![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
"রবীন্দ্রনাথের অসাম্প্রদায়িক চেতনায় বাংলাদেশ গড়বো" ===================> প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
কয়েকদিন আগে রবীন্দ্রনাথের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ শুনছিলাম।সেখানে তিনি বলেছিলেন তিনি "রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের চেতনায় অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গড়বেন"
তো ঠাকুর সাহেব কি ধরনের বাংলাদেশ চাইতেন তা তা নিয়ে জানার আগ্রহ প্রকাশ করলাম আমি।আগে থেকেই ঠাকুর সাহেবের যে ইতিহাস আমার জানা ছিলো তার সাথে ইন্টারনেট এ তার রাজনৈতিক আদর্শের ব্যাপারেও সামান্য ধারনা লাভের চেস্টা করলাম।আলোচনার প্রথমেই বলে নেওয়া ভাল যে একজন সাহিত্যকার এবং কবি হিসেবে তার অবদান বাংলা ভাষায় চিরদিন স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে এই বিষয়ে আমার বিন্দুমাত্রও সন্দেহ নেই।আমি নিজেও তাকে একজন বাংলা ভাষার শ্রেষ্ঠ সাহিত্যকার মনে করি।তাই কোন রবীন্দ্রপ্রেমি যদি আমার লেখাটি পড়ে থাকেন তাহলে তার কাছে আমার অনুরোধ থাকবে আমার এই লেখার আলোচনার বিষয়বস্তু শুধুমাত্র রবীন্দ্রনাথের রাজনৈতিক আদর্শ এবং বর্তমান ভূখণ্ডের বাংলাদেশ নিয়ে তার চেতনা।তাই এই লেখাটিকে অন্যকোন ভাবে না নেওয়ার অনুরোধ রইলো
রবীন্দ্রনাথের জন্ম হয় কোলকাতা শহরে।মানে বর্তমান বাংলাদেশ রাষ্ট্রের সীমানার বাহিরে।তার আব্বা দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর একজন জমিদার ছিলেন।রবি ঠাকুরও পেশা হিসেবে জমিদারিকেই বেছে নেয়।তার জমিদারি সীমানার বেশীরভাগ ছিলো বর্তমান বাংলাদেশ রাষ্ট্রের ভেতরে।কিন্তু তা সত্তেও তার জীবদ্দশায় তিনি ঢাকায় এসেছিলেন মাত্র ১ বার ।মানে আমাদের প্রধানমন্ত্রী যে লোকের আদর্শে বাংলাদেশ গড়তে চান তার পদধূলি সেই দেশের রাজধানীতে পড়েছিলো one and only বার।কলকাতার একজন বিশিষ্ট সাহিত্যিক বঙ্কিমচন্দ্র বলেছিলেন "ঢাকায় ৩ টা প্রাণীকে সবচেয়ে বেশী দেখা যায় ১ কুকুর, ২ কাক, ৩ মোসলমান"।যাক আমি বিশ্বাস করি আমাদের অসাম্প্রদায়িক ঠাকুর সাহেব বঙ্কিম আদর্শে বিশ্বাসী লোক নয়।বিলেত,আমেরিকার,ইউরোপের বহু দেশ রবি ঠাকুর বহুবার ভ্রমন করেছেন।ইংল্যান্ড এ তিনি অনেকবার গিয়েছেন এবং অনেক সময় সেখানে কাটিয়েছেন।এমনকি এশিয়ার দেশ চীন,জাপানেও গিয়েছেন।যাক তিনি ঢাকায় ১ বার এসেছেন সেটাই আমাদের পরম ভাগ্য
রবিন্দ্রনাথ ঠাকুরের জমিদারী এলাকার বেশীরভাগ প্রজা ছিলো মুসলিম।কিন্তু আমরা যদি তার সাহিত্য পড়ি তাহলে সেখানে গুটি কয়েক মুসলিম চরিত্রও খুজে পাওয়া দুস্কর হবে।তিনি শ খানেকের উপরে বই,ছোটগল্প কিংবা কবিতা লিখলেও সেখানে মুসলিম চরিত্র খুব বেশী একটা নেই।দেখুন যার জমিদারী এলাকার বেশীরভাগ মানুষ একটি সম্প্রদায়ের হলেও তার সাহিত্য খুজলে সেই সম্প্রদায়কে মৃত মনে হবে।এখন প্রস্ন হচ্ছে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীও কি আমাদের সেই চেতনায় নিয়ে যেতে চাচ্ছেন
এইবার বঙ্গভঙ্গর ব্যাপারে আসি।এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে তিনি সরাসরি আন্দোলনে নেমে পড়েন।১৯০৫ সালে পশ্চিম বাংলা থেকে পূর্ববাংলাকে আলাদা করে একটি নতুন প্রদেশ সৃষ্টি করা হয়।উদ্দেশ্য ছিলো অর্থনৈতিকভাবে পূর্ববাংলার মানুষের উন্নতি।বাংলাদেশের প্রায় সব জমিদারই ছিলো হিন্দু এবং এ অঞ্চলের বেশীরভাগ মানুষ ছিলো মুসলিম।হিন্দু জমিদারেরা এই ভূমি থেকে অর্থ জোগার করে তা সব কোলকাতায় চালান করতো।পূর্ববাংলার মানুষের ঘাম এবং রক্তে গড়া হয়েছিলো কোলকাতা শহর।এই অঞ্চলের সব অর্থ কোলকাতায় চালান হওয়াতে যা উন্নতি হবার সেখানেই হত এবং অভাগা বাংলাদেশের মানুষ অশিক্ষা এবং অনুন্নতির মাঝেই বেচে থাকতে হত।ব্যাপারটা অনুধাবন করেই কোলকাতা থেকে বাংলাদেশকে ভাগ করার সিধান্ত নেই।রবীন্দ্রনাথের জমিদারী অঞ্চল যেহেতু বেশীরভাগ ছিলো বাংলাদেশ অঞ্চলে তাই তিনি এই ব্যাপারে তেলে বেগুলে জ্বলে উঠেন।তার জমিদারী অঞ্চলের টাকা আর কোলকাতায় আনতে পারবেন না এই কস্টে তিনি ভুগছিলেন।পূর্ব বাংলার বাঙালি মুসলিমদের কোন উন্নতি হোক তা তিনি চান নি।বঙ্গভঙ্গ কার্যকর হলে রাগে দুঃখে আরও একটু হলে তিনি আত্মহত্যাই করতেন
এইবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রসঙ্গে আসি।বঙ্গভঙ্গ সিধান্ত রহিত হলে ঢাকার মুসলিম নেতারা ব্রিটিশদের চাপ দেয় যেন এই অঞ্চলে একটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করা কয় মুসলিমদের জন্য।এখানেও বাধ সাধেন কোলকাতা নিবাসি রবি ঠাকুর।ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় যাতে না হতে পারে সে জন্য সব চেস্টাই তিনি করেছেন। না পেরে ঢাবির নাম দিয়েছেন মক্কা বিশ্ববিদ্যালয়, কারণ এখানে মুসলমানেরা পরবে। বাংলাদেশের মানুষকে অন্ধকারে রাখাই ছিল তার উদ্দেশ্য।এই অঞ্চলের কৃষকের ছেলে গবির মুসলিমরা লেখাপড়া করে কোলকাতার হিন্দু বাবুদের সাথে একই চেয়ারে বসবে এইটা তিনি মনে প্রানেই চাইতেন না
প্রশ্ন আরও থেকে যায় যে
১ তিনি কি বর্তমান বাংলাদেশের সীমানায় বিশ্বাস করতেন?
২ তিনি কি চাইতেন বাংলাদেশ অখন্ড ভারতের অন্তর্ভুক্ত না হয়ে স্বাধীন দেশ হোক?
৩ তিনি কি চাইতেন ঢাকা বাংলাদেশের রাজধানী হোক?
৪ তার কোন লেখায় কি তিনি বাংলাদেশ নামক দেশ চায় এ কথা উল্লেখ করেছেন?
৫ বাংলাদেশ শব্দটা তার লেখায় কয়বার আছে?
