![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ব্যাচেলরদের জন্য রাতের রান্না করাটা কষ্টকর, আর আমার মত অলস ব্যাচেলর হলে তো “গোদের উপর বিষ ফোঁড়া” অবস্থা। গার্লফ্রেন্ডের সাথে ব্রেকআপ হলে সারাদিন যতটা না মানসিক কষ্ট, তার চেয়ে বেশি কষ্টকর লাগে চুলার পাড়ে থাকার সময়টায়। তাই সেই সব ব্যাচেলরের সুবিধার্থে আজকে আমি রান্নার সহজ তিনটা রেসিপি দিবো, যাতে করে তারা অল্প সময়ে রাতের খাবার তৈরি করতে পারে। হাজার হলেও, অলস অলস ভাই ভাই।
অটো পদ্ধতিতে খিচুড়ী রেসিপিঃ প্রথমেই একটু কষ্ট করে পেঁয়াজ আর মরিচ কেটে নিতে হবে। বাজার থেকে আগেই রসুন আর আদা বাটা কিনে রাখতে হবে। এরপর একটা হাঁড়িতে পরিমান মত চাল আর ডাল নিতে হবে। যদি খুব বেশি অলস না হোন, তবে অবশ্যই ধুয়ে নিবেন। না ধুইলেও সমস্যা নেই, রান্না করলে কোন জীবানু থাকে না। অতঃপর চাল-ডালের মিশ্রণে পেঁয়াজ, মরিচ, আদা-রসুন বাটা, তেল, মরিচের গুড়া, হলুদের গুড়া আর লবন দিয়ে মাখিয়ে দিতে হবে। এরপর তার মধ্যে বেশি করে পানি দিয়ে চুলায় বসিয়ে দিতে হবে। আর হ্যা, মনে করে অবশ্যই চুলায় আগুন ধরিয়ে নিতে হবে, তা না হলে খিচুড়ী কাচা কাচা থাকবে, আর স্বাদও হবে না। এরপর যতক্ষণ পর্যন্ত হাড়ির পানি না শুকায়, ততোক্ষণ পর্যন্ত ফেসবুক চালাতে পারেন বা ইউটিউব দেখতে পারেন। পানি শুকিয়ে গেলেই নামিয়ে ফেলতে হবে। আর এভাবেই হয়ে যাবে “অটো খিচুড়ী”।
নুডলস রেসিপিঃ এই রেসিপি তুলনামুলক বেশি অলসদের জন্য। দোকান থেকে “২ মিনিটে প্রস্তুত ম্যাগী” নুডলসের প্যাকেট কিনে এনে পরিমানমত গরম পানিতে ছেড়ে দিতে হবে। ব্যাস, তৈরি হয়ে গেল আপনার রাতের ডিনার।
ডায়েটিং রেসিপিঃ এর জন্য দরকার রান্না না করার প্রচণ্ড ইচ্ছা আর না খেয়ে থাকার অভ্যাস। মনে মনে চিন্তা করুন ’মানুষ শুধুমাত্র দুবেলা খেয়েই বেঁচে থাকে, রাতে না খেয়ে থাকলেও সমস্যা নেই’। এভাবে কয়েকদিন না খেয়ে থেকে প্র্যাকটিস করুন, দেখবেন রাতের রান্না করার হাত থেকে রেহায় পেয়ে যাবেন। আর হ্যা, এই রেসিপিটা শুধুমাত্র সর্বোচ্চ পর্যায়ের অলসদের জন্য। আপনাদের জন্য এর চেয়ে ভাল কোন রেসিপি পেলাম না। সেই সাথে তাদের হতে হবে পাক্কা সিঙ্গেল। গার্লফ্রেন্ড থাকা অবস্থায় এই রেসিপি ফলো করতে যাবেন না, তাহলে গার্লফ্রেন্ড সরাসরি আপনার বাসায় চলে আসবে। না, না, রান্না করে দেয়ার জন্য না, আপনাকে ঝাটা পিটা করার জন্য। আর মানুষের কাছে “হ্যাংলা”, ”পাতলা”, ”রোগা”, ”শুটকী” এমনকী ”টেলি সামাদ” উপাধী পাওয়ার জন্য মানসিকভাবে প্রস্তুত থাকতে হবে।
আমার এই সহজ রেসিপিতে একজনেরও যদি উপকার হয়, তাতেই ব্যাচেলর সমাজ ধন্য। হাজার হলেও, ব্যাচেলরের কষ্ট একটু হলেও বুঝি।
১৬ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৭
দিগন্ত জর্জ বলেছেন: মজা তো পেলেন, কিন্তু আমার মত ব্যাচেলররা প্রতিদিন রাতে রান্না করার সময় কষ্টটা বুঝতে পারে।
ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
২| ১৬ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:২৮
মানবী বলেছেন: এমন মজার রেসিপি শুধু ব্যাচেলরদের জন্য?
