নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ইমরান ইউ এ ই

ইমরান ইউ এ ই › বিস্তারিত পোস্টঃ

ওয়ালটন (Walton) কি আমাদের অনুভূতি নিয়ে প্রতারনা করছে ?

১৮ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:০৩

দেশীয় পণ্য কিনে হ্ওন ধন্য। এসব বলে কি ওয়ালটন আমাদের সাথে প্রতারনা করছে ? তারা কি কোন পোডাক্ট উ?পাদন করছে ? না চাইনিজ উ?পাদিত পণ্য আমাদানি করে ইচ্ছে মত নিজেদের স্টিকার লাগিয়ে বাজারে ছড়াচ্ছে।



আমি একটি মোবাইলের উদহারন দিচ্ছি। এটি একটি চাইনিজ মোবাই। ক্লিক করুন প্লিজ।

http://gadgets.ndtv.com/gionee-elife-e6-919



কিন্তু এই একই মোবাইল ওয়াল্টন আমাদের বাজারে ছাড়ছে Walton Primo X2 এই নামে। এবং অনেক ডাকঢোল পিটিয়ে।



http://waltonbd.com/upcoming/walton-primo-x2



চাইনিজ ব্রান্ডের এই মোবাইলটির আসল নাম হচ্ছে Gionee Elife E6



এছাড়া্ও মোটর সাইকেলের কথা ধরুন। চায়না ব্রান্ড Dayang, Zongshen, Hero Power, এর মোটরসাইকেল গুলো তারা সুধুমাত্র স্টিকার পরিবর্তন করে Walton বলে চালিয়ে দিচ্ছে।



কিন্তু কথা হচ্ছে তারা যেভাবে আমাদের অনুভূতি নিয়ে খেলছে সেটা কি ঠিক ? এতে করে আমাদের দেশীয় আসল উদ্যক্তারা কি ক্ষতিগ্রাস্থ হচ্ছে না ? আমরা যখন সত্যি সত্যি এসব পন্য উ?পাদন করতে সামর্থ হবো তখন কি আমরা বুজাতে পারবো এটা আমাদের দেশী পন্য ?



অভিজ্ঞ ব্লগাররা যদি এটি নিয়ে লেখালেখী করেন তাহলে হয়তো আমরা সাধারন মানুষরা কিছুটা হল্ওে বুঝতে পারবো।



ধন্যবাদ সবাইকে কষ্টকরে পড়ার জন্য।









মন্তব্য ২৭ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (২৭) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:১১

আন্ধার রাত বলেছেন:

সম্ভবতঃ ফ্রিজ ছাড়া তাদের সবই চায়নার।

২| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:২০

মদন বলেছেন: আপনার বেশ কিছু জানাতে ভুল আছে-
প্রোডাক্ট চায়নাতে তৈরী হলে বা একই প্রোডাক্ট চায়নাতে অন্য নামে বিক্রি হলেও স্টিকার পরিবর্তন করে ওয়াল্টন রি-ব্র্যান্ডিং করে নিজ নামে বিক্রি করতে পারে।

চায়না থেকে এনে নিজেদের নামে ব্রান্ড তৈরী করাও দোষের কিছু নয়।

আপনার হয়তো জানা নেই ওয়াল্টন এশিয়াতে অন্যতম বড় ফ্রীজ প্রস্তুতকারক

জ্ঞাতিবৈর বলেছেন: ভালো বলেছেন। একটা ইনফর্মেশন শেয়ার করি। গত মাসে লোকাল এবং এক্সপোর্ট মিলিয়ে প্রায় ৮৬ হাজার শুধু ফ্রীজ বিক্রি করেছে এই প্রতিষ্ঠানটি। এর ফ্রীজ তৈরীর লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী ২০১৫ সালে দক্ষিন এশিয়ার সবচেয়ে বড় প্রতিষ্ঠানে পরিণত হবে এটি, যেখানে বর্তমানে প্রথমে আছে এলজি ইন্ডিয়া।

তবে এর সবচেয়ে বড় সফলতা হচ্ছে, এই পণ্যগুলো যে বাংলাদেশেও তৈরী করা সম্ভব তা প্রমান করেছে এই প্রতিষ্ঠানটি। আজকে দেশের বড় বড় প্রতিষ্ঠানগুলো এই ধরনের পণ্য তৈরীতে আগ্রহী হয়েছে তাকে দেখেই। এটা সার্বিকভাবে নতুন একটি শিল্পকে বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠিত করেছে।

