![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যন্ত্র মানবে পরিনত হতে খুব বেশি দেরি নেই। কষ্টের অনুভূতিগুলো আগের মতন ধারালো নাই আর। অযাচিত আঘাতে হৃদয়ে আগের মতন রক্তক্ষরণ হয় না। ধীরে ধীরে আমি অজেয় হয়ে উঠছি। বিবর্তনের এই ধাপটা খুব আনন্দদায়ী নয়। বরং একটু বেশি অস্বস্তিকর।
মধ্যবিত্তের যাপিত জীবন, মোটেও ধীর স্থির নয় বরং পুরোটা জুড়েই হিসেবের পশলা। অথচ এই সবের মাঝেও মধ্যবিত্তের যাপিত জীবন, বড় বেশি অহংকারী। আনন্দময় বেঁচে থাকাটাই এখানে অনেক বেশি চ্যালেঞ্জের বলেই হয়তো এমন। ঠিক ঠাক পার করে দেয়া এই সব দিন রাত্রি গুলোতে এমন কোনো দিনের কথা মনে করতে পারি না, যেদিন রাতে ঘুমানোর সময়, কিংবা সকালে ঘুম থেকে উঠে আমার মনে হয়েছে আমি অসুখী। একি অহংকারী প্রবৃত্তি নয়? সুখ ব্যাপারটা কি এতই সহজ? সব প্রশ্ন তুলে রাখুন। আমি বলি আমি মধ্যবিত্ত, আমি অহংকারী আর আমি সুখী। এইটুকুই জেনে রাখুন।
মাস দুয়েক আগেই আমরা বাসা বদল করলাম। খুব সহজ স্বাভাবিক এই ব্যাপারটা আমার পুরো পরিবারের জন্য খুব সহজ ছিল না। আমার মা বাবা তাদের মধ্যবিত্ত সংগ্রাম শুরু করেছিলেন যেখান থেকে, সেই কলোনীতেই আমরা ততদিনে পার করে ফেলছি ২৬ টি গুরুত্বপূর্ণ এবং অসাধারন বছর। আমার ছোট ভাই ছয় মাস বয়স থেকে এই কলোনীতে, আর আমার ছোট - বোনের জন্মই এখানে। মা – বাবা তাদের আনন্দ বেদনার কাব্যময় পুরোটা সময়ই পার করেছেন এখানে। তাই বাসা বদলের এই সহজ বিষয়টা একটু অন্যরকম ছিল এই বার।
আমার ব্যাপারে আমার কাছের মানুষদের একটা খুব অদ্ভুত ধারনা আছে। আমার আবেগ নাকি চির লুকায়িত। কিংবা আমি নিরাবেগী মানুষ। অথচ মজার ব্যাপার হলো সারাটা জীবন আমার ভয়াবহ আবেগ সামলে রাখতেই পালিয়ে বেড়িয়েছি। এবারও ব্যতিক্রম হলো না। আমি বাসায় জানিয়ে দিলাম, বাসা বদলানোর সময় আমি বাড়ি যেতে পারবো না। অফিসে মেলা কাজ। আমার সহজ সরল মা বাবা আমার পালানোর ব্যাপারটা ধরতে পারলো না। তবে দুদিন যেতে না যেতেই আমার মনে পড়ে গেল, আমি বাড়ির বড় ছেলে আর আর আমি খুব সহজেই ধরতে পারলাম আমি না গেলে এই ভীষন কষ্টের সময়টাতে পরিবারের মানুষগুলো মনের জমে থাকা অনেক কথা বলার মতন একটা মানুষ ও পাবে না। তাই বাসা বদলের ঠিক আগের দিন আমি হাজির।
আমাদের বাসার বেশির ভাগ জিনিষ অনেক পুরোনো। কিছু কিছু জিনিষ যে আসলে ঠিক কত পুরোনো আমরা নিজেরাও ঠিক মতন জানি না। আমার মা-বাবার আবেগী কথা বার্তার কারনে আর কিছুতেই এই গুলো ফেলে দেয়া যাচ্ছিল না। মানুষের বয়স বাড়ার সাথে সাথে নাকি বয়সের হিসেবটাও বাড়তে থাকে। এতদিন শুনে এসেছি। এবার দেখার পালা। আমার বাবা প্রতিটা জিনিষের বয়সের হিসেব করতে লাগলেন।। টেবিলটার বয়স, চেয়ারের বয়স, টেলিভিশনের বয়স, স্টিল আলমারীর বয়স, জুতোর র্যা কের বয়স, খাটের বয়স, ফ্যানের বয়স, সোফার বয়স ইত্যাদি। একবার আমাকে জিজ্ঞেশ করেন, একবার আমার মা কে। আমরা উত্তর দিতে দেরি করলে আমার ছোট বোনকে। মাঝে মাঝে সে অবাক হয়ে জিজ্ঞেশ করে বলে “ওমা, আমি কি করে বলবো এটার বয়স কত? এটাতো আমার জন্মের আগে কেনা।”
