![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
উঠবোই, পাহাড়টা ওই... [email protected] fusionfactory.blogspot.com
আল মাহমুদের মুক্তিযোদ্ধা পরিচয় নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন আরিফ জেবতিক। তিনি আল মাহমুদের আত্মজীবনী থেকে হাস্যকরভাবে কিছু উদ্ধৃতি তুলে ধরে ব্যাখ্যা দেওয়ার ভান করেছেন। ওই ভান বা ব্যাখ্যা আরো হাস্যকর। তিনি, যিনি মূলত একজন ব্যবসায়ী, সেই আরিফ জেবতিক আল মাহমুদ প্রসঙ্গে উপসংহার টানছেন এভাবে-
"কবির আত্মজীবনী পড়ার পরে আর অন্যান্য বইয়ের রেফারেন্স টানার দরকার মনে করছি না । ৭১ সালে কবি কী করেছেন , কী করেন নি , সেটা উনার ব্যক্তিগত ব্যাপার । কিন্তু সার্বিক বিচার করে মনে হচ্ছে কবি আল মাহমুদ আসলে প্রভাবশালী ভগ্নীপতির ছত্রছায়ায় কলকাতার জীবনে খুবই আরামে ছিলেন । ভগ্নিপতি তাকে একটি আইডি কার্ড ধরিয়ে দিয়েছিলেন, মুক্তিযুদ্ধের সাথে এটাই কবির প্রত্যক্ষ যোগাযোগের বড় পরিচয় ।দেখা যাচ্ছে , আত্মীয় স্বজন মামা চাচার জোরের বিষয়টা বাংলাদেশ সরকার গঠিত হওয়ার সাথে একই সময়েই জন্ম নিয়েছিল। কবি আল মাহমুদকে যদি মুক্তিযোদ্ধা কবি বলা হয়, ইতিহাস বিকৃতির তালিকাকে দীর্ঘ করা ছাড়া সেটা আর কোন কাজে আসে না।"
ভালোমতো খোঁজ নিলে দেখা যাবে, কলকাতায় গিয়ে তৎকালীন আওয়ামী লীগের দুই-তৃতীয়াংশ নেতাই বিলাসী জীবনে মত্ত ছিলেন। আল মাহমুদকে যদি মুক্তিযোদ্ধা থেকে খারিজ করে দেওয়া যায়, তাহলে তো কলকাতায় মৌজফূর্তি করে কাটানো তৎকালীন আওয়ামী লীগের অধিকাংশ নেতাকে রাজাকারিতার দায়ে অভিযুক্ত করা যায়।
যুদ্ধের পুরো নয় মাস ঢাকা আর নিজের গ্রামে বসে কাটিয়ে দিলেন যে শামসুর রাহমান, তাকে নিয়ে কোনো প্রশ্ন নেই, বরং তাকে প্রায় সশস্ত্র মুক্তিযোদ্ধার অভিধা দিতে চান অনেকেই। আর যে আল মাহমুদ পরিবার-পরিজনকে দেশে রেখেই যুদ্ধের সময় কলকাতায় গিয়ে সেখানকার বুদ্ধিজীবী মহলকে উদ্ধুদ্ধ করার কাজ করেছেন, তার মুক্তিযোদ্ধা পরিচয় নিয়ে প্রশ্ন তোলা হচ্ছে। এই প্রশ্ন উত্থাপনকারী কি মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন? না। তিনি কি স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের সঙ্গে জড়িত ছিলেন? না। তার জন্ম কি একাত্তরের আগে? না। তিনি কি অপ্রাপ্তবয়স্ক কেউ? হ্যাঁ, অনেকটাই তাই। কথা সোজা, আল মাহমুদ গতকাল মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে জামায়াত থেকে সংবর্ধনা নিলেন, এর নিন্দা জানানোর ভাষা আমার জানা নেই। আশির দশক থেকে তাকে আমরা দেখে আসছি মৌলবাদীদের ঘনিষ্ঠ সহচর হিসেবে। কিন্তু একাত্তরে এই লোক মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন। তার ওই ভূমিকা নিয়ে কোনো অপ্রাপ্তবয়স্ক প্রশ্ন তুলতে পারে না। প্রশ্ন তোলার আগে বালেগ হয়ে আসতে হবে!
নেটজগতে এখন গলার জোর যার, মুল্লুকও তার। সত্য জেনেও অনেকে প্রতিবাদ করার সাহস পান না। নেট কানেকশন নিয়ে চরম দুর্বিপাকে থাকার পরও তবু আমার তরফ থেকে প্রতিবাদটুকু জানিয়ে গেলাম।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১:৪৭
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: কিভাবে নিচে নামলাম, একটু বুঝিয়ে বলুন। আল মাহমুদের মুক্তিযোদ্ধা পরিচয় নিয়ে অপ্রাপ্তবয়স্কদের বেয়াদবির প্রতিবাদ করা মানে কি নিচে নামা?
২| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১:৪৭
কায়েস মাহমুদ বলেছেন:
আপনি এখন জামাতিদের বাহবা আর প্লাস পাবেন, মন্দ কি?
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১:৫৪
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: প্লাস-মাইনাসে কিছু আসে-যায় না। জোর করে কোনো কিছু প্রতিষ্ঠা করা যাবে না- শুধু এই কথাটাই বলতে চাই। যার যা প্রাপ্য, সেটা তাকে দিতে হবে।
৩| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১:৪৮
হোদল রাজা বলেছেন: আমি তো ভাবলাম আল মাহমুদের মুক্তিযোদ্বা হিসাবে কিছু বলবেন।
আমার জানা মতে, শামসুর রাহমান কখনও নিজেকে মুক্তিযোদ্বা হিসেবে দাবী করেন নাই।
তবে আমার মনে হচ্ছে খুব তাড়াতাড়ি শুনবো গো.আ. (গোলাম আজম) গং রা মহান মুক্তিযোদ্বা ছিলো?! রাজনীতির জন্য উনাদের রাজাকার বলা হয়! আপনার কি মনে হয়?
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১:৫৭
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: হ্যাঁ, শামসুর রাহমান তার জীবদ্দশায় একাত্তরের ভূমিকা নিয়ে নিজেই ম্রিয়মান থাকতেন। কিন্তু আওয়ামী রাজনীতি তাকে সশস্ত্র মুক্তিযোদ্ধা বানিয়েছে। আর আল মাহমুদ পরিবার-পরিজন নিয়ে কলকাতায় উদ্বাস্ত হয়ে গেলেও সেই আওয়ামী রাজনীতি তাকে রাজাকার বানিয়ে ছেড়েছে। অবশ্য আশির দশক থেকে আল মাহমুদ মৌলবাদঘনিষ্ঠ ভূমিকাও এর জন্য কম দায়ী নয়।
৪| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১:৪৮
সরসিজ আলীম বলেছেন: আপনার কি ধর্ম ব্যবসায়ীদের পদলেহনের বাঞ্ছা হইয়াছে ?
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১:৫৯
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: বক্তব্যকে গুরুত্বহীন করার জন্য এইগুলা পুরনো ট্রিকস রে ভাই। আপনি নতুন বলে জানেন না হয়তো।
যার যা প্রাপ্য, সেটা তাকে দিতে হবে- এটাই মূল কথা।
৫| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১:৫০
রাহা বলেছেন: আল মাহমুদ এর কবিতা কিংবা তার মুক্তিযুদ্ধাকালীন সময়ের ভূমিকা খাটো করে দেখার কোন অবকাশ নেই । তবে অনেক বীর মুক্তিযোদ্ধাদের মতন কবি আল মাহমুদ এরও মুক্তিযুদ্ধ পরবর্তিকালীন ভূমিকা অবশ্যই প্রশ্নবিদ্ধ করে ।
দেশ মাতৃকার মুক্তিকামী মুক্তিযোদ্ধার অনেকই মুক্তিযুদ্ধ পরবর্তিকালীন সময়ে অনেক ঘৃণ কাজ করেছেন, লুঠ-হত্যা এমন রাজাকারদের সাথে হাত মিলিয়েছেন । সে জেড ফোর্সের জিয়া থেকে আজকের কবি আল মাহমুদ । সেটা মনে রাখা দরকার ।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ২:১২
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: রাহা, আপনি কথা যুক্তিযুক্ত। আল মাহমুদের মুক্তিযুদ্ধ পরবর্তীকালীন ভূমিকা শুধু প্রশ্নবিদ্ধই নয়, বরং আমি মনে করি ঘৃণ্য। কিন্তু তার একাত্তরের ভূমিকাকে তো এজন্য খাটো করে দেখা যায় না। আমি শুধু এটাই বলতে চেয়েছি।
৬| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১:৫১
দ্বিতীয়নাম বলেছেন: http://www.sachalayatan.com/arifjebtik/17812
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ২:১৩
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: ওই আলোচনা আমি আগেই দেখেছি। তাতে আওয়ামী রাজনীতির কুটিলতা ছাড়া আর কিছুই দেখিনি।
৭| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১:৫৭
লংকার রাজা বলেছেন: মাইনাস।
কতিপয় সুবিধাভোগী আওয়ামী নেতা তখন কলকাতা বসে আংগুল চুষছিলেন কি না সেটা কি সম্পুর্ণয় অবান্তর না বর্তমান আলোচনার সাথে?নাকি তারা তখন যুদ্ধ না করেও যুদ্ধার খেতাব পাচ্ছে অথচ একই কাজ করে আল মাহমুদ সমালোচনার স্বীকার,এটাই কি আপনার গাত্রদাহের কারণ?
কেউ বন্দুক নিয়ে যুদ্ধ না করলে বা যুদ্ধের সাথে প্রত্যক্ষ ভাবে জড়িত কোন সংগঠনের সাথে কাজ না করলে তাকে মুক্তিযোদ্ধা বলি কি করে?শুধু মানসিক সম্মতিই যদি ক্রাইটেরিয়া হয় তবে তো এদেশে কয়েক কোটি মুক্তিযোদ্ধা,আমার বাপ বেগারই বন্দুক নিয়া যুদ্ধ করল
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ২:১৭
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: কেউ বন্দুক নিয়ে যুদ্ধ না করলে বা যুদ্ধের সাথে প্রত্যক্ষ ভাবে জড়িত কোন সংগঠনের সাথে কাজ না করলে তাকে মুক্তিযোদ্ধা বলি কি করে?
হাহাহা। এই তরিকা অনুসরণ করলে তো কলকাতায় আশ্রয় নেওয়া প্রায় সকলেই মুক্তিযোদ্ধা তালিকা থেকে বাদ পড়ে যাবেন এবং তাতে তালিকা প্রায় অর্ধেকে নেমে আসবে।
৮| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১:৫৭
কানা-বাবা বলেছেন:
রসিক দিলকা জ্বালা, ও মগবাজারওয়ালা
দলে বড় জ্বালারে, ও মগবাজারওয়ালা।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ২:১৭
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: কিমুনাচো কানা?
৯| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১:৫৮
কায়েস মাহমুদ বলেছেন:
ঐ পোষ্টে আরিফ ভাইতো শামসুর রহমানকে সশস্র মুক্তিযোদ্বা বানায় নি?
আরিফ ভাই আর কবে আল-মাহমুদের মুক্তিযুদ্ব পরিচয় নিয়ে পোষ্ট দিয়েছেন?
যখন আল-মাহমুদ সাহেব সেই মুক্তিযুদ্বের চেতনা নিয়ে যদি তারই তৎকালীন প্রতিপক্ষের সাথে এখন চমৎকার উঠাবসা করতে পারেন,
সে ঘাতক জামাতিদের কাছ হতে মুক্তিযোদ্বা(কবিতার জন্য নয় কিন্তু,খেয়াল করে) সংবর্ধনা নেন, তখন অবশ্যই তার ঐ সময়ের কর্মকান্ড নিয়ে প্রশ্ন উঠতেই পারে।
প্রশ্নটা হচ্ছে আজ যদি টিক্কা খান,ইয়াহিয়া খান এবং নিয়াজী মুক্তিযোদ্বাদের সংবর্ধনা দেন , আল-মাহমুদ সাহেব ওখানে যাবেন কিনা?
আর যদি যায়, তাহলে অবশ্যই তার সম্পর্কে খোজ খবর নেওয়ার দরকার আছে।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ২:২১
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: আরে ভাই, আল মাহমুদের এখনকার ভূমিকা তো সমর্থন করার প্রশ্নই উঠে না। আমি তা করছিও না। কিন্তু এখনকার ভূমিকার জন্য একাত্তরের ভূমিকা প্রশ্নবিদ্ধ হতে পারে না। ওটা ইতিহাসে লেখা হয়ে গেছে। আর খোঁজখবর কে নেবে? অপ্রাপ্তবয়স্করা? আত্মজীবনী পড়ে পড়ে মুক্তিযোদ্ধা বাছবিচার করা অপ্রাপ্তবয়স্করা?
১০| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ২:০০
এরশাদ বাদশা বলেছেন: আরিফ জেবতিকের মতো মানুষকেই যদি বালেগ হয়ে আসতে হয় এর সমালোচনার জন্য, তাহলে আমার মতো বাচ্চা কিভাবে এই পোস্টে মন্তব্য করার দুঃসাহস দেখাতে পারে। তবু ওপেন ব্লগ বলে কথা। দু'চারটা বাক্য লিখে দিতেই পারি।
আল মাহমুদ মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন কিনা স্পষ্ট করে বলতে পারবোনা, জানা নেই। কিন্তু জামাইত্যরা যে রাজাকার ছিলো, সেটা তো পরিষ্কার। তিনি যদি সত্যিই মুক্তিযোদ্ধা হয়ে থাকেন, তাহলে তার উচিত ছিলো ঘৃনাভরে জামায়াতের সম্বর্ধনা প্রত্যাখান করা। কিন্তু আরিফ জেবতিকের পোস্টে জনৈক শিবিরের দম্ভোক্তি -
তাই যখন আমার প্রতিপক্ষ দল গর্বের সাথে বলে - দেশের একমাত্র মুক্তিযোদ্ধা কবি তাদের শিবিরে অবস্থান করেন ,
এর পর আর কোনো কথা থাকেনা। এই বিষয়টা নিয়ে ব্যাপক চিন্তা ভাবনার প্রয়োজন আছে মনে হয়।
লেখার শিরোনামে আবার আমার মাথায় ওই ভাবনাটা ঘুরতে লাগলো। আপনি নিজেকে কি ভাবেন? এটা স্রেফ একটা ভাবনা।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ২:২৩
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: মুক্তিযোদ্ধার চেয়ে আরিফ জেবতিক ভক্তিই আপনার বেশি দেখা যাচ্ছে। এইজন্যই তো এই দেশের উন্নতি হয় না।
যা হোক, আল মাহমুদের মুক্তিযুদ্ধ পরবর্তীকালীন ভূমিকা শুধু প্রশ্নবিদ্ধই নয়, বরং আমি মনে করি ঘৃণ্য। কিন্তু তার একাত্তরের ভূমিকাকে তো এজন্য খাটো করে দেখা যায় না। আমি শুধু এটাই বলতে চেয়েছি।
১১| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ২:০৪
মেঘবাজি বলেছেন: মৌল-ছাগলের পক্ষে ওকলতি কইরা আপনে বড়ো বালেগের পরিচয় দিছেন।
১২| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ২:০৬
কায়েস মাহমুদ বলেছেন:
মজার ব্যাপার হচ্ছে যে, শামসুর রহমান এবং আল-মাহমুদ দু জনের কেউই নিজেদের মুক্তিযুদ্ব করেছে বলে দাবী করেনি।
আর সেই আল-মাহমুদকে জামাতিরা মুক্তিযোদ্বা বানিয়ে মুক্তিযুদ্বের জন্য সংবর্ধনা দেয়, ফিউশন ফাইভ ভাইজান তাকে নিয়ে পোষ্ট দেয়, কিছু লোকের উপর তার জিদ আছে বলে।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ২:২৭
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: মুক্তিযুদ্ধকালীন প্রবাসী সরকারের বৈধ পরিচয়পত্র আল মাহমুদের আছে, এরপরও তিনি যদি নিজেকে মুক্তিযোদ্ধা দাবি না করেন, সেটা তার বদান্যতা।
আমি শুধু প্রতিবাদ করে গেলাম একাত্তরের একজন মুক্তিযোদ্ধার জন্য। আওয়ামী উজবুকরা হামলে পড়লেও এতে আমার কোনো গ্লানি নেই।
১৩| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ২:০৭
এরশাদ বাদশা বলেছেন: যদি পারেন, আপনার ব্লগ ভিজিটরদের একটা তালিকা দিয়েন আজ রাইতেই।
বলতে ভুলে গেছিলাম। মাইনাস দিছি।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ২:২৭
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: কেউ মাইনাস দিলে তালিকা তুলে দেওয়া তো নাবালকদের কাজ।
আপনি মাইনাস দিছেন- এতে আমি আনন্দিত।
১৪| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ২:০৮
লড়াকু বলেছেন: কানা-বাবা বলেছেন:
রসিক দিলকা জ্বালা, ও মগবাজারওয়ালা
দলে বড় জ্বালারে, ও মগবাজারওয়ালা।
১৫| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ২:০৮
এরশাদ বাদশা বলেছেন: আপনার লোকালটক নিকটিকে মিস্করি!!
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ২:২৯
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: আমি এখন আর মিস করি না।
১৬| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ২:১৩
ও.জামান বলেছেন: রাহা বলেছেন: আল মাহমুদ এর কবিতা কিংবা তার মুক্তিযুদ্ধাকালীন সময়ের ভূমিকা খাটো করে দেখার কোন অবকাশ নেই । তবে অনেক বীর মুক্তিযোদ্ধাদের মতন কবি আল মাহমুদ এরও মুক্তিযুদ্ধ পরবর্তিকালীন ভূমিকা অবশ্যই প্রশ্নবিদ্ধ করে ।
সহমত। তাঁর বর্তমান রাজনৈতিক অবস্থান এবং কারা এর পেছনে দায়ী সেটা নিয়ে তর্ক বিতর্ক হতে পারে কিস্তু তাঁর মুক্তিযোদ্ধা পরিচয় নিয়ে কোন বিতর্ক হতে পারে না।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ২:২৯
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: আমিও এই সামান্য কথাটাই বলতে চেয়েছি।
১৭| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ২:১৩
একলব্যের পুনর্জন্ম বলেছেন: সব কমেন্ট নেগেটিভ । অথচ কত কত প্লাস । গবেষণার ব্যাপার ।
মাইনাস একটা বাড়ায়া দিয়া গেলাম ।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ২:৩০
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: কলকাতার একজনকে পাইছি ভালো হৈছে। আচ্ছা আপনি বলেন, কলকাতায় কি আওয়ামী লীগপন্থী অনেকে মৌজমাস্তি করে কাটায়নি যুদ্ধকালে?
১৮| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ২:১৪
ফালতু মিয়া বলেছেন: যার যা প্রাপ্য, সেটা তাকে দিতে হবে।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ২:৩০
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: সেটাই।
১৯| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ২:১৮
মেঘ বলেছেন: সোনালী কাবিনের আল মাহমুদের জন্য শুধুই করুণা। করুণা ফিউশন ফাইভ নামধারী ব্লগারের জন্য ও। কারো অপকর্মের সাথের তুলনা আরেকজনের ঘৃণ্য কাজকে বৈধ করে না।
৭১ এ ভারতে কোন প্রকৃত লীগার মৌজ করেছিলো জানতে পারি?
