![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার ব্লগের বয়স অনেকদিন তাই বলে কিন্তু ব্লগার হয়ে উঠতে পারিনি সুতরাং কোন অর্বাচীন এসে খামোখা জ্ঞান দান করবেন না। অনেক রাগ করি।
তখন বিবিএ এর এ্যাডমিশন টেস্ট এর কোচিং করতাম। একদিন বিকালে রাসেল ভাইয়ার ক্লাসে যেতে আমার দশমিনিট দেরী হলো। ঐদিন আবার ম্যাথের উপর আমাদের একটা পরীক্ষা ছিল। আমি ক্লাসে ঢুকেই দেখি ভাইয়া নাই আর সবাই পরীক্ষা দিচ্ছে। একজন আমাকে বললো টেবিলের উপর থেকে প্রশ্ন নিয়ে বসে পড়তে। আমি ধীরস্থিরভাবে ঠান্ডা মাথায় পরীক্ষা দিতে সোজা পেছনে চলে গেলাম।
প্রশ্ন হাতে নিয়ে দেখি ভাইয়া অফিশিয়াল জিম্যাট বইটার মাঝখান থেকে হুবুহু ৫০ টা ম্যাথ তুলে দিয়েছেন। এরই মাঝে বান্ধবী অনুসূয়া বললো, এই চানা তুই ওখানে কেন! সামনে আয়!
আমি ছিলাম দোনামনা অবস্থায়। ভাবছিলাম সামনে যাবো কি যাবো না। হঠাত কি মনে করে যেই না সামনে যেতে গেছি তখন ভাইয়া ক্লাসে ঢুকে পড়লেন।
রাসেল ভাইয়া আমাদের অতি পছন্দের একজন টিচার ছিলেন। খুবই হাসিখুশি থাকতেন। খুব মজা করতেন। ক্লাসে ঢুকেই হাসি মুখে জিজ্ঞেস করলেন, কতদূর?
সবাই গদগদ হয়ে একসাথে গলা মিলিয়ে বললো, ভাইয়া পরীক্ষা শেষ!
(একথা শুনে তখন আমার মনটা দু:খে ভরে উঠলো। মনে মনে কেঁদে উঠে বললাম, আল্লাহ্ আমি এখনও শুরুই করতে পারলাম না ঠিক করে, আর ওরা সব শেষ করে ফেললো! ওরা এতো ফাস্ট! আর আমি এতো স্লো! )
এদিকে ওদের পরীক্ষা শেষ শুনে ভাইয়াও হতভম্ব।
ভ্রু কুচকে জিজ্ঞেস করলেন, এটা কি করে সম্ভব? আমি ৫০ টা ম্যাথে সময় দিয়েছি ৫০ মিনিট! বলেও দিয়েছি ক্যালকুলেটর ইউজ করা যাবে না! ক্যালকুলেটর ইউজ করোনি তো? ক্যালকুলেটর ইউজ করেও যদি পরীক্ষা দাও তাও তো ৫০টা ম্যাথে ৫০ মিনিট না লাগুক অন্ততপক্ষে ৩০ মিনিট লাগার কথা! আর এখানে এমন সুপার পাওয়ারের কেউ নেই যে ১০ মিনিটে ৫০টা ম্যাথ করতে পারে! আমি তোমাদের ক্যাপাবিলিটি সম্পর্কে জানি। কোয়েশ্চেন পড়তেও তো টাইম লাগে! আমি বাইরে গেছিলাম বলে বই দেখে দেখে টিক দাও নি তো? বই দেখে দেখে টিক দাওনি তো!!
কথা বলতে বলতেই ভাইয়া প্রচন্ড রেগে গেলেন!!
ক্লাসের অসম্ভব চালু একটা ছেলে বললো, ভাইয়া আসলে ব্যাপার হচ্ছে কি যেকোনো ম্যাথ করলেই আমার এ্যানসারটা মনে থেকে যায়। এজন্য ক্যালকুলেশনে আর না যেয়ে সরাসরি ম্যাথ দেখার সাথে সাথেই টিক দিয়েছি!!
একথা তার মুখ থেকে বের হওয়ার সাথে সাথেই আরো কয়েকজন তার সাথে গলা মিলাতে মিলাতে বললো, হ্যাঁ হ্যাঁ আমাদের ক্ষেত্রেও এমনটাই হয়!
একজন আবার একটু বেশি পাকনামী করে বললো, ভাইয়া জিম্যাট বইয়ের সবকিছুই আমার খুব ভালো করে করা! ক্রিটিক্যাল রিজনিং বলেন, আর ম্যাথ বলেন! সবই পারি! বইটাই আমার পুরো মুখস্থ!
