নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ইসলামি চিন্তাবিদ

ইসলামি চিন্তাবিদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

কাদিয়ানী বনাম অকাদিয়ানী (পর্ব-১)

১১ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ৯:১৩



টপিকঃ- ১/ওফাতে ঈসা আঃ( তিনি জীবিত না মৃত?) , ২/ খাতামান্নাবিয়্যিন ( আমাদের নবী সাঃ ই শেষ নবী কিনা?)
৩/ গোলাম আহমদ কাদিয়ানীর দাবীর সত্যতা।
আলোচনার মধ্যস্থতাকারী ছিলেন বাবু সাহেব
Babu Sahebঃ-সবাই নিমন্ত্রিত। কাদিয়ানী মতবাদের পক্ষে আলোচনা করবেন Najib Hossain Akash ভাই ও বিপক্ষে আলোচনা করবেন MahdeeSmart Abat Realans ভাই।
শর্তাবলীঃ
1) আলোচনায় অংশগ্রহণ করা কোনো সদস্যই একটানা 3 টার বেশি কমেন্ট করতে পারবে না;
2) কমেন্ট করার সর্বোচ্চ সময়ঃ অন্য পক্ষের করা কমেন্টের সময়কাল থেকে 20 মিনিট;
3) 20 মিনিটের মধ্যে কেউ যদি কমেন্ট না করে তাহলে ধরে নেয়া হবে নেটে সমস্যা অথবা electricity সমস্যা;
---------------------আলোচনা শুরু--------------------------
Najib Hossain Akash আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ

MahdeeSmart Abat Realans আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ ।

MahdeeSmart Abat Realans ১মে দর্শকের উদ্দেশ্যে ফ্রি ফ্রি একটি কমেন্ট করে নিচ্ছি নিচে

Babu Saheb সবাইকে আমন্ত্রণ; #মাহদী ভাই ও #আকাশ ভাই দুজনেই উপস্থিত আশা করি; দুজনের কাছে অনুরোধ: নিয়মাবলী অনুসরণ করে চলবেন; নাহলে আমি কমেন্ট ডিলেট করে দিব;

MahdeeSmart Abat Realans আমার এই বিতর্ক হার জিত প্রধান উদ্দেশ্য নয় । ১ম উদ্দেশ্যই হল সত্যের প্রকাশ । আমি যেগুলো কমেন্ট করব সেগুলো আপনারা অবশ্যই ভবিষ্যতের জন্য নোট করে রাখবেন । কারন আমার এসব দলিল ও যুক্তি সরাসরি কাদিয়ানী মতবাদের হার্টে আঘাত করেছিল । তবে এরা যেভাবে কুরান হাদিসের ভুল ব্যাখ্যা করে প্রচার করে তার বিরুদ্ধে এ পর্যন্ত কোন আলেম ভাল কোন জাবাব দিতে পারে নি বরং সে যে মিথ্যা নবী দাবী করেছে এবং তার ব্যাক্তিগত বিভিন্ন ভুল ধরে তাকে ভুয়া প্রমানের চেষ্টা করে কিন্তু কখনই তাদের বক্তব্যকে ভুল প্রমান করেনি । এপর্যন্ত যতগুলো কাদিয়ানীদের বিরুদ্ধে লেখা বই পড়েছি সব খানে তাই পেয়েছি । এমনকি জাকির নয়েক এ এদের বিরুদ্ধে তেমন একটা ভুমিকা রাখেনি । তাই এই ডিবেটের মাধ্যমে সরাসরি ওদের বলা বক্তব্যের বিরুদ্ধে দলিল ও যুক্তি দিচ্ছি যাতে সবাই সেটি নোট করে রাখে কারন বাস্তব জীবনে অদের কেউ পাত্তা না দিলেও অনলাইন ও ফেবুর মাধ্যমে অনেকেই ওদের ফাদে পা ফেলতে পারে । আর আমাদের মুসলিমদের মধ্যে জানেনই ত অনেকে অজুর ফরজ কয়টি তাও জানে না । তাই কম জ্ঞানে ওদের ফাদে পড়ার সম্ভাবনা বেশি । আর হচ্ছেও তাই । এখন আল্লাহর উপর ভরসা করে শুরু করছি । নজিব ভাই, ১ম টপিক কি হবে সেটা আবারো পরিস্কার করে নিচে ১টা ফ্রি কমেন্টে জানাতে পারেন----

