বাইর হয় না। সেইজন্য কিউ ধরায়া দিলাম।
আশাকরি স্পোর্টিংলি নিবেন।
৬| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:০০
আমি সাজিদ বলেছেন:
এই বিপুল সংখ্যক তরুনের অর্ধেককে নষ্ট করলো ইয়াবা দিয়ে, অর্ধেককে চাঁদাবাজি ও চেতনার গান শুনিয়ে। দক্ষ জনশক্তিতে আমরা পিছিয়ে আছি। তন্ময় ববি জয় তারেকদের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড গড়ে তোলা হচ্ছে।
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:০৫
ভুয়া মফিজ বলেছেন: তন্ময় ববি জয় তারেকদের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড গড়ে তোলা হচ্ছে। ঠিকই বলেছেন। সঠিক মাত্রায় শিক্ষিতদেরকে নিয়ন্ত্রণ করা এদের সাধ্যের বাইরে। কাজেই এ‘ছাড়া কোন গতি নাই বলেই মনে হচ্ছে।
যতো দিন যাবে, আমরা আস্তে আস্তে বহু কিছুতেই পিছিয়ে পড়তে থাকবো। এর থেকে পরিত্রাণের কোন উপায় তো আপাততঃ দেখা যাচ্ছে না। একেই বলে বোধহয়, কপালের নাম গোপাল!!!
৭| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:০২
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনার পড়ালেখার একাংশ মাদ্রাসায় ছিলো?
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:০৮
ভুয়া মফিজ বলেছেন: বুইড়ার ভাঙ্গা পিন সারানোর কোন উপায় কি আছে? আছেন ব্লগে কোন মহান ব্যক্তি, যে এই কাজটা করতে পারবেন!!!
৮| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:২৮
ঢাবিয়ান বলেছেন: হিরক রাজার দেশ কইয়া আর লজ্জা দিয়েন না এই দেশরে। হিরক রাজ্যকে বহু আগেই পেছনে ফালায়ে এসেছি আমরা। আমরা এখন কি স্টেট তা কাতার ভিত্তিক জনপ্রিয় চ্যানেল জানায়া দিসে পুরো বিশ্বকে।
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:৫৯
ভুয়া মফিজ বলেছেন: কাতার ভিত্তিক জনপ্রিয় চ্যানেল এইটা কি কইলেন! ওইটা তো বিম্পি-জামাতের পয়সা খাওয়া চ্যানেল। জনপ্রিয় হইলো কবে?
আপনে তো মানুষ বেশী সুবিধার মনে হইতাছে না। এরপরে নিশ্চয়ই কইবেন, নির্ভরযোগ্য UNDP!! ভুলেও কয়েন না যেন!!
৯| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:৩০
নীল আকাশ বলেছেন: বুইড়ার ভাঙ্গা পিন সারানোর কোন উপায় কি আছে?
ভাইজান, এই আবাল বুইড়ার কোন পিন নাই। ভাঙ্গা রেকর্ডও একটাই।
অতিশয় দীর্ঘদিন ধরে একই রেকর্ড বাজাতে বাজাতে প্লেয়ারের হেডও একদম নষ্ট হয়ে গেছে।
এই ভাঙ্গা রেকর্ড ছাড়া অন্য কোন রেকর্ড এখানে বাজে না। অপশন এখন একটাই, পাওয়ার অফ হয়ে যাওয়া।
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:০২
ভুয়া মফিজ বলেছেন: এইটা কি বলেন, পিন নাই! তাইলে রেকর্ড বাজে কেমনে? আজিব ব্যাপার!! আবার কন হেডও নষ্ট! আসলে অনেক পুরানো মাল তো, কি নষ্ট আর কি ভালো......বোঝাই মুশকিল।
অপশন এখন একটাই, পাওয়ার অফ হয়ে যাওয়া। না, এইটা মানি না। ব্লগের বিরাট বিনোদন তাইলে বন্ধ হয়া যাইবো গিয়া!!
১০| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:৪৯
করুণাধারা বলেছেন: এই ব্যাপারে কী বলি ঠিক বুঝতে পারছি না! যখন এইচএসসি পরীক্ষা না নিয়ে জেএসসি এসএসসি পরীক্ষার ফল দিয়ে এইচএসসির ফল প্রকাশ করার সিদ্ধান্ত হয়েছিল, তখনও কেউ প্রতিবাদ করেছিল। তারপর হঠাৎ সব ঠান্ডা, শুনলাম এই ব্যবস্থা নিয়ে কথা বলা বারণ!! কেউ যদি বলে তবে...
