![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একটা কৌতুক আছে এরকম, “এক যুবক একদিন ধ্যানরত এক সাধুবাবার কাছে গিয়ে জিজ্ঞাসা করল,
“বাবা, আমি যদি কোন যুবতি মেয়ের সাথে রাতে একই বিছানায় ঘুমাই তাহলে কি আমার পাপ হবে?”
উত্তরে সাধুবাবা বললেন, “বৎস, ঘুমাইলে তো আর পাপ হবে না। কিন্তু সমস্যা হল, তোমরা তো ঘুমাও না।”
ছোটবেলা থেকেই দেখে আসছি প্রেম করা বা রিলেশনকে মানুষ একটু খারাপ দৃষ্টিতেই দেখে। বাবা-মা কিংবা পরিবারের কেউই চায় না তার সন্তান প্রেম করুক। এতো পবিত্র একটা জিনিস, কিন্তু কেউই ব্যাপারটা সহজভাবে মেনে নিতে পারে না। সবার প্রেমেরই প্রথমে বাঁধা হয়ে দাঁড়ায় তাদের পরিবার। তারা ভাবে, ‘আমার মেয়েটা যে ছেলের সাথে প্রেম করছে সে একটি বখাটে, নেশাগ্রস্ত, নষ্ট একটা ছেলে। একই ভাবে ছেলের মা-বাবা চিন্তা করে, ‘রাক্ষসী মেয়েটা আমার ‘সহজ-সরল’(?) ছেলেটার মাথা খেয়ে নিয়েছে।’ ভাববে না-ই বা কেন?? ছেলে-মেয়ে তো ঘুমায় না। বাবা-মা ঠিকই জানে প্রেমের নামে পোলাপান কী করে। তাই তারা সন্তানের ভালোর কথা ভেবে প্রেমের ব্যাপারে বাধা দেয়। যদিও খুব একটু সুবিধা করতে পারে না। লুকিয়ে লুকিয়ে তারা প্রেম চালিয়েই যায়। তবে, আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি প্রেমেরও কিছু পজিটিভ দিক আছে যা ছেলে মেয়ে উভয়েরই জীবনের জন্য অপরিহার্য। আসুন প্রেম করার সুফল গুলো জেনে নেইঃ
নিরাপত্তাঃ ঢাকা শহরের বেশিরভাগ ছেলে মেয়ে উচ্চ শিক্ষার জন্য এসে হোস্টেলে বা বাসায় থাকে। গ্রামে পরিবারকে ছেড়ে এসে একা একা থাকা নিয়ে মা-বাবা একটু টেনশনেই থাকে। একটা মেয়ের ক্ষেত্রে চিন্তা করে, “মেয়েকে কেই বিরক্ত করছে কিনা/ রাস্তায় কোন সমস্যা হয় কিনা/ কেউ খারাপ ব্যবহার করছে কিনা/ বিভিন্ন ছেলেদের সাথে ঘুরতে যায় কিনা ”- ইত্যাদি নানান চিন্তায় রাতের ঘুম হারাম হয় অনেক মা-বাবার। আবার ছেলের ক্ষেত্রে চিন্তা করবে, ‘আজেবাজে ছেলেদের সাথে মিশে নষ্ট হয়ে যাবে কিনা/ নেশাপানি করবে কিনা/ বেশি আড্ডা দিয়ে সময় নষ্ট করে কিনা/ মেয়েদের ‘ইভ টিজিং’ করে কিনা ইত্যাদি। সেক্ষেত্রে মেয়েটির যদি বয়ফ্রেন্ড থাকে তাহলে মা-বাবার এতো চিন্তা করতে হবে না। কারণ সেই বয়ফ্রেন্ডই মেয়েকে চোখে চোখে রাখবে, শাসন করবে, বখাটে ছেলেদের সাথে মারামারি করে মেয়েকে প্রটেক্ট করবে। মেয়েটি থাকবে ১০০% নিরাপদ। একইভাবে ছেলেকেও তার গার্লফ্রেন্ড নিয়ন্ত্রন করবে সব রকম বাজে অভ্যাস থেকে। ছেলেও থাকবে নিরাপদ। কারণ প্রেম থাকা অবস্থায় যদি কোন ছেলে ‘ইভ টিজিং করে/ নেশা করে/ বেশি আড্ডা দেয়, তাহলে তার কপালে দুর্ভোগ আছে। ছেলে বা মেয়ে তার মা-বাবাকে জানিয়ে কিছু করুর আর না করুক, নিজের প্রেমিক/প্রেমিকাকে সব কিছু জানিয়েই করবে। প্রেমিক/প্রেমিকার ভয়েই সে বিভিন্ন কুকাজ থেকে বিরত থাকে। এভাবেই সেই ছেলে/মেয়ে হয়ে উঠবে আদর্শ একজন মানুষ।