এরপর ভাইয়া যা করলেন তা অবর্ণনীয়! নিজের বইটা খুললেন। ভাইয়ার জিম্যাটটার আবার কোনো কিছু মার্ক করা ছিল না। কয়েকজনকে বই বের করে এ্যানসার বলতে বললেন। আর এই পরীক্ষায় সবাই ফেল মারলো।
ভাইয়া প্রচন্ড রেগে গিয়ে চিতকার করে বললেন, দেখে দেখে এ্যানসারে টিক দিয়েছো তোমরা! আমাকে ফাঁকি দাও তোমরা! চুরি করেছো তোমরা! বলে দিচ্ছি... একটাও চান্স পাবা না তোমরা!
এরপর এলোমেলোভাবে কয়েকজনকে ঝাড়ি মারতে লাগলেন। উনার ঝাড়ির মারার ধরণটা ছিল হঠাত করে একজনকে দাঁড় করিয়ে সমানে ঝাড়া। সেই ঝাড়া এমন ঝাড়া যে আর বলার মতো না!
ভাইয়ার ঝাড়ির সময় মনে হতো, হে আল্লাহ্ তুমি এখনও কেন আমাকে দুনিয়ায় রেখেছো!
প্রথমেই মূল অপরাধী ছেলেটা ঝাড়ি খেলো। তারপর ভাইয়া আমার বান্ধবী অনু এবং অনিকে কাঁদিয়ে দিলেন। অনি মেয়েটা ছিল বেচারী। সে নিজের চেষ্টাতেই পরীক্ষা দিচ্ছিলো। কিন্তু কেউই একবার একটুও বললো না যে ওর কোনো দোষ নাই!! ওরও আমার মতো ইনকমপ্লিট পরীক্ষা ছিল!!
এরপর ধরলেন আমাকে। আমাকে ধরার সাথে সাথেই মূল অপরাধীরা আমি নির্দোষ ঘোষণা দিয়ে পুরো দোষ স্বীকার করলো যে তারা বই দেখে এ্যানসার টিক দিয়ে ক্লাসের বাকী মানুষগুলোকে বলে দিয়েছিল আর এজন্যই সবার এতো তাড়াতাড়ি পরীক্ষা শেষ ছিল!!
এখনও সেই বিকালটির কথা ভাবলে আমার গা শিউরে ওঠে, আমি আরেকটু আগে আসলে ওদের মতোই দেখে দেখে পরীক্ষা দিতাম!! আর বড় একটা ধরা খেতাম!! আমি তো আর বান্ধবীদের মতো এ্যাঁএ্যাঁ করে কাঁদতে পারতাম না অত লোকজনের মাঝখানে!! হয়ত আমাকে সেদিন চোখ লাল করে বড় বড় নি:শ্বাস ফেলতে ফেলতে বাসায় ফিরতে হতো!!
অনেকদিন হয়ে গেছে। এখনও পরীক্ষার সময় দেখাদেখি করে পরীক্ষা দেওয়ার সময় মনে পড়ে যায় সেই ভয়ংকর বিকালের কথা !!
১৮ ই মে, ২০১৩ রাত ১২:০৬
চানাচুর বলেছেন: উনি আমার বোনের ফ্রেন্ড হওয়ায় আমি কি করি না করি সব খোঁজ রাখতেন। মোটামুটি সব স্টুডেন্টদের সম্পর্কেই জানতেন। আমি যে মাঝেমাঝে ব্লগ লিখতাম তাও জানতেন। ভাইয়া যেই টেস্টগুলো নিতেন, সেই টেস্টগুলোতে কম মার্কস পেলেও দাঁড় করিয়ে সমানে ঝাড়ি দিতেন। একবার আমি সেই ঝাড়ি খেয়েছিলাম। ব্লগ, রাত জাগা সব মিলিয়ে আমাকে যেই ঝাড়াটা দিয়েছিলেন যে আমি ঐ ঘটনার পর পাঁচ ছয়দিন ব্লগেই আসিনি
২| ১৮ ই মে, ২০১৩ রাত ১২:০৭
দুঃখিত বলেছেন: পরীক্ষায় ভালো করার জন্যে এমন বলি দেওয়া কোন ব্যাপার না, সামান্য একটু ঝারিই তো
১৮ ই মে, ২০১৩ রাত ১২:৪২
চানাচুর বলেছেন: কথা সত্যি!! :-& :-&
৩| ১৮ ই মে, ২০১৩ রাত ১২:২৩
শুঁটকি মাছ বলেছেন: হয় এমন হয়!!!!!!!তাতে কিবা এমন হয়???????????