একজন তাজউদ্দীন যে জীবন যাপন করেছেন ৭১ এ, এক মুক্তির গানের দল যেভাবে চলেছে ট্রাকে করে লোকালয় থেকে লোকালয়ে কি নির্বিকারভাবে তাদের সব কর্মকে খাটো করে ফেলেন জেনারালাইজেশন করে ভাবতে অবাক লাগে।
আপনাকে জ্ঞানপাপী মূর্খ সুবিধাবাদী বলা ছাড়া আমার আর কিছু করার নেই। স্রষ্টা আপনার মনের চোখ খুলে দিন।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ২:৩৫
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: সোনালী কাবিন শুধু, একাত্তরের আল মাহমুদের জন্যও করুণা হয় আমার। কি লোক কী হয়ে গেলেন এখন? প্রকৃত লীগার আবার কি? তাজউদ্দিন বা এই মানের নেতাদের নিয়ে কেউ কখনো প্রশ্ন তোলেনি। তুললে তখন আমি এর চাইতে জঘন্যভাবে প্রতিবাদ করবো। জেনারালাইজেশন আমি করিনি, করছে কারা সেটা আপনি জানেন। আল মাহমুদ পরিবার-পরিজন ছাড়াই যুদ্ধকালে কলকাতায় গিয়ে আশ্রয় নিয়েছিলেন, সেখানে জনমত গঠনে উদ্যোগী ভূমিকা নিয়েছিলেন- এই তথ্য কারা মুছে ফেলতে চায়? কারা তার একাত্তরের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তোলে? আপনি নিজে বিচার করে দেখুন।
২০| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ২:২০
বুদ্ধিজিবী বলেছেন: ++++++++
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ২:৩৫
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: ধন্যবাদ।
২১| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ২:২২
গোঁপা বলেছেন: আল মাহমুদের এমনকি অভাব পড়লো যে জামাতের হর্ণ হোতে হলো ?
দেশ স্বাধীন হবার পর বঙ্গবন্ধুইতো তাঁকে বাংলা একাডেমির চাকরিটা দিল ।
তাঁর রাজনৈতিক জীবন হচ্ছে জাসদ এবং জামাত ।
কবি সম্ভবত তাঁর পূর্ব পুরুষ ফররুখ আহমদ ও গোলাম মোস্তফার পরিনতি ভুলিয়া গেছেন !
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ২:৩৮
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: আমিও মাঝে মাঝে ভাবি যে, এই লোককে কেন জামায়াতি-মৌলবাদীদের কাছে গিয়ে আশ্রয় নিতে হল। অবশ্য তার প্রাপ্য শাস্তিও তিনি ঠিকই পেয়েছেন বলে আমার মনে হয়। তার ওপর আজ গেলেন জামাতিদের সংবর্ধনায়। এইগুলো খুবই দুঃখজনক।
২২| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ২:২৪
লড়াকু বলেছেন: লুকালের নিজের নিক থেকে প্লাস দেয়ার স্বভাবটা আর গেলো না।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ২:৩৮
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: প্লাস-মাইনাস নিয়ে আমি ভাবি না। এর তেমন কোনো গুরুত্ব নেই।
২৩| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ২:২৬
মনির হাসান বলেছেন: হতাশ হইলাম ।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ২:৪০
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: ভাববেন না যে, আমি জামাতিদের পক্ষে ওকালতি করছি। আমার কথা সিম্পল- এখন আল মাহমুদ ঘৃণ্য হতে পারেন, কিন্তু একাত্তরে এই লোক নিজের পরিবার-পরিজন ফেলে কলকাতায় গিয়ে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে ভূমিকা রেখেছিলেন। শুধুমাত্র ওই সময়ের সম্মানটুকু তাকে দিতে চাই। এর পরে নয়।
২৪| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ২:৩৩
'লেনিন' বলেছেন: প্লাস বা মাইনাস দিলাম না কিছুই। আল মাহমুক কবি হিসেবে ভালো এবং তা বিচার করার যোগ্যতা আমার নাই। কিন্তু রাজাকার এবং জামাতীদের সাথে তার পুরানো এই যোগাযোগে তাকে মুক্তিযোদ্ধা বলা হোক যুক্তিতে আপনার এই ধরণের লেখার জন্য ঘৃণা রেখে গেলাম।
তার মত ৭০এর দশকের পর ভোল পাল্টানো অন্যসব বক বাম রাজনীতিবিদ এবং বুদ্ধিজীবীদেরকে আমেরিকান প্যাট্রনাইজড অভিনেতা বাম বলে অনেকেই। যেমন, জানোয়ার জাহিদ, চিনি জাফর ইত্যাদি। তিনি মুক্তিযুদ্ধ করেছিলেন কিনা সেই প্রশ্ন এখানে অবান্তর।
জেনারেল জিয়াও জেড ফোর্সের প্রধান ছিলেন সক্রিয় মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারিদের একজন। স্বাধীনতার ঘোষণায় বিতর্কিত হলেও তার কণ্ঠে আহবান শোনা গিয়েছিলো এই ব্যাপারে কেউ দ্বিমত প্রকাশ করেনা। কিন্তু তিনিই মুক্তিযোদ্ধা অফিসারদের একে একে শেষ করে দিয়েছেন। আর গো.আ এর মতো রাজাকারশ্রেষ্ঠদেরকে আমদানী করে এনেছেন। নিজের স্থায়ীত্ব বাড়াতে(কিংবা বৈধতার জন্য) রাজাকারদের/উচ্ছ্বিষ্টদের দিয়ে দল গঠন করিয়েছেন। তার এসব কর্মকাণ্ড আজকের বাংলাদেশের পরিস্থিতিকে অনেক অনেক ঘোলাটে করে দিয়েছে।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ২:৪৩
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: কিন্তু রাজাকার এবং জামাতীদের সাথে তার পুরানো এই যোগাযোগে তাকে মুক্তিযোদ্ধা বলা হোক যুক্তিতে আপনার এই ধরণের লেখার জন্য ঘৃণা রেখে গেলাম।
এখানে একটি ভুল করলেন। আল মাহমুদ একাত্তরে কলকাতায় মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে জনমত সংগঠনে ভূমিকা রেখেছিলেন। এইজন্যই তিনি মুক্তিযোদ্ধা।
আপনার বাকি বক্তব্যের সঙ্গে একমত।
২৫| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ২:৩৪
গোঁপা বলেছেন: আল মাহমুদ তাঁর ধর্মবিশ্বাসের কাছাকাছি পেল জামাতে ইসলামকে ।
তাঁর ধর্মবিশ্বাস এতনিন্মমানের তিনি জামাত না করলে আমরা বুঝতেই পারতাম না ।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ২:৪৩
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: সেইটাই। একমত।
২৬| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ২:৩৫
একলব্যের পুনর্জন্ম বলেছেন: আপনি এত কিছু জানেন । কিন্তু এইবার ভুল করলেন !!
আমি ঢাকায় থাকি , আশৈশব । একদিন আসেন না ইউনিভার্সিটির দিকে - ডাকসু তে বিরিয়ানি খাওয়াবোনে --
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ২:৪৪
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: কিন্তু বিরিয়ানিতে বিষ দেবেন না- সেই গ্যারান্টি কে দেবে?
২৭| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ২:৩৭
হাম্বা বলেছেন: খালি ক্যাচাল করে, আমার কিন্তু শামসুর রহমান আর আলমাহমুদ দুজনের লেখাই খুব ভালো লাগে
আর বলদরা পুরান ফন্দি মানে ধর্ম আর ইতিহাস নিয়ে ব্যবসা আর রাজনীতি দুটোই বাদ দাও. বর্তমানের সমস্যারই কোন কুল কিনারা পাই না আর-
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ২:৪৫
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: তাদের লেখা নিয়ে তো কোনো প্রশ্ন নেই।
২৮| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ২:৩৮
এরশাদ বাদশা বলেছেন: ঠিক বলেছেন- জামাতের কাছ থেকে সংর্বধনা নিলেন বলে তার মুক্তিযোদ্ধা পরিচয়টি খাটো করে দেখা যায়না। কিন্তু তাহলে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চেয়ে মুখে ফেনা তুলছি আমরা, সেই বেজন্মাগুলোইতো এই সম্বর্ধনা দিচ্ছে। মানুষের চোখে ধুলো দেওয়ার জন্য।
ছুডুবেলায় পড়েছিলাম, স্বাধীনতা অর্জনের চাইতে রক্ষা করা কঠিন। সেই বাক্যটা বারবার মনে পড়ছে আজ।
আল মাহমুদরা যতোদিন জামাতকে বুকে আগলে রাখবেন, ফিউশন ফাইভরা যতোদিন সেটারে জায়েজ করে পোস্ট দিবেন, ততোদিন জামাত নিশ্চিন্তে এই দেশে রাজনীতি করে যেতে পারবে। আমিন। (যদিও আপনি বলেছেন, আপনি শুধু কবির মুক্তিযোদ্ধা পরিচয়টাই তুলে ধরতে চেয়েছেন। কিন্তু আপনার প্রকাশভঙ্গি জামাইত্যাদের পক্ষে গেছে বলেই মনে হলো)
বালেগ না হইয়াও মন্তব্য করিবার জন্য দুঃখিত!!
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ২:৪৯
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: দেখুন জামাতিদের কাছ থেকে আল মাহমুদের সংবর্ধনা গ্রহণ, মৌলবাদীদের সঙ্গে তার ঘনিষ্ঠতা- কোনোকিছুই সমর্থনযোগ্য নয়। আমি নিজেও এসবকে ঘৃণাই করি। কিন্তু একজন আল মাহমুদের একাত্তরের ভূমিকাকে- তা যতো ছোটই হোক না কেন, আপনি-আমি বা আত্মজীবনীপড়ুয়া কোনো নাবালক খারিজ করে দিতে পারে না। আমি মূলত এর প্রতিবাদ করতে চেয়েছি।
এই জামাতি বেজন্মাগুলোর সঙ্গে শেখ হাসিনা জোট করেছিলেন- এটাও আপনার নিশ্চয়ই মনে আছে।
২৯| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ২:৪৭
মেঘ বলেছেন: আমার বিচার খুব সোজা - বর্তমান আল মাহমুদের পোঁদে লাথি দিতে একবারও যেন আমরা না ভাবি, তার মুখে থুতু দিতেও আমি পিছপা হব না। সে অতীতে কি করছে না করছে সেটারে আমি...এর ...দিয়াও পুছি না। এগুলা জাতীয় গিরগিটি, এগুলারে সুন্দরবনের শূলো বনে ন্যাংটা করে ছ্যাঁচড়ানো দরকার। কারণ এগুলা আমাদের কবি পরিচয়কে জামাতীদের দিয়ে ধর্ষণ করতে একটুও পিছপা হয় নাই। আল মাহমুদ নামক খা.পু রে আমি নর্দমায় ফ্ল্যাশ করি।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ২:৫৪
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: সে অতীতে কি করছে না করছে সেটারে আমি...এর ...দিয়াও পুছি না।
আপনি এভাবে বলতে পারেন। সেটা আপনার অভিরুচি। কিন্তু আমি ভাবি যে, এইরকম তুচ্ছ তুচ্ছ মানুষের মিলিত সংগ্রামে আমার দেশের স্বাধীনতা এসেছিল। যেটা বেচে বেচে আমরা চার দশক ধরে খেয়েপরে চলছি। আমার দেশের মুক্তিযোদ্ধাদের যদি আমি শুধুমাত্র ওই সময়ের ভূমিকার জন্য সম্মান জানাতে না পারি, তাহলে সেটা আমার মনোবৈকল্য। আপনার ক্ষেত্রেই একই।
৩০| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ২:৫০
সরসিজ আলীম বলেছেন: লেখক বলেছেন:..যার যা প্রাপ্য, সেটা তাকে দিতে হবে- এটাই মূল কথা...
আল মাহমুদের যা প্রাপ্য জামাতীরা তা দিচ্ছে। আপনি খুশি হয়েছেন তো? যারা তাকে আস্তাকুঁড়ে ফেলার মনে করে, ঠিকই ফেলছে, ফেলবে।
লেখক বলেছেন:... নতুন বলে জানেন না হয়তো।...
নতুন বলে কি বোঝাতে চাইলেন, বুঝলাম না? লেখালেখিতে নতুন? না ব্লগে নতুন? কোনটা?
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ২:৫৬
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: সবদিক থেকেই আপনাকে নতুন বলেই মনে হচ্ছে। লেখালেখিতেও আপনার নাম শুনি নাই। তবে সেটা অপরাধ নয় নিশ্চয়ই।
৩১| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ২:৫৫
এরশাদ বাদশা বলেছেন: এই জামাতি বেজন্মাগুলোর সঙ্গে শেখ হাসিনা জোট করেছিলেন- এটাও আপনার নিশ্চয়ই মনে আছে।
একশবার মনে আছে। হাসিনার উপর সন্দেহ ছিলো আগে থেকেই। ক্ষমতার জন্য সে যেকোন কিছু্ই করতে পারে। কিন্তু যেকোন কিছু মানে খেলাফত মজলিসের মতো প্রায় অস্তিত্বহীন একটা জারজ রাজনৈতিক দলের সাথে জোট বাঁধার পর তার ক্ষমতালিপ্সা সম্পর্কে পরিষ্কার ধারনা পেয়ে গেছিলাম।
খালেদা আমার দুই চোক্ষের বিষ, হাসিনা তার চাইতেও কিছু বেশি।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ২:৫৯
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: মুজিব-জিয়া-এরশাদে'র পর এই দুই মহিলা দেশের সবচেয়ে বেশি ক্ষতি করেছেন। তার মধ্যে খালেদা যুদ্ধাপরাধীদের ঠাঁই দিয়েছিলেন এই বাংলাদেশের মন্ত্রিসভায়। তার ফলও তিনি পাচ্ছেন, আগামীতেও পাবেন। আমার মতো যারা নিরব ভোটার, তারা ওই স্পর্ধাকে সহজভাবে কখনোই নিইনি, নেবো না।
৩২| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ২:৫৯
'লেনিন' বলেছেন: ফিফা আপনার এই পোস্ট আর বিভিন্নজনের প্রত্যুত্তরে করা মন্তব্যতে আপনাকেই আগের চেয়ে নাবালেক লাগছে, কোনোরকম বায়াসনেস থেকে বলছিনা।
অথবা এমন হতে পারে ব্লগে ক্যাচাল(সত্যি ক্যাচাল বা আলু পোড়া ক্যাচাল ফলাফল ব্লগ হিট ইত্যাদি ইত্যাদি) লাগানোর জন্যই যে ফিউশন ফাইভ(লোকে বলে) অর্থাৎ পাঁচজনের বারোয়ারী ভূমিকায় আজ হয়তো কিঞ্চিৎ নাবালেগ কোনো ফিফা এই পোস্ট লিখেছেন। তবে যেটাই হোক নিচ্ছিদ্র ঘৃণা। এমন মুক্তিযোদ্ধাকে নিজেকেই গলায় দড়ি দিতে আহবান জানাবো আমি যে রাজাকারের কাছ থেকে স্বীকৃতি নিতে যায়। আর পরোক্ষ মুক্তিযোদ্ধা বলে কথিত আল মাহমুদের মুক্তযুদ্ধে ভূমিকা কেমন ছিলো আমি বা আমার প্রজন্মের কেউ তো আর দেখে আসেনি। কিন্তু আল-মাহমুদ, চিনি জাফর, জানোয়ার জাহিদ, শাহজাহান সিরাজ ইত্যাদি তথাকথিত বক-বামরা এইদেশের অনেক ক্ষতি করেছিলো এটাই মনে হয়।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৩:০৩
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: গলায় দড়ি দেওয়ার আহবানটা পরের কথা। আপনি তার একাত্তরের ভূমিকা স্বীকার করেন কিনা- সেটাই বলেন। তবে দুটো মন্তব্যে যতোদূর বুঝলাম, এই বিষয়ে আপনি মোটেও ওয়াকিবহাল না। বইপত্র পড়ুন, জানুন- তারপর না হয় এই বিষয়ে কথা হবে। তার আগ পর্যন্ত আমরা পিএইচপি বিষয়ক আলোচনায় সীমাবদ্ধ থাকি, কী বলেন?
৩৩| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৩:০৩
ঘোর বলেছেন: আল মাহমুদ আমার প্রিয় কবি। স্রেফ কবি হিসেবে।
ব্যক্তি শামসুর রাহমানের মতো আভিজাত্য কোনো কালেই তার মধ্যে ছিল না। আভিজাত্য শুধুমাত্র লেখায়। তবে সরাসরি আল মাহমুদকে দেখার পর আমার মনে হইসে, হালায় ৫টাকায় বাংলাদেশ বেইচা দিতে পারে।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৩:১১
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: এখন আসলেই আল মাহমুদকে এক ঘিনঘিনে মৌলবাদী কবি ছাড়া আর কিছুই মনে হয় না।
৩৪| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৩:০৭
মেঘ বলেছেন: ইল্লিরে মিলিত সংগ্রাম.......অভিরুচির.....য়েরে....াপ.....অভিরুচি ইয়েতে সান্ধাইয়া ঘুম পাড়ো। াউয়ার হইয়া চামচামি ভাল্লাগতাছে না এক্বেরে.......
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৩:১৩
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: হা হা হা। মেঘ, কিমুনাচেন? খুব উপভোগ কর্তেছি।
৩৫| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৩:১৩
এরশাদ বাদশা বলেছেন: তালিকাটা দিয়েন। আপনার কিছু আসে যায়না, কিন্তু আমার বড়োই দেখতে ইচ্ছা করতেছে
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৩:৩৯
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: বালিকাদের সব সাধ পূর্ণ করতে নেই।
৩৬| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৩:১৪
'লেনিন' বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনি তার একাত্তরের ভূমিকা স্বীকার করেন কিনা- সেটাই বলেন।
পিএইচপি'র আলোচনায় পরেই যাওয়া যাবে কারণ ওটা আমার আর আপনার কমন বিষয় না মনে হয়।
তার আগে আপনিই স্বীকার করে নিন আল-মাহমুদের উজ্জ্বল বিপ্লবী বাম ভূমিকাই ছিলো সিআইএর মদদে ভূয়া বাম হিসেবে। পরবর্তিতে সেই খোলস ভেঙে বেরিয়ে এসেছেন।
লাখো মুক্তিযোদ্ধার হন্তারক, মা-বোনের ইজ্জত লুটেরাদের কাছ থেকে যে পরোক্ষ মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি নিতে যায় তারজন্য পড়াশোনা করে আসতে হয়না। সে নিজেকে মুক্তিযোদ্ধা ভাবে তো?
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৩:৩৭
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: মুক্তিযুদ্ধে নানা মতের মানুষের সমাবেশ ঘটেছিল। সেখানে বাম-ডান-অতি বাম, অতি ডান- সব ধরনের মানুষেরই অংশগ্রহণ ছিল। সিআইএ কি কেজিবির মদদে আল মাহমুদ ভুয়া বাম ছিলেন কি ছিলেন না- সেটা তো পরের প্রশ্ন। প্রথম প্রশ্নের উত্তরটি আগে ভালোভাবে জেনে নিন। তার জন্য অবশ্যই আপনাকে বইপত্র পড়তে হবে। ইতিহাস জানতে হবে। ইংলিশ মিডিয়ামের বালিকাদের মতো করে হাস্যকর প্রশ্ন উত্থাপন করলে তো হবে না।
আর পিএইচপি এই কারণে যে, ওইটাতে বরং আপনি কিছুটা স্বচ্ছন্দ বোধ করবেন।
৩৭| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৩:১৬
'লেনিন' বলেছেন: ৩৩নং মন্তব্যে ঘোরকে সাধুবাদ আল মাহমুদের স্বরূপকে দু'লাইনে নিয়ে এসেছেন তার জন্য। আল মাহমুদ এক কথায় 'জ্ঞানপাপী', নীতিবিবর্জিত।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৩:৪০
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: আল মাহমুদ যে জ্ঞানপাপী- এই বিষয়ে আমিও একমত।
৩৮| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৩:২২
মৌ-মাছি বলেছেন: আল মাহমুদ এখন কর্মগুনে একজন রাজাকার। তিনি মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন এই গুন উল্লেখ করে তিনি বলেছেন তাই ইহা গুরুত্বপূর্ণ এটি বলার দিন শেষ। তাকে যথাযথ মুল্যায়ন করতে চাইলে আমরা বড়জোড় বলতে পারি সাবেক মুক্তিযোদ্ধা বর্তমানে কর্মগুনে রাজাকার কবি আল মাহমুদ।
একজন সাধু ধরেন কোন একসময় ডাকাত হয়ে গেল -- তার সাধু পরিচয় কি আর থাকবে। তার মূল পরিচয় হবে ডাকাত।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৩:৪১
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: এতো সরলীকরণ বোধহয় ঠিক না। এই তরিকায় অনেক রথি-মহারথিও উড়ে যাবেন নিশ্চিত।
৩৯| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৩:২৫
ধ্রুব তারা বলেছেন: ওনার এক লাইনের এক কবিতা/স্লোগান বাংলাদেশের এখন পর্যন্ত সবচাইতে বেশি পারিশ্রমিক প্রাপ্ত লেখা...৬৮০০০টাকা পেয়েছিলেন
'৬৮০০০ গ্রাম বাঁচলে এরশাদের বাংলাদেশ-ও বাঁচবে।' চমৎবার লাইন। উনি ৫০০০০-এর বিল করেছিলেন কিন্তু তাকে ৬৮০০০ দেওয়া হয়। বেচারা যদি গ্রামের সঠিক সংখ্যা (৮৫০০০) না জানার কারনে ১৭০০০ মিস করলেন।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৩:৪২
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: তাই নাকি? মজার ঘটনা তো! এরশাদ আমলের ঘটনা?
