![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সূভল দাসের হর্তার রহস্য উদ্ধগাদনের জন্য গত দুই দিন যাবর্ত নয়নে তন্দ্রা নাই পচন্ত্র ব্যাগে ছুটে চলছি ও অসান্ত চাপে আছি । চিন্তায় বির্ধেশ হয়ে যাচ্ছি কি ভাবে মারা গেল কে বা তারে হত্যা করবে ।ও তল্লাতে সূভল দাসের মত ঐ রকম লোক আর একটাও খুজে পাওয়া যাবে না ।লোকটা অনেক ভাল ছিল । আর যাই হোকনা কেন তার সাথে কার দন্দ ছিল না মত বিরোধ ছিল না । অসাধারন একজন ব্যক্তি ছিলেন। তবে কে তাকে মারবে।
তবে আমার বেশি সন্দেহ ছিল সূবল দাসের বাড়ীতে যে কাজের ছেলেটা ছিল তাকে এত বড় রাজপ্রাসাদ শুধু চার জন লোক থাকে ।
বিশানায় হামা গড়া খাচ্ছি হামিয়ে আচ্ছে নয়নে তন্দ্রা । ভাবতে ভাবতে বিবর নয়ন কাপাচ্ছে তন্দ্রায় । এক পর্যায় তন্দ্রায় নয়ন দুটি বিপ্রতব হয়ে এক নিমেষে নয়ন দুটি তন্দ্রায় বন্ধ হয়ে গেছে । কেবল কাচা ঘুম তার মধ্যে সি আই ডি অফিসার ,,বিমুল কুমার ,,ফোন দিলেন মিস্টার ওষেক বোস কি করছো একটু আসতে পারবে থানায় যোদিয়ঐ সময় তা আমার ডিউটি ছিলো না তার পরেও যেতে হবে কারন ভদ্র লোক ,,বিমুল কুমার,,এপযন্ত যে কয়টি গুরত্ব পূন্য অপরেশন করেছেন ও হাতিয়ে ছেন সব গুলো অপরেশনে আমাকে সাথে রেখে করেছেন । কারন ছোট বেলায় যখন আমি কোলকাতায়পড়া লেখা করেছি তখন ,,বিমুল কুমার,,আমার দুই ক্ল্যাস সিনিয়ার ছিলেন এবং খুব বিলেন্ড ছাত্র ছিলেন তখন থেকেই তার সাথে আমাকে জরিয়ে ফেলে । আর ,,বিমুল কুমার,, আমাকে ছোট ভাইয়ের মত দেখতেন এবং অনেক আদর করতেন আর তখন কলেজে কোন সমস্যা হলে ,,বিমুল দা……….. সেখানে গোয়েন্দার দায়র্ত্ব আমাকে দিতেন । আর আজকে এখানে পযন্ত আসার পিছনে সব কিছুর জন্যই ,,বিমুল,,দা ।যাই হোক যে কথা বলতেছিলাম বিমূল কুমারকে বললাম দাদা আমি আসছি ঠিক আছে একটু তারাতরি এসো এখানে আমার সাথে পোস্তমডেম ড.শ্যাম আছেন তিনিও এ মামলাটি নিয়ে একটু চিন্তিত আছেন । ঠিক আছে দাদা আমি ২০ মিনিটের ভিতরে এসে যাবো ।
ঠিক মিনিট বিশ মধ্যে চলে গেলাম বিমুল কুমারের অফিসে ।
গোয়েন্দা অফিসার ,,বিমুল কুমার,, আর ড.শ্যাম দুইজনে মিলে এখন কোন সঠির্ক তদন্ত করতে পারে নাই আমাকে দেখে বিিমুল কুমার বললো এসো ওষেক এসো বসো হ্যা দাদা কোন কিছু বাহীর
করা সম্ভব হয়েছে না ওষেক এখন কিছু করতে পারি নাই সেই জন্যই ওষেক তোমাকে দেকে আনা সেই প্রসংঙ্গে যাবার আগে তোমার সাথে পরিচয় করিয়ে দেই এ হলো ড.শ্যাম ,,আর মিঃ শ্যাম এ হলো যার কথা আপনাকে আগেই বলে ছিলাম ওর নাম ওষেক বোস । ড. হ্যলো ওষেক হ্যা হ্যলো ড. শ্যাম
