নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এত বুড়ো কোনোকালে হব নাকো আমি, হাসি-তামাশারে যবে কব ছ্যাব্লামি। - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
১ /
আমাদের এলাকার সব চেয়ে প্রাচীন দাঁতের ডাক্তারের চেম্বার ছিল মেইন রোডে । উপরের কার্টুনের মত, ইনি পৃথিবীর ইতিহাসে দাঁতের প্রথম সার্জন ছিলেন কিনা জানা না গেলেও , উনার কর্ম পন্থায় প্রতীয়মান হতো , প্রথম না হলেও ইনি অন্তত প্রথম দশ জনের মধ্যে ছিলেন ।
উনার সামনে টেবিলের উপর এই বিদ্যার সার্টিফিকেট স্বরূপ কেজি পাঁচেক দাঁত ছিল ।( সাইজ দেখে অনুমান , সেখানে বেশির ভাগ গরুর ) যা উনার প্রধান বিজ্ঞাপনও ছিল ।
আমার আম্মার দাঁতের ব্যাথা । ওষুধের জন্য গেলাম এই ডাক্তারের কাছে । চেম্বারে ঢুকার মুখেই ভিতর থেকে এক মহিলার গোঙানির বিকট শব্দ শুনতে পেলাম । ভিতরে ঢুকে দেখি অবস্থা ভয়াবহ !
এক মহিলাকে ফ্লোরে শুইয়ে ডাক্তার প্লায়ারস দিয়ে তার দাঁত তুলছে । ডাক্তারের এক পা মহিলার বুকে , আরেক পা চুলের খোপার উপর । আর মহিলার স্বামী মহিলার দুই হাত শক্ত করে ধরে রেখেছে ।
২ /
এক সরকারী স্টাপ দাঁত তুলতে গেছে এই ডাক্তারের কাছে । ডাক্তার প্লায়ারস দিয়ে হ্যাঁচকা টান মেরে দাঁত তুলে আনলো । রোগী যন্ত্রণায় ''গেছিরে'' বলে চিৎকার করে উঠলো । রোগীকে কুলি করার জন্য পানি দেয়া হলো । রোগী মুখে পানি নিয়ে গড়গড়া করার চেষ্টা করতেই দেখা গেলো সব পানি নাক দিয়ে বেরিয়ে গেছে ।
এই দেখে ডাক্তার সাহেব এক কাণ্ড করে বসলেন। রোগীকে ধাক্কা মেরে দোকানের বাইরে ফেলে , দড়াম করে শাটার টেনে , ভোঁ দৌড় ।
এই ঘটনা নিয়ে অনেক দরবার হয়েছিল ।
বাদী বলেছিল তাঁর ১৩ হাজার টাকা খরচ হয়েছে , ডাক্তারের ৭ হাজার টাকা জরিমানার মাধ্যমে বিষয়টার মীমাংসা হয়েছিল ।
৩/
৯০ সালের দিকে , একবার দাঁতে ব্যথা নিয়ে বাবলু আমার কাছে এলো । সেই সময়ে উপজেলা সদরের তাকিয়া রোডে এক দাঁতের ডাক্তার চেম্বার খুলে বসেছে । উদ্ভোধনের মিলাদে আমিও হাজির ছিলাম ।ভাবলাম বেচারার জিলাপি খেয়ে এলাম , দেখি তার কিছু শোধ দেয়া যায় কিনা ।
বাবলুকে পাঠিয়ে দিলাম তার কাছে । দাঁতের ডাক্তার ফাক্তারকে বাবলু বেশ ভয় পায় । ভরসা দিয়ে বললাম , তুলা দিয়ে একটা লিকুইড লাগিয়ে দেবে ব্যাথা চলে যাবে ।
অনেকক্ষণ হল বাবলু ফিরে আসার নাম নাই । ব্যাপার কি দেখার জন্য এগিয়ে গেলাম । দেখলাম রোগী এক মালটিফাংশান চেয়ারে শোয়া । ( কাজ জানুক আর না জানুক , দাঁতের ডাক্তার ( কোয়াক ) দের প্রধান সাইনবোর্ড এই চেয়ার , এক মাত্র পুঁজিও বটে । )
আর ডাক্তার ব্লেড দিয়ে রোগীর মুখের মধ্যে কি জানি খোঁচাখুঁচি করছে ।
বাবলু আমাকে দেখে লাফ দিয়ে উঠে বসলো । দেখলাম সে খুব খুব ভীত । চেহারায় ''ডাকাতের পাল্লায় পড়েছি'' অবস্থা ।
আমাকে বলল , ভাইয়া আপনি আমাকে কার কাছে পাঠাইলেন , এ তো আমাকে সুঁই টুঁই মেরে নাশ খাশ করি ফালাইছে ।
ডাক্তারের চেহারায়ও দেখলাম বেশ আতংকের ছায়া ।
বললাম , কি মিয়া , তুমি কি চিকিৎসা করতে যাচ্ছ , সেটা আগে রোগীকে বুঝিয়ে বলবেনা ? ?
