নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সবাই যখন নীরব, আমি একা চীৎকার করি \n-আমি অন্ধের দেশে চশমা বিক্রি করি।

গিয়াস উদ্দিন লিটন

এত বুড়ো কোনোকালে হব নাকো আমি, হাসি-তামাশারে যবে কব ছ্যাব্‌লামি। - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

গিয়াস উদ্দিন লিটন › বিস্তারিত পোস্টঃ

ব্রিটেনে প্রথম বাংলাদেশি নারী বিচারক - ব্যারিস্টার স্বপ্নারা খাতুন ও-- (এক পোস্টে ৫ জন)

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৯


প্রবাসে বাংলাদেশের রক্তের উত্তরাধিকারী গুণীগন- ২৩,২৪,২৫,২৬,২৭ ।

২৩/ লন্ডনের সর্ববৃহত সেইন্সবারি চেইন শপের ব্যাগ ডিজাইনার বাংলাদেশী বালিকা শারমীন




লন্ডনের টটেনহামে উদ্বোধন করা হয়েছে লন্ডনের সর্ববৃহত সেইন্সবারি চেইন শপের, এর উদ্বোধনী দিনে ক্রেতাদের সুভ্যেনির হিসাবে দেয়া হয়েছে বাঙ্গালী বংশোদ্ভূত বালিকা শারমিন আক্তারের ডিজাইন করা ব্যাগ। এবং তাকে দিয়ে ফিতা কেটে উদ্বোধন করা হয় সেইন্সবারির সর্ব বৃহত এই সুপার শপ।

সেইন্সবারী স্থানীয় বিভিন্ন স্কুলের শিশুদের মাঝে ব্যাগের ডিজাইনের প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছিল আর সব শিশুদের পিছনে ফেলে বিজয়ী হন অয়েলবার্ন প্রাইমারী স্কুলের শারমিন আখতার।

টটেনহাম জার্নাল, হাঞ্জেরী ইন্ডেপেন্ডেট তার এই কৃতিত্ব নিয়ে সংবাদ পরিবেশিত হয়েছে ।
শারমীনের পিতা শাহ রাসেল সপরিবারে ইংল্যান্ডে বসবাস করেন । তাদের গ্রামের বাড়ি বাংলাদেশের হবিগঞ্জের নবীগঞ্জে ।


২৪/ নেদারল্যান্ডসের ইউরোপীয় কালচারাল আর্ট ফেলোশিপ বিজয়ী বুননশিল্পী শফিকুল কবির চন্দন



বুননশিল্পী শফিকুল কবির চন্দনের বাস ইতালির বাণিজ্যিক রাজধানী মিলানে। ১৯৬৮ সালে বাংলাদেশের নরসিংদীতে জন্ম প্রবাসী এই গুণী শিল্পীর। আপন মনে ছবি আঁকেন তিনি, তবে তা রং-তুলি দিয়ে নয়। ছবি বুনেন তিনি তাঁতে বাহারি তন্তু দিয়ে।

পশম-রেশম, শন, উল, খড়-বিচালি, হোগলা, চামড়া, বাঁশ, লতা, পাতা, কাগজ, পাট, সুতো তথা তন্তু দিয়ে মনের রঙে তন্তু ভাস্কর্য নির্মাণ করেন প্রখর মেধাবী শফিকুল কবির চন্দন। ছাত্রজীবনেই তাঁর শিল্পকর্ম স্থান পেয়েছিল এশিয়ান আর্ট বিয়েন্নাল এবং ন্যাশনাল আর্ট এক্সিবিশনে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা ইনস্টিটিউট থেকে স্নাতক পরবর্তী ভারতের শান্তিনিকেতন থেকে ফাইবার আর্টসে মাস্টার্স সম্পন্ন করেন তিনি। বাংলাদেশে ফিরে ঢাকার চারুকলাতেই শিক্ষকতা করেন কয়েক বছর।