১৮ ই মে, ২০১৩ রাত ১২:৪৩
চানাচুর বলেছেন: অত শত জানিনা ভাই!! শুধু জানি ভয় করে
৪| ১৮ ই মে, ২০১৩ রাত ১২:৫৩
নীল আদ্রিতা বলেছেন: তবে আর যাই বলেন আপু,পরীক্ষায় দেখে দেখে লেখার মধ্যেএকটা থ্রিলিং ব্যাপার আছে কিন্তু.....
১৮ ই মে, ২০১৩ রাত ১২:৫৯
চানাচুর বলেছেন: তা তো আছেই আপু!!
ইউনিতে ঢোকার পর আমি একটা গুগল সার্চ দিয়েও একটা পরীক্ষা দিয়েছিলাম। অবশ্য সেটা পাঁচ মার্কসের একটা কুইজ ছিল:!>
৫| ১৮ ই মে, ২০১৩ রাত ২:৩৭
আমি তুমি আমরা বলেছেন: অ্যাঁ। ঝাড়ি খাইলে ওইডারে ভয়ংকর বিকাল কন? স্যারের কত গালি আর ঝাড়ি এক কানে পইড়া আর অন্য কানে যাওয়ার টাইম পায় নাই। তার আগে ওই কান থেকে ব্যাক করছে তার কোন হিসাব নাই।
১৮ ই মে, ২০১৩ রাত ২:৪৩
চানাচুর বলেছেন: ঝাড়ি তো আমিও কম খাইনাই জীবনে। স্টুডেন্ট খারাপ ছিলাম, আপনার চেয়ে বেশি খাইছি তো কম খাই নাই
কিন্তু কথা হইলো জনসম্মুখে এইভাবে ধরা বাঁধা ঝাড়ি খাওয়া হয় নাই জীবনে
৬| ১৮ ই মে, ২০১৩ সকাল ১১:৫৪
েরজা , বলেছেন:
আজ সকালের বিনোদন ---
স্হান - জা: বি: ক্যাম্পাস ( টিচার্স ক্লাব সংলগ্ন মুল সড়ক )
পাত্র - ভিসি আনোয়ার হোসেন ।
কাল - সকাল ৬:৪৫ মি: ( ১৮ই মে ২০১৩ )
নাটক --
***** ভিসি মর্নিং ওয়াক করেছেন ।
হাটার প্যার্টান নিম্নরুপ ---
ভিসির সাত/আট হাত সামনে দুই জন আনসার
মাঝে ভিসি আর আর্কিয়লজির নতুন এক টিচার
তারপর পরিবহন অফিসার
তারপর নতুন সিকিউরিটি অফিসার সজল ।
( আগের জন আল-বিদা , জুবায়েরের মৃত্যু পরবর্তী আন্দোলনের পর সে এখন এস্টেট অফিসার )
**********
আমার কথা হল এইভাবে লোক হাসায়ে মর্নিং ওয়াক কতটা জরুরী ???
একটা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকের নিজ ক্যাম্পাসে হাটতে সিকিউরিটি লাগে ????
******
আমি ব্যক্তগতভাবে এই লোকটাকে পছন্দ করি ।
১৮ ই মে, ২০১৩ দুপুর ১:২৮
চানাচুর বলেছেন: আমি এই লোকটাকে খুব অপছন্দ না করলেও পছন্দ-ও করিনা!!
আপনার খবর বলেন?
৭| ১৮ ই মে, ২০১৩ দুপুর ২:৩৯
েরজা , বলেছেন:
আমার খবর হল --
মেলা বছর পর এই প্রথম আমি জা বি -তে নাট্যপার্বন এ যাই নাই ।
১৮ ই মে, ২০১৩ দুপুর ২:৪৫
চানাচুর বলেছেন: আহা!! একটা পোস্ট তো দিতে পারতেন এই উপলক্ষ্যে!!
৮| ১৮ ই মে, ২০১৩ দুপুর ২:৫৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: আমার হাসি আইলো পৈড়া।
১৮ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৩:১৭
চানাচুর বলেছেন: আয় হায় বলেন কি!!
