![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি খুবই সাধারণ ! এতটাই সাধারণ
আমাদের পার্বত্য চট্টগ্রামকে অস্থিতিশীল করার ভারতীয় আকাঙ্ক্ষা দীর্ঘদিনের। এর সূচনা হয়েছিল শান্তিবাহিনী গঠনের মাধ্যমে, একটি বিচ্ছিন্নতাবাদী সশস্ত্র গোষ্ঠী যাকে ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা 'র' (RAW) প্রশিক্ষণ দিত। শান্তিবাহিনী সৃষ্টির মূল লক্ষ্য ছিল বাংলাদেশের অভ্যন্তরে নাশকতা চালানো।
ভারতের নয়াদিল্লির ইনস্টিটিউশন অব স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজের গবেষণা ফেলো অশোক এ. বিশ্বাস তাঁর এক নিবন্ধে শান্তিবাহিনীর সঙ্গে ভারতীয় সম্পৃক্ততার কথা স্পষ্টভাবে স্বীকার করেছেন।
গত ৩১ আগস্ট ১৯৯৪ তারিখে দ্য নিউ নেশন পত্রিকায় প্রকাশিত
'RAW's Role in Furthering India's Foreign Policy' শীর্ষক এক নিবন্ধে জনাব বিশ্বাস উল্লেখ করেন, "RAW is now involved in training rebels of Chakma tribes and Shanti Bahini who carry out subversive activities in Bangladesh,"
অর্থাৎ 'র' সরাসরি চাকমা সম্প্রদায় ও শান্তিবাহিনীকে প্রশিক্ষণ দিচ্ছে, যারা বাংলাদেশের অভ্যন্তরে বিভিন্ন নাশকতামূলক কর্মকাণ্ডে জড়িত।
একই ভাবে, আমাদের পার্বত্য চট্টগ্রাম জুম্ম শরণার্থী কল্যাণ সমিতির প্রাক্তন সভাপতি উপেন্দ্রলাল চাকমা ১৯৯১ সালে অন্যান্য শান্তিবাহিনী নেতাদের সঙ্গে মতবিরোধের জেরে প্রকাশ করেন যে, "শান্তিবাহিনীর নেতৃত্ব মূলত
ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থার হাতে ন্যস্ত ছিল।" [সূত্র ১]
ভারত শুধু শান্তিবাহিনী তৈরিই করেনি, বরং শুরু থেকেই যাবতীয় উপায়ে তাদের প্রশিক্ষণ ও সমরাস্ত্র সরবরাহ করেছে।
আত্মসমর্পণকারী বেশ কয়েকজন শান্তিসেনার ভাষ্যমতে, "অনেক শান্তিবাহিনী সদস্য ১৯৭৬ সালে ভারতের দেরাদুনে গেরিলা যুদ্ধ এবং জুনিয়র লিডার কোর্সের প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে।
প্রাথমিকভাবে, এই প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত সদস্যরা দখলদার পাকিস্তানি বাহিনী ও রাজাকারদের ফেলে যাওয়া অস্ত্রশস্ত্র ব্যবহার করে তাদের সশস্ত্র আন্দোলন শুরু করে।
১৯৭৫ সালের শেষ দিকে তারা ভারত থেকে প্রথম অস্ত্রের চালান পায়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায়, সন্ত্রাসীরা ভারতীয় 'র'-এর মাধ্যমে ১৯৭৫ সালের নভেম্বর, ১৯৭৭ সালের মার্চ, ১৯৭৯ সালের আগস্ট এবং ১৯৮৯ সালের জুলাই মাসে মোট পাঁচবার বড় আকারের অস্ত্র, গোলাবারুদ ও বিস্ফোরকের চালান পেয়েছিল।" [সূত্র ২]
-দৈনিক আমার দেশ থেকে সংগৃহীত।
২| ৩০ শে জুলাই, ২০২৫ রাত ১২:২৫
কামাল১৮ বলেছেন: আলোচনার মাধ্যমে সমাধান না করলে ধরে রাখা যাবে না।বলপ্রয়োগের ফলে অবস্থা খারাপই হতে থাকবে।
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে জুলাই, ২০২৫ বিকাল ৩:০৬
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ওখানে উপজাতিদেরকে ভারত নানাভাবে উসকে দেয়।