নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ইসলামি চিন্তাবিদ

ইসলামি চিন্তাবিদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

নাস্তিক ও ইসলামবিরোধীদের প্রশ্নোত্তর

১৫ ই এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০৯


পর্ব-৯
নাস্তিকঃ- কুরানের অনুবাদে আমি নিজে পড়েছি যে লেখা আছে- সূর্য্য স্থির, চাঁদের নিজস্ব আলো আছে কিন্তু আমরা পাঠ্য বই হতে জানি যে- চাঁদের নিজস্ব আলো নেই। এখন আমরা যদি কুরানের কথা মেনে নেই তবে উন্নতি করব কিভাবে?


আস্তিকঃ- আগে পাঠ্য বই ই বলত সূর্য্য স্থির আর পৃথিবী তার চারপাশে ঘুরে তারও পূর্বে কিন্তু এই জেনারেল লাইনের সিলেবাসেই পড়ানো হত চাঁদের নিজস্ব আলো আছে কুরান কখনই এসব বলেনি তবে কিছু অনুবাদক ভুল করে এসব তথ্য অনুবাদে ঢুকিয়ে থাকতে পারে। তাছারা সেকুল্যার শিক্ষাব্যাবস্থার পাঠ্যপুস্তক প্রতিনিয়ত সংস্করনই কিন্তু প্রমান করে যে সে নির্ভুল নয়। আর সবচেয়ে বড় কথা হল মানব সমাজের এবং তাদের সৃষ্ট বিজ্ঞানের দিন দিন উন্নতিই হওয়াটাই কিন্তু প্রমান করছে যে তারা আসলে অনুন্নত । কারন যেটা সত্যিকারের উন্নত তাকে কখনও উন্নত করতে হয় না বরং ফিক্সড থাকে। তাই যারা এই poor scienceকে ফলো করে তারা মানূষ হিসেবে সর্বদাই ব্যাকডেটেড থাকে কারন পরবর্তী প্রজন্ম আরেকটু উন্নতি করে আপনাদের মূর্খ্য ব্যাকডেটেড ভাববে এভাবে তাদেরও ভবিষ্যতে এরকম ভাবা হবে এভাবেই বিজ্ঞানমনষ্করা সর্বদাই ব্যাকডেটেড থাকে কিন্তু স্রষ্টার বানী সর্বদাই একই থাকে কারন এটা হল সত্য, কোন আন্দাজ বা অনুমান নয়।

নাস্তিকঃ- আস্তিকদের আরেকটি কাল্পনিক অবৈজ্ঞানিক বিশ্বাস হল- জিন জাতির উপর বিশ্বাস তারা যদি বুদ্ধিমান প্রানীই হবে তবে কেন আমরা তাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারছি না ?


আস্তিকঃ-একই জিনরাই হল হিন্দুদের কাছে দেবতা, খ্রিষ্টানদের কাছে এনজেল, বিজ্ঞানিদের কাছে এলিয়েন(যদিও বিজ্ঞানীদের বা সাইন্সফিকশন ছবিতে দেখানোর মত আকৃতির না) এবং মুসলিমদের কাছে জিন । এখন সমস্যা হল বিজ্ঞানী তাদের প্রমান করার কিছু যন্ত্রপাতি আবিস্কার করে কিছুটা অস্তিত্ব বুঝলেও(ডিসকভারিতে ডকুমেন্টারী দেখুন) তাদের প্রমান করা কঠিন কারন দু একজনকে জিনে ধরলে তাকে এখন মানষিক রোগী আখ্যা দেয়া হচ্ছে এর পেছনে যার হাত সেও জিন প্রজাতিরই এক সম্প্রদায়। আর তারা হল ইবলিস প্রজাতির, তারা চায় না জিনদের নিয়ে বিজ্ঞানীরা গবেষনা করুক তাই ইবলিসরা মানুষকে দিয়ে সাইকোলজি নামক এক বস্তাপচা শিক্ষাকে অনেক চেষ্টায় অকাল্ট সাইন্স নাম দিয়ে বিজ্ঞান পাগলা মা্নব মন্ডলিকে বোকা বানিয়ে রেখেছে ।কিন্তু জিনরা মানুষের মতই বুদ্ধিমান প্রানী , বিজ্ঞানীরা এদেরকে এখনও স্বচক্ষে দেখতে পারে নাই বলে এলিয়েন বলছে । জিনদের সাথে আপনার আগ বারাইয়া যোগাযোগ করতে হবে না, তারাই আপনার ব্রেইনে প্রতিনিয়ত যোগাযোগ করে যাচ্ছে, , যাকে বিজ্ঞানীরা অবচেতন মনের কথন বলে বা ক্যারেকটার ডিজওরডার, সিজোফ্রিনিয়া ইত্যাদি ব্যাখ্যা দেয়।


নাস্তিকঃ-মুসলিমদের বিশ্বাস হল আকাশকে সিমেন্ট জাতীয় কিছু একটা দিয়ে তৈরী মনে করা ,অথচ মহাকাশ বিজ্ঞান আমাদের কি বলে?