দুরদর্শিতা আসবেঃ প্রেম করলে দুরদর্শিতা বাড়ে। তাদের চিন্তা ভাবনা থাকে ভবিষ্যৎ নিয়ে। কিভাবে সংসার সাজাবে/ কত রুমের বাড়ি হবে/ রুমের কালার কী হবে/ ছেলে- মেয়ে কয়টা থাকবে/ তাদের কোন স্কুলে ভর্তি হবে (অনেকে আবার একটু বেশি ফাস্ট, স্কুলের ভর্তি ফর্মও কিনে রাখে)/ সংসারের আয় কত হবে/ কী কী খাতে ব্যয় করবে ইত্যাদি সব আগে থেকেই চিন্তা করে রাখে। এর ফলে তাদের দুরদর্শিতা আসে।
কর্মঠ হয়ে ওঠেঃ প্রেম করলে সবাই কর্মঠ হয়ে ওঠে (বিশেষ করে ছেলেরা)। ঘুমকাতুরে ছেলেরা তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে উঠে যায (না উঠলে তো খবরই আছে!!!!)। চাকরি-বাকরির দিকে ঝুঁকতে হয়। প্রতিষ্ঠিত হওয়ার অদম্য চেষ্টা জাগে মনের মধ্যে। মেয়েও তার ফ্লেক্সির টাকা যোগাতে দুই একটা টিউশনী করে।
স্বাস্থ্য সচেতনতা বাড়বেঃ মেসে থাকা হ্যাংলা পাতলা ছেলেটি তার গার্লফ্রেন্ডের স্বাস্থের সাথে ব্যালেন্স রাখতেই খাওয়া দাওয়ার প্রতি বিশেষ নজর দেয়। একচুয়ালি, কাজটা করতে হয় গার্লফ্রেন্ডের জোরাজোরির কারণেই। দুজনকে এক সাথে হাটার সময় "বাচ্চা ছেলেটি আন্টির হাত ধরে টিউশন ক্লাসে যাচ্ছে"" জাতীয় কথা যেন না শুনতে হয়, তাই গার্লফেন্ড তাকে খাওয়ার ব্যাপারে প্যারা দেওয়া শুরু করে। ফলে ছেলের স্বাস্থ্য ভালো থাকে ও শক্তিশালী হয়ে ওঠে। শুধু তাই না, শীতকালে যে ছেলে সপ্তাহে একবার গোসল করতো, সেও গার্লফেন্ডের প্যারাপ্যারিতে প্রতিদিন শরীর ভেজায়, তা না করলে তো কাছাকাছি বসতে দেবে না। অন্যদিকে মেয়েটিও শরীর ঠিক রাখতে ডায়েটিং করতে শুরু করে, সাজুগুজুর দিকেও মনযোগ দেয়। মোট কথা নিজের প্রতি যত্নশীল হয়ে ওঠে।
উল্লিখিত ছাড়াও আরো অনেক সুফল রয়েছে যা প্রকাশ করতে গেলে ব্লগে সংকুলান হবে না। এইসব কথা চিন্তা করে গার্ডিয়ানদের উচিত কোন প্রেমে বাধা না দেওয়া। এতে করে সন্তানদের নিয়ে অযথা দুঃশ্চিন্তাটা দূর হবে।
সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণঃ যদি সেই প্রেম না টিকে তাহলে কিন্তু উপরের সব কয়টা গুণেরই পতন হওয়ার সম্ভাবনা আছে। তাই কারো হিতে-বিপরীত হলে কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়।
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৮
দিগন্ত জর্জ বলেছেন: হি হি হি... আপনাকে ধন্যবাদ ভাইয়া....
২| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:১৬
অতঃপর হৃদয় বলেছেন: মজা পেলাম
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:১৯
দিগন্ত জর্জ বলেছেন: মজা পেলেন শুনে ভালো লাগলো।...