বিমুল দা বললো ওষেক কি করা যায় কেন দাদা কোন রাস্তা কি পাওয়া যাবে না অবশ্যই পাওয়া যাবে ।
দাদা শুধু চিন্তা করে শরীল ও মন খারাপ করে কোন লাভ নাই তাতে লাভের স্থানে পিছিয়ে পরতে হবে । তার চেয়ে বরং চলুন দাদা
আজ বিকেলে কোন কফি হাউজে আড্ডা মারি আর সন্ধায় যাবো সূভল দাসের বাড়ীতে আজ সারা রাত ঐ বাড়ীতে তদন্ত করবো দেখা যাক কিছু একটা কূল-কিনারা হয় কিনা । ঠিক আছে ওষেক
তবে তাই হোক আজ সারা রাত আমরা ও বাড়ীতে থাকবো ।
তো দাদা এখন তাহোলে ওঠা যাক আজ কয়েক দিন যাবর্ত ঘুমের
কথা বুলে গেছি এ বেলা একটু ঘুমাতে চাই । তাহোলে ওষেক ও মিস্টার শ্যাম কথা এতাই ফাইনাল আমরা আজ সারা রাত সূভল দাসের বাড়ীতে থাকবো আর হ্যা রাতের ডিনার আমরা আমার বাড়ী থেকে সারবো ওকে ঠিক আছে বিমুল দা তাই হবে আমার পক্ষ থেকে কোন অসুবিধা নেই যোদি না মিঃ শ্যামের কোন আপত্তি না থাকে কি বলুন মিঃ শ্যাম ও কথা বলে আমাকে লজ্জা দিবেন না মিঃ বিমুল । তাসারা ভালই হবে অনেক দিন বৌদীর হাতের রান্না পেতে পরে না তাহোলে কথা এতাই ঠিক আছে ।
ঠিক বিকেল চারটা নাগাত চলেগেলাম বিমুল দা বাড়ীতে । বিমুল দার বাড়ী থেকে রেডি হয়ে চলে গেলাম মিঃ শ্যামের বাড়ীতে । মিঃ শ্যাম আমাদের উপস্ততি দেখে ভিষন খুশি হোলেন আর বলে উঠলেন আসুন মিঃ বিমুল আসুন তার পরে মিঃ ওষেক কি খবর আসুন
বসুন আমি একবার চেয়েছিলাম মিঃ বিমুল সাহেবের ওখানে চলে যাই আবার ভাবলাম আমি এক রাষ্টায় যাবো আপনেরা আরেক রাষ্টায় আসবেন এ ভেবে আর এগুলুম না ।
কাজের মহিলা কে বলে দিলেন চায়ের কথা চা নিয়ে আসলো চা খাওয়ার শেষ ইতি মধ্যে
ড. শ্যামের বাগানের পাশ্বে বসে চা পর্ব শেষ করলাম । বিমুল দা ড.শ্যামকে বললেন মিঃ শ্যাম তারাতারি তৈরী হয়ে নিন আমরা এখনি বেরিয়ে যাবো । ড.শ্যাম গেলেন ড্রেসাব চেঞ্জ করার জন্য । আমি আর বিমুল দা ড.শ্যামের ফুল বাগানতা একটু গুরে দেখলাম না ভালই লেগেছে বাগান তা । ইতি মধ্যে ড.শ্যাম রেডি হয়ে এসে গেলেন আমরা বেরিয়ে গেলাম । তখন বাজে পাচঁটা ত্রিশ মিনিটের মত বিমুল দা ড.শ্যামের ওখান থেকে বেরিয়ে আমাদেরকে সাথে করে প্রায় আধা ঘন্টার মত কয়েকটি স্থানে গুড়িয়ে আনলেন । তার পর বিমুল দা গাড়ি টাকে একেবারে কফি হাউজের সামনে রাখলেন দিনটি রবিবার ছুটির দিন
কফি হাউজে চলতেছিল বৈ কালীন আড্ডা ।
আমরা তিন জন ঠিক করলাম আমরা কফি হাউজের বারান্দায় বসবো । বিমুল দা কফির অর্ধার দিলেন কফি হাতের কাছে এসে পরলো চুমকে চুমকে শেষ করলাম কফি বিল পে করে দেখি সন্ধা হয়ে এসেছে বিমুল দা বললো চলো এবার ফিরা যাক আমরাও বললাম চলুন । এসে পড়লাম বিমুল দার বাড়িতে ।। বিমুল দার বাড়িতে যেয়ে দেখি বিমুল দার সালা এসেছে বিমুল দার সালা যে উনিও একজন গোয়েন্দার ভাল অফিসার ছিলেন ।
