![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আজকে একটি হিন্দু পেজে এই লেখাটা দেখলাম।লেখাটা দেখে দারুন কৌতূহল হল এবং তা বিশ্লেষণের প্রয়োজন বোধ করলাম। তা আসুন লেখাটা আমরা সামান্য একটি বিশ্লেষণ করে দেখি
লেখাটা বিশ্লেষণের আগে আমি কয়েকটা কথা বলতে চাই।প্রথমত ভাল করে খেয়াল করে দেখুন লেখাটা ৩ ঘন্টা আগে লেখা এবং এতে লাইক পড়েছে ১০১ টা,সেই সাথে শেয়ার হয়েছে ২৪ বার
এইবার আমার দ্বিতীয় স্ক্রীনশটের একদম নিচে দেখুন মূল লেখাটা যে লেখেছে তার নাম হচ্ছে সাদিয়া সুমি ইজ্জা।আপাতত মনে হচ্ছে ঐটা একজন মেয়ে লিখেছে যার নাম সাদিয়া সুমি ইজ্জা
তো আসুন আমরা এইবার লেখাটা একটু বিশ্লেষণ করে দেখি।
উপরের কথাগুলো খেয়াল করুন এবং আমার বিশ্লেষণের সাথে মেলান
প্রথমে উনি বলসেন,উনি ক্লাস নাইনে ছিলো তখন ও আব্বুর সাথে নামাজ পড়তে গিয়েছিলো।এইখানে আমার কথা হচ্ছে মেয়েরা কবে থেকে আব্বার সাথে নামাজ পড়তে যায় তাও আবার ক্লাস নাইনে থাকতে
ছোট ছেলে কিংবা মেয়েকে আব্বারা মসজিদে নামাজ পড়তে নিয়ে যায়।এমনকি যে সমস্ত মেয়েদের বয়স ৫-৬ বছর অনেক পিতা সে সমস্ত মেয়েদেরও মসজিদে নিয়ে যান।যারা মুসলিম এবং মসজিদে যান তারা হয়তো ব্যাপারটা খেয়াল করেন প্রায়ই।তবে ক্লাস নাইনে পড়া বড় মেয়েকে কেউ মসজিদে নিয়ে যায় কি না এটা আমি অবশ্য কোনদিন দেখি নাই
এইবার দ্বিতীয় কথাটা খেয়াল করেন।উনি লিখছেন বৃষ্টি কমার অপেক্ষায় উনি এবং উনার আব্বু ছাউনির নিচে দাড়ায়ে ছিলো।
এখানে আমার কথা হচ্ছে নামাজ তখনও শুরুই হয় নাই।উনাদের উচিৎ ছিলো ওযু করে মসজিদের ভেতরে নামাজ শুরুর অপেক্ষায় বসে থাকা।তা না করে উনারা ছাউনির নিচে বৃষ্টি কমার অপেক্ষায় দাঁড়িয়ে ছিলো।জানি না উনাদের জুতা চুরি টাইপের কোন মতলব ছিলো কি না
তারপরে উনি লিখেছেন,উনি দেখলো ৩-৪ বছরের একটা বাচ্চা মেয়ে মসজিদের সিড়িতে বসে আছে।এমন টাইমে দেখলো একজন মুমিন এসে বাচ্চাটাকে কি যেন বলছে।কাছে গিয়ে উনারা দেখলো যে বাচ্চাটাকে সেই লোকে কিছু বলছে না,খিস্তি করছে মানে সেখান থেকে চলে যাওয়ার জন্য গালাগাল দিচ্ছে
এখানে আমার কথা হচ্ছে একটা ৩-৪ বছরের বাচ্চা মেয়ে অনেক দূরের বস্তি থেকে কিভাবে এতদুরের মসজিদে আসলো?তার বাবা-মার চোখ ফাঁকি দিলো কিভাবে?আর একজন মুসল্লিকে উনি মুমিন বলে সম্বোধন করলো কেন?তারপরে খিস্তি(গালি) কথাটা আমার জানা মতে বাংলাদেশের মানুষ তেমন একটা ব্যাবহার করে না।এটা পশ্চিম বাংলার হিন্দুরা ব্যাবহার করে।তারমানে বোঝা যাচ্ছে উক্ত লেখাটা যে লেখেছে তার বাড়ি পশ্চিমবাংলায় হতে পারে এবং সে হিন্দু
তারপরও খেয়াল করুন উক্ত মহিলারুপী লোকে সে বাচ্চা মেয়েটার নাম জিজ্ঞেস করলো।বাচ্চাটা বললো তার নাম সুমিতা।এইটা শুনার পরে উক্ত লোকটা ৪৪০ ডিগ্রি খেপে গেল এবং সে বাচ্চা মেয়েটাকে "শালী মালাউন" বলে জুতা খুলে মারধর করা শুরু করলো।লেখক লোকের এইটা দেখে খুব খারাপ লাগলো এবং সে এইটা বাধা দিতে চেয়েও নাকি বাধা দিতে পারে নি কারন তার বাবা তাকে ঐখানে যেতে দেয় নাই