বুঝিয়ে বলার পর রোগী রাজী হলে তার পরইতো চিকিৎসা করবে ।
ডাক্তার আমাকে সাইডে নিয়ে অনেকটা নিচু্ স্বরে বলল , ভাই জান , আগে তিন জনকে ইঞ্জেকশন দিয়ে লোকাল এনেস্থেশিয়ার কথা বলেছিলাম , দুজন পরে আসবে বলে ভেগেছে , আরেকজন বলার সাথে সাথে পলাইছে । ভাবলাম উনাকে বললে উনিও ভেগে যাবেন তাই, না বলেই ------
ধমক দিয়ে বললাম , কাজটা তুমি ঠিক কর নাই ।
ডাক্তার কাঁদো কাঁদো হয়ে বলল , ভাইজান চেম্বার খুলেছি আজ এক মাস নয় দিন , এখনো ''বউনী'' করতে পারি নাই । বড় কষ্টে আছি ।
আমার একটু সহানুভূতি এলো । জিজ্ঞেস করলাম , হাতে ব্লেড কেন , এখন সমস্যা কি ?
কোয়াক জানালো , সুঁই মারার সময় উনি নড়াচড়া করায় , সুঁইর আগা ভেঙ্গে ভিতরে রয়ে গেছে ।
শেষের কথা কয়টি মনে হয় বাবলুর কানে গিয়েছে ।
- ওরে আল্লারে ---!!! শালার পুতে আমারে খাইছেরে !!! বলেই বাবলু দিলো দৌড় ।
এই ঘটনার পর প্রায় ছয় মাস বাবলু আমার সাথে কথা বলে নাই ।
এই দাঁত ঠিক করতে ওই আমলে তার পাঁচ হাজার টাকা খরচ হয়েছিল ।
চেম্বারটিও আর তালা খোলা অবস্থায় দেখিনি ।
(আজ গিন্নীকে নিয়ে দাঁতের ডাক্তারের কাছে গেলে ঘটনা কয়টি মনে পড়ল ।)
পুনশ্চ ঃ ১৪ হাজার বছর আগের গুহামানবদেরও ছিল দাঁতের ডাক্তার
বোলোগ্না বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক স্তেফানো বেনাজ্জি আবিষ্কার করেছেন ১৪ হাজার বছর প্রাচীন একটি কঙ্কাল। আর এতেই বেরিয়ে আসে পুরোনো অনেক অজানা তথ্য।নৃ-বিজ্ঞানীরা পরীক্ষা করে দেখেছেন‚ কঙ্কালের মাড়ির একটি দাঁতে চিকিৎসা করা হয়েছিল। রীতিমতো ড্রিল করে বের করে দেয়া হয়েছিল ক্ষয়ে যাওয়া অংশ। তার পর ফিলিং । বর্তমানে যাকে বলে রুট ক্যানেল , এটি পৃথিবীর ইতিহাসে এখনো পর্যন্ত প্রাচীন ডেন্টাল সার্জারি।
জনস্বার্থে - সারা পৃথিবীতেই দাঁতের চিকিৎসা অত্যান্ত ব্যয়বহুল । স্বাস্থ্য বীমা কোম্পানিগুলোও দাঁতের ঝুঁকি বহন করে না ।
(তাদের বীমা পত্রে উল্যেখ থাকে ''দাঁত ব্যাতিরেকে"।) সুতরাং দাঁত থাকতে দাঁতের যত্ন নিন ।
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৪৬
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: রক্তিম দিগন্ত , আপনার কমেন্ট দেখে আমি ছবিটা আবার দেখলাম । আপনার কথায় হাস্তেই আছি
২| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৪৯
কিরমানী লিটন বলেছেন: দাঁতের ডাক্তারের বিবর্তনের ইতিহাসটা জানলাম,অনেক মজার মজার ছবিগুলো পোষ্টের আবেদন আরও আকর্ষণীয় করেছে,অনেক ধন্যবাদ প্রিয় মিতাকে নান্দনিক ভিন্ন মাত্রার পোষ্টের জন্য !!!