MahdeeSmart Abat Realans নজীব ভাই কই গেলেন ।

Najib Hossain Akash নামাযে ছিলাম।

Najib Hossain Akash আজকে আলোচনার ১ম বিষয়বস্তু ছিলো ঈসা আঃ মৃত নাকি জীবিত।
আহমদীয়া মুসলিম জামাত কুরআন ও হাদিস অনুযায়ী ঈসার মৃত্যু প্রমাণিত হওয়ায় বিশ্বাস করে যে আর দশটা সাধারন মানুষের মতই তিনি মৃত্যুবরণ করেছেন।
তবে তিনি ক্রুশে অভিশপ্ত মৃত্যুবরণ করেননি। ক্রুশীয় মৃত্যুর হাত থেকে আল্লাহ তাকে রক্ষা করেছেন এবং তারপর তিনি সেই এলাকা হতে হিযরত করেছেন। হিযরতের পরে কি হলো সেটাও পরিষ্কারভাবে প্রমাণিত। সেদিকে পরে যাচ্ছি।
অন্যদিকে মুসলমানের বাকি সকল ফেরকা এই ব্যাপারে একমত পোষণ করেন যে ঈসা আঃ স্বশরীরে চতুর্থ আসমানে জীবিত। তিনি কিয়ামতের পূর্বে পৃথিবীতে এসে চল্লিশ বছর অবস্থানন করবেন ও ইসলাম কায়েম করবেন দুনিয়াতে।
★এবার মূল বিষয় শুরু★
যুক্তির খাতিরে ধরলাম ঈসা আঃ মারা যাননি। ক্রুশবিদ্ধ হবার আগেই তাকে চতুর্থ আসমানে উঠিয়ে নেওয়া হয়।
তারপর তাকে কিয়ামতের পূর্বে নামানো হবে ও আল্লাহর দ্বীনকে জয়যুক্ত করা হবে।
তাহলে আমার প্রশ্নগুলোর উত্তর দিনঃ
১.মুহাম্মদ সাঃ কে? একজন নবীর জীবদ্দশাতে অন্য একজন নতুন শরিয়তধারীর আগমন কি ভন্ডামী নয়?
২.খ্রিষ্টানরা বিশ্বাস করে ঈসা আল্লাহর পাশে বসে আছে কারন সে আল্লাহর পুত্র তাই সে আল্লাহর সবচে প্রিয়। তাই সে মুহাম্মদ সাঃ এর চেয়েও বড়। অাপনারাও বলেন ঈসাকে আল্লাহ আকাশে তুলে নিয়েছে ক্রুশ হতে বাঁচানোর জন্য। অথচ মুহাম্মদ সাঃ কে ষড়যন্ত্রের মুখে আল্লাহ কষ্ট করে হাটিয়ে মক্কা হতে মদীনায় পলায়ন করিয়েছিলো। আবার তাকে মদিনার মাটিতেই রেখেছে। আল্লাহর কাছে স্বশরীরে রাফা করেনি ঈসার মতো। তার মানে আপনারা পরোক্ষভাবে ঈসাকে খোদার পুত্র মানেন ও মুহাম্মদ সাঃ কে অবমাননা করেন।
তাই নয়কি?
৩.আপনারা বিশ্বাস করেন ঈসা ফিরে আসবে তবে নবী হয়ে নয়, উম্মত হয়ে।
অনুগ্রহপূর্বক জানাবেন কি যে, ঈসার কি এমন অন্যায়/দোষ ছিলো যে তার নবুওয়তের পদমর্যাদাটা আল্লাহ কেড়ে নিলো?