শেষের রেসিপিটা সবচেয়ে ভালো হয়েছে।
ধন্যবাদ দিগন্ত জর্জ।
১৬ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৯
দিগন্ত জর্জ বলেছেন: ব্যাচেলরদের তো রান্না করে দেওয়ার কেউ নেই, তাই তাদের কথা চিন্তা করেই রেসিপিটা দিলাম। বিবাহিতরাও এটা অনুসরণ করতে পারে।
শেষেরটা অলসদের জন্য।
ধন্যবাদ আপনাকে।
৩| ১৬ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১:০১
মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: দ্বিতীয় রেসিপিটা বেশি সুস্বাদু হয়েছে
১৬ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১:১২
দিগন্ত জর্জ বলেছেন: রাতের খাবার একটু সুস্বাদু না হলে ঘুম ভালো হয় না। (আমার ডেইলী রাতের খাবারে এই মেন্যু থাকে)।
৪| ১৬ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ২:০২
আলভী রহমান শোভন বলেছেন: হি হি হি ! মজার পোস্ট ভাইয়ু।
১৬ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ২:২৮
দিগন্ত জর্জ বলেছেন: মজার তো বটেই, সেই সাথে দরকারীও। আমি এই ৩টা রেসিপিই বেশি ফলো করি।
৫| ১৬ ই জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৩
সুমন কর বলেছেন: মজার পোস্ট !!!!
১৬ ই জুন, ২০১৬ রাত ১০:৪৯
দিগন্ত জর্জ বলেছেন:
৬| ১৬ ই জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৪
মিঃ অলিম্পিক বলেছেন: ha ha ha ধারুন
১৬ ই জুন, ২০১৬ রাত ১০:৪৯
দিগন্ত জর্জ বলেছেন:
৭| ১৭ ই জুন, ২০১৬ রাত ১:৩৩
গেম চেঞ্জার বলেছেন: ব্যাচেলর হইলেও আমি এইসব ঝামেলায় পড়া লাগে না। মেস লাইফ ছেড়ে আসছি কয়েক বৎসর হইলো।
১৭ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১:৫০
দিগন্ত জর্জ বলেছেন: আমি যখন হোস্টেলে ছিলাম, তখন রান্নার ঝামেলায় যেতে হয় নি, বাবুর্চিই রান্না করে দিতো। কিন্তু বাসায় উঠার পরে ডেইলী রান্না করতে হয়।
আপনি অনেক লাকি, রান্নার ঝামেলা থেকে মুক্ত।
৮| ১৭ ই জুন, ২০১৬ রাত ১:৪২
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: ডায়েটিং রেসিপিটা বেশ মনপুত হলো!
কিন্তু সেটাও যথেষ্ট পরিশ্রমের!
১৭ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১:৫১
দিগন্ত জর্জ বলেছেন: প্রথম রেসিপিটা কষ্টের, কিন্তু পরের দুইটা তো কোন প্রকার পরিশ্রম ছাড়াই করা সম্ভব।
৯| ১৭ ই জুন, ২০১৬ রাত ২:০৬
ক্লান্ত রিয়াদ বলেছেন: নুডুলসের উপরেই আছি, আগে ২ মিনিটের ম্যাগী খেতাম এখন ওটাও পোষায় না, ম্যাগী কাপ নুডুলস খায়, জাস্ট গরম পানি টা কষ্ট করে করতে হয় ব্যস! শুধু ১ রিঙ্গিত বেশি খরচ হয় এই আরকি, তাও ভাল
১৭ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১:৫৩
দিগন্ত জর্জ বলেছেন: আপনিও আমার লাইনের লোক। সপ্তহের ৫ দিন নুডলসের উপর দিয়েই রাত পার করে দেই, আর বাকি দুইদিন শেষের রেসিপি ফলো করি।
১০| ১৭ ই জুন, ২০১৬ রাত ২:১৬
মনিরা সুলতানা বলেছেন: খালি ব্যাচেলর না, আইলসাদের জন্য তিন নাম্বাবার টা পারফেক্ট
১৭ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১:৫৫
দিগন্ত জর্জ বলেছেন: আর হ্যা, এই রেসিপিটা শুধুমাত্র সর্বোচ্চ পর্যায়ের অলসদের জন্য
তাদের কথা চিন্তা করেই এই অভাবনীয় আবিষ্কার।
১১| ১৭ ই জুন, ২০১৬ সকাল ৯:৫৮
শায়মা বলেছেন: যদি খুব বেশি অলস না হোন, তবে অবশ্যই ধুয়ে নিবেন। না ধুইলেও সমস্যা নেই, রান্না করলে কোন জীবানু থাকে না
জীবনেও কাউকে এই উপদেশ দিওনা ভাইয়া!!!!!!!!
