নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ইসলামি চিন্তাবিদ

ইসলামি চিন্তাবিদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

নাস্তিক ও ইসলামবিরোধীদের প্রশ্নোত্তর

২০ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ১২:৫৭





পর্ব-১৯
জনৈক নাস্তিক :- ঈশা নবী পিতা ছাড়া জন্মেছে এটা কিভাবে বিজ্ঞান সম্মত? যিশু খ্রিষ্ট বা ঈসা নবীর পিতাহীন জন্মের রহস্য কি?
উত্তরঃ- বর্তমানে বিজ্ঞান এতদুর পর্যন্ত এসেছে যে মানুষ জানতে পেরেছে যেকোন কিছুরই চুরান্ত মৌলিক একক একই এবং তা হল এনার্জি। শুধু তাই নয় নিয়ামুনাসারে কোন এক ধরনের মৌলিক বস্তুকে সম্পূর্ন নতুন আরেকটি মৌলে রুপান্তর সম্ভব । সেই হিসেবে মাতার বীর্যের কিছু অংশ শুক্রানুতেও রুপান্তর হবার কথা হিসেব মতে যদিও স্বাভাবিক ভাবে মেয়েদের শুক্রানু থাকে না। আর এজন্য অবশ্যই তা মায়ের গর্ভে বড় ধরনের কারিসমা ঘটাতে হবে । ঈশ্বরের হুকুমে যেহেতু বস্তুর ফরমেট চেইঞ্জ হবার কথা কুরান হাদিসে পাওয়া যায় এমনকি ইহুদি খ্রীষ্টানদের ওল্ড টেষ্টামেন্টেও উল্লেখ আছে( যেহেতু আপনি আপাদত এখানে মরিয়ম ও ঈসা আঃ এর অস্তিত্বকে বিশ্বাস করছেন তবে আপনি নিজের অজান্তে হলেও মুসা আঃ অস্তিত্বকেও বিশ্বাস করছেন কেননা মুসা আঃ এর উপর নাজিলকৃত ওল্ড টেষ্টামেন্টও বাইবেলের অংশ) সেখানে বলা আছে মূসা আঃ এর লাঠি সাপে পরিনিত হয়, এখানেও ঈশ্বর খুবই দ্রুত এনার্জির রুপান্তর ঘটান তাই লাঠি সাপে রুপান্তর হয়ে যায়। এমনকি বর্তমান বিজ্ঞান এটাও সফলভাবে প্রমান করেছে যে খুবই ছোট জিনিসকেও অনেক বড় করা সম্ভব তাই ঈশ্বরের হুকুমে ছোট লাঠি বিশাল সাপে পরিনত হয় মূহুর্তেই। তাই বুঝা গেল এক বস্তু হতে অন্য বস্তুতে রুপান্তর বিজ্ঞান সম্মত কিন্তু এগুলো সাধারন মানুষ তখন করতে পারত না বলে সেগুলোকে অলৌকিক বলা হত। অতীতের ঘটনা না হয় বাদই দিলাম বর্তমান বিজ্ঞানে বিশ্বাস তো ঠিকই করেন আর সবাই জানে নিক্লিয় বিক্রিয়ায় কিভাবে এক মৌল হতে অন্য মৌলে পরিবর্তন হয় তাছারা আইসোটপ সম্পর্কেও তো ধারনা থাকার কথা। তাই মরিয়াম আঃ এর গর্ভের কিছু পদার্থ ঈশ্বরের আদেশে শুক্রানুতে পরিনিত হয়ে তারই ডিম্বানুকে নিষিক্ত করে। যেহেতু সবকিছুর মৌলিক হল এনার্জি আর এনার্জি এক বস্তু হতে অন্য বস্তুতে রুপান্তর সম্ভব আর ঈশ্বর এক বস্তু হতে অন্য বস্তুতে রুপান্তর খুবই দ্রুত করতে পারেন , এটা হল এমন অলৌকিকতা যা তখনকার মানুষের পক্ষে করা ছিল কল্পনাতীত। আর এরকম এক বস্তু হতে অন্য বস্তুতে রুপান্তর ঈশ্বর আরো অনেক ক্ষেত্রেই দেখিয়েছেন। এটা তাঁর কাছে কোন ঘটনাই না আর এমনটাই ঘটেছিল মরিয়াম আ্লাইহি আস সালাম ক্ষেত্রে। বিজ্ঞান উন্নতির কারনে আমাদের যুগে ব্যাপারটা বিস্তারিত ভালভাবে বুঝতে পারলেও তখনকার যুগের অনেকেই মনে করতে পারে যে মরিয়ম আঃ অসতী এবং মিথ্যে বলেছিলেন ! কিন্তু জন্মের পর পরই যখন ঈসা আঃ কোলের শিশু হয়েও নিজের মুখে সত্য প্রকাশ করেন তখনই তা শুনেছিল হাজার হাজার মানুষ ফলে এই ধরনের অলৌকিকতা প্রকাশের পর আর কারও সন্দেহ থাকার কথা নয় তবে যদি কারও নিজ ক্যারেক্টার ঢিলা হয় সে কিন্তু মরিয়াম আঃ কেও নিজের মতই ভাববে। এখানে হাজারও যুক্তি প্রমানই তার মাথার উপর দিয়েই যাবে। এখন আপনি বলুন আপনি কি জন্মের পর হতে আজ অবধী পরিপূর্নভাবে নিজের চরিত্র ভাল রাখতে পেরেছেন?