এইখানে আমার কথা হচ্ছে,সুমিতা নাম শুনে ঐ লোকটা কিভাবে বুঝলো বাচ্চটা হিন্দু?আমার নিজের একজন বন্ধুর নাম হচ্ছে সুমিত কিন্তু সে মুসলিম।বাংলাদেশে সম্পূর্ণ নাম শুনে বোঝার কোন উপায় নেই যে কে হিন্দু কে মুসলিম,নিক নেম দিয়ে বোঝা প্রায় অসম্ভব।তারপরও একজন লোক ৩-৪ বছরের একটা বাচ্চাকে জুতা দিয়ে মারার সম্ভাবনা কতটুকু হতে পারে?তারউপরে সে বাচ্চাটা একটা মেয়ে।লেখক বা লেখিকার অনেক খারাপ লাগলেও তার বাবা নাকি তাকে সেখানে যেতে দিচ্ছিলো না।কিন্তু সে তো বাচ্চাটার কাছে গিয়ে তার নাম জিজ্ঞেস করছিলো,তাই না?তাইলে আবার সে কতকাছে যেতে চায়?একদম সাথে থেকেও বাধা দিলো না আবার বলে তার আব্বা নাকি যেতে দিচ্ছিলো না ।একটা বাচ্চাকে বাচাবে সেটা নাকি গুনাহ হয়ে যাবে?তা মাননিয় লেখক ভাই কোরআন বা হাদিসের কোথায় লেখা আছে ৩-৪ বছরের একটা বাচ্চাকে বাঁচালে গুনাহ হবে?এগুলো তো হিন্দু ধর্মের প্রথা যে নিম্মবর্ণের কাউকে মন্দিরে নিলে পাপ হয়।আপ্নে যে একজন ছুপা হিন্দু তা আপনার এই লেখায় কিন্তু বোঝা যাচ্ছে
নামাজের পরে সে এসে দেখে বাচ্চাটার মাথায় রক্ত ঝড়ছে এবং সে ইমামকে বলে বাচ্চাটাকে মসজিদে নিতে।কিন্তু ইমাম বলে এতে নাকি মসজিদের পবিত্রতা নষ্ট হয়ে যাবে
তার নাকি বিশ্বাসি হতে পারছিলো না এই কথা শুনে
আমার কথা,ভাই আমার নিজেও বিশ্বাস হইতেছে না আপ্নে নাটক বানাইতে এত কাঁচা ।ইমাম আপনাকে বলছে এই রক্ত ঝড়া বাচ্চকে নিলে মসজিদের পবিত্রতা নষ্ট হবে
লেখক যে একজন হিন্দু তা খুব সহজেই বোঝা যাচ্ছে।আবারও বলি,এই ধরনের পবিত্রতা নষ্ট হওয়ার ব্যাপার মন্দিরে থাকতে পারে,মসজিদে নেই।আর একজন ইমাম সব সময় চাইবে একজন বিধর্মী লোক যেন মুসলিম হয়।তাই একজন বিধর্মী আহত হলে সে অবশ্যই মসজিদে নিয়ে তাকে সেবা করতে চাইবে যেন সে বিধর্মী মুসলিম হয়।আমার লেখা কোন মুসলিম পড়লে এর সত্যতা নির্ণয় করতে পারবে।আর তাছাড়া আপনার উচিৎ ছিলো বাচ্চাটাকে একটা হসপিটাল কিংবা ফার্মাসিতে নেওয়া যাতে করে সে প্রাথমিক চিকিৎসা পায়,ইমামের কাছে অনুরোধ করা না।এতেও বুঝা যাই এই কাহিনী ফেক।ইসলাম বিদ্বেষী উগ্রবাদী হিন্দুদের বানানো কাহিনী
যাক তারপরে খোজ-খবর নিয়ে জানতে পারলো সেই মেয়েটা নাকি মারা গেছে এবং এরপর থেকে সে ধর্মকে কবর দিছে এবং আরও আগ্রম-বাগ্রম কাহিনী
আমার কথা এখানে,আপনার ধর্মকে না,আপনার উচিৎ ছিলো মানবতাকে কবর দেওয়া।আপনার সামনে একটা ৩-৪ বছরের বাচ্চা মাইর খেল আর আপ্নে কিছুই করতে পারলেন না?তাইলে আপনার মত মানুষের এই পৃথিবীতে বেঁচে থাকা কুনু দরকার নাই
এইখানে আরও একটা কথা হইলো,উনি ধর্মকে কবর দিতে চান।আবার ৯ হাজার সদস্যর একটা ধর্ম ভিত্তিক পেজেই সে নিয়ে পোস্ট দিলো।কি আজব না