৪০| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৩:৪৫
ধ্রুব তারা বলেছেন: হুমমম। এরশাদের-ই শাসনামলের কাহিনী। তবে এখন এরশাদ শব্দটা বাদ দিয়ে স্লোগানটা দেওয়া হয়।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৩:৫৯
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: তা বটে!
৪১| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৩:৪৬
'লেনিন' বলেছেন: প্রথম প্রশ্নের উত্তরটি আগে ভালোভাবে জেনে নিন। তার জন্য অবশ্যই আপনাকে বইপত্র পড়তে হবে। ইতিহাস জানতে হবে।
জানা আছে বৈকি। কিন্তু প্রথম মন্তব্যেই বলে দিয়েছি ওটা তার বর্তমানকেই বেশি প্রোজ্বল করে। ব্লগের হিটম্যান হওয়াই আসল উদ্দেশ্য করে নিয়েছেন যখন তখন ছলা-কলা তো করবেনই। কী লাভ ভ্রাতা?
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ ভোর ৪:০২
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: ছলাকলা করলাম কৈ? আমার পোস্টের বক্তব্য একরকম, আর আপনি সেই ঘন্টাদুয়েক ধৈরা ওইদিকে না গিয়া শিবের গীত গাইতেছেন।
যা হোক, এখন থিকা এইগুলা বাদ দিয়া আপনার মতো ক্যাসপারস্কাই'র ক্র্যাক পুস্টামু। সেইটাই ভালো।
৪২| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৩:৪৭
অচেনা সৈকত বলেছেন: পোস্ট পড়ে চরম হতাশ।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ ভোর ৪:০৬
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: আপনি অবশ্য ঘোর আওয়ামী লীগ সমর্থক। আপনার এই অবস্থান আমার ভালো লাগে। কারণ আপনি এই বিষয়ে স্পষ্ট। ফলে এই লেখা আপনাকে যারপরনাই হতাশ করবে- এ বলাই বাহূল্য।
তবে একটা কথা মনে রাখবেন, হয় আপনি, নয়তো আমি- দুজনের কেউই না কেউ নিদারুণ মানসিক বৈকল্যের শিকার। এই জাতি তার বীরদের শ্রদ্ধা করতে জানে না। এই জাতির ওপর গজব নামা দরকার।
৪৩| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ ভোর ৪:০৭
আকাশদেখি বলেছেন: drobo tarar tottho dewar jonno dhonnobad.
kobi hisebe take ebng shamsor rahman dojonkei amar valo lage....
bt al mahamod tar ei kholos daka jibon take ami lhov-e grina kori.
j din sonlam tini jamati der songbordona nite jassen sedin to ar-o koyekdhap nicheneme gel...
৪৪| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ ভোর ৪:১০
আকাশদেখি বলেছেন: আমার আগের টা মুছে দিন
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ ভোর ৪:১৭
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: মুছে দিলাম।
৪৫| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ ভোর ৪:১৩
'লেনিন' বলেছেন: যা হোক, এখন থিকা এইগুলা বাদ দিয়া আপনার মতো ক্যাসপারস্কাই'র ক্র্যাক পুস্টামু। সেইটাই ভালো।
সারা ইন্টারনেট ঘাইটা আমার একটা ক্র্যাক পোস্ট খুঁইজা বাইর করেন মি: বালেগ। গবেষণায় তো আপনার কমতি নাই। যাইহোক মাপা হয়ে গেলো আরকি।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ ভোর ৪:১৭
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: হে হে হে....
৪৬| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ ভোর ৪:৩০
চাষী বলেছেন: আল মাহমুদ যদি মুক্তিযোদ্ধা না হন তাহলে তাজুদ্দিন, সৈয়দ নজরুল এরাও মুক্তিযোদ্ধা নন।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ ভোর ৪:৩৫
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: এভাবে বিচার করা ঠিক হবে না। আল মাহমুদ তার সীমিত গণ্ডির মধ্যে অবশ্যই মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে কাজ করেছেন। তবে তাজউদ্দিন, সৈয়দ নজরুল ইসলাম- এরা যা করেছেন, সারা জাতি চাইলেও তাদের ঋণ শোধ করতে পারবে না।
৪৭| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ ভোর ৪:৪১
মেজো ছেলে বলেছেন:
এ লেখাটির কোন গন্তব্য নেই
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ ভোর ৪:৫৬
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: কথা সত্য।
৪৮| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ ভোর ৪:৪৫
ফকির ইলিয়াস বলেছেন: প্রিয় ফিফা ,
অষ্টম শ্রেণী পাস একজন আল মাহমুদ মহান মুক্তিসমহগ্রামের
সময় কলকাতা ঘিয়েছিলেন, সেটা ছিল অনেক বাঙালীর মতোই
ভালো খবর।
আল মাহমুদ আজন্মই সুবিধাবাদী মানুষ। সে সময়ও সুবিধার চাদর
খুঁজতে তিনি কলকাতা গিয়েছিলেন।
তার সাধ্য মতো কাজ ও করেছেন !
কিন্তু মুক্তির জন্য যে সংগ্রাম , এই প্রকৃত সড়কে তিনি ছিলেন কোন
আদলে ?
তা ভাবা দরকার।
স্বাধীনতার পর নবমুক্তির বাণী সম্বলিত দৈনিক গণকন্ঠ এর সম্পাদক ছিলেন তিনি।
এটি ছিল জাসদের মুখপত্র।
জাসদের সমাজতান্ত্রিক নীতি ভ্রান্ত দিকনির্দেশনার কারণে মুখ থুবড়ে পড়ে।
এর পর জাসদপন্থীরা দুইভাগে বিভক্ত হয়ে যান।
এক- ডানপন্থী তমদ্দুনবাদী আর দুই- মহান মুক্তিযুদ্ধের মূলধারাপন্থী।
আল মাহমুদ প্রথমটায় মিলিত হন।
এরপর তিনি ক্রমশঃজিয়া- এরশাদের সামরিক জান্তাপনাকে সমর্থন করেন।
এরশাদের রাজকবি হন।
একটাকায় গুলশানে বাড়ী পান।
এগুলো তার সুবিধাবাদের উদাহরণ।
যার মূল লক্ষ্য ছিল ভোগ, এবং তা অবৈধশক্তিকে সমর্থন করে- মাহমুদ
তা হাসিল করতে সমর্থ হন।
মাহমুদ সেই ব্যক্তি, যিনি টাকার জন্য খুব সহজে ব্যক্তিত্ব বিসর্জন দিতে পারেন। তা তিনি অনেকবার করেছেন।
কবি হিসেবে , তিনি স্মরণীয় থাকবেন, সন্দেহ নেই।
কিন্তু যে কবি গণমানুষের মৌলিক চেতনার পক্ষে দাঁড়াতে ভয় পান , কিংবা
দাঁড়িয়ে নিজের স্বার্থ খুঁজেন- তার সৎসাহস তো প্রশ্নবিদ্ধ থাকবেই।
তিনি জামাতের কাছ থেকে পদক নিয়ে , শহীদের রক্ত- মা বোনের ইজ্জতের সাথে বেঈমানী করেছেন।
প্রিয় ফি ফা ,
আপনি তার একটা কবিতা কী দেখাতে পারবেন, যা শামসুর রাহমানের
আসাদের শার্ট, নূর হোসেন, স্বাধীনতা তুমি - এর সমতুল্য ????
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ ভোর ৪:৫৬
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: অনেকের মতোই আপনিও বোধহয় ভুল বুঝলেন বা পোস্টের মূল ব্ক্তব্যটা বোঝাতে ব্যর্থ হয়েছি। খানিকটা অভিযোগের সুর দেখা গেলেও আপনিও আল মাহমুদের একাত্তরের ভূমিকাকে উড়িয়ে দেননি- এটা ভালো লাগল। আল মাহমুদের জন্য আমার যদি কিছুটা পক্ষপাত থেকে থাকে, তা শুধুমাত্র ওই একাত্তরের ভূমিকাটুকুর জন্য, ভালোলাগার সেই রেশ টেনেটুনে বড়জোর গণকণ্ঠ সময়কাল পর্যন্ত আনা যায়। তবে, এটা স্পষ্ট করে বলতে পারি, পঁচাত্তরের পর থেকে এখন পর্যন্ত আল মাহমুদের কোনো কর্মকান্ডই গ্রহণযোগ্য নয়। বরং তার জন্য করুণা হয়। বিশেষ করে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে জামাতিদের কাছ থেকে সংবর্ধনা নেওয়ার ঘটনা আমাকে খুবই পীড়িত করেছে। আমি কয়েকদিন আগে এটা নিয়ে লিখেছিও। এই পুরো সময়টায় আল মাহমুদকে আমরা স্পষ্টতই একজন সুবিধাবাদী ও মৌলবাদী হিসেবে দেখেছি আগাগোড়া।
আপনার মোটামুটি সব বক্তব্যেই একমত - তবে আল মাহমুদ যেমন এরশাদের সুবিধাভোগী, শামসুর রাহমানও কিন্তু তেমনই সুবিধা নিয়েছেন। এ নিয়ে আপনাদের কখনোই উচ্চকণ্ঠ হতে দেখি না।
৪৯| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ ভোর ৫:২৩
নীজর্ন বলেছেন: এই জামাতি বেজন্মাগুলোর সঙ্গে শেখ হাসিনা জোট করেছিলেন- এটাও আপনার নিশ্চয়ই মনে আছে।
একশবার মনে আছে। হাসিনার উপর সন্দেহ ছিলো আগে থেকেই। ক্ষমতার জন্য সে যেকোন কিছু্ই করতে পারে। কিন্তু যেকোন কিছু মানে খেলাফত মজলিসের মতো প্রায় অস্তিত্বহীন একটা জারজ রাজনৈতিক দলের সাথে জোট বাঁধার পর তার ক্ষমতালিপ্সা সম্পর্কে পরিষ্কার ধারনা পেয়ে গেছিলাম।
খালেদা আমার দুই চোক্ষের বিষ, হাসিনা তার চাইতেও কিছু বেশি। আল মাহমুদ যেমন এরশাদের সুবিধাভোগী, শামসুর রাহমানও কিন্তু তেমনই সুবিধা নিয়েছেন। এ নিয়ে আপনাদের কখনোই উচ্চকণ্ঠ হতে দেখি না।
৫০| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ ভোর ৬:২১
বিডি আইডল বলেছেন: মুশতারি শফীর একটা বই পড়েছিলাম...সম্ভবত: একাত্তরের ডাইরি..লেখিকা দেশ থেকে উদ্বাস্তু হয়ে ভারতে যাওয়া এবং সেখানকার আওয়ামী লীগ নেতাদের মদ-নারীতে ডুবে থাকা নিয়ে অনেক গুলো বিষয় এসেছিল সে বইয়ে...
শামসুর রহমান আর আল মাহমুদ..! ব্লগ পয়গম্বর ইতিহাসবিদরা তো এখন জিয়াকেও রাজাকার বানিয়ে ফেলেছে প্রায়!!
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:২২
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: মুশতারী শফী মুক্তিযুদ্ধে তার স্বামীকে হারিয়েছিলেন। পুত্রকেও সম্ভবত।
৫১| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ৭:১৭
অচেনা সৈকত বলেছেন: ফিফা@ আমি আওয়ামী লীগের ঘোর সমর্থক, আপনার এই বক্তব্যে আমার আপত্তি আছে। বলতে পারেন, আমি বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগের সমর্থক যার অস্তিত্বই এখন দেশ থেকে মুছে গেছে। দোষ শুধু আওয়ামী লীগের নয়, দেশের রাজনীতিই কলুষিত হয়ে গেছে। নগর পুড়িলে দেবালয় এড়ায় না, সেটা জানি তবে প্রচলিত রাজনৈতিক সংস্কৃতির সাথে আপোষ করা আমার পক্ষে মোটেও সম্ভব না। পরিষ্কার হল কি?
আল মাহমুদ ৭১ এ কি করেছিলেন সেটা সম্পর্কে আমার ধারণা পরিষ্কার। সেটুকু অথবা তার চেয়েও বেশী দেশের জন্য অনেকেই করেছেন। সেটাকে স্বীকৃতি দিতে আপত্তি নেই তবে তিনি এখন যা করছেন সেটাকে আপনি নিজেও ঘৃনাই করেন। আর আল মাহমুদকে মুক্তিযোদ্ধা খেতাব দেয়ারও কোন কারণ নেই।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:২২
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: তাহলে ঢালাওভাবে ঘোর সমর্থক বলাটা ঠিক হয়নি আমার। আর আমার নিজেরও ধারণা, একাত্তরে আল মাহমুদ হয়তো খুব সামান্যই কাজ করেছেন মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে। কিন্তু তাকে উড়িয়ে দেওয়াটা আমার ভালো লাগেনি। এইগুলো খুব খারাপ সংস্কৃতি।
৫২| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ৭:৪৫
লালসালু বলেছেন: বাংলাদেশে অনেক রাজাকার আছে যারা পরবর্তীতে আঃকীগ করেছে। এমপি মন্ত্রীও হয়েছে। এর ঠিক উলটা কাজ করলেন আল-মাহমুদ। মুক্তিযুদ্ধের পরে তিনি বামদের পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন। এখন তিনি চরম ডান। আর কত পল্টি দিবেন??? কবিদের অবশ্য পল্টি না দিলে অথবা কোন দলের ছায়ায় না থাকলে লাভ হয় না। বর্তমান যুগের সব দেশী কবিই দলবাজী করেন, না হলে ওনার পরিচিত বাড়ে না।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:২৪
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: কবিদের অবশ্য পল্টি না দিলে অথবা কোন দলের ছায়ায় না থাকলে লাভ হয় না। কথা সত্য। সেজন্যই বোধহয় আল মাহমুদ জামাতিদের দিকে ঝুঁকেছেন।
৫৩| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ৮:০২
বিদ্রোহী রণ ক্লান্ত বলেছেন: আল-মাহমুদরে নিয়া বাচ্চা বাকশালীগুলার কি তর্জন গর্জন শুরু হইছে দেখেন| একজন মুক্তি যোদ্বা জামাতীগো দলে ভিরছে বা তাগো কোন অনুষ্ঠানে গেছে সেটা আসল দু:খ নয়, আসল দু:খ হইলো মুক্তি যুদ্ব নিয়া আম্লীগের মনোপলি ব্যাবসায় জামাতও এখন ভাগ বসাইছে....।
স্বাধীন দেশে বীর মুক্তিযোদ্বা সেক্টর কমান্ডার জলিলকে নির্যাতন করে আম্লীগের যাত্রা শুরু, গ্যা;ষ্টার শেখ মনির যোগ্য পুত্র তাপসের উপড় আক্রমন নাটকের অ;শ হিসাবে বীর উত্তম মুক্তিযোদ্বা স্বপনকে রিমান্ডে নিয়ে দিনের পর দিন নির্যাতন শেষে বিনা বিচারে জেলে পুরে রাখা নিয়ে এই বাচ্চা বাকশালীগুলার কোন মাথা ব্যাথা নাই..........!!!!
৭১ এ যুদ্বের সময় পুরা ঢাকা শহর ফাকা করে দিয়ে আম্লীগের সব নেতা কোলকাতা গিয়ে সুরা ও সাকী নিয়ে মৌজ-মাস্তিতে ব্যাস্ত ছিল আর নীজের জীবনের মায়া ত্যাগ করে এই স্বপন ঢাকা শহরে পাকিদের কে নাস্তা-নাবুদ করে ছেড়েছিল|
তাপস আজ এম.পি আর মুক্তিযোদ্বা স্বপন আজ কারাগারের নির্জন সেলে|
আম্লীগের মুখে মুক্তিযুদ্বাদের নিয়ে কিছু শুনলে ওদের মুখে চেনাইয়া দিতে মন চায়|
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:২৫
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: গ্যাংস্টার মনির পুত্র তাপস আজ এমপি আর বীর মুক্তিযোদ্ধা স্বপন আজ কারাগারের নির্জন সেলে, তাও কনক্রিট কোনো অভিযোগ ছাড়াই। এই হল বাংলাদেশের বাস্তবতা। আরো করুণ বাস্তবতা হল, এই বিষয়ে দুকথা বলার জন্যও আমাদের বিবেক কখনো জেগে ওঠে না।
৫৪| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ৮:৩৭
হাসান শহীদ ফেরদৌস বলেছেন: এক কাজ করেন। আল মাহ মুদের নিজের বই থেকে একটু বানী তুলে দেন, যুদ্ধের ৯ মাস উনি জনমত সংগঠনের জন্য কি কি কাজ করেছেন, কার কার সাথে এ নিয়ে কথা বলেছেন, কতটুকু সক্রিয় ছিলেন। ১৯৭১ এ মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে তার ২/১ টা কবিতাও তুলে ধরতে পারেন।
আপনার অনেক লেখাই আমার পছন্দ, পছন্দের লেখককে মাইনাস দিতে মন চায় নি, তাই আপনাকে নয়, লেখাটাকে মাইনাস দিলাম।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:২৫
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: আমাদের সমাজে ভিন্নমত সহ্য করা হয় না। আল মাহমুদকে মুক্তিযোদ্ধা প্রমাণের জন্য বাণী-টাণী, গেরামে বসে লেখা কবিতা-টবিতা তুলে দেওয়ার দরকার তো নেই। আওয়ামী লীগ সরকারই তাকে মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি দিয়ে গেছে। এই সরকারে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পরেই সবচেয়ে ক্ষমতাবান যিনি, যুদ্ধের প্রায় পুরোটা সময় সেই এইচটি ইমামের সঙ্গেই ছিলেন আল মাহমুদ। আর কী লাগে, বলুন?
৫৫| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ৯:১৩
রাসেল ( ........) বলেছেন: বিষয়টা ভীষণ রকম দুঃখজনক। নজর কাড়বার জন্য এইরকম উতলা হয়ে সব খুলে দাঁড়ানোর মানে হয় না রাস্তায়।
একবার বয়েস বেড়ে গেলে বেশ্যার দাম পড়ে যায়, তখন তাকে মাসীর ভুমিকায় চলে যেতে হয়।
ফিউশনের মনে হয় মাসী হওয়ার সময় হইছে।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:২৬
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: এই জায়গা থেকে রাসেলকে আমরা মাসীকূলশিরোমনি উপাধি দিতে পারি। ভবিষ্যৎ মাসী হওনেওয়ালাদের জন্য রাসেল নিশ্চয়ই এক অনুকরণীয় উদাহরণ।
৫৬| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ৯:৪০
কৌশিক বলেছেন: শিরোনামের বালেগ শব্দটা পছন্দ হয় নাই। তবে এটা একটা খুবই জটিল বিতর্ক - আমি তার কবিতা পছন্দ করি, তার মুক্তিযুদ্ধের ভূমিকা নিয়ে তেমন গর্ব করার মত কিছু পাই না, বর্তমানে তার জামাত লেজুরবৃত্তি নিয়ে তার প্রতি ঘৃনাবোধ করি।
হুমায়ুন আজাদ তার নির্বাচিত কবিতা সংকলনে সবচেয়ে পছন্দসই এক্সপ্রেশন দিয়েছিলেন। সময় পেলে খুঁজে লাইন কটা আপনাকে জানাবো।
(শিরোনামটা সংশোধনের অনুরোধ জানাই, রাসেলের মন্তব্যের উগ্রতাও পরিতাজ্য)।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:২৬
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: আমি মানসিক প্রাপ্তবয়স্কতা অর্থে বালেগ শব্দটি ব্যবহার করেছিলাম। বালেগ শব্দটির বদলে কি 'প্রাপ্তবয়স্ক' ব্যবহার করলে অধিক শোভন দেখায়? তাহলে বদলে দিই, কী বলেন?