জনৈক নাস্তিকঃ- হে হিজাবী নারীগন- তোমাকে দেখে কিছু মানুষ লোলুপ হবে এতে তোমার দোষ কথায়...?? দোষ তো সেই সব (অ)মানুষদের তার জন্য তুমি নিজেকে ঢেকে রাখতে যাবে কেন...??? কই আমরা পূরুষরা তো তোমাদের ভয়ে কাপড় দিয়ে নিজেকে আবৃত করি না, তবে তোমরা কেন এমন করবে?
আস্তিকঃ- এই পিকুলিয়ার প্রশ্নের যথাযথ জবাব দেবার পূর্বে ১মে যে জিনিসটা ভালভাবে পর্যালোচনা করতে হবে তা হল নারীদের কাপড় কতুটুকু পড়া উচিৎ নাকি একেবারেই কাপড়বিহীন থাকা উচিৎ? ২য়ত নারীদের কেন কাপড় পরিধান করা উচিৎ অথবা কেনই বা সকল নারীরাই কাপড় পরিধান করে, একেবারে কম করে হলেও( যদিও কিছু আদিবাসি, পাগল ও বিশেষ স্থান বা বিশেষ আয়োজন ব্যাতীত একেবারেই উলংগ মেয়েদের প্রায় দেখা যায় না বললেই চলে তাই এরা ধরতব্য নয়)। সাধারনত দেখা যায় আরব কান্ট্রির নারীরাই বেশী ঢেকে রাখে আর ইন্ডিয়ান নারীরা কামিছ, শারী ইত্যাদি পরলেও পেট ও পিঠের দিকে ইদানিং অনাবৃত রাখাই কালচার হয়ে দ্বারিয়েছে কিন্তু ইউরোপ আমারিকার মেয়েরাই তুলনামূলক কাপড় কম পরিধান করে এমনকি গ্রীষ্মের সময় তারা শুধুই বিকিনি পরেও ঘুরে বেড়ায়, এখন প্রশ্ন হল গরম থেকে অব্যহতি পেতে এবং শরীরে ঠান্ডা অনুভূত হওয়ানোর জন্য বা বাতাস লাগানোর জন্যই যদি তারা এত বেশি পরিমান শরীর অনাবৃত রাখে তাহলে আরও আরাম দায়ক অনুভূতি আনতে তারা কেন পুরো শরীরই উলংগ করছে না অর্থাৎ তারা কেন ঐ সামান্য কাপড়, ব্রা পেন্টি হলেও শরীরে জড়িয়ে রাখছে? এর কারণ প্রধানত দুটি- ১) লাজ-শরম এবং মান-সন্মানবোধ ২) পরিবেশ অনুযায়ি অভ্যস্থতা। এখন ১ম কারনটাই প্রধান কারন মানুষ জন্মগতভাবেই লজ্জা ও সম্মানবোধ নিয়ে গড়ে উঠে উদাহরনস্বরুপ- ভালভাবে লক্ষ্য করে দেখবেন ছোট বালিকাও কিন্তু নিজ পিতা মাতা ছাড়া অপরিচিত কারো সামনে উলংগ হতে চায় না এর কারন খুজে দেখা গেছে লজ্জা ও মান-সম্মানবোধটাই এখানে কাজ করে। এখন এই ১ম কারন- লাজ-শরম এবং মান-সন্মানবোধগুলো ২য় কারন অর্থাৎ পরিবেশ পরিস্থিতির উপর ভিত্তি করে দীর্ঘ অভ্যাসের দরুন অনেক কম বেশী হয়ে থাকে মোট কথা পরিবেশের অভ্যস্থতার উপর নির্ভর করে কারও লজ্জা ও মান-সম্মানবোধ হয় খুব বেশি আবার কারও হয় অনেক কম। আর নাস্তিকরাই এই সুযোগটাই কাজে লাগিয়েছে তারা সরকারি উদ্যেগে দিনের পর দিন নারীদেরকে বেপর্দায় অভ্যস্ত করে চলেছে। সে যাইহোক পরিবেশের প্রভাবে ১নং কম বেশি হয় তার উদাহরন হিসেবে- আরব দেশের কোন হিজাবী নারীকে হটাৎ করে ভারতের পরিবেশে শারী পরে বাইরে বেরুতে দিলে দেখা যায় সে তার পেট ও পিঠ অনাবৃত হওয়ায় ১মত লজ্জা ও মানসন্মানবোধ এর তারনা সে অনুভব করে এবং ২য়ত সে অভ্যস্ত না হওয়ায় এমনভাবে চলতে ভীষন আনইজি ফেল করে। ঠিক একইভাবে ইন্ডিয়ার কোন অমুসলিম নারীকেও