১৭ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১:৫৮
দিগন্ত জর্জ বলেছেন: অলসদের জন্য এর চেয়ে ভাল উপদেশ আর কী-ই বা হতে পারে।
১২| ১৭ ই জুন, ২০১৬ সকাল ৯:৫৯
শায়মা বলেছেন: ডায়েটিং রেসিপিঃ এর জন্য দরকার রান্না না করার প্রচণ্ড ইচ্ছা আর না খেয়ে থাকার অভ্যাস। মনে মনে চিন্তা করুন ’মানুষ শুধুমাত্র দুবেলা খেয়েই বেঁচে থাকে, রাতে না খেয়ে থাকলেও সমস্যা নেই’। এভাবে কয়েকদিন না খেয়ে থেকে প্র্যাকটিস করুন, দেখবেন রাতের রান্না করার হাত থেকে রেহায় পেয়ে যাবেন। আর হ্যা, এই রেসিপিটা শুধুমাত্র সর্বোচ্চ পর্যায়ের অলসদের জন্য। আপনাদের জন্য এর চেয়ে ভাল কোন রেসিপি পেলাম না। সেই সাথে তাদের হতে হবে পাক্কা সিঙ্গেল। গার্লফ্রেন্ড থাকা অবস্থায় এই রেসিপি ফলো করতে যাবেন না, তাহলে গার্লফ্রেন্ড সরাসরি আপনার বাসায় চলে আসবে। না, না, রান্না করে দেয়ার জন্য না, আপনাকে ঝাটা পিটা করার জন্য। আর মানুষের কাছে “হ্যাংলা”, ”পাতলা”, ”রোগা”, ”শুটকী” এমনকী ”টেলি সামাদ” উপাধী পাওয়ার জন্য মানসিকভাবে প্রস্তুত থাকতে হবে।[/sb<<<<<<<<<<<<<<< তবে মটু হলে প্রযোজ্য তাই না??????
১৭ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ২:০০
দিগন্ত জর্জ বলেছেন: মটু হলে অবশ্য এই ধরনের উপাধী পাওয়া থেকে রেহায় পাবে। অলস মটু ব্যাচেলরদের জন্য এই রেসিপিটা খুবই কার্যকর। সেই সাথে তাদের ডায়েটিংটাও হয়ে যাবে।
১৩| ১৭ ই জুন, ২০১৬ সকাল ১১:৪৫
খোলা মনের কথা বলেছেন: শায়মা বলেছেন: যদি খুব বেশি অলস না হোন, তবে অবশ্যই ধুয়ে নিবেন। না ধুইলেও সমস্যা নেই, রান্না করলে কোন জীবানু থাকে না
B:-)
জীবনেও কাউকে এই উপদেশ দিওনা ভাইয়া!!!!!!!!
১৭ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ২:০৩
দিগন্ত জর্জ বলেছেন: নাচুনী বুড়িকে ঢোলের বাড়ি দিলাম আরকি!!! অলসরা এটাতে উৎসাহ পাবে আশা করি।
১৪| ১৭ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:০২
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: অটো পদ্ধতিতে খিচুড়ী রেসিপিঃ যে পরিমান পানি দিলেন ভাই, তাতে খিচুড়ি যাউ হয়ে যাবে যে, পানি কমিয়ে দি!!!!
ভাতের চাউলের খিচুড়ি হলে, এক কাপ চাউলে দুই কাপ পানি দিন।
আর পোলাওর চাউল হলে এক কাপে দেড় কাপ পানি দিন!!!
আহা ব্যাচেলর জীবন, তবুও আনন্দের!!!