৩| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:২৭
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
দুর্দান্ত লিখছেন ভাই।
+++
প্রেমের মরা নাকি জ্বলেও ডুবেনা...
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৬
দিগন্ত জর্জ বলেছেন: প্রেমের মড়া ডুবে না, কিন্তু প্রেম করলে তো ডুব ডুবে মরতে হয়। ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য...
৪| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩০
এস এম পাশা বলেছেন: ভালো ভালো
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৭
দিগন্ত জর্জ বলেছেন:
৫| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৫
মোঃ-আনারুল ইসলাম বলেছেন: হা হা জটিল গবেষণা, নিজে প্রেম করেন তো?
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৯
দিগন্ত জর্জ বলেছেন: আমার লাইফটা ছন্নছাড়া, খাওয়ার দাওয়ায় অনিয়ম, স্বাস্থের অবস্থা খারাপ, নিশ্চিন্তে স্মোক করতে পারি, ভবিষ্যৎ কোন চিন্তা নাই। বুইঝা লন প্রেম করি কিনা!!!
৬| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৭
নতুন বলেছেন: একটা কৌতুক আছে এরকম, “এক যুবক একদিন ধ্যানরত এক সাধুবাবার কাছে গিয়ে জিজ্ঞাসা করল,
“বাবা, আমি যদি কোন যুবতি মেয়ের সাথে রাতে একই বিছানায় ঘুমাই তাহলে কি আমার পাপ হবে?”
উত্তরে সাধুবাবা বললেন, “বৎস, ঘুমাইলে তো আর পাপ হবে না। কিন্তু সমস্যা হল, তোমরা তো ঘুমাও না।”
জটিল কৌতুক শুনাইলেন ভাই.... ++
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪২
দিগন্ত জর্জ বলেছেন: হি হি হি হি... হিউমারাস জোকস। প্রথম যেদিন শুনেছিলাম, খুব মজা পেয়েছিলাম।. .
৭| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪১
লিও কোড়াইয়া বলেছেন: লোশনের কথা লিখ নাই দেখে ভালো লাগলো!
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৪
দিগন্ত জর্জ বলেছেন: একবার লিখতে চাইছিলাম।যে, ব্যবহার্য জিনিস কেনার ব্যাপারে সেনসিটিভ হয় অনেকে। পরে অবশ্য চিন্তা বাদ দিছি।
৮| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৭
মাসুম এইচ বিল্লাহ বলেছেন: আপনার ব্যাখ্যা বেশ ভাল। কিন্তু ভাই, প্রকৃত প্রেম এখন আছে কই? গার্লফ্রেন্ড যদি বিলাসি হয় তাহলে ব্যাপারটা কেমন হবে একটু চিন্তা করেন।
আমার মতে প্রেম পিরিতি করার চেয়ে ঠিকঠাক বয়সে এসে ভালো দেখে একটা মেয়ে বিয়ে করে সেই মেয়ের সাথে প্রেম করাটা অনেক বেটার।
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৮
দিগন্ত জর্জ বলেছেন: আপনার সাথে সহমত। কিন্তু আমি না হয় সারা জীবন প্রেম না করে, ঠিকঠাক বয়সে মেয়ে দেখে বিয়ের পরে তারপর প্রেম করবো, একই সাথে মেয়ে তো আর এই থিওরী অবলম্বন করবে না। আমার হবু গার্লফ্রেন্ড হয়তোবা এই মূহুর্তে কারো সাথে ডেট করে বেড়াচ্ছে, আর আমি এখানে বসে ব্লগিং করছি। তবে হ্যা, আমার মতে প্রেম পিরিতি করার চেয়ে ঠিকঠাক বয়সে এসে ভালো দেখে একটা মেয়ে বিয়ে করে সেই মেয়ের সাথে প্রেম করাটা অনেক বেটার। এটা ভালো বলেছেন। তবে ভালো মেয়ের সংজ্ঞাটা নিজের কাছে। যাকে আমার কাছে ভালো মনে হবে, সে-ই ভালো মেয়ে।
৯| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৭
লিও কোড়াইয়া বলেছেন: থাক থাক... গোপন কথা ফাঁস কইরো না বেচারা প্রেমিকগো! এমনিতেই বেচারারা অনেক কষ্টে আছে!
