স্রষ্টাকে বুঝার চেষ্টা করি।

০৮ ই মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৩

পথ চলছি ছবিও তুলছি স্ত্রীর হাতে তোলা ছবি দিয়ে তা শুরু হল। সবুজ আর সবুজ দেখছি আর দেখছি যানজট বিহীন মসৃন রাস্তা ধরে অনেক গতিতে গাড়ী চলছে। হেমন্ত গেয়ে চলছে ' অলির ও কথা শুনে বকুল হাসে.................দারুন এক গান। বাংলার সবুজ ধান ক্ষেতের এত রুপ এত প্রখর রোদেও এত সজীব, তখনই সৃষ্টিকর্তাকে স্মরণ করি এত রোদেও অনেক পাতলা ছোট এ ধান গাছের পাতা এত সতেজ প্রান নিয়ে খুশী মনে দুলছে।আমি মানুষ হয়ে কতক্ষনই থাকতে পারব? সে তার এ যৌবন নিয়ে অনেক দিনই থাকে কে তাকে এ শক্তি বা সহ্য ক্ষমতা দিয়েছে? নিশ্চয়ই মহান যিনি প্রণীর ভিতর আবেগ বস্তু inject করেছে তিনি ছাড়া কেউই নয় যিনি মৌলিক সকল বিষয়ের রুপকার। আমরা ও বিজ্ঞান সেই মৌলিক বিষয় সমুহকে প্রকৃতির ধরনকে গবেষনা করে নিয়ে যাচ্ছি হয়ত অনেক দূরে কিন্তু কখনো মৌলিক কোন কিছু সৃষ্টিতে সক্ষম হয়নি এবং হবো বলেও মনে করি না। যা ঘটছে অবশ্যই স্রষ্টার সীমারেখার মধ্যেই। নাস্তিকদের বলব প্রকৃতি ও প্রাণীর যন্ত্রণাকে সূক্ষ্মভাবে গবেষণা করতে তাহলে নিশ্চয়ই বুঝবেন সৃষ্টিকর্তা কিভাবে আমাদের সবকিছুর মাঝে আছেন। ।

০ টি +০/-০