এখন প্রশ্ন হচ্ছে যে লোকের লেখা বা কবিতায় স্বাধীন বাংলাদেশের কোন অস্তিত্ব নেই তার আদর্শে প্রধানমন্ত্রী কিভাবে দেশ গড়বেন?যেই লোক মনে প্রানে চাইতেন বাংলা হবে ভারতের একটা অঙ্গরাজ্য এবং যিনি নিজে সর্বভারতীয় আদর্শে বিশ্বাস করতেন তার আদর্শে কিভাবে বাংলাদেশ গড়তে চান শেখ হাসিনা?তার মানে আমাদের প্রধানমন্ত্রী কি চায় বাংলাদেশ ভারতের অঙ্গরাজ্য হোক?তিনি কি চান শিক্ষা-দিক্ষায় সব দিক দিয়ে মুসলিমরা পিছিয়ে থাকুক?হ্যাঁ মুসলিমদের প্রধানমন্ত্রী কি দৃষ্টিতে দেখেন তার প্রমান ইতিমধ্যে নিশ্চয় আমরা পেয়েছি
অথচ কিছুদিন আগেই তিনি বলেছিলেন দেশে তিনি মদিনা সনদ বাস্তবায়ন করবেন আর আজ বলছেন রবীন্দ্র চেতনা প্রতিষ্ঠা করবেন।আসলে কোনটা তিনি প্রতিষ্ঠা করতে চান?
ছোটবেলায় ধর্ম বইয়ে পড়েছিলাম...
মুনাফিকের তিনটি গুন... এ তিনটি/যেকোন একটি থাকলেই সে ... সে..ই মাত্রার মুনাফিক:
১. সে যা বলে মিথ্যা বলে
২. ওয়াদা করলে তা ভঙ্গ করে
৩. আমানত রাখলে তা খেয়ানত করে
বাকিটা এইবার বুইঝা নেন
১৩ ই মে, ২০১৩ রাত ৯:১৭
গেস্টাপো বলেছেন:
২| ১৩ ই মে, ২০১৩ রাত ৯:১৬
কাকচক্ষু বলেছেন: দুইটা মিলাই মিশায়ে কিছু ভংচং করা যায় না। এই সরকার তো সবকিছুই মিলাই মিশাইয়া করতাছে। সংবিধানও গজামিল।
১৩ ই মে, ২০১৩ রাত ৯:১৮
গেস্টাপো বলেছেন: অফ কোর্স
কেনু নয়
জয় বাংলা
৩| ১৩ ই মে, ২০১৩ রাত ৯:১৬
কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর নয়,
মূত্রমনা ফরহাদ, ধর্মব্যাবসায়ী হেফাজত, চুতিয়া মওদুদী, ধর্ষক সাঈদি, সাকার চেতনায় সাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গড়া প্রয়োজন। কি বলেন ?
১৩ ই মে, ২০১৩ রাত ৯:২০
গেস্টাপো বলেছেন: কি আর বলমু
আপনার তীব্র যুক্তির কাছে পরাজয় স্বীকার করে নিলুম
আর আমিও স্বীকার করে ফেললাম আওয়ামী লীগই সত্যকারের দেশপ্রেমিক এবং রিয়েল মুসলিম
জয় বাংলা
৪| ১৩ ই মে, ২০১৩ রাত ৯:১৮
দায়িত্ববান নাগরিক বলেছেন: আসল কথায় আসো। ছাগুরা জাতিয় সংগীত পপরিবর্তনের ট্রাই করতিছে বহুত দিন থেকে। সরাসরি সে দাবি তুল্লেই হয়। এত প্যাচানোর কাম কি।
১৩ ই মে, ২০১৩ রাত ৯:২১
গেস্টাপো বলেছেন: আসলেই ভাই দেশটা ছাগুতে ভরে গেল।এত চাগু আসলো কুথা থাইকা বুঝলাম না
জয় বাংলা
৫| ১৩ ই মে, ২০১৩ রাত ৯:২০
কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: "রবীন্দ্রনাথের অসাম্প্রদায়িক চেতনায় বাংলাদেশ গড়বো"
এই কথার মানে কি বুঝতারছেন ?
ব্লগিং না কইরা স্কুলে ভর্তি হন .... X#
রবীন্দ্রনাথের অসাম্প্রদায়িক চেতনার কথা বলা হইছে
রবীন্দ্রনাথের রাজনৈতিক চেতনার কথা বলা হয় নাই !!
এখানে রাজনৈতিক লেকচার দেয়ার কি আছে ?
১৩ ই মে, ২০১৩ রাত ৯:২৪
গেস্টাপো বলেছেন: তা ঠাকুর সাহেবের অসাম্প্রদায়িক চেতনা কুনটা এইটা তো নেটে খুজে পেলাম না।আপনি কি তার অসাম্প্রদায়িক চেতনার একটু নমুনা দেবেন দয়া করে
ইয়ে ব্রো কুন ইশকুলে ভরতি হলে ভালা হবে।প্রাইমারি নাকি কিন্ডার গার্ডেন
জয় বাংলা
৬| ১৩ ই মে, ২০১৩ রাত ৯:২১
নেয়ামূল হক বলেছেন: দায়িত্ববান বলদ এখনেও হাজির।
জানতে ইচ্ছে করে এদের সেলারী কত?
১৩ ই মে, ২০১৩ রাত ৯:২৫
গেস্টাপো বলেছেন:
৭| ১৩ ই মে, ২০১৩ রাত ৯:২৪
ইকবাল পারভেজ বলেছেন:
আম্লীগের সনদ হইলো "দিল্লী সনদ"| হাসিনা বলে "মা দুর্গার" আশীর্বাদে দেশে এইবার ভাল ফসল ফলেছে|
১৩ ই মে, ২০১৩ রাত ৯:২৬
গেস্টাপো বলেছেন: মা দুর্গাকে ভাল্লাগে
কিছুদিন আগে মা দিবস গেল
আমি আমার মাকে খুব ভালোবাসি
৮| ১৩ ই মে, ২০১৩ রাত ৯:৫৩
জাহাজ ব্যাপারী বলেছেন: দূর্মুখেরা কী যেন নেহেরু ডকট্রিন, চাণক্য-নীতি, অসাম্প্রদায়িকতা, স্যুডো-সেক্যুলারিজমের কথা বলে।
১৩ ই মে, ২০১৩ রাত ১০:৪৯
গেস্টাপো বলেছেন:
৯| ১৩ ই মে, ২০১৩ রাত ৯:৫৫
কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: আপনি পথশিশুদের স্কুলে ভর্তি হন,
আমি আশা করি আপনি যা জানেন / শিখছেন,
তার চাইতে বেশী কিছু ওখানে শেখানো হয়।
ব্রাফুক ধন্যবাদ
ছাগীয়তাবাদ জিন্দাবাদ
১৩ ই মে, ২০১৩ রাত ১০:৫০
গেস্টাপো বলেছেন: উয়াউ
সেখানে ছুটুবেলায় লেখাপড়া করছিলেন নাকি।গ্রেট জব বস
কিপ ইট আপ
জয় হাম্বা
জয় হিন্দ
জয় ভারতমাতা
১০| ১৩ ই মে, ২০১৩ রাত ৯:৫৯
মামদোভুত বলেছেন: সামুর ছাগুগুলা যে কবে পাকিস্তান যাবে!
১৩ ই মে, ২০১৩ রাত ১০:৪২
গেস্টাপো বলেছেন:
জয় বাংলা
১১| ১৩ ই মে, ২০১৩ রাত ১০:০১
এস এম রুবাই বলেছেন: তুই শাপলা চত্ত্বর যাস নাই কেন ঐদিন?
রাস্তাঘাটে এত কুত্তা/বিলাই মরে আর তোর মত ছাগুগুলা বাঁইচা আছে !