যদি হটাৎ করে আমারিকায় নিয়ে গিয়ে বলা হয় বিকিনি পরে বের হতে তবে দেখা যায়একইভাবে তারও ঐ আরব নারীর মত অবস্থা হয় কিন্তু যদি ঠিক এর বিপরীতটা করা হয় অর্থাৎ পশ্চীমা কোন নারীকে ইন্ডিয়ায় এনে হটাৎ শারী পড়তে দেয়া বা ইন্ডিয়ার কোন নারীকে মধ্যপ্রাচ্যে নিয়ে গিয়ে হটাৎ বোরকা পরালে এমনকি পশ্চীমা কোন নারীকেও যদি সরাসরি মধ্যপ্রাচ্যে নিয়ে গিয়ে হটাৎ বোরকা পরালে তারা কিন্তু ১মত লজ্জা অনুভব করে না ২য়ত অভ্যাস না থাকলেও খুব বেশি আনইজি ফিলও করে না বরং তারা নতুন কালচারে এসে নব্য সংস্কৃতির এক ধরনের মজা নেয় বলে জানা গেছে কিন্তু এর উলটা হলেই সমস্যা হচ্ছে শুধু তাই না তাদের নিজ নিজ দেশেও তারা অনেক সময় বেশি কাপড় পরিধান করে থাকে যেমন শীতের মৌসুমে আর কেউ যদি তাও না করে থাকে তবু যদি আমেরিকাতে গিয়ে কোন অর্ধ নগ্ন নারীকে হিজাব পরিধান করে ১ ঘন্টা রাস্তায় ঘুরতে বললে তারা মোটেও লজ্জাবোধ করবে না। যাইহোক ইত্যাদি বিভিন্ন কারনের একটাই ব্যাখ্যা মানুষ মাত্রই কম-বেশী লজ্জা ও মান সম্মানবোধ নিয়ে জন্মায় আর পরিবেশ এবং অভ্যস্থতার কারনে কম বেশী আরও হতে পারে কিন্তু কিছুটা হলেও থাকেই। তাই বলা যায় - যার যত লজ্জা ও মানসম্মানবোধ বেশী সে ততোই বেশী কাপড় পরিধান করে থাকে কেননা পশ্চিমা অমুসলিম দেশ গুলোর নারীদের লজ্জা একটু কমই এটা সবাই জানে, তাই তারা কাপড়ও কম পরিধান করে কিন্তু সেই তুলনায় মুসলিম নারীরাই যেহেতু বেশি কাপড় পরিধান করে তাই তাদের লজ্জাবোধ, মান-সম্মানবোধ সকলের চাইতে বেশি আর এইগুন থাকা অবশ্যই উন্নত প্রানীরই লক্ষন কেননা বিশ্বে একমাত্র উন্নত জীব মানুষকেই কাপড় পরিধান করতে দেখা যায়। এখন যে এই প্রশ্নটা করেছে সে এখানে একটি ভুল করেছে যে , সে মনে করেছে ধর্ষনের হাত থেকে বা কিছু মানুষ এর লোলুপ দৃষ্টি হতে বাঁচতেই বুঝি মুসলিম মেয়েরা বোরখা পরে , আসলে এটিই প্রধান কারন নয় ,প্রধান কারন হল লজ্জাবোধ এবং মান-সম্মানবোধ । তবে আর সাধারন মেয়েরা তাদের পরিবেশ, কালচার, নিজস্ব পরিবারের ব্যাকগ্রাউন্ড, সর্বপরি মর্যাদা ও লাজ্জাবোধের পরিমান অনুযায়ি পরিধানের কাপড়ে কম বেশী করে। কিন্তু মুসলমান মেয়েদের আত্ম্যমর্যাদাবোধ ও লজ্জার পরিমান বেশি তাই কাপরও বেশী পরে অর্থাৎ হিজাবের দ্বারা পুরো শরীরই ঢাকে , কারন লজ্জা ও মর্যাদাবোধ এর পরিমান এদের সবচেয়ে বেশী ।