![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কোমল পানীয় হিসেবে পরিচিত পেপসি, কোকাকোলা, মাউন্টেন ডিউ, স্প্রাইট ও সেভেন আপে বিষাক্ত পদার্থের উপস্থিতি পাওয়া গেছে। ভারত সরকারের পক্ষ থেকে করা পরীক্ষায় এই ফল পাওয়া গেছে। বহুজাতিক প্রতিষ্ঠান পেপসিকো ও কোকাকোলা এসব পানীয় উৎপাদন ও বাজারজাত করে।
পরীক্ষার ফলাফলে বলা হয়, এই পানীয়গুলোতে মানবদেহের জন্য ক্ষতিকর মাত্রায় সীসা, ক্যাডমিয়াম, ক্রোমিয়ামসহ বিভিন্ন পদার্থ পাওয়া গেছে।দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস জানিয়েছে, স্বাস্থ্যমন্ত্রণালয়ের আওতাধীন ড্রাগ টেকনিক্যাল অ্যাডভাইসরি বোর্ডের (ডিটাব) নির্দেশনা ও তত্ত্বাবধানে পরীক্ষার কাজটি করে অল ইন্ডিয়া ইনস্টিটিউট অব হাইজিন অ্যান্ড পাবলিক হেলথ। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি-মার্চে নমুনা সংগ্রহ করা হয়। ৬০০ মিলিলিটারের বোতল নমুনা হিসেবে সংগ্রহ করা হয়।প্রতিবেদনে বলা হয়, কোকাকোলা ও পেপসিকোর ওই পানীয়গুলোতে ক্ষতিকর মাত্রায় সীসা, ক্যাডমিয়াম, অ্যান্টিমনি, ক্রোমিয়াম, ডিইএইচপি পাওয়া যায়।এ ব্যাপারে পেপসিকো ইন্ডিয়ার মুখপাত্র জানিয়েছেন, পরীক্ষার পদ্ধতি সম্পর্কে না জেনে এ ব্যাপারে এখনই মন্তব্য করা যাচ্ছে না। এদিকে কোকাকোলায় এ ব্যাপারে জানতে চাইলে, প্রতিষ্ঠানটি কিছু জানায়নি।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জনস্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর যে ১০টি পদার্থের কথা জানিয়েছে এর মধ্যে শীর্ষে আছে সীসা ও ক্যাডমিয়াম।বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানিয়েছে, শিশু স্বাস্থ্যের জন্য সীসা খুবই ঝুঁকিপূর্ণ। বেশিমাত্রায় সীসার সংস্পর্শে মস্তিষ্কে ও স্নায়ুতন্ত্রে ব্যাপক ক্ষতি হয়। সীসার কারণে শিশুর মানসিক সমস্যাও হতে পারে।অন্যদিকে ক্যাডমিয়াম সরাসরি কিডনির ক্ষতি করে। একইসঙ্গে শ্বাসতন্ত্রের জন্য ক্যাডমিয়াম বেশ ক্ষতিকর।
♣♣♣
প্রচণ্ড গরম কিংবা বিয়ে বাড়ির আপ্যায়ন এক গাল হেসে কোকাকোলার একটা বোতল হাতে ধরিয়ে দিয়ে অনেকেই বলেন ‘একটু ঠাণ্ডা খেয়ে নিন’। আপনিও এদিক ওদিক না দেখে ঢক ঢক মেরে দিলেন।
আপনিও জানলেনও না আপনার শরীরে কতটা ঠিক কতটা ক্ষতি হয়ে গেল একটু ঠাণ্ডায়।
কোক কিংবা অনান্য সফট ড্রিঙ্ক শরীরে কতটা ক্ষতি করছে এই নিয়ে সংবাদমাধ্যমে অনেক লেখালেখি হয়েছে। তবুও তেমন কোনও সচেতনতা দেখা যায়নি। তাই সচেতনতা বাড়াতে সরাসরি কোকাকোলার বিজ্ঞাপনকেই হাতিয়ার করা হল।
গত কয়েকদিন ধরে কোকের একটি বিজ্ঞাপন ইন্টারনেটে বেশ ভাইরাল। এই বিজ্ঞাপনে কোক তৈরি থেকে শুরু করে খাওয়া পর্যন্ত কি কি ক্ষতি করছে মানব শরীরে সব দেখানো হয়েছে। সরাসরি বলা হচ্ছে ‘ডোন্ট ড্রিঙ্ক কোক। আপনি যদি আপনার এবং আপনার পরিবারের সকলের স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন চান, তবে এখুনি কোকাকোলা খাওয়া বন্ধ করে দিন’ এটায় ইউএসপি কোকের বিজ্ঞাপনটির। যা দেখে রীতিমত তোলাপার শুরু হয়ে গিয়েছে গোটা বিশ্বে।
আপনি হয়তো শুনে চমকে গিয়েছেন। কোককোলা কোম্পানি নিজেদের প্রোডাক্টের ক্ষতিকর দিক এভাবে বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে ডিসপ্লে করছে? তবে কেউ তো আর কোক খাবে না! এখানেই হচ্ছে মেইন চমক। যাতে বলা হয়েছে কোক খাওয়ার ফলে দাঁত নষ্ট হতে পারে, আপনি মোটা হয়ে যেতে পারেন, এমনকি আপনার লিভার এবং কিডনিও ড্যামেজ করে দিতে পারে। তাই ‘ডোন্ট ড্রিঙ্ক কোক’।
