নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। লেখকের অনুমতি ব্যতীত যে কোন কবিতা, গল্প, ছড়া, ছবি পোস্ট করা হতে বিরত থাকবেন।
কবিরা লিখে যাচ্ছে অবিরত
নিজেদের কথা, বিরহের কথা
ভালবাসার কথা, দেশ নিয়ে, প্রবাস নিয়ে;
কখনো সমসাময়িক কখনো জ্ঞানগর্ব আলোচনা
কখনো কবিতায় উঠে আসে নতুন আলোর প্রভাত
কখনোবা ঝাঁঝা দুপুর; বিকেলের মিষ্টি হাওয়া
অথবা কবিরা লিখে যায় গাজার শিশুদের নিয়ে।
কখনো যুদ্ধ যুদ্ধ খেলাও চলে কবিতায়,
আবেগের দেয়ালে কবিরা বসিয়ে দেয় কলমের ক্ষত চিহ্ন;
কখনো দেয়ালে পড়ে নীল আঁচড়
বুঝতে হবে কবির বাস অথৈ নীল জলের মাঝে;
জল ডিঙ্গালেও কবির সামনে থাকে আগুন সমুদ্দুর...
জ্বলে পুড়ে মরে কবি একাকি পৃথিবীতে
তখন কবির সঙ্গি হয় এলোমেলো বিরহী কিছু শব্দ...।
সেই শব্দরা কবির জন্য তৈরী করে একাকিত্বের একটি নীড়,
যেখানে থেকে কবিরা করে যায়,
কবিতা, অকবিতার চাষ অতি যত্নের সাথে।
আর যখন আবেগের দেয়ালে লাল গোলাপী কালির আঁচড় পড়ে,
বুঝতে হবে কবির ভূবন জুড়ে প্রনয়ের সুখ পাখিরা বাসা বেঁধেছে,
কবির কবিতার ঘরের মাঝেই একটা নীল মুক্ত আকাশ থাকে..
সেখানেই দিনরাত কবির সুখপাখিরা উড়ে বেড়ায়...
ডানার ঝাপটায় হিম বাতাসে কবির মনে তুলে শিহরণ,
কখনো শুভ্র নরম পালক উড়ে উড়ে কবির দুচোখে পরশ বুলিয়ে দেয়
কবি ভাসে ডুবে কল্পনার সাগরে,
দুষ্টু পাখিরা কখনো দলবেঁধে কবির ঘর জুড়ে তুলে প্রেম সুরের অনুরণন।
কবির মনে তখন হাজার রঙ্গের শব্দ এলোমেলো ঘুরতে থাকে,
তখন আবেগের দেয়ালে সৃষ্টি হতে থাকে
শব্দে শব্দে মিলিত কণ্ঠের হুংকার..
লিখে ফেলে কবি হাজার কবিতা অকবিতা...।
কবিরা স্মৃতিচিহ্ন রেখে দেয় প্রতি মুহুর্তের
কবিতার মাঝে, গল্প-উপন্যাসের মাধ্যমে
কবিদের চোখ কোন কিছুকেই এঁড়ায় না...
রাস্তার ঐ টোকাই, ফুটপাতে সটান শুয়ে থাকা ভিক্ষুক;
ডাস্টবিনের পাশে ছোট শিশুর কুঁড়িয়ে খাবার খাওয়া,
রাজনীতি, অন্যায়, শহর নগর কবিতায় বাস করে একসাথে।
অন্ধ গলির এই যে যুবতি, রাতে হাত বদল হয় লোভী কামাতুর পুরুষের হাতে
কবিরা নিবিড় পর্যবেক্ষনে তুলে আনেন কবিতার লাইনে।
আর আমরা সাধারণ পাঠকরা জীবন অনুভব করি কবিতার অক্ষরে, শব্দে, বাক্যে
বুঝতে পারি, জানতে পারি জীবন কোথায় কোথায় ছুটে বেড়ায়..
ক্লান্ত জীবন শেষে এসে ঘুমায় কবিতার খাতায়..
সাদা চাদরে কবির কলমকে বালিশ বানিয়ে নিশ্চিন্তে ঘুমিয়ে পড়ে জীবন।
তাই বুঝি আমি, কখনো কোন কবির লেখায় ছন্দ খুঁজে বেড়াই না...
খুঁজি না মাত্রা, ছন্দ পতনেও আমার ভাবের পরিবর্তন আনে না;
এলোমেলো সব লেখাতেই আমি পাই জীবনের সন্ধান,
লিখে যাও কবিরা, আমি আছি তোমাদের পাশে আমৃত্যু,
শেষ লাইনে ব্যক্ত করলাম আমার এই ছোট প্রত্যয়।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:২৭
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া কেমন আছেন
২| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৩০
ইমতিয়াজ ১৩ বলেছেন: শুকরিয়া, ভাল আছি আপনি কেমন আছেন ??
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৪০
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ ভাল আছি। বড় ছেলের সুন্নতে খৎনা হয়েছে শুক্রবারে.. এই নিয়ে একটু এলোমেলো আছি আরকি । দোয়া করবেন
৩| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:২৩
ইমতিয়াজ ১৩ বলেছেন: শুকরিয়া, ভাল খবর। আমি তো বৃহস্পতিবার রাত থেকে শুক্রবার রাত ৯টা পর্যন্ত ব্যাংক কলোনীতে ছিলাম।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:০৫
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ফোন করেননি ?
২৬ তারিখে ছেলের সুন্নাতে খৎনা হয়েছিল বাসা থেকে বের হইনি
৪| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:২৪
ইমতিয়াজ ১৩ বলেছেন: এই পোষ্টে তে আমি আর আপনি ছাড়া আর কেউ নেই।
©somewhere in net ltd.
১| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:২০
ইমতিয়াজ ১৩ বলেছেন: প্রথম ভাল লাগা।