৫৭| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ৯:৫৫
রাসেল ( ........) বলেছেন: কৌশিক উগ্রতার বিষয় না এইটা। এইটা অযথা লাইম লাইটে থাকবার অপচেষ্টার বিরুদ্ধে বক্তব্য।
একটা সময় উপলব্ধি করা ভালো বিভিন্ন জায়গায় লিপ স্টিক লাগাইলেই সবাই আকর্ষিত হয় না।
তখন মাসীর ভুমিকায় চলে যাওয়া ভালো।
৫৮| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ৯:৫৯
ইসানুর বলেছেন: পড়লাম।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:২৭
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: ধন্যবাদ।
৫৯| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:০২
ইসানুর বলেছেন: পোস্টটি ৩৮ জনের ভাল লেগেছে, ২০ জনের ভাল লাগেনি।
৬০| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:১০
কৌশিক বলেছেন: অযথা লাইম লাইট বিষয়টা আসলে বিভিন্ন রকমের অনুধাবনের হতে পারে, যেমন তোমার এই অপচেষ্টার বিরুদ্ধে বক্তব্য বলে যা বলেছো সেটাও একধরণের লাইমলাইটের থাকার অপচেষ্টা বলে কেউ অনুধাবন করতে পারে....যদিও আমি জানি তুমি সেটা করো না। ফিউশন তার দৃষ্টিতে যা অপচেষ্টা বলে প্রতীয়মান তার বিরুদ্ধে তেমনতর বক্তব্যই উপস্থাপন করেছে। দুটো ঘটনা একই রকম লাগতেছে।
আমার মনে হয় ফিউশনের এরিয়া অব ইন্ট্যারেস্ট এত বৈচিত্রপূর্ণ - উদাহারণসরূপ পেছনের বেশ কয়েকটা পোস্টে ব্লগ রিভিউ - যারমধ্যে এমন কিছু ব্লগ যা অনালোচিত ছিলো, ফটো-ফিউশন, স্পর্শকাতর জাতীয় বিষয়কে তুলে ধরা, অসাধু রাজনীতি নিয়ে ব্যাঙ্গ এসবই অত্যন্ত তারুণ্যদৃপ্ত বিষয় এবং সাধারণ মনযোগের পছন্দসিক। ফলে তার রিসোর্স ফুরিয়ে যায়নি, কিছু বিষয়ের ভিন্নতা পরিলক্ষিত হতে পারে - এই যা।
৬১| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:১৩
রাজর্ষী বলেছেন: আল মাহমুদের কিছু কবিতা ভাল। আর তিনি নিজেই নিজের মুক্তিযোদ্ধা পরিচয়কে টয়লেটে ফ্লাশ করে দিয়েছে জামাতে যোদ দিয়ে। আর এখন আ. জেবতিক তাকে খারিজ করলেই বা কি আর আপনে তাকে মুক্তিযোদ্ধা বইলা ব্লগে কান্দাকাটি করলেই বা কি। উনি তো এই মুক্তিযুদ্ধা/টুদ্ধা আর পুছে না। আর জামাত তারে পাইয়া ধর্মের বড়ির লগের মুক্তিযুদ্ধের ফ্লেভার দিয়ে বেচতাসে।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:২৭
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: জামাত তারে পাইয়া ধর্মের বড়ির লগের মুক্তিযুদ্ধের ফ্লেভার দিয়ে বেচতাসে।
সহমত। দুঃখজনক।
৬২| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:২২
রোবোট বলেছেন: ১। যারা ৭১এ যুদ্ধ না করে খেতাব পেয়েছেন, সেটার নিন্দা হয়েছে। উদাহরণ: শেখ কামাল, নুর চৌধুরী
২। আল মাহমুদ ৭১এ যুদ্ধ না করে মুক্তিযুদ্ধ করেননি। রফিক আজাদের মত অস্ত্র না ধরলেও তর্কের খাতিরে সৈ্যদ আলী আহসানকেও মুক্তিযোদ্ধা বলা যায়। সেটা কি আল মাহামুদকে বলা যায়? হাসান শহীদ ফেরদৌসের মত করে বলছি, "আল মাহ মুদের নিজের বই থেকে একটু বানী তুলে দেন, যুদ্ধের ৯ মাস উনি জনমত সংগঠনের জন্য কি কি কাজ করেছেন, কার কার সাথে এ নিয়ে কথা বলেছেন, কতটুকু সক্রিয় ছিলেন।"
৩। আওয়ামী লীগের কোন কোন নেতা কলকাতায় আরাম আয়েশে দিন কাটিয়েছেন একটু উদাহরণ/দলিল/প্রমাণ দিলে ভালো হয়। কোন ব্যতিক্রম থাকলে তাও উল্লেখ করবেন আশা করি।
৪। জেবতিকের পোস্টে শামসুর রাহমানকে মুক্তিযোদ্ধা বলা হয়েছে কি?
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:২৯
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: রোবোটের সচরাচর যা স্বভাব, মাছরাঙ্গার মতো, ওপর থেকে একটু ঠোকর দিয়ে শিকার ধরে নেওয়ার চেষ্টা, সেটা যথারীতি এই মন্তব্যেও দেখা গেল। অল্প জ্ঞান নিয়ে পোস্টের সঙ্গে অপ্রাসঙ্গিক কিছু বিষয় হাজির করার চেষ্টা দেখে আমার দুঃখই লাগছে।
১. শেখ কামাল যুদ্ধ করেননি, কে বলল আপনাকে? তিনি ওসমানীর এডিসি ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধে শেখ কামালের অবদান অবশ্যই আছে। নূর চৌধূরীরও।
২. যুদ্ধে সবাই অস্ত্র ধরে না। তাজউদ্দিন অস্ত্র ধরেছিলেন? সৈয়দ নজরুল কিংবা মনসুর আলী? এমআর আখতার মুকুল কিংবা শাহীন সামাদ? তাদের কি আপনি অ-মুক্তিযোদ্ধা বলবেন। আর শোনেন, সৈয়দ আলী আহসানকে তার ঘোরতর শত্রুও মুক্তিযুদ্ধের ভূমিকার জন্য আলাদা চোখে দেখে। আপনি তো মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে কিছুই বোধহয় জানেন না।
৩. কলকাতায় আরাম-আয়েশে দিনকাটানো আওয়ামী লীগের নেতাদের নাম জানতে হলে বই পড়ুন, পড়াশোনা করুন। ওপরে একজন মুশতারী শফির বইয়ের উদাহরণ দিয়েছেন। নাম শুনেছেন মুশতারী শফির?
৪. জেবতিকের পোস্টে শামসুর রাহমানকে মুক্তিযোদ্ধা দাবি করা হয়েছে- এমন কোনো কথা কি এই পোস্টে আছে?
৬৩| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:৩১
মুক্ত বয়ান বলেছেন: জন্ম '৭১ এর পর হওয়ার তার মুক্তিযুদ্ধকালীন কর্মকান্ড নিয়ে প্রশ্ন না তুলে শুধুমাত্র জামাতি'দের কাছ থেকে স্বীকৃতি নেওয়ার জন্যে হলেও আল মাহমুদ সাহেব ধিকৃত।
সজ্ঞানে মাইনাস।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:২৯
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: জামাতি'দের কাছ থেকে স্বীকৃতি নেওয়ার জন্যে হলেও আল মাহমুদ সাহেব ধিকৃত।
সহমত।
৬৪| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:৩৯
শেখ আমিনুল ইসলাম বলেছেন: কবি আল মাহমুদকে আমি শ্রদ্ধা করি, ভালো বাসি। ব্যাক্তি আল মাহমুদ সম্পর্কে আমার কিছু বলার নাই।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:৩০
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: ধন্যবাদ।
৬৫| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:৫৫
রাসেল ( ........) বলেছেন: ওকে তুমি যখন বলছো তখন সেইটাই মেনে নিলাম।
৬৬| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:৫৮
ফারুক চৌধু্রী বলেছেন: যে কিনা রাজাকারদের কাছে নিজেকে বিক্রি করে সে পুর্বে কি ছিল সেটা বুঝতে ইতিহাস ঘাটতে মঞ্ছাইছে না ।
মাইনাস দিছি
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:৩০
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: ওই মাইনাস পর্যন্তই আপনার দৌড় সীমাবদ্ধ দেখে হতাশ হলাম।
৬৭| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:৫৯
অচন্দ্রচেতন বলেছেন: আজব যুক্তি দেখাইলেন ...
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:৩১
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: একটু ডিটেইলে বলেন।
৬৮| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:১৮
সাগর ঢাকা বলেছেন: একবার বয়েস বেড়ে গেলে বেশ্যার দাম পড়ে যায়, তখন তাকে মাসীর ভুমিকায় চলে যেতে হয়।
ফিউশনের মনে হয় মাসী হওয়ার সময় হইছে......
রাসেল ধন্যবাদ মনের কথা বলেছেন ,
ফি ফা ....মাইনাস ,,,, এতই হিট চাহিদা আপনার ...কত পান সামু থেকে?
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:৩২
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: এখনো আসলে সেভাবে কিছু পাইনি। তবে চেষ্টা করে যাচ্ছি। আশা করি, সঙ্গে থাকবেন।
৬৯| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:২০
ভিজামন বলেছেন: চোর কে চোরই বলব... বলা উচিৎ,
অন্য চোরের সাথে তুলনা করে তার সাফাই নয়...।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:৩২
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: ধন্যবাদ মতামতের জন্য।
৭০| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:২৮
মাহবুব সুমন বলেছেন: মুক্তিযোদ্ধার সংজ্ঞা বলতে আপনি কি বুঝেন ? এটা জানার ইচ্ছা হচ্ছে সব কিছুর আগে।
একাত্তরের কোলকাতায় থাকা অনেক লোকই নিজেদের মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে দাবী করে যেটা যৌক্তিক নয় একদমই। এটা আপনি আপনার পোস্টেই এনেছেন আওয়ামী লিগ নেতাদের কথা টেনে এনে ;"ভালোমতো খোঁজ নিলে দেখা যাবে, কলকাতায় গিয়ে তৎকালীন আওয়ামী লীগের দুই-তৃতীয়াংশ নেতাই বিলাসী জীবনে মত্ত ছিলেন। আল মাহমুদকে যদি মুক্তিযোদ্ধা থেকে খারিজ করে দেওয়া যায়, তাহলে তো কলকাতায় মৌজফূর্তি করে কাটানো তৎকালীন আওয়ামী লীগের অধিকাংশ নেতাকে রাজাকারিতার দায়ে অভিযুক্ত করা যায়"
কি কি কারনে কবি আল মাহমুদকে আপনার মুক্তিযোদ্ধা মনে সেটা জানাবেন কি দয়া করে।
গত পোস্টে আপনি খুনি ফারুক কেও মুক্তিযোদ্ধা বলেছেন। সেটার প্রতিবাদ করে মন্তব্য করেছিলাম। উত্তর দেন নাই।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:৩২
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: আল মাহমুদকে মুক্তিযোদ্ধা প্রমাণের জন্য কারো বাণী-টাণী, গেরামে বসে লেখা কবিতা-টবিতা তুলে আনার দরকার নেই আশা করি। বা সেটা আপনার-আমার মতামতের তোয়াক্কাও করে না। মুক্তিযুদ্ধকালীন প্রবাসী সরকার এবং আওয়ামী লীগ সরকারই তাকে মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি দিয়ে গেছে। তাছাড়া এই সরকারে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পরেই সবচেয়ে ক্ষমতাবান যিনি, যুদ্ধের প্রায় পুরোটা সময় সেই এইচটি ইমামের সঙ্গেই ছিলেন আল মাহমুদ। আর কী লাগে, বলুন?
বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারী ফারুক যে মুক্তিযোদ্ধা, সেই তথ্য মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়ের তরফ থেকেই এসেছে। সমকালের এই রিপোর্টটি পড়ুন- Click This Link
৭১| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:৩৩
কৌশিক বলেছেন: ফিউশন, একাত্তুরে তার মুক্তিযুদ্ধ পরিচয়কে সমালোচনা করার চেয়ে জামাতের কাছ থেকে মুক্তিযুদ্ধের সম্বর্ধনা নেয়া - এই দ্বিতীয় বিষয়টা টক অব দ্যা টাইম বা প্রধান ফোকাস। আল মাহমুদকে যারা জানে তারা এমন সংবাদে হতচকিত এবং বিক্ষুব্ধ হবে। স্বতস্ফুর্তভাবে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত হবে কিভাবে জামাতের কাছ থেকে মুক্তিযুদ্ধের সম্বর্ধনা নিলো ইত্যাদি প্রসংগ। সেদিক থেকে আরিফের পোস্টে তার মুক্তিযুদ্ধের ব্যবচ্ছেদ এবং আপনার পোস্টে আরিফের ব্যবচ্ছেদ খুবই দূরবর্তী প্রসংগ....যেখানে আল মাহমুদ মুক্তিযুদ্ধের অপশক্তির হাত থেকে মুক্তিযুদ্ধের স্বীকৃতি নিচ্ছেন - এটা একটা মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে জুতাপেটানোর মত একটা ঘটনা।
সম্ভবত আপনাকে আমি জনপ্রিয়তার টিপস দিলাম।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:৩২
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: আপনার বক্তব্য বুঝতে পেরেছি। যেখানে আল মাহমুদ মুক্তিযুদ্ধের অপশক্তির হাত থেকে মুক্তিযুদ্ধের স্বীকৃতি নিচ্ছেন - সেটা মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে জুতাপেটা করার মত একটা ঘটনা। এতে দ্বিমত প্রকাশের সুযোগ নেই। ক্রমশ ঘিনঘিনে মৌলবাদীতে পরিণত হওয়া আল মাহমুদের জন্য করুণাই হয়।
৭২| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:৩৬
কালের শপথ বলেছেন: সচলায়তনের মাহবুব লীলেনর মন্তব্যটি অসাধারন লেগেছে। যেহেতু পোস্টে সাথে সামজ্ঞস্যশীল, আশা করি এখানে শেয়ার (কপি/পেস্ট) করলে তিনি, ফি-ফা বা অন্য কেউ মাইন্ড করবেন না।
মাহবুব লীলেন | শনি, ২০০৮-০৮-২৩ ১৪:৫৫
একটা জায়গায় আমার বেশ খটকা লাগে তা হলো বর্তমানের বাস্তবতার আলোকে আমরা অনেকেই অতীতকে ইরেজার দিয়ে মুছে এডিট করতে চাই। অতীতের অনেক পাতায় নতুন করে লাইন যোগ করতে চাই...
কেন?
ইতিহাস মানে তার সকল খানাখন্দ নিয়েই ইতিহাস
আর বর্তমান মানে ইতিহাসের অনেক উত্তরাধিকারের পবির্তন নিয়েই বর্তমান
ইতিহাসকে ইতিহাসের জায়গায় রেখেই বর্তমানটাবে বিচার করা উচিত
০২
ষাটের দশকের শেষ পর্যন্ত শামসুর রাহমানের বদনাম ছিল সাম্রাজ্যবাদের চিহ্নিত চাড়াল হিসেবে আর আর সত্তর দশকের শুরুর দিক পর্যন্ত আল মাহমুদকে চিহ্নিত করা হতো প্রগতিশীলদের অগ্রণী হিসেবে
এগুলো ইতিহাসের সত্য
এখানে এখন আর কিছুই করার নেই
ওই ইতিহাসের উপর ইরেজার টেনে নতুন লাইন যোগ করার দরকারও নেই
০৩
সাহিত্য কীর্তির উপরে শামসুর রাহমান এবং আল মাহমুদের দুইটা কমন বৈশিষ্ট্য আছে যা সম্ভবত আর কোনো বাংলা লেখকের নেই
ক) দুইজনই চূড়ান্ত ভদ্রলোক এবং বিনয়ী। কোনো অবস্থাতেই নিজেদের ভদ্রতা এবং বিনয় বর্জন করেন না কেউ
খ) এই দুইজন কবি নিজের সম্পর্কে মিথ্যে বলেন না
০৪
শামসুর রাহমান এবং আল মাহমুদ সম্পর্কে আমরা এতো বেশি জানি যে এখন আর তাদের সম্পর্কে জানতে হলে তাদরে আত্মজীবনী যেমন পড়তে হয় না তেমনি তাদরেকে কিছু জিজ্ঞেসও করতে হয় না তেমনি অন্য কোনো সাক্ষীকেও ডাকতে হয় না
০৫
অন্যরা কে কী ভাবে করেছেন জানি না কিন্তু আমি ব্যক্তিগতভাবে শামসুর রাহমান এবং আল মাহমুদকে রীতিমতো ২/৩বার আক্রমণ করেছিলাম সরাসরি এই বিষয়গুলো নিয়ে
দুজনেরই অসাধারণ বিনয় ভদ্রতা এবং মিথ্যেবিহীন উত্তগুলো তাদেরকে শ্রদ্ধা করতেই আমাকে বাধ্য করেছে
তাদের অবস্থান হয়তো আমি সমর্থন করতে পারিনি কিন্তু অস্বীকার করতে পারিনি তাদের অস্তিত্ব
যখন তাদরে অবস্থানগুলো মানতে না পারা নিয়ে তাদরেকে বারবার আক্রমণ করেছিলাম তখন দুজনেরই উত্তর ছিল এরকম- তুমি আমাকে রাজনীতিবিদ ধরে রাজনৈতিক প্রশ্নগুলো করছ না বরং তুমি আমাকে কবি হিসেবে অলরেডি গ্রহণ করে ফেলেছ অথবা কবি হিসেবে অস্বীকার করতে পারছ না বলেই তোমার রাজনৈতিক মানদন্ডে আমাকে তোমার কাছে গ্রহণযোগ্য করার জন্য এই প্রশ্নগুলো করছ
কিন্তু তোমার ব্যক্তিগত রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি দিয়ে কবিকে পাশ করিয়ে নেয়ার আদৌ কি কোনো প্রয়োজন আছে?
নাকি আছে কবিতার দৃষ্টিভঙ্গি দিয়ে কোনো রাজনীতিবিদকে পাশ করিয়ে নেয়ার প্রয়োজনীয়তা?
০৬
শামসুর রাহমানকে জিজ্ঞেস করেছিলাম আল মাহমুদ সম্পর্কে আল মাহমুদকে জিজ্ঞেস করেছিলাম শামসুর রাহমান সম্পর্কে
দুজনেরই উত্তর ছিল অনেকটা এরকম: তিনি কি কোথাও বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরুদ্ধতা করেছেন?
- করেননি কেউ
না আল মাহমুদ না শামসুর রাহমান
০৭
অনেকেই আল মাহমুদকে মুক্তিযোদ্ধা সাজানোর জন্য বেশ কষ্ট করেন আবার অন্য পক্ষে অনেকেই মাথার ঘাম পায়ে ফেলেন শামসুর রাহমানকে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সাজাতে
দরকার কী
তাদের লেখাই তো তাদের প্রমাণ দেয় তারা কে কী করেছেন আর কে কোন জায়গায় ছিলেন
০৮
যে দেশে ৩৭ বছর পরে এখনও মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা নেই। নেই রাজাকারদের তালিকা সেই দেশে দুজন প্রকাশিত লেখককে তালিকাভুক্তির এই তোড়জোড় আমার কাছে বেশ হাস্যকর মনে হয়
কী আসে যায় যদি প্রমাণিত হয় আল মাহমুদ মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন
কী আসে যায় যদি প্রমাণিত হয় আল মাহমুদ মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন না?
আর কে মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন আর কে রাজাকার ছিল তা কেন এখনও তাকে জিজ্ঞেস করতে হবে
মুক্তিযোদ্ধা আর রাজাকারদের তালিকা দেখলেই তো হয়
এই দুইটা তালিকা এখনও দেশে নাই কেন?
