![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নিভৃত চাষি, এক খন্ড জমির খোঁজে...
এখানে কারো ছায়ার পাশে প্রার্থনার ভঙ্গিতে
বাতাসে ঝুকে থাকে মাতৃ-গাছ,
শেষ বর্ষা থেকে কাল যাপনের দিকে
কানকোয় টেনে নিয়ে যায় মাতৃ-মাছ।
সংযম থেকে ফুরায় ফলের আভা
বাতাসের সৃংগারে অহেতুক রেত:পাত।
মানুষ এক দিক শূন্য পাগল!
কেবল ছোটে নিজ থেকে ভিন্ন বাহানায়
সাপে অভিসাপে দেয়ালে ঢাকে নিজেরে
কি এমন ঘন্টা বাধা আছে পাথর মন্দিরে
সুর দিলে তাতে ফেরে প্রতিধ্বনিত ব্যথা;
আরসির আদলে শিশু মুখ ধাতুর প্রলেপ,
মায়েদের ছায়ার পাশে শুরু হয় ভোর
পিতারা নিয়ে আসে বিষন্নতার ভার
চিকিৎসার সিমান্ত পেরিয়ে আসে তার
দৈবচয়িত ঋতু;
জোড়া স্তন থেকে ঝরে শিশুর অমল ক্ষুধা
পারঙ্গম ঠোঁটের গভীরে তৃষ্ণার জ্বর।
চৈতী দুপুর আরো ঘন হলে শিশুর গাঢ়ো ঘুমে
শীত রাতের বনিকেরা চলে যায় পশমের উৎসে
বহুদিনের অশ্রুত প্রবাদ থেকে পুরোনো
আধোমলিন কার্পাস ফাটে ধুনকারের টংকারে
দরজার টোকা থেকে গড়িয়ে যায় রূপার আনি
মহিষের কালো লোমে নৈঃশব্দের ডুবোচর
ফুরায় যবন দেশে মাহুতের পরোয়ানা
নদীও ফুরায় তবে বুকে নিয়ে বহু অপচয়;
বিবিধ দল উপদলে, তৃণভোজী আর তৃণেরা
চিনে নেয় পরস্পরে,পুষ্পক অপুষ্পকের
ক্লোরোফিলে কি এমন সালোকসংশ্লেষণ,
পায়ের ছাপ বিনিময়ে জীবিকার আড়ালে
যে বনিক রেখে গেছে তেমাথার শব্দজট
পথ বহু দিকেই যায় নাকি ফিরেও আসে!
বাহুতে সোনার কবজ বাধা মায়েদের স্মরণ,
হেম ধাতু থেকে কত দূর যেতে পারে সেহরাব রুস্তমে!
২| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:৪৯
রাজীব নুর বলেছেন: প্রানবন্ত কবিতা।
৩| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৫০
নীল আকাশ বলেছেন: অনেকগুলি বানান ইচ্ছে করেই কি অন্যভাবে লিখেছেন?
শব্দ চয়ন এবং বিন্যাস ভালো লেগেছে।
৪| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:০০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: কবিতার ভাব আর বিন্যাস দুটোই দারুন
কিছু বানান চোখে পীড়া দিয়েছে। অনুগ্রহ করে ঠিক করে নেবেন।
মুগ্ধ পাঠ
+++
৫| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২৮
নার্গিস জামান বলেছেন: খুব সুন্দর
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:৩৮
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
আপনি চমৎকার কবিতা লেখেন।
আগের বেশ কয়েকটা কবিতা পড়েছি। মন্তব্য রাখা হয়নি।
এই কবিতা অনেক ভালো লাগলো।