না এইগুলো আজব না।কারন ঐ লেখার পেছনে যে ব্যাক্তি এবং ঐ হিন্দু পেজের পেছনে সে ব্যাক্তি তারা উভয়ে একই ব্যাক্তি।এই হিন্দু বীর যুব সংঘ পেজটার এখন বর্তমানে লাইকেই সংখ্যা ৯ হাজারের বেশী।এই পেজটার প্রতিষ্ঠাতা অ্যাডমিনের নাম সৌমিত্র মজুমদার।এই সাদিয়া সুমি উজ্জা আইডিটা হচ্ছে ফেসবুকের একটি পপুলার ফেক আইডি।যেই আইডির স্রষ্টাও সৌমিত্র মজুমদার,মিঠাপুকুর,পিরোজপুর।বর্তমানে খুলনার গাজি মেডিকেলে পড়ে সে।সম্ভবত বাংলাদেশের ইসকান নামক কোন সংগঠন এই সমস্ত ইসলাম বিদ্বেষী কর্মকান্ডকে অর্থ সহায়তা দেয়।এই উগ্রবাদী হিন্দুদের হাতে বেশ কয়েকটা মুসলিম মেয়ে আইডির জন্ম হয়েছে ফেসবুকে।যার একটি হচ্ছে সাদিয়া সুমি ।আমি এই রকম ১৬ টা মুসলিম মেয়ে রুপী ফেক আইডিকে নিয়ে একবার সামুতে পোস্ট দিয়েছিলাম এইখানে
সাদিয়া সুমি মালাউন এবং সাদিয়া সুমি উজ্জা ও সাদিয়া সুমি রাসুলিন,সাদিয়া সুমি আল্লাহ্ এ রকম নামে আরও বহু আইডি পাবেন ফেসবুকে
।এগুলো সব সৌম্য এবং তার আরও কিছু হিন্দু ফ্রেন্ডের কাজ।আমার আগের পোস্টটা দেবার পরে সৌম্য তার আইডিটা ডিলেট করে দিছে এবং তার বদলে হিন্দু যোদ্ধা নামক এই আইডিটা তৈরি করছে https://www.facebook.com/hindujoddha?fref=ts ।যেটা দিয়ে এখন সে ইসলাম বিদ্বেষী কাজ এবং উগ্রহিন্দুত্ববাদীতা নিয়ে লেখালিখি করে
"আমরা বাংলাদেশের সবাই চাই বাংলাদেশ ভারতের অঙ্গরাজ্য হোক" এই পেজের পেছনেও তারা জড়িত আছে এইখানে
তাদের এই ধরনের কার্জক্রমের ব্যাপারে আমি কিসুই বলতে চাই না।দেশের ক্ষমতায় এখন আছে আম্লিগ।হিন্দুরা আবার সব আম্লিগে ভোট দেয়।আম্লিগ মনে করে মুসলিমরা ভোট দেয় জামাতে।আবার রোকেয়া প্লাচির ভাষায় মুসলিমরা সংখ্যালঘু।যাই ই হোক পোস্ট এখানে শেষ।এই সিধান্ত আপনাদের।মতামত জানাইতে পারেন কমেন্ট এ
২৮ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:৫৭
গেস্টাপো বলেছেন: অনলাইনে আসলে তো সিরুকুমি মুনে ওয়
২| ২৮ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:৫২
শিব্বির আহমেদ বলেছেন: পোস্টের জন্য প্লাস ।
২৮ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:৫৮
গেস্টাপো বলেছেন: থেঙ্কু
৩| ২৮ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:১০
নীল জানালা বলেছেন: সাদিয়া সুমি লেখসে যে, গালি দিলে সে নাকি কাজে উৎসাহ পায়। তার মানে ফেসবুকে ভুয়া নামে ভুয়া গল্পগুজব লেইখা একটা নির্দিষ্ট ধর্মীয় সম্প্রদায়ের কুৎসা রটনা করা হচ্ছে ঐ তথাকথিত "সাদিয়া সুমি"র কাজ বা চাকরি। চাকরিটা কে তারে দিল, সে কত কামায় এই চাকরি কৈরা কিংবা কেন গালি শুনতে তার এত ভালো লাগে সেই গবেষনা যাওয়ার উৎসাহবোধ করতাসিনা। লোকটা কোন অসহায় পংগু হৈতে পারে। হৈতে পারে সে অন্য কোন কাজ কৈরা রুটিরুজি করতে পারেনা। তাই কেউ তারে একটা কম্পুটার আর নেট সংযোগ দিয়া কিছু টাকার বিনিময়ে তারে দিয়া নামে বেনামে এইসব করায়ে নিতাসে।
২৯ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:২৮
গেস্টাপো বলেছেন: ভালা লাগলো কমেন্ট খানা
৪| ২৮ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:১৭
আশরাফ মাহমুদ মুন্না বলেছেন: .
