![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি এমন এক ছেলে যার বয়স এখনও ১৮ হয়নি। অনেক কিছু দেখেই আমার মাঝে বিভিন্ন উপলব্ধি আসে। কতকিছুই পরিবর্তন করতে ইচ্ছা করে। কিন্তু এ ও জানা আছে যে, আমার মতামত দেয়ার সুযোগ থাকলেও সেটাকে সিদ্ধান্তে রুপান্তরিত করার শক্তি আমার নেই। যেহেতু মতামত দেয়ার সুযোগ আছে তাই, সেই সুযোগটা কে-ই কাজে লাগাচ্ছি।
ধর্মের নাম নিয়ে যখন মানুষ দোষ করে তখন দোষ হয় ধর্মের! বাহ, কত সুন্দর আমাদের বিবেক এর জাজমেন্ট! ভুল করবে মানুষ আর দোষ পুরোটাই ধর্মের!
অবশ্য এরকম ঘটনা তো আরও আছে -
একটা ছেলে বা মেয়ে যখন দোষ করে (স্কুল বা কলেজ পড়ুয়া) তখন অন্যান্য টিচার বা গার্জিয়ানদের মধ্য থেকে একটা প্রশ্ন প্রায়ই শোনা যায় - 'এই শিখিয়েছে তোমার বাবা-মা?' কিংবা 'মা কোনো আদব কায়দা শেখায়নি?'
এখানে ছেলে-মেয়ে ওই দোষ কোথা থেকে শিখেছে তা জানার আশায় যদি প্রশ্নটা করা হতো তাহলে এক কথা ছিল। কিন্তু এই প্রশ্ন দিয়ে প্রশ্নকারী তার অতি-বিশ্বস্ত উত্তর এর দিকেই ইঙ্গিত দিয়ে যায়। অর্থাৎ, আমরা চারপাশ দেখে কোনো দোষ করা শিখিনি, কিংবা আমাদের চোখের সামনে যেই অন্যায়-অনিয়ম চলছে সেগুলো দেখেও শিখিনি। সব খারাপ কাজ-কারবার আমাদের মা-বাবারা-ই শিখিয়েছেন।
কেন?
আমি নিজে থেকে কোনো দোষ করতে পারিনা?
ধর্মের ও সেই একই দশা। ভাগ্য ভালো যে, ধর্ম কোনো জীব না। নিজে এতটা মহান হয়েও তাঁর নাম নিয়ে যারা দোষ করে যাচ্ছে তাদের দোষ নিজের মাথায় নিতে নিতে হয়ত ধর্ম জিনিসটার ই মৃত্যু হয়ে যেত এতদিনে।
তাই তো দেখি, নাস্তিকতা ও দিনে দিনে একটা ফ্যশনে পরিণত হচ্ছে।
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:০১
অব্যক্ত স্লোগান বলেছেন: ধন্যবাদ।
২| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৪
অসম্ভব আলো বলেছেন: কখনোই কি নাস্তিকদের কথা মনযোগ দিয়ে শুনেছেন? নাস্তিকদের যুক্তি খন্ডন করার ক্ষমতা আছে আপনার? অবশ্য ছুঁড়ি-চাপাতির ব্যপারিদের কাছ থেকে নাস্তিকরা এর চেয়ে বেশী কিছু আশাও করে না।
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:০৬
অব্যক্ত স্লোগান বলেছেন: আপনি সম্ভবত আমার লেখার প্রথম লাইন টি ই পড়েননি। যারা ছুঁড়ি-চাপাতির ব্যপারি তাদের কে আমরা ধার্মিকদের হিসাবে ধরিনা। আমরা তাদেরকেও ধর্ম বিরোধী ই বলি। যাই হোক, আসলে অযৌক্তিক কথাকে যৌক্তিক মনে করলে তাকে খন্ডানোর মত কোনো বাক্য থাকে না। ধন্যবাদ।
৩| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৫০
কানিজ রিনা বলেছেন: নাস্তিক যে কোনও ধরম মানেনা। আর যুক্তি শুধু
এইটুকুই বুঝা যায় সুযঁটা যখন পুঁব দিকে লাল
হয়ে উঠে তেমন ডুবার সময়ও লাল হয়ে ডুবে।
একটি শিশু বড় হতে হতে যখন বুড়া হবে
ঠিক আবার শিশুতে পরিনত হবে। সেখানেই সৃষ্টি
করতার নিয়ন্ত্রন। তাই সমস্ত যুক্তি তরকের উরধে
সৃষ্টি করতা আপনি যখন একটা পিঁপড়াও বানাতে
পারবেনা। তখন চুপ থাকাই ভাল। ধন্যবাদ।
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:১০
অব্যক্ত স্লোগান বলেছেন: একদম ঠিক কথা। ওদের কে আসলে বোঝানো যায় না কিছু। নাস্তিক তো এখন অবুঝ শিশুর ই সমার্থক প্রায়, শুধু সেই ইনোসেন্স টা ছাড়া।
পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
৪| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৪১
অসম্ভব আলো বলেছেন: পিঁপড়া আমি বানাতে পারি না। কিন্তু আমি অন্ধের মত দাবিও করি না সুনির্দিষ্টভাবে এক্স বা ওয়াই বা জেড নামের একজন পিঁপড়াগুলো বানিয়েছে। কোন নাস্তিক প্রমান করতে পারে নাই যে এই মহাবিশ্বের কোন সৃষ্টিকর্তা নাই। কিন্তু নাস্তিকরা এটাও মনে করে সৃষ্টিকর্তা যদি থেকে থাকে তারও একজন সৃষ্টিকর্তা থাকবে। কোনরুপ সৃষ্টিকর্তা ছাড়াই যদি প্রচন্ড বুদ্ধিমান ও প্রচন্ড জটিল এক্স বা ওয়াই বা জেড নামের একজন অস্তিত্বশীল হতে পারে তাহলে তার চেয়ে কম বুদ্ধিমান ও কম জটিল বস্তু বা প্রাণও এমনি এমনি অস্তিত্বশীল হতে পারে।
আপনি কি পারবেন এই যুক্তি খন্ডন করতে? পারবেন না। আপনি কি বলবেন? যদি মুসলমান হয়ে থাকেন তাহলে বলবেন, "আপনাকে বিশ্বাস করতে হবে আল্লাহ (এ্ক্স) নামের একজন মহাবিশ্বের সৃষ্টিকর্তা"। যদি হিন্দু হয়ে থাকেন তাহলে বলবেন, "ব্রহ্মা (ওয়াই) নামের একজন মহাবিশ্বের সৃষ্টিকর্তা"। যদি খৃষ্টান হয়ে থাকেন তাহলে বলবেন, "আপনাকে বিশ্বাস করতে হবে ঈশ্বর (জেড) নামের একজন মহাবিশ্বের সৃষ্টিকর্তা"।
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৯
রাশেদ মহাচিন্তিত বলেছেন: " নাস্তিকতা ও দিনে দিনে একটা ফ্যশনে পরিণত হচ্ছে " এটা আসলেই ঠিক।