এই বিজ্ঞাপন রিলিজ হওয়ার পর থেকে বিভিন্ন সোশ্যাল মাধ্যমে একে নিয়ে বেশ চর্চা হচ্ছে। ৬০০ মিলিলিটারের বোতল নমুনা হিসেবে সংগ্রহ করা হয়। কোকাকোলা ও পেপসিকোর ওই পানীয়গুলোতে ক্ষতিকর মাত্রায় সীসা, ক্যাডমিয়াম, অ্যান্টিমনি, ক্রোমিয়াম, ডিইএইচপি পাওয়া যায়।
এ ব্যাপারে পেপসিকো ইন্ডিয়ার মুখপাত্র জানিয়েছিলেন, পরীক্ষার পদ্ধতি সম্পর্কে না জেনে এ ব্যাপারে এখনই মন্তব্য করা যাচ্ছে না। এদিকে কোকাকোলায় এ ব্যাপারে জানতে চাইলে, কোম্পানির তরফ থেকে কিছু বলা হয়নি। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জনস্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর যে ১০টি পদার্থের কথা জানিয়েছে এর মধ্যে শীর্ষে আছে সীসা ও ক্যাডমিয়াম।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানিয়েছে, শিশু স্বাস্থ্যের জন্য সীসা খুবই ঝুঁকিপূর্ণ। বেশিমাত্রায় সীসার সংস্পর্শে মস্তিষ্কে ও স্নায়ুতন্ত্রে ব্যাপক ক্ষতি হয়। সীসার কারণে শিশুর মানসিক সমস্যাও হতে পারে। অন্যদিকে ক্যাডমিয়াম সরাসরি কিডনির ক্ষতি করে। একইসঙ্গে শ্বাসতন্ত্রের জন্য ক্যাডমিয়াম বেশ ক্ষতিকর।
যুক্তরাস্ট্রের অনেক ডিস্ট্রিবিউট ট্রাকের ইঞ্জিন পরিষ্কার করার জন্য কোকাকোলা ব্যাবহার করে।# এ জাতীয় পানীয়তে তিনদিনের মতো ডুবিয়ে রাখলে মনুষ্য দাঁত গলে মিশে যায়!! # যুক্তরাষ্ট্রের পুলিশ অফিসারেরা গাড়িতে কোকাকোলা রাখেন যেন দুর্ঘটনার …পর রক্ত পরিষ্কার করার কাজে ব্যবহার করতে পারেন।# মরিচারোধে এবং গাড়ির চকচকে ভাব ধরে রাখার জন্য কোকাকোলা বেশ কাজের জিনিস।# মরিচাযুক্ত স্ক্রু খোলার জন্য একটি কাপড়ে কোক চুবিয়ে স্ক্রুর চারপাশে ভালো করে লাগিয়ে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুন, তারপর খুলে ফেলুন।# ইন্ডিয়াতে কয়েকবছর আগে কোলা জাতীয় পণ্যে কীটনাশক ব্যবহার নিয়ে বেশ হুলস্থুল পড়ে যায়। সেখানে কিছু কিছু চাষী দামে সস্তা হওয়ায় কীটনাশকের পরিবর্তে জমিতে কোকাকোলা ব্যাবহার করেন।# ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকির কারণ হতে পারে এই ধরনের পানীয়। ফ্যাট তৈরি, হৃদরোগের উচ্চ ঝুঁকি এবং উচ্চ রক্তচাপ সহ বিভিন্ন রোগকে বাজে মাত্রায় নিয়ে যাবার ক্ষেত্রে ভূমিকা রাখতে পারে কোলা।নিঃসন্দেহে কোকাকোলা একটি অতি উপকারী বস্তু। তবে এটার অপব্যবহার রোধ করুন। পানীয় হিসেবে ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকুন ।সচেতনতার জন্য পোস্টটি শেয়ার করে সকল মুসলিম ভাইয়েরা জানিয়ে দিন ।
।
কোকাকোলা, পেপসিসহ বাজারে প্রচলিত বিভিন্ন কোমল পানীয়ের মধ্যে যে এলকোহলসহ বিভিন্ন ক্ষতিকারক বা বিষাক্ত উপাদান রয়েছে এ বিষয়ে দৈনিক আল ইহসান শরীফ ও মাসিক আল বাইয়্যিনাত শরীফ উনার মধ্যে অনেক আগে থেকেই জনসচেতনতামূলক লেখালেখি হয়েছে এবং হচ্ছে। এখন দেরিতে হলেও বিভিন্ন রিসার্চ সেন্টার বা সংস্থা থেকে সেই তথ্যগুলোই পর্যায়ক্রমে প্রকাশিত হচ্ছে।
সম্প্রতি আমেরিকান হার্ট অ্যাসোসিয়েশনস-এর প্রকাশিত একটি গবেষণাপত্রে কোমল পানীয় নিয়ে সম্প্রতি এমনই আশঙ্কাজনক তথ্য উঠে এসেছে। সেখানে বলা হয়েছে, বিভিন্ন কোম্পানীর কোমল পানীয় খেয়ে প্রতি বছর প্রায় ২ লক্ষ মানুষের মৃত্যু হচ্ছে। গবেষণা রিপোর্টে দেখা যাচ্ছে, কোকাকোলা, পেপসির মতো কথিত কোমল পানীয় খেয়ে নানা দুরারোগ্য রোগে আক্রান্ত হচ্ছে বহু মানুষ। এর মধ্যে রয়েছে ডায়াবেটিস, হৃদরোগ, এমনকি ক্যান্সারও। আর এই রোগগুলির অন্যতম কারণ হিসেবে কোমল পানীয়কেই দায়ী করছে বিশেষজ্ঞরা। রিপোর্ট বলছে, প্রতি বছর কোল্ড ড্রিংক্স খেয়ে ধীরে ধীরে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ছে ১ লক্ষ ৮৪ হাজার প্রাপ্তবয়স্ক।