যায় যদি যাক প্রাণ... না, একথা আমি কখনও বলবো না, সত্যি কথা বলে প্রাণটাকে ঝুঁকিতেও ফেলব না। বরং দেখে যাই... সবকিছু ধ্বংস হবার পর নিশ্চয়ই নতুন কিছু সৃষ্টি হবে।
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:০৬
ভুয়া মফিজ বলেছেন: থাক, আপনার কিছু বলার দরকার নাই। শুধু যদি বলতেন, ইয়ে.....আপনি কোন মাদ্রাসার ছাত্রী ছিলেন! কানকথা আমি অবশ্য বিশ্বাস করি না, তারপরেও শুনলাম যখন, একটু কৌতুহল হলো আর কি!!!
সবকিছু ধ্বংস হবার পর নিশ্চয়ই নতুন কিছু সৃষ্টি হবে। এইটা ভালো স্ট্র্যাটেজি। পছন্দ হয়েছে।
১১| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:৫৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
নীল আকাশ বলেছেন, " বুইড়ার ভাঙ্গা পিন সারানোর কোন উপায় কি আছে? ভাইজান, এই আবাল বুইড়ার কোন পিন নাই। ভাঙ্গা রেকর্ডও একটাই। "
-মোল্লা সাহেব, শুধু কলেজ ও ইউনিভার্সিটির ডিগ্রীধারীদের নিয়ে Global Knowledge Index নির্ণয় করলে যা মান হবে, তার সাথে মাদ্রাসার ডিগ্রীধারীদের যোগ করে Global Knowledge Index নির্ণয় করলে মান বাড়বে না কমবে? নাকি আপনার মাথায় ইহা বুঝার মতো ক্যালকুলেটর নেই?
লেখক বুঝতে পারছেন না, বাংলাদেশ, পাকিস্তান, আফগানিস্তানে Global Knowledge Index এর মান নীচে কেন! কোন কিছু লেখার আগে উহা সম্পর্কে পুরো কাহিনী বুঝতে হয়।
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:০৮
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ব্লগার নীল আকাশের ব্যাপারে টেনশান নিয়েন না। আপনে আপনের ভাঙ্গা রেকর্ড বাজানোতে লাইগা থাকেন। থাইমেন না কইলাম!!
১২| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:২৫
অপু তানভীর বলেছেন: লেখক কিছুই বুঝেন না । কেবল মাত্র একজন সব কিছু বুঝেন । সব জানেন ।
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:২৫
ভুয়া মফিজ বলেছেন: উনি একজন বিদ্যার জাহাজ! অবশ্য সেই জাহাজে কোন নাবিক নাই। দিকভ্রান্তহীন!!!
১৩| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৪১
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনার জীবনে এই ১ম দরকারী বিষয়ের ( Global Knowledge Index ) উপর লেখার চেষ্টা করেছিলেন; কিন্তু Global Knowledge Index'এর উপর "মাদ্রাসার গ্রেজুয়েটদের ভুমিকা" না বুঝতে পারায়, লেখাটা আবর্জনায় পরিণত হয়েছে।
ব্লগে আমি ভাংগা রেকর্ড বাজাই, সেটাই কেহ কেহ শোনেন; কিন্তু আমি আবর্জনা ঢালি না ব্লগে।
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:৩২
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আমি আবর্জনা ঢালি না ব্লগে। আপনে ঢালবেন কি, আপনে নিজেই তো একটা আপাদমস্তক আবর্জনা। ঢালা লাগে? নিজেই চইলা আসেন বিভিন্ন পোষ্টে!!
হায় হায়.......আপনের ৬ নাম্বার মন্তব্য দেখি মুইছা দিছে। এই সব্বোনাশটা কে করলো কন দেহি!!!
১৪| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৫০
করুণাধারা বলেছেন: আমি যেখানে ছাত্রী ছিলাম সেখানে একটা গম্বুজ বিশিষ্ট দালান আছে। গ্যালিভারীয় মগজসম্পন্ন কেউ মনে করেন ঐ দালান একটা মসজিদ, আর মসজিদ মানে মাদ্রাসা... অতএব তিনি ধরেই নিলেন আমি মাদ্রাসার ছাত্রী।
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:৩৭
ভুয়া মফিজ বলেছেন: এটাকে কি জানি বলে? সর্পে রজ্জু ভ্রম নাকি রজ্জুকে সর্প ভ্রম?