আস্তিকঃ- আসমানের ৭টি স্তর আছে । একেকটির ফরমেট একেক রকম , তার মাঝে একটির ফরমেট হল লৌহ, আর বর্তমান বিজ্ঞানিরাও প্রমান করেছে যে এই লৌহ পদার্থটি পৃথিবীর নয় অন্য কোথাও হতে এসেছে। আর আল্লাহ সুবঃ কুরানে বলেছেন- আমি লৌহকে নাজিল করেছি । বিজ্ঞানের দৌড় এতই কম যে জ্বিন জাতির মত ১ম আসমানের নিচ পর্যন্তও তারা যেতে পারেনি, আলোর মত দ্রুত গতি সম্পন্ন যান তৈরী করার পর কিছুদুর যেতে পারবে আশা করছে । এখন একজন পাগলও বুঝবে যে এত দূরে থেকে আসমানকে কিভাবে পাবে ? তাই দূর থেকে পথের মইধ্যেই ঘুরপাক খাচ্ছে আর ভাবছে যে- উপরে যেমন শুন্য দেখছি আরও সামনে গেলেও তাইদেখব। সুতারাং আসমান বলে আসলে কিচ্ছু নাই ! থাকতে পারে না।

নাস্তিকঃ-আজ যদি আপনাকে বিনা দোষে পুলিশে ধরে পিটানি দেয় তবে সরকারকে ধন্যবাদ দিন। অন্তত বিনাদোষে গুলি তো করে নাই।অবাক লাগছে? তবে ধর্মের বাণী শুনেন-আমি এক বেলা ভাত পাই না সেজন্য ঈশ্বরকে ধন্যবাদ। সোমালিয়ার মতন না খেয়ে তো মরি না।

আস্তিকঃ-একেই বলে কুযুক্তি । একজন মানুষ যখন কষ্ট করে রোজগার করার পরও তিন বেলার জায়গায় যখন দুবেলা আহার করতে পারে তখন সে অযোথা তিন বেলা খাবার জন্য হতাশাগ্রস্থ না হয়ে নিজেকে শান্ততা দিবে যে না খেয়ে থাকার চেয়ে তো ভাল অবস্থানে আছে। কারন সে এর চাইতে অতিরিক্ত আর জোগার করতে পারছে না তাই এতেই সন্তুষ্ট থাকাই বুদ্ধিমানের কাজ। এই ক্ষেত্রে তার করনীয় কিছুই নাই আর হয়েছে তা নিজের থেকেই হয়েছে অন্যের এতে কোন প্রভাব নেই কিন্তু আপনাকে যদি কেউ পেটায় তবে এটা সম্পূর্ন অন্যের তরফ হতে হয়েছে এবং করনীয়ও অনেক কিছুই আছে একে প্রতিরোধ করতে হবে নয়ত আজকে পিটাবে প্রতিবাদ না করলে কালকে মাথা ফাটাবে এরপরও প্রতিবাদ না করলে মেরেই ফেলবে। কিন্তু কেউ আজকে দুবেলা খেয়েই নিজেকে শান্তনা দিলেও পরের দিনের জন্য ঠিকই তিনবেলার চেষ্টা চালাবে। সুতারাং নাস্তেকরা এভাবেই নিজেরাও অযৌক্তিক ভাবে সবকিছু বুঝে এবং অন্যদেরকেও বুঝাতে চায়।



নাস্তিকঃ-আল্লাহ কি এমন কোনো ভারী পাথর তৈরি করতে পারেন যা তিনি তুলতে পারবেন না ?