১৯৯৭ সালে জাতিসংঘের ১০০ বছর পূর্তি উপলক্ষে চারুকলায় আয়োজিত প্রদর্শনীতে তাঁকে বিশেষ অ্যাওয়ার্ডে ভূষিত করা হয়েছিল। ১৯৯৬ সালে বাংলাদেশে প্রথম ট্যাপেস্ট্রি প্রদর্শনী হয় শিল্পী চন্দনের একক শিল্পকর্ম দিয়ে। ১৯৯৯ সালে কোলকাতায়ও প্রথম একক ফাইবার আর্ট প্রদর্শনীর কৃতিত্ব তাঁরই। ইতালিসহ ইউরোপের বিভিন্ন দেশে শিল্পী শফিকুল কবির চন্দনের শিল্পকর্মের বেশ কটি’টি একক প্রদর্শনী দারুণ সমাদৃত হয়েছে ইতিমধ্যে।

নেদারল্যান্ডসে অনুষ্ঠিত শিল্প কর্মশালায় মেধাবী এই বাংলাদেশি শিল্পীকে ইউরোপীয় কালচারাল আর্ট ফেলোশিপ প্রদান করা হয়। মিলানেই সপরিবারে বসবাস করেন পেশাদার এই সার্বক্ষণিক শিল্পী।



২৫/ ইউনেসকোর মহাপরিচালকের সিনিয়র স্পেশাল অ্যাডভাইজার - তোজাম্মেল টনি হক



ষাটের দশক থেকে যুক্তরাজ্যের বার্মিংহামের অধিবাসী তোজাম্মেল টনি হক। তাঁর জন্ম বাংলাদেশের রাজশাহী অঞ্চলের নওগাঁ জেলায় চল্লিশের দশকে। পড়াশোনার শুরু নওগাঁতেই, স্কুল-কলেজ শেষ করে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে অনার্স ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাস্টার্স করেন। স্কুল জীবন থেকেই জড়িত ছিলেন ছাত্র রাজনীতির সঙ্গে ।
১৯৫২ সালে তিনি স্কুলের ছাত্র থাকাকালে রাষ্ট্রভাষা বাংলার দাবিতে মিছিল-ধর্মঘটে সক্রিয় অংশ নেন। কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়েও রাজনীতি করেছেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইকবাল হল ছাত্র সংসদের ভিপি ছিলেন। পরে পাকিস্তানের ন্যাশনাল ইউনিয়ন অব দ্য স্টুডেন্টস অব পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন।

তিনিই প্রথম কোনো বাঙালি ছাত্রনেতা যিনি ওই পদের অধিকারী হয়েছিলেন। ১৯৬১ সালে আইয়ুব বিরোধী রাজনীতির কা​রণে কারাবরণ করেন তিনি। কারাগার থেকে মুক্ত হয়ে কানাডায় পাড়ি জমাবার পর আর দেশে ফেরা হয়নি তাঁর। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধকালে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন তিনি। সত্তর ও আশির দশকে ইংল্যান্ডে ছিল বর্ণবিদ্বেষের এক বিষাক্ত পরিবেশ, যেখানে অভিবাসী সংখ্যালঘুরা ছিল অসহায়। বর্ণবিদ্বেষ বিরোধী আন্দোলন ক্রমশ দানা বাঁধতে শুরু করলে তোজাম্মেল হক টনি হক সক্রিয় ভূমিকা রাখেন।

১৯৮৮-১৯৯০ ফ্রান্সে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতের দায়িত্ব পালন শেষে প্যারিসেই যোগ দেন ইউনেসকোর সদর দপ্তরে। ইউনেসকোর মহাপরিচালকের সিনিয়র স্পেশাল অ্যাডভাইজার হিসেবে তিনি দায়িত্ব পালনের সময় একুশে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে। শিক্ষা ও কমিউনিটির উন্নয়নে বিশেষ অবদানের জন্য বার্মিংহাম ইউনিভার্সিটি ২০০৩ সালে তাঁকে সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি প্রদান করে।