৯| ১৮ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৩:২৪
শীলা শিপা বলেছেন: এই দেখে লেখার কাজটা অনেক চেষ্টা করেও করতে পারি না।
সামান্য একটু ঝারি?? বেশি কিছু তো না
১৮ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৩:৪১
চানাচুর বলেছেন: আমি এখন দেখাদেখি করি হালকা পাতলা তবে খুব দক্ষ না !! পরীক্ষার সময় আমি দেখাদেখির মুডে থাকলে চরম উত্তেজিত হয়ে জোরে জোরে কথা বলে আমার আশপাশের লোকজনকে বিপদগ্রস্থ করে ফেলি। যেমন গত সেমিস্টারে এক স্যার আমাদের সাথে চরম বিশ্বাসঘাতকতা করেছিল। পাশে এক ফ্রেন্ডকে দেখি হঠাত একটা নকল বের করলো!! আমি হঠাত করে ওকে দেখে 'হা' করে তাকিয়ে থাকলাম। আমার দিকে ওর চোখ পড়তেই এক টাইপ হাত জোড় করে কেঁদে উঠে আমাকে না তাকাতে নিষেধ করলো!! পরে অবশ্য শুনেছি নকলও ওর কমন পড়ে নাই
ভরা মজলিসে ঝাড়ি সইতে আমার খুব কষ্ট হয়
১০| ২০ শে মে, ২০১৩ রাত ৩:৫২
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: চানা কি বিবিএতে পড় নাকি?
২০ শে মে, ২০১৩ সকাল ১১:১১
চানাচুর বলেছেন: জ্বি ভাইয়া।
১১| ২০ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৫
আহমেদ সাব্বির পল্লব বলেছেন: কিন্তু ঘটনা সত্যি......আমার নিজের এমন হইছিল.....সেইম ম্যাথ আসছিল একটা বইয়ের এম.বি.এ এ্যাডমিশনে......আমি ৩০ মার্ক পারফেক্ট এ্যান্সার করছিলাম মাত্র ৮ মিনিটে....
তারপর তো মজাই মজা.....ইংলিশ আর ক্রিটিকাল এ্যনালাইসিস এর জন্য তো মনে হইল সারাদিন পরে আছে....।
২০ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৬
চানাচুর বলেছেন: অফিশিয়াল জিম্যাট বইয়ের কিছু ম্যাথ আছে একেবারেই ফালতু। আর অধিকাংশই ইনইকুয়ালিটিজ যেগুলো এ্যানালাইটিক্যাল এর মধ্যেই পড়ে যায়। জিনিস ইজি বাট টাইম কনজিউমিং।
১২| ০৩ রা জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:২৮
ফালতু বালক বলেছেন: jhari to akhon gayei lage na...mair hoile alada kotha...
০৩ রা জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৭
চানাচুর বলেছেন: আপনি স্কুলে পড়া একটা বালক... কলেজে উঠুন, বড় হোন বুঝবেন
১৩| ০৩ রা জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১০
ৈজয় বলেছেন: ঝাড়িটারি আমি তেমন গায়ে মাখি না, উদাস হৈয়া চাইয়া থাকি। মনে হয়, কি কয়, কারে কয়, কেন কয়......
০৩ রা জুন, ২০১৩ রাত ৮:২৭
চানাচুর বলেছেন: ভাই বিশ্বাস করেন চিরকাল আমি তাই-ই করতাম। কেউ রেগে আছে বুঝলে চুপ করে থাকি। কোন এক্সপ্লানেশন দেওয়ার চেষ্টাই করিনা।
কিন্তু ঐ ভাইয়া আমাদের যখন ঝাড়ি দিতো তখন মাথা চুপ করে থাকলে বলতো... কি হয়েছে? মাথা উঠাও!! কথার জবাব দাও
তখন বিপদে পড়তাম
১৪| ০৩ রা জুন, ২০১৩ রাত ৮:৫২
মনিরা সুলতানা বলেছেন: হাহাহা বিরাট বিপদ ...।
ঝাড়ি খাইলে ইজ্জৎ একটু আহত হয় ...
০৩ রা জুন, ২০১৩ রাত ৯:০৪
চানাচুর বলেছেন: সেটা তো বটেই আপু....সেই আমলে ভাইয়ার ঝাড়ি খেয়ে আমি কয়েকদিনের জন্য ব্লগিংকে বাই বাই জানিয়েছিলাম
১৫| ০৫ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৬
ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: হুমম...
০৫ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৫
চানাচুর বলেছেন:
১৬| ১৪ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৮
Ash৯৪ বলেছেন: Bhalo manush er sathe always bhaloi hoy. Tumi late kore eshecho je bhaloi hoyeche miss chanachuuuurrr.
১৫ ই জুন, ২০১৮ ভোর ৬:০৬
চানাচুর বলেছেন: ঠিক বলেছো! আরেকটুর জন্য ইজ্জতের ফালুদা হয়ে গিয়েও হয়নি
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই মে, ২০১৩ রাত ১১:৩৪
কালীদাস বলেছেন: ঐ লোকরে বেশি এগ্রেসিভ মনে হইতাছে