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:০১
দিগন্ত জর্জ বলেছেন: হি হি হি হি... প্রেমিকগো অবস্থা তো কিছুডা হইলেও বুঝি। গোপন কথা আর ফাঁস করলাম না। প্রেমে একটু কষ্ট বা প্যারা থাকলেও, ছুটির দিনটা একেবারে খারাপ যায় না। সারা সপ্তাহের প্যারা একদিনেই দূর হইয়া যায়। দেখা সাক্ষাত হইলে আর কি।
১০| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:১৪
এএন বলেছেন: চমৎকার
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:২১
দিগন্ত জর্জ বলেছেন:
ধন্যবাদ।
১১| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:১৯
তাশফিয়া নওরিন বলেছেন: হাহাহাহাহাহা...দারুন
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:২২
দিগন্ত জর্জ বলেছেন: কাপলদের ঢোলের বাড়ি দিলাম একটু.... ধন্যবাদ।
১২| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৪
Tas DE Sun বলেছেন: হাহাহাহা ভাল লিখেছেন দাদা
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫০
দিগন্ত জর্জ বলেছেন: ধন্যবাদ..
১৩| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩০
রেজা এম বলেছেন: আহা কি আনন্দ আকাশে বাতাসে .....
নিউ জি.এফ. লৈয়া খুব শান্তিতে আসি .....(after X)
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫২
দিগন্ত জর্জ বলেছেন: আপনার সংসার জীবন সুখের হোক।
১৪| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৬
৭১৫০ বলেছেন: ভালো লিখেছেন।
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০১
দিগন্ত জর্জ বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। বাবা-মায়েরা এইটা বুঝলে ভালোই হইতো।
১৫| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:২২
রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: ইহা ধ্রুব সত্য কিন্তু।
মাইয়ার পরিবার ভাবে, পোলাডা এক্কেরে জাত বখাইট্টা।
পোলার পরিবার ভাবে, মাইয়াডা এক্কেরে জাত রাক্ষশনী!
এইডাই হইলো সমস্যা!
তয় ভাই... এইডা প্রেম তো... কোন ব্যাখ্যাই এইডার নাই আমার...
পিলাস দিছিলাম একটা।
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:০৯
দিগন্ত জর্জ বলেছেন: প্রেমে বাধা দেওয়া তো ফ্যামিলির নৈতিক দায়িত্ব। তাদের ধারণা, ভালো মানুষের মনে প্রেম-পিরিতি জাগবার পারে না। একটা কথা সইত্য, প্রেমের ব্যাপারে কোন ব্যাখ্যা বা সূত্র কাজে লাগে না। আপনার পিলাসের জন্য ধইন্যবাদ।
১৬| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:০০
আখেনাটেন বলেছেন: প্রেমের উপকারী দিকগুলো জেনে ভাল লাগল।
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:১১
দিগন্ত জর্জ বলেছেন: দুঃখে পইরা মাইয়ার মায়েরে উৎসর্গ কইরা লিখলাম। পরিতাপের বিষয়, মাইয়ার মায় এইডা দেখবো বইলা মনে হয় না। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
১৭| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:১৪
জে.এস. সাব্বির বলেছেন: লও ঠেলা !পেম একখান করতেই অইব দেখতাছি...
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:০৫
দিগন্ত জর্জ বলেছেন: কইরা ফালান। শুভ কাজে দেরী করতে নাই।
১৮| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৩৫
মুহাম্মদ তারেক্ব আব্দুল্লাহ বলেছেন: প্রেমের জটিল ব্যাখ্যা দিছেন ভাই সব মাইয়ার মাগো কাছে এইটা পাঠায়া দেন । আরেকটু ভালা হইবো ।
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৪৯
দিগন্ত জর্জ বলেছেন: আমি একলা তো সবাইরে পাঠাইয়া কুলাইবার পারুম না। আপনাগো সাহায্য লাগবো। তয়, এইডা দেহানির লাইগা আমার নিজের হবু শ্বাশুড়ীরে খুজতাছি। পাইনাই এহনো। পাওয়ার লগে লগে সাবমিট করুম।
১৯| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৯
মুহাম্মদ তারেক্ব আব্দুল্লাহ বলেছেন: বাড়ির সামনে সাইন বোর্ডের মতো টাঙ্গায়া থুইয়াহেন।
©somewhere in net ltd.
১|
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩১
মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: হাহাহাহাহাহা...দারুন লিখেছেন ভ্রাতা!