তাদের গবেষণায় দেখা গেছে, কথিত কোমল পানীয় খাওয়ার জেরে প্রতিবছর ডায়াবেটিস আক্রান্ত হয়ে মৃতের সংখ্যা ১ লক্ষ ৩৩ হাজার। প্রায় ৪৫ হাজার মানুষের মৃত্যু হয় হৃদরোগে। এবং সাড়ে ৬ হাজার মানুষ ক্যান্সার আক্রান্ত হয়ে মারা যায়। সব ধরনের মিষ্টি কোমল পানীয়েরই ক্ষতিকর প্রভাব মিলেছে গবেষণায়।
প্রসঙ্গত, ইহুদীরা হলো পৃথিবির নিকৃষ্ট জাতি। যেহেতু পৃথিবীতে এরা সংখ্যায় সবচেয়ে কম, তাই এরা চেয়ে থাকে অন্যান্য জাতির লোকসংখ্যাও কমে যাক। তাই কোলা-পেপসির মতো সেøা-পয়জন বিশ্বব্যাপী বাজারজাত করে ধূর্ত ইহুদী জাতি সেই ইচ্ছাই পূরণ করছে। ইহুদীদের সম্পর্কে মহান আল্লাহ তিনি পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন- “হে ঈমানদারগণ! তোমরা ইহুদী ও খ্রিস্টানদেরকে বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করো না। তারা একে অপরের বন্ধু।” (পবিত্র সূরা মায়িদা শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ৫১)
উপরোক্ত পবিত্র আয়াত শরীফ ফিকির করলেও স্পষ্ট অনুধাবন করা যায় যে, শত্রুদের বানানো খাদ্য কতোটা ক্ষতিকর হতে পারে। এ্যাবনরমাল কিংবা মাদকাসক্তদের কথা ভিন্ন, কোনো বুদ্ধিমান বা সচেতন মুসলমান সবকিছু জেনে-শুনে ইহুদীদের ফরমুলায় তৈরি এসব পেপসি-কোলা খেতে পারে না।
২| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৮
আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: আপনার কথা ইমেইল করে জানান।
৩| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৮
আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: ও ফেসবুক পেইজে জানাতে পারেন
৪| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৯
আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: লিনক এ যান
৫| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৫০
আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: আরো সাহায্য করার মত আমার কাছে কিছু নাই
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৫২
Monthu বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে
৬| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০০
মীর সাজ্জাদ বলেছেন: ভাই লিখতে থাকেন, অবশ্যই সেফ হবেন আপনি।
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৪
Monthu বলেছেন: জি। আশা রাখি। পাশে থাইকেন
৭| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৯
সাইন বোর্ড বলেছেন: অাপনার জন্যে শুভ কামনা রইল ।
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৬
Monthu বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে
৮| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৬
আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: চিন্তা নাই। পাবেন।।। পাবেন
©somewhere in net ltd.
১|
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৭
আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: আপনি ভালো লিখতে থাকুন।।। আশা করি আপনার চান্স এসে যাবে।।। আর পুরাতন যারা ব্লগার আছে। যারা সিনিয়র তাদের কাছে জানতে পারেন।।।