১| ১১ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:৫২

হাটহাজারী, চট্ট্রগাম। বলেছেন: আমি আপনাকে খুব ভাল করে চিনি, আপনি একজন ছাগু পন্থী ব্লগার
ব্লগের নিয়ম বঙ্গ করে শাস্তি পেয়েছেন, তা গোপন না করে প্রকাশ্যে বলতেছেন কেন জেনারেল হলাম?

এই হল ছাগুদের লজ্জ শরমের চিত্র।

২| ১১ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:২২

নষ্ট ছেলে বলেছেন: সহজ হিসাব, ঐ ছুপাদের লিস্টে মডুদেরও একজন আছে
মডুদের নাস্তিক্ক প্রীতি তো আজকে নতুন না।

৩| ১১ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:৩৯

রানা িসরাজুল বলেছেন: মডুদের নাস্তিক্ক প্রীতি তো আজকে নতুন না।

৪| ১২ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:৩৯

খাটাস বলেছেন: আপনার এই পোস্টের কমেন্ট দেখে তো আপনাকে নিরপেক্ষ মনে হচ্ছে। কিন্তু তাহলে, অন্য কে উল্টা পাল্টা ট্যাগ দিয়ে বেড়ান কেন ভাই? জানালে ভাল লাগত।

৫| ১২ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১:০৮

মাজহারুল হুসাইন বলেছেন: নষ্ট ছেলে বলেছেন: সহজ হিসাব, ঐ ছুপাদের লিস্টে মডুদেরও একজন আছে
মডুদের নাস্তিক্ক প্রীতি তো আজকে নতুন না।

৬| ১২ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ২:১২

দুরন্ত-পথিক বলেছেন: ভাইয়া মডারেশনে বিশেষ একজন আছে যার হয়তো আপনার পোষ্ট টা ভাল লাগে নাই।তাই জেনারেল হয়ে থাকুন ।

৭| ১২ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:৪২

খাটাস বলেছেন: ভাই প্রথমে কিছু কথা বলি, আপনার কিছু পোষ্ট পড়ে, আর কমেন্ট দেখে বিশেষ করে শাহাবাগ বিরোধী অবস্থা দেখে আপনাকে ধর্মান্ধ ও জামাতি সমর্থক মনে হয়েছে সত্যি কথাই বললাম।
আমার কোন এক পোষ্টে হয়ত আমাকে কটূক্তি করে আপনি মন্তব্য ও করেছিলেন। সেটা কোন বিষয় না, কারণ হয়ত আমি আমার নিতি আদর্শ ও অবস্থান আপনাকে বুঝাতে বেরথ হয়েছি বা আপনি বুঝতে পারেন নি। কিন্তু আমি আমার দেশ কে কত টা ভালবাসি- তা যেমন কাও কে বোঝানো যাবে না। তেমনি আপনি কত টা দেশ কে ভালবাসেন, তা বোঝানো যাবে না। কিন্তু আপনার এই কমেন্তের প্রেক্ষিতে বুঝতে পারছি- আমাদের প্রতিবাদের ধরন ভিন্ন হলে ও আমরা কেও অন্যায়ের পক্ষে নই, আমারা সত্য কে জানতে চাই, সত্য প্রতিষ্ঠা হোক এই কামনা করি।

আপানকে শাহাবাগ নিয়ে আমার কিছু মতামত জানাতে ইচ্ছে করছে। আমি নিজে শাহাবাগে গিয়েছি, প্রথম বেশ কিছু দিন। কারণ সেখান কার দাবি ছিল, রাজাকারের ফাঁসি। সেখানে যত দিন গিয়েছি, আমার পর্যবেক্ষণ টা এরকম।
১। সাধারণ হাজার মানুষ যাদের দেখে নুন্নতম বুদ্ধি থাকলে বোঝা যায়, তারা বাংলাদেশ কে ভালবাসা হুজুগে বাঙালি। তারা কোন দলের মারপ্যাঁচ বুঝে সেখানে আসে নি।
২। আমি খুব খুব খারাপ পরিবেশে চলাফেরা করেছি, আবার খুব ভাল পরিবেশে ও চলা ফেরা করেছি একটা সময়। সব জায়গায় দেখেছি, অন্তত একজন হলে ও নারী উত্যক্ত কারী থাকবেই।
শাহাবাগে সব চেয়ে যেটা অবাক হয়েছি, তা হল , পুরুষের পাসেই নারী - সে ছাত্রি, চাকরিজীবী, বৃদ্ধা, গৃহিণী যেই হোক, দাঁড়িয়ে যখন স্লোগান দিচ্ছিল, একটা পুরুষ কে আমি তাদের গায়ে সামান্য হাত দেয়ার চেষ্টা করতে দেখিনি। বিশ্বাস করবেন কিনা জানি না, আমার চোখে পানি এসে গেছিল। আমি স্লোগানের চেয়ে ঘুরে ঘুরে মানুষের এই স্বতঃস্ফূর্ততা দেখছিলাম। আমার মনে হয়েছিল, আমার বাংলাদেশ এবার ঘুরে দাঁড়াবে।

