![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সাধারণ একজন রেমিটেন্স সৈনিক
বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় আইনে ড্রাইভিং লাইনেন্স না করে মোটরযান চালানো দণ্ডনীয় অপরাধ। এ অপরাধ আরো গুরুতর হয়ে উঠে যদি কোনরকম দুর্ঘটনার জন্য চালক দায়ী হয়। এছাড়াও ড্রাইভিং লাইসেন্স না থাকলে নিজের মধ্যে একটা অপরাধ বোধ কাজ করে, এতে করে দুর্ঘটনার সম্ভাবনা ও বেড়ে যায়। তাই রাষ্ট্রীয় আইনের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে এবং নিজেকে মোটরযান চালানোর জন্য উপযুক্ত করার লক্ষে সব চালকেরই যথাযথ লাইসেন্স নেয়া উচিত। সাধারনত তিনস্তরের পরীক্ষার মাধ্যমে বি.আর.টি.এ লাইসেন্স প্রদান করে থাকে। যাতায়াতে সাধারন মানুষের নিরাপত্তার জন্য চালকের প্রশিক্ষন ভিত্তিক অভিজ্ঞতা এবং লাইসেন্স খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
মূল লাইসেন্স এর আবেদনের পূর্বে আপনাকে প্রথমত প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সহ বি.আর.টি.এ (বাংলাদেশ রোড ট্রান্সফোর্ট অথরিটি) এর নির্ধারিত ফরমে লার্নার বা শিক্ষানবিশ ড্রাইভিং লাইসেন্স এর জন্য আবেদন করতে হবে।
উল্লেখ্য যে; বি.আর.টি.এ অফিস অথবা অনুমোদিত অফিস বাংলাদেশের প্রায় সকল জেলায় রয়েছে।
লার্নার বা শিক্ষানবিশ ড্রাইভিং লাইসেন্স আবেদনে যা যা লাগবে-
--জাতীয় পরিচয়পত্র, জন্ম সনদ অথবা পাসপোর্ট এর সত্যায়িত কপি।
--সদ্য তোলা স্ট্যাম্প ও পাসপোর্ট সাইজ ছবি (০১ কপি এবং ০৩ কপি)।
--রেজিষ্টার্ড ডাক্তার কর্তৃক মেডিকেল সনদ।
--রক্তের গ্রুুপ সংক্রান্ত মেডিকেল সনদ।
--বি.আর.টি.এ কতৃক নির্ধারিত ফি, যেমন ৩৪৫/-টাকা শুধুমাত্র মোটরসাইকেল এর জন্য, এবং ৫১৮/-টাকা মোটরসাইকেল এবং হালকা যান এর জন্য জমা দিতে হবে।
লার্নার বা শিক্ষানবিশ ড্রাইভিং লাইসেন্স শুধুমাত্র প্রশিক্ষন সময়ের জন্য। নির্ধারিত প্রশিক্ষণ শেষে লিখিত, মৌখিক ও ফিল্ড টেস্ট পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পর আপনাকে মূল লাইসেন্স বা স্মর্ট কার্ড এর জন্য আবেদন করতে হবে।
পরবর্তী পদক্ষেপ স্মার্ট কার্ড পেতে করনীয়-
--বি.আর.টি.এ অফিস কতৃক নির্ধারিত ফরমে আবেদন করতে হবে।
--জাতীয় পরিচয় পত্র, জন্ম সনদ অথবা পাসপোর্ট এর সত্যায়ীত কপি লাগবে।
--রেজিষ্টার্ড ডাক্তার কর্তৃক মেডিকেল সনদ।
--পেশাদার লাইসেন্স এর এর জন্য - ১৬৮০/-টাকা (১০ বছরের নবায়ন সহ) এবং অপেশাদার লাইসেন্সর এর জন্য ২৫৪২/-টাকা (৫ বছরের নবায়ন ফি সহ)।
--সদ্য তোলা পাসপোর্ট সাইজ ছবি (১ কপি)।
--লাইসেন্স পেশাদার হলে পুলিশ তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে হবে।
মৌখিক এবং লিখিত পরিক্ষার প্রশ্ন এবং উত্তর নিচের লিঙ্ক থেকে ডাউনলোড করে নিতে পারেন। ফ্লিল্ড টেস্টের জন্য যথাযথ নিয়ম সহকারে ড্রাইভিং শিখুন।
ড্রাইভিং লাইসেন্স নষ্ট হয়ে গেলে বা হারিয়ে গেলে যেভাবে পুনরায় ইস্যু করবেন--
ড্রাইভিং লাইসেন্স নষ্ট হয়ে গেলে বা ছিড়ে গেলে অথবা হারিয়ে গেলে লাইসেন্সধারীকে নির্ধারিত ফরমে সাদা কাগজে প্রয়োজনীয় ফিস পোস্ট অফিসের মাধ্যমে জমা লাইসেন্স পূর্ণ বিবরণাদি উল্লেখপূর্বক যে লাইসেন্সিং অথরিটি কর্তৃক ড্রাইভিং লাইসেন্স ইস্যু করা হয়েছিল তার বিস্তারিত বিবরন দিয়ে লাইসেন্সিং অথরিটির নিকট তিন কপি পাসপোর্ট সাইজের সত্যায়িত ছবিসহ আবেদন দাখিল পত্র করতে হবে। এছাড়াও কোন দৈনিক পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দিতে হবে। সেই বিজ্ঞপ্তির তারিখ আবেদন পত্রে উল্লেখ করে উক্ত পত্রিকার নির্দিষ্ট স্থানটি কাটিং করে আবেদন পত্রের সাথে সংযুক্ত করতে হবে। আবেদন পত্রটি সত্য বলে গণ্য হলে লাইসেন্সধারির জন্য আবার একটি প্রতিলিপি ইস্যু করা হবে।
ড্রাইভিং লাইসেন্স সম্পর্কে আরো বিস্তারিত।
২| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৪
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
Driver licence or
Driving Licence
৩| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫০
রাজীব নুর বলেছেন: গাড়ির লাইসেন্স করতে গেলে মাথাটা নষ্ট হয়ে যায়। ঘুষ তো বাধ্যতামূলক।
আরও নানান ঝামেলা। এরচেয়ে ভালো গেটের কাছে দালাল দাঁড়িয়ে থাকে- দালালকে কিছু টাকা দিলে সে সব করে দাও।
৪| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৪০
খায়রুল আহসান বলেছেন: জনস্বার্থে উপকারী পোস্ট। ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৪
পবিত্র হোসাইন বলেছেন: প্রয়োজনীয় তথ্য