এই কলোনিতে থাকাকালিন একবার বাসা বদল করেছিলাম আমরা। একটা বিল্ডিং ছেড়ে অন্য বিল্ডিং এ উঠলাম যেদিন, সেদিন আম্মা তার বান্ধবী (আগের বিল্ডিং এর আন্টিরা) দের ছেড়ে যাচ্ছে বলে সে কি কান্না। অথচ আমাদের পুরাতন আর নতুন বিল্ডিং এর দুরত্ব ছিল অনেকটা ফার্স্ট স্লিপ আর থার্ড ম্যানের মতন। ওইদিনের কথা ভাবতে ভাবতেই, গোছ গাছের শেষ পর্যায়ে এসে সব কিছু গুটিয়ে এই স্মৃতি বিজড়িত জায়গাটা ছেড়ে যাওয়াটা যে ভয়াবহ কঠিন হৃদয় বিদারক হবে তা ভেবেই শিউরে উঠলাম। তাই একটা প্ল্যান করলাম। কিভাবে সবাইকে প্রচন্ড ব্যস্ত রাখা যায় আর বোকা বানিয়ে কিছু বুঝে উঠার আগেই এখান থেকে বের করে নিয়ে যাওয়া যায়। সবাইকে প্ল্যান বললাম। সকালে ট্রাক আসবে, সারাদিন একটু একটু করে জিনিষ নিয়ে যাব নতুন বাসায়। আর বিকেলে আমরা সবাই যাব একসাথে। সবাই মনে মনে প্রিপারেশন নিল বিকেলে সবার কাছ থেকে ঘটা করে বিদায় নেবে। আর পরদিন ঘটল অন্য ঘটনা। সকাল ১১ টার মধ্যে সব কিছু ট্রাকে উঠে গেল, আমি বাসার সবাইকে সাথে নিয়ে একবারেই বের হয়ে গেলাম নতুন বাসার উদ্দেশ্যে। টেনশনে কেউ টেরও পেলনা কারো কাছ থেকে বিদায় নিয়ে আসা হয়নি।
রাত নটা বাজে তখন হয়তো। আমরা সবাই ক্লান্ত, বিধ্বস্ত। নতুন এলাকায় রাতটা খুব দ্রুতই অনেক গভীর হয়ে গেছে। একটু দূর থেকে ঝি ঝি পোকার ডাক অন্ধকারের গভীরতাকে আরো ক্ষানিকটা বাড়িয়ে দিয়েছে। কলোনীর বাসার জানালা দিয়ে ঠিক এই সময় উকি দিলেই দেখা যেত ছোট ছোট ছেলের দল দৌড়াদৌড়ি করছে। আংকেল আন্টিরা রাত্রি কালিন হাটাহাটি করছেন রাস্তা ধরে। উঠতি বয়সের ছেলেরা এককোনায় আড্ডা জমিয়েছে। হয়তো লুকিয়ে বিড়িতে দুটো টানও দিচ্ছে। চাকুরিজীবী ছেলেরা পার্কের বেঞ্চে বসে রাজনীতি নিয়ে ঝগড়া করছে। দূর থেকে ব্যাডমিন্টন খেলা নিয়ে ঝগড়ার কড়চা শোনা যাচ্ছে। ছোটখাট ব্যালকনিটাতে দাঁড়িয়ে আমি অন্ধকার দেখছি। শীতের রাতের নিস্তব্ধতা আর ঝি ঝি পোকার ডাক, এর ভিড়েই একটা দীর্ঘশ্বাস শুনতে পেলাম। না তাকিয়েই বোঝার চেষ্টা করছিলাম এটা কার। ছোট ভাইয়ের, নাকি ছোট বোনের, বাবার নাকি মার? নাকি আমি বুঝতেই পারিনি এটা আসলে আমার নিজেরই।
অনেকদিন পর আমরা সবাই একসাথে ডাইনিং টেবিলে বসে রাতের খাবার খাচ্ছি। কারো মুখেই ভালো মন্দ কোনো কথা নেই। একদম শেষ দিকে এসে হুট করে বাবা বললো,
“কলোনীতে আমরা অনেক ভালো ছিলাম, তাই না?”