১৩ ই মে, ২০১৩ রাত ১০:৪৪
গেস্টাপো বলেছেন: স্ক্রিনশিট হিসেবে আপনার কমেন্ট রেখে দিলুম।রাস্তাঘাটে যখন আসল কুত্তার বাচ্চাদের মারা হবে সেই দিন এই সমস্ত কমেন্ট মূল্যবান টনিকের মত কাজ করবে
জয় বাংলা
১২| ১৩ ই মে, ২০১৩ রাত ১০:০৬
ইকবাল পারভেজ বলেছেন:
উপড়ে ৩ টা ইন্ডিয়ান বাংলাদেশী সাইজা ব্লগিমগ করতাছে, দু:খ জনক ওরা ওদের জন্ম পরিচয় প্রকাশে লজ্জা পায়|
১৩ ই মে, ২০১৩ রাত ১০:৪৫
গেস্টাপো বলেছেন: প্রমান থাকলে এই নিয়ে লিখতে পারেন।কাল পরশু ইন্ডিয়ানরা কিভাবে লুকায়ে এসে আমাদের সাইবার স্পেসে নাচানাচি করে এইটা নিয়া একটা পোস্ট দেবার ইচ্ছা আছে
১৩| ১৩ ই মে, ২০১৩ রাত ১০:২৬
শিরিষ গাছ বলেছেন: রবীন্দ্রনাথ বাংলা সাহিত্যের অন্যতম দিকপাল সন্দেহ নেই। রবীন্দ্রনাথের রাজনৈতিক দর্শন ''সর্বভারতীয় '' ধারণায় সিদ্ধ। আঞ্চলিক জাতীয়তাবাদে রাবীন্দ্রনাথ বিশ্বাসী ছিলেন না। এমনকি তিনি অনার্য জাতি সমূহ যেমনঃ দক্ষিণ ভারতীয় জাতি সমূহ এবং বাঙালী জাতিকে বৃহৎ ভারতীয় জাতীয়তায় লীন হতে উদ্বুদ্ধ করেছেন তাঁর বিভিন্ন প্রবন্ধ, বক্তৃতা, লেখায়। আর এই বৃহৎ ভারতীয়ত্ব বলে উনি বুঝিয়েছেন ব্রাহ্মান্যবাদী আর্য ভারতীয় সমাজ ও সংস্কৃতি যা মূলত ভারতে বসতি স্থাপনকারী উপনিবেশী প্রাচীন উত্তর ভারতীয় আর্য জনগোষ্ঠীর সংস্কৃতি যা হিন্দু সংস্কৃতি নামে পরিচিত ।
সাম্প্রদায়িকতা কে যদি ধর্ম ভিত্তিক বিশেষ জনগোষ্ঠীর সুবিধা এবং স্বার্থ সংরক্ষণের বিষয় হিসেবে দেখা হয় তাহলে রবীন্দ্রনাথ অবশ্যই ''সাম্প্রদায়িক'' এবং এ ক্ষেত্রে তার স্বার্থ সংরক্ষণের বিষয় ছিল হিন্দুদের স্বার্থ সংরক্ষণ যা আমরা পরবর্তীতে রবীন্দ্রনাথের বঙ্গ-ভঙ্গ আন্দোলনের বিরোধীতা এবং ঢাকায় বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের বিরোধীতায় মূখর হওয়াতে দেখি। এক্ষেত্রে রবীন্দ্রনাথের দোষ আমি দেই না। ওই সময়কার সমাজ ব্যবস্থায় মুসলমানদের নিচু জাত কিংবা ম্লেচ্ছ, জবন ইত্যাদি অবিধায় দেখাতে সহজেই বুঝা যায় তখন মুসলমানদের ওই দৃষ্টিতে দেখাটা প্রধান্য বিস্তারকারী বর্ণ হিন্দুদের কাছে স্বাভাবিক ছিল ।
রবীন্দ্রনাথ কবি এবং সাহিত্যিক ছিলেন। তার মানে এই নয় যে তিনি জগতের যাবতীয় বিষয় আশয় , চাহিদা, আকাঙ্খা থেকে মুক্ত ছিলেন। সাহিত্যিক রবীন্দ্রনাথের সমান্তরালে ব্যক্তি রবীন্দ্রনাথ পূর্ব বঙ্গের উন্নতির বিরোধী ছিলেন।
আমাদের বাংলাদেশী সমাজ এগিয়েছে নিজেদের স্বতন্ত্র সত্ত্বা, উপলব্ধির মধ্য দিয়ে। চাপিয়ে দেয়া কোন দর্শন এ জাতি কখনো গ্রহণ করেনি। এখানে গ্রহণ-বর্জনের ক্ষেত্রে এদেশের সংখ্যাগুরু মানুষের ধর্ম ইসলাম প্রত্যক্ষ ভূমিকা রেখেছে। তাই রবীন্দ্রনাথের অসাম্প্রদায়িক চেতনার কথা বললেই তা অসাম্প্রদায়িক হয়ে যাচ্ছে না। এক লাইনের একটা মন্তব্যে হাসিনা কিংবা অন্য কেউ নিজেকে প্রগতিশীল সুশীল দাবী করে করতে পারে। রাজনৈতিক নেত্রীবৃন্দের এধরণের কথা বার্তা বাংলাদেশের প্রেক্ষিতে শুধুই ''ডেকোরেশন''। এগুলো দেশের ব্যাপক জনগোষ্ঠীর বিশ্বাস, সংস্কৃতি থেকে যোজন দূরে।
১৩ ই মে, ২০১৩ রাত ১১:০২
গেস্টাপো বলেছেন: পোস্ট এর সবচেয়ে দামি কমেন্ট।সামু এখন আওয়ামী খোয়ারে পরিনত হয়েছে।রাস্তা থেকে উঠে আসা একদল বস্তির ছেলে এখন ব্লগে ভরপুর।বেভিচার,নোংরামি,ধর্ষণের মাধ্যমে এই আওয়ামী জারজ কুকুর সন্তানদের জন্ম হয়েছে তা এদের মুখের ভাষা দেখলেই বোঝা যায়।আমি নিজে ২০০৮ এ আওয়ামী লীগকে ভোট দিয়েছিলাম কিন্তু এই রাজনৈতিক দলকে ভবিষ্যৎ এ ভোট দেওয়া তো দূরে থাক ফ্যামিলির কাউকেও এউ দলে ভোট দিতে দেব না
১৪| ১৩ ই মে, ২০১৩ রাত ১০:৪৮
এস এম রুবাই বলেছেন: স্ক্রীণশট নিয়ে রেখে দে। প্রিন্ট আউট করে ভাঁজ করে পেছন দিয়ে ঢোকাবি সময় পেলে। :দ
১৩ ই মে, ২০১৩ রাত ১০:৫৩
গেস্টাপো বলেছেন: তারপর সেটা তোমার মুখ দিয়ে ঢোকানো হবে :প
১৫| ১৩ ই মে, ২০১৩ রাত ১০:৫৩
ইকবাল পারভেজ বলেছেন: @রুবাই: ফটিক ছড়ির কথা ভুলে যেও না
১৩ ই মে, ২০১৩ রাত ১০:৫৮
গেস্টাপো বলেছেন: এইটা নিশ্চয় কারো মাল্টি নিক।গালাগালির প্রয়োজন হইলে এরা মাল্টিতে হাজিরা মারে।রিপোর্ট মারছি অর বিরুদ্ধে আপ্নারাও মারেন দেখি সামু কি করে
১৬| ১৩ ই মে, ২০১৩ রাত ১১:২৫
শিরিষ গাছ বলেছেন: অনুরোধ থাকবে ওরা ওদের বংশের পরিচয় ওদের ভাষার মাধ্যমে দিলে আপনারা কেউ ওদের অনুকরণ করে ওদের ভাষা ওদের ফিরিয়ে দেবেন না। ওরা এখন অনলাইন - অফলাইন সবখানে একঘরে। তাই পাত্তা পাওয়ার আশায় নিজের বাপের পরিচয়টা এখানে এসে জানান দেয়। শুধু অবজ্ঞা করবেন এধরণের কমেন্ট এলে।
১৬ ই মে, ২০১৩ রাত ১০:৫৩
গেস্টাপো বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই
আপনার পরামর্শ মেনে চলার চেস্টা করবো
আবারও ধন্যবাদ
১৭| ১৩ ই মে, ২০১৩ রাত ১১:৩৮
