নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এত বুড়ো কোনোকালে হব নাকো আমি, হাসি-তামাশারে যবে কব ছ্যাব্লামি। - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
প্রবাসে বাংলাদেশের রক্তের উত্তরাধিকারী গুণীগন- ৩৮,৩৯,৪০,৪১,৪২ ।
৩৮/ অস্ট্রেলিয়ান মিনিস্টার অ্যাওয়ার্ড জয়ী সারা হোসেন ।
অস্ট্রেলিয়ার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মিনিস্টার অ্যাওয়ার্ড পেয়েছে বাংলাদেশের মেয়ে সারা হোসেন।
সিডনির এপিং ওয়েস্ট পাবলিক স্কুলের ছাত্রী সারা হোসেনই প্রথম বাংলাভাষী যে সম্মানজনক এ পুরস্কার লাভ করল।
অস্ট্রেলিয়ায় বাঙালিদের বাসস্থান গড়ার প্রায় পঞ্চাশ বছর হলেও কারো মিনিস্টার অ্যাওয়ার্ড পাওয়া এটাই প্রথম।
ভাষা শিক্ষার ক্ষেত্রে অস্ট্রেলিয়ায় এটিই সবচেয়ে সম্মানজনক পুরস্কার।
এ বছর ৬০টি সম্প্রদায়ের ভাষার মধ্যে ৩০ হাজার ছাত্রছাত্রীর সঙ্গে প্রতিযোগিতা করে প্রথম দশজনের মধ্যে ঠাঁই পায় সারা।
৩৯/ বৃটেনের শীর্ষ ধনী ইকবাল আহমদ
বৃটেনের শীর্ষ ধনীর তালিকায় স্থান পেয়েছেন কৃতি সন্তান ইকবাল আহমদ ।
বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ইকবাল আহমদ বৃটেনের এক হাজার ধনীর তালিকায় ৪৬৬তম স্থান পেয়েছেন।
তার সম্পদের পরিমাণ প্রায় ২০৫ মিলিয়ন পাউন্ড ।
ইকবাল আহমদ ওবিই ২০০৬ সালে সর্বপ্রথম সানডে টাইমসের তালিকায় বৃটিশ বাংলাদেশিদের মধ্যে সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি হিসেবে উঠে আসেন। বৃটেনের শীর্ষ ধনীর তালিকায় সে বছর ৫১১ নম্বর স্থান দখল করেন তিনি। তার সম্পদের পরিমাণ উল্লেখ করা হয় ১১০ মিলিয়ন পাউন্ড। এরপর ২০০৯ সালে এশিয়ার ২০ ধনীর তালিকায় উঠে আসেন সফল ব্যবসায়ী ইকবাল আহমদ।
সিলেটের কৃতি সন্তান ইকবাল আহমদ ১৯৭১ সালে মাত্র ১৫ বছর বয়সে বৃটেনে এসেছিলেন ।
বৃটেনের ওয়েস্ট মিনিস্টারের সিটি কলেজ থেকে ১৯৭৭ সালে লেখাপড়া শেষ করে জড়িয়ে পড়েন পারিবারিক ব্যবসায় । গড়ে তুলেন সী মার্ক ও ইবকোর মতো সফল ব্যবসা প্রতিষ্ঠান । বর্তমানে তিনি পরিবার নিয়ে বসবাস করছেন ম্যানচেস্টারে ।
৪০/ ইটালির কোন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রথম ডিগ্রী প্রাপ্ত তাহমিদা ইসলাম তানিয়া
বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত সিসিলির কৃতি শিক্ষার্থী তাহমিদা ইসলাম তানিয়ার কৃতিত্ব গোটা ইটালির বাংলাদেশী প্রবাসীদের মুখ উজ্জল করেছে। পালেরমো সিটি মেয়র তার এই কৃতিত্বের জন্য সম্মাননা ক্রেস্ট প্রদান করেছেন।
১৯৯৫ সালে ৬ বছর বয়সে বাবা মায়ের সাথে ইতালিতে আসে তানিয়া।
তানিয়া স্কুলের পড়ালেখা শেষে ২০০৭ সালে ভর্তি হন (Universita degli studi palermo Facoltà di Architettura) corso di laurea in pianificazione territoriale urbanistica & ambiente। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী হিসেবে তানিয়াই প্রথম বাংলাদেশী ।
২০১৩ সালে তানিয়া অর্জন করেন তার কাঙ্খিত সাফল্য। বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ‘আরবান প্লানিং অ্যান্ড এনভায়রোনমেন্ট’ ডিগ্রী লাভ করেন।