কাউকে না কাউকে এই প্রশ্নের জবাব দিতে হতো। বাড়ির বড় ছেলে হিসেবে আমি নিজেই দায়িত্বটা নিয়ে নিলাম আর কিছুটা গম্ভীর ভঙ্গী করে বললাম
“এখানেও আমরা অনেক ভালো থাকবো বাবা।”
কিন্তু নিজেও বিশ্বাস করলাম কিনা ঠিক বুঝতে পারলাম না। রাতে ঘুমোতে সেদিন অনেক দেরি হলো। রাত জাগা আমার জন্য নতুন কিছু না। তবে আমার পরিবারের বাকিদের জন্য কিছুটা অন্যরকম ছিল সেই রাত জাগা। এটা শুধুই একটা নতুন জায়গায় মানিয়ে নেয়ার কারনে নয়। এই রাত জাগার পেছনে আছে ফেলে রেখে আসা সুন্দর সময়। আর সময়ের প্রতি এই গভীর টানের পেছনে বোধকরি সেই মধ্যবিত্তবোধের কারসাজি।
শুরুতে সুখী বলে যেই অহংবোধের কথাটা বললাম, এটা হুট করে বলা কোনো কথা নয়। নিজেকেই অনেকবার প্রশ্ন করেছি। আসলেই জীবনের উদ্দেশ্য কি? উত্তর একটাই সুখে থাকা। সুখে থাকার মানে কি? উত্তর খুবই সোজা, আপেক্ষিক। যে যেভাবে থেকে সুখ পায়। আমার যাপিত জীবন আমাকে আনন্দ দেয়। আমার যাপিত জীবনের ভাবনা আমাকে বলে এটাতেই আমার সুখ। আমার বোধ আমাকে বলে এইতো বেশ, এর চেয়েও বেশি বুঝি দরকার হয় সুখী হতে? এর পরেও নিজেকে অসুখী বলে নিজের সাথে যদি প্রতারনা করি সেটা কি ঠিক হবে?
যাপিত জীবন (১)
যাপিত জীবন (২)
২৩ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৮
আহমেদ রাকিব বলেছেন: ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।
২| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:৪১
তায়েফ আহমাদ বলেছেন: অনেকদিন পর, রাকিব।
২৩ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:০৬
আহমেদ রাকিব বলেছেন: হমম। কতদিন পরে আমি নিজেও জানি না। আছ কেমন তায়েফ?
৩| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৩৩
ক্লান্ত চিল বলেছেন: ভালো লাগছে লেখাটা
২৩ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৫৮
আহমেদ রাকিব বলেছেন: আরে আশিক ভাই দেখি।
৪| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৪৪
শ।মসীর বলেছেন: নতুন বাসা হল, এইবার একটা বিয়ে করে ফেল খোকা !!!