০৯
আল মাহমুদকে রাজনৈতিক চাপে ফেলে মৃত প্রায় করে রাজনৈতিকভাবে নষ্ট করার ১০০% দায়িত্ব শেখ মুজিব আর তার বাকশালের
শেখ মুজিব বাংলাদেশ বুঝতেন কিন্তু গণতন্ত্র কিংবা মত প্রকাশের প্রয়োজনীয়তা বুঝতেন শূন্যের নিচে
এটাও মনে রাখতে হবে বাংলাদেশের প্রথম স্বৈরশাসক কিন্তু শেখ মুজিব নিজে
শেখ মুজিব বাংলাদেশ বানিয়ে বাংলাদেশের অনেক কিছুই নষ্ট করে দিয়েছেন। তার মধ্যে আল মাহমুদও একজন
শেখ মুজিব বাংলাদেশের জন্য রাজনীতি করে বাংলাদেশ হবার পরে সবচে বেশি ক্ষতি করেছেন বাংলাদেশের রাজনীতির
মুক্তিযোদ্ধাদের হত্যার উৎসব কিন্তু শেখ মুজিবই শুরু করেছিলেন
ক্রস ফায়ার শুরুর কৃতিত্ব মুজিবের
১০
আমাদের দুর্ভাগ্য আমরা রাজনীতিবিদদের বিচার করি পরিবারের ইতিহাস দিয়ে আর কবিদের বিচার করি তার রাজনীতি দিয়ে
এবং এটা শুধু করি আমাদের হতভাগা বাংলাদেশের জন্যই
অথচ আমরা এজরা পাউন্ডকে বর্জন করি না ফ্যাস্স্টি হিসেবে
শেক্সপিয়রকে বর্জন করি না সাম্প্রদায়িক এবং মানবতা বিরোধী হিসেবে
ড়্যাবোকে বর্জন করি না দাস ব্যবসায়ী হিসেবে
১১
আওয়ামিলীগ যখন জামাতের সাথে একসাথে আন্দোলন করে তখন আমরা মেনে নেই
৭১র চার খলিফার এক খলিফা শাহজাহান সিরাজ যখন নিজামীর সাথে পাশাপাশি মন্ত্রীত্ব করে তখন আমরা মেনে নেই
মুজিব হত্যাকারী মুশতাক সরকারের মন্ত্রীরা যখন আবার আওয়ামীলিগে আসে তখন আমরা মেনে নেই
আমরা শুধু বিচারের লাঠি হাতে দৌড়াই নিরীহ এক কবি আল মাহমুদের পেছনে
সম্পূর্ণ একজন শেখ মুজিব- তার বাকশাল- তার লাল বাহিনী যাকে তাড়াতে তাড়াতে মৃত্যুর কাছাকাছি নিয়ে যায় তখন আমরা কিছু বলি না
আমরা বলি আল মাহমুদ তুমি ওইদিকে কেন গেলে
(অথচ আমরা শাহজান সিরাজকে ভোট দিয়ে মন্ত্রী বানাই)
১২
আল মাহমুদ রাজনীতিবিদ নন
কবি
তার বর্তমান সময়ের লেখাগুলো আমি পড়ি না স্রেফ নিচু মানের বলে
কিন্তু যেই লেখাগুলোর জন্য আমি তাকে কবি হিসেবে জানি সেই লেখার মূল্যায়ন করে আমি সব সময়ই বলি
এখনও বলছি
জীবনানন্দের পরে বাংলা ভাষায় সবচে বড়ো এবং সবচে শক্তিশালী কবি আল মাহমুদ
১৩
জামাত তাদের রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠার জন্য এখন মুজিবের জন্মদিনেও মিলাদ পড়ে
স্বাধীনতা দিবস পালন করে
এবং মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশও করে
সেগুলো তাদের রাজনৈতিক কর্মসূচি
সেই কর্মসূচির আওতায় তারা শিবিরে হিন্দু এবং নন মুসলিম ছেলেদেরকেও মেম্বার করে
এবং সেই কর্মসুচির আওতাতেই তারা কবি এবং বুদ্ধিজীবিদের অন্তভূর্ক্ত করে তাদের সমর্থক হিসেবে
আমরা কতটুকু বিরোধীতা করি তার?
১৪
এই সচলায়তনেই একজন কমরেড আছেন
নব্বইর ডিগবাজিতে বিএনপির নেতা এবং একটা পিস্তলের মালিক হয়ে যিনি সেই পিস্তলের নলটা ঠেসে ধরেছিলেন আমার মাথায়
তারপর তিনি রাজনীতি-ফিতি ছেড়ে দিয়ে আবার কমরেড বনে গিয়ে প্রচুর বিপ্লব এবং প্রগতিশীলতা উৎপাদন করেন এখন
তিনি একদিন মেইল করে জানালেন- পেছনের ওইসব একসিডেন্ট যেন আমি ভুলে যাই
আমি বললাম- হ
আমি তার লেখালেখিগুলো দেখি আর বিচার করি সে এখন কোথায় আছে। কারণ তাকে আমি তার কাজ দিয়েই বিচার করতে চাই
পিস্তলের মালিক হয়ে সে শুধু নলটা ঠেসে ধরেছিল
আমাকে কিংবা কাউকে গুলি করনি
তার নিজেরই উপলব্ধিতে সে পিস্তল আর রাজনীতি দুটোই ছেড়ে ছুড়ে চলে এসেছে
আমার কী দরকার সেই পিস্তলটাকেই প্রধান করে তোলা?
১৫
আল মাহমুদকে আমি তার সাহিত্য দিয়েই বিচার করতে চাই
না জামাতের রাজনীতি দিয়ে
না আওয়ামীলীগের মুক্তিযুদ্ধ ব্যবসা দিয়ে
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:৩২
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: মাহবুব লীলেনের মন্তব্যটি আগেই দেখেছিলাম সেখানে। এবং পুরো পোস্টে ওই মন্তব্যটি আলাদা করে দৃষ্টি আকর্ষণ করেছিল সবারই।
৭৩| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:৪১
কৌশিক বলেছেন: কালের শপথ, মাহবুব লীলেনকে শুভাশিষ জানালাম চমৎকার আলোচনার জন্য।
৭৪| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:৪৮
বিদ্রোহী রণ ক্লান্ত বলেছেন: কালের শপথ ও মাহবুব লীলেনকে ধন্যবাদ|
মাহবুব লীলেনের পয়েন্ট গুলো তাৎপর্য পূর্ন|
৭৫| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:৪১
আইরিন সুলতানা বলেছেন:
১. শিরোনামের ধরনের কারণে এই লেখার মোড় ঘুরে গেছে । মনে হয়েছে, এখানে আল-মাহমুদ এর মুক্তিযুদ্ধকালীণ ও বর্তমার নীতিগত অবস্থান আসলে বড় নয়, বরং ব্যক্তির সাথে ব্যক্তির ব্যক্তিগত উষ্মা প্রকাশই বড় !
২. পোস্টটিতে আবেগ আছে, কিন্তু তথ্য কম। আল মাহমুদ ৭১'এ মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষে কাজ করেছেন এটুকু বলেই খালাস, এ নিয়ে মাস-দিন ইত্যাদি সহকারে পোস্ট দিলে বিষয়টা তবে ভিন্নরূপ পেতে পারত । কে না জানে ফিফা সুতীক্ষ্ণ দৃষ্টিকে, সেই তথ্যপূর্ণ বিশ্লেষনের অভাব ছিল, বলা যায় চটজলদি পোস্ট দেয়ার প্রয়োজনীয়তা চোখে পড়েছে।
৩. এই স্বল্প দৈর্ঘ্যের পোস্টে আলোচনাগুলো, ঘৃণাগুলো বিভিন্নদিকে মোড় নিয়েছে, বিভিন্ন কারণে -
--> আপনি যে ব্যক্তির পোস্টের বিপরীতে প্রতিবাদ জানাচ্ছেন, ব্লগারদের কাছে তার গ্রহণযোগ্যতা এবং বিপরীতে আপনার বিতর্কিত কীর্তিকলাপ
:-&
---> আওয়ামী লীগ নেতাদের ভুমিকা নিয়েও কিছু লাইন আছে, আপনার পোস্টে, যা আপত্তিকর ঠেকছে আওয়ামী লীগারদের কাছে
---> আল-মাহমুদকে অনেকদিন ধরেই মৌলবাদী কবি হিসেবে ধরা হচ্ছে, তাই এখন চট করে এক/দুই লাইনে তার অবদান গ্রহণযোগ্য হচ্ছে না
---> জামাতের প্রতি আমাদের স্বভাবসূলভ ঘৃণা থাকার, জামাতের বর্তমান কৌশলে আল-মাহমুদের সহাবস্থানের পর কোনভাবেই ছেলে ভুলানো দু'তিন কথায় তার প্রতি হারানো শ্রদ্ধা ফিরিয়ে আনা যাবে না
---> আবার এখানেও একটা কৌশলগত অবস্থান আছে আমাদের, এবং এটাও যৌক্তিক, আল-মাহমুদ যখন জামাতের আহ্বানে সাড়া দেন, সেই সময় আমরা যদি বর্তমান যাই হোক অতীতে তার অনেক অবদানকে ঠিক এই মুহূর্তে অবনত মস্তকে শ্রদ্ধা জানাই তো, তাতে আমাদের এবং আল-মাহমুদের কতটুকু লাভ হবে জানিনা তবে জামাতের কিন্তু বিশার অর্জন হয়ে যাবে তাদের বর্তমান কৌশলগত আচারআচরনের নিরিখে
----> আল মাহমুদ কে নিয়ে তর্ক-বিতর্কের মাঝে আবার শামসুর রাহমানের প্রসংগ চলে এসেছে, তাতে এই পোস্ট আরো একটু ঘোরপ্যাঁচে পড়ে গেছে !
শেষ পর্যন্ত আমার একটা ব্যাপারই মনে হয়, জাতি হিসেবে সকল করুণা আমাদেরই প্রাপ্য!!!
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:৩৪
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: আপনি ঠিকই বলেছেন, পোস্টে তথ্য কম। চটজলদি প্রতিবাদ করাটাই তখন মূখ্য মনে হয়েছে।
আপনি যে ব্যক্তির পোস্টের বিপরীতে প্রতিবাদ জানাচ্ছেন, ব্লগারদের কাছে তার গ্রহণযোগ্যতা এবং বিপরীতে আপনার বিতর্কিত কীর্তিকলাপ
ব্লগারদের কাছে আমার মনে হয় না, তার সেইরকম গ্রহণযোগ্যতা আছে। বরং তার সুবিধাবাদী চরিত্র ক্রমেই স্পষ্ট হয়ে উঠছে। ব্লগারদের ভোট আমার কাছে কখনোই তেমন গুরুত্বপূর্ণ নয়। সবসময়ই যে নীতিটা আমি মেনে চলি, যে কারণে অনেকেই আমাকে বিতর্কিত মনে করেন, সেটা হল- সত্য জেনেও চুপ করে না থাকা। গোষ্ঠীপ্রেমী ব্লগে পাশে কেউ থাকবে না জেনেও আমি কখনোই অপরপক্ষে একা দাঁড়ানোয় অস্বস্তি বোধ করি না।
৭৬| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:৪৩
আইরিন সুলতানা বলেছেন: মাহবুব লীলেনের মন্তব্যটি আসলেই যথেষ্ট পরিপক্ক, সহনশীল ও উদার । ধন্যবাদ তাঁকে।
কালের শপথ কেও ধন্যবাদ মন্তব্যটি তুলে দেয়ার জন্য।
৭৭| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:৫৫
মুক্ত বয়ান বলেছেন: মাহবুব লীলেনের মন্তব্য পইড়া মুগ্ধ হইয়া গেলাম।
৭৮| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:১১
রবিনহুড বলেছেন: আমাদের গ্রামের ইমাম সাহেব গত ১০ বছর ধরে ইমামতি করে আসছেন। গত বছর হটাৎ একদিন অসামাজিক কাজ রত অবস্থায় ধরা পড়লেন। জনতার হাতে মাইরের চোটে স্বীকার করলেন যে এই অপকর্ম গত ২ মাস ধরে করছেন।
মসজিদ কমিটি ফতোয়া দিলো এই রকম চরিত্রহীন ব্যক্তির পেছনে নামাজ জায়েজ হবে না। ইমামের চাকরির জন্য চরিত্র পবিত্র হওয়া প্রথম শর্ত, সুতরাং ইমামের চাকরি গেলো।
প্রশ্ন হইল যদি চরিত্র হীন ইমামের পেছনে নামাজ জায়েজ না হয় (তর্কের খাতিরে আমি ধরে নেয়া হয় যে ফতোয়াটা ঠিক) তা হলে গত ২ মাস ধরে উক্ত ইমাম তো চরিত্র হীন ছিল এটা প্রমানিত। সেই ক্ষেত্রে গত ২মাসে যে সকল মুসল্লী উক্ত চরিত্র হীন ইমামের পেছনে নামাজ পড়েছেন তাদের কি করতে হবে? আবার উক্ত ২ মাসের নামাজ কি কাজা আদায় করতে হবে? (যদি চরিত্র হীন ইমামের পেছনে নামাজ জায়েজ না হয়...)
আর গত ২ মাস পূর্বথেকে গত ১০ বছর ধরে উক্ত ইমাম যে নামাজ পড়িয়েছেন সেটা তো নিশ্চয় জায়েজ... ( তখন তো উনি চরিত্র হীন ছিলেন না... সুতরাং সেই নামাজ সহীহ.. হবে নিশ্চয়)
কবি আল মাহমুদের আজকের অপকর্মের (ঘটনাটাকে অপকর্ম হিসাবে অবিহিত করলাম) জন্য কি পূর্বের ভালো কর্ম গুলো অপকর্মে পরিনত হবে?
আজকের ভূলের জন্য কি গতকালে 'ভালো কর্ম' কে "অপকর্মে" পরিনত হয়?
============================================
আর আজকের ভালো কোনো কর্ম গত অতীতের অপকর্মকে "পাপ মুক্ত" করতে পারে?
তাহলে এটা কি কালোটাকাকে "সাদা" করার মতো কোনো অপশন আছে?
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:৩৬
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: ওভাবে না দেখে বরং এইভাবে ভাবলেই আমাদের সুবিধা হয়- ইতিহাসে যা লেখা হয়ে যায়, সেটা কি পরিবর্তন করা যায়? জামাত যতো ভালো কাজই করুক, তাতে তাদের একাত্তরের অপকর্ম জায়েজ হয় না, আবার আল মাহমুদ এখন যতোই অপকর্ম করুক, তাতে তার একাত্তরের ভূমিকা ম্লান হয়ে যায় না।
৭৯| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:৩৯
রহমানরক্তিম বলেছেন: মাহবুব লেনিনের মন্ত্যব্যগুলো রাজনীতিবিদ দের মুখে মারা উচিত।
আওয়ামিলীগ যখন জামাতের সাথে একসাথে আন্দোলন করে তখন আমরা মেনে নেই
৭১র চার খলিফার এক খলিফা শাহজাহান সিরাজ যখন নিজামীর সাথে পাশাপাশি মন্ত্রীত্ব করে তখন আমরা মেনে নেই
মুজিব হত্যাকারী মুশতাক সরকারের মন্ত্রীরা যখন আবার আওয়ামীলিগে আসে তখন আমরা মেনে নেই
আমরা শুধু বিচারের লাঠি হাতে দৌড়াই নিরীহ এক কবি আল মাহমুদের পেছনে
সম্পূর্ণ একজন শেখ মুজিব- তার বাকশাল- তার লাল বাহিনী যাকে তাড়াতে তাড়াতে মৃত্যুর কাছাকাছি নিয়ে যায় তখন আমরা কিছু বলি না
আমরা বলি আল মাহমুদ তুমি ওইদিকে কেন গেলে
(অথচ আমরা শাহজান সিরাজকে ভোট দিয়ে মন্ত্রী বানাই)
স হ ম ত।
৮০| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:৪৫
রহমানরক্তিম বলেছেন: রবিনহুড ভাই সব জায়গায় ধর্মটাকে না আনলে হয়না?
রেফারেন্স দেয়ার জন্য জিনিসের আকাল পড়েছে?
এটা করলে অহেতুক সমস্যা বাড়ে।
৮১| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:৪৮
রহমানরক্তিম বলেছেন: ও আচ্ছা আরেকটা জিনিস খেয়াল করলাম এতোদিন যারা ফিউশন ফাইভ কে (+) এর বন্যায় ভাসিয়েছিলো তারা আহ তাকে মগবাজারী সহ আরও কতো উপাধী দেয়া শুরু করেছে।
আপচুচ।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:৩৭
ফিউশন ফাইভ বলেছেন:
৮২| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:০৩
ও.জামান বলেছেন: "আমাদের দুর্ভাগ্য আমরা রাজনীতিবিদদের বিচার করি পরিবারের ইতিহাস দিয়ে আর কবিদের বিচার করি তার রাজনীতি দিয়ে"- অসাধারণ বলেছেন মাহবুব লীলেন।
১। তাইতো রাজাকার মোশারফ আজ মন্ত্রী (শেখ পরিবারে যোগ দেয়ার উপহার);
২। কবি আল মাহমুদ আজ রাজাকার (আওয়ামী বিরোধীতা করার কারণে)।
এদেশে হবে যুদ্ধ অপরাধীদের বিচার!!!! প্রহসন.......
৮৩| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:১৩
অগ্নি পুরুষ বলেছেন: আবাল্গিরি তোমার আর যাইবো না; শুধু আরিফ জেবতিকের বিরোধীতা করার জন্য আজকে তুমি আল-মাহমুদকে ব্যবহার করতাছো,আর জামাতীরা তোমার কান্ধে বন্ধুক রাইখা গুলি মারতাছে।তোমার মত এমন অর্ধ-শিক্ষিত আবালদের জন্যই আজকে জামাত এত্ত উপরে উঠছে;আরও কত উপরে উঠাইবা!!!? তোমার মত ছাগোলের মুখে মুতলেও কম হইবো
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:৪৫
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: হাহাহা। আরিফ জেবতিক এখানে কোনো বিষয় না। এই একইরকম হাস্যকর কাণ্ডকারখানা কিংবা আত্মজীবনী পড়ে হাস্যকর উদ্ধৃতি তুলে যদি ততোধিক হাস্যকর ব্যাখ্যা দেওয়ার কাজ যদি কৌশিক কিংবা মাহবুব লীলেনও করতেন, তখনও আমি প্রতিবাদে শামিল হতাম।
আপনার কলমে যুক্তি নেই, তাই মোতামুতিই সম্বল - এ আর নতুন কী!
৮৪| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:১৪
মাহবুব লীলেন বলেছেন:
আমি জানতাম না সচলায়তনে আল মাহমুদ সম্পর্কে করা আমার একটি কমেন্ট এখানে একজন উল্লেখ করেছেন
কৌশিককে ধন্যবাদ জানানোর জন্য
০২
সচলে করা আমার এই বক্তব্যের প্রতিটি অক্ষর আমি এখনও সম্পূর্ণ সমর্থন করি
এবং এই প্রসঙ্গে সম্ভবত আমার আর বাড়তি কিছু বলার নেই
হয়তো প্রয়োজনও নেই
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:৪৭
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: চমৎকার মন্তব্য।
৮৫| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:৩৮
ইউনুস খান বলেছেন: দেশের জন্য যারা জীবন বাজি রেখেছিলো তাদের প্রাপ্য সম্মান দিতে না পারার জন্যই আজকে স্বাধীনতা বিরোধীদের পতাকাতলে কেউ কেউ।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:৪৭
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: দেশের জন্য যারা জীবন বাজি রেখেছিলো তাদের প্রাপ্য সম্মান দিতে না পারার জন্যই আজকে স্বাধীনতা বিরোধীদের পতাকাতলে কেউ কেউ।
পূর্ণ সহমত। ভালো লিখেছেন।
৮৬| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:০০
সোহায়লা রিদওয়ান বলেছেন:
আমার মায়ের সোনার নোলক হারিয়ে গেল শেষে
হেথায় খুঁজি হোথায় খুঁজি সারা বাংলাদেশে।
নদীর কাছে গিয়েছিলাম, আছে তোমার কাছে?
হাত দিওনা আমার শরীর ভরা বোয়াল মাছে।
বললো কেঁদে তিতাস নদী হরিণ বেড়ের বাঁকে
সাদা পালক বকরা যেথায় পাখ ছাড়িয়ে থাকে।
জল ছাড়িয়ে , দল হারিয়ে গেলাম বনের দিক
সবুজ বনের হরিৎ টিয়ে করে রে ঝিকমিক।
বনের কাছে এই মিনতি, ফিরিয়ে দেবে ভাই
আমার মায়ের গয়না নিয়ে ঘরেক ফিরতে চাই।
কোথায় পাবো তোমার মায়ের হারিয়ে যাওয়া ধন
আমরা তো ভাই পাখপাখালি বনের সাধারণ।
সবুজ চুলে ফুল পিন্দেছি নোলক পরিনাতো!