Click This Link


ওয়াল্টন মোটরসাইকেলে ডায়াং বা অন্য কোম্পানী থেকে নয় তাদের নিজস্ব ফ্যাক্টরী থেকেই প্রস্তুত হয়, শুধু তাই নয় বিশ্বের অনেক দেশেই রপ্তানীও হচ্ছে।

যে জাপানকে নিয়ে প্রযুক্তির জন্য আমরা গর্ব করি সেই জাপান দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরে বিদেশী খেলনা সহ ইলেক্ট্রনিক্স পন্য কপি করে কম খরচে প্রস্তুত করতো এখনকার চায়নার মতো। চায়নাও অন্যের প্রডাক্ট কপি করতে করতে আজকে অন্য লেভেলে উঠে গেছে।

৩| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:২৩

কাজী আবু ইউসুফ (রিফাত) বলেছেন: কিন্তু কথা হচ্ছে তারা যেভাবে আমাদের অনুভূতি নিয়ে খেলছে সেটা কি ঠিক ? এতে করে আমাদের দেশীয় আসল উদ্যক্তারা কি ক্ষতিগ্রাস্থ হচ্ছে না ? আমরা যখন সত্যি সত্যি এসব পন্য উ?পাদন করতে সামর্থ হবো তখন কি আমরা বুজাতে পারবো এটা আমাদের দেশী পন্য ? ---------আমার কাছে শুধু ওদের ফ্রিজটাই বেটার মনে হয়েছে।

৪| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:২৩

মদন বলেছেন: ওয়াল্টন পেয়েছে ২ মিলিয়ন ডলারের মোটরসাইকেল রপ্তানীর অর্ডার
Click This Link

৫| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:২৬

মদন বলেছেন: আমাদের অনূভূতি নিয়ে ঠিক কিভাবে খেললো আমি বুঝলাম না :(

তারা কিছু প্রোডাক্ট যেমন চায়না থেকে নিয়ে আসে, কিছু প্রোডাক্টের পার্টস চায়না/অন্যদেশ থেকে নিয়ে আসে, আর কিছু প্রোডাক্ট সম্পূর্ন নিজেই তৈরী করে।

কিন্তু

ওয়াল্টন ১০০% দেশী ব্রান্ড।

এখানে সমস্যা টা কোন জায়গায় জানাবেন কি?

৬| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৩২

মেহেদী হাসান মানিক বলেছেন: মদন ভাইয়ের সাথে একমত।
ওয়ালটন একটা দেশী ব্র্যান্ড।

৭| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৫

পথহারা সৈকত বলেছেন: আমাদের দেশ প্রেম ? আমরা জাতি হিসাবে বড়ই আজব..... কেউ কিছু করতে চাইলে তাকে কিভাবে নিচে নামানো যায় সেই চিন্তা করতেই আমাদের দিন যায়।

ওয়াল্টনের শুরু হইছিল ফ্রিজ আমদানী দিয়ে, তখন আপনাদের মত লোকেরা দেশে প্রেমের ঝুড়ি নিয়ে বাড়ি বাড়ি ফেড়ি করে বেড়িয়েছে কিন্তু
আজ ওয়াল্টন ফ্রিজের ১০০% প্রস্তুতকারক। ওয়াল্টনের ফ্রিজ বিশ্বের ১৫ টি দেশে রফতানী হচ্ছে।

মটর সাইকেলে ইন্জিন ছাড়া সব কিছুই তারা বানায়। তারা খুব দ্রুত ইন্জিন ও তৈরীতে হাত দিবে। মোবাইলে তারা ৭৫% আমদানী নির্ভর, এক সময় হয়তবা তারা ১০০% প্রস্তুতকারক হবে। কিন্তু আপনারা সেই দেশ প্রেমের বুলি আওড়াতেই থাকবেন.....ব্রাভো......ব্রাভো...

৮| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৬

কপোতাক্ষের তীরে এক অসামাজিক বলেছেন: আপনার মত বেশি বোঝা পাবলিক দেশের জন্য বোঝা, দয়া করে চুপ থাকুন

৯| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৫

সমকালের গান বলেছেন: মদন ভাইকে তথ্যের জন্য ধন্যবাদ। ভাল লাগল। ওয়ালটন এগিয়ে যাক।

১০| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৮

আদু চাচা বলেছেন: নিজ দেশের প্রতি হীনম্মন্যতা আমাদের রোগ হয়ে দাড়িয়েছে, এটা দূর করতে হবে।

১১| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৫১

এস.কে.ফয়সাল আলম বলেছেন: কয়েকদিন পর পর এই টাইপের পোষ্ট দেখি বিভিন্ন ব্লগে !