নষ্ট শয়তান বলেছেন: ভাই চমৎকার লেখা, কিন্তু আপনার পোষ্ট দিয়ে হাম্বার গন্ধ কেন? কোন হাম্বা আসছে নাকি? পাইলেই খোয়াড়। তার আগে পেছনে দুইটা বাড়ি
১৬ ই মে, ২০১৩ রাত ১০:৫৪
গেস্টাপো বলেছেন: সহজে কাউরে খোয়ারে ভরি না।কিছু না পাইরা ওগো আব্বার দেশ ফাকিস্তানরে স্মরণ করে খালি।তবে গালিবাজগুলারে খোয়ারে ভরি
১৮| ১৩ ই মে, ২০১৩ রাত ১১:৫৮
এস এম রুবাই বলেছেন:
ছাগুর দলের ম্যাতকার শুরু হয়ে গেছে! :প
১৬ ই মে, ২০১৩ রাত ১০:৫৭
গেস্টাপো বলেছেন: আরে ভোদাই হাম্বার বাচ্চারা ৭১ এ ও ছিলি ভারতের সোনাগাছির যোদ্ধা আর এখন সাজছস ছাহবাগি যোদ্ধা।তোরা জামাতি কুত্তাদের চাইতেও বেশী নিকৃষ্ট।৭১ এ ও ফাকিস্তানরে ধোলাই দিছিলাম আমরা বাংলার সাধারন মানুষ আর এখন তোগো আর ছাগুদের ধোলাই দিমু আমরা
বুঝছস
১৯| ১৪ ই মে, ২০১৩ রাত ১২:০০
সকাল-সারিকা বলেছেন: কাজী মামুন, দাঃ নাঃ, রুবাই, মামদো,
আপনাদের কাছে জানতে চাই রবীন্দ্রনাথের রাজনৈতিক চেতনা সম্পর্কে। না পিছলাইয়া সোজা উত্তর দিবেন।
আর ভিন্নমত হইলেই ছাগু ট্যাগ দিতে আসেন কেন? আপনাদের কমেন্ট দেখলেই বোঝা যায় চোখের চামড়া খুলে বাড়িতে রেখে আসছেন। কী ই বা আর করবেন? টাকা খাইলে তো দালালি করে টাকা টা হালাল করতে হবে।
১৪ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৩:৪০
গেস্টাপো বলেছেন:
২০| ১৪ ই মে, ২০১৩ রাত ১২:০৯
আশফাক সুমন বলেছেন: লেখক বলেছেন: পোস্ট এর সবচেয়ে দামি কমেন্ট।সামু এখন আওয়ামী খোয়ারে পরিনত হয়েছে।রাস্তা থেকে উঠে আসা একদল বস্তির ছেলে এখন ব্লগে ভরপুর।বেভিচার,নোংরামি,ধর্ষণের মাধ্যমে এই আওয়ামী জারজ কুকুর সন্তানদের জন্ম হয়েছে তা এদের মুখের ভাষা দেখলেই বোঝা যায়।আমি নিজে ২০০৮ এ আওয়ামী লীগকে ভোট দিয়েছিলাম কিন্তু এই রাজনৈতিক দলকে ভবিষ্যৎ এ ভোট দেওয়া তো দূরে থাক ফ্যামিলির কাউকেও এউ দলে ভোট দিতে দেব না ----- ভালো লিখে(ছন
১৪ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৯
গেস্টাপো বলেছেন:
২১| ১৪ ই মে, ২০১৩ রাত ১২:৪০
নীল_সুপ্ত বলেছেন: নেয়ামূল হক বলেছেন: দায়িত্ববান বলদ এখনেও হাজির।
জানতে ইচ্ছে করে এদের সেলারী কত?
১৪ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৯
গেস্টাপো বলেছেন:
২২| ১৪ ই মে, ২০১৩ রাত ১:১০
মাননীয় মন্ত্রী মহোদয় বলেছেন: পোস্ট অনেক ভালো হইছে , কিন্তু মন্তব্য করতে গিয়ে এমন অশালীন,আক্রমণাত্মক হয়ে গেলেন কেন ??
পোস্টের ব্যপারে আসি । নেট ঘেঁষেই রবীন্দ্রনাথ সম্বন্ধে জানা সম্ভব না , সেইরকম হলে আস্তো একটা শান্তিনিকেতনের প্রয়োজন হতো না ।
আপনি বাংলাকে ভাগ করেন হিন্দু মুসলমানে। সেজন্যই আপনার কাছে রবীন্দ্র সাহিত্যে মুসলমানরা অবহেলিত বলে মনে হচ্ছে । আমি সেরকম
মনে করিনা বিধায় আমার কাছে এইরকম কিছু মনে হচ্ছে না।
আর রবীন্দ্রনাথের অসাম্প্রদায়িক দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে কিছু লিখছি না , কারণ আপনি নিজেও আপনার পোস্টে এইটা নিয়ে কিছু লিখেন ঐ শিরোনাম অংশটুকু ছাড়া ।
আপনার পোস্ট পড়ে মনে পড়ছে, প্রয়াত অর্থমন্ত্রী সাইফুর রহমানের কথা, যিনি মৃত্যুর কয়েক মাস পূর্বে রবীন্দ্রনাথকে বাংলাদেশ বিরোধী আখ্যায়িত করেছিলেন এই যুক্তিতে যে, রবীন্দ্রনাথ নাকি পূর্ববঙ্গের (আজকের বাংলাদেশ) প্রতি বিরাগ থেকেই শান্তিনিকেতন এখানে না করে পশ্চিমবঙ্গে প্রতিষ্ঠা করেন! একই কারণে নাকি তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার বিরোধিতা করেছিলেন! সবচেয়ে মজার ব্যাপার হল, একই ঘরানার বুদ্ধিজীবীগণ আরেকটি দাবী করেন যে, রবীন্দ্রনাথ ‘আমার সোনার বাংলা’ গানটি লিখেছেন বঙ্গভঙ্গের বিরোধিতা করে, যাতে পূর্ববঙ্গের প্রতি লোক দেখানো ভালবাসা প্রকাশ করা হয়েছিল শুধুমাত্র পশ্চিমবঙ্গের স্বার্থ রক্ষার তাগিদে!
এইসব দাবীর অসারতা নিয়ে অনেকেই লিখেছেন, কিন্তু সেসব লেখা সংকীর্ণতার দেয়াল ভেদ করতে সক্ষম হচ্ছে না কিছুতেই! তবে নিন্দুকেরা একটি বিষয় বেমালুম ভুলে যান, তা হল, রবীন্দ্রনাথের সাথে আজকের বাংলাদেশের যে এক আত্মিক সম্পর্ক রয়েছে এবং তা যে কিছুতেই ঘুচবার নয়।
১৪ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৯
গেস্টাপো বলেছেন: কবি চেতনা দিয়ে দেশ চালানো সম্ভব না।রাজনৈতিক চেতনা দিয়েই দেশ চলে।রবি সাহেবে বঙ্গভঙ্গের পরে রাজনীতিতে যোগ দিয়েছিলো এবং আমার জানা মতে তার সেই চেতনাকে নিয়ে লেখার চেস্টা করেছি।যে লোকে কখনো স্বাধীন বাংলাই চাইতো না এখন তার আদর্শ মানলে তো দেশকে ভারতভুক্ত করতে হবে।মানে ভারতের অঙ্গরাজ্য হতে হবে
২৩| ১৪ ই মে, ২০১৩ রাত ১:২৭
ইউআরএল বলেছেন: কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর নয়,
মূত্রমনা ফরহাদ, ধর্মব্যাবসায়ী হেফাজত, চুতিয়া মওদুদী, ধর্ষক সাঈদি, সাকার চেতনায় সাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গড়া প্রয়োজন। কি বলেন ?