সতত শুভকামনা ...
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:০৮
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সিরিজে আপনারা যেন বোর ফিল না করেন , তাই ছোট্ট একটা ব্রেক আর কি !
ধন্যবাদ মিতা ।
৩| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:১০
দীপংকর চন্দ বলেছেন: হা হা হা হা
এইসব কি লিখছেন ভাই!!!
আমার চোখে পানি আইসা পড়ছে!!!
হা হা হা হা
ভীষণ ভীষণ ভালো! ভীষণ ভালো!
অনিঃশেষ শুভকামনা।
ভালো থাকবেন। সবসময়।
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৩২
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: পাঠ কমেন্টে আনন্দিত , আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ কবি দীপংকর চন্দ ।
৪| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:১৩
গেম চেঞ্জার বলেছেন: এই না হলে পরে ডাক্তার, মাশাল্লা দাঁতের ডাক্তার!!
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৩৪
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: হাহাহাহাহা ধন্যবাদ গেম চেঞ্জার ।
৫| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:১৫
প্রামানিক বলেছেন: কইচ্চেন কি ভাই, আপনার দাঁতের চিকিৎসার কাহিনী পড়ে আমারো তো দাঁত পড়ার অবস্থা। চমৎকার রসালো কাহিনী। ধন্যবাদ
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:২০
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: চমৎকার রসালো কাহিনী পড়ে দাঁত পড়ে গেলে , তার দায়ভার আমি নেব না প্রামানিক ভাই ।
(বীমা কোম্পানিই যেখানে ফেল)
৬| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:২০
গেম চেঞ্জার বলেছেন: দাঁত কিড়মিড় খেলাম গিয়াস ভাই!! মাথাটা খ্রাপ করে দিলেন। আপনারে ১ম পিলাচ দিয়া ভাবতাসি কামডা কিরাম খ্রাপ হই গেল
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:২৩
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: গেম চেঞ্জার ভাই , আপনি যে দাঁতের ডাক্তার আগে কইবেন না ?
৭| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৪১
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ২ নম্বর ছবি দেখে মনে হচ্ছে কসাই চাপাটি দিয়ে মাথা সাইজ করছে ।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:১২
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সেলিম ভাই , শুনেন নি , ''কসাই আর ডাক্তার একই তো নয় , কিন্তু দুটোই আজ প্রফেশন।''
৮| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:২৮
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: হাসিটা শেষ পর্যন্ত বেড়িয়েই পড়লো।। বিশেষ করে বাবলুর কথা জানার পর।। আমিতো ভেবেছিলাম বরাবরের মতই পৃথিবীখ্যাত কোন বাঙ্গালী ভাই-বোনের কথা শুনবো!! ভালই ধোকা দিলেন।। তবে এগুলোও বিশ্বে জানাজানি হলে একটা স্থান থাকবেই থাকবে।।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:১৪
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সচেতনহ্যাপী , একটু বিজ্ঞাপন বিরতি দিলাম আরকি !
৯| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:২৮
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: কী সর্বনাশ!!!! এইভাবে দাঁতের চিকিৎসা ---------
তবে শেষের তথ্যকোষ চমকপ্রদ। অনেক ধন্যবাদ।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৭
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: এই ডেন্টিস্টে আপনার ভরসা না থাকলে আপনি , বাইদানির স্মরণ নিতে পারেন । তবুও দাঁতের যত্ন নিন
১০| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৩৪
ধমনী বলেছেন: দুর্দান্ত তথ্য। ভালো লাগলো পড়ে। তবে বাচ্চাদের দাত তুলতে অনেক বাবা মা এখনো প্রথম ছবির কাছাকাছি পদ্ধতি প্রয়োগ করেন।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: বাচ্চাদের দাত তুলতে অনেক বাবা মা এখনো প্রথম ছবির কাছাকাছি পদ্ধতি প্রয়োগ করেন।
তথ্যটি সঠিক ।
১১| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:০২
সুমন কর বলেছেন: প্রথম তিনটি ঘটনা সত্য হলে, বেশ ভয়ানক অবস্থা।
লেখা বেশ রসালো হয়েছে।
এ লেখার জন্য ভাবীই ধন্যবাদ প্রাপ্য। কারণ, আজ উনার জন্যই আপনার এসব কথা মনে পড়ল এবং আমরা জানতে পারলাম।
লেখায় কিন্তু ভালো লাগা রইলো।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২০
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সুমন কর , আপনার ধন্যবাদ আপনার ভাবিকে পৌঁছে দেয়া হল । মন্তব্যের জন্য আপনাকেও ধন্যবাদ ।
১২| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:৫৬
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: হা হা হা। এমন দাঁতের ডাক্তার হলে রোগীর আর দাঁত বলে তো কিছুই থাকবে না।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩২
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: দাঁত যদি থাকে , তাদের বিজ্ঞাপন কেজি পাঁচেক দাঁত কোত্থেকে আসবে ?