একই কথা বার বার বুঝাতে আর ভাল লাগে না ।

আপনার এই পোষ্টের সূত্র থেকে একটা ভুল ধরিয়ে দেই :-

আপনি যে মোবাইল এর নকল দেখিয়ে দিয়েছেন.. সেটা ১০০% একই নয়।

আপনি অনুগ্রহ করে এর ফিচারগুলো পড়ে দেখুন, চাইনিজটাতে থ্রিজি সাপোর্ট নেই, ব্যাটারীর ক্ষমতাতে পার্থক্যসহ কিছু লক্ষণীয় পরিবর্তন আছে।
...............................
অফিসে... তাই বেশি কথা লিখতে পারছি না,
অবশ্য উপরে মদন ভাইয়া বাকীটা বলে দিয়েছেন।

আশা রাখি বুঝতে পেরেছেন।

১২| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৫

পথহারা সৈকত বলেছেন: এস.কে.ফয়সাল আলম বলেছেন: কয়েকদিন পর পর এই টাইপের পোষ্ট দেখি বিভিন্ন ব্লগে !

একই কথা বার বার বুঝাতে আর ভাল লাগে না ।

আপনার এই পোষ্টের সূত্র থেকে একটা ভুল ধরিয়ে দেই :-

আপনি যে মোবাইল এর নকল দেখিয়ে দিয়েছেন.. সেটা ১০০% একই নয়।

আপনি অনুগ্রহ করে এর ফিচারগুলো পড়ে দেখুন, চাইনিজটাতে থ্রিজি সাপোর্ট নেই, ব্যাটারীর ক্ষমতাতে পার্থক্যসহ কিছু লক্ষণীয় পরিবর্তন আছে।
...............................
অফিসে... তাই বেশি কথা লিখতে পারছি না,
অবশ্য উপরে মদন ভাইয়া বাকীটা বলে দিয়েছেন।

আশা রাখি বুঝতে পেরেছেন।

১৩| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:৪০

িটউব লাইট বলেছেন: Walton...... আমার ব্রান্ড।

১৪| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:০২

টুনা বলেছেন: টয়োটা গাড়ীর মালিক দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধের সময় জার্মানীতে গিয়ে মার্সিডিজ কোম্পানীতে কাজ নিয়েছিল। সেখান থেকে গাড়ীর একটা রেপ্লিকা নিয়ে এসে নকল করে শুরু। বর্তমানে টয়োটা কোথায় তা বলার প্রয়োজন নেই। ওয়ালটন আছে বলেই গরীব মানুষ ফ্রিজ কেনার কথা ভাবতে পারে। বাচ্চা যখন হাঁটা শুরু করে তখন কিন্তু কোন কিছুকে অবলম্বন করেই হাঁটে। যদি অবলম্বন না পায় সেখানে হাঁটবে কিভাবে? ওয়ালটন না হয় চায়না কিংবা মালেশিয়ার কিছু বেসিক আইটেম আমদানী করে হাঁটা শুরু করেছিল। এখন হাঁটছে। একদিন দৌঁড়াবে। সেই সুদিনের অপেক্ষায় রইলাম।
আপনার অবগতির জন্য বলছি,ওয়ালটনের চন্দ্রার ফ্যক্টরীতে তা হলে কি হয় ?X( X(

নিজের নামের পাশে বি ডি না লাগিয়ে ইউ এ ই লাগিয়ে দেশ-প্রেমের বেসাতি না করলেও চলবে।

১৫| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:২৩

পথহারা সৈকত বলেছেন: নিজের নামের পাশে বি ডি না লাগিয়ে ইউ এ ই লাগিয়ে দেশ-প্রেমের বেসাতি না করলেও চলবে। :-P :-P :-P :-P

১৬| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:২৩

পথহারা সৈকত বলেছেন: নিজের নামের পাশে বি ডি না লাগিয়ে ইউ এ ই লাগিয়ে দেশ-প্রেমের বেসাতি না করলেও চলবে। :-P :-P :-P :-P