জ্বী, পড়লাম। জেনে রাখলাম। মাথায় রাখলাম।
এসব বিষয়ে যখন ঘাঁটাঘাঁটি করেন, তবে ভারতীয় বাংলা টিভি চ্যানেল গুলো সময় করে স্ক্যানিং-এ রাখবেন। নাটকের চরিত্র ও কাহিনীর প্লট ইত্যাদি। সাম্প্রদায়িকতার বিষবাষ্প নাটকের ফাঁকে ফাঁকে ঢুকিয়ে দেয়া হয়েছে। বিশেষ করে "জি বাংলা" চ্যানেলে।
তবে এসব কিছু একটি কেন্দ্রীয় পরিকল্পনার অধীনে করা হয়।
এবং সেই কেন্দ্র ভারতে - তা' না-ও হতে পারে। আমি মনে করি এটি একটি বৈশ্বিক পরিকল্পনার অংশ। গ্লোবাল কন্স্পিরেসি।
আপনার পরিশ্রম ও অনুসন্ধানী রিপোর্ট এর জন্য প্লাস।
২৯ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:৪৭
গেস্টাপো বলেছেন:
৫| ২৮ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:২৯
বিশ্ব প্রেমিক বলেছেন: আসলে এরা মানসিকভাবে বিকারগ্রস্থ, এজন্য মিথ্যা কথাটাও ঠিকভাবে বলতে শিখেনি ।
২৯ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১:০৯
গেস্টাপো বলেছেন:
৬| ২৮ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:৫৭
বদপুলা বলেছেন: মুখোস না ওদের লেংটা কইর দিলেও ানখিরপুতগুলি সোজা হবেনা।
২৯ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ২:৩৫
গেস্টাপো বলেছেন: মানুষ সচেতন হইলেই চলে।বাঙালি মুসলিমদের শুধু এইটাই বুঝাইতে চাই তাদের ১ হাজার বছরের পুরোনো দুশমনাই এগুলা করতেছে।বাঙালি মুসলিমরা যেইভাবে আন্ধা নাচতেছে তাতে মনে হয় না তারা তাদের আসল শত্রু সম্পর্কে সচেতন
ধন্যবাদ
৭| ২৮ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:০৯
জাহাজ ব্যাপারী বলেছেন: সত্য উম্মোচনের জন্য আপনার নিরন্তর প্রচেষ্টা প্রশংসনীয়। অত্যন্ত শ্রমবহুল এ সব পোষ্ট থেকে আমরা বেঈমানদের সম্বন্ধে অনেক কিছু জানতে পারি। এসব বেঈমানদের আচরণ দেখে মনে হয় এরা ধর্মকে পূঁজি করে বিভেদ সৃষ্টিই এদের কাজ। আমাদের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় দেশবিরোধী ও ইসলাম-বিদ্বেষী এ সব সাইট যে কেন বন্ধের উদোগ নেয় না তা বোধগম্য নয়।
আপনার আগামী পোষ্টের অপেক্ষায় রইলাম। আপনার প্রতি ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।
২৯ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ২:৪৩
গেস্টাপো বলেছেন: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয় ১ লক্ষ্য লাইকের পেজ বাশেরকেল্লা বন্ধ করতে পারে বাট এই ধরনের ইসলাম বিদ্বেষী কাজের ব্যাপারে তাদের কোন খেয়াল নাই।ভাই এই সমস্ত কাজের পেছনে আম্লিগ সরকার নিজেরাই জড়িত।খোজ নিলে এর সত্যতা পাবেন।এই জন্য তাদের এইখানে ভ্রূক্ষেপ নাই।আম্লিগের কোন ব্লগারকে জীবনে দেখছেন এদের বিরুদ্ধে লিখতে?উত্তর হচ্ছে দেখেন নাই।জী আমি নিজেও দেখি নাই এবং এই জন্য আমি আগে আম্লিগার থাকলেও এখন আম্লিগার না।
যাক আপনার কমেন্ট দেখে খুব অনুপ্রেরণা পেলাম।খুব শীঘ্রই আরও ভাল পোস্ট পাবেন আশাকরি।