MahdeeSmart Abat Realans ১) মুহাম্মদ সাঃ অবশ্যই শেষ নবী রাসুল । একজন নবীর পরে অন্য একজন নবী যদি সেই শরীয়তেই কায়েম করতে আসে তবে ভন্ডামী নয় কারন এখন শরিয়ত রাষ্টীয়ভাবে কায়েম নেই আর নবীদের মত পুত চরীত্রের লোক ছারা এই দ্বিন পুনরায় কায়েম বা নবুয়তের আদলে কিছুতেই সম্ভব নয় । ২) খ্রিষ্টানরা বিশ্বাস করে ঈসা আল্লাহর পাশে বসে আছে কিন্তু মুসসলিম বিশ্বাস করে তিনি আল্লাহ সুবঃ এর আরশের নিচে যেই সাত আসমান আছে তার একটিতে আছে যেখানে অন্নান্য জীব যেমন ফেরেশতাও আছে , আল্লাহ ইসা আ; কেও পরিক্ষায় ফেলেছেন এবং পরে অবতরন করলে আরও পরিক্ষা হবে যেমন ইয়াযুজ মাজুজ এর ফিতনা তাই আমরা আমাদের নবিকে অবমাননা করছি না আবার তাকেও খোদার পুত্র মানছি না ৩) তার পূর্বের পদমর্যাদা ত আর কেউ কেরে নিল না তিনি যদি অতিতে আল্লাহর হুকুমে বনী ইসরাইলদের নবীর দায়িত্ব পালন করেন অর্ধেক বয়স পর্যন্ত পরে সেই আল্লাহ সুবঃ এর হুকুমেই যদি আবারো দায়িত্ব পালন করেন তবে তার মান ত আরো বাড়ল

MahdeeSmart Abat Realans ঈসা আঃ যে মৃত তার সরাসরি কুরানের ১টি দলীল দেখান ত দেখি । ভালভাবে বুঝুন আমি কিন্তু ১টি দলিল চাইছি এক সাথে একের অধিক নয় বা আপনাদের কথিত ৩০টি নয় । আগে যেকোন ১টা সবাই দেখি যে কি এমন দলিল ?

Najib Hossain Akash ঈসা আর মুহাম্মদ সাঃ এর শরিয়ত ভিন্ন ছিলো।
ঈসা এনেছে মূসার শরিয়ত আর মুহাম্মদ সাঃ এনেছে নিজের নতিন শরিয়ত।
তাই এখানে আপনাকে যেকোনো একটা নবীকে জীবিত রাখতে হচ্ছে।
কাকে রাখবেন?
ঈসা আঃ কে জীবিত রেখে মুহাম্মদ সাঃ কে ভন্ড প্রমাণ করবেন?

Najib Hossain Akash আপনি ২য় ও তৃতীয় প্রশ্নের উত্তরটা দিন।
উপরের দেওয়া উত্তরটুকু নিজেই মিলিয়ে নিন সঠিক কিনা

MahdeeSmart Abat Realans শরীয়ত দাতা কে ? সেই আল্লাহ সুবঃ ই ত পৃথিবির শুরু হতে শেষ পর্যন্ত সবাই একই কথা প্রচার করেছে লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ । আর সময় এবং পরিবেশের উপর ভিত্তি করে কিছু দৈনন্দিন জীবনের নিয়ম চেঞ্জ হয়েছে মাত্র । আপনার কথায় মনে হচ্ছে উনারা দুই জন দুই ধর্ম প্রচার করেছে

MahdeeSmart Abat Realans আপনার দুটো প্রশ্নের উত্তরই দেয়া হয়েছে এখন আপনার ভাল লাগা না লাগা সেটা ভিন্ন কতা । আমার প্রশ্নের উত্তর কিন্তু আপনি না দিয়ে পালটা প্রশ্ন করছে আর বলছেন উত্তর ঠিক না । দেখুন এটি বিচার করবে দর্শকরা