শুধুই খারাপ দৃষ্টি বা ধর্ষনের হাত থেকে বাঁচতেই এরা হিজাব পড়ে না। তবে এরপরও সে ধর্মহীন,অমুসলিম বা নাস্তিকদের দ্বারাই শুধু ধর্ষন হতে পারে তবু সম্ভবনা কম কেননা ধর্ষনের জন্য ১ম যেটার দরকার সেটা হল তাকে ১মে দেখা এবং ভাল লাগা কিন্তু হিজাবী মেয়েকে তো দেখাই যাবে না তাহলে সে ধর্ষনের স্বীকার হবে নাকি তার আশপাশে যারা নাস্তিকীয় কালচারের স্বিকার হয়ে অর্ধনগ্ন হয়ে আছে তারা ? হিজাব করার আরেকটি কারন হল- মুমিনদের নজর হেফাজত করা । কিন্তু যতই হিজাব পালন করা হোক না কেন , নাস্তিকরা ঠিকই ধর্ষন করতে পারে কারন এদের ঈশ্বরের ভয় নাই , এইখানে হিজাবের পাশাপাশি কঠর আইন ও নিরাপত্তার বিধান ইসলামে আছে কিন্তু ইসলামিক রাষ্ট্র না থাকায় তার কোন প্রয়োগ নাই । আপনি যেহেতু পুরুষ খালি গায়ে থাকলেও কোন ছেলে বা মেয়ের আপনার শরীর দেখে উত্তেজিত হবার সম্ভবনা নাই কিন্তু মেয়েদের ক্ষেত্রে তা উলটো হয়, তাই তসলিমা নাসরিনের মত মগা যুক্তি দিবেন না যে – পুরুষরা পারলে নারীরাও কেন পারবে না? আর ছেলেরা মেয়েদের মত হিজাব না পরলেও খারাপ জিনিষ নিয়ে চিন্তা করা বা অশ্লীল কিছু শুনা বা দেখা হতে বিরত থাকবে এটাই ছেলেদের হিজাব আর মেয়েরা মুলত এগুলোও পালনের পাশাপাশি বাড়তি কাপড়ও পরবে কারন তাদের শারীরিক গঠন আলাদা ।
জনৈক নাস্তিক মেয়েঃ- গত কয়েকবছর ব্রিটেনে থাকার সুবাদে খুব কাছ থেকে দেখেছি সেকেন্ড জেনারেশন মুসলিমেরা কি করে র্যা ডিকালাইজড হচ্ছে, যদিও প্রথম প্রথম খুব অবাক লাগত আধুনিক বিশ্বে বড় হওয়া ছেলে মেয়েগুলোর অবস্থা এরকম কেন তা ভেবে?
আস্তিকঃ- অবাক লাগারই কথা সবাই নগ্ন বা অর্ধ নগ্ন অর্থাৎ লাজ শরমের পরিমান কম তাই তাদের গায়ে কাপড়ও কম কিন্তু সেখানে আপনি দেখছেন কিছু মুসলিমকে যাদের গায়ে কাপর বেশি কারন তাদের লজ্জা ও মানসম্মানবোধ বেশি এখন আপনারও লাজ শরমের অভাব থাকলে আপনি অবাক হবেন নাতো কে হবে?
তাছারা আমরা সবাই জানি মানুষরাই কাপড় পরিধান করে তাই ইসলামেও বেশী কাপড় পরার নিয়ম কেননা ইসলামই বেশি মানুষ হতে শেখায়। কিন্তু নাস্তিকরা যেভাবে কাপড় ছোট করছে তাতে আমার ভয় হয় কবে না বলে বিবর্তনবাদ সত্য দেখাতে যে আমরা উলঙ্গ থাকি কারন আমাদের পুর্ব পুরুষ কাপড় পড়ত না।
নাস্তিকঃ- অনলাইনে অনেক মুমিনকে দেখা যায় পর্দার পক্ষে বলতে এবং বোরকা ছাড়া মেয়েদেরকে খারাপ চোখে দেখে কিন্তু তাদের অনেকেরই বিভিন্ন অশ্লীল পেজে লাইক দেয়া আছে শুধু তাই না এরা কিন্তু সেলিব্রেটিদের দেখে হস্তমৈথনেও অভ্যস্ত।
আস্তিকঃ- অনেক মুমিন পর্দার পক্ষে বলে এটা তাদের ভাল গুন কিন্তু একই মুমিন অশ্লীল সেলিব্রেটিদের দেখে হস্তমৈথনেও অভ্যস্ত এটা তাদের আরেকটি খারাপ গুন। এখন তার একটি খারাপ গুন আছে বলেই যে অন্য ভাল গুনের প্রতিফল সে পাবে না কিংবা অন্য ভাল কাজ সে করতে পারবে না বা করা উচিৎ নয় এটা কিন্তু ইসলাম ধর্ম সাপোর্ট করে না এমনকি কারও বিবেকও সায় দেয় না। এছারাও তারা যদি অশ্লীল সেলিব্রেটিদের পর্দার জন্য নসিহত করে আবার তাদের উপরই বদ নজর দিত তবে বৈপরীত্য ভাবা যেত কিন্তু তারা তো ওদের পর্দার কথা বলে না যদিও মনে মনে চায়ও না যে তারা অশ্লীল হয়েই থাকুক উপরন্তু