ধন্যবাদ
৮| ২৮ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:১১
মেংগো পিপোল বলেছেন: ভাই আমি একটা প্রস্তাব দেই, আমি অন্যের ধর্ম নিয়ে কোন কুৎসা করতে চাইনা। কুসংস্কার কতো প্রকার ও কি কি তা জানা যায় যে সব যায়গা থেকে সে সকল নিয়ম যখন ধর্ম হয় এবং তার থেকে উৎপাদিতরা যখন নিজেদের কে সর্বাধুনিক মনে করে তখন এধরেনর সমস্যা হওয়াটাই স্বাভাবিক। যা হোক প্রস্তাবে আসি। ভাইরাসের প্রতিষেধক এন্টি ভাইরাস। এই ধরনের পেইজ বহু আছে আপনিও বহু লিংকদিলেন, কিছুটা উপকার হলো এদের সম্পর্কে সচেতন হওয়া গেলো। কিছু অপকারও হলো এদের একটা ব্যাপক প্রচার হলো। আমি যেটা বলি এটা মুসলিম পেইজ খুলে আমাকে কেউ লিংক দিয়েন যে খানে কোন বিদ্বেষ ছড়ানো হবেনা। সঠিক ইসলাম কে রিপ্রজেন্ট করা হবে। যে সব অপপ্রচার ইসলামের বিরুধ্বে চালানো হবে তার সভ্য ও সালিন ভাষায় উত্তর দেয়া হবে। আমি কথা দিচ্ছি বিনা ধিধায় আমি সেই পেইজে লিখতে রাজি আছি।
২৯ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ২:৪৬
গেস্টাপো বলেছেন: আমার দেখা মতে সমস্ত ইসলামিক পেজ আপনার প্রস্তাব মত।আর প্রচার এই জন্য করলাম,মানুষ মনে করে ওরা নাস্তিক।কিন্তু আসলে ওরা নাস্তিক না,ওরা হিন্দু।আমি এইটাই মানুষকে বোঝাতে চাই
ধন্যবাদ
৯| ২৯ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:১৭
জয় বাবা ভোলানাথ বলেছেন: খুব সুন্দর বিশ্লেষন....ভাল লাগ লো....।
২৯ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ২:৪৭
গেস্টাপো বলেছেন: ধন্যবাদ
১০| ২৯ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:৩০
খাটাস বলেছেন: ঘটনা ফেক বোঝা যায়, কিছু টা ধারণা পেলাম। একটা জিনিস ভেবে ভাল লাগছে শুধু ইসলাম নামধারি কিছু মানুষ অন্ন ধর্ম বিদ্বেষী না, অন্ন ধর্মেও কট্টর ও অন্য ধর্ম বিদ্বেষী আছে। পশুর কোন ধর্ম থাকে না।
কোন রাজনৈতিক দৃষ্টিকোণ থেকে নয় , ধর্ম বিদ্বেষীদের পোস্টে তুলে ধরার জন্য প্লাস দিয়ে গেলাম।
ভাল থাকবেন।
১১| ২৯ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:৫৪
খাটাস বলেছেন: আমার আগের মন্তব্য উইদ্র করছি।
আপনি বাংলাদেশ হিন্দু বীর যুব সঙ্ঘের পেজের অ্যাডমিন নিয়ে কি লিখেছেন, তা আপনার বেক্তিগত গবেষণার বিষয়। কিন্তু পোষ্টের প্রথম গল্প টা ওই পেজে প্রকাশিত হলে ও আপনি সম্ভবত এই পোস্ট টা ভাল ভাবে স্টাডি করে দেন নি। সাদিয়া সমা ওই গল্প লেখেনি, সে সংগ্রহ করেছে, তাঁর অয়ালে লেখা। ওই পোষ্টের লেখক হিসেবে নির্ভয় স্বাধীন এর নাম লেখা। আমি ভাল ভাবে না বুঝে আগের মন্তব্য করেছি। তবে ধর্ম বিদ্বেষী দের ইসলাম বিদ্বেষীদের মুখোশ অবশ্যই খুলে দেয়া উচিত- তবে তা ভুল ব্যাখ্যা দিয়ে না।
