![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সৌরজগত একটি প্রানী বা শক্তি। পৃথিবী তার দেহের একটি অংশ। আমরা পৃথিবীর বিভিন্ন পদার্থ,পানি,বাতাশ ও সৌরজগতের প্রভাবে জ্বন্মে গেছি। কোটি কোটি বছর ধরে এই পৃথিবীতে বিভিন্ন আকৃত্বির ও শক্তির প্রানের সৃষ্টি হয়ে আসছে এবং প্রকৃত্বি বিভিন্ন দুর্যোগের মাধ্যমে সেগুলোকে বিলুপ্তপ্রায় ও ধংশ করে আসছে। লক্ষ বছর পর পর পৃথিবী প্রাকৃতিক দুর্যোগ সৃষ্টি করে,জ্বন্মে যাওয়া বিভিন্ন প্রকারের প্রানীদেরকে ধংশ করে থাকে। কিন্তু লক্ষ বছর পর পর ভিন্ন ভিন্ন প্রানীগুলো উত্তেজিত হওয়ায় লক্ষ বছর থেকে সৃষ্টি হওয়া প্রানীদের প্রাকৃত্বিক দুর্যোগে ধংশের বয়স কমে আসছে। অর্থাত বর্তমানে পৃথিবীতে জ্বন্মে থাকা সকল প্রানী ও মানুষদের আরো উত্তেজনার কারনে প্রাকৃত্বিক দুর্যোগে ধংশ করবে পৃথিবী লক্ষ বছর থেকে কমে ৬০ হাজার বছরে এসে দাড়িয়েছে। বর্তমান পৃথিবীতে জ্বন্মে থাকা মানুষ ও অন্য প্রানীদের বয়স ৫৮ হাজার বছর চলছে। এবং আর ২ হাজার বছর পর পৃথিবীর বর্তমান প্রানীগুলো ধংশ হয়ে যাবে।
কিন্তু দেখা যাচ্ছে আর ৩০ বছর পর থেকে মানুষগুলো পদার্থের বিভিন্ন বিস্ফোরন ঘটিয়ে ধীরে ধীরে ধংশ হতে থাকবে। এবং পৃথিবীতে বিভিন্ন উলটপালট ধংশ,ক্ষয়,রাসায়নিক ক্রিয়া ও অক্সিজেন নিস্ক্রিয়ের পদ্ধতি বিস্ফোরনে আগামী ৫০০ বছরের মধ্যে মানুষগুলো নিজেদের কারনে ধংশপ্রায় হয়ে যাবে। তারপরও কিছু প্রানী ধংশের বিষক্রিয়াকে এডজাস্ট করে নিয়ে বেচে থাকতে পারবে। এবং তাদের মেমোরীর ব্যপকতার প্রভাবে পৃথিবী আরো দ্রুত ধংশের শীকার হয়ে পড়বে,এমনকি অনান্য গ্রহ ও সৌরজগত প্রভাবিত হবে। ফলে তার ৩০০ বছরের মধ্যে এমন বিপর্যয় সৃষ্টি হবে অর্থাত ৫৮ হাজার ৮ শো বছরে বা আর ৮ শো বছরের মধ্যে বর্তমান প্রানীকুল চরম প্রাকৃত্বিক দুর্যোগে নিশ্চিন্ন হয়ে যাবে। আবার নতুন ভিন্ন ভিন্ন প্রানের সৃষ্টি হবে পৃথিবী গ্রহে এবং তারা ভিন্ন পরিস্থিতিতে অন্য ভিন্ন পদ্ধতির অবলম্বন করে টিকে থাকবে।
কোটি বছর পূর্ব থেকে পৃথিবীতে জ্বন্মে যাওয়া বিভিন্ন শক্তির ও আকৃত্বির প্রানীগুলো বিভিন্ন ভাবে পৃথিবীর রুপের ও আকৃত্বির পরিবর্তন করেছে এবং বাতাশের মধ্যে বিভিন্ন ক্রিয়ার সৃষ্টি করেছে। মানুষেরাও পৃথিবীর অভ্যন্তরে ঢুকে বিভিন্ন পদার্থের ব্যবহার ও প্রযুক্তির মাধ্যমে এবং বিভিন্ন জ্বালানীর ব্যবহার বা বিবর্তনের মাধ্যমে পৃথিবীর আকৃত্বির পরিবর্তন ও বাতাশের মধ্যে বিভিন্ন ক্রিয়ার সৃষ্টি করছে। পৃথিবীকেও টিকে থাকতে হলে এসব প্রানীদের প্রভাবের সন্মুখীন হতে হয়-অটোমেটিক্যালি।
তবে বর্তমান মানুষ যদি গোলযোগ না করে ক্যাপিটেলিজমের বিভেদ রোধ ও পৃথিবীর অভ্যন্তরের বিভিন্ন পদার্থ ও কেমিক্যালের ব্যবহার থেকে ফিরে আসে তাহলে পৃথিবীর প্রাকৃত্বিক দুর্যোগ প্রকৃত্বি আরো ৪০ হাজার বছর পিছিয়ে নিয়ে পরে মানুষ ও অন্য প্রানী ধংশ করবে। এখন রাষ্ট্রপ্রধানরা,ধর্মান্ধরা ও বিজ্ঞানীরাই ভাবতে পারে কি করবে। নিজেরাই আগাম নিজেদেরকে ধংশ করবে নাকি প্রকৃত্বির উপর ছেড়ে দিয়ে ভূপৃষ্টের উপরিভাগের উদ্ভিদের ব্যবহার করে টিকে থাকাটা সঠিক মনে করবে? সাধারন মানুষ সবসময়ই শান্তিপ্রিয়।
২৪ শে আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১:২৪
শৈবাল আহম্মেদ বলেছেন: অবশ্যই জগৎ রহস্যময় এবং চিন্তার বিষয়। জ্ঞানী ও বিজ্ঞানীরা জগতের কোটি ভাগের এক ভাগ অনুধাবন করতে পেরেছেন। তাও সেগুলোর ক্রিয়া দিনে দিনে হারাতে থাকে। ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ৯:৪৬
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: বিরাট চিন্তার বিষয়।