১৩| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:০৫
সাাজ্জাাদ বলেছেন: অফিসে বসে আপনার লেখা পড়ে হেসে উঠলাম। না জানি কে কি মনে করে।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:০৫
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনি তো অফিসে ,একদিন ব্লগ পড়ে হাসছি ,আপনার ভাবি কয় কোন মাইয়ার লগে চ্যাট কর ? বুঝেন অবস্থা !
১৪| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:৩৩
জুন বলেছেন: হায় হায় কি অবস্থা মজার লেখা গিয়াস লিটন।
আমার ছোটবেলার দাতের যে ডাক্তারের কাছে যাতায়ত ছিল তার নাম ইমান আলী ডেন্টিষ্ট। সরঞ্জামাদি বলতে তার ছিল একটা প্লায়ার্স আর এক জগ ওই যে বেগুনী রঙ এর পানি কি জানি নাম ভুলে গেছি। যা দিয়ে দাত তোলার পর কুলি করতাম
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:২৯
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: বেগুনীটার নাম আমার জানা ছিল না । এক ডিসপেনসারিতে জিজ্ঞেস করলাম আর তারা বলল পটাশ , যা আপনি নিছে লিখেছেন ।।
১৫| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:০৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: দাঁত খুবই স্পর্শ কাতর জায়গা। ব্যথা হইলে বুঝা যায়। সেই দাঁতকে নিয়ে এমন বেরহম কাজ! গা শিরশির করে উঠলো।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৫৩
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: হাসান মাহবুব , আপনার কমেন্ট পড়ে হাসতেছি
১৬| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:২৮
জুন বলেছেন: অই বেগুনী পানিটা হলো পটাশ, এখন মাত্র মনে পড়লো
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৫৯
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন:
১৭| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:৪০
শাহাদাত হোসেন বলেছেন: কাহিনী বাস্তব হলেও মজার ছিলো
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:০০
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ধন্যবাদ shahadath hossain
১৮| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৭
জেকলেট বলেছেন: ঃ হা হা হা। অনেক মজার পোষ্ট.।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:০৪
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ধন্যবাদ জেকলেট ।
১৯| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৬
রাবার বলেছেন: পইলা দাত ফালানির পিকটা সেইরাম ভাইজান
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:২১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ধন্যবাদ রাবার ।
২০| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৩
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: ছোটবেলা থেকেই ওই বাইদানিদের প্রচন্ড ভয় পেতাম আমি!!!
মা ভয় দেখাতেন,"ওরা কিন্তু অজ্ঞান করে, ওই ঝোলার মধ্যে ভরে নিয়ে চলে যাবে। "
তখন থেকেই "ইশ খসা --ই, বিশ খসা --ই, দাঁতের পোকা খসা ----ই " ---- শুনলেই, ওই এলাকায় আমি আর নাই!!!
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:৩৯
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনি যেভাবে সুর করে লিখলেন , সুরটা যেন আমার কানে বাজছে
আপনি কোয়াক বা বাইদানির কাছে যেতে না চাইলে , এই আধুনিক ডেন্টিস্ট এর কাছে যেতে পারেন -
২১| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:০০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এ কি শোনালেন ভায়া!!!!!!!!!!!!!!
আসলেই পড়তে পড়তে গা শিরশিরে অনুভিত হচ্ছিল!
কি ভয়াবহ!