ফুলের গন্ধ চাও যদি নাও, হাত পাতো হাত পাতো।
বলে পাহাড় দেখায় তাহার আহার ভরা বুক
হাজার হরিণ পাতার ফাঁকে বাঁকিয়ে রাখে মুখ।
এলিয়ে খোঁপা রাত্রি এলেন ফের বাড়ালাম পা
আমার মায়ের গয়না ছাড়া ঘরকে যাবো না।
( নোলক )
৮৭| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:০৩
সোহায়লা রিদওয়ান বলেছেন: অফটপিক টাইপ মন্তব্যের জন্য ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি ......
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:৪১
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: না, তা কেন হবে? বরং কবিতাটি পুনর্পাঠ করা হল একদফা।
৮৮| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:৪১
বিগব্যাং বলেছেন:
হ্যাক থু
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:৪১
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: এইটাই সম্বল?
৮৯| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:৪৭
ইবনে সালাম বলেছেন: " ভালোমতো খোঁজ নিলে দেখা যাবে, কলকাতায় গিয়ে তৎকালীন আওয়ামী লীগের দুই-তৃতীয়াংশ নেতাই বিলাসী জীবনে মত্ত ছিলেন। আল মাহমুদকে যদি মুক্তিযোদ্ধা থেকে খারিজ করে দেওয়া যায়, তাহলে তো কলকাতায় মৌজফূর্তি করে কাটানো তৎকালীন আওয়ামী লীগের অধিকাংশ নেতাকে রাজাকারিতার দায়ে অভিযুক্ত করা যায়। "
একদম ঠিক বলেছেন। আওয়ামী লীগ শুধু নয়, যুবলীগ ও ছাত্রলীগ নেতারাও ভারতে বসে বসে বিলাসী জীবন কাটিয়েছে। জেনারেল উবানের নেতৃত্বে গঠিত মুজিব বাহিনীতে তারা সম্পৃক্ত হলেও তারা সরাসরি কোন যুদ্ধ করেনি। স্বাধীনতার পর তারা দেশে এসে লুটপাট করেছে মাত্র।
একই কারণে মুক্তিযুদ্ধে বড় ধরনের কোন আওয়ামী লীগ নেতা নিহত হয়নি।
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:৫৫
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: একই কারণে মুক্তিযুদ্ধে বড় ধরনের কোন আওয়ামী লীগ নেতা নিহত হয়নি। এটা ভাবনার বিষয়। তবে মুক্তিযুদ্ধে আওয়ামী লীগ নেতৃত্ব দিয়েছে- এতে কোনো সন্দেহ থাকতে পারে না। এটা ঐতিহাসিক সত্য।
৯০| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:২৩
হাশেম দেওয়ান বলেছেন: Hats Off @মাহবুব লীলেন
৯১| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:৪২
তায়েফ আহমাদ বলেছেন: রাতভর দারুন মারামারি চলেছে দেখেছি, দিনেরবেলাতেও থামে নি!
ব্যাপক কমেডী।
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:৫৬
ফিউশন ফাইভ বলেছেন:
৯২| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:৪৪
শুভ৭৭ বলেছেন: মাহবুব লীলেনের মন্তব্যটি (যেটি কালের শপথ লিখেছেন) দারুন লেগেছে।
৯৩| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:৪৪
অচেনা সৈকত বলেছেন: ইবনে সালাম@ মন্তব্য পড়ে মনে হল, আপনি আওয়ামী লীগের নেতা বলতে শুধু তৎকালীন কেন্দ্রীয় নেতাদেরই বোঝেন। ঢাকার বাইরের নেতাদের মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে আপনার ধারণা কি?
৯৪| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:৫৪
নিউজকাস্টার বলেছেন: প্লাসের বিনিময়ে প্রিয়তে নিলাম।
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১:০১
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: ধন্যবাদ।
৯৫| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:৫৮
ইবনে সালাম বলেছেন: ঢাকার বাইরে আওয়ামী লীগসহ দেশের আপামর জনগণ মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে কাজ করেছে। ( রাজাকাররা যুদ্ধের বিরোধীতা যেমন করেছে তেমনি আওয়ামী লীগের নেতারা সরাসরি যুদ্ধ করেনি। অথচ তারাই এখন মুক্তিযুদ্ধের সোল এজেন্ট! ) @অচেনা সৈকত
৯৬| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:০২
অচেনা সৈকত বলেছেন: ইবনে সালাম@ আপনি সেই একই বৃত্তে ঘুরছেন। "আওয়ামী লীগের নেতারা সরাসরি যুদ্ধ করেনি"-আপনার এই বক্তব্যের সপক্ষে প্রমাণ কি?
৯৭| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:২৫
হাসান শহীদ ফেরদৌস বলেছেন: যুদ্ধের প্রায় পুরোটা সময় সেই এইচটি ইমামের সঙ্গেই ছিলেন আল মাহমুদ -
দুলাভাইয়ের আশ্রয়ে থাকলেই যদি মুক্তিযোদ্ধা হয় তবে তো সব শালারাই মুক্তিযোদ্ধা!!!
আওয়ামীলীগ কি বলল সেটা ব্যাপার না, আপনার পোষ্ট আমি আপনার মতামত হিসেবেই নিচ্ছি। ফিফা, আপনি বলুন, মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে গন্য হতে হলে কতটুকু অবদান রাখতে হবে কাউকে?
(ব্যাক্তিগতভাবে আমি মুক্তিযোদ্ধার খেতাব, পুরস্কার আর তালিকাকে একেবারেই গুরুত্ব দেই না, আমার কাছে ঐ সময়ের স মানুষই যোদ্ধা, কয়েক হাজার রাজাকার বাদ দিলে বাকি সবাই কম বেশী অবদান রেখেছে)
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১:০১
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: ফিফা, আপনি বলুন, মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে গন্য হতে হলে কতটুকু অবদান রাখতে হবে কাউকে?
দ্বাদশ শ্রেণীর যে ছাত্রী আহত মুক্তিযোদ্ধাদের সেবা করেছেন, যে মহিলা দিনের পর দিন মুক্তিযোদ্ধাদের নিরাপদ আশ্রয়ে আগলে রেখেছেন, যে মানুষটি শত্রুশিবির থেকে খবর বয়ে এনে মুক্তিযোদ্ধাদের পৌঁছে দিয়েছেন, যে লোকগুলো গান গেয়ে গেয়ে মানুষকে উদ্ধুদ্ধ করেছেন, আর যে লুঙ্গিপরা যুবকটি সব ভয়ভীতি তুচ্ছ করে যুদ্ধের ময়দানে এগিয়ে গিয়েছিলেন - এরা সবাই মুক্তিযোদ্ধা। আপনি বিএসটিআই প্রণীত বাটখারা রীতি মেনে আর যাই হোক, মুক্তিযোদ্ধা মাপবেন না।
৯৮| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:০৭
আইরিন সুলতানা বলেছেন: ব্লগারদের কাছে আমার মনে হয় না, তার সেইরকম গ্রহণযোগ্যতা আছে। বরং তার সুবিধাবাদী চরিত্র ক্রমেই স্পষ্ট হয়ে উঠছে।
--->> এই পোস্টে আরেকটি মোড় যুক্ত হলো !
ব্লগারদের ভোট আমার কাছে কখনোই তেমন গুরুত্বপূর্ণ নয়।
--->> যাক! আমি এখনও +/- কিছু দেই নি !
সবসময়ই যে নীতিটা আমি মেনে চলি, যে কারণে অনেকেই আমাকে বিতর্কিত মনে করেন, সেটা হল- সত্য জেনেও চুপ করে না থাকা।
--->> এটা নিয়েই ভাবছি আসলে । পোস্ট, পাল্টা পোস্ট, মন্তব্য, যুক্তি খণ্ডন, এগুলোর উদ্যেশ্য বিধেয় পরিস্কার হতে হতে গুলিয়ে যাচ্ছে আবার। প্রশ্ন অনেক -
১. আল মাহমুদ কি মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন না ছিলেন না ?
২. যদি মুক্তিযোদ্ধা না হয়ে থাকেন তো তিনি কি স্বাধীনতা যুদ্ধের বিরোধীতা করেছেন না কেবল জান বাঁচানো ফরজ মনে করে নিরীহ কবি হয়েই থেকেছেন?
তিনি মুক্তিযোদ্ধা হয়ে থাকলে সন্মান করি। তা না হয়ে যদি সুযোগ থাকা স্বত্ত্বেও নীরিহ কবি হিসেবেই থাকেন তো তাতে অন্তত্য আপত্তি করার অধিকার নেই আমার। তবে যদি স্বাধীনতা যুদ্ধের বিরোধীতা করে থাকেন তো কেবলই নিন্দা তার জন্য। অবশ্য মনে হচ্ছে, তিনি মুক্তিযোদ্ধা কি না এই নিয়ে মতভেদ থাকলেও তার নামে স্বাধীনতা বিরোধী কার্যকলাপের প্রশ্ন উত্থাপিত হয়নি এখনও ।
এবার ভাবনার দ্বিতীয় ধাপ -এর প্রেক্ষাপট বহুদিন ধরে তার মৌলবাদী, জামাত ঘেঁষা চলাফেরা এবং এখন পর্যন্ত সমালোচিত শেষ কীর্তি স্বাধীনতা বিরোধীদের কাছ থেকেই মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে স্বীকৃতি সন্মাননা!!
বর্তমানের লেখার জন্য না হলেও পূর্বের অনেক গল্প, উপন্যাস, কবিতার জন্য আল মাহমুদ কবি/লেখক হিসেবে যথেষ্ট পরিচিত, অনেকের প্রিয় কবির তালিকাতেও আছেন হয়ত। তিনি মুক্তিযোদ্ধা না হলেও সমস্যা নেই। তবে কেবল কবি হিসেবেও তার কাছ থেকে জাতীয় কিছু বিষয়ে একটা সুষ্পষ্ট নীতিগত অবস্থান আশা করবে জাতি এটাই স্বাভাবিক । কিন্তু উনি সেই প্রত্যাশাকে অনেকদিন ধরেই অবহেলা করে আসছিলেন তো বটেই এবং শেষকালে তো সেই প্রত্যাশাকেই বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে যুদ্ধাপরাধীদের সাথে একই মঞ্চে উঠে নিজেকে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে স্বীকৃতি নিলেন, সংবর্ধনা গ্রহণ করলেন। তিনি সেই আমলে ছিলেন বলেই আপনার-আমার-আমাদের অনেকের চেয়েও আল মাহমুদ ইতিহাস জানবেন অনেক বেশী। এই ঘটনা যে ইতিহাস বিকৃতিতে জামাতকে বিশাল সাহায্য করবে এটাতো তার বোঝার কথা।
মাহবুব লীলেন ভাইয়ের মন্তব্য যথেষ্ট রুচিশীল, নিয়ন্ত্রিত এবং পরিমিত; এক কথায় হিপনোটাইজিং । তাৎক্ষনিক উচ্চমাত্রার আবেগকে নিয়ন্ত্রণ করতে এই মন্তব্য যথেষ্ট কার্যকরি কিন্তু তাহলে কি কবির বর্তমান কীর্তিতে আমরা চুপ থেকে যাবো? কবিকে রাজনীতির সাথে জড়িয়ে বিচার করাটা হয়তো অন্যায় হবে, কিন্তু কবি নিজেই যদি বার বার এভাবে বিতর্কিত রাজনীতির মঞ্চে দাঁড়িয়ে যান ? তখন কবিকে ধিক্কার স্বরূপ ছিঃ কবি বলে ওঠাটা নিশ্চয়ই খুব অস্বাভাবিক হবে না! কবিরা কী প্রশ্নের উর্ধ্বে ?
আল মাহমুদ যদি মুক্তিযোদ্ধা হয়েই থাকেন তাহলে কিন্তু ঘৃণার পরিমাণটাও বেড়ে যাবে।
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১:০২
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: আল মাহমুদের মুক্তিযোদ্ধা পরিচয় নিয়ে কোনো বিভ্রান্তি নেই কিন্তু। বিতর্ক হতে পারে ওটা নিয়ে, পঁচাত্তরের পর থেকে এখন পর্যন্ত আল মাহমুদের ভূমিকা মুক্তিযুদ্ধের চেতনার পক্ষে গেছে, নাকি যায়নি? এই প্রশ্নে স্পষ্টই আমার অবস্থান আল মাহমুদের বিপক্ষে। বিশেষ করে জামাতিদের কাছ থেকে সংবর্ধনা নেওয়ার পর তার জন্য কোনো সহানুভূতি অবশিষ্ট নেই।
আমি লড়ছি শুধু একটি প্রশ্নে - আল মাহমুদের একাত্তরের সামান্য ভূমিকাটুকুন যেন উড়িয়ে না দেন কেউ। এটা আল মাহমুদের জন্য লড়াই নয়, একজন মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি রক্ষার লড়াই। এই লড়াইয়ে না জিতলে এমন দিন আসবে, কাজীরবাজারের আরিফ জেবতিকরা কোনো এক আবালের আত্মজীবনী ঘেঁটে সামনে হয়তো বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমান কিংবা রুহুল আমিনদের মুক্তিযোদ্ধা পরিচয় নিয়েই প্রশ্ন তুলবে। সো, খুব খেয়াল করে!
৯৯| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:৩৪
লুকার বলেছেন:
ভাষা আন্দোলনে গোআ এর অবদান নিয়ে আরেকটা পোস্ট দেন।
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১:০৩
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: তার জন্য তো আপনি আছেন। এইটা দিয়া অন্তত ব্লগাব্লগির সূচনা করতে পারেন।
১০০| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:৪৭
চৌকষ বলেছেন: বুঝা গেলো, সব কিছুকে ছাপিয়ে আল মাহমুদের কবি পরিচিতি আরো শক্তিশালী হয়ে উঠবে। আগামীকাল সেটাই বিবেচ্য হবে বেশি। আমাদের দগদগে ঘা আস্তে আস্তে মিলিয়ে যাবে পরবর্তী প্রজন্মের কাছে।
এটা আরো সত্য যে, মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে যে বানিজ্য এতোকাল বিভিন্ন দল করেছে, জামাতীরা সেই বানিজ্যে নতুন ইনবেস্টম্যান্ট শুরু করেছে। এখন সেই মানুষদেরই দিন দিন দুশ্চিন্তায় ফেলে দিয়েছে যে, তাদের তাদের মনিপুলি ব্যবসাটা বুঝি সহসা হাতছাড়া না হয়ে যায়। জামাতীদের বিচারের কাঠগড়ায় দাড়করালেও তারা যদি দেখে এই মুক্তিযুদ্ধ মুক্তিযুদ্ধ খেলাটা রাজনৈতিক বানিজ্যে খুবই উপকারী তবু ছাড়া এটাকে হাতছাড়া করবে ন, আরো দশটি বানিজ্যমলের মতোই।
আমরাও তো এও জানি যে, এই আজকে আওয়ামী লীগ জামাতিদের কাছে ভোটভিক্ষা চেয়েছিল (সরাসরি গোলাম আজমের কাছে)। তারা রাজনৈতিক স্বার্থে মৌলবাদীদের সাথে সম্পর্ক গড়ে তুলেছে এই সাম্প্রতিককালেও। কিন্তু এসব অপকর্মের জন্য আজও আওয়ামী লীগ লজ্জিত নয়। বরং দানের চাল ঘুরে গেলে তারা তাদের পূর্ব অবস্থানে ফিরে যেতেও কুণ্ঠাবোধ করবে না।
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১:০৩
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: বাস্তবতা হল এই যে, জামাতি কুলাঙ্গারদের আজকের এই উত্থানে আওয়ামী লীগের পৃষ্ঠপোষকতা কম দায়ী নয়। রাজনীতির নোংরা খেলায় জিততে আওয়ামী লীগ পারে না এমন কোনো কাজ নেই। আর বিএনপি তো একটা নোংরা নর্দমা।
১০১| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:৫২
মগ্নতা বলেছেন: @ আইরিন সুলতানা, আপনি উপমহাদেশ, কাবিলের বোন এই দুটি উপন্যাস পড়তারেন আল মাহমুদের। আর আওয়ামী নেতাগো ফাতরামির জন্য পড়তারেন আহমদ ছফার অলাতচক্র।
১০২| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:৫৭
মগ্নতা বলেছেন: পোষ্টে ++++++++, মাহবুব লিলেনরে অসংখ্য ধন্যবাদ সংযত মন্তব্যের জন্য। আরিফ জেবতিক এর মতো পুচকি পাতি হাস্যকর সুবিধাবাদি ভান ধরা লেখকের জন্য এর চে ভাল পথ নেই নাম কেনার।
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১:০৪
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: আরিফ জেবতিক একেবারেই ইদানিংকার প্রগতিশীল। সাবেক এই ছাত্রদল নেতাকে মাঝে মাঝে প্রগতিশীলের ভূমিকায় অবতীর্ণ হতে দেখে কৌতূক বোধ করি।
১০৩| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:১৬
এলোমেলো মন বলেছেন: আজ যদি আমার নানা বেচে থাকতো তবে তাকে বলতাম জামাতের(এবং আরো স্পেসিফেকালি নানার গ্রামের যে রাজাকারটা ছিলো এখন জামাতের বড় নেতা) কাছ থেকে পদক নিতে, হোক সে ৭১ এ অনেক কুকর্ম করেছে ... সাথে তার মুক্তিযুদ্ধের সার্টিফিকেট বেচে বেচে খেতে ... কেনইবা শুধু কারখানার শ্রমিক গিরি করতে আর এত কষ্ট করতে .... তখন হয়তো আপনারাই আমার নানাকে জুতা মারতেন ... আর এখানে এসে মাহবুব লীলেনের কবি বড় বড় সুশীল কথা শুনাতেননা...কারখানার শ্রমিক ... যুদ্ধ করসো তো কি হয়েছে ..... এখন গিয়ে আবার কারখানায় গিয়া কাজ করো....
------------------------------------------------------------------------------------
অট: আমার বাবা একাত্তরে ১০ বছর ছিলেন ... পাকবাহিনীর ভয়ে তিনি ভারতে আশ্রয় নিয়েছিলেন....তাকে কি একটা মুক্তিযুদ্ধের সার্টিফিকেট জোগার করে দেওয়া যায়..তাহলে আমার বাবও জামাত থেকে পদক নিবেন...কারও জানা থাকলে আওয়াজ দিয়েন।
১০৪| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:৪৫
েহলাল খান বলেছেন: সব সালা রাজাকার জকন াওয়ামিিলগ করেনা..........।
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১:০৫
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: এখনকার আওয়ামী লীগ ওইরকমই মনে করে বোধহয়।
১০৫| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:২৮
আশমএরশাদ বলেছেন: এরশাদের রাজ কবি।
রাজনৈতিক দর্শনের ডিগবাজী, মানে শ্রেণী সংগ্রামের বিপ্লবী(সোনালীকাবিন)
অথবা---আমার ধর্ম হোক ফসলের সুষম বন্টন"
সর্বশেষ জামাতের হাত থেকে মুক্তিযুদ্ধা পরিচয়ে পদক গ্রহন কোন ভাবেই তাকে আর সম্মানের আসনে রাখা যাবে না। যখনই উনি জামাতের অনুষ্টানে গেছেন তখনই তিনি মুক্তিযুদ্ধা পরিচয়টা পায়ে মাড়িয়েই গেছেন। তাই এখন এটা অবান্তর উনাকে নিয়ে কথা বলা। আল্লাহ উনাকে হেদায়েত করুক । সার্বিক ভাবে উনাকে একজন লোভী মানুষ বলে মনে হল।
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১:০৬
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: আমারও মনে হয়, লোকটা লোভী প্রকৃতির। নইলে জামাতিদের কাছ থেকে কেন তাকে সংবর্ধনা নিতে হবে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে?
১০৬| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৩৭
এলোমেলো মন বলেছেন: আপনার লজিক মতে তো গোলাম আজম ভাষা সৈনিক যেটা তার ৭১ এর পরিচয়টাকে আড়াল করে....তাইতো?এবং তাকে বাংলা একাডেমী পুরষ্কার দেওয়া উচিত তাইনা?