৪১/ অস্ট্রেলিয়া প্রবাসী বাংলাদেশি শাকির করিম এর ট্যালেন্ট অ্যাওয়ার্ড ২০১৫ লাভ ।
অস্ট্রেলিয়া প্রবাসী বাংলাদেশি শাকির করিম শিক্ষা, পেশা ও গবেষণার জন্য অস্ট্রেলিয়া–বাংলাদেশ ট্যালেন্ট অ্যাওয়ার্ড ২০১৫ ক্যাটাগরি অব দ্য বেস্ট অ্যাচিভমেন্ট অ্যাওয়ার্ড ইন দ্য প্রফেশন্যাল অ্যান্ড ওয়ার্কস পেয়েছেন ৷
অস্ট্রেলিয়া করপোরেট ইন্ডাস্ট্রিতে সফল পেশাজীবী যাঁরা শিক্ষা, পেশা, সংস্কৃতি অথবা খেলাধুলায় গত বছর অসামান্য অবদান রেখেছিলেন, শুধু তাঁদেরই এ পুরস্কারের জন্য নির্বাচিত করা হয়ে থাকে।
শাকির দ্য গোল্ডেন কি ইন্টারন্যাশনাল অনার সোসাইটি এশিয়া-প্যাসিফিক পিজি স্টাডি অ্যাওয়ার্ড ২০১৪ এবং ২০১৩ সালে ইনস্টিটিউট অব কমার্স থেকেও সেরা প্রশিক্ষকের পুরস্কার পান৷
তিনি বর্তমানে সিডনী বিশ্ববিদ্যালয়ে ইন্টারনেট সিকিউরিটি বিষয়ে পিএইচডি করছেন ৷
শাকিরের পিতা বাংলা একাডেমির সাবেক পরিচালক এ এস এম এনায়েত করিম , মাতার নাম কামরুন নাহার ।
৪২/ কৃত্রিম কিডনি আবিষ্কারক বাংলাদেশের বিজ্ঞানী ড. শুভ রায়
এবার কৃত্রিম কিডনি আবিষ্কার করে বিখ্যাত হলেন বাংলাদেশের বিজ্ঞানী ড শুভ রায়। আর কয়েক বছরের মধ্যেই তাঁর আবিষ্কৃত এই কিডনি মানবদেহে ব্যবহার করা যাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়ার সহযোগী অধ্যাপক শুভ রায় ১০ বছরের গবেষণার পর গত বছরের সেপ্টেম্বরে কৃত্রিম কিডনি তৈরি করে তা অন্য প্রাণীর দেহে প্রতিস্থাপন করে সফল হয়েছেন ঘোষণা দেন । আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে আরো ব্যাপকভাবে বিভিন্ন প্রাণীদেহে পরীক্ষার পর মানবদেহে এই কৃত্রিম কিডনি ব্যবহার করা সম্ভব হবে বলে মনে করছেন তিনি।
দেশগুলোর মানুষই যে এর সেবা পাবে এমন নয়, বাংলাদেশ ও ভারতের মতো দেশেও গুরুতর কিডনি রোগীরা সহজে কৃত্রিম কিডনি নিজের শরীরে প্রতিস্থাপন করতে পারবেন।
বিজ্ঞানী ড.শুভ রায় ১৯৬৯ সালের ১০ নভেম্বর ঢাকায় জন্মগ্রহণ করেন। তার পৈতৃক নিবাস চট্টগ্রাম জেলার ফটিকছড়ি উপজেলার রোসাংগিরিতে ।
(পোস্টের কলেবর বৃদ্ধি না করে ড শুভ রায় এর বর্ণাধ্য শিক্ষা , কর্ম ও সন্মাননা প্রথম কমেন্টগুলিতে নিয়ে যাওয়া হয়েছে । )
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫২
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ২০০৮ সাল পর্যন্ত ক্লীভল্যান্ড স্টেট ইউনিভার্সিটির ফলিত বায়োমেডিকেল ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের সহকারী অধ্যাপক এবং কেস ওয়েস্টার্ন রিজার্ভ ইউনিভার্সিটির তড়িৎ প্রকৌশল ও কম্পিউটার বিজ্ঞানের সহকারী অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত ছিলেন ২০০২ থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত তিনি ক্লীভল্যান্ড ক্লিনিকের বায়োমেডিকেল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহকারী স্টাফ হিসেবে কাজ করেন। ২০০৬ থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত তিনি ক্লীভল্যান্ড ক্লিনিক লার্নার কলেজ অব মেডিসিনের মলিকুলার মেডিসিন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত ছিলেন। ২০০৮ সাল থেকে তিনি ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া এট সান ফ্রান্সিস্কোর বায়োইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড থেরাপিউটিক সায়েন্সের Harry Wm. and Diana V. Hind Distinguished সহযোগী অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত। ২০০৯ থেকে তিনি ক্লীভল্যান্ড ক্লিনিকের নেফ্রোলজি বিভাগের এডজাংক্ট সহকারী স্টাফ হিসেবে কর্মরত।
২| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৭
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সম্মাননা
1989 William and Burdella Carl Mathematics Award, Mount Union College
1992 Senior Physics Prize, Mount Union College
1998 Ruth Barber Moon Graduate Student Award, Case Western Reserve University
1999 Top 40 under 40, Crain’s Cleveland Business
2001 Clinical Translation Award, BioMEMS and Biomedical Nanotechnology World Meeting
2003 MIT TR100 Award, Top 100 Young Innovators, Technology Review Magazine
2004 NASA Group Achievement Award, Harsh Environment MEMS
2004 Ribbon Award, Outstanding Symposium Paper, MRS Fall Meeting
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৭
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: 2005 Who’s Who in Biotechnology, Crain’s Cleveland Business
2005 Cleveland Clinic Innovator Award
2006 Mentor Recognition Award, Cleveland Clinic Science Internship Program
2007 Cleveland Clinic Innovator Award
2008 Thomas G. Orr Memorial Lectureship, Southwestern Surgical Congress
2009 Biotech Humanitarian Award Finalist, Biotechnology Industry Organization
2009 Images of the Year Selection, Biomaterials Journal
৩| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:০৩
প্রামানিক বলেছেন: এই লেখার আশায় সব সময় থাকি। ধন্যবাদ ভাই গিয়াস লিটন। সামনে আরো বাংলাদেশী কৃতীত্বধারীদের নাম পাবো। ধন্যবাদ
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:০৭
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: প্রথম মন্তব্যকারি আমার প্রিয়ভাজন প্রামানিক ভাইকে ধন্যবাদ ।
৪| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:০৭
আহমেদ জী এস বলেছেন: গিয়াসলিটন ,
বরাবরের মতোই প্রেরনাদায়ক ।
আমাদের মুখ উজ্জল করে এমন বিষয় নিয়ে আপনার এই ধারাবাহিকটি দীর্ঘজীবি হোক ।
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: প্রেরণাদায়ী মন্তব্যের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ আহমেদ জী এস ।
৫| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৩৬
বালুচর্ বলেছেন: অভিনন্দন ! অভিনন্দন !!
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৪৫
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ধন্যবাদ নতুন মেহমান বালুচর্ ।
৬| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সত্যি! অনেক না পাবার অনেক ব্যর্থতার অনেক নেগেটিভের বাস্তবতায় এই লেখা গুলো যেন অন্ধকারে লাইট হাউজের মতো!