৩। সেই সমাবেশে অনেক পাগল দেশ প্রেমিক ছিলেন, যারা দিনের পর দিন সেখানে ছিলেন। আমার বিশ্বাস ভালভাবে খোঁজ নিলে দেখা যাবে, তারা কোন দলের নন। তারা ভেবেছিলেন, এই আন্দোলন রাজাকারের ফাসির দাবিতে, দেশ কে নতুন সম্ভাবনার পথে পরিচালিত করার আন্দোলন। তাই তারা নাওয়া খাওয়া ভুলে সেখানে ছিলেন। এমন মানুষ দের জন্য দেখেছি, যে বিরিয়ানির প্যাকেট নিয়ে আসা হয়েছে। হয়ত ১০ জন ভলান্টিয়ার এক এক জন ১০ টা করে ৮০- ৯০ টা প্যাকেট নিয়ে ভীরের মাঝে যে চাচ্ছে, তাকে দিচ্ছে। এখন যেহেতু সবার মানসিকতা এক নয়, তবু ও যারা বাড়িতে গিয়ে খাবেন, তাদের জন্য ঐ বিরিয়ানির প্যাকেট না থাকা সত্তে ও কেও নিলে এটা অন্য ব্যাপার।
কিন্তু এই রান্নার অর্থের জোগান নিয়ে প্রশ্ন উঠতে পারে। সেটাতে পরে আসছি।

আমার বিবেচনা-
আমি যত টুকু আমার ক্ষুদ্র জ্ঞানে বুঝেছি। জামাতের বড় বড় নেতারা প্রকৃত অর্থেই যুদ্ধাপরাধ করেছেন। কিন্তু এর মানে শুধু তারা একাই রাজাকার ছিলেন, তা না। আওয়ামি লীগ, বি এন পি তে ও রাজাকার আছে।
কিন্তু জামাত আর কিছু কেমন তা নিয়ে বলছি না। কিন্তু ৪ দলীয় জোটের শরীক হিসেবে বি এন পি এর জন্য জামাত অনেক গুরুত্ব পূর্ণ, কারণ জামাতের রাজনৈতিক পুজি ইসলাম, আর তাদের সাংগঠনিক শক্তি খুব শক্ত। স্বভাবতই তাই বি এন পি জোটের শরীক হিসেবে জামাত রাজনৈতিক বিভিন্ন ইস্যুতে বি এন পি এর অন্যতম অঙ্গ ছিল। আওয়ামি লীগ সরকার প্রতি পক্ষ রাখতে না চায় নি, তাই শুধু জামাত কে ধ্বংস করলে ই বি এন পি দুর্বল হয়ে যাবে- এই সাধারণ সত্য বুঝতে তাদের বাকি ছিল না।

লীগ ভাল ভাবেই জানে, মুক্তিযুদ্ধ ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে আমাদের দেশের মানুষের জন্য ইমসনাল একটা টপিক। তাই নিজেদের নানা বেরথতা ঢাকতে মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষের শক্তি কে বিচারের নামে নিজ দলের রাজাকার বাদ দিয়ে জামাত আর বি এন পি তে থাকা রাজাকার দের বিচার শুরু করে। মানুষ কে এই বিষয়ে আরও মনযোগী করতে শাহাবাগ এর আন্দোলন গণ মানুষের মাঝে ছড়িয়ে দেয়া হয়, যেখানে সাধারণ মানুষের ইমসন কে পুজি করা হয়। কিন্তু যারা সত্যি ই সাফ মনে , রাজাকারের ফাসির দাবিতে গিয়েছিলেন, দেশ কে ভালবেসে গিয়েছিলেন- তারা হয়ত অনেকে এখন ও শাহাবাগ কে নিরপেক্ষ মনে করেন নিজ বিচক্ষনতায়। কিন্তু তারা কি কোন দলের হয়ে গিয়েছিলেন? শাহাবাগ কে সমর্থন করলেই তাদের অনেকের সুন্দর দেশ প্রেমি মন কে গালি দেয়া কেমন নৈতিকতা ভাই? আপনি যদি শাহাবাগ নিয়ে যারা খুব বেশি মাতা মাতি করে, তাদের বিপক্ষে হন, তাহলে তাদের বিপক্ষে মত তো সুন্দর গঠন মুলক সমালোচনার মাধ্যমে ও দেয়া যায় , যায় না?