২৬/ আমেরিকায় বায়ো-টেরোরিজম প্রতিহত করার পদ্ধতি আবিষ্কারক বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত মার্কিন বিজ্ঞানী ড. জাফরুল হাসান



আমেরিকায় বায়ো-টেরোরিজম প্রতিহত করার পদ্ধতি আবিষ্কারক বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত মার্কিন বিজ্ঞানী ড. জাফরুল হাসান

এবার আমেরিকা প্রবাসী বাঙালির মেধার আরেকটি স্বীকৃতি এলো । ডাকযোগে কিংবা অন্যভাবে অ্যানথ্র্যাক্স আক্রমণকে (বায়ো-টেরোরিজম) প্রতিহত করার পদ্ধতি আবিষ্কারের জন্য পুরস্কৃত হয়েছেন বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত মার্কিন বিজ্ঞানী ড. জাফরুল হাসান। আমেরিকারর ‘পরিবেশ সুরক্ষা সংস্থা (ইপিএ)’র পক্ষ থেকে এই অ্যাওয়ার্ড দেয়া হয়েছে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাইক্রোবায়োলজিতে এমএসসি করে ১৯৮৬ সালে রোটারি ক্লাবের স্কলারশিপ নিয়ে ইউনিভার্সিটি অব নর্থ ক্যারোলিনায় উচ্চতর শিক্ষা নিতে আসেন জাফরুল। ওই প্রতিষ্ঠান থেকে তিনি মাস্টারস অব পাবলিক হেলথ ডিগ্রি অর্জনের পর ১৯৯৪ সালে ইউনিভার্সিটি অব ম্যারিল্যান্ড থেকে মাইক্রোবায়োলজিতে ডক্টরেট করেন।

ব্রিটেনে প্রথম বাংলাদেশি নারী বিচারক - ব্যারিস্টার স্বপ্নারা খাতুন



ব্রিটেনে বিচারক পদে এই প্রথম কোনো বাংলাদেশি নারী নিয়োগ পেলেন। ব্রিটেনের সার্কিট জজ হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত সিলেটের স্বপ্নারা খাতুন। ব্যারিস্টার স্বপ্নারা খাতুন সিলেটের বিয়ানীবাজার উপজেলার মোল্লাপুর ইউনিয়নের মোল্লা গ্রামের প্রবাসী কমিউনিটি নেতা মরহুম মিম্বর আলীর মেয়ে।

স্বপ্নারা খাতুনের পিতা মিম্বর আলী মুক্তিযুদ্ধের সময় লন্ডন প্রবাসীদের মধ্যে অন্যতম সংগঠক হিসেবে ভূমিকা রাখেন। ২০০৫ সালে বাংলাদেশ সরকার তার অবদানের জন্য তাকে স্বাধীনতা পদকে ভূষিত করে।
স্বপ্নারা খাতুন পারিবারিকভাবে দীর্ঘ দিন ধরে ব্রিটেনে বসবাস করছেন। দুই ভাই এক বোনের মধ্যে তিনি সবার ছোট। তার বড় ভাই শামীম আহমদ এয়ার স্পেইস ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে ব্রিটিশ এয়ার ওয়েজে কর্মরত।

অপর ভাই শফি আহমদ ত্রিপল এফআরসিএসধারী ডাক্তার। তিনি বর্তমানে লন্ডন রয়েল হাসাপাতালের সার্জারি কনসালটেন্ট হিসেবে কর্মরত। শিক্ষাজীবনে অধ্যয়ন শেষে স্বপ্নারা খাতুন সাউথ ইস্টার্ন সার্কিট বেইসড এর লন্ডন ফ্যামিলি কোর্টে জাজ হিসেবে যোগদান করেন। সার্কিট জাজ পদবী ব্রিটেনে ডিস্ট্রিক্ট জাজের উপরে এবং আগামীতে পদোন্নতি পেলে ব্রিটেনের হাই কোর্টের জাজ হওয়ার সম্ভাবনাও রয়েছে তাঁর।
(সকল তথ্য সংগৃহীত)





মন্তব্য ৪০ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৪০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৪৭

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: thank you very much!

