|
|
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ভোর ৬ টায় আমিও আমার সহধর্মীনী বাসা থেকে হেটে হেটে মাঠে যাচ্ছিলাম, সে সময় দেখি এ শিশুটি তার ব্যবসায়িক উপকরন নিয়ে চলছে। তার মা ফ্লাস্কে চা তৈয়ার করে দিয়েছে হাতে বিস্কুট ও পানির কৌটা। তার কাষ্টমার হল নিম্ন আয়ের শ্রমজিবী মানুষ ! দিনের আয়ের টাকা মা এর হাতেই দেয় ! মা ও শিশু অবিচ্ছেদ্য এক মনোভাব। শিশু তার মা এর অভাব ও কষ্ট অনেক বুঝে ঠিক যে রকম মা ও বুঝেন শিশুর কষ্ট। এ সময়ে আমরা সক্ষমদের সব শিশুরাই নিশ্চয়ই ঘুমিয়ে আছে। অথচ সম বয়সী এ শিশু অনেক আগে ঘুম থেকে উঠে সেজেগুজে প্রিয় মা এর হাতে কিছু খেয়ে মা এর কথামত ব্যবসায়িক উপকরন নিয়ে উপার্জনে বের হয়েছে। বড় এক তফাতেই আমরা বসবাস করছি! কখন এ সকল শিশু তার মৌলিক নিরাপত্তা পাবে সেই দিন গুনছি ? কেন শিশু এ রকম কষ্ট করবে? কখন সব শিশুর ক্ষেত্রেই শিশুর সঃজ্ঞা এক ও অভিন্ন হবে জানিনা। দোয়া করি মহান আল্লাহ যেন আমাদের সকলকে সকল শিশুকে অভিন্ন ভাবে বুঝার ক্ষমতা ও সুষ্ট জ্ঞান দান করেন !
৫ টি 
+১/-০২| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:১৬
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আমাদের দৈনত্যকেই চোখৈ আঙুল দিয়ে দেখিযে দিচ্ছে অবুঝ শিশু!!
আমরা মূখে যততই চটকদার কনফারেন্স করিনা কেন? এমডিজি এসডিজি প্লান করতে কোটি কোটি টাকা উড়িয়ে দিইনা কেন- বাস্তবতা থেকে বহু দূরে সে সব!
মোল্লা মৌলভীদেরতো আরো দেড়হাত বেশী সমস্যা। কিছূ বললে সব আল্লা মিয়ার হাতে তুলে দিয়ে খালাস! আল্লাহ যার ভাঘ্যে যেভাবে রিজিক রেখেছেন বলে পাশ কাটানো গেলেও তাযে সত্য নয়- সবাই বোঝে! না বুঝলে সূরা মাউনের বাংলা অনুবাদই যথেষ্ট!
আমরা যেন আল্লাহর আদেশ মানতে সক্ষম হই! বুঝতে সক্ষম হই। সমাজে প্রতিষ্ঠিত করতে সক্ষম হই।
৩| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৫৯
প্রামানিক বলেছেন: এসব শিশু দেখলে কষ্ট লাগে।
৪| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:০৯
বাংলিশ বাবু বলেছেন: এদের দেখার মত কেউ নেই
৫| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:৩৩
ধমনী বলেছেন: এই শিশুটা যা করছে সেটা খুব বেশি সমস্যার বা কষ্টকর নয়। কিন্তু ঝুঁকিপূর্ণ শিশুশ্রম যেমন ওয়েল্ডিং, ইট বহন ইত্যাদি নিষিদ্ধ করা দরকার। তাছাড়া গৃহকর্মে নিয়োজিত শিশুটির চাইতে ছবির শিশুটি অনেক বেশি স্বাধীন এবং স্বনির্ভর।
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:১৫
মহসিন৭১ বলেছেন: আপনার লেখাটা আমার মেইলে দিলে আমাদের অনলাইন নিউজ পোর্টালে প্রকাশ করতাম। সঙ্গে ছবিও। ভাল থাকুন। লেখাটা বেশ ভাল হয়েছে। [email protected]