আর যদি ভারত সরকার কেন শাহাবাগ কে সমর্থন দিল বলেন, আমার বিবেচনায়- জামাত যুদ্ধাপরাধী নেতাদের দ্বারা পরিচালিত দল হলে ও ( আমি এখন পর্যন্ত যুক্তি দিয়ে তাই বিশ্বাস করি) তারা ইসলামের পুজি তে রাজনিতি করে। আর তারা স্বভাবতই ভারতের বিপক্ষে। আর ভারতের জন্য বাংলাদেশ একটা বিরাট পন্নের বাজার। তাই ভারতের বিপক্ষের শক্তি ধ্বংস হোক, এটা ভারত স্বভাবতই চাইবে- সাধারণ হিসাব।

আমার মতে, শাহাবাগের বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়ার যে কয়টি কারণ আছে, তা হলঃ

১। শাহাবাগ আন্দোলন সাধারণ মানুষের শক্তি কেই পুজি করে পরিচালিত হয়েছিল। এই সাধারণ মানুষ রা কোন দলের না, কিন্তু আন্দোলনের এক দম পেছনের পরিচালনা কারীরা কোন বিশেষ উদ্দেশে মানুষের অনুভুতি কে ব্যাবহার করতে চাইছেন। এই বিশ্বাস থেকে সাহাবাগের বিরুদ্ধে অবস্থান নিতে পারে কেও, কিন্তু তার মানে শাহাবাগে যাওয়া লাখ লাখ মানুষ কে অপমান করার কোন মানে হয় না। অনুরুপ কথা হেফাজতের আন্দোলনে আসা সাধারণ মানুষদের ক্ষেত্রে ও প্রযোজ্য।

২। শাহাবাগে নারী পুরুষ পাশাপাশি থেকে রাজাকারের ফাসির দাবিতে সমর্থন দিয়ে অবস্থান নিয়েছেন। মানুষ কে চাঙ্গা করতে উদ্যমী অনেক গান গাওয়া হয়েছে। কিন্তু নারীর পর্দা ছাড়া পর পুরুষের সামনে যাওয়া নিষেধ, আর গান বাজনা ও নিষেধ। তাই কেও খুব বেশি ইসলাম ধর্ম মান্নে ওয়ালা হলে, তিনি আন্দোলনের ধরন টার বিপক্ষে অবস্থান নিতে পারেন। কিন্তু একাত্তরে যারা যুদ্ধাপরাধী ছিলেন, তাদের বিচার চাওয়ার দাবির বিপক্ষে একজন সাচ্চা মুসলমান কখনই যাবেন না বলে মনে করি। তবে হ্যাঁ এই মত দিতে পারেন যে, জামাতের অভিযুক্ত নেতারা নিরপরাধ ছিলেন। সেটা আলাদা কথা। কারণ - বেক্তির ফাসির দাবির বিপক্ষে অবস্থান নেয়া, আর যুদ্ধাপরাধীর ফাসির বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়া- সম্পূর্ণ আলাদা ব্যাপার।