দায়িত্ববান নাগরিক বলেছেন: আসল কথায় আসো। ছাগুরা জাতিয় সংগীত পপরিবর্তনের ট্রাই করতিছে বহুত দিন থেকে। সরাসরি সে দাবি তুল্লেই হয়। এত প্যাচানোর কাম কি।
১৪ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৫
গেস্টাপো বলেছেন:
২৪| ১৪ ই মে, ২০১৩ রাত ৩:৫১
শিপন মোল্লা বলেছেন: কাজী মামুনহোসেন[/sb একটা চুদনা পোস্ট কিসের আর মন্তব্য করে কিসের। ইচ্ছা করে থাপ্রায়া অরে দাঁত ফালায় দেই শুধু শুধুই খালি তেনা পেচায়বো। পরিবেশ নষ্ট করে যতো সব আবর্জনা পারে খালি হাম্বা হাম্বা করতে।
১৪ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৫
গেস্টাপো বলেছেন:
২৫| ১৪ ই মে, ২০১৩ ভোর ৫:৩৮
আমি কবি নই বলেছেন: আহমদ ছফা রবি ঠাকুর কে নিয়ে বেশ কিছু কমেন্ট করেছেন তার বিভিন্ন বইতে, এর মধ্যে প্রণিধানযোগ্য হল- রবিন্দরনাথ বাবু কবি হিসবে অতুলনীয়/বিশ্বমানের, কিন্তু মানুষ হিসেবে তিনি নিতান্তই বদ প্রকৃতির। উপরে কয়েকজনের মন্তব্যে অবাক হলাম, এই পোস্টতো রবি বাবুর চেতনা/ বাংলাদেশ সম্পর্কে তার মনোভাব নিয়ে, এইখানে আওয়ামী/বিএনপি আসলো কোথা থেকে? আপনি একটা নির্দিষ্ট দল করলেই রবি ঠাকুরের খারাপ কাজ ভালো হয়ে যবে এতো ভন্ডামী। আসলে রবি বাবুর সম্পর্কে জানাতো দূরের কথা তার লিখাও আপনারা মনে হয় খুব একটা পড়েননি।
১৪ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৪
গেস্টাপো বলেছেন: পোস্ট ভাল করে পরছেন তো ভাই।এটা কবি রবিন্দ্রনাথ না,রাজনৈতিক রবীন্দ্রনাথকে নিয়ে লেখা
২৬| ১৪ ই মে, ২০১৩ সকাল ৭:১২
ভাঙ্গাচুরা যন্ত্রপাতি বলেছেন: বাংলাদেশ অনেক পুরাতন নাম, ৭১ এর আগেই এর জন্ম। বঙ্গ, বাংলা, বেঙ্গল, বাংলাদেশ, বাঙ্গালাহ, বঙ্গাল এই সবগুলাই অনেক আগে থেকেই ব্যাবহৃত।
রবীন্দ্রনাথেই লেখায় বাংলাদেশ খোজার ক্ষেত্রে আপনাকে একটা বিখ্যাত রবীন্দ্রসংগীতের নাম দিই। "আজি বাংলাদেশের হৃদয় হতে কখন আপনি, কি অপরুপ রুপে বাহির হলে জননী"।
আর রবীন্দ্রনাথের এত দোষ ধরলে নজরুলকেও জাতীয় কবির ষ্ট্যাটাস থেকে বাদ দিতে হবে। নজরুলের জন্ম পশ্চিমবঙ্গে। নামে মুসলিম হলেও পড়তেন ধুতি। নজরুল তার প্রথম মুসলিম স্ত্রী নার্গিসকে তালাক দিয়ে হিন্দু প্রমীলাকে বিয়ে করেন। পূর্ববঙ্গের প্রতি নজরুলের টান কেমন ছিল সেটা আপনার দৃষ্টিভঙ্গি থেকে বিচার করলে বলতে হয়, ভারত ভাঙ্গার পর ২৩ বছর ধরে নজরুল ঐ ভারতেই ছিলেন, পাকিস্তানের ভিতরে থাকা পূর্ব পাকিস্তানে বা পূর্ব বঙ্গে আসেন নাই। দেশভাগের সময় বহু হিন্দু বাঙ্গালি বুদ্ধিজীবি/সাহিত্যিক কলকাতায় চলে গেছেন, মুসলিম বাঙ্গালি বুদ্ধিজীবি/সাহিত্যিক ঢাকায় চলে এসেছেন, কিন্তু নজরুল ঢাকায় আসেন নাই, দীর্ঘ তেইশ বছর ধরে, এমনই ছিল নজরুলের টান এই পূর্ববঙ্গের বাঙ্গালি মুসলিমদের প্রতি। তার উপর নজরুল হিন্দুদের দেবীকে নিয়ে উপাসনামূলক শ্যামা সঙ্গীতও লিখেছেন। সে হিসাবে উনি একজন ধর্মচ্যুত, উনারে চাইলে ধর্মীয় আইনে মৃত্যুদন্ডও দেয়া সম্ভব হয়তো। আর ভারতকে বন্দনা করেও নজরুল কবিতা লিখেছেন।
এইসব ঘৃণা ছড়ানি বাদ দেন। বঙ্কিম আমাদের আদর্শ না, সে একটা সাম্প্রদায়িক আদর্শে জড়িয়ে পড়েছিল। তার কাছ থেকে ভাল কিছু নেবার মত কিছুই নাই। কিন্তু সাহিত্যিক হিসাবে তার দাম আছে। কিন্তু রবীন্দ্রনাথ, নজরুল এরা আমাদের আদর্শ, ইনাদের কাছ থেকে নেবার মত অনেক কিছু আছে আমাদের। বঙ্কিম আর রবীন্দ্রনাথকে এক পাল্লায় ফেলা অপরাধ। রবীন্দ্রনাথ একজন প্রজাহিতৈষী জমিদার ছিলেন। কৃষকরা কাচারির কর্মচারীদের অত্যাচারের ব্যাপারে অভিযোগ করতে পারতো তার জমিদারীতে। কুতসা রটাইতে চাইলে অনেক ভাবেই রটানো যায়।
রবীন্দ্রনাথকে হিন্দু বানানি (যদিও উনি হিন্দু ছিলেন না, ব্রাহ্ম ছিলেন, যে ব্যাহ্ম হবার কারনে বহু হিন্দু পিতা তাদের ব্রাহ্ম পুত্রকে ত্যাজ্য করেছে), নজরুলকে মুসলমান বানানি, এইগুলা ছাগুদের কাজ। ছাগুরা এইসব ত্যানা না পেচাইয়া সরাসরি বললেই পারে "পাক সারা জমিন সাদ বাদ" জাতীয় সঙ্গীত হিসাবে আর মতিউর রহমান মল্লিক জাতীয় কবি হিসাবে অধিষ্ঠিত হোক।
আর শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হককে শেরে বাংলা টাইটেল বাদ দিয়া বেইমান-ই-বাংলাদেশ ঘোষনা করা হোক। এই লোকও বঙ্গভঙ্গের বিরোধী ছিল।
যেভাবে নির্লজ্জ্বভাবে কুতসা গাইলেন, বেক্কল হইয়া গেলাম। বাশেরকেল্লার মত বুক পিঠ ছাড়া মিথ্যা কথা, কুতসা গাওয়ার সাথে মিল পাইলাম।
শেখ মুজিব দুইটা ভুল করছিল। রবীন্দ্রনাথ পূর্ববঙ্গের উন্নতি চান নাই, উনার গানরে জাতীয় সঙ্গীত বানাইছে। নজরুল পূর্ব পাকিস্তানে আসেন নাই তেইশ বছর, ভারত মাতার কোলে বইসা ছিলেন এতদিন, উনারে সম্মান কইরা আইনা জাতীয় কবির মর্যাদা দিছে। সবার আগে শেখ মুজিবের বিচার চান। কেন উনি এই দুই বেঈমানরে বাংলাদেশের সাথে জড়ালেন?
১৪ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৩:৩২
গেস্টাপো বলেছেন: কোথায় তাল তলা আর কোথায় আগরতলা
আমি লিখলাম কি নিয়া আর আপনি জবাব দিলেন কি নিয়ে।চশমা লাগিয়ে পোস্ট আবার পড়েন।কবি রবীন্দ্রকে নিয়ে না রাজনৈতিক রবিন্দ্রনাথকে নিয়ে লিখছি।এখন নিশ্চয় বলবেন না যে উনার প্রেমের কবিতার আলোকে দেশ গড়া সম্ভব?উনার বেশীরভাগ কবিতাই ছিলো প্রেম,দুঃখ,বেদনা ইত্যাদি নিয়ে।এই আদর্শে তো দেশ গড়া সম্ভব নয়।নাকি সম্ভব?
