নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অগ্নিবীণা

দেখে যা অনির্বান কি সুখে আছে প্রাণ...

অগ্নিবীনা

বন্ধুগো আর বলিতে পারিনা বড় বিষ জ্বালা এই বুকে দেখিয়া শুনিয়া খেপিয়া গিয়াছি তাই যাহা আসে কই মুখে, রক্ত ঝড়াতে পারিনাকো একা তাই লিখে যাই রক্ত লেখা। বড় কথা বড় ভাব আসেনাকো মাথায় বন্ধু বড় দুখে, অমর কাব্য তোমরা লিখিও বন্ধু যাহারা আছো সুখে। ---কবি নজরুল ইসলাম

অগ্নিবীনা › বিস্তারিত পোস্টঃ

ঢাবিতে নববর্ষের রাতে তরুণী লাঞ্ছিত : বাঁধনের শ্লীলতাহানি মামলা ৩ আসামিই খালাস

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:৫৩

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি এলাকায় প্রায় ১১ বছর আগে ইংরেজি নববর্ষ উদযাপনের সময় শ্লীলতাহানির শিকার শাওন আক্তার বাঁধনের করা মামলার তিন আসামিকে বেকসুর খালাস দিয়েছেন ঢাকার একটি আদালত।

২০০০ সালের ওই ঘটনার ১০ বছর আট মাস পর গতকাল দুপুরে ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতের বিচারক মেহেদী হাসান তালুকদার রায় ঘোষণা করেন।

খালাসপ্রাপ্তরা হলো ফজলুল হক রাসেল, খান মেজবাউল আলম টুটুল ও চন্দন কুমার ঘোষ ওরফে প্রকাশ। রায় ঘোষণার সময় আসামিরা উপস্থিত ছিলেন। রায়ে বিচারক বলেন, অভিযোগ সন্দেহাতীত প্রমাণ করতে না পারায় আসামিদের খালাস দেয়া হলো।

মামলার এজাহারে বলা হয়, ১৯৯৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর রাতে বাঁধন তার বান্ধবী শীলা রহমান, শীলার স্বামী জিল্লুর রহমান ও তার বন্ধু জাহাঙ্গীর একটি ব্যক্তিগত গাড়িতে টিএসসি এলাকায় ইংরেজি নববর্ষ উদযাপন করতে আসেন। এ সময় খালাস পাওয়া তিনজনসহ আরও ১০-১২ জন তাদের গাড়ি থামিয়ে বাঁধনকে নিয়ে টানাটানি শুরু করে। হামলাকারীরা বাঁধনের শ্লীলতাহানিও করে।

তখন ওই ঘটনাটি বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত হলে সারাদেশে ব্যাপক সমালোচনা হয়। বিষয়টি নিয়ে তখন সংসদেও আলোচনা হয়। এ ঘটনায় ২০০০ সালের ৬ জানুয়ারি বাঁধন বাদী হয়ে রমনা থানায় একটি মামলা করেন।

২০০০ সালের ১৪ মে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের পরিদর্শক রেজাউল করিম তিনজনকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন। মোট ২৪ জন সাক্ষীর মধ্যে ১৫ জন আদালতে সাক্ষ্য দিয়েছেন। আসামিপক্ষের আইনজীবী শাহাদাত হোসেন জানান, ১৫ জন আদালতে সাক্ষ্য দিলেও বাঁধন নিজেই সাক্ষ্য দেননি



সূত্র- আমার দেশ

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.