![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মাঝে-মাঝে আপাত সব বড় বাঁধাও তুচ্ছ হয়ে যায়! এ জীবন বড়ো বেশি হিসেবী; হিসেবের বাহিরে এক চুলও নড়তে তার যত রাজ্যের আপত্তি! তবু কি জীবন-কে কোন হিসেবের গণ্ডিতে বাঁধা যায়! এক জীবনে মানুষের কতোটাই ব্যাপ্তি; আর কতোটাই-বা তার বেহিশেবি হবার গ্লানি? তবু যখন হিসেবী মানুষ গুলো জীবনের হিশেব কষে; জীবনের সরল অংকের দুর্বোধ্য যোগ-বিয়োগের সমাধান করে; আমি তখন বোকা-বোকা ভাবনায় তাদের দেখি! হিসেব করা-সে আমার কম্ম নয়, তবুও কখনও-কখনও খুব হিসেবী হবার কৌতূহল জাগে...!
হয়তো কিছু বলা দরকার কিন্তু কিছুই যেন বলার নেই! সর্বত্রই এখন মানুষের অধঃপতন দেখে-শুনে মূক-বধির হয়ে যাওয়াটাই নিরাপদ বলে মনে হচ্ছে! এতো অন্যায়-অনাচার দেখে একেকদিন যে কেমন পাগল-পাগল অস্থির লাগে বলে বোঝানো অসম্ভব!
ধর্মের নামে অধর্মের উল্লাস দেখতে-দেখতে এখন দম বন্ধ হয়ে আসে! মানুষ বলেই কোন কিছুই একেবারে নির্ভেজাল আশা করি না! তাই বলে এতো অনাচার কি করে সহ্য হয়! টাকার বিনিময়ে, টাকার জোরে এক মানুষ আরেক মানুষের জীবনের হিসাব-নিকাশের ইজারা নিয়ে বসে থাকে। কারো বেঁচে থাকা কারো দয়া-দাক্ষিণ্যের উপর নির্ভর করে! কারো পাপ-পুণ্য নিয়ে কেউ আবার লাভ-ক্ষতির হিসাব কষে!
মানুষ হয়ে জন্মাবার যাতনায় আজকাল প্রায়ই ছটফট কষ্টে দিনযাপন করি। একটা করে অনাচারের দৃশ্য চোখের সামনে জীবন্ত হয়ে ওঠে আর সবাই বলে, এই হইসে তো এখন কি করবো? কি করবো কিংবা কিছু যে করতে পারছিনা সেই কষ্টেই বুঝি এমন উন্মাদ-উন্মাদ লাগে!
কেউ বাস্তবিক ঠিকই বলেছেন-‘মানুষ হয়ে জন্মাবার কষ্ট অনেক এবং অনেক রকমের।‘
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৪
ধূসরছায়া বলেছেন: বাহ...তাই নাকি? তো এই সুখটার প্রকৃতি আর তার মাপকাঠি কি দিয়ে নির্ধারণ করছেন সেটা যদি জানতুম তবে মন্দ হতো না! আর সুখের কথা যখন তুললেন তখন নিজের জাতির জন্য করার বিশেষ কিছুই তো অবশিষ্ট দেখিনা! কারন এই জাতিটা এতো সয়েও সুখী জাতি গুলোর মধ্যে অন্যতম একটা জাতি হিসেবে স্বীকৃত! যাক, বড় মজার কথা বললেন মশাই, মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪২
চাঁদগাজী বলেছেন:
মানব সভ্যতা এখন খুবই উঁচুতে, নিজের জাতির জন্য চেস্টা করেন। মানুষ অন্য কোন সময়ে এতো সুখী ছিলো না।