১৫| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৫২
শিরোনামহীনভক্ত দিহান বলেছেন: সুন্দর লেখা। এই লেখাটাই ফেসবুকে দিলে ডিজিটাইল আইনে গ্রেপ্তার হওয়ার সম্ভাবনা আছে।
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:৪৩
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ। কিন্তু পরের লাইনে যে ভয় দেখালেন, এটা কি ঠিক?
১৬| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:২৮
রাজীব নুর বলেছেন: মুভি দেখার বিষয়ে আপনার সাথে মিলে গেছে।
ভালো মুভি গুলো বারবার দেখি। আপনি পোষ্টে যে কটা মুভির নাম লিখেছেন সব গুলৈ দেখেছি।
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:৪৫
ভুয়া মফিজ বলেছেন: গুড......ভালো অভ্যাস।
১৭| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ২:৩৩
সোহানী বলেছেন: কিসের পড়াশোনা্ আবার। অটোপাশ হবে অটোপাশ!!! বইয়ের বোঝা নিয়া পার্কের চিপায় যাবে, সোরওয়ার্দি উদ্যানে যাবে, প্রাইভেট পড়ার নাম করে গার্লফ্রেন্ড/বয়ফ্রেন্ডর বাসায় প্যাকটিকেল পড়বে, মোবাইল নেটওয়ার্কে একেবারে গ্রামের কামলা মফিজ/কুলসুমের হাতে পৈাছাবে। তারপর সকলে মিলিয়া মিশিয়া রাতভর মোবাইল ব্লুফিল্ম দেখিয়া দেশ ও জাতিকে উদ্ধার করিবে.......
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:৫৩
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনে লেখলেন অটোপাশ, আমি পড়লাম অক্টোপাশ! কি ভয়ানক কথা! মাথার মধ্যে অক্টোপাশ আইলো ক্যান? মাজেজাটা কি? যাউকগ্যা.........সবকিছু বুঝনের কাম নাই।
গ্রামের কামলা মফিজ এই কথার তেব্র পরতিবাদ জানাই। মফিজ খালি ভুয়া, আর কিছু না।
কেউ কেউ দেশ ও জাতিরে উদ্ধার তো করতাছেই, নিজের মতোন কইরা। আইজকা দেখলাম এক দলকানায় পোষ্টাইছে। এইসব দালালগো জন্যই দেশটা ঠিকমতোন আগাইতে পারতাছে না। দুই পা আগায়, এরা আবার তিন পা পিছনে নিয়া যায় গিয়া।
১৮| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ৭:১০
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ঘটনা যাই হোক সেটা নিয়ে কিছু কমু না। কইতে গেলেই তো ভাড়ে থাকা চাই আমার অবশ্য ভাড়ে মা ভবানী। তবে অনেকেই তা নিয়ে বিস্তারিত কইয়ে দিয়েছেন। পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতি এখন উত্তাল "খেলা হবে" স্লোগানে। আমি এখন এই পোষ্টের গ্যালারীতে বসলাম ...খেলা দেখবো বলে...দেখি কি হয়...
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:০৯
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনেও দেখি আজকাল বিভিন্ন রকমের ঢং করেন। ভাবখানা এমন, কিছু কইলে বাংলাদেশ সরকার আপনেরে চৌদ্দ শিকের পিছে নিয়া যাইবো!! ভং চং ছাড়েন, বুঝছেন নি কি কইলাম!!
গ্যালারীতে বইসা খেলা দেখার কিছু নাই। খেলা হয় দুই পক্ষের মধ্যে। আমাগো এইখানে পক্ষ একটা। তারা একাই একশো!!
১৯| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:০১
জুল ভার্ন বলেছেন: কঠিন বাস্তবতার নিরিখে অসাধারন সুন্দর লেখা।
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:১০
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। একই মন্তব্য দুইবার এসেছে, একটা মুছে দিলাম।
২০| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:০২
ইসিয়াক বলেছেন: আমি গত দুদিন আগে ফেসবুকে একটা কবিতা পোস্ট দিয়ে চিন্তায় আছি। কি সব ওয়াণিং দিছে। ভাবছি কয়দিন চুপচাপ শীত ঘুম দেই যদিও ও শীত চইল্যা গেছে...........।
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:১৯
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনেরও ইদানিং দেহি ব্লগার পদাতিক চৌধুরির মতোন ঢং বাড়ছে.........ঘটনাটা কি? আমার পোষ্ট আলোচিততে থাকে। আপনে আসেন, ডাইনে বায়ে মন্তব্য করেন, তারপরে উধাও!!!
