![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিভিন্ন গণমাধ্যম সূত্রে জানা যায়,চলমান রাজনৈতিক সংকট নিরসনে কূটনীতিকদের দেয়া প্রস্তাব অনুসারে,রাষ্ট্রপতির নেতৃত্বে জাতীয় সরকার গঠন করে পরবর্তী জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের ব্যাপারে বিএনপি নাকি ইতিবাচক মনোভাব দেখিয়েছে।
একজন অতি সাধারণ মানুষ হিসেবে মনে করি,এটা হচ্ছে আওয়ামীলীগকে দীর্ঘ মেয়াদে ক্ষমতায় রাখার আরেকটি কৌশল মাত্র।কারণ বর্তমান রাষ্ট্রপতি যখন স্পীকার ছিলেন,তখন সংসদে বিএনপিকে কথা বলার জন্য পর্যাপ্ত সময় ও সুযোগ দেয়া হয়নি।এমনকী সামনের সারিতে আসন কমিয়ে দেয়া হয়েছিল বিরোধীদল বিএনপিকে।তাছাড়া,তত্কালীন বিরোধীদলীয় চীফ হুইপ জয়নাল আবেদীন ফারুককে সংসদ ভবন এলাকায় বেধড়ক পিটিয়েছিল পুলিশ।এ ব্যাপারেও তত্কালীন স্পীকার আবদুল হামিদ তেমন কোন ইতিবাচক পদক্ষেপ গ্রহণ করেননি।তিনি স্পীকার থাকাকালীন সময়ে সরকারি দল আওয়ামীলীগ,বিএনপি এবং জিয়া পরিবারকে যত গালাগালি করেছে অতীতে কোন সময়ই তা করা হয়েছে বলে মনে হয় না।
এমনি একজন ব্যক্তির অধীন অনুষ্ঠিত নির্বাচনের ফলাফল যে কী হতে পারে,তা যে কেউই অনুমান করতে পারে ।কিন্তু বিএনপি যদি এখনো এসব না বোঝে তাহলে তো আর কিছু বলার বা করার নেই।
২| ০৭ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৪:৪২
রাফা বলেছেন: তাই নাকি !! আমিতো শুনলাম নিজামি আর মুজাহিদের অধিনে নির্বাচন হবে ।কাদের মোল্লা হইলো প্রধান এবং একমাত্র নির্বাচন কমিশনার।
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৯
ডিজ৪০৩ বলেছেন: কার মাধ্যমে নির্বাচন করবে , আপনি যদি বলে দিতেন তাহলে বি এন পির জয় সহজ হত ।