![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সদ্য সমাপ্ত ২০১২ সালে বাংলাদেশ থেকে আন্তর্জাতিক শ্রমবাজারে ছয় লাখেরও বেশি শ্রমিক রপ্তানি হয়েছে। প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের দেয়া তথ্যে জানা যায়, ২০১২ সালে জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত শ্রমিকদের বহির্গমন ছাড়পত্র ইস্যু হয়েছে ছয় লাখ সাত হাজার ৭৯৮টি।
বছরের শেষ মাস ডিসেম্বরে ৩২ হাজার ৪০৯ জন শ্রমিক রপ্তানি হওয়ায় এ বছর শেষে এ সংখ্যা চয় লাখ পেরিয়েছে। যদিও বছরের প্রথম মাসের তুলনায় শেষ মাসে জনসংখ্যা রপ্তানি প্রায় অর্ধেকে নেমে এসেছে। তবে এ বছর জনসংখ্যা রপ্তানি ছিল গত তিন বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ। ২০১১ সালে শ্রমিক রপ্তানির সংখ্যা ছিল পাঁচ লাখ ৬৮ হাজার ৬২ জন।
গেলো বছর সর্বোচ্চ সংখ্যক শ্রমিক গেছে মে মাসে। যার সংখ্যা ৭২ হাজার ২৭১ জন। আর অক্টোবরে গেছে ২৯ হাজার ৬২৮ জন শ্রমিক। মাসের হিসাবে যা ছিল বছরের সবচেয়ে কম।
পরিসংখ্যান বলছে, বছরের শুরুর ছয় মাসে জনশক্তি রপ্তানি হয়েছে চার লাখ ৩৭ হাজার ৫৫০ জন। আর বাকি সময়ে রপ্তানি হয়েছে মাত্র এক লাখ ৭০ হাজার ২৪৮ জন শ্রমিক।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বাংলাদেশের অন্যতম বড় বাজার সংযুক্ত আরব আমিরাত। সম্প্রতি বাংলাদেশ থেকে শ্রমিক নেয়া সাময়িকভাবে বন্ধ করে দেয়ায় বছরের শেষের দিকে জনশক্তি রপ্তানি কমে গেছে। বিষয়টি পরিসংখ্যানেও স্পষ্টভাবে ফুটে উঠেছে। তবে মালয়েশিয়ার প্রাথমিকভাবে ১০ হাজার শ্রমিকের চাহিদাপত্র পাঠানো আশাবাদী করে তুলেছে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়কে।
মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. জাফর আহমেদ খান বলেন, বাংলাদেশের বড় বড় বাজার বন্ধ থাকা সত্ত্বেও জনশক্তি রপ্তানি ছয় লাখ পার হওয়া অবশ্যই সুসংবাদ। নতুন ৫৫টি দেশে জনশক্তি রপ্তানি করতে পেরেছি বলেই গত বছরের (২০১১) চেয়ে এ বছর (২০১২) রপ্তানি বেড়েছে। নতুন বছরেও আমরা আশা করছি শ্রমিক রপ্তানি আগের চেয়ে বাড়বে।
View this link
২| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৩২
কালবৈশাখীর ঝড় বলেছেন:
কিছু লোক নিশ্চই গেছে, নইলে এত রিমিট্যান্স (প্রায় দ্বিগুন) বাড়লো কিভাবে?
৩| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৫০
মিজভী বাপ্পা বলেছেন: @কালবৈশাখীর ঝড়-সরকার আবুল হোসেনের মত দুর্নীতিবাজরে যদি দেশ প্রেমিক বলে আখ্যয়িত করতে পারে,মুহিত সোনালী ব্যাংকের কেলেঙ্কারী কে যদি কোন ঘটনাই বলতে পারে তাহলে এই মন্ত্রি ও পারে রেমিট্যান্স দ্বিগুন না ১৪ গুন করতে।
বিষয়টা দয়াকরে সরকারের নয় একজন শ্রমিকের অবস্থান থেকে ভাবুন আশা করি ক্লিয়ার হয়ে যাবে।
৪| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:০০
কামের কথা কন!! বলেছেন: এত ভাল সম্ভাবনা থাকতে ও এই বেজন্মাদের জন্য অনেক কিছুই হচ্ছে না। একযোগে সবাই কে এই বেজন্মা সরকার এবং এই সব বেজন্মা রাজনীতি বিদ দের তাড়াতে না পারলে সামনে সবার অবস্তাই খারাপ হবে।
©somewhere in net ltd.
১|
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:০৯
মিজভী বাপ্পা বলেছেন: কিছু মনে করবেন না,গতবছর দুবাই বন্ধ হয়ে গেল।এর আগে প্রায় সব দেশ ছিল বন্ধের মত।এখন যা প্রায়ই বন্ধ হয়ে রয়েছে।
তা এত গুলো লোক কে কি মোশারফ ওর বাসার সামনে থেকে ফ্লাইট দিছে(আস্ত একটা বেজন্মা)।
মালেশিয়ার কথা বলে সাধারণ লোকজনকে ঘুরাচ্ছে।মালেশিয়ার কোম্পানী গুলো বলেছে আমরা বাংলাদেশ থেকে লোক আনব,যদি কোন লোক পালিয়ে যায় এর লাইবেলিটি কে নেবে???এর জন্য ২৫০০ রিঙ্গিত করে আগে প্রদান করার পর ভিসা জন্য আবেদন করতে পারবে।ততদিন পর্যন্ত মালেশিয়াও অনিশ্চিত।
সব কথার শেষ কথ শ্রমবাজার শেষ করার জন্য এই সরকার এসেছে।যারা অবৈধ ভাবে লিবিয়ায় লোক পাঠিয়েছে তাদের কি আইনের আওতায় এনেছে।আনে নি,কারণ ওরা তো সব এই আমলীগের লোক।আইন তো ওদের জন্য না তাই না।এখন প্রায় বেশীর ভাগ মিডিলইস্ট কান্ট্রি বাংলাদেশ থেকে শ্রমিক নিতে চাইছে না শুধু মাত্র এই মন্ত্রি ও আমাদের দেশের বেজন্মা কূটনৈতিক গুলোর অসহযোগীতার জন্য।কারণ শ্রমিক কোন দেশে যাওয়ার পর আমাদের দেশের কূটনীতিক গুলো কোন দিন ওদের খোঁজ ও নিতে যায় না।ভিসা রিনিউ ক্ষেত্রে কোন সাহায্য ও করে না।