তবে শেষ কথা অতি মূল্যবান- সুতরাং দাঁত থাকতে দাঁতের যত্ন নিন । +++
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:১২
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অনেক অনেক শুভ কামনা জানবেন ভৃগু ভাই ।
২২| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:১৪
তারছেড়া লিমন বলেছেন: চম্র আনন্দিত হইলাম..................
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৯
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনার জন্য অনেক শুভ কামনা লিমন ভাই ।
২৩| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৫৯
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আপনি খুব ভালো লিখেন। +++
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:১৮
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ধন্যবাদ সাজ্জাদ ভাই ।
২৪| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:০৪
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
//ওরে আল্লারে ---!!! শালার পুতে আমারে খাইছেরে !!! বলেই বাবলু দিলো দৌড়। //
-ভয়ংকর ডাক্তার.... হিংস্র রোগী
ছবি দিয়েই তো কেল্লাফতে করে দিয়েছেন...
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪২
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন:
'-ভয়ংকর ডাক্তার.... হিংস্র রোগী '' ভাগ্য ভাল যে লিখক কে কিছু বলেন নি
২৫| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:১২
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
হা হা হা মজা পেলুম।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৫
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: মজা পেলেন জেনে ভাল লাগলো ।
২৬| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৩৮
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: দাঁত ইতিহাস জেনে মজাও লাগলো আর রুগিদের জন্য অনুসূচনাও হচ্ছে । আহারে বেচারাদের অবস্তা তো কাহিল হয়ে গিয়েছিলো ।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:২০
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: কথাকথিকেথিকথন , শুধু রোগীর কথা ভাব্লে ডাক্তারের পেট চলবো ক্যামনে ?
২৭| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:১২
অশ্রুকারিগর বলেছেন: এক মহিলাকে ফ্লোরে শুইয়ে ডাক্তার প্লায়ারস দিয়ে তার দাঁত তুলছে । ডাক্তারের এক পা মহিলার বুকে , আরেক পা চুলের খোপার উপর । আর মহিলার স্বামী মহিলার দুই হাত শক্ত করে ধরে রেখেছে ।
ভয়াবহ অবস্থা!
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:২৩
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: তখন ফিলিং রুট ক্যানেল এই সব ছিল না । দাঁত ব্যাথা ! হয় কোঁ কোঁ কর , নয় দন্ত বিসর্জন । ডাক্তার রা দাঁত ফেলতেন অনেকটা গলার উপর পা দিয়ে । আপনাকে ধন্যবাদ নতুন অতিথি ।
২৮| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:২০
রিকি বলেছেন: মাফ চাই, দোয়া চাই---এই ধরণের দাঁতের ডাক্তারের কাছে শত্রুও না যায় !!!!
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৩৩
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: রিকি আপনি শত্রুর কথা বলায় এক ডাক্তারের গল্প মনে পড়লো -
এক ট্র্যাফিক পুলিশ গেছে ডেন্টিস্ট এর কাছে । ডাক্তার লোকাল এনেস্থেশিয়ার বদলে সিরিঞ্জে পানি ঢুকাচ্ছে আর খুশিতে লাফাচ্ছে ।
কম্পাউনডার জিগ্যেস করলো ,''স্যার ঘটনা কি ?''