আপনেরে আবার ওয়ার্নিং দিলো ক্যাঠায়?
শীত-গ্রীষ্ম ব্যাপার না, যখন ঘুম ধরবো, ঘুমাইবেন। আমিও সেইটাই করি। এইটাই কুমীরের ধর্ম।
২১| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:৪৩
আহমেদ জী এস বলেছেন: ভুয়া মফিজ,
আপনার প্রশ্নের উত্তর তো আপনিই ফাঁস করেছেন প্রশ্ন করার আগেই।
আপনিও কি জিপিএ গোল্ডেন ফাইভ পাওয়া ? উত্তর লিখে দিয়ে প্রশ্ন করা, কোন ধরনের কুইজ পরীক্ষা ? আমরা কি বিসিএস দিচ্ছি ?
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:৩২
ভুয়া মফিজ বলেছেন: গোল্ডেন জিপিএ ফাইভ পাওয়া কি মুখের কথা!! আমি তো উডেন জিপিএ ফাইভ পাওয়ারও যোগ্য না। আর প্রশ্নফাস করা তো আমাদের জাতীয় ঐতিহ্য!!
বিসিএস আপনে না দেন, যারা দিবো তাগো উবগারের কথা চিন্তা কইরাই...........!!!
২২| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:১৭
রানার ব্লগ বলেছেন:
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:৩৪
ভুয়া মফিজ বলেছেন: অতি উন্নতমানের মাস্ক!!
জিপ খুললে কি কোন পকেট আছে? টাকা রাখা যায়?
২৩| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:১৬
ডাব্বা বলেছেন: লেখাটি ভালো লাগলো।
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:৩৪
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।
২৪| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:৫৯
রক্ত দান বলেছেন: চাঁদ গাজির অনেক কথাই রূপ কথা বলেই মনে হয়।
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:৩৭
ভুয়া মফিজ বলেছেন: রূপকথা হলে তো ভালোই হতো। ওগুলো কথা না বলে আবর্জনা বলাই ভালো।
২৫| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:১৪
রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্টে আবার এলাম সবার মন্ত্য গুলো দেখতে।
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:৪৯
ভুয়া মফিজ বলেছেন: অতি সু-অভ্যাস!
২৬| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:৫৯
নীল আকাশ বলেছেন: চাঁদগাজী বলেছেঃ নীল আকাশ বলেছে ............নাকি আপনার মাথায় ইহা বুঝার মতো ক্যালকুলেটর নেই?নাকি আপনার মাথায় ইহা বুঝার মতো ক্যালকুলেটর নেই?
স্ট্র্যাকচারাল ইঞ্জিনিয়ারিং এবং থার্মোডায়নামিক্সের যেইসব অংক আমি পড়ে সলভ করে এসেছি, সেইগুলি একবার দেখামাত্র কাপড় নষ্ট করে ফেলবেন, কল যে খুলে যাবে আর ২৪ ঘন্টায় বন্ধ হবে না। নির্বোধ ভাঙ্গা পিন আর ধবজা ভাংগা রেকর্ড! বুয়েটের ঝাড়ুডারদের যোগ্যতাও এইগুলির চেয়ে বেশি থাকে।
০১ লা মার্চ, ২০২১ বিকাল ৩:২৫
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ভাঙ্গা রেকর্ড প্লেয়ার নিয়ে বেশী মাথা ঘামানোর দরকার কি? কিছুক্ষণ ঘটর ঘটর শব্দ করে এক সময়ে এমনিতেই থেমে যাবে।
২৭| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:৩২
রানার ব্লগ বলেছেন: চাঁদগাজী ও নীল আকাশ @
দুই জনারই যুক্তি তর্ক ভয়ানক দিকে টার্ন করছে প্লিজ শান্ত হয়ে দুইজন দুইজনার প্রতি সন্মান প্রদর্শন করুন।
২৮| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৩৩
জুন বলেছেন: আমিতো এতদিন জানতাম আপনি একদা আমার ইউনিভার্সিটির ছাত্র ছিলেন, বিশেষ কইরা শামসুন্নাহার হলের গেটে দাড়ানের কথা শোনার পর, আর এখন শুন্তেছি মার্দাসা
মার্দাসা শব্দটা আমার বুয়ার থেকে শোনা তার নাতিরা মার্দাসায় পড়ে।
আপনার নামের মত আপনার সব কিছুই ভুয়া
আপনার পোস্টের বিষয়বস্ত অনেক কঠিন, তাই কিছু বলতে পারলাম না
০৬ ই মার্চ, ২০২১ বিকাল ৫:৫৬
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আমিতো এতদিন জানতাম আপনি একদা আমার ইউনিভার্সিটির ছাত্র ছিলেন আপনের যে একটা ইনভার্সিটি আছে, এইডাই জানতাম না আপা; আপনের ইনভার্সিটিতে পড়ুম কেমনে?