আপনার গল্পের বিপক্ষে দেয়া যুক্তি তে শুধু খিস্তি কথা টা নিয়ে যুক্তি যৌক্তিক মনে হয়েছে। ৩-৪ বছরের বাচ্চা কিভাবে এত দূরে আসলো এটা কথা নয়। তাঁর মা আসে পাসে কাজ করতে পারে। ৩-৪ বছরের বাচ্চাকে জুতা দিয়ে মারার মত লোক অনেক আছে। আর লেখক বলেছে, যে জুতা দিয়ে মারার পর লোক টা বাচ্চা টাকে সিঁড়ি থেকে বাহিরে ফেলে দেয়, তখন লেখকের বাবা টাকে জেতে দিছছিলেন নান।
আপনার উদ্যোগে প্লাস দিয়েছি, এখন ও সমর্থন করছি। তবে তা আর ও সুক্ষ ভাবে করা উচিত। সাধারণ ধরমালম্বিদের মাঝে যেন কোন বিরুপ প্রভাব না পড়ে । ( তা যে ধর্মের ই হোক,) তাঁর খেয়াল রাখা উচিত।
ভাল থাকবেন। ভুল বললে ধরিয়ে দেবেন।
২৯ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ৩:১৮
গেস্টাপো বলেছেন: ধন্যবাদ।ছাদিয়া ছুমি নামক ফালটু আইডিগুলোকে আমি বহু আগেই ব্লক করেছি।এই জন্য তার মত ফালতু ফেক আইডির কাছে যাওয়ার কোন রকম প্রয়োজন মনে করি নি।হিন্দু পেজটা তার নাম উল্লেখ করেছে বিধায় আমি তার কথা মাথায় রেখেই লিখেছি
লেখাটা যদি পুরোটা বিশ্লেষণ করেন তাহলে নিশ্চয় খেয়াল করেছেন,লেখক বলেছে মেয়েটার বাড়ি অনেক দূরের বস্তিতে।তার মা যদি কাজে আসেই তাহলে নিশ্চয় তার মা বাচ্চাটাকে চোখে চোখে রাখবে।খেয়াল করুন বাচ্চাটার বসয় ৩-৪ বছর।এই বয়সে সব মা তার বাচ্চার ব্যাপারে সচেতন থাকে
তারপরে একটা ৩-৪ বছরের বাচ্চাকে নিশ্চয় একটা মানুষ জুতা দিয়ে এমনভাবে মারবে না যাতে তার মৃত্যু হয়।আর মসজিদে যারা যায় মোটামুটি তারা ভাল ধরনের মানুষ(আমার দেখা মতে)।তাদের পক্ষে কি এটা সম্ভব ৩-৪ বছরের বাচ্চাকে জুতা দিয়ে মারা?
তারপরে খেয়াল করুন,৩-৪ বছরের একটা বাচ্চাকে বাবা-ছেলের সামনে মারছে,ছেলেটি যেতে চাইলেও বাবা যেতে দিলো না।এখন কথা হচ্ছে রাস্তায় দু-জন মানুষ মারামারি করলে সাধারনত সবাই তাদের ছাড়িয়ে দেয়।কিন্তু তার নামাজি বাবা কোন যুক্তিতে তাকে বাচ্চাটাকে বাঁচাতে দিলো না ?আপনার কোন সন্তান যদি একটা ৩-৪ বছরের বাচ্চাকে বাঁচাতে চায় তাহলে কি আপনি তাকে বাধা দিতেন?
মেয়েটার নাম সুমিতা বলার পর থেকে তার মার দেওয়া শুরু।আপনি যদি বাংলাদেশে থাকেন তাহলে জানার কথা,বাংলাদেশে নিক নেম শুনে সহজে কারও ধর্ম পরিচয় সম্পর্কে আন্দাজ করা যায় না।উক্ত লোকটা খুব সচেতন হলে তার পুরো নাম জিজ্ঞেস করে শিওর হত।অবশ্য ৩-৪ বছরের বাচ্চা খুব বেশীদিন হয় না কথা বলতে শেখে
আর ৩-৪ বছরের একটা আহত বাচ্চাকে মসজিদে নিলে তার "পবিত্রতা" কিভাবে নষ্ট হয়।মসজিদের পবিত্রতা নষ্ট হয় এই ধরনের কথা আমি আমার জীবনেও শুনি নাই।তবে নিচু বর্ণের হিন্দুরা মন্দিরে গেলে পবিত্রতা নষ্ট হয় এটা বহু শুনেছি।এটা কি আপনার জানা আছে?
মসজিদে যারা নামাজ পড়ে তাদের মুসল্লি বলে,মুমিন না।মুমিনের আলাদা সংজ্ঞা আছে।এই ধরনের লেখার ভুল একজন হিন্দু করতে পারে
মুনিন বান্দা মালাউন মেরে সউয়াব কামাইছে এটা কি ধরনের কথা।৩-৪ বছরের বাচ্চাকে মারলে কিভাবে সউয়াব হয়?ইসলামের কোথাও এই বিধান আছে বলে তো আমার মনে হয় না।আপনার কি এই রকমের কোন বিধান জানা আছে?