দয়া করে গোলাম আজমের ক্ষেত্রে আপনার অবস্থান পরিস্কার করেন।তাইলে বুঝবো আপনার কাছ থেকে এমন পোষ্টই পাওয়া যেতে পারে।
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১:১০
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: ওরে না রে! আপনি যদি সত্যি সত্যিই বাংলা লেখাগুলোর পাঠোদ্ধার করে ফেলেন, সেক্ষেত্রে লঙ্কাকাণ্ড ঘটে যেতে পারে। পাবনা মেন্টালে এমনিতেই আসনের সমস্যা আছে। এই ব্যাপারটাই আগে বুঝতে হবে আপনাকে।
১০৭| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:২৩
অগ্নি পুরুষ বলেছেন: আর কত ছাগলামি করবা পল্লব!!?? এখন তোমার দোস্ত ত ইবনে সালাম ও তার সাগরেদরা!! আর তুমিও এদের সাহায্য নিয়া একদিন আল-মাহমুদের মত জামাতীদের দেয়া ক্রেস্ট নিবা,আর বেশিদিন বাকি নাই...
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১:১১
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: হা হা হা। তাই নাকি? যাউগ্গা, ঝাঁকের মধ্যে নাই, ঝাঁকের কৈ নই, এইটাই আমার বড়ো স্বস্তি।
১০৮| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:৪২
রুমানবিডি বলেছেন: কানা-বাবা বলেছেন:
রসিক দিলকা জ্বালা, ও মগবাজারওয়ালা
দলে বড় জ্বালারে, ও মগবাজারওয়ালা।
১০৯| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১:০২
স্পাইডার বলেছেন: পোস্টটি ৬১ জনের ভাল লেগেছে, ৩৯ জনের ভাল লাগেনি
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১:১৬
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: মাইনাসদাতা বেশিরভাগই হুজুগে চলা পার্টি। সব সমাজেই এরা থাকবে। এড়িয়ে চলার উপায় নেই।
১১০| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১:২২
অগ্নি বলেছেন: কায়েস মাহমুদ বলেছেন:
আপনি এখন জামাতিদের বাহবা আর প্লাস পাবেন, মন্দ কি?
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১:৫৪
লেখক বলেছেন: প্লাস-মাইনাসে কিছু আসে-যায় না।
স্পাইডার বলেছেন: পোস্টটি ৬১ জনের ভাল লেগেছে, ৩৯ জনের ভাল লাগেনি
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১:১৬
লেখক বলেছেন: মাইনাসদাতা বেশিরভাগই হুজুগে চলা পার্টি। সব সমাজেই এরা থাকবে। এড়িয়ে চলার উপায় নেই।
অগ্নি পুরুষ বলেছেন: আর কত ছাগলামি করবা পল্লব!!?? এখন তোমার দোস্ত ত ইবনে সালাম ও তার সাগরেদরা!! আর তুমিও এদের সাহায্য নিয়া একদিন আল-মাহমুদের মত জামাতীদের দেয়া ক্রেস্ট নিবা,আর বেশিদিন বাকি নাই...
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১:১১
লেখক বলেছেন: হা হা হা। তাই নাকি? যাউগ্গা, ঝাঁকের মধ্যে নাই, ঝাঁকের কৈ নই, এইটাই আমার বড়ো স্বস্তি।
এইটাই তোমার ভন্ডামী আর জামাতিদের চামচামীর সবথেকে বড় নমুনা।তুমি ঝাকের কৈ নাকি ছাগলের খোঁয়ারের ৩ নম্বর বাচ্চা,সেইটা সবাই ভালই বুইঝা গেছে...
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১:৩১
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: 'সবাই'রে আমি ুদি না। 'সবাই' খেলায়ও আমি নেই। মিনমিন করে তথাকথিত জনপ্রিয়তা অর্জনের কোনোই খায়েশ আমার ছিল না, এখনো নেই। ব্লগে আমি সত্য প্রকাশে দ্বিধাহীন, যতো বিরোধিতাই থাক না কেন। এইবার ফোট।
১১১| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১:২৩
ও.জামান বলেছেন: লেখক বলেছেন: বাস্তবতা হল এই যে, জামাতি কুলাঙ্গারদের আজকের এই উত্থানে আওয়ামী লীগের পৃষ্ঠপোষকতা কম দায়ী নয়। রাজনীতির নোংরা খেলায় জিততে আওয়ামী লীগ পারে না এমন কোনো কাজ নেই। প্রমান....
বিএনপির টা প্রমান লাগবেনা।
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১:৪৩
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: দারুণ।
১১২| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১:৩৩
রহমানরক্তিম বলেছেন: বিএনপির টা প্রমান লাগবেনা।
হা হা হা হা
কাউন্সিলে অন্তরঙ্গ অবস্থায় দেখা গেছে, আ'লীগ নেতারাও তাদের পাশে বসেছিলো।
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১:৪৩
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: আরো দারুণ!
১১৩| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১:৩৫
রহমানরক্তিম বলেছেন: কই যাবা মামারা, সালা দালাল কুনখানকার।
১১৪| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১:৩৬
অগ্নি বলেছেন: তোমার মত নপুংসুক,জামাতী ও গো.আ'র গোয়া চাটাদের ুদার ক্ষমতাও নাই...জামাতীদের গো.আ আল-মাহমুদ যেমন চাঁটতাছে,তুমিও তাই করতাছো...করতে থাকো...
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১:৪৪
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: আবে যা, পাকি ুদার টাইম নাই!
১১৫| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১:৪০
রহমানরক্তিম বলেছেন: একদম লেটেস্ট ভন্ডামির প্রমান দিয়া দিলাম।
দোষ শুধু এই অসহায় মুক্তিযোদ্ধাদের?
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১:৪৫
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: দেখলাম। ওরাও বা কেমন মুক্তিযোদ্ধা? হায়!
১১৬| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১:৫৮
ব্রাইটসেন্ট্রাল বলেছেন: +
এরা ভাত দেবার মুরোদ নাই, কিল দেবার গোসাই।
বাজারে গেলে গরমে পেট পুড়ে যায়, আর এরা ফাল পাড়াপাড়ি করে কে কি তা লৈয়া। আমি কৈ, তোরা কে আর আম পাব্লিকের লাইগা কি কর্ছস হেইডা ক!
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৩:১৪
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: শুক্কুরে শুক্কুরে চাইরদিন হয় নাই বয়স, হেরা এখন মুক্তিযোদ্ধার সার্টিফিকেট বিতরণ করে আত্মজীবনী দাগায়া দাগায়া।
১১৭| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ৮:১৭
রোবোট বলেছেন: মুক্তিযুদ্ধ কেন, কোন বিষয়েই আমি কিছু জানিনা, এজন্য পন্ডিত ব্যক্তিদের পোস্টে আসি জানার জন্য।
১। শেখ কামাল/নুর চৌধুরী প্রশাসনিক দায়িত্বে ছিলেন, তাঁদের খেতাব নিয়ে প্রশ্ন থাকেই। পড়ুন "এক জেনারেলের নীরব স্বাক্ষ্য: স্বাধীনতার প্রথম দশক" (লেখক: মেজর জেনারেল মইনুল হোসেইন চৌধুরী)। প্রথম আলোর এ্যাকাউন্টেন্ট কে কি সাংবাদিকতায় পদক দেয়া যায়?
২। আমি মুক্তিযুদ্ধের রাজনৈতিক অংশকে সরাসরি মুক্তিযোদ্ধা বলতে চাইনা। যে কারণে শেখ মুজিব বা তাজউদ্দিনকে বীরোত্তম পদক দেবার কথা ভাবেনি কেউ। ঠিক একই কারণে সৈয়দ আলী আহসান, আপেল মাহমুদ বা এম আর আখতার মুকুলকে কাদের সিদ্দিকী বা সালাউদ্দিন মমতাজের সাথে এক গোত্রে ফেলা যায় না। তাদের কর্মক্ষেত্র আলাদা ছিলো। অবদান কার কম বা বেশী সেটা বলছি না। আল মাহমুদকে যখন মুক্তিযোদ্ধা কবি বলা হয় তখন তিনি অস্ত্র হাতে যুদ্ধ করেছেন এমনটাই বলা হয়/মনে করা হয়। আরিফ জেবতিক এই মিথটাই ভেংগেছেন।
৩। আওয়ামী লীগের নেতারা কলকাতায় গিয়ে কেবল মৌজ করেছেন সেটা শুনে আসছি ৩০ বছর ধরে। যারা এগুলো বলেন তারা এটা বলেন না তাজুদদিনের শার্টের সংখ্যা হাতে না আঙগুলে গোণা যেত। বলেন না আমীরুল ইসলামের শিশু সন্তান মারা যায় বিনা চিকিৎসায়। আপনি তো বলে দিলেন একেবারে দুই-তৃতীয়াংশ নেতাই বিলাসী জীবনে মত্ত ছিলেন। যদিও উদাহরণ দিলেন না। শুধু কলকাতা যাওয়াটাই মুক্তিযুদ্ধ করা ছিলো না।
৪। আল-মাহমুদ ৭১এ রাজাকার ছিলেন এটা কেউই বলে না। তবে তিনি রফিক আজাদের মত মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন এটা বিশ্বাস করা কঠিন। শামসুর রাহমানের কথা তুলেছেন। তিনি বিপ্লবী ছিলেন না। ৭০ দশকের শেষভাগে বা ৮০ দশকের প্রথম ভাগে তাঁর রাজনৈতিক ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন আছে। কিন্তু তিনি ৭১এ গ্রামে বসে যে কবিতা লিখেছেন তা ধরা পড়লে তিনি বুলেট/বেয়নেটই পেতেন। (এটা তিনি জানতেন না সেটা আমি বিশ্বাস করিনা)।
আপনার অন্তত এ পোস্টে আমার শেষ কমেন্ট এটাই। মুখ্যসুখ্য মানুষ, ব্লক করেননি বলে আপনার পোস্টে কমেন্ট ফ্লাডিং করাটা ঠিক হবে না।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৩:১৪
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: ১. প্রশ্ন তো খেতাব নিয়ে নয়। প্রশ্ন হল যুদ্ধক্ষেত্রে যুদ্ধ না করেও শেখ কামাল কিংবা নূর চৌধুরীকে মুক্তিযোদ্ধা বলা যায় কিনা। আমি মনে করি, যায়।
২. 'মুক্তিযুদ্ধের রাজনৈতিক অংশকে' আপনি মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি দেন কি দেন না- সেটা আপনার ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত। প্রত্যেকের ছোট-বড়ো অবদান নিয়ে ইতিহাস কিন্তু তার আগে লেখা হয়ে গেছে। "আল মাহমুদকে যখন মুক্তিযোদ্ধা কবি বলা হয় তখন তিনি অস্ত্র হাতে যুদ্ধ করেছেন এমনটাই বলা হয়/মনে করা হয়"- এটাও ঠিক নয়। এ নিয়ে কোনো মিথও চালু নেই। আপনি বা আরিফ জেবতিক এরকম করে ভাবতে পারেন- সেটা আপনাদের ব্যক্তিগত ব্যাপার। তাতে সাধারণের কোনো সংস্পর্শ নেই। এমআর আখতার মুকুলকে কোনো অপ্রাপ্তবয়স্ক যদি সশস্ত্র মুক্তিযোদ্ধা ভেবে বসে থাকেন কিংবা অস্ত্র হাতে লড়েননি বলে মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি দিতে কুন্ঠিত হন - তাকে করুণা করা ছাড়া কার কী করার আছে?
৩. ঠিক বলেছেন, ব্লক-ম্লক মারার অভ্যাস নেই আমার। চ্যাটরুমে কখনো ছিলাম না তো!
১১৮| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ৯:০৭
অগ্নি বলেছেন: অগ্নি বলেছেন: তোমার মত নপুংসুক,জামাতী ও গো.আ'র গোয়া চাটাদের ুদার ক্ষমতাও নাই...জামাতীদের গো.আ আল-মাহমুদ যেমন চাঁটতাছে,তুমিও তাই করতাছো...করতে থাকো...
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১:৪৪
লেখক বলেছেন: আবে যা, পাকি ুদার টাইম নাই!
তুই পাকি ুদবি কেমনে!!?তুই তো নপুংশক। আর জামাতী-পাকিদের ভয়ে তো তুই তাদের গো.আ চাটা শুরু করছোস,আর তোর এই কাজের জোর উৎসাহ দিতাছে শিবিরের ইবনে সালাম,ব্রাইটসেন্ট্রাল ও তাদের গং...চালাইয়া যা;নেক্সট পদক জামাতের কাছ থেকে তুই ই পাবি...
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৩:১৫
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: আগেই কয়া দিছি, ুদার টাইম নাই।
১১৯| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ৯:৪৭
এলোমেলো মন বলেছেন: লেখক বলেছেন: ওরে না রে! আপনি যদি সত্যি সত্যিই বাংলা লেখাগুলোর পাঠোদ্ধার করে ফেলেন, সেক্ষেত্রে লঙ্কাকাণ্ড ঘটে যেতে পারে। পাবনা মেন্টালে এমনিতেই আসনের সমস্যা আছে। এই ব্যাপারটাই আগে বুঝতে হবে আপনাকে।
লেখক বলেছেন: 'সবাই'রে আমি ুদি না।
এগুলো হচ্ছে তোর আসল রুপ।
সবাইকে তোর এই রুপ দেখানো উচিত।স্ক্রীন শট রইলো।পরে আবার ম্যা ম্যা করি আসবিনা ... যে গালি দিয়ে আমি ভুল করে ফেলেছি।আমারে মাফ করে দিয়েন।তোর এমন ন্যাকামি তো বহু দেখা হয়েছে।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৩:১৫
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: ছাগু মাত্রেই অলঅয়েজ গদাম, দ্বিতীয় কোনো কথা নেই। যদিও ুদার টাইম অবশ্য সবসময় পাওয়া যায় না। স্ক্রীনশটগুলা নিয়া ছাগনৃত্য শুরু কর এবার।
১২০| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:০০
তায়েফ আহমাদ বলেছেন: মারামারি এখনো চলছে বুঝি!
আল মাহমুদের কবিতা নিয়ে কথা বলেছি, এখানে।
Click This Link
আমন্ত্রন।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৩:১৬
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: দেখলাম। ভালো লাগল।
১২১| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৮:৪০
রাসেল ( ........) বলেছেন: [img|http://media.somewhereinblog.net/images/thumbs/protibiplobi_1262097477_1-lookatme.jpg
১২২| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৮:৪১
রাসেল ( ........) বলেছেন:
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৩:১৬
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: হে হে হে...। রাসেলের প্রভূভক্তির সত্যিই কোনো তুলনা নেই। অবশ্য এটা আমি বলবো যে, ভালোই।
১২৩| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৮:৫২
প্রতিবিপ্লবী বলেছেন: ভাই বালেগ হয়ে আসা মানে কি? বাল না কাইটা তারপর সেইটা চেইন খুইলা বাইর কইরা দেখাইয়া দেখাইয়া আসা? আপনি কি সেইভাবেই বালেগ বইলা পরিচিতি দেন? সুবহানআল্লাহ। পুরা বাল ফালানি ব্যাপারস্যাপার
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৩:১৭
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: আপনি তো বিরাট প্রতিভা!
১২৪| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৮:৫৩
প্রতিবিপ্লবী বলেছেন: রাসেল সাহেব দেখি আমার ছবি মেরে দিছেন
১২৫| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৩:৪৮
হোরাস্ বলেছেন: যে লোক জামাতের কাছ থেকে মুক্তিযোদ্ধা হিসাবে সম্বর্ধনা নিতে পারে সে আসলে মুক্তিযোদ্ধা ছিলো কিনা এ প্রশ্ন অযৌক্তিক না।
আপনি বলেছেন, "আর আল মাহমুদ পরিবার-পরিজন নিয়ে কলকাতায় উদ্বাস্ত হয়ে গেলেও.... "
উনি কি আসলেই উদ্বাস্তুর মত ছিলেন? মনে হয় না। সে ব্যাপারে তার আত্মজীবনিতেই বলা আছে।
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ২:৩২
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: ভগ্নিপতি ছিলেন বলে তাকে খারাপভাবে দিন কাটাতে হয়নি- এটা তার কপালের জোর। আগে থেকে নির্ধারিত কিছু ছিল না। যুদ্ধ কোনো সিনেমা নয় যে, সবাইকে মেপে মেপে উদ্বাস্তু সাজতে হবে, সবাইকে নিয়ম করে একবেলা খেতে হবে। যে যার মতো পেরেছে, বেঁচে থাকার চেষ্টা করেছে- এটাই হল মূল কথা।
১২৬| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ ভোর ৪:০৫
হিমু ব্রাউন বলেছেন: হোরাস্ বলেছেন: যে লোক জামাতের কাছ থেকে মুক্তিযোদ্ধা হিসাবে সম্বর্ধনা নিতে পারে সে আসলে মুক্তিযোদ্ধা ছিলো কিনা এ প্রশ্ন অযৌক্তিক না।
১২৭| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ ভোর ৪:৩০
হোরাস্ বলেছেন: আরেকটা কথা, প্রশ্ন্ করার জন্যও বালেগ হওয়া জরুরি এই কথা যে বলে সে নিজে বালেগ কিনা সে প্রশ্নও উঠা স্বাভাবিক। তবে কিছু প্রশ্নের উত্তর দেয়ার জন্য বালেগ হতে হয়, সেটা ঠিক। আপনি পোস্টে প্রশ্নটার উত্তরটাও দিলেন না।
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ২:৩২
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: বালেগ মানে মানসিক প্রাপ্তবয়স্কতাকে নির্দেশ করা হয়েছে এখানে। এবং শ্রেফ আত্মজীবনী পড়ুয়া কেউ এই ধরনের স্পর্শকাতর প্রশ্ন তোলার ওই প্রাপ্তবয়স্কতা জরুরি, খুবই।
১২৮| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ৭:৩৮
লালসালু বলেছেন: শেষ পর্যন্ত ফিউশন ফাইভকেও তোরা রাজাকার বানাইলি। তোদের ভবিষ্যত নিয়া চিন্তায় পইড়া গেছি মামু।
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ২:৩২
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: নিভতে বসার আগেও প্রদীপ একবার ধপ করে জ্বলে ওঠে, শেষবারের মতো। ওরাও তেমনই জ্বলে ওঠার চেষ্টা করেছিল। তবে সেটা ব্যর্থ হয়েছে।
১২৯| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ৭:৪৪
ফ্লাইওভার বলেছেন: ফিউশন ফাইভের একটা পোষ্ট দেখে খুব মজা পেয়েছিলাম ছাগুশিবিরের বিজয় দিবসের রেলী আর সত্যি কথা বলার দায়ে ফিউশন ফাইভ রাজাকার হল!!!! সব কটারে গদাম।
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ২:৩২
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: নিভতে বসার আগেও প্রদীপ একবার ধপ করে জ্বলে ওঠে, শেষবারের মতো। ওরাও তেমনই জ্বলে ওঠার চেষ্টা করেছিল। তবে সেটা ব্যর্থ হয়েছে।
১৩০| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ৭:৪৮
ফ্লাইওভার বলেছেন: ফিউশন ফাইভের আরেকটা পোষ্ট যখন তিনি লোকালটক নামে লিখতেন মাওলানা মৌদুদীর সেই ঐতিহাসিক ছবি এর পরেও ফিউশন ফাই রাজাকার হলেন!!!!!
