![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি স্পষ্টই দেখতে পাচ্ছি যে, সৃষ্টিকর্তা আমাদের সকলকে মিলেমিসে একটা সুন্দর,সরল ও সৎ পথে নিয়ে যাওয়ার জন্য চেষ্টা করছেন। আমরা নিজেরাই কেবল মাতবরি করে ক্ষামাখা নিজেদেরকে জটিল নিয়ম,ধর্ম,আইন ও অপস্কৃতির সৃষ্টি করে উত্তেজিত হয়ে ধংশের পথে চলে যাচ্ছি। নিয়ন্ত্রক প্রযুক্তির বিভিন্ন মাধ্যম দ্বারা আমাদের একে অন্যের সাথে যোগাযোগের পথ সুদৃড় করে আন্তরিক করার লক্ষে কাজ করে চলেছেন। যেন আমরা একে অন্যকে আত্নার আত্নীয় বা একই সুত্রে গাথা-একই কপি থেকে কপি-কপি হয়ে আসছি,সেগুলো বুঝতে পারি এবং গোলযোগ ও ধংশ না করে সকলেই একটা সৎ ও সমতার নীতিতে স্থীর হয়ে জীবন যাপন করতে পারি।
কিন্তু আমরা সকলেই যেন একে অন্যকে চেপে ধরে-উন্মাদ হয়ে,কৌশলী হয়ে-মগজ ধোলায়ের বিভিন্ন অভিনব ফর্মুলা কাজে লাগিয়ে,উপরে-আরো উপরে উঠতে চাচ্ছি। রাষ্ট্র- রাষ্ট্রকে ধংশ করার জন্য ও জ্বালানী হিসাবে পৃথিবীর মধ্য থেকে বিজ্ঞানীরা বিভিন্ন পদার্থের বিবর্তন ঘটিয়ে পৃথিবীর ক্ষতি করে চলেছে ও সেই প্রভাবে সকলকেই প্রভাবিত হতে হচ্ছে। অনেকেই আবার ২/৩ হাজার বছর আগের পুরানো নিয়ম পদ্ধতি শক্ত করে আকড়ে ধরে-তার কার্যাবলী না পরছে পালন করতে,না পারছে সঠিক করে বুঝতে.না পারছে ফেলে দিতে,না পারছে এই গিট খুলে বাইরে বেরিয়ে আসতে। এ শ্রেনীরাও ভূল বুঝে দীর্ঘদিন ধরে মানুষের-তথা পৃথিবীর যথেষ্ট ধংশ ও ক্ষয় করে আসছে।
এভাবে একে অন্যের সাথে মতোবিরোধ ঘটিয়ে পৃথিবীটাকে ধংশের পথে নিয়ে চলেছি আমরা। ক্ষতির কারন বুঝতে পেরেও উন্মাদের মত অনুভূতি ভোতা করে,গুরুত্বহীন ভেবে দ্রুত বিলুপ্তপ্রায় প্রানী হয়ে-নিশ্বেষ হযে যাওয়ার পথ বেছে নিয়েছি। আমরা আজ কতইনা জ্ঞান-বিজ্ঞান,ধর্ম,নিয়ম,সভ্যতা ও সস্কৃতিতে এগিয়ে উন্মাদ হয়ে গেছি।
(মোম বাতির আলোয় অশিক্ষিত পোকাগুলো আকৃষ্ট হয়ে যেমন নিহত হচ্ছে ও আহত হচ্ছে তবুও ছুটে এসে আলোর মধ্যে ঢুকে যেতে চাচ্ছে। আমরা শিক্ষিত হয়েও একটা নিদিষ্ট দূর থেকে আলোকে উপভোগ না করে-নির্বোধ পোকাগুলো মত আলোর মাঝে ঝাপ দিয়ে পড়ে মরার মত কার্যক্রম আজো করে চলেছি। ) অনেকেই বলেন আমাদেকে, নিয়ন্ত্রক যেভাবে ভাবিয়ে,বুঝিয়ে,করিয়ে নিয়ে চলেছেন আমরা সেভাবেই সবকিছু করছি। একথটির সাথে আমি এক মত হলেও। আমি নিশ্চিৎ যে,আমরা নিয়ন্ত্রকের বিভিন্ন ভাল মন্দ অপশনের মধ্যে-নিজ ইচ্ছায় ঢুকতে ও বের হতে পারি। কেননা আমরা যেদিকেই ভাবতে থাকি-সেদিকেই এগোতে থাকি। ফলে আমরা যদি নিয়ন্ত্রকের নিয়ন্তনের ভাল অপশনগুলোর পথে চলি-তাহলে তার ভাল প্রভাব আমাদের উপর পড়বে,আর মন্দ অপশনের পথে চললে তার প্রভাবও তেমনি ধংশমূলক হয়ে পড়বে।
পূর্ব থেকেই দেখে আসছি গোলযোগ ও ধংশ করে সমস্যার সমাধান হচ্ছেনা বরং বেড়েই চলেছে। ফলে ভিন গ্রহে পা বাড়িয়ে অর্থাপচয় না করে আগে- নিত্য আপসের মাধ্যমে ও ভিন্ন পদ্ধতিতে সুনীতিগুলোকে আবিস্কার করে বা সমতার নীতিতে এসে নিজেদের ও নিজের হৃদপিন্ডের চেয়েও মুল্যবান পৃথিবীতে সুন্দর ভাবে টিকে থাকার জন্য তাকে-নিজেদের কর্তক ধংশের হাত থেকে রক্ষার সুপ্রচেষ্টায় সকলকেই আগ্রহী হওয়া উচিত। তার পরই আমরা পৃথিবীতে প্রকৃত্ব সুখ অনুভব করতে পারব।
২৮ শে জুলাই, ২০১৭ ভোর ৫:৫৬
শৈবাল আহম্মেদ বলেছেন: আমি আপনার কথায় একমত হলেও, আধ্যাতিক কিছু ভাবনা ও প্রযুক্তির ব্যাপক পরিবর্তনে-পরবর্তিতে মানুষগুলো পুরোপুরি একমতে আসতে না পারলেও প্রধান প্রধান কিছু দিকগুলোকে তারা পরিস্থিতির ফলে একক ভাবে মেনে চলবে।
তখন গোলযোগ,ধংশমূলক কেমিক্যল ও পদার্থের ব্যবহার প্রয়জন পড়বে না ও পৃথিবীটাকেও ধংশের পথে নিয়ে যাওয়ার দরকার হবেনা। কেননা প্রযুক্তিই পরিবর্তন করে আমাদের জীবন যাপন অন্য রকম সহজ করে দেবে। সেটা আগে থেকে স্পষ্ট বোঝা যায়না। যেমন,কম্পিউটার আবিস্কারের আগে এমন কল্পনা করা সম্ভব হতনা।
এজন্য ভবিশ্যতে মানুষের জ্ঞান ব্যপক বেড়ে গিয়ে,একে অন্যকে পুরোপুরি কাছে না টানলেও দুরে ঠেলে দেবেনা। পৃথিবীতে বেশ কিছু সময় বিবর্তনের পর সেটা সম্ভব হবে।
২| ০১ লা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:৫৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি প্রথমে কিছু স্মৃতি, গল্প নিয়ে লিখুন।
©somewhere in net ltd.
১|
২৫ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ৩:৫৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
মানব সমাজ "কমন প্লাটফরমে" আসটে পারছে না কয়েকটি কারণে; সবার চেয়ে বড় কারণ ক্যাপিটেলিজম; এটা মানুষকে বিশালভাবে বিভক্ত করে রেখেছে।