![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মাঝে-মাঝে আপাত সব বড় বাঁধাও তুচ্ছ হয়ে যায়! এ জীবন বড়ো বেশি হিসেবী; হিসেবের বাহিরে এক চুলও নড়তে তার যত রাজ্যের আপত্তি! তবু কি জীবন-কে কোন হিসেবের গণ্ডিতে বাঁধা যায়! এক জীবনে মানুষের কতোটাই ব্যাপ্তি; আর কতোটাই-বা তার বেহিশেবি হবার গ্লানি? তবু যখন হিসেবী মানুষ গুলো জীবনের হিশেব কষে; জীবনের সরল অংকের দুর্বোধ্য যোগ-বিয়োগের সমাধান করে; আমি তখন বোকা-বোকা ভাবনায় তাদের দেখি! হিসেব করা-সে আমার কম্ম নয়, তবুও কখনও-কখনও খুব হিসেবী হবার কৌতূহল জাগে...!
দেইখা শুইনা মনে হইতেসে সরকার মহাশয়ও এইসব মুক্তমনা এবং নাস্তিক ব্লগার গুলারে পছন্দ করেনা! কি চমৎকার! বহত খুব! গড়ে প্রতি দেড় মাসে একজন ব্লগার খুন হচ্ছে। কিন্তু সরকার মহাশয়ের তেমন চেইত-বেইত নাই! ৬মাসে ৪ব্লগার খুন! দেশ এগিয়ে যাচ্ছে, বছরে দুই হালি ব্লগার খুন হচ্ছে!(না মানে যেভাবে চলতেসে তাতে ছয় মাসে ৪জন; তাই বছর ফুরাবার আগে আরও কি হবেনা?)
বলি, সরকার মহাশয় এখুনি কিছু করুন। এভাবে চুপচাপ থেকে যে বিষধর সাপ চাষ করে চলেছেন কিংবা বাড়িয়ে তুলছেন, সেতো একদিন আপনারই কাল হয়ে উঠবে।
আর জনগণ সইরা খাড়ান, কারন আপনেরা সব হালের বলদ, আপনেগো ঘাড়ে চাতা পইড়া গেসে। আপনারা দুই বেলা ঘাড় নাইড়া তৃতীয় বেলা ঠিকই আগের পদ্ধতিতে হাল চষতে থাকবেন। তাই আপানারা বরং সইরা খাড়ান, একটু আলো-বাতাস আইতে দেন।
০৭ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১১:০৯
ধূসরছায়া বলেছেন: ঈমানের জোশ এতো বেশি হইলে তো সমস্যা মহাশয়! স্বয়ং আল্লাহ্ বর্তমান থাকতে আপনারা এইসব বিচার-আচার-হেদায়েত-হেফাজত’র কাজ করলে তবে আল্লাহ্ আছেন কি করতে? যাইহোক, এই ধরনের মন্তব্য করার আগে মস্তিষ্কের ভালো পরিচর্যা করুন আর আল্লাহ্ এবং নবী-রাসুলের প্রকৃত শিক্ষায় শিক্ষিত হবার চেষ্টা করুন। আর আল্লাহ্ আপনাকে এবং আপনি যাদের তৌফিকে খুন-খারাবি চাইলেন তাদেরকে হেদায়েত দান করুন। আমিন।
২| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১১:২৩
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: বিচার চাই
০৭ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১১:৩৩
ধূসরছায়া বলেছেন: হুম... বিচার তো চাইই, কিন্তু ভাবছি কার কাছে চাইবো?
৩| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১১:৩৬
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: অনেককে বলতে শুনেছি, সামুতে ছাগল বেশি| হাবিবুল্লাহ তার প্রমাণ
০৮ ই আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১:৩৬
ধূসরছায়া বলেছেন: পাগলকে 'পাগল' বলে খ্যাপানোর কি দরকার মশাই? কথাই তো আছে-‘পাগলে কি না বলে...!’
৪| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১২:১৯
নতুন বলেছেন: মানুষ হত্যার খবরে যে কস্ট পায়না এবং ত্যানাপ্যাচাইয়া জাস্টিফাই করতে চায় তাদের কিভাবে মানুষ বলি?