সালককে দেখে বিমুল দার খুশি দেখে কে যদি সালক তারপরেও তারা আগের সম্পর্কতেই চলে । বিমুল দা বিয়ের আগে তার শালকের সাথে সম্পর্ক ছিল বন্ধুত । বিমুল দা আর বিরেন দার মধ্যে বন্ধুত্য সম্পর্কতাই আসতে আসতে তাদের কে আপন সম্পর্কে বেধে ফেলে ।
গ্লপ চলতে থাকবে
৩০ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:৪৫
কালের সময় বলেছেন: যতদিন না শেষ হয়
২| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:২৪
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ভাল লিখেছেন ।
৩| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:২৪
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ভাল লিখেছেন ।
৪| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:২৪
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ভাল লিখেছেন ।
৫| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:০১
সাইফুদ্দিন আযাদ বলেছেন: চমত্কার। আমি কিন্তু রহস্যময় উপন্যাসের ভক্ত! পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায়...........
৩১ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:১৭
কালের সময় বলেছেন: ধন্যবাদ সাইফুদ্দিন আযাদ ভাই
মন্তব্যে শুভ কামনা থাকলো ।
তো এখন কমেন্ট যে হে তু চলছে তা হোলে পোষ্ট প্রথম পাতায় এসে পড়বে তাই যতফট নতুন একটি পোষ্ট হয়ে যাক ।
৬| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১:৩৯
জাফরুল মবীন বলেছেন: বাহ্!আপনি বেশ ভালই গোয়েন্দা কাহিনী লিখেন।
আপনাকে অনুসরণে নিলাম যাতে ভবিষ্যতে আপনার কোন পোস্ট মিস না করি।
ভাল থাকবেন।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১:৫৯
কালের সময় বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া ।আমার লেখা আপনার ভালো লেগেছে শুনে আন্তরীক ভাবে খুশি হোলাম ।
আর কৃতজ্ঞতার কথা বলতে গেলে আমি অনেক আগে থেকেই আপনার কাছে কৃতজ্ঞ্য । .......সামুতে আমার প্রিয় ব্লগার .......
এ শিরোনামটি আপনার দেওয়া আর ঐ নামটি কিনতু পুরো পোষ্টটি ফুটে উঠেছে আপনাদের কাছে আমাদের এখনো অনেক কিছু শেখার আছে । আর এ ভাবে পাশ্বে থেকে অনুপেরনা দিলে আমাদের জন্য অনেক ভালো হবে ভাইয়া ।
ভালো থাকবেন ভাইয়া শুভ কামনা সব সময়ের জন্য।
©somewhere in net ltd.
১|
৩০ শে আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৭
মামুন ইসলাম বলেছেন: তা এতা কতদিন নাগাত চলতে থাকবে ।
মনে হচ্ছে ভালোই হবে রহ্যস ময় গল্প