১৭| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:২৪

পথহারা সৈকত বলেছেন: নিজের নামের পাশে বি ডি না লাগিয়ে ইউ এ ই লাগিয়ে দেশ-প্রেমের বেসাতি না করলেও চলবে। :-P :-P :-P :-P

১৮| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৮

আলাপচারী বলেছেন: ওয়ালটন অবশ্যই প্রতারণা করছে।

তাদের বেষ্ট বাই দোকানে গিয়ে দেখুন তারা কি বিক্রি করছে। কি বলে এবং কি দামে। আমি পুরোন ঢাকার পাইকারী মার্কেটে আসা যাওয়া করি। ফলে তুলনা করে পণ্য দেখে বলছি, তারা প্রতারণা করছে।

কথা কিন্তু সেখানে নয়। অনুকরণ করেই একদিন উপরে উঠতে হবে। যেমন জাপান, তাইওয়ান, দক্ষিণ কোরিয়া, হংকং করেছে।

আমি যদি বুঝতে ভুল না করি আলোচনা সূচনাকারী উৎপাদন প্রক্রিয়ার ব্যাপারটা মাথা ঘামান নাই। উনার ফোকাস ছিল ওয়ালটন আমাদের দেশপ্রেম আবেগ নিয়ে খেলছে কিনা। আপনারা ঝাকঁ বেধেঁ নেমে পড়লেন ওয়ালটনের ওকালতি করতে। একই রকম উৎপাদন প্রক্রিয়ায় গিয়েছে সিঙ্গার, সম্প্রতি বেঙ্গল। আরো আসছে। স্বাগতম। এটাই চাই।

কিন্তু খেয়াল কৈরা, আপনাদের মতো সস্তা দেশপ্রেমের বুলি যেন না দিয়ে প্রতারণা না করে। সচেতন থাকতে হবে। অনেকেই সচেতন নন।

১৯| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩০

ধানের চাষী বলেছেন: মানলাম ওয়ালটন এর চায়নিজ প্রোডাক্ট বিক্রি করার অনুমতি আছে। কিন্তু স্টিকার পরিবর্তন করলেই সেটা কিভাবে দেশি পণ্য হয়ে যায় ?
স্টিকার পরিবর্তন করা পণ্যকে যদি তারা দেশি পণ্য বলে এবং সাধারণ মানুষ (যারা কারসাজিটা ধরতে পারছে না) যদি দেশি পণ্য বলতে আসলে এই দেশেই তৈরি পণ্যকে বোঝায়, তাহলে এই বিভ্রান্তি কি গ্রহনযোগ্য ?

ওয়ালটন এর পক্ষে যারা বলছেন ব্যাখ্যা করেন দয়া করে।
(আমার মতে যে সব পণ্য/পণ্যের অংশবিশেষ বাইরে থেকে আমদানি করা হচ্ছে তার উল্লেখ থাকা উচিত পণ্যের বিবরণে)

২০| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪০

হাসান মাহবুব বলেছেন: মদনের ব্যাখ্যা সন্তোষজনক।

২১| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫২

মদন বলেছেন: @ধানের চাষী
অন্যগুলি নিয়ে বিতর্কে যাবো না। ফ্রীজ এবং মোটরসাইকেল তারা এদেশেই তৈরী করে, চায়না থেকে এনে স্টীকার লাগায় না।

বাজাজ মোটরসাইকেলের কিছু পার্টস চায়না থেকে আসে কিন্তু বাজাজ মোটরসাইকেলের কোথাও সেটি লেখা থাকে না।

২২| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:১৪

আলাপচারী বলেছেন: ধানের চাষী টু দ্যা পয়েন্ট বলেছেন। এটার উত্তর খোজাঁ জরুরী। ট্যাগ লাগালেই দেশী পণ্য হয়ে যায়??

