![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অনেকে দড়িওয়ালা হুজুর মানুষগুলোকে দেখতে পারে না। ওদের দেখলেই রাজাকার ভাবে অনেকে। হাফেজিয়া মাদ্রাসার ছাত্রদের দেখলে কটাক্ষ করে। ভাবে এর স্বাধীনতা বিরোধী। অথচ এরা বেশির ভাগই অতি সাধারন মানুষ। সাধারন এদের জীবন যাপন। অল্পতেই তুষ্ট থাকা মানুষ এরা। বড় জানতে মন চায় তোমার যারা এমন ভাব নিজের বাপ দাদা চাচারা কয় জন মুক্তিযুদ্ধে গিয়েছিল। যারা প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধার সন্তান তাদেরকে আমি কখনো এমন ভাবতে দেখি নি। অনেক হুজুর মুক্তিযুদ্ধে অংশ তো নেয়ই এবং জীবনও দেয়। অনেকে হুজুর তার নিজের এলাকার মানুষকে বাঁচাতেও জীবন দেয়। অনেকে এলাকার হিন্দুদের আশ্রয় দেয় নিজ বাড়িতে। তাই এই মানুষ গুলোকে সম্মান দিতে শিখ। সবাই এক না। ভাল খারাপ সব জায়গাতেই আছে। দু একজনের জন্য কেন সমগ্র মুসলমানদেরকে একই ভাবা। বড় কষ্ট হয় মৃত্যুর পর জানাজা দিতে এদের কাছেই যেতে হয়। সাত পাঁচ না ভেবে এই মানুষগুলোই জানাজা দিতে যায় আমাদের। দোয়া করে আল্লাহর কাছে।
৩১ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:০৬
ইমোশনাল মন বলেছেন: হুমম আমার কিন্তু দাড়ি নাই ভাই
২| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:০৯
রহস্৪২০ বলেছেন: কথা কিন্তু হাছা .।
৩১ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:১৯
ইমোশনাল মন বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই
৩| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:০৯
নীল আকাশ ২০১৪ বলেছেন: আওয়ামী লীগ দ্বিতীয় টার্মে যখন ক্ষমতায় আসে ১৯৯৬ সালে, তখন থেকেই মূলত টিভি নাটক ও মঞ্চ নাটকের মাধ্যমে দাঁড়ি টুপি তথা সুন্নতী লেবাসের প্রতি মানুষের ঘৃণা সৃষ্টি করতে তৎপর হয়। মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক চলচ্চিত্র ও নাটকেও সেই ট্রেন্ড বিদ্যমান আছে। সে ধরণের নাটক-চলচ্চিত্র যদি শিশুরা দেখে, তবে সেসব শিশুদের মনেও এইসব লেবাসধারী মানুষের প্রতি চরম নেগেটিভ ধারণা তৈরি হয়।
এই ধারণা বদলে দেবার জন্য পালটা সাংস্কৃতিক আন্দোলনের কোন বিকল্প নেই।
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:২৯
ইমোশনাল মন বলেছেন: জী ভাই ভাল বলছেন। তবে উৎপত্তি কোথা থেকে আমি জানি না শুধু জানি পাল্টা সংস্কতি আন্দোলন দরকার।
©somewhere in net ltd.
১|
৩১ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:৪৭
তৌফিক মাসুদ বলেছেন: দারুন !!!!! যার দাড়ি আছে সে বুঝে কত জ্বালা এইদেশে তাঁদের।