প্রধানমন্ত্রী একবার বলেন মদিনা সনদের কথা একবার বলেন রবীন্দ্রনাথের কথা।আমার পোস্ট এর উদ্দেশ্য ছিলো প্রধানমন্ত্রী আসলে চায় টা কি সেটা নিয়া।রবীন্দ্রকবিতা দিয়া নিশ্চয় দেশ চালানো সম্ভব নয়?
নজরুলের প্রসঙ্গ এখানে আসে ক্যান?নাকি প্রধানমন্ত্রী তারও আদর্শ বাস্তবায়ন করতে চায়? এক দেশে কয়টা আইন চালাবে সে?মদিনা সনদ আর রবীন্দ্র আদর্শ তো এক না?
২৭| ১৪ ই মে, ২০১৩ দুপুর ২:৫৩
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: সাহিত্য আর ধর্মকে গুলিয়ে ফেলা নিতান্তই আবালের কাজ।মাদি ছা.......গল জানি কুহানকার
১৪ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৩:২৪
গেস্টাপো বলেছেন: আরে কৌশিক দা মুখ খারাপ করেন ক্যান?আপ্নারে খোয়ারে ভরতে ইচ্ছা হয় না।ভাবলাম আপ্নে কথাগুলা যুক্তিদিয়া প্রমান করবেন।কিন্তু ক্যামনে কি
যাক আম্লিগ সরকারের পতন কিন্তু এইবার নিশ্চিত।আর পরে ১০০ বছরে এরা ক্ষমতায় আইতে পারবে না সম্ভবত(নিজের ধারনা)
ধন্যবাদ
অ্যান্ড
জয় বাংলা
২৮| ১৪ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৪:০১
মাননীয় মন্ত্রী মহোদয় বলেছেন: আপনার জানার মধ্যে যথেস্ট ভুল আছে । আমি আগেই বলেছিলাম নেট ঘেষে রবীন্দ্রনাথ সম্পর্কে জানা সম্ভব না ।
রবীন্দ্রনাথের জীবন-যাপনের দিকে তাকালে দেখবেন যে, জমিদারি কাজ করতে তাঁকে আসতে হয়েছিল পূর্ববঙ্গে এবং মিশতে হয়েছিল এখানকার মুসলমান প্রজাদের সাথে। এখানকার আলো হাওয়ায় ঘোরাফেরা করে তিনি লিখেছেন অনেক গল্প, কবিতা, গান ও চিঠি।
হিন্দু-মুসলিম দ্বন্দ্বকে সামনে রেখে ধর্মের নামে ভারতবর্ষকে খন্ডিত করার চেষ্টাকে তিনি স্বাভাবিকভাবে নেননি। মেনে নিতে পারেননি বঙ্গভঙ্গের বিষয়কে। এসব নিয়ে তিনি পত্রিকায় বিবৃতি দিয়েছেন, প্রবন্ধ লিখেছেন এবং বঙ্গভঙ্গবিরোধী আন্দোলনে যোগও দিয়েছিলেন।
এর জন্য আপনি যে সাম্প্রদায়িক কারণ দেখিয়েছেন সেটা সত্য নয় ।
মুসলমান প্রসঙ্গে এবং মুসলমান-সম্পাদিত সাময়িকপত্রে প্রকাশিত হয়েছে কবির বিভিন্ন লেখা। মুসলমানদের উৎসর্গ করে, সাম্প্রদায়িক দ্বন্দ্ব ও সম্প্রীতি বিষয়েও লিখেছেন অনেক কবিতা ও কয়েকটি অটোগ্রাফ কবিতা।
বিভিন্ন মুসলমান কবি ও সাহিত্যিকের কাছে পাঠানো তার বিভিন্ন পতে স্পষ্ট হয়ে ওঠে হিন্দু-মুসলমানদের মধ্যকার সাম্প্রদায়িক সমস্যা, দ্বন্দ্ব ও সম্প্রীতি সম্পর্কে কবির উদ্বেগ ও উৎকণ্ঠা।
এসব বিষয় নিয়ে ভূঁইয়া ইকবালের সম্পাদনায় বের হয়েছে ‘রবীন্দ্রনাথ ও মুসলমান সমাজ’ বইটি। বইটির ভূমিকা লিখেছেন অধ্যাপক আনিসুজ্জামান। ৫০০ টাকা দিয়ে বইটি কিনে আনবেন ।অল্প জেনে অযথা সমালোচনা করবেন না ।
১৬ ই মে, ২০১৩ রাত ১০:২৬
গেস্টাপো বলেছেন: উহু কি মুশকিলে পড়লাম
ভাই ধর্মের প্রসঙ্গটা এই জন্য তুলেছি যে এইটা এই দেশের মানুষের মেরজিটি ধর্ম তাই।আর প্রধানমন্ত্রী এমন একজন লোকের আদর্শ বাস্তবায়ন করতে চায় যিনি তার গল্প-কবিতায় তাদের তেমন কোন অস্তিত্ব রাখেন নি।এইটা নিয়ে আলোচনা করতে চাইলে আরও নতুন করে একটা পোস্ট দিতে হবে
এখন কথা হচ্ছে উনার অসাম্প্রদায়িক চেতনায় দেশ গড়বেন এই কথা বলেছেন।এখন তাকে কিভাবে অসম্প্রদায়িক বলবো যার কবিতায় মুসলিমদের অস্তিত্ব নেই।উনি নিজেও উনার অনেক কবিতায় মুসলিমদের যবন,স্লেচ ইত্যাদি বলে কটাক্ষ করেছেন।উনার ছেলে-মেয়েদের কারো বিয়ে তো অন্য ধর্মের কারো সাথেও দেয় নি।প্রধানমন্ত্রী যদি এটাকেই অসাম্প্রদায়িকতা বলে তাহলে বলবো এ দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের কপালে খবর আছে
আর দ্বিতীয় কথা উনি চাইতেন অখন্ড ভারত।উনার চেতনাকে এখন যদি দেশের প্রধানমন্ত্রী নিজের বুকে ধারন করে তাহলে তো আমাদের এখন ভারতভুক্ত হতে হবে
বোঝা গেল ব্যাপারটা
২৯| ১৪ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৫
ইউসুফ আলী রিংকূ বলেছেন: সকাল-সারিকা বলেছেন: কাজী মামুন, দাঃ নাঃ, রুবাই, মামদো,
আপনাদের কাছে জানতে চাই রবীন্দ্রনাথের রাজনৈতিক চেতনা সম্পর্কে। না পিছলাইয়া সোজা উত্তর দিবেন।
আর ভিন্নমত হইলেই ছাগু ট্যাগ দিতে আসেন কেন? আপনাদের কমেন্ট দেখলেই বোঝা যায় চোখের চামড়া খুলে বাড়িতে রেখে আসছেন। কী ই বা আর করবেন? টাকা খাইলে তো দালালি করে টাকা টা হালাল করতে হবে।
১৬ ই মে, ২০১৩ রাত ১০:৩২
গেস্টাপো বলেছেন: ঐগুলোকে দেখলে যাস্ট ঘৃণা হয়।টাকা খাওয়া পেইড
৩০| ১৪ ই মে, ২০১৩ রাত ১০:১৩
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: প্রধানমন্ত্রীর মদিনা সনদের কথা শুনে আমি খুবই মজা পেয়েছিলাম। এবং বুঝলাম প্রধানমন্ত্রীর মাথায় মাল একেবারে খারাপ নাই।
তিনি বলেছেন, মদিনা সনদের ‘আলোকে’ (অনুযায়ী বলেননি) দেশ পরিচালনা করবেন। মদিনা সনদটি একবার পড়ুন। দেখবেন অসাম্প্রদায়িক চেতনার কথাই কিন্তু বলা হয়েছে মদিনা সনদে। একটা বিষয় পরিস্কার জেনে রাখুন, রবীন্দ্রনাথের সাহিত্যিক পরিচয় মূখ্য না হয়ে যাদের কাছে হিন্দু পরিচয়টা মুখ্য হয়ে ওঠে তারা নিরেট অশিক্ষিত। বেশি যুক্তিতে না হয় নাই গেলাম। তবে আপনি যদি চ্যালেঞ্জ করেন তবে আমার যুক্তিতে যেতে আপত্তি নেই। যদি সময় থাকে আর কি!
