![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আসছে রবিবার ২২ তারিখ শবে বরাত ! আসলে প্রকৃত শব্দটি হবে শবে বারাআহ ! এই রাতকে মধ্য শাবানের রাত ও বলা হয়। এর মর্যাদা ফজিলত সম্পর্কে সমাজে অনেক কথা প্রচলিত আছে। এ রাতে সাধারন মুসল্লীগন বিশেষ ইবাদতে মগ্ন থাকেন। বিশেষ সালাত, মিলাদ মাহফিল, ওয়ায নসিহত, বিশেষ মুনাজাত, তবারুক বিতারন. কবর যিয়ারত ইত্যাদি। কিন্তু এসব ইবাদত নিয়ে ও এ রাতের ফজিলত কথিত সকল বক্তব্য কতটুকু গ্রহনযোগ্য বা গুরুত্বের দাবীদার তা নিয়ে আলিম সমাজে বিভিন্ন বক্তব্য রয়েছে, রয়েছে মত পার্থক্য । একদল বলতে চায় এ রাতে কোনই ইবাদত নেই। অপরদল ইবাদতের নামে আবার এমন অতিরিক্ত কিছু করে যার প্রমান হাদিসে পাওয়া যায় না। এ বিষয় কে কেন্দ্র করে মুসলমানরা বিভিন্ন গ্রুপে বিভক্ত হয়ে অনে সময় বিবাদেও লিপ্ত হয়ে পড়ে।
ড। খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর তার বই “কুরআন সুন্নাহর আলোকে শবে-বরাত ফযীলত ও আমল” বইয়ে এসকল মতভেদ ও মতপার্থক্যের উর্দে্ধ উঠে কুরআন সুন্নাহর আলোকে এ রাতের মর্যাদা ও এ রাতের করনীয় সম্পর্কে তুলে ধরেছেন। পাশাপাশি তুলে ধরেছেন সাহাবা, তাবেয়ী ও ইমামগনের মত ও আমল। তারা এ রাতকে কেন্দ্র করে কি করতেন বা এ রাতের সম্পর্কে তাদের মতামত ও মুফাসসিরগনের বক্তব্য তুলে ধরেছেন। তাছাড়া এ রাতকে নিয়ে বর্ণিত সকল হাদিস উদ্ধৃত করে সেগুলোর গ্রহনযোগ্যতা, বিশুদ্ধতা বা অশুদ্ধতার বিষয়ে মুহাদ্দিসগনের মতামত পর্যালোচনা করে তুলে ধরেছেন।
আমাদের সকলের উদ্দেশ্য সুন্নাতে নববীর উজ্জীবন ও প্রতিষ্ঠা। এই বইটি পড়লে যে কেউ সহজেই পরিপূর্ণরূপে বুঝতে পারবে হাদীসের আলোকে এ রাতের ফযিলত এবং সে ফযিলত অর্জনে রাসূলুল্লাহ ও সাহাবীগনের সুন্নাহ সম্পর্কে।
তাই এ রাতের মর্যাদা বা আমল নিয়ে এখনো যারা দ্বিধা-দ্বন্দে আছেন তারা পড়ে ফেলতে পারেন বইটি। এতে করে আপনি বেছে যেতে পারেন বিদআত থেকে অপর দিকে বন্চিত হবেন না ফযিলত থেকেও।
ভাবনাটা আপনার কি করবেন আপনি ???
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে মে, ২০১৬ বিকাল ৩:২৪
মো.জাকারিয়া হাবিব বলেছেন: ধন্যবাদ , শেয়ার করার জন্য ।