![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জীবন মানেই সুখ আর বেদনা, যাতে সবাই খুজে বেড়ায় বেঁচে থাকার প্রেরণা :)
অক্সফোর্ডে এক পরীক্ষায় পরীক্ষক ওয়াইল্ডকে গ্রীক ভাষায় লেখা ‘নিউ টেস্টামেন্ট’এর ‘প্যাশন’ অংশের কয়েক লাইন অনুবাদ করতে বললেন।ওয়াইল্ড পরম আগ্রহে যখন লাইন দশেক নির্ভুল অনুবাদ করে ফেলেছেন,তখন পরীক্ষক সন্তুষ্ট হয়ে বললেন-’ঠিক আছে,আর করতে হবে না।’
কিন্তু ওয়াইল্ড কিছুই শুনছিলেন না।দেখে গেল তিনি অনুবাদ করেই চলেছেন।এক পৃষ্ঠা অনুবাদ করে ফেলার পর পরীক্ষক বললেন-’আরে থামো তো,অন্যরা বাকিটা করবে!’তখন তিনি বললেন-’প্লীজ গোটা অংশটাই আমাকে অনুবাদ করতে দিন।কারণ গল্পটা পুরো জানার জন্য আমার ভারী কৌতুহল হচ্ছে।বাকিটার জন্য আপনাকে নম্বর দিতে হবে না!’
সমাধীস্থলের চারদিকেল দেয়ালের জন্য মার্ক টোয়েনের কাছে চাঁদা চাইতে গেলে তিনি উত্তর দেন-সমাধীস্থলের চারদিকে দেয়াল দেয়ার কোন প্রয়োজন দেখি না। কারণ যারা ওখানে থাকে তাদের বাইরে বেরিয়ে আসার ক্ষমতা নেই। আর যারা বাইরে থাকেন তাদের ওখানে যাবার কোন ইচ্ছে আছে বলে আমার মনে হয় না।
উনিশ শতকের শেষদিকে অস্কার ওয়াইল্ড জাহাজে করে আমেরিকা বেড়াতে যান। সেখানে শুল্ক বিভাগের কর্মচারীরা তাকে প্রশ্ন করলেন-’আপনার সাথে তেমন কোন নিষিদ্ধ জিনিস আছে কীনা যা এদেশে পাওয়া যায় না?’তিনি তখন মুচকি হেসে নিজের মাথার দিকে আঙ্গুল দেখিয়ে বললেন-’হ্যাঁ,তেমন একটি জিনিসই আমি এনেছি,আমার মগজ বা প্রতিভা।’
ইংল্যান্ডের রাজকবি লর্ড টেনিসনের মৃত্যুর পর উক্ত পদ অভিলাষী কবি লুইস মরিস(১৮৩৩-১৯০৭) ভেবেছিলেন তিনিই তা হচ্ছেন।কিন্তু কেউ তা নিয়ে কিছু না বলায় তিনি এক ভোজসভায় অস্কার ওয়াইল্ডকে বললেন-’বুঝলে ওরা সবাই চুপচাপ থেকে আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র চালাচ্ছে।এই নীরবতা অসহ্য!কী করি বল তো?’ওয়াইল্ড মৃদু হেসে বললেন-’আপনিও ঐ নীরবতায় যোগ দিন না!’
একটা নাটক লেখায় মগ্ন থাকার সময় অস্কার ওয়াইল্ডের কানে ভেসে আসে তার বাবুর্চি আর ভৃত্যের কথোপকথন:
ভৃত্য-স্যার কি কোনো কাজ করছেন?
বাবুর্চি-আরে না,না।শুধু একটা কাগজে কী যেন লিখছেন
২| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৪৫
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: হা হা হা
৩| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:১৬
ফয়েজ আহমেদ সৈকত বলেছেন: হা ! হা! dhonnobad ......
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:১৮
মাক্স বলেছেন: অস্কার ওয়াইল্ড