- এই ব্যাটায় হেইদিন আমারে ২০ বার কান ধরে উঠ বস করাইছে ! আইজকা এনেস্থেশিয়া ছাড়াই তার দাঁত তুলুম ।
২৯| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৭
স্পর্শিয়া বলেছেন: ওরে আল্লারে ---!!! শালার পুতে আমারে খাইছেরে !!! বলেই বাবলু দিলো দৌড় ।
এই ঘটনার পর প্রায় ছয় মাস বাবলু আমার সাথে কথা বলে নাই ।
আপনার রম্য পড়ে হাসি চাপা দায়।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৩৬
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: রম্য নয় স্পর্শিয়া , ঘটনা বাস্তব ।
৩০| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:০৭
গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: ভয়াবহ অবস্থা !! ডেনটিস্ট বেচারার জন্য মায়াই লাগছে, চেম্বারটা আর খোলাই হোল না । ইম্পেসেন্স পেসেন্ট দের এমনই হয় - দাঁতে সুই আটকে যায় ।
বেশ মজা করে লিখেছেন ।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৪৩
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: '' ডেনটিস্ট বেচারার জন্য মায়াই লাগছে '' স্বজাতি নয়তো ? গুলশান ।
৩১| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৪০
বনমহুয়া বলেছেন: পুনশ্চ ঃ ১৪ হাজার বছর আগের গুহামানবদেরও ছিল দাঁতের ডাক্তার
বোলোগ্না বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক স্তেফানো বেনাজ্জি আবিষ্কার করেছেন ১৪ হাজার বছর প্রাচীন একটি কঙ্কাল। আর এতেই বেরিয়ে আসে পুরোনো অনেক অজানা তথ্য।নৃ-বিজ্ঞানীরা পরীক্ষা করে দেখেছেন‚ কঙ্কালের মাড়ির একটি দাঁতে চিকিৎসা করা হয়েছিল। রীতিমতো ড্রিল করে বের করে দেয়া হয়েছিল ক্ষয়ে যাওয়া অংশ। তার পর ফিলিং । বর্তমানে যাকে বলে রুট ক্যানেল , এটি পৃথিবীর ইতিহাসে এখনো পর্যন্ত প্রাচীন ডেন্টাল সার্জারি।
আমার ধারণা আপনার এলাকার ডেন্টিস্টগুলানও সব এই গুহামানবদের প্রেতাত্মা তাই এই অবস্থা গিয়াসভাই। এবং আমার ধারনা নির্ভুল।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:০৩
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: বনমহুয়া , আপনার সুন্দর মন্তব্য ভাল লাগলো । আমার পোস্টে এটাই আপনার প্রথম কমেন্ট । আরেক দিন এসে চা নাস্তা খেয়ে যাবেন ।
৩২| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:০১
রোদেলা বলেছেন: ছবি দেইখাতো আমার অন্তরাত্বা শুকাইয়া কাঠ।দুইটা দাঁত রুড ক্যানেল করা।আর যামুনা ডাক্তার বাড়ি,ডরাইসি।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:২৬
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: দান দান তিন দান । ডাক্তার দুই বারে যখন সুঁই ভেঙ্গে আপনার দাঁতে রেখে আসতে পারেন নি , তিন বারের সময় সে ব্যারথ হবে এমন মনে হয় না ।
৩৩| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৪৮
গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: স্বজাতি নয় । তারপরও মায়া লেগে গেলো ।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৪
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ''মানুষ মানুষের জন্য'' , ডেন্টিস্ট হয়েছে বলে সে কি মানুষ না ? তয় মানবী আপুর কথাও একটু ভাইবেন !
৩৪| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:১৫
মানবী বলেছেন: ৩ নং এর মতো অভিজ্ঞতা আমারও আছে!
আমার দাঁতে নিড্ল রেখে তারা পুরো ক্লিনিক বন্ধ করে পালিয়েছিলো, পরে জানা যায় আমেরিকায় পাড়ি জমিয়েছে!
এখন ডেন্টিস্টের কাছে যাবার হাজার বার তাদের নাম আর যোগ্যতা ভালোভাবে দেখে যাই!!
তথ্যবহুল মজার পোস্টের জন্য ধন্যবাদ।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৩০
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনার সতর্কতামূলক পদক্ষেপ সঠিক , কথায় বলে সাবধানের মার নাই ।
৩৫| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:১৯
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: হা হা হা হা। যাদের উপর দিয়ে গেছে তাদের জন্য খারাপ লাগলেও হাসি থামাতে পারছি না।
০১ লা নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১০
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: হাসতে হাসতে বাধানো দাঁত খুলে যাবার নজির আছে , অরিজিনাল গুলোর বিষয়েও সতর্ক থাকা দরকার ।
৩৬| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫১
আহমেদ জী এস বলেছেন: গিয়াস উদ্দিন লিটন ,
উচ্চমার্গীয় দন্ত চিকিৎসা ।
যা দেখালেন তাতে সবাইকে বলি - সময় থাকতে থাকতে এই পোষ্টটির যত্ন নিন .....