১৭ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ২:০৫
দিগন্ত জর্জ বলেছেন: রান্নার অভ্যাস না থাকলে চুলায় বসিয়ে ভুলে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। অল্প পানি দিলে পোড়া খিচুড়ী খেতে হবে। তাই এই বুদ্ধি।
আমি পার্সোনালী এই পদ্ধতি অবলম্বন করি।
১৫| ১৭ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৫
ক্লান্ত রিয়াদ বলেছেন: প্রথম দুই সেহেরি তে নুডুলস খাইয়া কাভার করে দিছিলাম, মায়ের বকা খাওয়ার পরে চিন্তা করলাম এতটা অলস হলে রোজা রাখা সম্ভব হবে না, তাই বাধ্য হয়ে মেনু চেঞ্জ করেছি
১৭ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৩
দিগন্ত জর্জ বলেছেন: ও হ্যা, আরেক কথা তো উল্লেখ করতে ভুলে গেছি, মায়েদের এই রেসিপির কথা জানানো যাবে না।
তবে আমার রেসিপি শুধুমাত্র রাতের খাবারের জন্য।
১৬| ১৭ ই জুন, ২০১৬ রাত ৮:৪০
সায়েম মুন বলেছেন: একলা থাকলে প্রথম রেসিপি মাঝে মাঝে ফলো করি। পোলাউয়ের চাল হলে স্বাদ ভাল হয়। কষ্ট করে মাখানোর দরকার কি। সব এক সাথে করে পানি দিয়ে চামচ দিয়ে ঘুটা দিলেই তো হয়। এছাড়া আর একটা সহজ রেসিপি আছে: রেডি মেড ফ্রজেন পরটা এনে ফ্রিজে রাখলে ডিম ভেজে খাওয়া যেতে পারে। খিচুরী আর মাংসের রান্না একই। সেইম মসলা দিয়ে সহজেই মুরগী রান্না করা যেতে পারে।
১৭ ই জুন, ২০১৬ রাত ১১:৩৪
দিগন্ত জর্জ বলেছেন: এটা অবশ্য ঠিক, খিচুড়ী আর মাংস রান্না পদ্ধতি একই। চেষ্টা করি, রান্নাটা যত সর্টকাটে করা যায়।
১৭| ১৮ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৬
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: তিন নাম্বার রেসিপিটা বেশ পছন্দের! এটা অনুসরণ করি । দ্বিতীয়টাও ভালো । প্রথমটা কঠিন! তারচে ভালো ভাত, অালু ভর্তা আর ডিম ভাজি করে খাওয়া!
১৮ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৮
দিগন্ত জর্জ বলেছেন: প্রথমটা তুলনামূলক একটু কঠিনই বটে। তবে, ভাত, আলুভর্তা আর ডিম ভাজায় আলাদা আলাদা কষ্ট করার চেয়ে একবারে খিচুড়ীটাই সহজতর মনে হল।
১৮| ২২ শে আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১:৫৯
মহা সমন্বয় বলেছেন: প্রাণ নুডুলসের বড় প্যাকের সাথে যে একটা করে লাল বাটি ফ্রী দেয় না? আমার কাছে অনেকগুলো বাটি জমে গেসে
ভাবছি কয়দিন পর বাটিগুলো নিয়ে রাস্তায় নামবো ওগুলো বিক্রি করার জন্য।
অটো পদ্ধতিতে খিচুড়ী আমি মাঝে মাঝেই রাঁধি বিশেষ করে যেদিন খুব তাড়া থাকে। খিচুরি রান্নার অন্তত ৪ টি বিশেষ পদ্ধতি আছে আমার কাছে।
২২ শে আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৮
দিগন্ত জর্জ বলেছেন: আমি ছোট প্যাকেট কিনতাম, তাই বাটি ফ্রি পাই নাই। আপনি তাড়াতাড়ি মাঠে নামেন, আপনার কাছ থেকে বাটি কিনতে হইবো।
খিচুড়ী রান্নার অনেকগুলো রেসিপিই জানি, কিন্তু ভাই, আইলসামীর কারণে রান্না করতে ইচ্ছা করে না। যত শর্টকাট করা যায় আরকি।
১৯| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৫:১৬
রাজীব নুর বলেছেন: মহা সমন্বয় বলেছেন: প্রাণ নুডুলসের বড় প্যাকের সাথে যে একটা করে লাল বাটি ফ্রী দেয় না? আমার কাছে অনেকগুলো বাটি জমে গেসে
ভাবছি কয়দিন পর বাটিগুলো নিয়ে রাস্তায় নামবো ওগুলো বিক্রি করার জন্য।
অটো পদ্ধতিতে খিচুড়ী আমি মাঝে মাঝেই রাঁধি বিশেষ করে যেদিন খুব তাড়া থাকে। খিচুরি রান্নার অন্তত ৪ টি বিশেষ পদ্ধতি আছে আমার কাছে।
হা হা হা ---
০৯ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১০:১৬
দিগন্ত জর্জ বলেছেন:
২০| ১১ ই জুন, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪৮
ব্যাচেলর ভাই বলেছেন: হাসতে হাসতে আমার মাটিতে গড়াগড়ি করার অবস্থা হয়ে গেছে। এমন আরো রেসিপি চাই।
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:২৫
শারলিন বলেছেন: হা হা হা
মজা পেলুম