শেষে ধর্ম বিদ্বেষী একটা লেখা কেন একটা হিন্দু ধর্ম বিষয়ক পেজে থাকবে?নিশ্চয় পেজের কোন অ্যাডমিন বা তাদের কাছের লোক লিখলেই তারা তাদের পেজে দেবে
২৯ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ৩:২৬
গেস্টাপো বলেছেন: ওঃ ভাল কথা।বৃষ্টির কথাটাও মাথায় রাখবেন।নামাজ পড়ার আগে কেন উনারা বৃষ্টি কমার অপেক্ষায় দাঁড়িয়ে ছিলো।মসজিদের ভেতরে ঢুকে কেউ আবার নামাজের আগে বৃষ্টি কমার আগে দাঁড়ায় নাকি ? হয় ওযু করে,নয়ত সুন্নত নামাজ পড়ে অথবা ফরজ নামাজ শুরুর অপেক্ষায় বসে থাকে।
আর ক্লাস নাইনের একটা ছেলে বাপের সাথে একসাথে নামাজ পড়তে যায় এটাও খানিকটা খটকা লাগার মত।আমি কিছুদিন আগেই সেই বয়স পার করে এসেছি তাই আমি এই ব্যাপারে ভাল জানি।ঐ বয়সের ছেলেরা সাধারনত বন্ধুদের সাথে নামাজে যায়।এবং সবার শেষে তারা মসজিদে যায়।মুরব্বি টাইপের মানুষরা আগে মসজিদে যায় এবং তারা সবার সামনের কাতারে থাকে।কিশোর বয়সের ছেলেরা পেছনে থাকে।আপনার কৈশোরের দিনগুলো কেমন ছিলো জানি না।তবে আমরা ঢাকায় জন্ম এবং বড় হয়েছি তারা এই ব্যাপারগুলো ধরতে পারবে।ক্লাস নাইনের একটা ছেলে ইদের নামাজ ছাড়া বাপের সাথে মসজিদের যাওয়াটা আমার কাছে খুব কমন না
১২| ২৯ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ৩:৪০
নীল জানালা বলেছেন: ৯৯% অনলাইন নাস্তিকের একটা ধর্ম আছে এবং তারা সেই ধর্মে অন্ধভাবে বিশ্বাস করে এবং সেই ধর্ম ব্যাতিত অন্নান্য ধর্মরে ওরা ঘৃনা করে। ওদের ধর্মটাই ওদের ঘৃনা করতে শিখায়। বলেনতো কি নাম সেই ধর্মটার?
বুইঝা থাকলে আর কওয়ার কাম নাই। কারন আমি এমন একটা ধর্ম মানি যা আমারে সহিষ্ণু হৈতে বলে।
২৯ শে জুলাই, ২০১৩ ভোর ৪:০৪
গেস্টাপো বলেছেন: যাদের বুইঝা নেওয়ার তারা ঠিকই বুইঝা নিছে
১৩| ২৯ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ৩:৫৮
আহসান২২ বলেছেন: এসব পেজ দেখেছি। কিন্তু এসব ব্যাপার প্রশাসন দেখেও না দেখার ভান করে।
এর আগে এসব কারনে রামুতে একটা ঘটনা ঘটে। দোষ দেওয়া হয় যারা আক্রমন করেছে তাদের কিন্তু যারা অন্যদের কঠিন বিশ্বাসে চরম আঘাত হানে তাদের দোষ দেওয়া হয় না।
#এসব তীব্র উস্কানিমূলক কথাবার্তার ফল তাদেরই বেশী ভোগ করতে হবে।।
২৯ শে জুলাই, ২০১৩ ভোর ৪:১১
গেস্টাপো বলেছেন: নিউটনের তৃতীয় সূত্র প্রয়োগ করলে সব ঠান্ডা হয়ে যাবে
১৪| ২৯ শে জুলাই, ২০১৩ ভোর ৫:১৩
কামরুল ইসলাম রুবেল বলেছেন: ছ্যামড়ার কৈল্জা আছে গো
২৯ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:৫১
গেস্টাপো বলেছেন: থাকবই তো।এখন তো তাদের ভুটে নির্বাচিত আম্লিগ চরকার কমতায় আচে
১৫| ২৯ শে জুলাই, ২০১৩ ভোর ৫:১৫
কামরুল ইসলাম রুবেল বলেছেন: ছ্যামড়ার কৈল্জা আছে গো
২৯ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:৫৩
গেস্টাপো বলেছেন: থাকবই তো।এখন তো তাদের ভুটে নির্বাচিত আম্লিগ চরকার কমতায় আচে
১৬| ২৯ শে জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:৪২
হাসিব০৭ বলেছেন: @কামরুল ইসলাম রুবেল বলেছেন: ছ্যামড়ার কৈল্জা আছে গো