১৬ ই মে, ২০১৩ রাত ১১:২৫
গেস্টাপো বলেছেন: কৌশিক দা আমার কাছে সবার আগে একজন মানুষের মর্যাদা বেশী।আমি আগেই পোস্ট এ বলে নিয়েছি সাহিত্যিক হিসেবে রবীন্দ্রনাথের নাম বাংলা সাহিত্তে স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে।এই ব্যাপারে কোনই সন্দেহ নেই।আপনি সম্ভবত লেখাটা খেয়াল করেন নি
এইবার আলোচনা প্রসঙ্গে আসি।প্রথমেই আসুন আমরা মদীনা সনদটা দেখে আসি
১) সনদপত্রে স্বাক্ষরকারী সম্প্রদায়সমূহ একটি জাতি গঠন করবে।
২. যুদ্ধ বা হানাহানি শুরু হবার মতো তীব্র বিরোধ তৈরি হলে বিষয়টি আল্লাহ এবং হযরত মুহাম্মদ (স)-এর কাছে ন্যস্ত হবে।
৩) কোন সম্প্রদায় গোপনে কুরাইশদের সাথে কোন প্রকার সন্ধি করতে পারবে না কিংবা মদীনা বা মদীনাবাসীদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে কুরাইশদের কোনরুপ সাহায্য-সহযোগীতা করতে পারবে না।
৪) মুসলিম, খ্রীস্টান, ইহুদী, পৌত্তলিক ও অন্যান্য সম্প্রদায় ধর্মীয় ব্যাপারে পূর্ণ স্বাধীনতা ভোগ করবে। কেউ কারো ধর্মীয় কাজে কোন রকম হস্তক্ষেপ করতে পারবে না।
৫) মদিনার উপর যে কোন বহিরাক্রমণ কে রাষ্ট্রের জন্য বিপদ বলে গণ্য করতে হবে। এবং সেই আক্রমণ কে প্রতিরোধ করার জন্য সকল সম্প্রদায়কে এক জোট হয়ে অগ্রসর হতে হবে।
৬) রাষ্ট্রের প্রতি নাগরিকের অধিকার ও নিরাপত্তা রক্ষার ব্যবস্থা থাকবে।
৭) অসহায় ও দূর্বলকে সর্বাবস্থায় সাহায্য ও রক্ষা করতে হবে।
৮) সকল প্রকার রক্তক্ষয়, হত্যা ও বলাৎকার নিষিদ্ধ করতে হবে এবং মদীনাকে পবিত্র নগরী বলে ঘোষণা করা হবে।
৯) কোন লোক ব্যক্তিগত অপরাধ করলে তা ব্যক্তিগত অপরাধ হিসেবেই বিচার করা হবে। তজ্জন্য অপরাধীর সম্প্রদায় কে দায়ী করা যাবে না।
১০) মুসলমান, ইহুদী ও অন্যান্য সম্প্রদায়ের লোকেরা পরষ্পর বন্ধুসুলভ আচরণ করবে।
১১) রাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ বিরোধ নিষ্পত্তির অধিকার থাকবে রাষ্ট্রপ্রধানের এবং তিনি হবেন সর্বোচ্চ বিচারালয়ের সর্বোচ্চ বিচারক।
১২) মুহাম্মদ (সাঃ) এর অনুমতি ব্যতীত মদীনাবাসীগণ কারও বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করতে পারবে না।
১৩) মুসলমানদের কেউ যদি অন্যায় কিংবা বিশ্বাসঘাতকতা করে তবে সবাই মিলে তার বিরুদ্ধে যথোচিত ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। নিজ সন্তান বা আত্নীয় হলেও এ ব্যাপারে তাকে ক্ষমা করা যাবে না।
এখন আপনার খুশী হওয়ার কারণটা হচ্ছে ৪ নম্বর এবং ১০ নম্বর পয়েন্টটা।প্রধানমন্ত্রীর এই সনদে খুশী হওয়ার কারন হচ্ছে এতে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের বিধান নেই এই জন্য (সম্ভবত)
এখন আসুন এই সনদের ২ এবং ১৩ নম্বর পয়েন্টে একটু চোখ বুলিয়ে নেই
২. যুদ্ধ বা হানাহানি শুরু হবার মতো তীব্র বিরোধ তৈরি হলে বিষয়টি আল্লাহ এবং হযরত মুহাম্মদ (স)-এর কাছে ন্যস্ত হবে।
১৩) মুসলমানদের কেউ যদি অন্যায় কিংবা বিশ্বাসঘাতকতা করে তবে সবাই মিলে তার বিরুদ্ধে যথোচিত ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। নিজ সন্তান বা আত্নীয় হলেও এ ব্যাপারে তাকে ক্ষমা করা যাবে না।
কি মনে হচ্ছে।১৩ নম্বর পয়েন্টে বলা আছে মুসলিমদের কেউ যদি অন্যায় এবং বিশ্বাসঘাতকতা করে তাহলে উপযুক্ত বেবস্থা নেওয়া হয়ে।প্রধানমন্ত্রী যদি এই সনদের আলোকে দেশ পরিচালনা করতে চায় তাহলে সবার আগে কিন্তু তার বিরুদ্ধেই উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়া লাগবে সবার প্রথমে।কারন উনি ওয়াদা দিয়েছিলো কোরআন-সুন্নাহ বিরোধী কোন আইন করবে না।হুজুরদের এখন যে ৪ বছর ধরে শাস্তি,জুলুম,নির্যাতন করা হচ্ছে তা নাই বা বললাম।উনার দলের লোকেরা এমন কি বলেছেও ক্ষমতায় আসলে পরেরবার রাষ্ট্রধর্ম ইসলামও তুলে দেবেন।বিস্তারিত মদীনা সনদ এখানে দেখতে পারেন
যাক এখন মদীনা সনদ
এখন রবীন্দ্র চেতনাটা আমি কোথাও খুজে পেলাম না নাম্বার আকারে।তাই উনার রাজনৈতিক চেতনা দিয়েই পোস্টটা লিখেছিলাম।উনি যেহেতু উনার জমিদারী রক্ষার জন্য রাজনীতিতে নেমেছিলেন তাই সে চেতনাটা আমার জানা মতে তুলে ধরেছিলাম।এখন আপনি যদি রবীন্দ্র চেতনাটা নাম্বার আকারে তুলে ধরতে পারতেন তাহলে খুব বাধিত হতাম
আর হ্যাঁ আপনার যুক্তিতে আমার আপত্তি নেই।জ্ঞান অর্জন এবং শিক্ষাকেই আমি সবচেয়ে বেশী অগ্রাধিকার দেই।পরিক্ষা এখন শেষ এবং হাতেও সময় আছে।তবে ইন্টারনেট এর মেগাবাইট এ একটু প্রব্লেম আছে।আলোচনা চালাতে চাইলে এবং আপনার যুক্তিগুলো তুলে ধরলে খুব খুশী হতাম
ধন্যবাদ
৩১| ১৪ ই মে, ২০১৩ রাত ১০:১৯
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: প্রধানমন্ত্রীর মদিনা সনদের কথা শুনে আমি খুবই মজা পেয়েছিলাম। এবং বুঝলাম প্রধানমন্ত্রীর মাথায় মাল একেবারে খারাপ নাই।
তিনি বলেছেন, মদিনা সনদের ‘আলোকে’ (অনুযায়ী বলেননি) দেশ পরিচালনা করবেন। মদিনা সনদটি একবার পড়ুন। দেখবেন অসাম্প্রদায়িক চেতনার কথাই কিন্তু বলা হয়েছে মদিনা সনদে। একটা বিষয় পরিস্কার জেনে রাখুন, রবীন্দ্রনাথের সাহিত্যিক পরিচয় মূখ্য না হয়ে যাদের কাছে হিন্দু পরিচয়টা মুখ্য হয়ে ওঠে তারা নিরেট অশিক্ষিত। বেশি যুক্তিতে না হয় নাই গেলাম। তবে আপনি যদি চ্যালেঞ্জ করেন তবে আমার যুক্তিতে যেতে আপত্তি নেই। যদি সময় থাকে আর কি!