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১২

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ বিচার মানি তালগাছ আমার

২| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৫৫

প্রামানিক বলেছেন: আপনার এই ধরনের পোষ্ট আমি প্রায়ই খুঁজি। ধন্যবাদ ভাই লিটন।

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১৮

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: এতক্ষন আপনার টেংরা মাছের তামাশা দেখছিলাম ।
পদচারনার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই ।

৩| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৫৯

রিভানুলো বলেছেন: দারুন শেয়ার । অভিনন্দন জানাই উনাদের ।

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২৮

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অনেক দিন লিখেন না , দু একটা পোস্ট দেন , আমরাও কমেন্ট করি ! হাহাহা
ধন্যবাদ রিভানুলো ।

৪| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১৩

আজাদ মোল্লা বলেছেন: অনেক সুন্দর , বহুত খুব ।

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৩১

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ধন্যবাদ আজাদ ভাই

৫| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:২৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংগালীরা দেশের চেয়ে বিদেশে ভালো করছেন।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৩৮

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সঠিক বলেছেন চাঁদগাজী ভাই , অবশ্য এর কারণও আছে ---
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ।

৬| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:২১

আহমেদ জী এস বলেছেন: গিয়াসলিটন ,





যাদের নিয়ে রকম লিখছেন বা যে সব কৃতি বাঙালীদের কথা জানতে পারছি আপনার মাধ্যমে তাদের জন্যে গর্বিত ।

এরকম একটি লেখার জন্যে খাটতে হয় বেশ । এ শ্রম বৃথা যায়না ।
অসংখ্য ধন্যবাদের সাথে রাতের শুভেচ্ছা ।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:২২

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আহমেদ জী এস ভাই , গতকাল আপনার পোস্টে কাল্পনিক_ভালোবাসা ভাইএর এক কমেন্টের রিপ্লাইয়ে আপনি বলেছেন ,

'' অনেক ঘাটতে হয় । তথ্যের চেক ও ক্রস চেক করতে হয় । যাচাই করে নিতে হয় আসলটা । এভাবে তথ্য আর তত্ত্ব জোগার করে নিজের আঙ্গিকে ঢেলে সাজাতে হয় যাতে কারো সাথে না মিলে যায় । আমি তো আর তেমন পন্ডিত নই যে নিজেই নতুন করে কোনও ঘটনা বানিয়ে তার উপর লিখবো । অনেকে নাক সিটকোয়, মৌলিক নয় বলে । ''

যা ছিল আমারই মনের কথা । এই কমেন্টের রেশ ধরে আপনার ব্লগে গিয়ে আমি সারাদিন ছিলাম । আপনার কাজ গুলি চমৎকার ।

আমার কিছু রম্য টাইফের মৌলিক লিখা আছে । এই সিরিয়াল তৈরি করতে গিয়ে আমি দেখেছি , এতে মৌলিক লিখার ছেয়ে দশ গুণ বেশি পরিশ্রম করতে হয় । একটা তথ্যের জন্য ল্যাপটপে ২০/২৫ টা পর্যন্ত ট্যাব খুলতে হয় ।
আপনি ভুক্তভোগী বিধায় আপনার কমেন্টে ''খাটনি''র কথাটা উঠে এসেছে ।
আন্তরিক মন্তব্যের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ।

৭| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১:০০

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: বাহ!!! একসাথে কয়েকজনের কথা জানা গেল...