আস্তিকঃ-আপনি কি আপনার মনের রাজ্যে এমন কোনো ভারী পাথর তৈরি করতে পারেন যা আপনি আপনার মনের রাজ্যের মাঝেই তুলতে পারবেন না ? এটা একটা উদাহরন মাত্র। কেননা মনের রাজ্যে মনই তো স্রষ্টা। মনের রাজ্যে ভারী কিছু তৈরী করে তা আমি বাস্তবে তুলতে পারব কিনা বলাটা যেমন বোকামী তেমনি উপরের প্রশ্নটাও বোকামী। এই প্রশ্নটা সৃষ্টির ক্ষেত্রে প্রযোজ্য কিন্তু স্রষ্টার ক্ষেত্রে নয়।

মন্তব্য ১৫ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১৪

রাজীব নুর বলেছেন: নাস্তিক হতে কলিজা লাগে। ধার্মিক হতে নির্বোধ হতে হয়।
নাস্তিক হতে অনেক পড়াশোনা করতে হয়। ধার্মিক হতে কুসংসার বিশ্বাসী হতে হয়।

১৫ ই এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫১

ইসলামি চিন্তাবিদ বলেছেন: ভুল বললেন । নাস্তিক হতে অবিশ্বাস লাগে। ধার্মিক হতে পড়াশোনা করতে হয়।
নাস্তিক হতে মুখস্ত বিদ্যায় পারদর্শী আর নির্বোধ হতে হয়। । নাস্তিক হতে বৈজ্ঞানিক কুসংসার এ বিশ্বাসী হতে হয় যেমন- ডারউনের বান্দর থিউরী।

২| ১৫ ই এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১৭

জাতির বোঝা বলেছেন:
এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১৪০

রাজীব নুর বলেছেন: নাস্তিক হতে কলিজা লাগে। ধার্মিক হতে নির্বোধ হতে হয়।
নাস্তিক হতে অনেক পড়াশোনা করতে হয়। ধার্মিক হতে কুসংসার বিশ্বাসী হতে হয়।

১৫ ই এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৩

ইসলামি চিন্তাবিদ বলেছেন: কপি করেও ভুল বললেন । নাস্তিক হতে অবিশ্বাস লাগে। ধার্মিক হতে পড়াশোনা করতে হয়।
নাস্তিক হতে মুখস্ত বিদ্যায় পারদর্শী আর নির্বোধ হতে হয়। । নাস্তিক হতে বৈজ্ঞানিক কুসংসার এ বিশ্বাসী হতে হয় যেমন- ডারউনের বান্দর থিউরী।

৩| ১৫ ই এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১৯

বিষাদ সময় বলেছেন: এ সকল প্রশ্নের উত্তরে সকল আস্তিকরা যদি একমত হতেন তাহলে নাস্তিকরা আর প্রশ্ন করার সুযোগই পেত না। কিন্তু আস্তিকরা দলে, উপদলে, গোত্রে, শ্রেণীতে বিভক্ত হয়েই তো এ সমস্যার সৃষ্টি করেছেন।

১৫ ই এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫২

ইসলামি চিন্তাবিদ বলেছেন: ঠিকই বলেছেন।

৪| ১৫ ই এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২০

সোনালি কাবিন বলেছেন: জাতির বোঝা বলেছেন:
এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১৪০

রাজীব নুর বলেছেন: নাস্তিক হতে কলিজা লাগে। ধার্মিক হতে নির্বোধ হতে হয়।
নাস্তিক হতে অনেক পড়াশোনা করতে হয়। ধার্মিক হতে কুসংসার বিশ্বাসী হতে হয়।

১৫ ই এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৪

ইসলামি চিন্তাবিদ বলেছেন: কপি করেও ভুল বললেন । নাস্তিক হতে অবিশ্বাস লাগে। ধার্মিক হতে পড়াশোনা করতে হয়।
নাস্তিক হতে মুখস্ত বিদ্যায় পারদর্শী আর নির্বোধ হতে হয়। । নাস্তিক হতে বৈজ্ঞানিক কুসংসার এ বিশ্বাসী হতে হয় যেমন- ডারউনের বান্দর থিউরী।

৫| ১৫ ই এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪৫

অধীতি বলেছেন: এসব সস্তা যুক্তি মানুষ খায়না,একটু পরে যখন বক্তব্যের স্টেজে উঠে কেউ একজন বলবে বিজ্ঞান সব কুরআন থেকেই আসছে তাহলে কি বক্তা কুরআনকে অবমাননা করলোনা?