রবীন্দ্রনাথের সঙ্গে ভারত এবং বাংলাদেশের রাজনীতিকে গুলিয়ে ফেলার কোনো কারন দেখি না। এ কারনে আপনার পোস্টটি ভালোভাবে পড়ে দেখা প্রয়োজন মনে করি না এখনও। আগামি আপনি যুক্তি দিয়ে বোঝান শিরোনাম দেখার পরও এই পোস্টটি আমি কেন পড়বো??
৩২| ১৪ ই মে, ২০১৩ রাত ১০:২৩
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: প্রধানমন্ত্রীর মদিনা সনদের কথা শুনে আমি খুবই মজা পেয়েছিলাম। এবং বুঝলাম প্রধানমন্ত্রীর মাথায় মাল একেবারে খারাপ নাই।
তিনি বলেছেন, মদিনা সনদের ‘আলোকে’ (অনুযায়ী বলেননি) দেশ পরিচালনা করবেন। মদিনা সনদটি একবার পড়ুন। দেখবেন অসাম্প্রদায়িক চেতনার কথাই কিন্তু বলা হয়েছে মদিনা সনদে। একটা বিষয় পরিস্কার জেনে রাখুন, রবীন্দ্রনাথের সাহিত্যিক পরিচয় মূখ্য না হয়ে যাদের কাছে হিন্দু পরিচয় ও ভারতীয় তথা জাতীয়তাবাদী চেতনা মুখ্য হয়ে ওঠে তারা নিরেট অশিক্ষিত। বেশি যুক্তিতে না হয় নাই গেলাম। তবে আপনি যদি চ্যালেঞ্জ করেন তবে আমার যুক্তিতে যেতে আপত্তি নেই। যদি সময় থাকে আর কি!
রবীন্দ্রনাথের সঙ্গে ভারত এবং বাংলাদেশের রাজনীতিকে গুলিয়ে ফেলার কোনো কারন দেখি না। এ কারনে আপনার পোস্টটি ভালোভাবে পড়ে দেখা প্রয়োজন মনে করি না এখনও।
আগে আপনি যুক্তি দিয়ে বোঝান, শিরোনাম দেখার পরও এই পোস্টটি আমি কেন পড়বো??
৩৩| ১৪ ই মে, ২০১৩ রাত ১০:২৩
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: প্রধানমন্ত্রীর মদিনা সনদের কথা শুনে আমি খুবই মজা পেয়েছিলাম। এবং বুঝলাম প্রধানমন্ত্রীর মাথায় মাল একেবারে খারাপ নাই।
তিনি বলেছেন, মদিনা সনদের ‘আলোকে’ (অনুযায়ী বলেননি) দেশ পরিচালনা করবেন। মদিনা সনদটি একবার পড়ুন। দেখবেন অসাম্প্রদায়িক চেতনার কথাই কিন্তু বলা হয়েছে মদিনা সনদে। একটা বিষয় পরিস্কার জেনে রাখুন, রবীন্দ্রনাথের সাহিত্যিক পরিচয় মূখ্য না হয়ে যাদের কাছে হিন্দু পরিচয় ও ভারতীয় তথা জাতীয়তাবাদী চেতনা মুখ্য হয়ে ওঠে তারা নিরেট অশিক্ষিত। বেশি যুক্তিতে না হয় নাই গেলাম। তবে আপনি যদি চ্যালেঞ্জ করেন তবে আমার যুক্তিতে যেতে আপত্তি নেই। যদি সময় থাকে আর কি!
রবীন্দ্রনাথের সঙ্গে ভারত এবং বাংলাদেশের রাজনীতিকে গুলিয়ে ফেলার কোনো কারন দেখি না। এ কারনে আপনার পোস্টটি ভালোভাবে পড়ে দেখা প্রয়োজন মনে করি না এখনও।
আগে আপনি যুক্তি দিয়ে বোঝান, শিরোনাম দেখার পরও এই পোস্টটি আমি কেন পড়বো??
৩৪| ১৪ ই মে, ২০১৩ রাত ১০:২৩
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: প্রধানমন্ত্রীর মদিনা সনদের কথা শুনে আমি খুবই মজা পেয়েছিলাম। এবং বুঝলাম প্রধানমন্ত্রীর মাথায় মাল একেবারে খারাপ নাই।
তিনি বলেছেন, মদিনা সনদের ‘আলোকে’ (অনুযায়ী বলেননি) দেশ পরিচালনা করবেন। মদিনা সনদটি একবার পড়ুন। দেখবেন অসাম্প্রদায়িক চেতনার কথাই কিন্তু বলা হয়েছে মদিনা সনদে। একটা বিষয় পরিস্কার জেনে রাখুন, রবীন্দ্রনাথের সাহিত্যিক পরিচয় মূখ্য না হয়ে যাদের কাছে হিন্দু পরিচয় ও ভারতীয় তথা জাতীয়তাবাদী চেতনা মুখ্য হয়ে ওঠে তারা নিরেট অশিক্ষিত। বেশি যুক্তিতে না হয় নাই গেলাম। তবে আপনি যদি চ্যালেঞ্জ করেন তবে আমার যুক্তিতে যেতে আপত্তি নেই। যদি সময় থাকে আর কি!
রবীন্দ্রনাথের সঙ্গে ভারত এবং বাংলাদেশের রাজনীতিকে গুলিয়ে ফেলার কোনো কারন দেখি না। এ কারনে আপনার পোস্টটি ভালোভাবে পড়ে দেখা প্রয়োজন মনে করি না এখনও।
আগে আপনি যুক্তি দিয়ে বোঝান, শিরোনাম দেখার পরও এই পোস্টটি আমি কেন পড়বো??
৩৫| ১৭ ই মে, ২০১৩ সকাল ১১:৫৮
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: ১ম কথা হলো , মদীনা সনদের যে যে জায়গা গুলো ধরমো নিরপেক্ষতার সাথে যায় সেগুলোই তিনি মানবেন। এ কারনে তিনি আলোকে কথাটা বলছেন।
২. রবীন্দনাথের রাজনৈতিক চেতনা মোটেই ভালো ছিল না। কিন্তু রবীন্দনাথের অসাম্পদায়িক চেতনা নিলে দোষ কোথায়?
৩. ধরমো নিয়ে এতো মাতামাতিরই বা কি আছে? বিএনপিও হেফাজতের দাবিগুলো মানতে পারবে না। কিন্তু রাজনৈতিক সুবিধা নেওয়ার স্বাথে তারা হেফাজতের ওপর দরদ দেখাচ্ছে। ধরমো নিয়ে আপনিই বা মাতামাতি করছেন কেন?
৪. আমাদের দেশের ধামিকদের ভণ্ডামি নিয়ে আমার একটি ধারাবাহিক পোস্ট রয়েছে। দুটি পব লিখেছি । আপনাকে পড়ার আহবান জানাই।
ভণ্ড ভণ্ড ভণ্ড
Click This Link
৩৬| ১৮ ই মে, ২০১৩ দুপুর ১২:২৩
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: লেখক বলছেন
''জ্ঞান অর্জন এবং শিক্ষাকেই আমি সবচেয়ে বেশী অগ্রাধিকার দেই।পরিক্ষা এখন শেষ এবং হাতেও সময় আছে''
আপনাকে স্বাগত জানাই। হাতে সময় থাকলে একাডেমিকের বাইরে অনেক পড়াশোনা করুন। প্রথা সমথক লেখকদের বই নিশ্চয় ভালোই পড়েছেন। এবার বিরোধীদের বইগুলো পড়ে ফেলুন। আমার নিজেরও দেশের লেখকদেরই অসংখ বই পড়া হয়নি। চাকরিজীবন ছেড়ে ছাত্রজীবনে ফিরে যেতে মন চায়। মাগার কিছু করার নেই।
©somewhere in net ltd.
১|
১৩ ই মে, ২০১৩ রাত ৯:১৩
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: রবিন্দ্র সাহিত্য ধর্ম নয় ।
ইসলাম ধর্ম
আর ইসলাম কে বাদ দিয়ে রাস্ট , সমাজ এবং সভ্যতার চালিকা
শক্তি নিষ্প্রভ ।