আমাদের জাতিগত উত্তরনে এই প্রেলনাকে কি রাষ্ট্রীয় ভাবে পজিটিভ হিসাবে দেখতে শিখবে। কাজ করতে শিখবে। শিখলে আমরা আরও দ্রুত এগিয়ে যেতে পারতাম।
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৩২
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনাদের সুন্দর মন্তব্যগুলি পেলে পরিশ্রম সার্থক বলে মনে হয় ।
অসংখ্য ধন্যবাদ বিদ্রোহী ভৃগু ।
৭| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৫৪
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: সিরিজটায় চোখ বুলাইতেও ভাল্লাগে। এই মাটির, বাঙ্গালী রক্তের গর্ব এরা। আশা করি এরা সবাই জীবনের শেষটায় হলেও এসে দেশেই কাটাবেন।
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:১০
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: শতদ্রু একটি নদী...র মন্তব্যে অনুপ্রাণিত বোধ করছি ,নিয়মিত পাঠক , আপনাকে ধন্যবাদ ।
৮| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:০৮
এস কাজী বলেছেন: আরও কিছু বাংলাদেশি গুণী সম্পর্কে জানলাম গিয়াস ভাইয়ের কল্যাণে। ধন্যবাদ গিয়াস ভাই
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৪৭
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ এস কাজী ।
৯| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ এস কাজী ।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৪৮
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ,
১০| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫৬
ওবায়দুল বলেছেন: অনেক ভাল লাগলো।আরও কিছু বাংলাদেশি গুণী সম্পর্কে জানার অপেক্ষায় ....
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৫৩
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সাথে থাকুন ওবায়দুল ভাই , আশা করি হতাশ হবেন না । মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ।
১১| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫৬
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর তথ্যবহুল পোস্ট । দেশের বাইরে থেকে এ দেশের সন্তানরা সুনাম নিয়ে আসলে কার না ভাল লাগে ? সুন্দর শেয়ারে কৃতজ্ঞতা গিয়াস লিটন ভাই ।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৫
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সময় করে পোস্টে চোখ বুলিয়ে গেছেন , কমেন্ট করেছেন এজন্য আমিই কৃতজ্ঞ সেলিম ভাই ।
১২| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:০৬
গেম চেঞ্জার বলেছেন: তথ্যবহুল সিরিজ পোস্টে ভাললাগা কাজ করল । ভাল থাকুন ।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৭
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সাথে থাকায় ধন্যবাদ গেম চেঞ্জার ।
১৩| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:২২
গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো , প্রেরনাদায়ক একটি পোস্ট । অনেক ডেটা কালেকশন করতে হয় আপনাকে , সাধুবাদ জানাই আপনার এই সুন্দর প্রচেষ্টাকে ।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১০
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ গুলশান ।
১৪| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৫৯
আহসানের ব্লগ বলেছেন: ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য আমাদের মাঝে ।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ ব্লগার আহসান ।
১৫| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৩৬
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: এসব শুনতেই ভালো লাগে।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৩
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আমারও ভাল লাগে , সেই ভাল লাগা থেকেই আপনাদের সাথে শেয়ার করা ।
আপনাকে ধন্যবাদ সৈয়দ মশিউর রহমান ।
১৬| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৯
জেন রসি বলেছেন: জানতে পারলাম।
ধন্যবাদ আপনাকে।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৯
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ জেন ।
১৭| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:২৯
চোখের কাঁটা বলেছেন: খুবই সুন্দর এবং তথ্য বহুল পোস্ট! ধন্যবাদ পোস্টের জন্য!
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৩
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ নতুন অতিথি , আপনার নিকটা সুন্দর !!!
১৮| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৮
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: তথ্য বহুল পোস্ট!
দে আর মেইড ইন বাংলাদেশ!!
০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:৩৬
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: নূর মোহাম্মদ নূরু ভাইকে ব্লগে নিয়মিত দেখা গেলেও আমার পোস্টে এই প্রথম ।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ নূরু ভাই ।
১৯| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:১৯
দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক ভালো আয়োজন। অনেক।
শুভকামনা অনিঃশেষ ভাই।
আয়োজন প্রিয়তে অবশ্যই।
ভালো থাকবেন। অনেক। সবসময়।
০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:৪৫
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: মন্তব্যে অনুপ্রাণিত দীপংকর চন্দ , আপনার জন্য শুভ কামনা ।
২০| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:৫৩
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: নিজেদের ব্যর্থতায় খুজে বেড়াই প্রেরনা আপনার লেখায়।।
০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:৪৮
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ সচেতনহ্যাপী ।
২১| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:২০
হাসান মাহবুব বলেছেন: কৃত্রিম কিডনি-দারুণ আবিষ্কার। ভালো লাগা রইলো পোস্টে।
০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:০১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ হাসান মাহবুব ভাই ।
২২| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:৫৮
সাহসী সন্তান বলেছেন: আপনার এই সুন্দর এবং ধারবাহিক সিরিয়াল সমৃদ্ধ পোস্টের জন্য কত অজানা মানুষকে যে জানতে পারছি তার শেষ নেই। এমন কষ্টসাধ্য পোস্টের জন্য অবশ্যই আপনার ধন্যবাদ প্রাপ্য!
