| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
স্বাধীনতা! এ কেমন স্বাধীনতা
মাত্র ক-দিন আগের কথা
ভূলে গেলি তোরা
তোদেরনা কথাছিল
সৎ হয়ে একপথে চলা!
তোদের রক্ত এতই শীতল
তোরা কি বোকা
অশ্বিকার করিসনে খোকা
চোখ মেলে দেখ
হল কত বেলা
গোড়ামী করিসনে আর তোরা
পথ দিয়ে চল-ধৈয্য ধর-সংস্কৃতিগুলো চিনতে শেখ
খেতে পরতে কথা বলতে শেখ
ছোটকে উঠতে দে-
দিশনে থাবা
ইগু অপরাধ দুর্নীতির সাথে
পবিত্র ধর্মগন্থ-মেশানো বন্ধ কর তোরা
আনলিমিটেড চাহিদা পুরনের লক্ষে
নিজেকে ছোট,অপরাধী
অকৃতজ্ঞ ও একা করিসনা
উত্তেজনা-উন্মাদনাকে রোধ কর
প্রকৃত্ব সুখ পেয়েছিস কখনও!
সত্য ও ন্যায়ের পথে চল
অল্পতে তুষ্ট থাক
নিজের চেয়েও নিচের ব্যক্তির দিকে খেয়াল কর
অন্যের অমঙ্গল কামনা না করে-মঙ্গল কামনা কর
মানুশ অবশ্যই পারে
তার সকল অভ্যস্থ অপরাধগুলো
নিজ ইচ্ছায় বন্ধ করে বেরিয়ে আসতে
তখনই সে প্রকৃত্ব সুখ পেতে থাকে
নচেৎ নয়
অহেতুক পৃথিবী খুড়ে-ধংশ করে
সৌরজগত,ব্লাকহোল ও তারা মন্ডলীকে
আবিস্কার না করে
পৃথিবীর সকল মানব জাতি তোরা যুদ্ধ না করে
মিলেমিসে সকলেই শান্তিতে থাকার নতুন পথ বের কর
কেননা তোদের শেষ আবিস্কার হবে-এ পৃথিবীতে
পিপড়ার দলদের তেলাপোকা আবিস্কারের মত বড়
পৃথিবীকে খুচে খুড়ে খনিজ পদার্থের বিবর্তন ঘটিয়ে
তাকে ও মানব জাতিকে দ্রুত ধংশের পথে ঠেলে দিশনা
তারদিকে যত্ন রাখ তাহলে নিজেরাও দীর্ঘদিন সুস্থভাবে টিকে থাকতে পারবি।
কেমিক্যাল কৃতিমতা বন্ধকরে প্রকৃতির মাঝে চলে আয়
নইলে কৃমির ওষুধ খেয়ে নষ্ট করার মত প্রয়জন
পৃথিবীরও পড়তে পারে আমাদের উপর
নির্মম সেইসব প্রথম ও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের স্বাধীনতার এত বছরেও
তোরা এক হতে পারলিনা!
এখনও যুদ্ধ চলে! অপচয় ও ক্ষয় হয়
ত্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সুচনা চলে
তাহলে সভ্যতা,ডিসিপিলিন-আপডেট
জ্ঞান ও উন্নতের কোনটা তোরা পেলি!
দীর্ঘ দিনের পূর্ব পুরুশদের অনুভূতির জ্ঞানগুলোকে-
ধর্মের মূলকথা ও রাষ্ট্রের সুষ্ঠ-আইনগুলোকে
এমন করে অবহেলায়-ভূলবুঝে-ভূলপথে-
ধংশের পথে করলি পার!
আবার পৃথিবীর বুকে বা মায়ের বুকে থাকিস
সেই মাকেও ভাল বাসতে শিখেসনি সার্থপর!
২০ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১২:১৪
শৈবাল আহম্মেদ বলেছেন: কিন্তু নিজের স্বার্থে ব্যস্ত থাকলোতো শান্তি কখনও আসবেনা। বিশৃঙ্খলা লেগেই থাকবে। যেমনটি হচ্ছে বর্তমান সারাবিশ্বে। মানুষ একা একা কখনও বাচতে পারেনা। আর চারিপাশে অসান্তির মাঝে যে মানুষ স্বার্থ নিয়ে নিজেকে সুখী ভাবতে পারে, সে অসুস্থ। এজন্য যতদিন একজন আরেক জনের স্বার্থ না দেখবে, ততদিনে শান্তি সম্ভব নয়। ফলে বংশগত ইগু গুলো ভূলে গিয়ে সত্য,ন্যায় ও যুক্তি-জ্ঞান দিয়ে,পুরানো নিয়মকে সবসময় সংশোধন করে পথ চলা এবং যুগের পরিবর্তনের ফলে-মানুষের মধ্যে সুশৃঙ্খলতা বজায় রাখার জন্য নতুন নতুন লৌকিক নিয়ম তৈরী করা শ্রেয়।
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৫
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: দেশকে ভালবাসার মানুষ এখন কম। সবাই নিজ স্বার্থে ব্যস্ত।