তারা অন্নান্য সাধারন নারীদেরকে নসীহত করে যারা এখনও পাবলিক প্রপার্টি হয়নি এবং পাশাপাশি তারা এটাও চায় যে বেপর্দাময় সমাজ যেন না গড়ে উঠে এটা অবশ্যই তাদের ভাল একটা দিক। এখন সর্বময় নাস্তিকীয় সমাজ প্রতিষ্ঠা হবার দরুন সকলেই ইচ্ছে করলেই প্রাপ্ত বয়স্ক হওয়া সত্বেও বিয়ে করতে পারে না বরং বেশিরভাগই মাঝ বয়সে বিয়ে করে এর পূর্বে বিয়ের কথা ভাবাই যেন অন্যায় এমনকি মেয়েদের ১৮ এবং ছেলেদের ২০ এর পূর্বে বিয়ে হলেই জেল-যরিমানা হয় অথচ এর পূর্বেই এরা যৌবনে পদার্পন করে তাই একদিকে হালাল বিয়েকে কঠিন ও বিলম্বিত করা হয়েছে অপর দিকে ফ্রি মিক্সিং, অবৈধ সম্পর্ককে সহজ লভ্য করাসহ সর্বত্রই এমনভাবে অশ্লীলতার প্রসার ঘটানো হয়েছে যে কেউই এসব থেকে রক্ষা পায় না তাই অনেকে বিয়ের পূর্বের সুদীর্ঘ এই সময়ে বড় ধরনের ক্ষতি বা পাপ ঠেকাতে ছোট ক্ষতি বা পাপ করতে বাধ্য হয়। এখন তারা মুমিন হবার কারনেই শুধুমাত্র হস্তমৈথন করেই ক্ষান্ত হতে পারে কিন্তু যারা মুমিন নয় এবং নাস্তিক তারা তো হস্তমৈথন করেই, পাশাপাশি অরজিন্যাল চামরার সাধও নেয় এমনকি দুধের সাধ ঘোলে মিটাবার জন্য অনলাইনে মেয়েদের আইডিতে গিয়ে তাদের অর্ধনগ্ন সেলফিতে লাইক দিবে আর কমেন্ট করব যে , এই ড্রেসে তোমাকে দারুন লাগছে! এর পর যে ধর্মের কারনে ঐ নারী কিছুটা কাপড় এখনও পরে আছে , সেই ধর্মের বিরুদ্ধে অপপ্রচার সহ নারীদের পর্দার কথা বলে ইসলাম ধর্ম নারীদের স্বাধীনতা হরণ করেছে এবং অন্যদিক দিয়েও ঠকিয়েছে এইসব ভুল-ভাল বকতে বকতে এমনভাবে মুখে ফেনা তুলবে, মনে হয় এই ধর্মই বোধ হয় বিভিন্ন নারীর অরজিন্যাল চামরার সাধ নেয়ার পথে তাদের প্রধান বাধা ।
নাস্তিক :- তোমরা এমন নবীর উম্মত যে কিনা ৬ বছরের আয়েশাকে বিয়ে করে ধর্ষন করত । শুধু তাই না তোমরাও নবীর সুন্নত আদায়ে অল্প বয়স্ক মেয়ে বিয়ে কর অথচ বিজ্ঞন বলছে মেয়েরা ১৮ এর পূর্বে সাবালিগা হয় না।
আস্তিকঃ- নবী সা ৬ বছরের আয়েশাকে নিকাহ করেছিলেন আয়েশা রা এর ইচ্ছায় এবং ৯ বছরের সময় আয়েশা রা কে মিনস শুরু হবার পর তার এবং তার পরিবারের অনুমতিক্রমে ঘরে তুলে নেন। এসব আল্লাহ সুব তাকে এজন্য করিয়েছিলেন যাতে তখনকার জাহেল সমাজ যাতে বুঝতে পারে ১০এর পুর্বেই মেয়েরা সাবালীকা হয়ে যায় এবং তাদের অল্প বয়সেই বিয়ে না দিলে পাপকাজের সম্ভবনা থাকে। সবচেয়ে বড় কথা হল ৭/৮ বছরের মেয়েদেরো যে সেক্স ভায়োলেন্স থাকতে পারে তা আমাদের নবী সা ১৪০০বাছর পূর্বেই বলে গেছেন অথচ বিজ্ঞানীদের রিসেন্ট গবেষনাও এটি যা নিচে প্রমান দেয়া হয়েছে। শুধু হাদীছেই নয় কুরানেই বলা হয়েছে- প্রাপ্ত বয়স্কদের বিয়ে দিয়ে দাও- এখানে ছেলেদের প্রাপ্ত বয়স্ক দুটি বিষয়ের মাধ্যমে সাব্যস্ত হয়, ১) পুরূষ হরমন হওয়া ২) অর্থ উপার্জনে সামর্থ। আর নারীদের শুধুই মিনস হলেই প্রাপ্ত বয়স্ক সাবস্ত হয়। কিন্তু বর্তমান সমাজে সাইন্সের ব্যাকডেটেড ধারনা অনুযায়ি ছেলেদের ২০এর উপরে আর মেয়েদের ১৮প্লাস হলে প্রাপ্ত বয়স্ক সাবস্ত হয় অথচ বেশিরভাগ নর-নারীর চরিত্র নষ্ট হয় ১৫/১৬ এর পূর্বেই তবে কেন পশ্চিমারা এমন আজগবি আইন করছে? এর সত্যতা জানা যাবে আরও গভীরে গেলে যেমন- বাল্য কালে বিয়ে হলে - কসমেটিকস , সিনেমা , গান , মাদক ,পর্নের ব্যাবসা এবং অপ্রয়োজনে বিপরীত লিংগের দৃষ্টিতে নিজেকে সুন্দর দেখাতে বস্ত্রের ব্যাবসা, যেগূলোর সিংহভাগই পশ্চিমা বিশ্ব করে কোটি কোটি ডলার হাতিয়ে নিচ্ছে তা বন্ধ হয়ে যাবে । তাই তারা সব দেশের রাষ্ট্রে এই বিধান বাধ্যতামুলক করেছে যে বাল্য বিয়ে হলেই জেলে দিতে হবে এর কারন তারা দেখায় এতে বালিকার গোপানাংগ ফেটে যেতে পারে কিন্তু বাল্য প্রেমের যৌনমিলনে বা শিশুদের দিয়ে দেহ ব্যাবসার মাধ্যমে তো ফাটতে দেখা যায় না অথচ ফাটার সম্ভাবনা এখানেই বেশি। ইদানিং পতিতালয়ে ছোট মেয়েদের সংখ্যা বেড়ে চলেছে এবং এদের চাহিদাও বেশি সুতারং এতেও প্রমান হয় যে শুধু ১৬ বছরের নিচে কেন ১০ এর নিচের মেয়েরাও সাবালীকা হয়ে যায়। আর সবচেয়ে প্রমান হল চিকিৎসা শাস্ত্র এর একদম রিসেন্ট পরীক্ষন বলছে যে মেয়ে ৮/৯/১০ বছরের হলেও তাদের যদি মিনস শুরু হয়ে থাকে তবে তারা যেকোন সাইজেরই লিঙ্গ নিতে সক্ষম এবং অনেক বয়স্ক এমনকি ৪০ উর্ধ পুরুষও তাদের সাথে নির্দিধায় বিবাহিত জীবন যাপন করতে পারে। সবচেয়ে বড় সত্যি যা বেরিয়ে এসছে তা হল এতদিন সাইন্স বলত যে ১৮ এর পরে নারী পুর্নাংগ হয় এবং যৌনকামনা বেশি হতে শুরু করু করে কিন্তু রিসেন্ট গবেষনা বলছে যে ১৮ এর পরে বরং নারীদের সেক্স কমতে থাকে এবং খুবই ধীরে ধীরে আর বেশি কামনা থাকে ১০ হতে ১৫/১৬ বয়সের মেয়েদের। তাছারা ইসলাম সেসব ছোট মেয়েকে বিয়ের অনুমুতি দেয় যাদের ছোটতেই মিনস শুরু হয়ে যায় বা সহজ কথায় প্রাপ্ত বয়স্ক হয়ে যায় অর্থাত এটার কোন নির্দিষ্ট সময় সীমা নেই, বর্তমান কালে ৫/৭ বছর বয়সেও মিনস শুরু হওয়া এমনকি সাকসেছফুলি বাচ্চা জন্মেরও রেকর্ড আছে। নিচে বিজ্ঞানীদের রিসেন্ট গবেষনা এবং পিকচারে প্রমানও দেয়া হয়েছে লক্ষ্য করুন।
চিকিৎসা শাস্ত্র এর একদম রিসেন্ট গবেষনা-
১. মেয়েদের যৌন চাহিদা ছেলেদের ৪ ভাগের এক ভাগ। কিশোরী এবং টিনেজার মেয়েদের যৌন ইচ্ছা সবচেয়ে বেশী। ১৮বছরের পর থেকে মেয়েদের যৌন চাহিদা কমতে থাকে, ৩০ এর পরে ভালইকমে যায়।
২. ২৫ এর উর্দ্ধ মেয়েরা স্বামীর প্রয়োজনে যৌনকর্ম করে ঠিকই কিন্তু একজন মেয়ে মাসের পর মাস যৌনকর্ম না করে থাকতে পারে কোন সমস্যা ছাড়া।
৩. মেয়েরা রোমান্টিক কাজকর্ম যৌনকর্ম এর চেয়ে অনেক বেশী পছন্দ করে। বেশীরভাগ মেয়ে গল্পগুজব হৈ হুল্লোর করে যৌনকর্ম এর চেয়ে বেশী মজা পায়।
