![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পর্ব-৪
নাস্তিকঃ- ইদানিং সবগুলো ধর্মই বিজ্ঞানের আশ্রয় নিয়ে বাচার চেষ্টা করছে।
আস্তিকঃ- সবগুলো ধর্মই বিজ্ঞান দিয়েই বুঝিয়ে দেয়ার চেষ্টা করছে যে ধর্মের তুলনায় বিজ্ঞান কত শিশু । তারা শুধু বিজ্ঞানকে বুঝানোর ক্ষেত্রে ব্যাবহার করছে মাত্র কারন যারা ধর্মবিরোধী তারা আবার এই বিজ্ঞানের অন্ধ ভক্ত ।অনেকটা এরকম যে, ধরুন-বাংগালীরা সবাই মূর্খ্য। তখন অন্য দেশের জ্ঞানীরা উপকার্থে বাংলাভাষা শিখে সেই ভাষা দিয়েই বাংগালী মূর্খ্যদের বুঝানো শুরু করে তখন কিছু মূর্খ্য বাংগালীরা যদি বলে সবগুলো ভীনদেশীই আজ বাংলা ভাষার আশ্রয় নিয়ে বাচার চেষ্টা করছে তখন কেমন হবে ব্যাপারটা!!!
প্রশ্ন: পৃথিবীতে যত নবী-রাসুল জন্মেছেন সবাই পুরুষ ছিলো কেনো?
উত্তর:কারন পুরুষের কথা নারী ও পুরূষ উভয়ের শুনতে পারবে এবং তাকে মুখোমুখি উভয়েই দেখতে পারবে এতে ঐ নবী নারীদের কর্তৃক কোনরুপ হয়রানির স্বিকার হবে না কিন্তু মহিলা নবী হলে পুরুষ কর্তৃক হয়রানির স্বিকার হবার সম্ভাবনা । আর নবী রাসুলরা যেহেতু প্রচলিত মূ্খতার বিরুদ্ধে সত্য প্রতিষ্ঠিত করতে যুদ্ধ বিগ্রহ করতে হয় তাই দৈহিক দিক দিয়েও একাজে নারীর চাইতে পুরুষ উত্তম । আর উত্তম কাজই আল্লাহ সুবঃ করে থাকেন । আর নারীদেরকে নরম শরম না বানিয়ে পুরূষের মত কঠোর শক্তিশালি দেহের অধিকারি বানালে আবার পুরুষের ভাল লাগত না তখন এটাও এক ধরনের পুরূষকে ঠকানো হয়ে যেত যেমনটি নারীরা নবী না হতে পেরে ঠকানো হয়েচে মনে করে ভূল বুঝা শুরু করেছে। যাইহোক ইত্যাদি আরো অসংখ্য কারন রয়েছে নারীদের নবী না হবার ক্ষেত্রে।
নাস্তিকঃ- কুরানে উল্লেখ আছে-“আর এভাবেই আমি তোমার ওপর আরবী ভাষায় কুরআন নাযিল করেছি যাতে তুমি মূল জনপদ(মক্কা) ও তার আশপাশের বাসিন্দাদেরকে সতর্ক করতে পার”।এই আয়াতে ইসলামী সংস্কৃতি শুধু আরবদের জন্য বলা হচ্ছে অথচ মুসলিমরা ইসলামকে সার্বজনীন ধর্ম বলে ইত্যাদি আরো অনেক উদাহরন আছে যার দ্বারা বুঝা যায় যে মুসলিমদের ইসলাম ধর্ম আসলে ফেক।
আস্তিকঃ- সুরা-শুরা নাজিল হবার পূর্বে আল্লাহ সুবহানা তায়ালা নাজিল করলেন - আপনি আপনার নিকট আত্বিয়দের সতর্ক করুন, নবী সাঃ তাই করলেন। এরপর মক্কাবাসীকে দাওয়াত দিতে বললে- তিনি তাই করলেন, এরপর সুরা শুরা এর এই আয়াতে আল্লাহ যখন বললে - মক্কা ও তার আশ-পাশে দাওয়াত দিতে তখন তিনি তাই করলেন এবং তায়েফ পর্যন্ত গেলেন। এরপর মদীনায় হিজরতের পরে যখন আল্লাহ সুবঃ সারাবিশ্বে দাওয়াত দিতে বললেন তখন তিনি বিভিন্ন দেশে সাহাবীদের পাঠালেন, হাদিসে আছে বাংলাদেশেও এই কাফেলা এসেছিল আর নবী সাঃ কে এখানকার রাজা আঁদা উপহার হিসেবে দিয়েছিলেন। তাই ধূর্ত নাস্তেক যারা কুরানের মাঝখান থেকে কাটছাট করে দু একটি আয়াত এনে মানুষকে ভুল বুঝাতে চায় যে- নবী সাঃ কে শুধু ঐ অঞ্চলের জন্যই দাওয়াত দিতে বলেছে , তারা জেনে রাখুন আজকে মুসলিমসহ মানুষরা আর অতীতের মতন অসচেতন নয় তারা এসব চাল খুব সহজেই ধরতে পারে আর অনলাইন সহ যোগাযোগ ব্যাবস্থা উন্নতির কারনে খুব সহজেই সত্য তথ্যও পেতে পারে। তাই এসব চালবাজির দিন শেষ।
নাস্তিকঃ- কেউ আমাকে বুঝাতে পারলোনা কোন ধর্ম আসলে শান্তির , ভেরি স্যাড ।
আস্তিকঃ-পূর্বে সব ধর্মই শান্তির ছিল কারন এগুলোও সরাসরি ঈশ্বর প্রেরীত ছিল পরে মানুষ অনেকটাই বিকৃত করে ফেলায় অশান্তির হয়ে গেছে তবে ইসলাম ধর্ম অবিকৃত থাকায় এখানেই প্রকৃত সৎ এবং শান্তিকামীরা শান্তি খুজে পেতে বাধ্য কিন্তু যারা নাস্তিকতা আর অবিশ্বাসের মাঝে মজা পায় তারা কি ইসলামে শান্তি খুজে পাবে? এমনকি যেকোন ধর্মেই চরম ত্যাগ তিতিক্ষা থাকায় তারা কোন ধর্মেও শান্তি(মৌজ-মাস্তি) খুজে পাবে না।
০৭ ই এপ্রিল, ২০২০ সকাল ১১:৩৮
ইসলামি চিন্তাবিদ বলেছেন: ঠিক বলেছেন
২| ০৭ ই এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৩:২৪
রাজীব নুর বলেছেন: নাস্তিকদের ভালোবাসুন। সম্মান করুন। তারাও মানুষ।
০৭ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:১৭
ইসলামি চিন্তাবিদ বলেছেন: আমরা নাস্তেকদের মানুষই ভাবতে চাই কিন্তু নাস্তেকরাই বলে ওরা নাকি ডারউইনের তত্তানুযায়ি-- মাইনসের জাত না !!!
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ২:৩৬
নেওয়াজ আলি বলেছেন: ইসলাম শান্তি এবং মঙ্গলকর ধর্ম