১৫ ই এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৭

ইসলামি চিন্তাবিদ বলেছেন: মানুষ জটিল কি যুক্তি খায় তা একটু বলুন- আমরাও একটু জ্ঞানার্জন করি। শুধু বিজ্ঞান কেন সবকিছুরই সমস্যার সমাধান কুরানে দেয়া আছে।

৬| ১৫ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:২৬

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: প্রত্যেক আস্তিক জন্মগত কারনে আস্তিক।তাদের লেখা পড়া করে আস্তিক হতে হয়নি। হিন্দু কি মুসলিম।কিন্তু নাস্তিক হতে তাকে কিছু না কিছু লেখা পড়া অবশ্যই করতে হয়েছে।কারন এতোবছরের লালিত বিশ্বাস থেকে বের হয়ে আসা সহজ না।তাকে হতে হবে বিজ্ঞান মনস্ক এবং যুক্তিবাদী।

১৭ ই এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩৪

ইসলামি চিন্তাবিদ বলেছেন: ধার্মিক হতেই পড়াশোনা করতে হয়। ইসলামে জ্ঞানার্জন ফরজ। তবে অন্নান্য ধর্মে অন্ধভাবে বিশ্বাস করার প্রথা পরে ধর্মব্যাবসায়িরা করেছে। নাস্তিক হতে মুখস্ত বিদ্যায় পারদর্শী আর নির্বোধ হতে হয়। । নাস্তিক হতে বৈজ্ঞানিক কুসংসার এ বিশ্বাসী হতে হয় যেমন- ডারউনের বান্দর থিউরী।

৭| ১৫ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৯:১০

নেওয়াজ আলি বলেছেন: প্রশংসা একমাত্র বিধাতার। তার কাছে পাঁচবার মাথা নত করি মোরা।

১৭ ই এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩৪

ইসলামি চিন্তাবিদ বলেছেন: ঠিক

৮| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৫

এভো বলেছেন: আপনি কি আমাকে এই ব্যপারে ব্যাখা দিয়ে সাহায্য করতে পারবেন. .

বিজ্ঞান বলে ১৪ বিলিয়ন বৎসর আগে বিগ ব্যাঙ্গের মাধ্যমে মহাবিশ্বের সৃষ্ঠি হয়েছিল , এর ৮.৭ বিলিয়ন বৎসর পরে সূর্যের সৃষ্ঠি হয় এবং ৯ বিলিয়ন বৎসর পর পৃথিবীর সৃষ্ঠি হয় -- কিন্তু কোরান অনুযায়ী আল্লাহতালা সবার আগে পৃথিবী তারপর আকাশ মন্ডলি নক্ষত্ররাজি সৃষ্ঠি করেছেন , যদি তাই হয় তাহোলে পৃথিবীর জন্ম ১৪ বিলিয়ন বৎসর আগে হওয়ার কথা ।

এই বিষয়ে নাস্তিকদের প্রশ্নের জবাব দিতে পারি নি , কাইন্ডলি একটু সাহায্য করবেন


আল্লাহ পৃথিবী, গাছপালা প্রাণিজগত আগে সৃষ্টি করেছেন, এরপরে সপ্ত আকাশ বা মহাকাশ।

বলুন, তোমরা কি সে সত্তাকে অস্বীকার কর যিনি পৃথিবী সৃষ্টি করেছেন দু’দিনে এবং তোমরা কি তাঁর সমকক্ষ স্থীর কর? তিনি তো সমগ্র বিশ্বের পালনকর্তা।
তিনি পৃথিবীতে উপরিভাগে অটল পর্বতমালা স্থাপন করেছেন, তাতে কল্যাণ নিহিত রেখেছেন এবং চার দিনের মধ্যে তাতে তার খাদ্যের ব্যবস্থা করেছেন-পূর্ণ হল জিজ্ঞাসুদের জন্যে।
অতঃপর তিনি আকাশের দিকে মনোযোগ দিলেন যা ছিল ধুম্রকুঞ্জ, অতঃপর তিনি তাকে ও পৃথিবীকে বললেন, তোমরা উভয়ে আস ইচ্ছায় অথবা অনিচ্ছায়। তারা বলল, আমরা স্বেচ্ছায় আসলাম।
অতঃপর তিনি আকাশমন্ডলীকে দু’দিনে সপ্ত আকাশ করে দিলেন এবং প্রত্যেক আকাশে তার আদেশ প্রেরণ করলেন। আমি নিকটবর্তী আকাশকে প্রদীপমালা দ্বারা সুশোভিত ও সংরক্ষিত করেছি। এটা পরাক্রমশালী সর্বজ্ঞ আল্লাহর ব্যবস্থাপনা।
কুরআন ৪১ঃ৯-১২

তোমাদের জন্য তিনি ভূ-মন্ডলের যাবতীয় বস্তু সৃষ্টি করিয়াছেন, অতঃপর নভমন্ডলের যাবতীয় বস্তু সৃষ্টি করিয়াছেন, অতঃপর নভোমন্ডলের প্রতি দৃষ্টি দিয়া ইহাকে সাত স্তরে বিভক্ত করিয়াছেন, তিনিই সকল বস্তু সম্পর্কে পরিজ্ঞাত।
কুরআন ২ঃ২৯

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.