বহুত দিন পর, ব্লগে চেনা মুখ গুলারে সবসময় মিস করি
সেই দিন ও নাই, সেইরাম ফান ও নাই
২৩ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:০৯
আহমেদ রাকিব বলেছেন: আছ কেমন পোলার বাপ? হ মেলাদিন ব্লগে থাকা হয় না। ভাবতাছি ব্লগ এ না থাকলেও লেখার ট্রাই মারুম আবার।
৫| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:২৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: কলোনীতে আমিও জীবন কাটাইছি। তবে কোথাও ৫ বছরের বেশি না। চলে আসার সময় সেইরকম ট্রাজিক সিন হৈত। আবার নতুন জায়গায় যায়া মানায় নেয়া, নতুন বন্ধু পাওয়া। আপনেরা ২৬ বছর থাইকা কলোনী ছাড়তাসেন! এখন এই বয়সে নতুন জায়গায় নতুন বন্ধুও হবেনা। মন খারাপের ব্যাপার স্যাপার।
২৩ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:২২
আহমেদ রাকিব বলেছেন: হ। ভালোই মন খারাপের ব্যাপার স্যাপার।
সংসারী হামা আছেন কেমন?
৬| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৪৬
কালোপরী বলেছেন:
২৩ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৩৬
আহমেদ রাকিব বলেছেন: কালোপরী ভালো থাকুন।
৭| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৩৩
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আমি বলি আমি মধ্যবিত্ত, আমি অহংকারী আর আমি সুখী। এইটুকুই জেনে রাখুন।
আলহামদুলিল্লাহ্ ...
আপনার যাপিত জীবন ভাল লেগেছে ...
২৩ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৪৪
আহমেদ রাকিব বলেছেন: ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।
৮| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৫৭
চতুষ্কোণ বলেছেন: তোদের নতুন বাসায় যাওয়া হলো না। তুই আয়, যাব।
লেখাটা একটু বেশি আবেগময়। অবশ্য সেটাই স্বাভাবিক!
২৩ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:০০
আহমেদ রাকিব বলেছেন: আবেগটা এর চাইতে অনেক অনেক বেশি। সেইটা লেইখা আর বুঝাইতে পারলামই বা কই?
তুই লেখস না কেন? নাকি পণ করছস? বিয়া না দেয়া পর্যন্ত কিছু লেখবি না?
৯| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:০৬
সায়েম মুন বলেছেন: যাপিত জীবনের কথা শুনতে কিছুক্ষণ পোস্টের সাথে মিশে ছিলাম। বাসা চেঞ্জ বিরাট ঝক্কির কাজ। পুরাতনের টান। নতুনের সাথে খাপ খাওয়ানো অনেক ঝামেলার। এই একটা কারণে অফিস থেকে বাসার দূরত্ব অনেক হওয়ার পরও চেঞ্জ করা হয় না। অনেক দিন পর আপনার লেখা দেখে ভাল লাগলো। আশা রাখি ভাল আছেন। শুভকামনা রইলো।
২৩ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:২২
আহমেদ রাকিব বলেছেন: ধন্যবাদ সায়েম মুন। ভালো থাকবেন।
১০| ২৪ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:৩৪
এই সব দিন রাত্রি বলেছেন: সুখ ব্যাপারটা আপেক্ষিক, বড়ই আপেক্ষিক! সুখে থাকুন ভাই, দোয়া করি!
২৪ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:০৮
আহমেদ রাকিব বলেছেন: সুখ ব্যাপারটা আপেক্ষিক বলেই সুখী মানুষের সংখ্যা এত কম নয়।
১১| ২৪ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৫:৪৯
মুনসী১৬১২ বলেছেন: মধ্যবিত্তের আটপৌরে সুখ বড়ই মধুর ---
পুরো মিষ্টি না কিছু টা টক মেশানো
২৪ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:১১
আহমেদ রাকিব বলেছেন: ঠিক বলেছেন। পুরো মিষ্টি নয়। কিছুটা টক মেশানো। ভালো থাকবেন।
১২| ২৪ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:১৬
অপরাজেয় বিদ্রোহি বলেছেন: আপনার যাপিত জীবন ভালো লেগেছে
২৪ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৫০
আহমেদ রাকিব বলেছেন: ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।
১৩| ২৪ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৩৬
নীল-দর্পণ বলেছেন: ২৬ বছর........!!