এছারাও নিচের ঘটনাটি একটু পড়ুন- সবচেয়ে কম বয়সী মা !লিনা মেদীনা:
চিকিৎসা বিজ্ঞানের ইতিহাসে সবচেয়ে কম বয়সী মা, যে মাত্র ৫ বছর ৭ মাস ১৭ দিন বয়সে মা হয়েছিলেন।
তিনি বর্তমানে পেরুর রাজধানী লিমাতে বসবাস করছেন। মেদীনাকে তার বাবা মা অস্বাভাবিক ভাবে পেট বড় হওয়ার কারণে হাসপাতালে নিয়ে আসলে চিকিৎসকরা তাকে ৭ মাসের গর্ভবতী ঘোষণা করেন। কিন্তু তার বাবা মা ভেবেছিলেন তার পেটে বোধয় টিউমার হয়েছে। সার্জারির আগে তার চিকিৎসক ডা. গেরারডো লোজাডা তাকে পেরুর রাজধানী লিমাতে নিয়ে যান অন্যান্য বিশেষজ্ঞদের সাথে নিশ্চিত হতে যে সে সত্যিই গর্ভবতী।জন্মের সময় মেদীনার ছেলের ওজন ছিল ২.৭ কেজি। সে সুস্থ ভাবেই বেড়ে ওঠে।

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই জুন, ২০২২ রাত ৮:০১

ইসলামি চিন্তাবিদ বলেছেন: পৃথিবীর সবচেয়ে অল্প বয়সে মা হওয়ার তালিকার শীর্ষে রয়েছে লিনার নাম। তার জন্ম ১৯৩৩ সালের ২৭ শে সেপ্টেম্বর। পেরুর হানকেভ্যালিকায় জন্মগ্রহণ করে সে। লিনাই এখন পর্যন্ত সফলভাবে সন্তান জন্মদানকারিণী সর্ব-কনিষ্ঠ মা।
বর্তমানে তার বয়স ৮৬ বছর। তিনি পেরুর লিমা শহরে বসবাস করছেন।
গল্পের শুরুটা
১৯৩৯ সালের কথা। মাত্র পাঁচ বছর বয়সে একটি ছেলের জন্ম দিয়েছিল লিনা। চিকিত্সা বিজ্ঞান আজো সেই রহস্যের কিনারা করতে পারেনি। পেরুতে ৭ হাজার ৪০০ ফুট ওপরে পাহাড়ের চূড়ায় বাস ছিল লিনার পরিবার। প্রতিবেশীদের ধারণা ছিল লিনার উপর অশুভ আত্মা ভর করেছে। লিনার বাবা-মা তাকে শামানদের (স্থানীয় ওঁঝা) কাছে নিয়ে যান। উপকার না পেয়ে তারা লিনাকে নিকটবর্তী পিসকো শহরের একটি হাসপাতালে ভর্তি করেন। ডাক্তার জানায় লিনা সাত মাসের গর্ভবতী।
চিকিত্সকদের বিশ্লেষণ
হাসপাতালের গাইনোকলজিস্ট জেরার্ডো লোজাদা প্রথমে ভেবেছিলেন লিনার পেটে বোধহয় টিউমার হয়েছে। এক্স-রে করানোর পর সবার চোখ ছানাবড়া হয়ে যায়! এমন কেস দেখে ডাক্তার নিজেও কিছুটা অবাক হন। এত ছোট বাচ্চার মা হবার ঘটনা যে বিরল। নিশ্চিত হবার এরপর লিনাকে পেরুর রাজধানী লিমায় আরো বড় স্ত্রী-রোগ বিশেষজ্ঞের কাছে পাঠানো হয়।
সেখানে পুনরায় পরীক্ষার মাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত হলে লিনাকে নিয়ে বিশ্বে আলোড়ন তৈরি হয়। অধিকাংশ পত্রিকার প্রথম পাতায় ঘটা করে ছাপানো হয় এই সংবাদ। চিকিত্সা বিজ্ঞানের মতে, ব্যাপারটি একদমই অসম্ভব। কারণ সাধারণত একজন নারীর পিরিয়ড শুরু হয় ১১-১২ বছর বয়সে। পিরিয়ড শুরু হওয়ার আগে নারী সন্তান জন্মদানের জন্য প্রস্তুত থাকে না। এরপর চিকিত্সক তার মায়ের সঙ্গে কথা বলে জানতে পারেন, লিনার মাত্র ৩ বছর বয়স থেকেই পিরিয়ড শুরু হয়েছিল!