Najib Hossain Akash আপনি যদি আমার ওপরের তিনটা প্রশ্নের উত্তর দিতে পারেন তবে আমি অন্য প্রসঙ্গে যাবো।
আগে আপনি ঠিক করুন ঈসাকে জীবিত রেখে খৃষ্টান হবেন নাকি ঈসাকে মৃত জেনে মুসলমান হবেন।
আল্লাহ যেহেতু এক সেহেতু দুটি ভিন্ন নবীর ভিন্ন শরিয়ত বিদ্যমান থাকা তৌহিদের পরিপন্থী


MahdeeSmart Abat Realans আমি ঠিকই ধরেছি আপনি দুটিকে আলাদা ভাবছেন কুরানে আল্লাহ বলেন- ঈসা আঃ ছিলেন মুসলিম তিনি এক আল্লাহর ইবাদত করতেন । কেন ইসা আঃ নিজেও ত মুসা আঃ শরীয়ত মানত এবং ব্যাক্তিগতভাবে চলার জন্য শুধু আল্লাহ ইনজিল নাজিল করেন । আপনি আসলে শরীয়ত বলতে কি বুঝাচ্ছেন


Najib Hossain Akash আর ২য় প্রশ্নের যে উত্তর দিলেন তা আমার বোধগম্য হয়নি এই কারনে যে, কাফেররা যখন মুহাম্মদ সাঃ কে বললো আকামে গিয়ে দেখাও তখন সে যেতে পারেনি ও বলেছিলো, "এসব অনর্থক ক্রিয়াকলাপ হতে আল্লাহ পবিত্র"
ঠিক কি এমন কারনে আল্লাহ তার প্রাণপ্রিয় ঈসাকে অনর্থকভাবে আকাশে তুললো?
কারনটা কি এই যে, "ঈসা আল্লাহর পুত্র আর মুহাম্মদ নিছক মানুষ রসুল!"


Najib Hossain Akash দুটি অবশ্যই আলাদা।
মুসায়ী শরিয়ত যা পথভ্রষ্ট ইহুদিদের জন্য ছিলো সেটার সাথে মুহাম্মদ সাঃ আনীত শরিয়ত যা সব মানুষের সেটা একই হতে পারেনা।
আর সব নবীই মুসলিম ছিলো।
শরিয়তব্যবস্থা ভিন্ন ছিলো দুজন শরিয়তধারী নবীর।

MahdeeSmart Abat Realans আল্লাহ কোন কাজ অনর্থক করেন এটা কাফেরদের ধারনা , এটা আল্লাহই বলেন কুরানে , আচ্ছা আপনার মগজে ঈসা আঃ কে আসমানে তুলা অনর্থক মনে হয় কেন একটু বলুন ত শুনি

Najib Hossain Akash কারন অাল্লাহ সুরা বনী ইসরাইলের দশম রুকুতে মুহাম্মদ সাঃ কে আকাশে জীবিত না উঠিয়ে বলেছিলেন "আল্লাহ এসব অনর্থক কার্য হতে পবিত্র"

MahdeeSmart Abat Realans কুরানের সব আসমানী গ্রন্থের সার সংক্ষেপ অর্থাৎ কুরানে মুসায়ী ইসাই সব শরীয়তই পাবেন কিন্তু ইনজিলে কুরানের সব পাবেন না কারনে একটির পরে অন্যটি এসেছে আবগ্রেডেড হয়ে , আপনি কি প্রাইমারিতে ক খ শিক্ষা আর অনার্সে বাংলার অক্ষরে ক খ কে আলাদা ভাবেন ?

MahdeeSmart Abat Realans সেটা কাফেররা মুজেজা দেখতে চেয়েছিল । আসলে তারপরেও কাফেররা সেটা মানত না আর সেটা আল্লাহ সুবঃ আগে থেকে জানতেন বলেই একে অনর্থক বলেছেন । ধরুন আপনি এসে অযথা বলছেন এটা করে দেখান অটা করে দেখান তখন ?

Najib Hossain Akash জাগতিক পড়াশুনা আর শরিয়ত এক না।
আপনি মূল প্রশ্ন এড়িয়ে গেলেন!

MahdeeSmart Abat Realans আপনি উদাহরনটা বুঝলেন না ?