শুভ কামনা জানবেন!
০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:০৪
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনার কমেন্টে বরাবরই অনুপ্রাণিত হই । আপনাদের পাঠ ও মন্তব্যই এই পোস্টের অনুপ্রেরণা ।
ধন্যবাদ সাহসী সন্তান ।
২৩| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:১২
সাহসী সন্তান বলেছেন: অবশ্যই যতদিন থাকবো ততদিন আপনাদের মত লেখকদেরকে অনুপ্রেরণা যুগিয়ে যাবো। সবার দ্বারা কিন্তু সব কাজ হয় না ভাই? যেমন কোন সিনেমা দেখার পরে মনে করি, এই সিনেমার নায়ক যেমন সুন্দর পাট করেছে তা অন্যকেউ হলে পারতো না। বিশেষ করে মোশারাফ করিমের নামটা তো বলতেই হয়।
ঠিক তেমনি ভাবে আমি নিশ্চিত এই কাজটি আপনি বাদে অন্যকেউ করলে তা এত সুন্দর ভাবে ফুটে উঠতো না। এবং এত সুচারু রুপে উপস্থাপন করা সম্ভবও হতো না!
০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ভালোরা সবাইকে ভাল বলে ।
''সাহসী সন্তান'' ভাইয়ের ভূয়সী প্রশংসায় আমি বিরাট ''শরমিন্দা'' !
২৪| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:২৪
তরুন প্রজন্ম বলেছেন: ভাল লাগল
০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৯
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: মুলত তরুন প্রজন্মকে উজ্জীবিত করার জন্যই আমার এই পোস্ট !
আপনাকে ধন্যবাদ তরুন প্রজন্ম ।
©somewhere in net ltd.
১| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৯
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: শিক্ষাজীবন
পাঁচ বছর বয়সে ঢাকায় সিদ্ধেশ্বরীর একটি বিদ্যালয়ে নার্সারিতে শুভ রায়কে ভর্তি করানো হয়েছিল। কিন্তু তার বাবা অশোক নাথ রায়ের পেশাগত কারণে ১৯৭৪ সালে তাঁদের উগান্ডায় চলে যেতে হয়। সেখানে অশোক নাথ রায় চিকিৎসক হিসেবে কাজ করেন। উগান্ডার জিনজা সিনিয়র সেকেন্ডারি স্কুল থেকে সেকেন্ডারি পাস করেছেন শুভ রায়। এরপর যুক্তরাষ্ট্রে চলে যান শুভ। কম্পিউটার বিজ্ঞান, পদার্থবিজ্ঞান ও গণিতে গ্র্যাজুয়েশন করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের ওহাইওর মাউন্ট ইউনিয়ন কলেজ (বর্তমানে ইউনিভার্সিটি অব মাউন্ট ইউনিয়ন) থেকে। তিনি ১৯৯৫ সালে কেস ওয়েস্টার্ন রিজার্ভ ইউনিভার্সিটি থেকে তড়িৎ প্রকৌশল ও ফলিত পদার্থবিজ্ঞানে মাস্টার্স এবং ২০০১ সালে তড়িৎ প্রকৌশল ও কম্পিউটার বিজ্ঞানে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন।
কর্মজীবন
১৯৯৮ সালে তিনি ক্লীভল্যান্ড ক্লিনিকের বায়োমেডিকেল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে প্রজেক্ট স্টাফ হিসেবে যোগ দেন। ১৯৯৮ থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত ক্লীভল্যান্ড ক্লিনিকের বায়ো মাইক্রো ইলেক্ট্রো মেকানিক্যাল সিস্টেমস ল্যাবরেটরীর সহ পরিচালক হিসেবে কাজ করেন। ২০০০ থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত তিনি ক্লীভল্যান্ড ক্লিনিকের স্পাইন রিসার্চ ল্যাবরেটরীতে কাজ করেন। ২০০১ থেকে