লিনার বাবাকে সন্দেহ করা হয়
লিনা গর্ভবতী জানার পরপরই ডাক্তার লোজাদা পুলিশকে ফোন করে তার বাবার বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেন। প্রতিবেশী, পুলিশ এবং ডাক্তারের সন্দেহের তালিকায় প্রথমে তার বাবার নাম ছিল। তবে যথাযথ প্রমাণ না থাকায় পুলিশ তার বাবাকে ছেড়ে দেয়। তার এক মানসিক প্রতিবন্ধী ভাইকেও সন্দেহবশত আটক করা হয়েছিল। তবে তার বিরুদ্ধেও কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি। তাহলে ঘটনাটি ঘটল কীভাবে?
অবিশ্বাস্য হলেও সত্য, লিনার সন্তানের বাবার পরিচয় আজ পর্যন্ত জানা যায়নি। তবে ডাক্তার এবং পুলিশ মাত্র ৫ বছর বয়সেই গর্ভবতী হওয়ার পেছনে সম্ভাব্য কিছু কারণ বের করেছিলেন। লিনা প্রায়ই কাপড় ধুতে একা নদীতে যেতো। লিনার বাবা-মা'র ধারণা সেখানেই হয়তো কেউ তার সঙ্গে সহবাস করেছে। অথবা ওই এলাকার লোকেরা নানারকম অদ্ভুত অনুষ্ঠানের আয়োজন করতো। এমন কোনো অনুষ্ঠানে গিয়েই লিনা হয়তো কারুর মাধ্যমে জোরপূর্বক সহবাসে অংশ নিয়েছে।
রহস্যটি কি ?
এক গবেষণায় বলা হয় তিন বছর থেকেই তার নিয়মিত ঋতুস্রাব হতো। অন্য আরেক প্রতিবেদন বলে আড়াই বছর থেকেই তার ঋতুস্রাবের শুরু। এটা কীভাবে সম্ভব? এখানেই শেষ নয়, প্রতিবেদনে বলা হয় চার বছর বয়স থেকেই তার স্তনের পূর্ণাঙ্গ বিকাশ হতে থাকে। বয়স যখন পাঁচ বছরের মাঝামাঝি তখন তাকে গর্ভবতী মায়ের মতো দেখায়। ডাক্তারের কাছে গেলে ডাক্তার দেখতে পায় তার মাঝে মা হবার পূর্ণ যোগ্যতা ও সামর্থ্য আছে। যেহেতু সন্তানের বাবা সম্পর্কে কিছুই জানা যায় না তাই তার শিশু বয়সে মা হবার ক্ষেত্রে দুটি কারণ অনুমান করা যায়- ১. অনাকাঙ্ক্ষিত যৌনতার শিকার; ২. ছেলেটা তার যমজ ভাই।
ছেলেটা কীভাবে যমজ ভাই হয় ? কারন অনেক সময় যমজ শিশু গর্ভে থাকাবস্থায় একটি শিশুর ভ্রুন ন্য শিশুর পেটে ঢুকে গিয়ে কয়েক বছর যাবত পেটে বড় হতে থাকে। কিন্তু লিনার ক্ষেত্রে এমন হয়নি কারন তার ৩ বছর হতেই মাসিক শুরু হয়েছিল অর্থাৎ সে অল্প বয়সেই যৌবন প্রাপ্ত হয়েছিল যা খুবই দূর্লভ হলেও সত্য আর লিনার সাথে অন্য কোন পুরুষের যৌনমিলনেই সন্তান হয়েছিল অর্থাৎ ঐ সন্তান তারই কেননা গর্ভধারনের পাশাপাশি তার স্তনও দুদ্ধপানের উপযোগী হয়েছিল কিন্তু যমজ ভাই হলে এমন হত না। আর কিয়ামতের পূর্বে অল্প বয়সেই যৌবন প্রাপ্ত হবে এটাও হাদিসে আছে। এমন হবে বলেই আল্লাহ সুবঃ কুরানে বিয়ের জন্য কোন নির্দিষ্ট বয়স বেধে দেন নাই বরং বলা হয়েছে প্রাপ্ত বয়স হলেই পর্দা করতে হবে এবং বিয়ে করতে হবে কিন্তু মাথামোটা বিজ্ঞানীরা ১৮ বয়স নির্দিষ্ট করায় অসংখ্য প্রাপ্তবয়স্ক নর-নারী তাদের মৌলিক অধিকার হতে বঞ্চিত হচ্ছে এর ফলে সমাজে অবৈধ যৌনাচার বেরে যাওয়ায় পরিবেশ এতই নিম্ন পর্যায়ে গিয়ে পৌছিয়েছে যে পাত্র-পাত্রি বিয়ে করার পূর্বে এইচ আইভি পজিটিভ কিনা তা পরীক্ষা করতে হচ্ছে । আর এসব হচ্ছে নাস্তিকীয় কালচারের জন্যেই এখন নাস্তিকরাও আর আগের মত মজা করতে পারছে না কারন তাদেরকেও প্রোটেকশন ব্যাবহার করে যৌনকর্ম করতে হচ্ছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.