২৯ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:৫৪
গেস্টাপো বলেছেন: :-<
১৭| ২৯ শে জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:১১
খাটাস বলেছেন: আপনার বয়স কম, তা আগেই বুঝেছিলাম। যাই হোক, সেটা কথা না। আপনার মুল মন্তব্বের সাথে একমত অনেক কট্টর হিন্দু আছে, যারা ইসলাম বিদ্বেষ ছড়ায়, তাঁর মানে সব হিন্দু কে খারাপ বলতে পারি না। তবে এ মানসিকতা সমাজে বেশি দেখা যায়। এই গল্প টা ও যে ইসলাম বিদ্বেষের উদ্দেশে লেখা টা মানছি। তবে কিছু যুক্তি যে ঠিক না, তাই বলতে চেয়েছি।
আর মসজিদে গেলেই মানুষ ভাল হয় না। পৃথিবীর অনেক কিছুই আপনি দেখেন নি।
তবু ও ভাল কাজে সাধুবাদ,তবে আরও সতর্ক ভাবে বিশ্লেষণ করতে হবে। ভাল থাকবেন।
২৯ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:৩৪
গেস্টাপো বলেছেন: আমি আমার লেখায় "সব" কথাটা ব্যাবহার না করে সব সময় "বেশীরভাগ" কথাটা ব্যাবহার করি।আশাকরি এটা আপনার নজরে পড়ে।আমার বয়স কম এটা আগে বুঝছিলেন কিভাবে ?
গোয়েন্দাগিরির প্রতি আমার আগ্রহ আছে।তাই ব্যাপারটা ক্লিয়ার করলে মাথার বুদ্ধি বাড়তো
১৮| ২৯ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:১২
অয়োময় বলেছেন: ভাল পোস্ট।আমাদের সতর্ক থাকা উচিৎ।
২৯ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:২৫
গেস্টাপো বলেছেন: ধন্যবাদ
১৯| ৩০ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:০৭
উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: আপনার লেখাগুলো আমার ভালোই লাগে। এই কারণে প্লাস।
যুগ যুগ ধরে ইসলামকে ধ্বংস করার জন্যে কত অপচেষ্টা করা হয়েছে। কিন্তু মহান আল্লাহ তায়ালার ইচ্ছা অখন্ডনীয়। তিনি কেয়ামতের আগ পর্যন্ত ইসলাম রবিকে টিকিয়ে রাখার অঙ্গীকার করেছেন। কেউ তা ধ্বংস করতে পারবে না।
আপনার এই সব পোস্ট পড়লে শিউরে উঠি। তবে এই পোস্টগুলো আমাকে আমার ঈমানকে সুদৃঢ় করবার জন্যে প্রেরণা যোগায়। ধন্যবাদ।
০৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:২৪
গেস্টাপো বলেছেন: ধন্যবাদ।মানুষ সচেতন হলেই আমার লেখা সার্থক
২০| ০৫ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ২:৪৮
নবীউল করিম বলেছেন: আমি খুব পরিষ্কার ভাবে একটা বিষয় গভীর ভাবে চিন্তা করার জন্য বলবো, আর সেটা হচ্ছে, পৃথিবীর অন্যান্য অনেক দেশের মতো এই দেশকে সংখ্যা লুঘুদের দ্বারা সংখ্যা গরিস্টদেরকে শাসন করানোর চেষ্টা অত্যন্ত সুচিন্তিত ও পরিকল্পিত ভাবে চলছে!যেমন আফ্রিকার অনেক দেশে ও মদ্ধপ্রাচ্চের অনেক দেশে চলছে। আপনার উল্লেখিত এই ঘটনা সেই পরিকল্পনারই একটা অংশ মাত্র।
সুতরাং সবার কাছে অনুরধ, এই সব ঘটনাকে হালকা ভাবে নিবেন না।
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:৩০
ননদালীনাজ বলেছেন: ।দেশের ক্ষমতায় এখন আছে আম্লিগ।হিন্দুরা আবার সব আম্লিগে ভোট দেয়।আম্লিগ মনে করে মুসলিমরা ভোট দেয় জামাতে।আবার রোকেয়া প্লাচির ভাষায় মুসলিমরা সংখ্যালঘু --কেমনে কি ??