যাতে সামনের কোরবানীতে বিরাট গরু-ছাগলের হাট নয় হাড্ডি চাবাতে পারেন ।
০১ লা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৫২
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন:
''উচ্চমার্গীয় দন্ত চিকিৎসা । '' হাহাহাহা , ধন্যবাদ আহমেদ জী এস ।
৩৭| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:২২
লালপরী বলেছেন: দাত তুলার স্টাইল দেইখা ভয় পাইছি ভাই
মজা পাইলাম
০১ লা নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৩
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: লালপরী , ডাক্তার , ডেন্টিস্টে ভয় পেলে আপনি এদের হাউস ফিজিসিয়ান হিসাবে কন্টাক্ট করতে পারেন
৩৮| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:০১
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: যত যাই বলেন বাঙালী দাত থাকতে দাতের মর্যাদা বুঝে না । আর আপনার দাতের ট্রিটমেন্ট স্টাইল দেখেতো মনে হচ্ছে দাত আমাদের শত্রু ।সেগুলো হাতুরী বাটালী দিয়ে সাইজ করা উচিৎ ।
০১ লা নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৪
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: বড় মজার মন্তব্য করেছেন সেলিম ভাই , আপনাকে ধন্যবাদ ।
৩৯| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:১৬
সুলতানা রহমান বলেছেন: নাহ্ , যত্ন নিতেই হবে দেখছি
০২ রা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:০১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অবশ্যই ! sultana rahman ।
৪০| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৩৯
বাংলার ফেসবুক বলেছেন: কথায় আছে দাত থাকতে বাঙালি দাতের মর্যদা বোঝেনা। নাইচ পোষ্ট।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:১০
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সন্ধান করে অনেক পুরনো পোস্টে আসায় আপনাকে ধন্যবাদ বাংলার ফেসবুক ।
৪১| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০৯
দিগন্ত জর্জ বলেছেন: ছোটবেলায় দেখেছি অনেকের দাঁত পড়ার সময় হলে, মানে একটু নড়তে শুরু করলে সেই দাঁতে একটা সুতা (আমরা কট সুতা বলতাম, ঢাউস উড়ানো হয় যে সুতা দিয়ে) বেঁধে রোগীকে দৌড় দিতে বলতো, তার সুতার টানে দাঁত পড়ে যেত। কোন খরচ ছাড়াই দাঁত ফেলে দেওয়া হতো। আমি ভয়েই কখনো বলি নাই যে আমার দাঁত নড়তেছে।
আপনার লেখাটা পড়ে মনে পড়ে গেল।
খুব বিনোদন পেলাম, সেই সাথে তথ্যও পেলাম অনেক। ছবি দেখে হেসেছি অনেক।
রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: দুই নম্বরের ডাক্তার মহাশয় বড়ই বিচিত্র মানুষ। যে স্টাইলে দাঁত তুলতেছে, তার ছবি দেখলেই দাঁতের ব্যথা অনেকের ভাল হয়ে যেতে পারে। পুরাই মজাদার।
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অনেক আগের মন্তব্য নোটিফিকেশন শো করেনি তাই নজরে আসেনি । এজন্য দুঃখ প্রকাশ করছি দিগন্ত জর্জ ভাই ।
সাথে চমৎকার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
৪২| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:০৫
সাহসী সন্তান বলেছেন: এইখানে আমার মন্তব্য নাই ক্যান ঝাতি জানবার চায়? ফেবু থেকে গোটু পোস্ট বাট আনফচুনেটলি মন্তব্য ইজ মিসিং! এই ব্যাপারে অবশ্যই তদন্ত কমিটি গঠন করতে হবে!
কেও একটা মন্তব্য করার পর যদি চা খাওনের দাওয়াত পায়, তাইলে আমরা কি পাইতারি গিয়াস ভাই? অনেক মজাদার পোস্ট! শুভ কামনা জানবেন!
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৪৬
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সাহসী সন্তান, মন্তব্য থেকে রিপ্লাই, আশা করি এত দিনে হাজার কাপ চা হয়ে গেছে । শুধু আমি সময় মত আপনারে চা খাওয়াইতে পারলাম না।আফসোস !!
৪৩| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:০৮
প্রিন্স হেক্টর বলেছেন: মজার লেখা। এখন আমার দাঁত শিরশির করতেছে
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:০১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: দাঁত শিরশির করুক, ভুলেও কোয়াকের কাছে নয় প্রিন্স!
©somewhere in net ltd.
১| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৩৫
রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: দুই নম্বরের ডাক্তার মহাশয় বড়ই বিচিত্র মানুষ। যে স্টাইলে দাঁত তুলতেছে, তার ছবি দেখলেই দাঁতের ব্যথা অনেকের ভাল হয়ে যেতে পারে।