![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সৌরজগত একটি সিস্টেম। এর মধ্যে পৃথিবী গ্রহে সৌরজগতের নিয়ন্ত্রকরা একধরনের ডাষ্ট বা পদার্থ ঢেলে দিয়ে-সেগুলোকে ডাইলেশানের মাধ্যমে তাদের এক প্রকারের শক্তির প্রয়জন মিটিয়ে থাকে।
লক্ষ বছর পর পর ব্লাকহোল টাইপের শক্তি সৌরজগতের মধ্যে পৃথিবী গ্রহে যখন ডাষ্ট বা পদার্থ রেখে থাকে,তখন পৃথিবীতে জ্বন্মে থাকা সকল প্রানীগুলো তার প্রভাবে ধংশ হয়ে যায়। তারপর আবার সেসব ডাষ্ট বা পদার্থ থেকে ধীরে ধীরে ভিন্ন আকৃত্বির ও সেন্সরের প্রানের সৃষ্টি হয়। এভাবেই চলে প্রক্রিয়া।
পৃথিবী গ্রহে নদী,সাগর,মহাসাগর ও জলবায়ু সৃষ্টি করে-সুর্যের তাপ ও অনান্য গ্রহ দ্বারা নিয়ন্ত্রন করে,চড়কা,আগ্নেয়গীরি,ভূকম্পন,বন্যা, ঝড় ও বিভিন্ন প্রাকৃত্বিক দুর্যোগ সৃষ্টির মাধ্যমে নিয়ন্ত্রকরা তাদের একধরনের শক্তির প্রয়জন মিটিয়ে থাকে।
বর্তমান পৃথিবীতে জ্বন্মে থাকা বিভিন্ন উদ্ভিদ,প্রানী ও মানুষগুলোর নিয়ন্ত্রক কেউ থাকেনা বা পূর্বের বিভিন্ন পর্বের প্রানীদেরও ছিল না। তারা এসব ডাষ্ট বা পদার্থ থেকে অটোমেটিক্যলি জ্বন্মে যাওয়ার উপযোগী হয়েই জ্বন্মে যায়। তবে সৌরজগত ও পৃথিবীকে নিয়ন্ত্রনের জন্য নিয়ন্ত্রকরা তাদের নির্দ্দিষ্ট কর্ম পরিচালনা করে থাকে।
এখানে উদ্ভিদ ও প্রানীর উপস্থিতি বা জ্বন্ম ও মৃত্যু নিয়ন্ত্রকদের কাছে গুরুত্বহীন বিষয়। যদিও পৃথিবীর এই ডাইলেশান প্রক্রিয়ায় ভূগর্ভস্ত বিভিন্ন পদার্থের ধংশ ও বিস্ফোরনে মানুষ প্রানীদের কিছু ভূমিকা ও সহযোগিতা থেকে থাকে।
সুতরাং এজগৎ সুন্দর,সভ্য ও সুশৃঙ্খল করা এবং প্রকৃত্বজ্ঞান,বিজ্ঞানের সঠিক ব্যবহার ও রাষ্ট্র পরিচালনা সহ সকল দায়-দ্বায়িত্ব সবই মানুষদের নিজেদের উপরই নির্ভর করে থাকে। ফলে মানুষগুলো গোলযোগ না করে আপসের মাধ্যমে এখানে একতাবদ্ধ হয়ে মিলে মিসে টিকে থেকে সুখী জীবন যাপনের পদ্ধতি সৃষ্টি করবে নাকি বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি করে ধংশ-ক্ষয়ের যুদ্ধে মেতে উঠবে? সেগুলোর সবই নির্ভর করে পৃথিবীর সাধারন মানুষ,সরকার প্রধানরা,ধর্মান্ধরা ও বিজ্ঞানীদের উপর। প্রকৃত্বির সাথে তাল মিলিয়ে মানুষরা তাদের সাধ্যের মধ্যে ভাল ও মন্দ সবই সৃষ্টি করতে পারে। কেননা এখানে মানুষদের সিদ্ধান্তের উপর কোন অলৌকিক শক্তির বিধিনিষেধ থাকেনা।
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ ভোর ৪:২২
শৈবাল আহম্মেদ বলেছেন: ধন্যবাদ,আপনাকেও
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ ভোর ৪:০৯
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ভাল লিখেছেন । সেই নিয়ত্রক হলেন সৃস্টি কর্তা আল্লাহ । সমস্ত কিছু ঘেটে ঘুটে শেষ পর্যন্ত পাওয়া যায় অদৃশ্য এক সৃস্টিকর্তার অপরূপ সৃস্টি কৌশল । যতবেশী গবেষনা ও পড়াশুনা করা যাবে ততই মানুষ সৃস্টি কর্তার সৃস্টি রহস্য উদঘাটন করতে পারবে ।
যারা সৎউদ্দেশ্য নিয়ে চেষ্টা করে অাল্লাহ তাদেরকে সাহায্য করেন ।
ধন্যবাদ সুন্দর লেখাটির জন্য ।
শুভেচ্ছা রইল ।