আমরা এক বাসায় ১২ বছর থেকে ঠিক তার পাশের বিল্ডিংয়ে-ই এসেছি। তাতেই কি কষ্ট হয়েছিলো।
যাপিত জীবন...ভাল লাগল অনেক
২৪ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৫১
আহমেদ রাকিব বলেছেন: ধন্যবাদ নীলু। কেমন আছ?
১৪| ২৪ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৪৮
মাহবু১৫৪ বলেছেন: ১২ তম ভাল লাগা
+++++
২৪ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৫৪
আহমেদ রাকিব বলেছেন: ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।
১৫| ২৪ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:০৮
নীল-দর্পণ বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ, ভাল আছি। আপনি কেমন আছেন ভাইয়া?
আপনি আর চতুষ ভাইয়া এত দিন পর পর পোষ্ট দেন যে টের-ই পাইনা
২৪ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:২০
আহমেদ রাকিব বলেছেন: এত দিন পর পর তাও যে দিই, এটাইতো ভালো। তাই না?
আমিও ভালোই আছি আলহামদুল্লিলাহ।
১৬| ২৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:১৩
জাফরিন বলেছেন: ভাল লাগল মধ্যবিত্ত জীবনের আনন্দ বেদনার কাব্য। মফস্বলের জীবন, শৈশব, কৈশোর সব আসলে অন্যরকম... কেমন যেন মায়ার শেকড়ে আঁকড়ে রাখে...
ছবিটা অসাধারন। আপনার তোলা?
২৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ২:১৩
আহমেদ রাকিব বলেছেন: হমম, মফস্বলে একটা প্রাণ আছে। সচরাচর অন্য কোথাও দেখা যায় না এই রকমটা। মায়ায় ঘেরা জীবন যাপন।
জ্বী ছবি আমার তোলা। ভালো থাকবেন জাফরিন।
১৭| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:০৮
মুহম্মদ জায়েদুল আলম বলেছেন: বাহ, তুমি ফিরছো? আমিও ফিরবো ভাবছি।
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:১৬
আহমেদ রাকিব বলেছেন: হমম। আবার শুরু করেন।
১৮| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৪২
তায়েফ আহমাদ বলেছেন: এমন দিন সামনে আমারও আসছে, রাকিব
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:১৮
আহমেদ রাকিব বলেছেন: সবাইকেই একদিন না একদিন মুখোমুখি হইতেই হয়।
১৯| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:০৮
বড় বিলাই বলেছেন: অনেক বছরের স্মৃতিঘেরা বাড়ি ছেড়ে যেতে কেমন কষ্ট লাগে বুঝি। ছবিটা কি আপনার তোলা? খুব সুন্দর।
২৬ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৩:৫০
আহমেদ রাকিব বলেছেন: ধন্যবাদ বিলাইপু। হমম, ছবিটা আমার তোলা।
২০| ২৬ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:২০
রোহান বলেছেন: আমরা চিটাগাং এ যেই বাড়িতে ছিলাম সেখানে আমার ছয় মাস বয়স থেকে থাকা, কলেজ শেষ করে ঢাকায় চলে আসার সময় বাড়িটা ছাড়া.. আমার পুরো শৈশব, কৈশরের সব স্মৃতি ফেলে চলে আসার সময়টা চোখের সামনে এসে পড়লো...
বিটিডাব্লিউ, অনেক দিন পরে আগ্রহ নিয়ে ব্লগে কোনো লেখা পড়লাম, থ্যাংকস..
২৬ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৩
আহমেদ রাকিব বলেছেন: ধন্যবাদ রোহান।
২১| ২৬ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৪:০৯
জহুরুল ইসলাম স্ট্রীম বলেছেন: এ জন্যই ব্লগ ছেড়ে যেতে পারি না। মাঝে মধ্যে ঢুঁ মারি।
২৬ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৩
আহমেদ রাকিব বলেছেন: ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:৩৬
ঐদিকের কেউ!! বলেছেন: প্রথম প্লাস !