মার্দাসাতে পড়লে শামসুন্নাহার হলের গেটে দাড়ানো যাইবো না, এমুন কোন আইন আছে? যদি থাকে, তাইলে আর দাড়ামু না। মাফ কইরা দিয়েন।
আপনার নামের মত আপনার সব কিছুই ভুয়া এইটা কি বলার অপেক্ষা রাখে!! আপনে কি আশা করছিলেন?
আপনার পোস্টের বিষয়বস্ত অনেক কঠিন, তাই কিছু বলতে পারলাম না এইটা আপনের অনেক পুরান কৌশল, তয় এইবার অবশ্য আপনের কাছ থিকা কোন গিয়ানগর্ভ কথা শুননের আশাও করি নাইক্কা!!
বিভিন্ন কারনে উত্তর দিতে দেরী হইলো আপা। আশাকরি, ভুয়ার নাদানী মনে কইরা মাফ কইরা দিবেন!!
২৯| ০১ লা মার্চ, ২০২১ সকাল ৯:৩৮
ইসিয়াক বলেছেন: স্কুল বন্ধ দীর্ঘ সাড়ে এগারো মাস ।শোনা যাচ্ছে খুলবে চলতি[মার্চ] মাসের শেষে অর্থাৎ এক বছর পনেরো দিন পরে তাও সল্প পরিসরে ।
স্কুল বন্ধের এই সময়টাতে হাতে গোনা কিছু ছাত্র/ছাত্রী বাদে বাকি সবাই অলস সময় কাটাতে কাটাতে বিরক্ত হয়ে গেছে , খেলাধুলা নাই, ঘুরতে যাওয়া নাই। আর পড়াশোনার কথা তো বাদই দিলাম।
বাসায় বসে কারো কারো মেজাজ হয়েছে মাত্রাতিরিক্ত রুক্ষ,আচরণে অসংলগ্ন কারণ সারাদিন ঘর বন্দী থেকে বাচ্চাদের মেন্টল ডেভলপে সমস্যা তৈরি হয়েছে । প্রায় সবাই সময় কাটানোর উপকরণ হিসেবে বাচ্চাদের হতে তুলে দিয়েছে টিভি রিমোট বা মোবাইল , মোবাইলে তারা গেম খেলে, ইউটিউব ভিডিও দেখে ও অন্যান্য বিনোদন খুজে নেয়। রীতিমত আসক্ত হয়ে উঠেছে এই সব ছেলে মেয়েরা। অথচ অনেক শিক্ষিত বাবা মাকে বলতে শুনেছি এক বছর লেখাপড়া না করলে কি হয় ।
এটা কোন কথা হলো।
পরিনামে এখন পাড়ার মোড়ে মোড়ে দিন রাত চলছে শিশু কিশোরদের আড্ডা মোবাইল হাতে, সাথে খিস্তি, বিভিন্ন রকমের রুচিহীন আলোচনা ইয়ারকিও চলছে পুরোদস্তুর। বাবা মায়েরা ও বাচ্চাদের জ্বালাতন থেকে বাঁচার জন্য এসব দেখেও না দেখার ভান করছে। কথায় আছে, অলস মস্তিষ্ক শয়তানের কারখানা।
কোথায় চলছে আমাদের বাচ্চারা । কোথায় তাদের গন্তব্য? এর পরিণাম কি?