Najib Hossain Akash আল্লাহ মুহাম্মদ সাঃ কে আকাশে তুলতে আপত্তি করলেন কিন্তু নিজ পুত্র ঈসাকে তুলে নিলেন।
মারহাবা!

MahdeeSmart Abat Realans আপনি ত দেখছি আকাসে যাওয়কেই মর্যাদার চরম বিসয় ভাবছেন ? তবে ত ইহুদি খ্রিস্ট রা মুসলিমিদের মাথার উপর দিয়ে চাদে যাচ্ছে তাই কি তারা শ্রেষ্ঠ ? আর মুহাম্মদ সা কে প্রয়োজন পড়লে অবশ্যই নিতেন আর তিনিও ত গেছেন একদম স্পতম আসমানে মিরাজে কেন মিরাজে বিশ্বাস নেই ?

Najib Hossain Akash না। যারা আকাশে বর্তমানে যাচ্চেন তাদেরকে আল্লাহ নিজ পুত্রের মত খাতির করে উঠিয়ে নেন নি।

Najib Hossain Akash মিরাজকে টেনে আনছেন কেন?
মুহাম্মদ সাঃ এর শরীরটা তো এখানেই পড়ে আছে।
মিরাজে আল্লাহ কোনমতে একটু সংস্পর্শে এনে আবার পৃথিবীতে পাঠিয়েছে ফিরত!
কিন্তু নিজপুত্রকে নিজের সান্নিধ্যে স্বশরীরে এনেছেন

MahdeeSmart Abat Realans আপনি আসমান বলতে কি বুঝেন ? আপনি কিন্তু আমার প্রশ্নের উত্তর না দিয়ে পালটা প্রশ্ন করছেন ?ঈসা আঃ যে মৃত তার সরাসরি কুরানের ১টি দলীল দেখান ত দেখি । ভালভাবে বুঝুন আমি কিন্তু ১টি দলিল চাইছি এক সাথে একের অধিক নয় বা আপনাদের কথিত ৩০টি নয় । আগে যেকোন ১টা সবাই দেখি যে কি এমন দলিল ?

Najib Hossain Akash আমি ঈসাকে জীবিতই মানছি।
যুক্তির খাতিরে।
আপাতত আমার কথাগুলোর উত্তর দেন।

MahdeeSmart Abat Realans হে হে হে । যুক্তির এত খাতির করতে হবে না দলিল দিন । আপনার ভাবখানা এমন যে আমরাও ঈসা আঃ কে জীবিত ভাবায় আপনাদের গো আ কাদিয়ানির আর ঈসা সাজা গেল না তাই আমরাও কাপের

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ১০:১৪

ইসলামি চিন্তাবিদ বলেছেন: এই জ্ঞানগর্ভ আলোচনাটি সম্ভবত কাদিয়ানীদের প্ররোচনায় একবার মুছে ফেলা হয়েছিল । পুনরায় তা আবার পোষ্ট করা হল । ২য় পর্বের লিংক নিচে -- Click This Link

২| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:১৪

Realanswer বলেছেন: ধন্যবাদ এখানে পোষ্ট করার জন্য

৩| ০৭ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৯

এ আর ১৫ বলেছেন: দাজ্জাল ঈমাম মেহিদী এবং হযরত ঈসা (আঃ)- প্রচলিত বিশ্বাস VS কোরআন কি বলে?
_________========= ___________
দাজ্জাল ঈমাম মেহিদী এবং হযরত ঈসা (আঃ)- প্রচলিত বিশ্বাস VS কোরআন কি বলে?

৪| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৮:২০

Realanswer বলেছেন: দাজ্জাল ঈমাম মেহিদী এবং হযরত ঈসা (আঃ)- প্রচলিত বিশ্বাস VS কোরআন কি বলে? এই লেখাটি যিনি লিখেছেন তিনি তো আহলে কুরান এর দ্বারা অনুপ্রানিত তাই তার লেখা হতে বিভ্রান্তি ছারা আর কছু আশা করা যায় না

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.