(ব্লগে আর ফেসবুকের কমেন্টে এমন অনেককেই দেখলাম)
হত্যাকারীর কঠিন থেকে কঠিনতর শাস্তি হোক। দৃস্টাস্তমুলক সাজার দরকার তবে বাকিরা ভয়ে এই চিন্তা বাদ দেবে।
০৮ ই আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১:৩১
ধূসরছায়া বলেছেন: স্রষ্টার সৃষ্টিকে হত্যা করে যে স্রষ্টাকে পেতে চায়; মানুষের(সে যে মানুষই হোক) কষ্টে যার মন কাঁদেনা, যার ভেতর কষ্ট অনুভূত হয়না; সে যদি ধার্মিক হবার দাবি করে তবে নিঃসন্দেহে সে ভণ্ড! সে ভণ্ড!! সে ভণ্ড!!!
আর হত্যাকারীর বিচার নিয়ে আজকাল আর কিছু বলতে ইচ্ছা করেনা! তবু দৃষ্টান্ত-মূলক শাস্তি দাবি করে নিজের দায়িত্বটুকু শেষ করতে চাওয়া ছাড়া আর তো কোন উপায় দেখিনা!
৫| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৫ সকাল ১১:০৬
এস. এম. হাবিবুল্লাহ বলেছেন: বলেছেন: যারা ১৫২ কোটি মুসলমানের কলিজা - 'প্রিয় নবী' ও্ আল্লাহকে গালি দেয়, অসম্মানজনক লেখা-লেখি করে তাদের এই পৃথিবীতে বাঁচার কোন অধিকার নেই। আর ধর্মের স্পষ্ট নির্দেশ আছে এ সমস্ত ধর্মদ্রোহীদের উপযুক্ত শাস্তি দেবার। কই, আমরা যারা ধর্ম ভালবাসি তারা কোন দিন চেগুবারা, ক্যাস্টু, মাও সেং তুং আরও যারা আছেন তাদের অসম্মান করি না, বরং তাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানা্ই তাদের ন্যায় সংগ্রামী জীবনের জন্য। আর নিলয়েরটা সম্পূর্ণ আলাদা। প্রথম সে হিন্দু, দ্বিতীয়ত তার কোন লেখায় হিন্দু ধর্মের কোন সমালোচনা নেই; তৃতীয়ত কিছুদিন আগে হিন্দু ধর্মের কিছু অসারতা নিয়ে সমকালের এক নারী রিপোর্টার (নাম এখন মনে পড়ছে না) তার ফেইজবুকে একটি স্ট্যাটাস দেন, তখন এই সব হিন্দু ব্লাগারাই সেদিন সমালোচনা, গালিগালাজসহ নানা মন্তব্য করেছিল এই মেয়েটিকে; অথচ সেইও ছিল তথাকথিত 'গণজাগরণ মঞ্চের' কর্মী। তাহলে কি আমরা মনে করব না, নাস্তিকতার আড়ালে এই ব্লগারাই সাম্প্রদায়িক সমপ্রীতি বিনষ্ট করছেন, উস্কামুলক সম্প্রদায়িক লেখা-লেখি করছেন। অথচ আমি এখনোও পর্যন্ত দেখিনি বাংলাদেশের কোন আলেম, কোন মুসলমান অন্য কোন ধর্মের বিরুদ্ধে আক্রমাণাত্ম, কট্টভাষায় বা সম্প্রদায়িক লেখা-লেখি বা বক্তব্য দিতে। আমার জানা মতে এই ব্লগে 'ফাগু' বেশি, যারা মুক্তমনার নামে স্বৈরাচারী এবং স্বেচ্চারীতা করে। স্বাধীনতা ও মুক্ত কলামেরও একটি নির্দিষ্ট পরিসীমা আছে।
০৮ ই আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১:২২
ধূসরছায়া বলেছেন: একটা মানুষ, সে যে কোন ধর্মের, যে কোন দেশের হয়ে পৃথিবীর যেই প্রান্তেই থাকুক; অন্যায়ভাবে কোন মানুষকে কষ্ট দেয়া হলে আমি তার বিরোধিতা করি। কাউকে হত্যা করা হলে আমি তাঁর নিন্দা জানাই, বিচার চাই। ধর্মের দোহাই দিয়ে মানুষকে কষ্ট দেয়া, হত্যা করা কিংবা হত্যাকে সমর্থন করাকে মানসিক অসুস্থতা ছাড়া তো কিছু নয়! মানব সভ্যতার তথাকথিত বিকাশের সময় থেকে পরিবার, সমাজ, রাষ্ট্রের মতো ধর্মও একটি শক্তিশালী প্রতিষ্ঠান। তাই কিছু কটু-কাটব্য করে যেমন প্রতিষ্ঠিত ধর্ম গুলোকে বিলুপ্ত করা সম্ভব নয়; আবার ধর্ম রক্ষার নামে খুন-জখম করে ধর্মকে অবমাননা করা বৈ কিছুই অর্জন হবেনা!