০৬ ই মার্চ, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৫৫
ভুয়া মফিজ বলেছেন: অথচ অনেক শিক্ষিত বাবা মাকে বলতে শুনেছি এক বছর লেখাপড়া না করলে কি হয় ( ।
এটা কোন কথা হলো।
আপনার এই মন্তব্য নিয়ে অনেক লম্বা-চওড়া বক্তব্য দেয়া যায়। কিন্তু কি লাভ? কোন লাভ নাই। তাছাড়া একতরফা বাবা-মা'কে দোষ দিয়েই বা কি লাভ? তারাও তো এই দূষিত সমাজেরই বাই প্রোডাক্ট!! পরিবর্তন হতে যেমন সময় নেয়, পরিবর্তন আসতেও তেমনি সময় সময় নেয়। তবে প্রশ্ন হলো, আমাদের সমাজে ইতিবাচক পরিবর্তনের কোন সূত্রপাত কি আদৌ হবে? আমি তেমন কোন আশা দেখি না।
কোথায় চলছে আমাদের বাচ্চারা । কোথায় তাদের গন্তব্য? এর পরিণাম কি? সময়োপযোগী প্রশ্ন। তবে উত্তরটা আমাদের সবারই জানা। শুধু জানা নাই.....প্রতিকারের উপায়।
উত্তর দিতে দেরী হওয়ার জন্য আন্তরিকভাবে দুঃখিত।
৩০| ০৩ রা মার্চ, ২০২১ রাত ৯:২৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এক টানেতে যেমন তেমন
দুই টানেতে রুগী
তিন টানেতে রাজা উজীর
চার টানেতে সুখী
(ছিলিমের কী মহিমা বাবা)
পাঁচ টানেতে মাটি ছেড়ে
শূণ্যে উঠা যায়
ছয় টানেতে আকাশেতে
ভেসে থাকা যায়
সাত টানেতে তুমি হবে
ব্রহ্মা বিষ্ণু কালী
আট টানেতে সর্গ নরক
সবই পাবে খালি
(দেখাবো নাকি খালি বলি, দেখাবো নাকি)
ন’টানেতে কি মহিমা তুমি ব্রহ্মভোগী
তিন টানেতে রাজা উজীর
চার টানেতে সুখী
(সমুদ্র, এ যে সমুদ্র, চারিধারে সমুদ্র। সমুদ্র মন্থনে ওঠে অমৃতের ভাণ্ড)
(একি! একি! দেবানন্দের হিন্দী-ফিল্ম-তিলিম কেনো বাবা?
–ভুল হয়ে গেছে
–বাংলায় ফিরে এসো বাবা)
সমুদ্র মন্থনে ওঠে অমৃতের ভাণ্ড
তাই নিয়ে দেবাসুরে তুলকালাম কাণ্ড
(কাণ্ড! সব লন্ডভন্ড)
অমৃতের চিতা ‘পরে গজালো যে ঘাস
তাই থেকে পৃথিবীতে হলো গাঁজার চাষ
গাঁজার চাষরে দাদা
গাঁজার চাষরে দাদা
(দেখাবো নাকি, খালি বলি, দেখাবো নাকি)
সেই গাঁজা খেয়ে যে শিব
হলেন মহা যোগী
তিন টানেতে রাজা উজীর
চার টানেতে সুখী
(সবাই সুখী)
০৬ ই মার্চ, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৩৫
ভুয়া মফিজ বলেছেন: এইটা তো মনে হয় একটা গান......নাকি!! মন্তব্যের সাইজ দেইখ্যা ডরাইছি!!!
৩১| ০৫ ই মার্চ, ২০২১ রাত ৮:২৫
শায়মা বলেছেন: উফফ এত কঠিন কঠিন লেখো কেনো আজকাল!!!
যাকবাবা তবুও শিরোনামটা সুন্দর একটা মজার ম্যুভি থেকে তাই খুশ হলাম হিরক রাজপুত্রভাইয়ু!!!
০৬ ই মার্চ, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৩৯
ভুয়া মফিজ বলেছেন: উফফ এত কঠিন কঠিন লেখো কেনো আজকাল!!! এটা কঠিন লেখা? তোমারও দেখি আজকাল জুন আপার রোগে ধরেছে! ব্লগে কে কি কতোটুকু বোঝে, আমি কিন্তু সব জানি। এইসব বিভ্রান্তিকর কথাবার্তা বলে তুমি বা জুন আপা, কেউ পার পাইবেক না। যথাসময়ে টের পাইবা!!!
৩২| ০৮ ই মার্চ, ২০২১ রাত ৯:৪৬
শায়মা বলেছেন: মানে হিরকরাজাকে শুধু সিনেমায় দেখতে চাই। উহা কাল্পনিকেই থাকুক টানা টানিতে জড়াতে চাইনা তাই বুঝিনা ভাইয়া!!!!!!
০৮ ই মার্চ, ২০২১ রাত ১০:৫২
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ডিপ্লোম্যাট রাজকন্যা!!!
©somewhere in net ltd.
১| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:২২
নেওয়াজ আলি বলেছেন: হীরকরাজা বুদ্ধিমান খায় আর ঘুমায়। বেশী দেখলে আর বেশী বললে লেখক মুসতাক হয়ে দুনিয়া হতে যেতে হবে