৩। যদি কেও মনে করে, বাংলাদেশ একাত্তরে পাকিস্তানিদের থেকে ভারতের সহাওতায় ( যদি ও ভারত নিজের লাভের জন্য বাংলাদেশ কে সাহায্য করেছিল) আলাদা হউয়ার অপচেষ্টা করে মুলত ইসলামের শক্তির বিপক্ষে গিয়েছিল। তাই জামাতের নেতারা ইসলামের বিপক্ষের শক্তি কে মেরে কোন অন্যায় করেন নি। যদি শেষ তাদের নেতারা পরাজিত হয়েছেন। অথবা জামাতের নেতারা মুক্তি যুদ্ধ কে সমর্থন না করলে ও কোন মানবতা বিরোধী অপরাধ করেন নি যুদ্ধের সময়। জামাত কে সমর্থন করেন যে কেও এই দুইটা দৃষ্টিকোণ থেকে শাহাবাগের বিরুদ্ধে অবস্থান নিতে পারেন। জামাত সমর্থকের দৃষ্টিকোণ যদি প্রথম টা হয়, তাওলে আর কি বলব?
আর যদি দৃষ্টিকোণ দ্বিতীয় টা হয়, তাহলে জামাতের আওলা ঝাওলা বক্তব্য না দিয়ে, যেমন লীগ নিজের ফায়দার জন্য হেন টেন করতছে- আগে তো বলে নি- এসব বাদ দিয়ে নিজের নিরপরাধ প্রমান করার জন্য শক্ত অবস্থা নেয়া উচিৎ। কিন্তু এর মানে এই না যে, হরতাল দিয়ে সকল জাতি কে কাফির আক্ষা দিয়ে সাধারণ মানুষের, দেশের যান মালের ক্ষতি করতে হবে। আমার খারাপ লাগে, হেফাজতের নিহত ৫০- ৬০ জন ( আমার হিসেবে তাই দাঁড়ায়) কর্মীর জন্য, শিবিরের নিহত ১৭৫ জন ভাই এর জন্য। যারা রাস্তায় নিজের জীবনের পরোয়া করেন নি, ইসলাম কে ভালবেসে। তাদের আমি কখনই অসম্মান করি না। কিন্তু আসলেই কি তারা প্রকৃত ইসলাম প্রেমিদের দ্বারা পরিচালিত হচ্ছেন? এটা কি সহংসতা না করে জন সচেতনতা সৃষ্টির মাধ্যমে করা যায় না? এটা কে বুঝাবে?


ভাই আমি ওপরে আমার দৃষ্টিতে শাহাবাগের বিরুদ্ধে তিন টা কারণ বললাম। কিন্তু শাহাবাগের বিরুদ্ধে নিজে অবস্থান নিলে সাহাবাগিদের অপমান করতে হবে, এ কেমন মানসিকতা ভাই? না বুঝে করলে ঠিক আছে, কিন্তু বুঝে করলে কি আসলে কাজ টা ঠিক?
একই কথা হেফাজতের ক্ষেত্রে ও চলে। হেফাজতের দাবি ইসলাম কে যে কোন এক দিন থেকে ব্যাখ্যা করে উত্তাপিত হয়েছে। প্রশ্ন আসতে পারে, ব্যাখ্যাকারীরা সঠিক ব্যাখ্যা করেছেন কিনা? কিন্তু হেফাজত কে যারা সমর্থন করেছেন, তারা ইসলাম কে ভালবেসে করেছেন। তাদের অপমান করা কোন নিরপেক্ষ ও সু চিন্তিত মানসিকতার পর্যায়ে পড়ে না।


আমি কিছু দিন আগে জগ ভাই কে অকথ্য ভাষায় গালাগালি করেছি। যদি ও প্রথমে তার সাথে কিছু আলোচনার চেষ্টা করেছি। কিন্তু তিনি আমাকে লীগ পন্থি মনে করে খোলা খুলি আলোচনা না করে, সুশীল ট্যাগ দেয়ায় মাথা ঠিক রাখতে পারি নি। অকথ্য ভাষা ব্যাবহার করেছি প্রথমবারের মত ব্লগে। পড়ে ক্ষমা চাইতে গেলে দেখি তিনি আমাকে ব্লগ করেছেন।

ভাই এই কথা টা বললাম, কারণ আমি মনে করি , ১৫ কোটির দেশে আমরা সবাই বাঙালি। তার ওপর আমরা অধিকাংশই মুসলমান। আমরা সকলেই ভাই। বিধর্মী দের ধর্ম নিতি হয়ত আমরা আমাদের ধর্ম নিতি দিয়ে সমর্থন করি না। কিন্তু বিধর্মী হলে ও যেহেতু তারা বাঙালি, তাই তারা ও আমাদের ভাই। যদি এই কথাটা অনেকের মতে ইসলাম ধর্মের বিপক্ষে যায়। কিন্তু সবার আগে মনে সততা থাকা দরকার। বাকিটা মালিক বুঝবেন।