বিধর্মী-নাস্তিকদের হত্যা করার দায়িত্ব যদি ধার্মিকদের দেয়া হতো, তবে কি খেলাফতের প্রথম যুগেই আরব জাহান বিধর্মী শুন্য হয়ে যেতো না?! আরে আপনি এমনই ধার্মিক যিনি বিধাতার প্রধান নির্দেশ গুলোই অস্বীকার করেন, কিন্তু খুচরা নির্দেশের হুল্লোড় তুলে তাঁর সৃষ্টিকে হত্যা করেন! যাদের মন হিংসা-বিদ্বেষ-ঘৃণা থেকে মুক্ত নয় তারা করবে ইসলাম রক্ষা! ইসলাম এতোই দুর্বল, এতোই দুর্বল ইসলামের প্রবর্তক, এতোই দুর্বল ইসলামের সৃষ্টিকর্তা! ধার্মিক নামধারী কিছু কুচুটে বদমাইশ, ব্যক্তি স্বার্থের কাঙাল, অসুস্থ মস্তিষ্কের লোকের জন্য আজ দুনিয়ায় ইসলাম এবং মুসলমানদের এতো বদনাম, এতো হেনস্তা! তাই বলি, আমার পোস্টে মন্তব্য করার আগে মানসিক সুস্থতার চিকিৎসা করুন মহাশয়।
৬| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১:৪৫
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: মানব হত্যা মহাপাপ । প্রচলিত আ্ইনে বিচার সমর্থন করি । কিন্তু হত্যা সমর্থন যোগ্য নয় ।
৭| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:২৯
এ আর ১৫ বলেছেন: পাড়ার ছেলে গোপাল। স্বাস্থ্য ভালো, ভালো খেলোয়ার, খুবই শক্তিশালী।তাকে গান্ডু বল্লে সে তুলকালাম কান্ড করে বসে, কিল থাপ্পর সহ তাড়া করে মারা কিছুই বাদ যায় না। সে ভালো ব্যাট আগে করতো এখন পারে না কারন বাহিরের থেকে যখন গান্ডু বলা হ্য় তখন মাথা এত গরম হয়ে যায়, তখন আউট হয়ে যায়। তার এই অবস্থায় সকলে তাকে টিটকারি করে মজা পায় সে ক্ষেপে যায়।কিছু দিন পরে দেখা গেল সে ভালো খেলছে এবং সবাই তার গান্ডু নামটার কথা ভুলে গেছে। সে যে মুহুর্তে গান্ডু শব্দটাকে ইগনোর শুরু করলো সাথে সাথে তার সমস্যার সমাধান হয়ে গেল।বিদ্রুপ টিটকারি এই সবকিছু এভয়েট করাই হোল সমাধান।
বেশ কয়েক বৎসর আগে আমেরিকার এক শহরে একটা প্রদর্শনিতে একটা বোতলের মধ্যে হলুদ তরল পদার্থের ভিতর যিশু খৃস্টের মুর্তি প্রদর্শন করা হয়। যখন জানাজানি হয় ঐ হলুদ তরল বস্তুটি ছিল মানুষের মূত্র তখন কর্তিপক্ষ বা কোন সংবাদ মাধ্যম বেপারটা পুরো চেপে যায়। যার ফলে ব্যপারটা অঙ্কুরে শেষ হয়ে যায়। যদি এটা নি্যে তারা হট্টগোল করতো তাহোলে গোপালের মতই অবস্থা হোত।তাদের ধর্মকে অন্য কেউ অবমাননা করতো এবং তারা খুন খারাপি করতো যেটা এখন বিকৃত মৌলবাদি ইসলামিরা করছে। তাদের ধর্ম গ্রন্থে এই বিষয়ে কোন নির্দেশ না থাকলে ও নিজের ওজান্তে তারা কোরানের উপদেশ অনুসরন করেছে।সব চেয়ে বড় অস্ত্র যা কোরানে বলা আছে এবং বাস্তবে অন্য ধর্মিরা প্রয়োগ করে সুফল পেয়েছে সেটা প্রয়োগ করে ।