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:০৪

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: মন্তব্যে অনুপ্রাণিত , ধন্যবাদ বোকা মানুষ বলতে চায় ।

৮| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১:২৫

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: ব্লগের এই সিরিজটি দিন কে দিন আমাদের চুড়ায় তুলছে।। দেশও উপকৃত হতো কিন্তু হাতি পালার সামর্থ থাকতে হবে তো?? তবুও শুধু বাংলাদেশী বলে, আমিও.....।।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৩৫

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: এঁদের কাজের ক্ষেত্রটাও প্রস্তুত করা দরকার ।
এঁরা যেখানেই কাজ করুন , আমরা গর্বিত , এরা আমাদেরই লোক ।
ধন্যবাদ সচেতনহ্যাপী ।

৯| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৪৪

সুফিয়া বলেছেন: সবাইকে প্রাণঢালা অভিনন্দন। ধন্যবাদ আপনাকে শেয়ার করার জন্য।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৩৭

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সিস সুফিয়া , সময় নষ্ট করে পড়ায় আপনাকেও ধন্যবাদ ।

১০| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৪৬

কাবিল বলেছেন: শারমীন, শফিকুল কবির চন্দন, তোজাম্মেল টনি হক, ড. জাফরুল হাসান ও ব্যারিস্টার স্বপ্নারা খাতুন। সবাইকে প্রানধালা শুভেচ্ছা।
ধন্যবাদ ভাই লিটন।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৪৫

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনার জন্যও শুভ কামনা কাবিল ভাই ।

১১| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৫১

বিদ্রোহী সিপাহী বলেছেন: চমৎকার পোষ্ট। ভাল লাগা রইল।
আপনার শ্রম বৃথা যায়নি।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৫৪

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: বিদ্রোহী সিপাহী ??
আপনারতো কোর্ট মার্শাল হয়ে যাবে !!! হাহাহাহা
সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ভাই ।

১২| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:০৬

লালপরী বলেছেন: সবাইকে প্রাণঢালা অভিনন্দন

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৫১

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ক্লেশ স্বীকার করে পাঠে আপনাকেও ধন্যবাদ সিস লালপরী ।

১৩| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:০৭

এস কাজী বলেছেন: একবার ভয় পেয়ে গিয়েছিলাম এত ভাললাগার সিরিজটি বন্ধ হয়ে যাবে ভেবে। ধন্যবাদ গিয়াস ভাই ভাল লাগা রইল। ইনাদের কথা জেনে ভাল লাগল।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৮

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনার আন্তরিকতায় আমি মুগ্ধ ! আপনাকেও ধন্যবাদ ভাই এস কাজী ।

১৪| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫২

বিদ্রোহী সিপাহী বলেছেন: প্রেমের যুদ্ধের বিদ্রোহী সিপাহী
কোর্ট মার্শাল = দুজনে দু'জনার (পরম মিলন) @ গিয়াস ভাই

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৯

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: বিষয়টা এভাবে ভেবে দেখিনি , সুন্দর বলেছেন তো !!!
তা ভ্রাতার কি ''কোর্ট মার্শাল'' হয়ে গেছে ?

১৫| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৬

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: এই পর্বও ভালো লাগছে। আপনি হয়তো তুলে আনছেন যাদের কথা নেটে জানতে পারছেন, তবে আরো এমন অনেকেই আছেন যাদের কথা খুঁজে পাবেননা। তবে অনেক উচ্চ স্থানে গিয়েছেন। আমার আপাতত এমন একজনের কথা মনে পড়ছে যিনি আমার আব্বুর ফ্রেন্ড ছিলেন, কলিগও ছিলেন। জাফর আঙ্কেল বলতাম আমরা, বেশ পিচ্চি ছিলাম তখন। জাফর আঙ্কেল তখনই নাসায় যোগ দেন। এতদিনে আরো অনেক উচ্চপদে যাবার কথা। তখনই শুনতাম যে উনি বিজ্ঞানী। আহমেদ সফারও বন্ধু ছিলেন। সফা আঙ্কেলও আমাদের এখানেই থাকতেন। উনার উপদেশ শুনে আমাদের গনহারে খেলনা কিনে দেয়া বন্ধ হয়ে গিয়েছিলো।