আমরা ১৫ কোটি মানুষ নানা জন নানা মতে বিশ্বাসী। কিন্তু এর মানে আমরা নিজেরা নিজেরা সঙ্ঘাত করে নিজেদের এক কোটি এক কোটি করে ১৫- ২০ টা গোষ্ঠীতে পরিনত করে সঙ্ঘাত করতে থাকলে ক্ষতি আমাদের নিজের। আমরা নানা মতে মানব, কিন্তু অন্নের প্রতি স্রদ্ধাবধ রেখে আলোচনা করব, দেশের উন্নতির জন্য, দেশের মানুষের জন্য, কোটি কোটি গরিব মানুষের মুখের হাসির জন্য।

ভাই যদি ও রাজনৈতিক টাইপ কথা বলে ফেললাম শেষে। কিন্তু আপনার কমেন্ট পড়ে এত গুলো কথা না বলে থাকতে পারলাম, কারণ সবাই আমার ভাই। কোন ভাই কে ছেড়ে আমি বাংলাদেশের কথা ভাবতে পারি না। তবে কোন রাজনিতি বিদ আমার ভাই নন। কারণ তারা মানুষ না, তারা রাজনিতিবিদ।
উস্কানি দিয়ে শান্তি আসবে না ভাই। ভাল থাকবেন। ভুলে ভরা মানুষ, আমার কোন ভুল চোখে পড়লে ধরিয়ে দেয়ার চেষ্টা করবেন, আর ক্ষমা করবেন। শুভ কামনা।

৮| ১২ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৩

খাটাস বলেছেন: একটা কথা বলতে ভুলে গেছি, কট্টর পন্থীরা খুব বিপজ্জনক।
আমি কোথাও কোন পোস্টের লিঙ্ক বিলাই না, তাই এই ব্যাপারে আমার একটা পোষ্ট আছে , কিন্তু দিলাম না। কিছু লীগ সমর্থক , মুক্তি যুদ্ধ কে তাদের বাপের সমর্থক মনে করেন, এই কারনেই দেশে এত ভেদাভেদ। এদের শুভ বুদ্ধির উদয় হোক। ভাল থাকবেন।

৯| ১৫ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:৫৫

শুভখান বলেছেন:


খাটাস আর আপনার কথা শুইনা একটা প্রশ্ন মনে উদয় হইল?

শাহবাগে যারা গেছে আর আওয়ামীলীগরা হেরাই খালি দেশ প্রেমিক ? দেশে কি আর কুন দেশ প্রেমিক নাই ?

১০| ১৫ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:৪৫

খাটাস বলেছেন: শুভ খান ভাই আমি সম্ভবত বলি নি , যে শাহাবাগ আর লিগে দেশ প্রেমিক আছে। আমি বলছি, শাহাবাগে অনেকেই গেছেন দেশ প্রেম থেকে। আর লীগ এর কি দেশ প্রেম এর কথা বললাম, আমি নিজেই বুঝলাম না। আর আমি শাহাবাগ নিয়ে গেস্টপো ভাই কে আমার অবস্থান বুঝানোর চেষ্টা করে তার ব্যাখ্যা জানতে চেয়েছি।
দেশ প্রেমিক হউয়ার জন্য শাহাবাগ যাইতে হয় না ভাই, লীগ, বি এন পি, জামাত করতে হয় না। নিজের বিবেকের কথা শুনে চলা, আর দেশ কে ভালবাসতে কারও সারটিফিকেট লাগে না। ভাল থাকবেন।

১১| ১৬ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:৪৫

খাটাস বলেছেন: হাহাহাহা আপনার মনোভাব ও বোঝার চেষ্টা করছি। তবে আপনি মনে হয় আমার মনোভাব টা বুঝতে চাচ্ছেন না, আপনার কথা য় ঘুরে ফিরে আমাকে লীগ সমর্থক দেখানো হচ্ছে। আমি কখন লীগের সাপোর্ট নিলাম ভাই? শেষ মেশ যদি ও আপনার শিবির এর মারা যাওয়া কিছু কর্মীর প্রতি মনোভাব এ আমরা এক মত হতে পারলাম না। তারপর ও অনেক কথায় একমত হলাম। আর সব নাস্তিক যে লীগ, তা মানি। তবে অন লাইন এ যারা ইসলামের বিরুদ্ধে পোষ্ট দেয়, তারা কে, তা জানি না। তাই কিছু বললাম না।

শেষ মেশ, আপনার সভ্য রিপ্লাই পেয়ে ভাল লাগল। আপনি আপনার প্রতিবাদ চালিয়ে যান, আমি আমার। যার প্রতিবাদ ই সফল হোক, আশা করি দেশের জন্যই তা হবে।
ভাল থাকবেন। খোদা হাফেজ।