১৩১| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:১১
এলোমেলো মন বলেছেন: ছাগু তুই।তুই ছাগ নৃত্য শুরু করছস।তাইতো নারীর মত খোমাটা আড়াল কইরা ছাগু গিরি করস।এটাই তোর শাস্তি।এত মেধা থাকার পরেও নিজের খোমাটা বের করার সাহস করিসনা।
পারলে একবার আমার ব্লগে ঘুইরা আয়।আর আমার নাম ঠিকানা নে।আর সাহস থাকলে তোর নাম ঠিকানা ও দে।তার পর দেখা যাবে কে ছাগু।
পাকি চোদা ছাগু।এই দেশ ছাইরা পাকিতে যা,সেখানে পাকিরা গেলমান ব্যাবহার করে।তোর সেখানে অনেক কদর হবে।
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ২:৩৪
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: হাহাহা। ভাবভঙ্গিতে মনে হচ্ছে, একেবারে কচি ছাগু। এই পর্যায়েও আমার অরুচি নেই অবশ্য।
১৩২| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:৩৩
এলোমেলো মন বলেছেন: থু ছাগু ... থু...একবার কেবল তোর খোমাটা দেখা..আমাদের ক্যাম্পাসে যেখানে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবীতে গনস্বাক্ষর করেছি যেখানে তোর বিচার করবো।ানকির পোলা/মাইয়া খোমা দেখা ... কইলাম।
যুদ্ধাপরাধীদের সাথে তোর ও বিচার হবে ... ুতিয়া খোমা দেখা।
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ২:৩৫
ফিউশন ফাইভ বলেছেন:
১৩৩| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:৫১
রোহান বলেছেন: কই জানি ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থার লোকজন বলছিলো বঙ্গবন্ধুর খুনি মেজর নূর রে কলকাতাফেরত বিলাসী মুক্তিযোদ্ধা নয় বরং সম্মুখ সমরের নায়ক উপাধিতে ভূষিত করেছিলেন... যাই হোক সেই সংস্থার লোকজনের কাছে আর দশজনের থেকে আল মাহমুদরে বড় মুক্তিযোদ্ধা মনে হতেই পারে, আর সবাইরে কলকাতার দালাল মনে হতেই পারে.... এ আর নতুন কি.....
যাই হোক জুতা মেরে গরু দিলেও আজকাল মাইনসে গরু নিতে আসে দেখা যায়। আফসোস এই মার্কেটে গরুর দাম একদম কম না....
পোষ্টের কমেন্টগুলান আর পড়লাম না... আপনার নিকের অনেক গল্প শুনি... কোয়ালিটির এমন ডিগ্রেডেশন কেনো? অবশ্য হইতেই পারে, আল মাহমুদ কিংবা ফরহাদ মাজহারের মতো লোকেরা ডিগবাজি খাইয়া নিজের বিবেক, নীতি, বোধ বুদ্ধি সব বিক্রি করে নির্লজ্জের মতো পাবলিকে আইসা কথা কইতে পারলে, ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থার লোকজনেরা ভার্চুয়াল বিবেক বেঁচতে পারবেনা কেন..........................
আপনারে কইছিলাম না এই অল্প কয়টা লোক তাদের কূকর্মের মাধ্যমে মুক্তিযোদ্ধা শব্দটিকেই দূষিত করবে... হইলোও তাই, এখন নিজামীরাও কথায় কথায় কইবো মুক্তিযোদ্ধাদের আমরা পাইলা পুইষা রাখি.... এমন বিবেক বর্জিত লোকের জন্য ধিক্কার ছাড়া আর কি থাকে, আপনে পূরা একখান পোষ্ট লিখা ফেললেন??? আপনেরা পারেনও...
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ২:৪০
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: আল মাহমুদকে আমি তো কোথাও, লেখার কোনোখানে 'বড়ো মুক্তিযোদ্ধা' বলিনি। তিনি সাধারণ মুক্তিযোদ্ধাই। জামাত ঘনিষ্ঠতার জন্য তাকে ঘৃণাই করি সোজাসাপটা। কিন্তু সঙ্গে এটাও বলতে চাই যে, একাত্তরে এই লোক মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন। এখন কোনো এক নাবালক যদি তার মুক্তিযোদ্ধা পরিচয় নিয়ে প্রশ্ন তোলেন, তাহলে তার প্রতিবাদ করাটা শ্রেয় মনে করেছি। হয়তো একদিন এই নাবালকগুলোই কোনো এক আবালের চটিবই পড়ে আমাদের বীরশ্রেষ্ঠদের নিয়েও প্রশ্ন তুলবে। সুতরাং এটা একজন আল মাহমুদের জন্য নয়, বরং একজন মুক্তিযোদ্ধার পরিচয় নিয়ে প্রশ্ন তোলার ধৃষ্টতার প্রতিবাদ। পরবর্তীতে তিনি যতো খারাপই হোন না কেন।
১৩৪| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:২০
ও.জামান বলেছেন: ভাষার কি ব্যবহার!!! এসব ভাষায় ক্ষোভ প্রকাশ করলে নিজেদের দৈন্যতাই প্রকাশ পায়।
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ২:৪০
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: ঠিক বলেছেন।
১৩৫| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৩:১০
অনেক ভেবে চিন্তে একজন বলেছেন: হ
১১ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:৩৬
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৩৬| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:৩৬
রোহান বলেছেন: অতি বালেগ মানে মানসিকভাবে অতিপক্ক লোকজনেরাও যখন ইতিহাসের নায়ক নির্দেশনায় পক্ষপাতিত্বের সহায় নেয় তখন নাবালকদেরও প্রতিবাদে না এগিয়ে বসে থাকলে চলে? এইজন্যই তো বালেগদের ইতিহাস কইলে পূরাডা কইতে হয়। মুক্তিযুদ্ধে আল মাহমুদ -- এই নিয়া কেউ পোষ্টায় না কেনো কে জানে। জামাতের লোকজনএর থেকে না নিরপেক্ষ কারো চোখ থেকে... আর যদি আপনি সাধারণ অর্থে জানতে চান সেভাবে রাজাকার গং বাদে বাংলার বাকী সবাইকেই আমি মূক্তিযোদ্ধা বলি... আপনিও হয়তো বলবেন তাই না? আর চটি বই এর কথা বললেন, এতটুকু বলতে পারি আল মাহমুদের মতো পঁচে যাওয়া লোকজনের দিকেই মানুষ আঙ্গুল তুলবে, আপনে যত হাজারটা চটি বই লিখেন, একজন এম আর আক্তার মুকুলের দিকে কারো নখটাও তুলতে পারবেন না তাই না...
রিকশা চালায় এমন একজন জনৈক আক্কাস আলির কাছেও হয়তো মুক্তিযোদ্ধার সার্টিফিকেট আছে। সেই লোকটার অর্থের অভাব আছে অবশ্যই। আপনি তাকে বলেন জামাতের কাছ থেকে ক্রেষ্ট আনতে, দেখবেন সেই রিকসা ওলার চোখেও ঘৃণার রক্তবর্ণ। এটা অবশ্যই সত্য যে আমরা মুক্তিযোদ্ধাদের প্রকৃত অধিকার সম্মান কিছুই দিতে পারি নি, পেরেছি তাদের নিয়ে ব্যাবসা করতে। তবুও দারিদ্রের কষাঘাত এদের মুক্তিযোদ্ধা সত্তাকে নড়াতে পারে না। বিবেকের দায়ে যারা যুদ্ধে যায় তাদের যুদ্ধটা যে আজীবন চলতেই থাকে.... যুদ্ধ একটা অনেক বিশাল বিষয়... তাই না?
অট: উপরে রশীদের কথা পড়লাম। লিষ্টে তো ডিটেইলস থাকে না, আমার ছোট চাচা মুক্তিযোদ্ধা অথচ কোনো এক অভিমানে সার্টিফিকেট নেয় নাই, তবে আমাদের গ্রামের আরেক পুলিশ আছিলো যে পুরা ৭১ ঘরে বইসা টাইম পাস করছে তার সার্টিফিকেট আছে আর সেইটার সর্বোচ্চ ব্যাভার সে এখনও করে। ফারুক - রশীদ - ডালিম - নূর এই চারজনকে আপনি সম্মুখ সমরের বীর নায়ক হিসাবে ভূষিত করেছিলেন। যাই হোক আপনিই যেহেতু কথায় কথায় কলকাতায় সরকারে থাকা লোকগুলোর কিংবা মুক্তিযোদ্ধা পরিচয় দেয় এমন অনেকেরই ৭১ এর ভূমিকা নিয়া ঠাট্টা তামাশা করেন তাই ৭১ এ সম্মুখ সমরে উপরের চারজনের যোগদানের সময় এবং ভূমিকাটুকু জানতে চাচ্ছিলাম। আমার জানাটা কিন্তু কিছুটা ভিন্ন... তবে আমার জানাটা আব্বা আম্মার থেকে কিনা তাই আপনাদের মতো পড়াশোনা করা লোক জন থেকে জানতে চাচ্ছিলাম।
১১ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:৩৬
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: খোদ আওয়ামী লীগ সরকারের মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রণালয় ফারুক-রশীদকে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। তবে এদের সম্পর্কে বিস্তারিত জানা নেই। অন্যদিকে মুক্তিযুদ্ধের শুরুর দিকে যে কজন সেনা অফিসার পাকিস্তান থেকে পালিয়ে এসে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছিলেন, ডালিম ছিলেন তাদের একজন। তিনি মুক্তিযুদ্ধে কৃতিত্বের স্বীকৃতি হিসেবে বীর উত্তম উপাধি পেয়েছিলেন। তার ভাই স্বপন পেয়েছিলেন বীর প্রতীক খেতাব। আর মুক্তিযুদ্ধকালে মেজর নূর ছিলেন জেনারেল ওসমানীর এডিসি।
১৩৭| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:১৯
নির্বাসন বলেছেন: মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি পূর্ণ সম্মান রেখে একটা কথা বলি...
একটা আদর্শ নিয়ে যুদ্ধটা করেছিল তারা, সেই আদর্শ থেকে যদি স্বাধীনতার পরে বিচ্যুত হয় তবে আর তাদের মুক্তিযোদ্ধা ছিলাম বলে গর্ব করার কিছু থাকেনা...
১১ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:৩৬
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: তা ঠিক। অতোটা বিচ্যূতি ঘটলে আসলে মুক্তিযোদ্ধা ছিলাম বলে গর্ব করার কিছু থাকে না। আবার মানসিকভাবে অপ্রাপ্তবয়স্ক কাউকে মুক্তিযোদ্ধা সনদ বাছবিচারের দায়দায়িত্বও দেওয়া যায় না।
১৩৮| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:২১
তায়েফ আহমাদ বলেছেন: গত তিনদিন ধরেই দেখছি।
পুরো আলোচনা একই বৃত্তে ঘুরপাক খেয়ে চলেছে।
আমি বলতে চাই, ব্যক্তি আল মাহমুদ কেমন তা নিয়ে আমার খুব বেশী মাথাব্যাথা নেই। মাথাব্যাথা নেই শামসুর রাহমান, শক্তি চট্টোপাধ্যায় আর তাঁর মাঝে কে বড় কবি তা নিয়ে। তাঁদের নিজেদের মাঝে যখন এ নিয়ে মারামারি ছিল না তখন আমরা কে? জিয়া এবং এরশাদ সরকারের আনুকূল্য লাভ করেছেন, সংগ্রামমুখর পরিবেশ থেকে দূরে থেকেছেন- এ নিয়েও তাঁর নিজস্ব বিশ্লেষন রয়েছে। তিনি সরকারী চাকুরে ছিলেন, বামপন্থী কবিদের ভীড়ে কোনঠাসা ছিলেন- ইত্যাকার কৈফিয়ত অনেকের ভাল নাও লাগতে পারে- এ সবও আমার বিবেচ্য বিষয় নয়।
আমি বিবেচনা করি, তাঁর কবিতা আমায় কতটা আলোড়িত করে; তাঁর কাব্য ভবিষ্যতের বাঙলা কবিদের কীভাবে পথ দেখায়।
এ সব মিলিয়েই আল মাহমুদ অসাধারণ- বিতর্কের ক্লেদ ছাপিয়ে যাঁর কাব্য প্রতিভা বাঙলার সাহিত্যাকাশে মাথা তুলে দাঁড়িয়ে আছে এবং থাকবে।
আর লেখক, "আল মাহমুদ গতকাল মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে জামায়াত থেকে সংবর্ধনা নিলেন, এর নিন্দা জানানোর ভাষা আমার জানা নেই। আশির দশক থেকে তাকে আমরা দেখে আসছি মৌলবাদীদের ঘনিষ্ঠ সহচর হিসেবে। কিন্তু একাত্তরে এই লোক মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন।"- এ কয়টি বাক্য দিয়ে পোষ্টেই নিজের অবস্থান ক্লীয়ার করেছেন। তারপরেও এত বিতর্কের রহস্য কী?
কথায় কথায় ব্যক্তি আক্রমনের দিকে চলে যাওয়াতা আমাদের বাতিকে দাঁড়িয়ে গিয়েছে!
ধন্যবাদ।
১১ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:৪০
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: আমারও আসলে সেই একই প্রশ্ন। নিজের অবস্থান স্পষ্ট করার পরও অনেকে খামোখা শিবের গীত গেয়ে গেছেন। কী আর বলবো!
১৩৯| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৮:২২
নিঝুম মজুমদার বলেছেন: ১৯৯০-১৯৯২ এর দিকে, সালটা ভুল হতে পারে সে সময় চট্রগ্রামের একটি পত্রিকা দৈনিক কর্ণফুলির এডিটর ছিল এই বাল-মাহমুদ । আর দৈনিক কর্ণফুলি হচ্ছে কট্টর জামাতের পত্রিকা । এছাড়াও, জামাতের সাথে তার লাইন-ঘাট তৈরী হয় ১৯৮৩ সালের দিকেই। অনেক তথ্যই জানি এই বাল্ রে নিয়া । কিন্তু আপনার মত আবাল রে তা কইয়া রাত দুপুরে টাইম নষ্ট কর্তে চাই না। এরি মধ্যে কিছুটা টাইম খামাখাই কর্লাম । পুরাই ফাউল
১১ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:৪০
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: আল মাহমুদের সঙ্গে মৌলবাদীদের সংশ্লিষ্টতার কথা লেখাতেই স্পষ্টভাবে বলেছি। বানান করে করে পড়তে গিয়ে হয়তো বুঝে উঠতে পারেননি।
তবে একটি জিনিস ভালোভাবে মনে রাখবেন, নপুসংকতা ঢাকতে রাতদুপুরে বিছানা ছেড়ে ব্লগে ঘোরাঘুরি নপুংসকতার ঠিক যথার্থ উপশম নয়, সেক্ষেত্রে চিকিৎসকের দ্বারস্ত হওয়াই উত্তম। সেখানেও যদি ব্যর্থ হন, তাহলে না হয় বিকল্প নির্দেশনা দেওয়ার চেষ্টা করা হবে। ঠিকাছে?
১৪০| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৭:৩৫
নীজর্ন বলেছেন: Hats Off @মাহবুব লীলেন। মনের কতাগোলো ওটো সুনদর কোরে বলার জোননো। ফিফা আপনাকে + সোটিক বিশোয় এ পরোটিবাড কোরের জোননো। বাংলা টােপ কুব খারাপ আমার। sorry for that.
১১ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:৪০
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।
১৪১| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৮:০১
কাঙাল বলেছেন: আলী আহাসন মুজাহিদও মুক্তিযোদ্ধা, তবে জামাতি মুক্তিযোদ্ধা
১১ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:৪১
ফিউশন ফাইভ বলেছেন:
১৪২| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৩৮
চারুপাঠ বলেছেন: উপমহাদেশ যারা পড়েছেন তারা জানেন অাল মাহমুদ কি ধরণের মুক্তিযোদ্ধা। তাকে নিয়ে প্রশ্ন তুলে যারা তারা বোকার স্বর্গে বাস করে।
নতুবা অাওয়ামীলীগের রাজ্যে বাস করে।
১৪৩| ২১ শে মার্চ, ২০১০ ভোর ৪:৩১
দাসত্ব বলেছেন: বিষয়টা নিয়ে আল মাহমুদ কেই প্রশ্ন করা উচিত - উনি কোথায় কিভাবে যুদ্ধ করেছিলেন ?
আরিফ জেবতিক এর পোস্টে একটা যৌক্তিক প্রশ্ন আছে ।
আল মাহমুদ বলেছেন যুদ্ধের ৯ মাস তিনি কলকাতার বুদ্ধিজীবি মহলে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে জনমত গড়ে তোলার জন্য প্রয়াস চালিয়েছেন । এটা হাস্যকর । কলকাতার কোন মানুষটা পাকিস্তানের পক্ষে থাকা সম্ভব সে সময়ে ? ৪৭ র তিক্ততার গন্ধ তো তখনও যায় নাই উপমহাদেশের বাতাস থেকে ।
আল মাহমুদ অবশ্যই প্রশংসার দাবীদার এইজন্য যে তিনি পরিষ্কার ভাবে জানিয়েছেন যুদ্ধের সময় তিনি কি করেছিলেন । অন্যরা সেটাও করেনা ।
আল মাহমুদ বিরোধীরা যদি জামাতের পুরষ্কার নেয়ার জন্য মুক্তিযুদ্ধবিরোধী বানাতে চান আমি সেটার ঘোরতর বিরোধী।
Right tending সব বাংলাদেশী মানুষই জামায়াতের প্রতি কম ঘৃণা পোষন করেন Left tending দের তুলনায়।
আল মাহমুদও Right tending।
আমি নিজেও কম বেশী Right tending।
তবে ব্লগার - আপনার যু্ক্তিটাও শক্তিশালী।
কলকাতার স্ফূর্তি-আমোদের জীবন কাটানো (তাজউদ্দীন আহমদ বাদে) নেতা না তেনাদের চেয়ে আলমাহমুদ বেটার অবস্থানে আছেন
১৪৪| ২৪ শে মার্চ, ২০১০ বিকাল ৪:৫৯
অবাঞ্চিত বলেছেন: আসলে এখন আর ব্লগ পড়তে ভালো লাগে না। কিছু হইলে না বুইঝা যে যারে পারে ছাগু গালি দেয়।
১৪৫| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১০ সকাল ৯:২০
একলব্য১৯৭১ বলেছেন: //আল মাহমুদের মুক্তিযুদ্ধ পরবর্তীকালীন ভূমিকা শুধু প্রশ্নবিদ্ধই নয়, বরং আমি মনে করি ঘৃণ্য। কিন্তু তার একাত্তরের ভূমিকাকে তো এজন্য খাটো করে দেখা যায় না//
ভাই, আপনার এই লাইনটুকু পড়ে মনে হল আপনি আর যা-ই হোন রাজাকারের বাচ্চা নন।রাগ করবেন না,হুমায়ূন আজাদের একটা কোটেশন দেই-"একবারের মুক্তিযোদ্ধা সারাজীবনের মুক্তিযোদ্ধা না কিন্তু একবারের রাজাকার সারাজীবনের রাজাকার"
আল মাহমুদ আজকাল জামাতের সংবর্ধনা সভার আসন আলোকিত করেন-সেই জামাত যারা কিনা একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধের শুধু বিরোধীই ছিল না-গণহত্যার সাথেও জড়িত ছিল।একটু কল্পনা করুন তো ভাই,এককালের অসম্ভব সৎ পুলিশ অফিসার বর্তমানে দেদারসে ঘুষ খাচ্ছে এরকম হলে আপনি সেই অফিসারটির সততা না অসততাকে প্রাধান্য দেবেন? একাত্তরে আল মাহমুদের ভূমিকা যা-ই হোক না কেন তার বর্তমান কীর্তিকলাপের কারণে যদি তাকে কেউ রাজাকারের দলে ফেলে তাহলে খুব দোষ দেয়া যায় কি?
নববর্ষের শুভেচ্ছা নেবেন ভাই-আর আমার উপর রাগ না করে কথাগুলো একটু ভেবে দেখবেন।আপনার মঙ্গল কামনা করছি।
১৪৬| ২৯ শে আগস্ট, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৩৯
আেনায়ার এইচ ভূইয়া বলেছেন: রাত্রি এলো এলিয়ে খোপা ফের বাড়ালাম পা
আমার মায়ের নোলক ছাড়া ঘরকে যাবো না।
....... আল মাহমুদ
১৪৭| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১২:০২
কালের কলস বলেছেন: মন্তব্য: ১০৪ দ্রষ্টব্য
কবি'র কবিতায় উদৃত
"কেউ সেজদায় নত হলে, আমি দেখি,
একটি কলস ভরা লোভ উবুর হয়েছে"
১৪৮| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১২:১৯
কলম.বিডি বলেছেন: কাদের সিদ্দীকিই রাজাকার, আপনি আসছেন আল মাহমুদকে নিয়া কানতে!!!
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১:৪৪
কায়েস মাহমুদ বলেছেন:
শুধু ইগোর কারনে আপনি অনেক নিচে নামতে পারেন।
আর কিছুই বলার নাই।