এই কৌশল প্রয়োগ করে খৃস্টানরা হাতে নাতে সুফল পেয়েছে এবং কোরানেও বলা আছে। কৌশলটা হোল পাত্তা না দেওয়া, ইগনোর করা, চুপচাপ থাকা কোন প্রতিক্রীয়া না দেখানো। যে নাড়া দিতে চা্য় সে যখন দেখে কোন ভাবে ফিডব্যাক আসছে না তখন আপনা আপনি নাড়া দেওয়া বন্ধ হয়ে যায়। মৌলবাদিরা তার উল্টোটা করে তাই নাড়া দেওয়া পক্ষ আরো উৎসাহ পায় এবং চলতে থাকে অথচ সুরা মোজ্জামেল আয়াত ১০ এবং সুরা নিসার আয়াত ১৪০ সুস্পস্ঠভাবে ইগনোর করার উপদেশ দেওয়া আছে। প্রকৃত ধার্মিক কোরনের উপদেশ মেনে চলে খুন করে না। এখন দেখা যাক কোরান কি বলে ।
ইসলাম ধর্মে বা কোরানে কোন নির্দেশ নাই ইসলাম অবমাননা কারি কে খুন করার।
বিদ্রুপকারীদের জন্য আমিই আপনার পক্ষ থেকে যথেষ্ট" (সুরা আল হিজর:৯৫)
সুরা মোজ্জামেল ( ৭৩--১0 ) কাফেররা যা বলে, তজ্জন্যে আপনি সবর করুন এবং সুন্দরভাবে তাদেরকে পরিহার করে চলুন।
সুরা নিসা আয়াত ১৪0- আর কোরআনের মাধ্যমে তোমাদের প্রতি এই হুকুম জারি করে দিয়েছেন যে, যখন আল্লাহ তা’ আলার আয়াতসমূহের প্রতি অস্বীকৃতি জ্ঞাপন ও বিদ্রুপ হতে শুনবে, তখন তোমরা তাদের সাথে বসবে না, যতক্ষণ না তারা প্রসঙ্গান্তরে চলে যায়। তা না হলে তোমরাও তাদেরই মত হয়ে যাবে। আল্লাহ দোযখের মাঝে মুনাফেক ও কাফেরদেরকে একই জায়গায় সমবেত করবেন। -- এখানে বিদ্রুপ গালি গালাজ ইগনোর করার উপদেশ দেওয়া হয়েছে কোন হত্যার নির্দেশ নাই।
বুখারি শরিফে কত গুলো হাদিস আছে যেখানে রসুল (সাল্লিয়ালিউসাল্লাম) কয়েক জনকে হত্যার নির্দেশ দেন ইসলাম অবমাননা করার জন্য। যদি এটা সত্য হ্য় তাহোলে ঐ হাদিস গুলো কোরানের ঐ আয়াত গুলোর সাথে সাংঘর্সিক হয়ে যায়। মওদুদির মত লোক স্বীকার করেছে তাদের হত্যার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল ইসলামের বিরুদ্ধে স্বরযন্ত্র , বিদ্রোহের মদদ, গুপ্তচর বৃত্তি, বিশ্বাষ ঘাতকতা ইত্যাদির কারনে। শুধু ইসলাম অবমাননার কারন হোলে কোরানে সাথে সাংঘর্ষিক হয়ে যায়। এই সমস্ত হাদিস ৩০০ বৎসর পরে লেখা হয়েছিল - এক মুখ হতে অন্য মুখ হয়ে অনেক কিছু হারিয়ে গিয়েছিল। আসলে তাদেরকে হত্যা করার হুকুম দেওয়া হয়েছিল ইসলাম অবমাননা করার জন্য নয়। একজন ইসলামের শত্রু ইসলামকে গালিগালাজ করবেই তার জন্য কোরান বলেছে এভয়েট করতে কিন্তু কিছু লোক যখন গালিগালাজ সহ স্বরযন্ত্র, বিদ্রোহের মদদ, গুপ্তচর বৃত্তি, বিশ্বাষ ঘাতকতা করে তখন তাকে শাস্তি সবাই দেয়।ইসলাম অবমাননা কারিকে যে রসুল (সা) শাস্তি দেননি এমন হাদিস ও আছে ।
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১০:২২
এস. এম. হাবিবুল্লাহ বলেছেন: এ কুত্তার বাচ্চাকে যে বা যাঁরা মারুক তাদের ধন্যবাদ জনাই। আ্ল্লাহ যেন তাদের এধরনের কাজ আরও বেশি বেশি করার তৌফিক দিন। আমিন।