২৩| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:৫৩

পথহারা সৈকত বলেছেন: @আলাপচারী
পুরোন ঢাকার পাইকারী মার্কেটে আসা যাওয়া করেন রেগুলার। একবার চেষ্টা করুন চন্দ্র ওয়াল্টন ফ্যাক্টরীতে যাওয়ার। আশা করি আপনার সব ভুল ধারনা ভেঙ্গে যাবে। ওয়াল্টন অল্প অল্প করে এগিয়ে যাচ্ছে , তাদের লক্ষ ১০০ % প্রস্তুতকারাক হওয়ার। আমার পেশাগত কারণে পৃথিবীর ২০-৩০ দেশের বিশ্ব বিখ্যাত পন্য উৎপাদন প্রক্রিয়া দেখার সৌভাগ্য হয়েছে। তারা কেউ ১০০ % উৎপাদনকারী নয়, তারা তাদের পণ্যের কোন না কোন অংশ আউট সোর্সিং করে। তবে তারা তাদের পন্যের মুল ডিজাইন তারা নিজেরা করে এবং নির্দিষ্ট মান বজায় রাখার শর্তে অন্যদের কাছ থেকে কোন কোন অংশ আউট সোর্সিং করে। ওয়াল্টন সেই লক্ষেই কাজ করছে, তাদের গবেষণা বিভাগ যতেষ্ট শক্তিশালী বলে মনে হয়েছে আমার কাছে। তারা পারবে এবং পারতে হবেই..........

২৪| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:৪১

চুক্কা বাঙ্গী বলেছেন: আপনাকে একটা উদাহরন দেই। আমরা মোবাইলের টাওয়ারের জন্য বিভিন্ন ইলেকট্রনিক প্রোডাক্ট তৈরি করি। এইসব প্রোডাক্ট তৈরির জন্য কিছু চাইনিজ কম্পোনেন্ট প্রয়োজন হয় কারন বাংলাদেশে এইসব প্রডাক্টের ম্যানুফ্যাকচারার নাই। যেমন, রেজিস্টর, আইসি, মাইলার ইত্যাদি। এগুলা কিনে এনে ফ্যাক্টরিতে এ্যাসেম্বল করি। এখন, আমার প্রডাক্ট তৈরির জন্য যদি কিছু চাইনিজ কাঁচামাল ব্যাবহার করতে হয় তার মানে তো এইটা না যে আমি চাইনিজ প্রডাক্ট নিজের নামে চালাচ্ছি।

২৫| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৭:৫৯

আলাপচারী বলেছেন: @পথহারা সৈকত: সরি, বেশ কদিন পারিবারিক কাজে ব্যস্ত ছিলাম। আপনার কথা মনে ধরেছে।
হ্যা, আগাতে হবে। প্রকল্প ধরে শেষ করতে হবে। নানা সংযোজন নানা উৎস থেকে নিয়ে।

২৬| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৮:১৭

ধৈঞ্চা বলেছেন: আমাকে কি কেউ নির্দিষ্টভাবে বলতে পারবেন ওয়াল্টন টিভি, ফ্রিজ মোবাইল ও মোটরসাইক্যালের কোন অংশটা তারা নিজেরা তৈরী করে। হয়ত কিছু কিছু ক্ষেত্রে প্লাস্টিকের বডি ছাড়া আর কিছুই নয়। শুধু যন্ত্রাংশ সংযোজন করেই তারা দেশী ব্র্যাণ্ড। দেশপ্রেমের অনুভূতি নিয়ে প্রতারণার নতুন ফাদঁ ছাড়া আর কিছুই নয়।

২৭| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:১৪

পথহারা সৈকত বলেছেন: @ ধৈঞ্চা

একবার চেষ্টা করুন চন্দ্র ওয়াল্টন ফ্যাক্টরীতে যাওয়ার। আশা করি আপনার সব ভুল ধারনা ভেঙ্গে যাবে। ওয়াল্টন অল্প অল্প করে এগিয়ে যাচ্ছে , তাদের লক্ষ ১০০ % প্রস্তুতকারাক হওয়ার। আমার পেশাগত কারণে পৃথিবীর ২০-৩০ দেশের বিশ্ব বিখ্যাত পন্য উৎপাদন প্রক্রিয়া দেখার সৌভাগ্য হয়েছে। তারা কেউ ১০০ % উৎপাদনকারী নয়, তারা তাদের পণ্যের কোন না কোন অংশ আউট সোর্সিং করে। তবে তারা তাদের পন্যের মুল ডিজাইন তারা নিজেরা করে এবং নির্দিষ্ট মান বজায় রাখার শর্তে অন্যদের কাছ থেকে কোন কোন অংশ আউট সোর্সিং করে। ওয়াল্টন সেই লক্ষেই কাজ করছে, তাদের গবেষণা বিভাগ যতেষ্ট শক্তিশালী বলে মনে হয়েছে আমার কাছে। তারা পারবে এবং পারতে হবেই..........

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.