আমার চাচাও ইউএন এর অনেক বড় পদে ছিলেন। ওইসব বলতে চাচ্ছিনা। চাচাতো ভাইয়েরও অনেক নাম ডাক হইছে শুনছি। মাঝে মাঝে দেশেও আসে লেকচার টেকচার দিতে গেস প্রফেসর হিসেবে। ওইভাবে তো পরিবারের সদস্যদের কীর্তি নিয়ে কথা হয়না। তবে আপনার পোষ্ট পড়তে পড়তে সার্চ দিয়ে এই লিঙ্কটা পেলাম। যদিও এটায় ২০০৬ এর পরের কিছুবর্ননা করা নাই। তবে সরকারের কি যেন একটা সম্মাননা পাইছিলো ভাইয়া, ভুলেও গেছি। সব ভাইবোনই এমন।

http://www.mse.gatech.edu/faculty/alamgir

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫১

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: শতদ্রু একটি নদী... ভাই , আপনি ঠিকই বলেছেন , আমাদের অনেক গুণী সম্পর্কে নেটে কোন তথ্যই নাই । এঁদের নিয়ে অনলাইনে কোন লেখা লিখি হয়নি ।
এরকম একজন গুণীর তথ্য আমি উনাদের বাড়ি গিয়ে সংগ্রহ করেছি , আরও তিন জনের তথ্য নিয়েছি পুরনো পত্রিকা থেকে ।
আপনার ওয়েব এড্রেসে গিয়ে , জর্জিয়া ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির মেটেরিয়াল সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং এর অধ্যাপক ডঃ ফয়সাল আলমগীর সম্পর্কে সুন্দর তথ্য পেলাম ।
ইনাকে আমার পরবর্তী পোস্টে তুলে আনার আশা রাখছি ।
এই সিরিয়ালের প্রতি আপনার আন্তরিকতা ও তথ্য দিয়ে সহযোগীটা করায় আপনাকে ধন্যবাদ ।

১৬| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৩৪

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: নিজের অাত্মমর্যাদা, আত্ম পরিচয়ের সুন্দর, অনুপ্রেরণার, ভান্ডার নিয়ে নিত্য আসছেন আমাদের অনুপ্রাণিত করতে। কৃতজ্ঞতা অনেক অনেক।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৪৮

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: বিদ্রোহী ভৃগু ভাই , কষ্ট করে পড়ায় ও মন্তব্যে আপনার প্রতিও কৃতজ্ঞ ।

১৭| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:২৭

হাসান মাহবুব বলেছেন: আমাদের মেধার কোনো অভাব নাই। শুধুমাত্র সুযোগের অভাবে কতজনের প্রতিভা প্রস্ফুটিত হতে পারছে না। আর এজন্যেই বিদেশে কর্মরত মেধাবী বাঙলাদেশীরা ওখানেই তাদের সুনাম অর্জন করতে পেরেছেন, দেশে থাকলে হয়তো বা এতদূর যাওয়াটা অসম্ভব হতো। বরাবরের মতোই পোস্টে প্লাস।

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৪

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: একদিন আমাদের দেশও হবে গুণীর লালন ক্ষেত্র ।
সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ হাসান মাহবুব ভাই

১৮| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪২

সাহসী সন্তান বলেছেন: যদিও অনেক কষ্টসাধ্য পোস্ট, অথচ সেটাকে এত সুন্দর ভাবে ফুটিয়ে তোলার জন্য আন্তরিক ভাবে ধন্যবাদ!

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৫

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: মন্তব্যে অনুপ্রাণিত করায় আপনাকে ধন্যবাদ সাহসী সন্তান ।

১৯| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:২৯

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: মন্তব্যে অনুপ্রাণিত করায় আপনাকে ধন্যবাদ সাহসী সন্তান ।

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৩৮

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ,

২০| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৫৪

দর্পণ বলেছেন: গুড পোস্ট।

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৩৯

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ধন্যবাদ দর্পণ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.